বরিশালে হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায়।
বরিশালে ঈদের সর্ববৃহৎ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সদর উপজেলার চরমোনাই দরবার শরীফ মাঠে সকাল সাড়ে ৯টায়। পীর সাহেব চরমোনাই মুফতি সৈয়দ মু. রেজাউল করিম এখানে ঈদের জামাতে ইমামতিত্ব করবেন। বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায় ছারছিনা দরবার শরীফ মাঠে।
এছাড়া ঝালকাঠীর নেছারাবাদ সালেহিয়া (এন,এইচ) কামিল মাদ্রাসা মাঠে সকাল সাড়ে ৮টায়, পটুয়াখালীর মীর্জাগঞ্জ উপজেলার হযরত ইয়ারউদ্দিন খলিফা (রা.) দরবার শরীফে সকাল সাড়ে ৭টায়, বরিশালের উজিরপুরের গুঠিয়ার বায়তুল আমার মসজিদ কমপ্লেক্স ও ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
বরিশাল নগরীতে দুটি করে জামাত হবে ৪টি মসজিদে। এরমধ্যে কেন্দ্রিয় জামে কশাই মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় প্রথম ও সকাল ১০টায় দ্বিতীয়, জামে এবাদুল্লাহ মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় ও সকাল ১০টায়, বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদে সকাল ৯টায় ও ১০টায় এবং পুলিশ লাইনস জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় প্রথম ও সকাল সাড়ে ৯টায় ঈদের দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া আমানতগঞ্জ ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৭টায়, গোরস্থান রোড জামে মসজিদে সকাল ৮টায়, বাজার রোড মাদ্রাসা মসজিদে সকাল ৮টায়, শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জামে মসজিদে সকাল ৮টায়, সাগরদী মাদ্রাসা জামে মসজিদে সকাল ৮টায়, নথুল্লাবাদ মাদ্রাসা মসজিদে সকাল ৮টায়, জিলা স্কুল জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায়, নথুল্লাবাদ কেন্দ্রিয় বাস টার্মিনাল জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায়, পাওয়ার হাউস জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায়, ওয়াপদা জামে মসজিদে সাড়ে ৮টায়, নূরিয়া হাইস্কুল ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৮টায়, দক্ষিন আলেকান্দা কালু খান সড়ক জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায়, সাগরদী বাজার জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায়, ব্রাউন কম্পাউন্ড জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায়, ল’ কলেজ জামে মসজিদে সকাল ৯টায়, পোর্ট রোড জামে মসজিদে সকাল ৯টায় এবং ফকিরবাড়ি জামে মসজিদে সকাল ৯টায় ঈদের প্রধান প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে বরিশাল নগরীর ৩০টি ওয়ার্ড সহ দক্ষিনাঞ্চলের ৬ জেলায় সহস্রাধিক ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে বলে ইমাম সমিতিসহ বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে।
অন্যদিকে সোমবার বিকেল ৩টায় বরিশালের হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রিয় ঈদগাহ ময়দানে প্রধান জামাতের সব শেষ প্রস্তুতি পরিদশন করেন সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ।
এসময় তিনি বলেন, এবার মুসল্লিদের জন্য প্রথমবারের মতো সৌচাগার ও অজুখানা নির্মাণ এবং ঈদগাহ সংস্কার করা হয়েছে। বৃষ্টির কথা মাথায় রেখে মুসল্লিদের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সিটি মেয়র সবাইকে প্রধান জামাতে শরীক হওয়ার আহ্বান এবং নগরবাসীকে আগাম ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল