শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৬, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

সেই আয়শাকে নেওয়া হলো হাসপাতালে, খবর নেননি বাঘা বাঘা নেতারাও

রোমান চৌধুরী সুমন, নারায়ণগঞ্জ
অনলাইন ভার্সন
সেই আয়শাকে নেওয়া হলো হাসপাতালে, খবর নেননি বাঘা বাঘা নেতারাও

সময়টা ছিল ২০০৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর। তৎকালীন এমপি ডা. ইকবালের সমাবেশ। সেই সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন আসাদুজ্জামান নূর, যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আক্তার, ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবীসহ আরও অনেকেই। ইকবালের বক্তব্যের পরপরই পুলিশের হামলা হয়। এতে যুব মহিলা লীগের কয়েক কর্মী আহত হন। এর মধ্যে একজনের বস্ত্রও ছিঁড়ে যায়। সেটি গণমাধ্যম কর্মীদের ক্যামেরা বন্দি হয়।

ওই ছবিটি ঘটনার পরের দিন ১৩ সেপ্টেম্বর দেশের সকল জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোর প্রধান খবর হয়। তোলপাড় শুরু হয় শ্লীলতাহানীর ঘটনায়। যার বস্ত্র ছিঁড়েছিল তিনি ছিলেন ৩৪ নম্বর ওয়ার্ড যুব মহিলা লীগের কর্মী আয়েশা আক্তার। এমনকি, তৎকালীন সময়ের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরার যে পোস্টার হয়েছিল, সেখানেও স্থান পেয়েছিল যুব মহিলা লীগের কর্মী আয়শা আক্তারের ওই ছবিটি। 

সেসময় আলোচিত মুখ ছিলেন আয়শা। এরপর আওয়ামী লীগ টানা তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। হিসাব মতে আয়শার অবস্থান হওয়ার কথা ছিল বেশ ভালো একটি স্থানে। কিন্তু তা হয়নি। বরং রোগে শোকে ধুকে ধুকে চিকিৎসার অভাবে মরতে বসেছিলেন তিনি। স্বামী নেই, একটি সন্তান নিয়ে বৃদ্ধ বাবা মায়ের সংসারে এসে খেয়ে না খেয়ে বিনা চিকিৎসায় মানবেতর জীবন যাপন করছিলেন তিনি। 

তবে রাজনৈতিক মাঠে নিজের সহযোদ্ধা, সহকর্মী আয়শার জন্য মন কেঁদে উঠে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবীর। সংগঠনটির সভাপতি সাবেক এমপি নাজমা আক্তারের নির্দেশক্রমে আয়শার সন্ধান করতে থাকেন তিনি। এমনকি, তার সন্ধান চেয়ে তৎসময়কার পত্রিকায় প্রকাশিত ছবিসহ বিপ্লবী তার ফেসবুকে পোস্ট করেন। সেই সূত্র ধরেই সন্ধান পাওয়া যায় আয়শা আক্তারের। 

৬ বছর ধরে নিখোঁজ ছিলেন আয়শা আক্তার। কি হয়েছে, কোথায় আছে কেউ তার কোনো সন্ধান পাননি। অথচ আয়শা আক্তার পরে ছিলেন নারায়ণগঞ্জের চাঁনমারী এলাকায় তার বৃদ্ধ বাবা মায়ের কাছে। এক সন্তান তার। স্বামী নেই। তার স্বামী তাকে বহু আগেই ছেড়ে চলে গেছেন। রাজনীতির কারণেই নাকি তার স্বামী তাকে ছেড়েছিলেন। সেই থেকেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। 

রবিবার (১ মার্চ) বিকেলের দিকে সেই আয়শা আক্তারকে নারায়ণগঞ্জের চাঁনমারী এলাকা থেকে উদ্ধার করেন যুব মহিলা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা। এরপর তাকে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। অথচ নারায়ণগঞ্জে রয়েছেন কত না বাঘা বাঘা নেতা। কেউ কোনোদিন খোঁজ নেননি আয়েশার। এ লজ্জা এখন নারায়ণগঞ্জের।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ও কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবী বলেন, আয়শা রাজপথের সৈনিক ছিলেন। তিনি আমাদের সাথেই রাজনীতি করতেন। তিনি ছিলেন ৩৪ নম্বর ওয়ার্ড যুব মহিলা লীগের সদস্য।

তিনি আরও বলেন, দল ক্ষমতায় আসার পর আমাদের সভাপতি সাবেক এমপি নাজমা আক্তার বিভিন্ন ফান্ড থেকে এবং নিজের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে বিভিন্ন সময় আয়শাসহ আরও অনেককেই সহযোগিতা করে আসছিলেন। ভালোই ছিল। কিন্তু গত ৬ বছর ধরে আয়শা নিখোঁজ ছিল। নানাভাবেই তার সন্ধান করা হয়। কিন্তু কোথাও পাওয়া যায়নি। শেষে নাজমা আক্তারের সাথে পরামর্শ করে এবং তার নির্দেশে আয়শার খোঁজ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করি। এরপরই ফেসবুকে খবর আসে আমাদের যুবলীগের বিল্লাল আয়শাকে দেখতে গিয়েছিলেন। পরে অ্যালিফ্যান্ট রোডে গিয়ে বিল্লালের কাছ থেকে তার ঠিকানা সংগ্রহ করি। পরে সভাপতি নাজমা আক্তারের সাথে এ নিয়ে কথা বলা হয়।

বিপ্লবী আরও বলেন, নাজমা আক্তারের নির্দেশে আগে আয়শাকে নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি এখন ঢামেকের ইউনিট-২ ওয়ার্ড-৮০২ এ ভর্তি রয়েছেন। 

ডাক্তাররা জানিয়েছেন, আয়শার কিডনীর সমস্যা রয়েছে। আমরা আমাদের সাধ্যমত ওর চিকিৎসা চালিয়ে যাব। পরবর্তীতে সামলে উঠতে না পারলে প্রধানমন্ত্রীর শরণাপন্ন হব।

২০০৬ সালের সেই ১২ সেপ্টেম্বরের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবী বলেন, সেদিন আমরা পুলিশের হামলায় আয়শাসহ সাতজন আহত হই। ওইদিন পুলিশ যখন আয়শার জামা ছিড়ে ফেলল তখন আমি আমার ওড়না খুলে ওর শরীর ঢেকে দেই। তবে সব পুলিশ খারাপ ছিল না। সেদিন একজন পুলিশ এসে একটি শার্ট দিয়ে আয়শার শরীর ঢেকে দিয়ে আমার ওড়নাটা আমাকে দিয়ে দিয়েছিলেন। পরে আয়শাসহ আমরা সাতজন হলি ফ্যামেলি হসপিটালে ভর্তি হই। সেসময় আমাদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছিলেন ডা. ইকবাল হোসেন, সাবের হোসেন চৌধুরীসহ অন্যান্য সিনিয়র নেতারা।

তিনি আরও বলেন, ডা. ইকবাল যোগাযোগ করলেন এবং তিনি নির্দেশ দিলেন শাহজাদপুরে প্যান প্যাসিফিক হসপিটালে ভর্তি হতে। সেখানে আমরা ভর্তি হই। আমাদের দেখতে আসছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি দেখতে আসার পরেই সর্বত্র খবর ছড়িয়ে পড়ে আমরা সেখানে আছি। সেই সাথে জানতে পারি পুলিশ আমাদের গ্রেফতার করার জন্য খুঁজছে। এর মধ্যে আয়শার ছবিটি সবাই দেখেছে। সেসময় ও পরিচিত মুখ। তাই হসপিটাল থেকে দ্রুত চলে আসি। পরে আমাদের সভাপতি নাজমা আক্তারের তত্ত্বাবধায়নে ও তার নির্দেশক্রমে আমরা অন্যত্র চিকিৎসা নেই।

বিপ্লবী আক্ষেপ করে বলেন, রাজনীতি যেহেতু করি মেয়েটি চাইলেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারতো। কল করতে পারতো। কারো কাছ থেকে নম্বরও নিতে পারতো। কিন্তু সে এর কিছুই করেনি। কিন্তু কেন করেনি তা বুঝতে পারছি না। আমাদের প্রতি ওর অধিকার রয়েছে। আমাদেরও কিছু দায়িত্ববোধ রয়েছে। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই আমরা সবাই ছুটে গিয়েছিলাম।

তিনি আরও বলেন, আয়শা আমাকে দেখেই চিনেছে। সে হাউমাউ করে কেঁদে উঠে। কথা তেমন একটা বলতে পারে না। খুব আস্তে আস্তে সে আমার নাম ধরে ডেকেছে। সভাপতি নাজমা আক্তারের নামও ওর মনে আছে। ও আমাদের দলের কর্মী। নিবেদিত  প্রাণ। আমরা ওর চিকিৎসা করাবো। এটা আমাদের দায়িত্ব। আশা করি ও নিশ্চয় সুস্থ হয়ে উঠবে। ওর একটা বাচ্চা আছে। অন্তত বাচ্চার জন্য হলেও ও সুস্থ হবে। আমরা আমাদের সাধ্যমত চেষ্টা করবো। নিজেরা পেরে না উঠতে পারলে প্রধানমন্ত্রীকে জানাবো।

এদিকে, আয়শা আক্তারকে নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে দেখতে সেখানে আসেন সাবেক এমপি ও যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আক্তারসহ কেন্দ্রীয় অনেক নেতাকর্মীরা। নিজেদের হারানো সহকর্মীর এমন করুণদশা দেখে উপস্থিত সকলেই কেঁদে ফেলেন।

বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
সংস্কৃতিসেবীদের কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
সংস্কৃতিসেবীদের কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

৫৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা