শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৬, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

সেই আয়শাকে নেওয়া হলো হাসপাতালে, খবর নেননি বাঘা বাঘা নেতারাও

রোমান চৌধুরী সুমন, নারায়ণগঞ্জ
অনলাইন ভার্সন
সেই আয়শাকে নেওয়া হলো হাসপাতালে, খবর নেননি বাঘা বাঘা নেতারাও

সময়টা ছিল ২০০৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর। তৎকালীন এমপি ডা. ইকবালের সমাবেশ। সেই সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন আসাদুজ্জামান নূর, যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আক্তার, ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবীসহ আরও অনেকেই। ইকবালের বক্তব্যের পরপরই পুলিশের হামলা হয়। এতে যুব মহিলা লীগের কয়েক কর্মী আহত হন। এর মধ্যে একজনের বস্ত্রও ছিঁড়ে যায়। সেটি গণমাধ্যম কর্মীদের ক্যামেরা বন্দি হয়।

ওই ছবিটি ঘটনার পরের দিন ১৩ সেপ্টেম্বর দেশের সকল জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোর প্রধান খবর হয়। তোলপাড় শুরু হয় শ্লীলতাহানীর ঘটনায়। যার বস্ত্র ছিঁড়েছিল তিনি ছিলেন ৩৪ নম্বর ওয়ার্ড যুব মহিলা লীগের কর্মী আয়েশা আক্তার। এমনকি, তৎকালীন সময়ের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরার যে পোস্টার হয়েছিল, সেখানেও স্থান পেয়েছিল যুব মহিলা লীগের কর্মী আয়শা আক্তারের ওই ছবিটি। 

সেসময় আলোচিত মুখ ছিলেন আয়শা। এরপর আওয়ামী লীগ টানা তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। হিসাব মতে আয়শার অবস্থান হওয়ার কথা ছিল বেশ ভালো একটি স্থানে। কিন্তু তা হয়নি। বরং রোগে শোকে ধুকে ধুকে চিকিৎসার অভাবে মরতে বসেছিলেন তিনি। স্বামী নেই, একটি সন্তান নিয়ে বৃদ্ধ বাবা মায়ের সংসারে এসে খেয়ে না খেয়ে বিনা চিকিৎসায় মানবেতর জীবন যাপন করছিলেন তিনি। 

তবে রাজনৈতিক মাঠে নিজের সহযোদ্ধা, সহকর্মী আয়শার জন্য মন কেঁদে উঠে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবীর। সংগঠনটির সভাপতি সাবেক এমপি নাজমা আক্তারের নির্দেশক্রমে আয়শার সন্ধান করতে থাকেন তিনি। এমনকি, তার সন্ধান চেয়ে তৎসময়কার পত্রিকায় প্রকাশিত ছবিসহ বিপ্লবী তার ফেসবুকে পোস্ট করেন। সেই সূত্র ধরেই সন্ধান পাওয়া যায় আয়শা আক্তারের। 

৬ বছর ধরে নিখোঁজ ছিলেন আয়শা আক্তার। কি হয়েছে, কোথায় আছে কেউ তার কোনো সন্ধান পাননি। অথচ আয়শা আক্তার পরে ছিলেন নারায়ণগঞ্জের চাঁনমারী এলাকায় তার বৃদ্ধ বাবা মায়ের কাছে। এক সন্তান তার। স্বামী নেই। তার স্বামী তাকে বহু আগেই ছেড়ে চলে গেছেন। রাজনীতির কারণেই নাকি তার স্বামী তাকে ছেড়েছিলেন। সেই থেকেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। 

রবিবার (১ মার্চ) বিকেলের দিকে সেই আয়শা আক্তারকে নারায়ণগঞ্জের চাঁনমারী এলাকা থেকে উদ্ধার করেন যুব মহিলা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা। এরপর তাকে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। অথচ নারায়ণগঞ্জে রয়েছেন কত না বাঘা বাঘা নেতা। কেউ কোনোদিন খোঁজ নেননি আয়েশার। এ লজ্জা এখন নারায়ণগঞ্জের।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ও কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবী বলেন, আয়শা রাজপথের সৈনিক ছিলেন। তিনি আমাদের সাথেই রাজনীতি করতেন। তিনি ছিলেন ৩৪ নম্বর ওয়ার্ড যুব মহিলা লীগের সদস্য।

তিনি আরও বলেন, দল ক্ষমতায় আসার পর আমাদের সভাপতি সাবেক এমপি নাজমা আক্তার বিভিন্ন ফান্ড থেকে এবং নিজের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে বিভিন্ন সময় আয়শাসহ আরও অনেককেই সহযোগিতা করে আসছিলেন। ভালোই ছিল। কিন্তু গত ৬ বছর ধরে আয়শা নিখোঁজ ছিল। নানাভাবেই তার সন্ধান করা হয়। কিন্তু কোথাও পাওয়া যায়নি। শেষে নাজমা আক্তারের সাথে পরামর্শ করে এবং তার নির্দেশে আয়শার খোঁজ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করি। এরপরই ফেসবুকে খবর আসে আমাদের যুবলীগের বিল্লাল আয়শাকে দেখতে গিয়েছিলেন। পরে অ্যালিফ্যান্ট রোডে গিয়ে বিল্লালের কাছ থেকে তার ঠিকানা সংগ্রহ করি। পরে সভাপতি নাজমা আক্তারের সাথে এ নিয়ে কথা বলা হয়।

বিপ্লবী আরও বলেন, নাজমা আক্তারের নির্দেশে আগে আয়শাকে নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি এখন ঢামেকের ইউনিট-২ ওয়ার্ড-৮০২ এ ভর্তি রয়েছেন। 

ডাক্তাররা জানিয়েছেন, আয়শার কিডনীর সমস্যা রয়েছে। আমরা আমাদের সাধ্যমত ওর চিকিৎসা চালিয়ে যাব। পরবর্তীতে সামলে উঠতে না পারলে প্রধানমন্ত্রীর শরণাপন্ন হব।

২০০৬ সালের সেই ১২ সেপ্টেম্বরের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ফারজানা ইয়াসমীন বিপ্লবী বলেন, সেদিন আমরা পুলিশের হামলায় আয়শাসহ সাতজন আহত হই। ওইদিন পুলিশ যখন আয়শার জামা ছিড়ে ফেলল তখন আমি আমার ওড়না খুলে ওর শরীর ঢেকে দেই। তবে সব পুলিশ খারাপ ছিল না। সেদিন একজন পুলিশ এসে একটি শার্ট দিয়ে আয়শার শরীর ঢেকে দিয়ে আমার ওড়নাটা আমাকে দিয়ে দিয়েছিলেন। পরে আয়শাসহ আমরা সাতজন হলি ফ্যামেলি হসপিটালে ভর্তি হই। সেসময় আমাদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছিলেন ডা. ইকবাল হোসেন, সাবের হোসেন চৌধুরীসহ অন্যান্য সিনিয়র নেতারা।

তিনি আরও বলেন, ডা. ইকবাল যোগাযোগ করলেন এবং তিনি নির্দেশ দিলেন শাহজাদপুরে প্যান প্যাসিফিক হসপিটালে ভর্তি হতে। সেখানে আমরা ভর্তি হই। আমাদের দেখতে আসছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি দেখতে আসার পরেই সর্বত্র খবর ছড়িয়ে পড়ে আমরা সেখানে আছি। সেই সাথে জানতে পারি পুলিশ আমাদের গ্রেফতার করার জন্য খুঁজছে। এর মধ্যে আয়শার ছবিটি সবাই দেখেছে। সেসময় ও পরিচিত মুখ। তাই হসপিটাল থেকে দ্রুত চলে আসি। পরে আমাদের সভাপতি নাজমা আক্তারের তত্ত্বাবধায়নে ও তার নির্দেশক্রমে আমরা অন্যত্র চিকিৎসা নেই।

বিপ্লবী আক্ষেপ করে বলেন, রাজনীতি যেহেতু করি মেয়েটি চাইলেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারতো। কল করতে পারতো। কারো কাছ থেকে নম্বরও নিতে পারতো। কিন্তু সে এর কিছুই করেনি। কিন্তু কেন করেনি তা বুঝতে পারছি না। আমাদের প্রতি ওর অধিকার রয়েছে। আমাদেরও কিছু দায়িত্ববোধ রয়েছে। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই আমরা সবাই ছুটে গিয়েছিলাম।

তিনি আরও বলেন, আয়শা আমাকে দেখেই চিনেছে। সে হাউমাউ করে কেঁদে উঠে। কথা তেমন একটা বলতে পারে না। খুব আস্তে আস্তে সে আমার নাম ধরে ডেকেছে। সভাপতি নাজমা আক্তারের নামও ওর মনে আছে। ও আমাদের দলের কর্মী। নিবেদিত  প্রাণ। আমরা ওর চিকিৎসা করাবো। এটা আমাদের দায়িত্ব। আশা করি ও নিশ্চয় সুস্থ হয়ে উঠবে। ওর একটা বাচ্চা আছে। অন্তত বাচ্চার জন্য হলেও ও সুস্থ হবে। আমরা আমাদের সাধ্যমত চেষ্টা করবো। নিজেরা পেরে না উঠতে পারলে প্রধানমন্ত্রীকে জানাবো।

এদিকে, আয়শা আক্তারকে নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে দেখতে সেখানে আসেন সাবেক এমপি ও যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আক্তারসহ কেন্দ্রীয় অনেক নেতাকর্মীরা। নিজেদের হারানো সহকর্মীর এমন করুণদশা দেখে উপস্থিত সকলেই কেঁদে ফেলেন।

বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার
রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার
বরিশালে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উদযাপন
বরিশালে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উদযাপন
গাজীপুরে প্রবাসী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট পারভেজের গণসংযোগ
গাজীপুরে প্রবাসী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট পারভেজের গণসংযোগ
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৮২ মামলা, ৪৬৫ গাড়ি ডাম্পিং
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৮২ মামলা, ৪৬৫ গাড়ি ডাম্পিং
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক এমপি সামছুল আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক এমপি সামছুল আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৮২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৮২ মামলা
চোর ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
চোর ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
ডিএমপির এডিসি পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির এডিসি পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে বদলি
ট্রেনের ছাদে ছিনতাই চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার
ট্রেনের ছাদে ছিনতাই চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

মাদারীপুরে কলেজ শিক্ষকের বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা
মাদারীপুরে কলেজ শিক্ষকের বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি কমেছে, নদীপাড়ে স্বস্তি
তিস্তার পানি কমেছে, নদীপাড়ে স্বস্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউজিসির খণ্ডকালীন সদস্য হলেন বেরোবি উপাচার্য
ইউজিসির খণ্ডকালীন সদস্য হলেন বেরোবি উপাচার্য

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতালের সামনে কাপড়ে মোড়ানো কন্যা শিশু উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্য
হাসপাতালের সামনে কাপড়ে মোড়ানো কন্যা শিশু উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্য

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আয়ারল্যান্ডের দল ঘোষণা
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আয়ারল্যান্ডের দল ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক তথ্য দিবস উদযাপন
খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক তথ্য দিবস উদযাপন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপিত
কলাপাড়ায় প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় রেস্তোরাঁ কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কুয়াকাটায় রেস্তোরাঁ কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী জার্মানি
বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী জার্মানি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মেঘনায় অভিযান দলের ওপর হামলা, ৭ জেলে আটক
মেঘনায় অভিযান দলের ওপর হামলা, ৭ জেলে আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা আলিফ গ্রেফতার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা আলিফ গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার
রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করতে হবে’
‘শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করতে হবে’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ‘গণহত্যার’ নিন্দা জানালেন ভ্যাটিকানের শীর্ষ কূটনীতিক
গাজায় ‘গণহত্যার’ নিন্দা জানালেন ভ্যাটিকানের শীর্ষ কূটনীতিক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উদযাপন
বরিশালে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উদযাপন

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী দ্বিতীয় স্ত্রী ও সৎ ছেলের মৃত্যুদণ্ড
প্রথম স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী দ্বিতীয় স্ত্রী ও সৎ ছেলের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট দিয়ে করা যাবে হজযাত্রী নিবন্ধন
মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট দিয়ে করা যাবে হজযাত্রী নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে বিওয়াইডির রেকর্ড, গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৮৮০ শতাংশ
যুক্তরাজ্যে বিওয়াইডির রেকর্ড, গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৮৮০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোবহানার ফিফটি ও রাবেয়ার ঝড়ে টাইগ্রেসদের সংগ্রহ ১৭৮
সোবহানার ফিফটি ও রাবেয়ার ঝড়ে টাইগ্রেসদের সংগ্রহ ১৭৮

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ১২ অক্টোবর থেকে টাইফয়েড টিকাদান শুরু
নীলফামারীতে ১২ অক্টোবর থেকে টাইফয়েড টিকাদান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবলীগ নেতা কারাগারে
গাইবান্ধায় যুবলীগ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশতিয়াক-আরশ-মাহি'র ‘মন খারাপের দিনে’
ইশতিয়াক-আরশ-মাহি'র ‘মন খারাপের দিনে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত পুরোনো জোটের ভাবনায় ফিরুক
বিএনপি-জামায়াত পুরোনো জোটের ভাবনায় ফিরুক

নগর জীবন

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা