বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
- বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
- যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো তাণ্ডব, ২৫ জনের মৃত্যু
- ম্যানসিটিকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতল ক্রিস্টাল প্যালেস
- পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
- হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
- ‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার
- বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
- ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত
- মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না
- ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
- জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার
- আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া
- গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
- পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
- সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
- সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
- গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
কিস্তির চাপে দিশেহারা রাজশাহীর নিম্নআয়ের মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীতে করোনা ভাইরাস আতঙ্ক বাড়ছে। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ভয়ে সবাই প্রয়োজনের চেয়েও বেশি সতর্কতা অবলম্বন করছেন। ব্যক্তি নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে ধীরে ধীরে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে রাজশাহী শহর। খুব প্রয়োজন ছাড়া সারাদিন ঘর থেকে বের হচ্ছেন না অনেকেই।
কিন্তু রাজশাহীর করোনা আতঙ্কিত মানুষের পিছু ছাড়ছে না এনজিওগুলো। বিভিন্ন এনজিও তাদের কিস্তি আদায়ের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। কিস্তি আদায়ে চাপ সৃষ্টিরও অভিযোগ উঠেছে এসব এনজিওর কর্মীদের বিরুদ্ধে। এতে ঋণ গ্রহীতারা চরম বিপাকে পড়েছেন। এসব মানুষ ঘরবন্দি হলেও তাদের কাছ থেকে ঋণের টাকা আদায় বন্ধ করেনি এনজিওগুলো।
জানা যায়, সুদের হার বৃদ্ধি পাবে মর্মে ঋণ গ্রহীতাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করেছে কর্তৃপক্ষ। ফলে নিরুপায় হয়েই মানুষ ধারদেনা করে এনজিওর কিস্তি দিতে হচ্ছে ঋণ গ্রহীতাদের। এরপরও অল্পসংখ্যক সদস্য সাপ্তাহিক কিস্তি দিতে না পারলেও দু-একদিন পরই কিস্তি আদায় করা হচ্ছে তাদের কাছ থেকে।
ঋণ গ্রহীতারা জানান, করোনা আতঙ্কিত হয়ে ফাঁকা নগরীতে কাজ না থাকায় অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটছে এসব মানুষের। এরপরও এনজিওগুলো তাদের কোনো সাহায্য সহযোগিতা না করে উল্টো কিস্তির জন্য চাপ দিচ্ছে। এসব মানুষের মধ্যে আছে দিন মজুর, রিকশাচালক, অটোচালক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
এই বিভাগের আরও খবর