শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৭, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০

সাভারে মাশরুমের চাষ এখন জমজমাট

নাজমুল হুদা, সাভার
অনলাইন ভার্সন
সাভারে মাশরুমের চাষ এখন জমজমাট

সাভারের সোবাহানবাগের জাতীয় মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে পুষ্টিকর ও সুস্বাদু এ সবজি চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন দেশের প্রায় ৯ হাজার যুবক। এর মধ্যে কেউ কেউ শিল্পপতিও হয়ে উঠেছেন। যারা এক সময় বেকার ছিলেন তারা অনেকে এখন মাসে আয় করছেন লাখ টাকার ওপরে।

এই মাশরুম চাষেই মাগুরার ‘ড্রিম মাশরুম সেন্টার’, নীলফামারীর সৈয়দপুরের ‘ফাতেমা মাশরুম’সহ অনেক খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য এবং দেশের মানুষের পুষ্টি দূর করতে সরকার আশির দশকে জাপানের সহায়তায় দেশে মাশরুম চাষ শুরু করে।

এরপর সরকার নানাভাবে চেষ্টা করলেও ২০০০ সাল পর্যন্ত মাশরুম চাষের তেমন উন্নয়ন ঘটাতে পারেনি। তবে এরপর থেকেই ধীরে ধীরে দেশে বাড়তে থাকে মাশরুম চাষ। বিশেষ করে সাভারে মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট হওয়ার পর থেকে সেখানে বিনা পয়সায় প্রশিক্ষণ দিতে শুরু করে কর্তৃপক্ষ।

দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এসে বেকার যুবক ও যুবতীরা এখান থেকে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করেন। এভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকেই এখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।

হাট ঘুরে দেখা গেছে, এক কেজি তাজা ওয়েস্টার মাশরুমের মূল্য ২৫০ টাকা ও শুকনো বা গুঁড়া ওয়েস্টার মাশরুমের মূল্য ১৪০০ টাকা। এক কেজি তাজা বাটন মাশরুমের মূল্য ৫০০ টাকা। এক কেজি শুকনো বা গুঁড়া ঋষি মাশরুম ৪০০০ টাকা। এক কেজি তাজা কান মাশরুম ২০০ টাকায় এবং শুকনো কান মাশরুম ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

গোলাপী বেগম নামের এক নারী তিন জাতের মাশরুমের পসরা নিয়ে বসেছেন হাটে। প্রায় তের বছর ধরে তিনি মাশরুম চাষ করছেন বলে জানান। মাশরুমের হাটে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়।

জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রথম দিকে অনেকটা ছোট পরিসরে চাষ শুরু করেছিলাম। তখন মধুর ক্যান্টিন, হিমুর ক্যান্টিন ও আবুলের ক্যান্টিনে মাশরুম বিক্রি করতাম। এখন বড় পরিসরে চাষ করছি। আমার কাছে বিভিন্ন জাতের এক হাজার মাশরুমের বীজ আছে। ঢাকার বিভিন্ন সুপার শপে আমি মাশরুম সরবরাহ করি। এখন প্রতিমাসে প্রায় বিশ হাজার টাকা আয় করি।

মাশরুমের হাট সম্পর্কে তিনি বলেন, আগে ঢাকা থেকে অর্ডার না এলে মাশরুম বিক্রি করতে পারতাম না। বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট জায়গা না থাকায় আমাদের একেক সময় একেক জায়গায় বসতে হতো। তবে এখন নির্দিষ্ট জায়গা পেয়ে আমাদের অনেক লাভ হচ্ছে। প্রতিদিনই ক্রেতার সংখ্যা বাড়েছে।

গোলাপী বেগমের মতো এখন অনেক অসহায় ও বেকার পুরুষ-মহিলা মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মাশরুম চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। এই ইনস্টিটিউট থেকে এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৫ হাজার ৫৮১ জন মাশরুম চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এসব চাষি তাদের উৎপাদিত মাশরুমের একটি অংশ দিয়ে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করছেন। অবিক্রিত যে মাশরুম বিক্রির জন্য তারা পাঠিয়ে দেন সাভারের এই হাটে। এছাড়া ২৮ জন চাষি প্রতিদিনই তাদের উৎপাদিত মাশরুম এই হাটে বিক্রি করেন।

মাশরুমের এ হাটটির তত্ত্বাবধানে রয়েছেন মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক ড. নিরোদ চন্দ্র সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাশরুম চাষ আমাদের দেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় দিক। সরকার সঠিকভাবে মাশরুম চাষের দিকে নজর দিলে মাশরুম চাষ একটি অন্যতম সাফল্যমণ্ডিত ক্ষেত্রে পরিণত হবে। এখান থেকে হাজার হাজার বেকার নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মাশরুম চাষের দিকে নজর দিলে সম্ভাবনাময় মাশরুম চাষ আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে এটাই সবার প্রত্যাশা।

তিনি আরো বলেন, বিশ্বের ছত্রাকবিদরা এ পর্যন্ত প্রায় তিন লাখ প্রজাতির ছত্রাক শনাক্ত করেছেন। এসবের মধ্যে মাশরুম হলো মানুষের খাওয়ার উপযোগী ছত্রাকের ফলন্ত অঙ্গ। মাশরুম চাষ করা সহজ, সাশ্রয়ী ও পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি হালাল খাবার। বাসাবাড়িতে সহজেই এটি চাষ করা যায়। যারা মাশরুম চাষ করতে চান, আমরা তাদের সব ধরনের কারিগরি সহায়তা দিয়ে থাকি। 

বারডেম-পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ওয়েস্টার মাশুরুম লিভার ও কিডনিকে ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত রাখে। এ মাশরুম রক্তের সুগার, কোলেস্টরেল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে, যা ডায়াবেটিস ও হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।

ইনস্টিটিউটে ঢুকতেই ডান পাশে চোখে পড়বে মাশরুম ফুড কর্নার। এটি পরিচালনা করছেন সাভারের জামসিং এলাকার পারভীন আক্তার। তিনি বিধবা। তার একমাত্র সন্তান আগামী বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে। প্রতিদিন এ খাবার দোকান থেকে পনেরশ থেকে দুই হাজার টাকা আয় করেন। এ আয় দিয়েই চলে তার সংসার। এই ফুড কর্নারে তিনি মাশরুম দিয়ে রোল, পাকোড়া, বার্গার, চপ, সমুচা তৈরি করেন। সকাল ১০টা থেকে রাত ৯ পর্যন্ত দোকান খোলা রাখেন বলে জানান তিনি।

মাশরুম একটি ঔষধি গুণসম্পন্ন আদর্শ খাবার। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। মাশরুমে প্রায় ২৫ শতাংশ আমিষ রয়েছে। যাতে মানুষের শরীরের জন্য ৯টি অত্যন্ত জরুরি অ্যামাইনো এসিড রয়েছে।

মাশরুম চাষে প্রশিক্ষণ

সাভার মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট এতদিন মাশরুম চাষে আগ্রহীদের প্রতিষ্ঠানে সরাসরি প্রশিক্ষণ দিলেও করোনাভাইরাস কারণে লকডাউন শুরুর পর তা বন্ধ রয়েছে। তবে আগ্রহী যুবক ও মাশরুম চাষিদের কথা চিন্তা করে ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ গত আগস্ট মাস থেকে অনলাইনে প্রশিক্ষণ দিতে শুরু করেছে।

এখানে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ জন আগ্রহী যুবক অংশ নিচ্ছেন। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ক্লাস চলে। যে কেউ চাইলে অনলাইন প্রশিক্ষণে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্ম জুম সিটিং আইডি ৯৮৬৭৪৫১০৭৭ এবং পাসকোর্ড (কাকন  ইংলিশে ) লিখে অংশ নেওয়া যায়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি
ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি
শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
আবু সালেহ টিটুর ‘ইলিউসিভ লংগিংক্স’
আবু সালেহ টিটুর ‘ইলিউসিভ লংগিংক্স’
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল
পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৮ কর্মকর্তাকে রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৮ কর্মকর্তাকে রদবদল
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

এই মাত্র | নগর জীবন

নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত
নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত

৫৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক
মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার
বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে
ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে গোপালগঞ্জ বিজয়ী
ফরিদপুর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে গোপালগঞ্জ বিজয়ী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ
আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু
সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ
মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হলে স্বৈরাচারী কাঠামোর বিলোপ হবে : বদিউল আলম মজুমদার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হলে স্বৈরাচারী কাঠামোর বিলোপ হবে : বদিউল আলম মজুমদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি
ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা