শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৮, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

মা যদি ডাক দেন ভীমরুলের চাকের মতো মানুষ ঢাকায় যাবে : শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মা যদি ডাক দেন ভীমরুলের চাকের মতো মানুষ ঢাকায় যাবে : শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান বলেছেন, ‘সময় আসছে আমাদের লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। তারা যুদ্ধ করেছিল দেশটাকে স্বাধীন করার জন্য। আন্তর্জাতিক রাজনীতি চলছে। হয়ত আগামী এক দুই মাসে একটা আঘাত করার চেষ্টা হবে। তারা জিততে পারবে না। কারণ নেত্রীর ওপর আল্লাহর রহমত আছে। আমার ভেতরেও রক্তক্ষরণ হয়েছে। আমি জবাব দেওয়ার ক্ষমতা রাখি। প্রচণ্ড কষ্ট লেগেছে মনে। সংসদে আমার আশপাশে দুই আড়াইশো এমপি আছেন। আমি কোনো অভিযোগ করিনি তার কাছে। হঠাৎ দেখি তিনি বক্তব্য শেষে ঘুরে বললেন থ্যাংকস টু ইউ।  পরে তিনি আবার বললেন, অল দ্যা থ্যাংকস টু শামীম ওসমান। তিনি থ্যাক্স দেবের কেন? আমি তার কর্মী। তার পক্ষে না থাকার আগে যেন আমার মৃত্যু হয়। তবুও কিছু কষ্ট থাকে। করোনায় তার পাঁচ ফুটের মধ্যে যাওয়া নিষেধ। আমি গিয়ে তাকে বললাম, আমি কষ্ট পেয়েছি। তিনি বললেন, আমাদের মুক্ত করতে গিয়ে তোমার বাবা আমার চাচা রক্ত দিয়েছেন। আমার ভেতরে যে কষ্টের বিষ ছিল তা চোখ দিয়ে বের হতে চাচ্ছিল। তিনি আরও কিছু কথা বলেছেন, তা বলা ঠিক হবে না। বিষাক্ত জিনিসটা চোখের পানি হয়ে বের হয়ে গেছে। ছোট্ট একটা দেশে বড় বড় শক্তি ইনভলবড হয়ে গেছে। প্রস্তুতি নেন, আমাদের মা যদি ডাক দেন নারায়ণগঞ্জ থেকে মানুষ যেন ভীমরুলের চাকের মতো ঢাকায় যেতে পারে।’ 

শনিবার বিকালে ঢাকা নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের পাশে যুবলীগ নেতা শাহ নিজামের মালিকানাধীন ‘নম পার্কে’ আয়োজিত এক কর্মিসভায় এসব বলেন তিনি। 

প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া চেয়ে শামীম ওসমান বলেন, ‘আমি সকলের কাছে ভিক্ষা চাই। আমরা সকলে ভাই, আমাদের একটাই মা, আমাদের মা শেখ হাসিনা। আমরা ঈমানদারির সঙ্গে মরতে চাই। যারা খেলতে চাইবে তাদের ঘরে ঘরে ঢুকে আঘাত করা হবে। আপনারা এলাকা গোছান। আপনারা শুরু করেন, আমরা আপনাদের পাশে আছি। প্রতি মহল্লায় পাঞ্চায়েত কমিটি হবে। তাদের কাজ মাদক, ভূমিদস্যুদের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করা। আমরা মানুষকে ভালোবেসে তাদের মন জয় করব। কষ্ট লাগে যখন ত্যাগী লোকেরা কষ্ট পায়। আঘাত আসবে এটা কনফার্ম। কতটুকু আসবে জানি না। বলব না, যুদ্ধের কিছু রণকৌশল আছে। আগামী শুক্রবার প্রতিটা এলাকায় যার যার মসজিদে দোয়া করবেন, যেন দেশ করোনা মুক্ত হয় এবং শেখ হাসিনাকে যেন আল্লাহ শক্তি দেন।’ 

নাসিক নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “একটা নির্বাচন হয়েছে (২০২২ নাসিক নির্বাচন)। এটা এলেই খেলা শুরু হয়ে যায়। ২০১৬-১১ তে কী করেছি এবার কী করেছি তা আমি জানি। বলব না, কারণ দলকে ভালোবাসি। রাজনীতিতে আঘাত পেয়েছি কিন্তু কষ্ট পাইনি। কবরস্থানে যা হয়েছে তা কোনো সন্তান মানতে পারে না। নেত্রী আমাকে বলেছিলেন, ‘আমি সমস্ত বিষ হজম করি, আমি নীলকণ্ঠী।’ আমাকে আঘাত করে কথা বললেও আমি কিছু বলি না। কারণ, আমি আমার নেত্রীর মতো হতে চাইছি। এটা খুব কষ্টের, আমার খুব কষ্ট হচ্ছিল। আমার স্ট্রোক অ্যাটাকও হয়েছিল। আমি আমার বাবা-মা-ভাইকে ভালোবাসি। আমি বলেছিলাম গোপনে হলেও তাদের বলেন আল্লাহর কাছে মাফ চাইতে। শয়তান আর ফেরেশতা ছাড়া সকলেই ভুল করে। তাও হয়নি, তাই কষ্টটা আরও বেড়ে গেছে। আমার বাবা মৃত্যুর আগে আমাদের তিন ভাইয়ের হাত শেখ হাসিনার হাতে তুলে দিয়ে বলেছিলেন, ‘ওরা যদি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে গিয়ে মরেও যায় তাহলে তাই হোক।’ আমার মা আমাকে একটা কথা বলেছিলেন নামাজ পড়ো। নেত্রী শেখ হাসিনার সামনে অনেক কথা বলছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘হতাশ হলে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী পড়বা’। বড় ভাই নাসিম ওসমান বলেছিলেন, ‘আল্লাহকে চেনার চেষ্টা করো।’ আমি বুঝতে পারিনি চিনবো কীভাবে? পরে আমি বুঝেছি এভাবে চেনা যায় আল্লাহকে। সব ধর্ম সুন্দর। কোন ধর্ম মানুষকে খারাপ শিক্ষা দেয় না। তারা সম্মান করতে জানে।”

‘আমি প্রেস কনফারেন্স (নাসিক নির্বাচনের আগে প্রেস কনফারেন্স) না করলে সমস্যা হত। একটা পক্ষ মাঠে নেমেছিল, কারা এরা। কেউ কেউ লেখে, দল আমাকে দিয়ে তৈমূর ভাইকে কিছু প্রমাণ করার জন্য দাঁড় করিয়েছে। কেউ আমাকে এ নির্দেশনা দেয়নি। তবে লেখা হচ্ছে, এটা ইচ্ছা করে করা হচ্ছে। এত নিচু লেভেলের চিন্তা আমার নেত্রীর নেই।’
 
দীর্ঘদিনের রাজনীতি প্রসঙ্গে শামীম ওসমান বলেন, ‘আজকে ২০২২, লম্বা সময় পার হয়েছে। বিসমিল্লাহর দিন থেকেই আঘাত পেয়েছি। ছয় বন্ধু পোস্টার লাগাতে গিয়েছিলাম বার একাডেমিতে। আমরা যখন পোস্টার লাগিয়ে ফিরছি আমাদের আটকালো। আমি ভেবেছিলাম আমাকে মারবে, তাই বললাম- তোরা পালা। আমাকে পিটিয়ে সেখানে অজ্ঞান করা হয়েছিল, পিঠে সাইকেল ভাঙা হয়েছিল। তখন আব্বা জেলে, বড় ভাই নাসিম ওসমান বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে ছুটে যান।’
 
জাতীয় চার নেতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমার বাবাকে খুনি মোশতাক ফোন করল। তিনি আমার বাবাকে মন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আমার মা মোশতাকের প্রস্তাবে বলেছিলেন, ‘তিনি যদি আপনার প্রস্তাবে রাজি হন তাহলে হয় তাকে খুন করবো নয়ত আমি নিজে আত্মহত্যা করব।’ এর দশ মিনিটের মধ্যে আমাদের বাড়ি ঘেরাও করে আমার বাবাকে গ্রেফতার করা হলো। গোলাম মোর্শেদ ফারুক সাহেবকেও সেদিন গ্রেফতার করা হয়েছিল। তার ছেলেরা আজ পত্রিকা বিক্রি করে খায়। আমার বাবা আর মনসুর আলী চাচা এক রুমে ছিলেন। সেদিন তাকে অযুও করতে দেয়নি। আজকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা বলেন। তারা সেদিন বলেছিলেন, ‘আমরা মরেও প্রমাণ করতে চাই আমরা বঙ্গবন্ধুর লোক।’ আমরাও মরে প্রমাণ করতে চাই, শেখ হাসিনার লোক আছি, থাকব।’

নারায়ণগঞ্জ প্রসঙ্গে এই এমপি বলেন, ‘রাজনীতিতে কিছু নোংরামি আছে। নারায়ণগঞ্জ অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। সামনে আমার জানামতে প্রচণ্ড বড় আঘাত আসছে দেশের ওপরে। কে বাঁচাতে পারে ওপরে সৃষ্টিকর্তা আর নিচে শেখ হাসিনা। যত আঘাত আসছে তিনি নিজের ওপর নিচ্ছেন। তার ওপর যখন গ্রেনেড হামলা হলো তখন মানবাধিকার কোথায় ছিল? বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা বিদেশে আশ্রয় নেয়, তখন কোথায় মানবাধিকার? এখানে অনেকের ভেতরে রক্তক্ষরণ আছে। আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। আমি নির্বাচন করিনি, তবুও নারায়ণগঞ্জ টার্গেট হচ্ছে। আমি ফতুল্লা নির্বাচনে যাইনি, কাশিপুরে যাইনি। এনায়েত নগরে গিয়েছি। কারণ, আমাদের ছেলেদের ওপর হামলা হয়েছে।’

নারায়ণগঞ্জে আলোচিত ত্বকী হত্যা বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই হত্যার বিচার নিয়ে আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলতে চাই, অবিলম্বে এ হত্যার বিচার করা হোক। আমি দাবি তুললাম। কারণ, এ হত্যার কথা বলে আমার পরিবারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে অনেকে সস্তা কথা বলে। পাশাপাশি শহরের দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানাই। আমরা নারায়ণগঞ্জে কারও পায়ে ভর দিয়ে রাজনীতি করি না। আমাদের নেতা একজনই শেখ হাসিনা। বাকি আর কাউকে নেতা হিসেবে গোনায় ধরি না। হুমায়ুন রবিউলকে সরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু শেখ হাসিনার কর্মী হওয়া থেকে কেউ সরিয়ে দিতে পারবে না। যাদের অসম্মান করা হয়েছে, লোকজন করতালি দিয়ে সম্মান প্রদর্শন করবে।’ 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা