শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৮, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

মা যদি ডাক দেন ভীমরুলের চাকের মতো মানুষ ঢাকায় যাবে : শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মা যদি ডাক দেন ভীমরুলের চাকের মতো মানুষ ঢাকায় যাবে : শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান বলেছেন, ‘সময় আসছে আমাদের লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। তারা যুদ্ধ করেছিল দেশটাকে স্বাধীন করার জন্য। আন্তর্জাতিক রাজনীতি চলছে। হয়ত আগামী এক দুই মাসে একটা আঘাত করার চেষ্টা হবে। তারা জিততে পারবে না। কারণ নেত্রীর ওপর আল্লাহর রহমত আছে। আমার ভেতরেও রক্তক্ষরণ হয়েছে। আমি জবাব দেওয়ার ক্ষমতা রাখি। প্রচণ্ড কষ্ট লেগেছে মনে। সংসদে আমার আশপাশে দুই আড়াইশো এমপি আছেন। আমি কোনো অভিযোগ করিনি তার কাছে। হঠাৎ দেখি তিনি বক্তব্য শেষে ঘুরে বললেন থ্যাংকস টু ইউ।  পরে তিনি আবার বললেন, অল দ্যা থ্যাংকস টু শামীম ওসমান। তিনি থ্যাক্স দেবের কেন? আমি তার কর্মী। তার পক্ষে না থাকার আগে যেন আমার মৃত্যু হয়। তবুও কিছু কষ্ট থাকে। করোনায় তার পাঁচ ফুটের মধ্যে যাওয়া নিষেধ। আমি গিয়ে তাকে বললাম, আমি কষ্ট পেয়েছি। তিনি বললেন, আমাদের মুক্ত করতে গিয়ে তোমার বাবা আমার চাচা রক্ত দিয়েছেন। আমার ভেতরে যে কষ্টের বিষ ছিল তা চোখ দিয়ে বের হতে চাচ্ছিল। তিনি আরও কিছু কথা বলেছেন, তা বলা ঠিক হবে না। বিষাক্ত জিনিসটা চোখের পানি হয়ে বের হয়ে গেছে। ছোট্ট একটা দেশে বড় বড় শক্তি ইনভলবড হয়ে গেছে। প্রস্তুতি নেন, আমাদের মা যদি ডাক দেন নারায়ণগঞ্জ থেকে মানুষ যেন ভীমরুলের চাকের মতো ঢাকায় যেতে পারে।’ 

শনিবার বিকালে ঢাকা নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের পাশে যুবলীগ নেতা শাহ নিজামের মালিকানাধীন ‘নম পার্কে’ আয়োজিত এক কর্মিসভায় এসব বলেন তিনি। 

প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া চেয়ে শামীম ওসমান বলেন, ‘আমি সকলের কাছে ভিক্ষা চাই। আমরা সকলে ভাই, আমাদের একটাই মা, আমাদের মা শেখ হাসিনা। আমরা ঈমানদারির সঙ্গে মরতে চাই। যারা খেলতে চাইবে তাদের ঘরে ঘরে ঢুকে আঘাত করা হবে। আপনারা এলাকা গোছান। আপনারা শুরু করেন, আমরা আপনাদের পাশে আছি। প্রতি মহল্লায় পাঞ্চায়েত কমিটি হবে। তাদের কাজ মাদক, ভূমিদস্যুদের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করা। আমরা মানুষকে ভালোবেসে তাদের মন জয় করব। কষ্ট লাগে যখন ত্যাগী লোকেরা কষ্ট পায়। আঘাত আসবে এটা কনফার্ম। কতটুকু আসবে জানি না। বলব না, যুদ্ধের কিছু রণকৌশল আছে। আগামী শুক্রবার প্রতিটা এলাকায় যার যার মসজিদে দোয়া করবেন, যেন দেশ করোনা মুক্ত হয় এবং শেখ হাসিনাকে যেন আল্লাহ শক্তি দেন।’ 

নাসিক নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “একটা নির্বাচন হয়েছে (২০২২ নাসিক নির্বাচন)। এটা এলেই খেলা শুরু হয়ে যায়। ২০১৬-১১ তে কী করেছি এবার কী করেছি তা আমি জানি। বলব না, কারণ দলকে ভালোবাসি। রাজনীতিতে আঘাত পেয়েছি কিন্তু কষ্ট পাইনি। কবরস্থানে যা হয়েছে তা কোনো সন্তান মানতে পারে না। নেত্রী আমাকে বলেছিলেন, ‘আমি সমস্ত বিষ হজম করি, আমি নীলকণ্ঠী।’ আমাকে আঘাত করে কথা বললেও আমি কিছু বলি না। কারণ, আমি আমার নেত্রীর মতো হতে চাইছি। এটা খুব কষ্টের, আমার খুব কষ্ট হচ্ছিল। আমার স্ট্রোক অ্যাটাকও হয়েছিল। আমি আমার বাবা-মা-ভাইকে ভালোবাসি। আমি বলেছিলাম গোপনে হলেও তাদের বলেন আল্লাহর কাছে মাফ চাইতে। শয়তান আর ফেরেশতা ছাড়া সকলেই ভুল করে। তাও হয়নি, তাই কষ্টটা আরও বেড়ে গেছে। আমার বাবা মৃত্যুর আগে আমাদের তিন ভাইয়ের হাত শেখ হাসিনার হাতে তুলে দিয়ে বলেছিলেন, ‘ওরা যদি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে গিয়ে মরেও যায় তাহলে তাই হোক।’ আমার মা আমাকে একটা কথা বলেছিলেন নামাজ পড়ো। নেত্রী শেখ হাসিনার সামনে অনেক কথা বলছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘হতাশ হলে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী পড়বা’। বড় ভাই নাসিম ওসমান বলেছিলেন, ‘আল্লাহকে চেনার চেষ্টা করো।’ আমি বুঝতে পারিনি চিনবো কীভাবে? পরে আমি বুঝেছি এভাবে চেনা যায় আল্লাহকে। সব ধর্ম সুন্দর। কোন ধর্ম মানুষকে খারাপ শিক্ষা দেয় না। তারা সম্মান করতে জানে।”

‘আমি প্রেস কনফারেন্স (নাসিক নির্বাচনের আগে প্রেস কনফারেন্স) না করলে সমস্যা হত। একটা পক্ষ মাঠে নেমেছিল, কারা এরা। কেউ কেউ লেখে, দল আমাকে দিয়ে তৈমূর ভাইকে কিছু প্রমাণ করার জন্য দাঁড় করিয়েছে। কেউ আমাকে এ নির্দেশনা দেয়নি। তবে লেখা হচ্ছে, এটা ইচ্ছা করে করা হচ্ছে। এত নিচু লেভেলের চিন্তা আমার নেত্রীর নেই।’
 
দীর্ঘদিনের রাজনীতি প্রসঙ্গে শামীম ওসমান বলেন, ‘আজকে ২০২২, লম্বা সময় পার হয়েছে। বিসমিল্লাহর দিন থেকেই আঘাত পেয়েছি। ছয় বন্ধু পোস্টার লাগাতে গিয়েছিলাম বার একাডেমিতে। আমরা যখন পোস্টার লাগিয়ে ফিরছি আমাদের আটকালো। আমি ভেবেছিলাম আমাকে মারবে, তাই বললাম- তোরা পালা। আমাকে পিটিয়ে সেখানে অজ্ঞান করা হয়েছিল, পিঠে সাইকেল ভাঙা হয়েছিল। তখন আব্বা জেলে, বড় ভাই নাসিম ওসমান বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে ছুটে যান।’
 
জাতীয় চার নেতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমার বাবাকে খুনি মোশতাক ফোন করল। তিনি আমার বাবাকে মন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আমার মা মোশতাকের প্রস্তাবে বলেছিলেন, ‘তিনি যদি আপনার প্রস্তাবে রাজি হন তাহলে হয় তাকে খুন করবো নয়ত আমি নিজে আত্মহত্যা করব।’ এর দশ মিনিটের মধ্যে আমাদের বাড়ি ঘেরাও করে আমার বাবাকে গ্রেফতার করা হলো। গোলাম মোর্শেদ ফারুক সাহেবকেও সেদিন গ্রেফতার করা হয়েছিল। তার ছেলেরা আজ পত্রিকা বিক্রি করে খায়। আমার বাবা আর মনসুর আলী চাচা এক রুমে ছিলেন। সেদিন তাকে অযুও করতে দেয়নি। আজকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা বলেন। তারা সেদিন বলেছিলেন, ‘আমরা মরেও প্রমাণ করতে চাই আমরা বঙ্গবন্ধুর লোক।’ আমরাও মরে প্রমাণ করতে চাই, শেখ হাসিনার লোক আছি, থাকব।’

নারায়ণগঞ্জ প্রসঙ্গে এই এমপি বলেন, ‘রাজনীতিতে কিছু নোংরামি আছে। নারায়ণগঞ্জ অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। সামনে আমার জানামতে প্রচণ্ড বড় আঘাত আসছে দেশের ওপরে। কে বাঁচাতে পারে ওপরে সৃষ্টিকর্তা আর নিচে শেখ হাসিনা। যত আঘাত আসছে তিনি নিজের ওপর নিচ্ছেন। তার ওপর যখন গ্রেনেড হামলা হলো তখন মানবাধিকার কোথায় ছিল? বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা বিদেশে আশ্রয় নেয়, তখন কোথায় মানবাধিকার? এখানে অনেকের ভেতরে রক্তক্ষরণ আছে। আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। আমি নির্বাচন করিনি, তবুও নারায়ণগঞ্জ টার্গেট হচ্ছে। আমি ফতুল্লা নির্বাচনে যাইনি, কাশিপুরে যাইনি। এনায়েত নগরে গিয়েছি। কারণ, আমাদের ছেলেদের ওপর হামলা হয়েছে।’

নারায়ণগঞ্জে আলোচিত ত্বকী হত্যা বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই হত্যার বিচার নিয়ে আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলতে চাই, অবিলম্বে এ হত্যার বিচার করা হোক। আমি দাবি তুললাম। কারণ, এ হত্যার কথা বলে আমার পরিবারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে অনেকে সস্তা কথা বলে। পাশাপাশি শহরের দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানাই। আমরা নারায়ণগঞ্জে কারও পায়ে ভর দিয়ে রাজনীতি করি না। আমাদের নেতা একজনই শেখ হাসিনা। বাকি আর কাউকে নেতা হিসেবে গোনায় ধরি না। হুমায়ুন রবিউলকে সরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু শেখ হাসিনার কর্মী হওয়া থেকে কেউ সরিয়ে দিতে পারবে না। যাদের অসম্মান করা হয়েছে, লোকজন করতালি দিয়ে সম্মান প্রদর্শন করবে।’ 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
সংস্কৃতিসেবীদের কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
সংস্কৃতিসেবীদের কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা