শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০২, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২

মুক্ত আলোচনায় বক্তারা

নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব না

নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব না। মাছের বেঁচে থাকার জন্য যেমন পানি দরকার, ঠিক তেমনি রাজনৈতিক দলের জন্য দরকার নির্বাচন। গণতন্ত্রে সরকারি ও বিরোধী দল উভয়ের দায়িত্ব আছে। কেউ নির্বাচনে আসবে না, কিন্তু বলে বেড়াবে গণতন্ত্র বিপন্ন হয়ে গেছে, এটা তো ঠিক না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট শুরু হয়েছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনার মধ্য দিয়ে। রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবেলা করতে হবে। এটা কখনো হত্যার মাধ্যমে নয়। মুক্তিযুদ্ধের ধারায় যদি দেশকে এগিয়ে নিতে হয়, তাহলে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

বুধবার বেলা ১২টায় রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘আগামী নির্বাচন, রাজনৈতিক সংকট ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক মুক্ত আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে যৌথভাবে বিবার্তা২৪ডটনেট ও জাগরণ টিভি।

আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, এমপি। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণমূলক হবে। বিএনপি বলেছে তারা নিবাচনে অংশ নিবে না। রাজনীতির মাঠে সুবিধা নেয়ার জন্য, দরকষাকষি করার জন্য এসব বলছে। হঠাৎ করে কেনো বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিবে না, এখন এই প্রশ্ন আসছে কেনো? কারণ তারা সরকারের উন্নয়ন মেনে নিতে পারেনি। এখন তারা নির্বাচন নিয়ে আন্দোলন, সংগ্রাম করতে চায়।

নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী ও যথা সময় হবে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, আমরা চাই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হোক এবং সব দল অংশগ্রহণ করুক। সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে সরকারের যা যা করার প্রয়েজন সব করবে।

সংখালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই উল্লখ করে তিনি বলেন, আমরা দেশের সকল মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। বিপদগ্রস্ত মানুষদের রক্ষা করাটা আমাদের দায়িত্ব। এদেশের কিছু মানুষের ভিতরে অস্থিতিশীলতা আছে। যার জন্য মাঝে মাঝে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটনা ঘটে যায়। শেখ হাসিনার সরকার যতদিন ক্ষমতায় আছে, ততদিন দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় শান্তিতে থাকতে পারবে।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ চলছে, এর আগে করোনা ছিলো। এমন পরিস্থিতিতে পুরো বিশ্বের অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। বাংলাদেশ ছোট দেশ ধাক্কা লাগাটা স্বাভাবিক। শেখ হাসিনা যথেষ্ট ভালোভাবে দেশের অথনীতি সচল রাখতে সক্ষম হয়েছেন। প্রতিবছর রফতানি আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। অর্থনীতি নিয়ে বিচলিত হওয়ার সুযোগ নেই। বৈদেশিক মুদ্রার ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট ভালো এবং আমরা স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছি।

শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি বলেন, এদেশের সংকটগুলোতে বেশি আক্রান্ত হয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। কাজেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এদেশের সকল আন্দোলনের সূতিকাগার। এদেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে দলটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। কাজেই সামনে কোনো সংকট আসলে দলটিকে পূর্বের ন্যায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তি একটা প্লাটফর্মে এসে দাঁড়াতে পারেনি। আওয়ামী লীগও সেটা করতে পারেনি। এদেশের মৌলবাদীদের আস্ফালন এখনো আছে। তার চেয়ে অবাক করার বিষয় হচ্ছে, তারা যুথবদ্ধ, তাদের কিছু জনপ্রিয়তাও আছে। এটাকে ইস্যু করে তারা এখনো এদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারক এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, আমি এখন দেশে কোন সঙ্কট দেখছি না। কিসের সঙ্কট? স্বাভাবিক নিয়মে নির্বাচন হবে। সরকার সেদিকেই যাচ্ছে। এজন্য নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রয়োজন ছিলো, সেটাও হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের এযাবৎ সকল কাজ বলে এটা একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন। ফলে সরকার নিরপেক্ষ নির্বাচন চাচ্ছে। সুতরাং সঙ্কট না। সঙ্কট হলো, যারা সঙ্কট সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। তারা মূলত চাচ্ছে-দেশ শ্রীলংকা হয়ে যাক।

বিএনপি নির্বাচনের কথা বলছে উল্লেখ করে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। কিন্তু তারা নির্বাচনের কথা বলছে। তারা চাচ্ছে, তাদের বিদেশী প্রভূরা এসে তাদের ক্ষমতায় বসে দিয়ে যাবে। তারা গণতন্ত্রের কথা বলে। কিন্তু তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা (জিয়াউর রহমান) গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছেন। এটা আমার কথা নয়, সুপ্রিম কোর্টের রায়।

গ্লোবাল টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, সাংবাদিকতার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ সবচেয়ে নিচে আছে। এখন এসব আমরা গায়ে ধরে নিবো কি-না, উন্নয়ন করবো বিবেচনায় নিতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে এবং মানুষ তা ভালোভাবে গ্রহণ করছে। সব উন্নয়নের বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছেছে কি-না এবিষয়টিও দেখতে হবে।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক সরকার রাজনৈতিক নেতৃত্বে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিবে। আমলাতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত বাড়ছে। বাণিজ্য সচিব ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলছেন। পরে মন্ত্রী কথা বলছেন। এসব জায়গায় রাজনৈতিক সংকটের জায়গা নিয়ে চিন্তা করার বিষয় আছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, প্রতিবছর নির্বাচনের আগে উদ্বেগ উৎকণ্ঠার মধ্যে চলে যেতে হয়। আমি বলবো, নির্বাচন কমিশনের সাথে জড়িত নিবন্ধিত দলগুলো নির্বাচনে আসুক। তবে আমাদের গণতান্ত্রিক চর্চাকে অনুধাবন করতে হবে। রাজনৈতিক চর্চা করতে হবে। রাজনীতি বাদ দিয়ে কোন কিছু চিন্তা করতে পারি না। তবে এক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতিবিদদের অনেক দায়িত্ব। তাদের মনে রাখতে হবে, রাজনৈতিক অস্থিরতা শুধু বিরোধী দলের সাথে হবে বিষয়টি এমন নয়, বরং এটা দলের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়ের কারণে হতে পারে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের  জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ নারী। আর এ নারীদের ৩৩ শতাংশ আসন দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু মেজর পলিটিক্যাল দল নারীদের কতটুকু জায়গা দিচ্ছে। ভাইয়েরা কি প্রস্তুত, বোনদেরকে ছেড়ে দিতে। স্বাধীনতার ৫০ বছর। সবাইকে নিয়ে, সকল রাজনৈতিক দল মাঠে আছেন। কিন্তু এরপরেও অনেকে বলছে গণতন্ত্র বিপন্ন। তাদেরকে বলতে হবে যে, তোমরা না আসলে কথা বলবা কিভাবে?

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি কাজল দেবনাথ বলেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের রাজনীতিতে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। রাজনীতিতে আজকে একজনের প্রতি আরেকজনের আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়েছি। বিশ্বাস রাখতে পারছি না। রাজনীতি কি জনগণের, না কি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য?

৭০ নির্বাচন এবং ৭ মার্চের ভাষণের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেখানে নিতে আমাদের কোন পয়সা দিতে হতো না। কিন্তু এখন পোস্টার লাগাতেও টাকা লাগে। কারণ পঙ্কজ ভট্টাচার্য মতো রাজনীতিবিদ এখন নাই।

নিউইয়র্ক প্রবাসী বাংলাদেশী ডা. ফেরদৌস খন্দকার বলেন, একসাথে আলোচনার টেবিলে বসে সব সংকট সমাধান করা সম্ভব। আজকের আলোচনার বিষয় ঠিক করা হয়েছে, আগামীর নির্বাচন, রাজনৈতিক সংকট ও উত্তরণের উপায়। কিন্তু আমি এটিকে সংকট বলতে রাজি নই। এটি একটি সাধারণ অবস্থা। প্রতিবার নির্বাচনের আগে এটি সৃষ্টি হয়। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর রেস্পন্সিবল আচরণ করার প্রয়োজন হয়। ভবিষ্যতে আলোচনার মাধ্যমে এক্টিভ ফরম্যাটে ঠিক করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে।

হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি রানা দাশ গুপ্ত বলেন, নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন। মাছের জন্য যেমন পানি দরকার, ঠিক তেমনি রাজনৈতিক দলের জন্য নির্বাচন দরকার। গণতন্ত্রে সরকারি ও বিরোধী দল উভয়ের দায়িত্ব আছে। কেউ নির্বাচনে আসবে না, কিন্তু বলে বেড়াবে গণতন্ত্র বিপন্ন হয়ে গেছে, এটা তো ঠিক না।

রানা দাশ গুপ্ত বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট শুরু হয়েছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনার মধ্য দিয়ে। রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়ে মোকাবেলা করতে হবে। এটাকে হত্যার মাধ্যমে নয়। মুক্তিযুদ্ধের ধারায় যদি দেশকে এগিয়ে নিতে হয় তাহলে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশকে এগিয়ে নিতে হবে। এসময় সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা আইনের দাবিও জানান তিনি।

বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসির সভাপতিত্বে জাগরণ টিভির প্রধান সম্পাদক এফ এম শাহীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলা জার্নালের প্রকাশকও বিবার্তা২৪ডটনেটের বার্তা সম্পাদক হাবিবুর রহমান রোমেল, গৌরব ৭১’এর সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রুপম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন