শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০২, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২

মুক্ত আলোচনায় বক্তারা

নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব না

নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব না। মাছের বেঁচে থাকার জন্য যেমন পানি দরকার, ঠিক তেমনি রাজনৈতিক দলের জন্য দরকার নির্বাচন। গণতন্ত্রে সরকারি ও বিরোধী দল উভয়ের দায়িত্ব আছে। কেউ নির্বাচনে আসবে না, কিন্তু বলে বেড়াবে গণতন্ত্র বিপন্ন হয়ে গেছে, এটা তো ঠিক না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট শুরু হয়েছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনার মধ্য দিয়ে। রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবেলা করতে হবে। এটা কখনো হত্যার মাধ্যমে নয়। মুক্তিযুদ্ধের ধারায় যদি দেশকে এগিয়ে নিতে হয়, তাহলে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

বুধবার বেলা ১২টায় রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘আগামী নির্বাচন, রাজনৈতিক সংকট ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক মুক্ত আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে যৌথভাবে বিবার্তা২৪ডটনেট ও জাগরণ টিভি।

আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, এমপি। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণমূলক হবে। বিএনপি বলেছে তারা নিবাচনে অংশ নিবে না। রাজনীতির মাঠে সুবিধা নেয়ার জন্য, দরকষাকষি করার জন্য এসব বলছে। হঠাৎ করে কেনো বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিবে না, এখন এই প্রশ্ন আসছে কেনো? কারণ তারা সরকারের উন্নয়ন মেনে নিতে পারেনি। এখন তারা নির্বাচন নিয়ে আন্দোলন, সংগ্রাম করতে চায়।

নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী ও যথা সময় হবে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, আমরা চাই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হোক এবং সব দল অংশগ্রহণ করুক। সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে সরকারের যা যা করার প্রয়েজন সব করবে।

সংখালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই উল্লখ করে তিনি বলেন, আমরা দেশের সকল মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। বিপদগ্রস্ত মানুষদের রক্ষা করাটা আমাদের দায়িত্ব। এদেশের কিছু মানুষের ভিতরে অস্থিতিশীলতা আছে। যার জন্য মাঝে মাঝে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটনা ঘটে যায়। শেখ হাসিনার সরকার যতদিন ক্ষমতায় আছে, ততদিন দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় শান্তিতে থাকতে পারবে।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ চলছে, এর আগে করোনা ছিলো। এমন পরিস্থিতিতে পুরো বিশ্বের অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। বাংলাদেশ ছোট দেশ ধাক্কা লাগাটা স্বাভাবিক। শেখ হাসিনা যথেষ্ট ভালোভাবে দেশের অথনীতি সচল রাখতে সক্ষম হয়েছেন। প্রতিবছর রফতানি আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। অর্থনীতি নিয়ে বিচলিত হওয়ার সুযোগ নেই। বৈদেশিক মুদ্রার ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট ভালো এবং আমরা স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছি।

শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি বলেন, এদেশের সংকটগুলোতে বেশি আক্রান্ত হয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। কাজেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এদেশের সকল আন্দোলনের সূতিকাগার। এদেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে দলটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। কাজেই সামনে কোনো সংকট আসলে দলটিকে পূর্বের ন্যায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তি একটা প্লাটফর্মে এসে দাঁড়াতে পারেনি। আওয়ামী লীগও সেটা করতে পারেনি। এদেশের মৌলবাদীদের আস্ফালন এখনো আছে। তার চেয়ে অবাক করার বিষয় হচ্ছে, তারা যুথবদ্ধ, তাদের কিছু জনপ্রিয়তাও আছে। এটাকে ইস্যু করে তারা এখনো এদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারক এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, আমি এখন দেশে কোন সঙ্কট দেখছি না। কিসের সঙ্কট? স্বাভাবিক নিয়মে নির্বাচন হবে। সরকার সেদিকেই যাচ্ছে। এজন্য নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রয়োজন ছিলো, সেটাও হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের এযাবৎ সকল কাজ বলে এটা একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন। ফলে সরকার নিরপেক্ষ নির্বাচন চাচ্ছে। সুতরাং সঙ্কট না। সঙ্কট হলো, যারা সঙ্কট সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। তারা মূলত চাচ্ছে-দেশ শ্রীলংকা হয়ে যাক।

বিএনপি নির্বাচনের কথা বলছে উল্লেখ করে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। কিন্তু তারা নির্বাচনের কথা বলছে। তারা চাচ্ছে, তাদের বিদেশী প্রভূরা এসে তাদের ক্ষমতায় বসে দিয়ে যাবে। তারা গণতন্ত্রের কথা বলে। কিন্তু তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা (জিয়াউর রহমান) গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছেন। এটা আমার কথা নয়, সুপ্রিম কোর্টের রায়।

গ্লোবাল টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, সাংবাদিকতার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ সবচেয়ে নিচে আছে। এখন এসব আমরা গায়ে ধরে নিবো কি-না, উন্নয়ন করবো বিবেচনায় নিতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে এবং মানুষ তা ভালোভাবে গ্রহণ করছে। সব উন্নয়নের বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছেছে কি-না এবিষয়টিও দেখতে হবে।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক সরকার রাজনৈতিক নেতৃত্বে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিবে। আমলাতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত বাড়ছে। বাণিজ্য সচিব ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলছেন। পরে মন্ত্রী কথা বলছেন। এসব জায়গায় রাজনৈতিক সংকটের জায়গা নিয়ে চিন্তা করার বিষয় আছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, প্রতিবছর নির্বাচনের আগে উদ্বেগ উৎকণ্ঠার মধ্যে চলে যেতে হয়। আমি বলবো, নির্বাচন কমিশনের সাথে জড়িত নিবন্ধিত দলগুলো নির্বাচনে আসুক। তবে আমাদের গণতান্ত্রিক চর্চাকে অনুধাবন করতে হবে। রাজনৈতিক চর্চা করতে হবে। রাজনীতি বাদ দিয়ে কোন কিছু চিন্তা করতে পারি না। তবে এক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতিবিদদের অনেক দায়িত্ব। তাদের মনে রাখতে হবে, রাজনৈতিক অস্থিরতা শুধু বিরোধী দলের সাথে হবে বিষয়টি এমন নয়, বরং এটা দলের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়ের কারণে হতে পারে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের  জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ নারী। আর এ নারীদের ৩৩ শতাংশ আসন দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু মেজর পলিটিক্যাল দল নারীদের কতটুকু জায়গা দিচ্ছে। ভাইয়েরা কি প্রস্তুত, বোনদেরকে ছেড়ে দিতে। স্বাধীনতার ৫০ বছর। সবাইকে নিয়ে, সকল রাজনৈতিক দল মাঠে আছেন। কিন্তু এরপরেও অনেকে বলছে গণতন্ত্র বিপন্ন। তাদেরকে বলতে হবে যে, তোমরা না আসলে কথা বলবা কিভাবে?

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি কাজল দেবনাথ বলেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের রাজনীতিতে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। রাজনীতিতে আজকে একজনের প্রতি আরেকজনের আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়েছি। বিশ্বাস রাখতে পারছি না। রাজনীতি কি জনগণের, না কি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য?

৭০ নির্বাচন এবং ৭ মার্চের ভাষণের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেখানে নিতে আমাদের কোন পয়সা দিতে হতো না। কিন্তু এখন পোস্টার লাগাতেও টাকা লাগে। কারণ পঙ্কজ ভট্টাচার্য মতো রাজনীতিবিদ এখন নাই।

নিউইয়র্ক প্রবাসী বাংলাদেশী ডা. ফেরদৌস খন্দকার বলেন, একসাথে আলোচনার টেবিলে বসে সব সংকট সমাধান করা সম্ভব। আজকের আলোচনার বিষয় ঠিক করা হয়েছে, আগামীর নির্বাচন, রাজনৈতিক সংকট ও উত্তরণের উপায়। কিন্তু আমি এটিকে সংকট বলতে রাজি নই। এটি একটি সাধারণ অবস্থা। প্রতিবার নির্বাচনের আগে এটি সৃষ্টি হয়। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর রেস্পন্সিবল আচরণ করার প্রয়োজন হয়। ভবিষ্যতে আলোচনার মাধ্যমে এক্টিভ ফরম্যাটে ঠিক করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে।

হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি রানা দাশ গুপ্ত বলেন, নির্বাচন ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন। মাছের জন্য যেমন পানি দরকার, ঠিক তেমনি রাজনৈতিক দলের জন্য নির্বাচন দরকার। গণতন্ত্রে সরকারি ও বিরোধী দল উভয়ের দায়িত্ব আছে। কেউ নির্বাচনে আসবে না, কিন্তু বলে বেড়াবে গণতন্ত্র বিপন্ন হয়ে গেছে, এটা তো ঠিক না।

রানা দাশ গুপ্ত বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট শুরু হয়েছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনার মধ্য দিয়ে। রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়ে মোকাবেলা করতে হবে। এটাকে হত্যার মাধ্যমে নয়। মুক্তিযুদ্ধের ধারায় যদি দেশকে এগিয়ে নিতে হয় তাহলে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশকে এগিয়ে নিতে হবে। এসময় সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা আইনের দাবিও জানান তিনি।

বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসির সভাপতিত্বে জাগরণ টিভির প্রধান সম্পাদক এফ এম শাহীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলা জার্নালের প্রকাশকও বিবার্তা২৪ডটনেটের বার্তা সম্পাদক হাবিবুর রহমান রোমেল, গৌরব ৭১’এর সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রুপম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ
ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম