স্বাধীনতা শিক্ষক কর্মচারী ফেডারেশনের সভায় বক্তারা বলেছেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুযোগে স্বাধীনতা ও দেশ বিরোধী একটি মহল নজিরবিহীন ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ব্যাপক জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করেছে। ছাত্র আন্দোলনের সুযোগে একটি পক্ষ মেট্রোরেল, বিটিভি ভবন, সেতু ভবনসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় আগুন দিয়েছে। এর সঙ্গে জড়িতেদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান বক্তারা।
সোমবার বিকালে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ফেডারেশনের প্রধান সমন্বয়কারী, শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ ড. মো. শাহজাহান আলম সাজু সভাপতিত্ব করেন।
সভায় কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে ছাত্রদের দাবি মেনে নেওয়ায় এবং নিহত ছাত্র ও অন্যান্যদের পরিবারকে শান্ত্বনা এবং তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানানো হয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন স্বাশিপ সহ-সভাপতি প্রফেসর মো. সাজিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ মোনতাজ উদ্দিন মর্তুজা, স্বাধীনতা মাদরাসা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তেলোয়াত হোসেন খান, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ এ কে এম মোকসেদুর রহমান, বাংলাদেশ প্রধান শিক্ষক পরিষদের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সভাপতি এ কে এম ওবায়দুল্লাহ, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি হারুন অর রশিদ, স্বাশিপ যুগ্ম সম্পাদক সাইদুর রহমান পান্না, সহ-সভাপতি মেহেরুন্নেছা, স্বাধীনতা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্মচারী পরিষদের সভাপতি শাহজাহান খান প্রমুখ।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত