শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪১, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫ আপডেট: ২২:৫৬, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

রাজধানীতে হরহামেশাই দেখা যায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। এসব অগ্নিকাণ্ডে সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি অনেক মানুষের প্রাণহানিও ঘটে। আপনাদের বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজের কথা মনে আছে নিশ্চয়। ওই ভবনে ছিল বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ। রাতের খাবার খেতে এসেছিলেন অনেকে। এরপর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেল ৪৬ জনের। গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি ভয়ানক ওই রাতের কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে ওঠে। কিন্তু তারপরও কি থেমে আছে বহুতল ভবনে রেস্টুরেন্ট?

পরিসংখ্যান বলছে, রাজধানীসহ সারা দেশে ৫৪ শতাংশ রেস্টুরেন্ট রয়েছে অগ্নিঝুঁকিতে। আর বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এ অবস্থা থাকলে যেকোনো দিনই ঘটতে পারে আরেকটা ‘বেইলি রোড ট্র্যাজেডি’...।

ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ১০ নম্বর সড়কের বহুতল ভবন ইম্পেরিয়াল আমিন আহমেদ সেন্টার। অফিস হিসেবে ব্যবহারের জন্য বানানো হয় ১৩-তলার এই ভবন। কিন্তু ভবনের বেজমেন্টসহ ১৫-তলা জুড়ে রেস্টুরেন্টে ঠাসা। অনেক ফ্লোরে একাধিক রেস্টুরেন্টও রয়েছে। এগুলোতে বুফেসহ নানা ধরনের অভিজাত খাবারের আয়োজন করা হয়।

আর ওইসব খাবার রান্না করতে প্রয়োজন হয় উচ্চ তাপমাত্রা। এই উচ্চ তাপ ও চাপে রান্না করতে ব্যবহার করা হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাসসহ ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি।

শুধু এ ভবনই নয়, ধানমন্ডি, বনানী, উত্তরা, খিলগাঁও, মিরপুরসহ রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে চলছে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা। ফায়ার সার্ভিসের এক হিসাবে দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৫৪ শতাংশ রেস্টুরেন্ট অগ্নিঝুঁকিতে রয়েছে। তবে বড় কোনো দুর্ঘটনা না ঘটলে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে না। গত বছর ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের গ্রিন কোজি রেস্টুরেন্টে আগুনের পর রাজউক, সিটি করপোরেশনসহ বিভিন্ন সংস্থা অভিযান চালিয়ে ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের আলোচিত গাউছিয়া টুইন পিক ভবনসহ বিভিন্ন এলাকায় বহু রেস্টুরেন্ট সিলগালা করে। কিন্তু এর কিছুদিন পরই সেই অভিযান থেমে যায়।

ঝুঁকি বিবেচনায় ভবনের ছাদে থাকা সব রুফটপ রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স সম্প্রতি বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) চেয়ারম্যান নিজে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন এলাকার রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন করছেন। তা ছাড়া অন্য কোনো সরকারি সংস্থার তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সময়মতো উদ্যোগ না নিলে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি ভবনের মতো আরও ট্র্যাজেডির অপেক্ষা করতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পার্ক ও খেলার মাঠসহ ঢাকায় বিনোদনের জায়গার সংকটের সুযোগে চাকচিক্য তৈরি করে রেস্টুরেন্টগুলো বিনোদনের জায়গা দখল করে নিয়েছে। অনুমোদনহীন বেশিরভাগ রেস্টুরেন্টে ব্যবহার করা হচ্ছে অসংখ্য গ্যাস সিলিন্ডার। আবাসিক কিংবা বাণিজ্যিক যেসব ভবনে রেস্টুরেন্ট করা হচ্ছে, সেখানেও নিরাপত্তার বালাই নেই। প্রতিদিন বুফেসহ নানা আয়োজন চলে ভবনগুলোয়। বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক বড় আয়োজনও হচ্ছে এসব রেস্টুরেন্টে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব রেস্টুরেন্টে চলে রান্নাবান্না। বাড়তি মানুষের চাপ সামাল দেওয়ার মতো কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই। বিকেল হলেই ভবনগুলোর সামনের সিঁড়ি ও লিফট মানুষে পূর্ণ থাকে।

ধানমন্ডির বাসিন্দা সাজেদুল হক বলেন, ধানমন্ডির পুরো এলাকাতেই রেস্টুরেন্টের ছড়াছড়ি। এমন কোনো এলাকা পাওয়া যাবে না যেখানে রেস্টুরেন্ট নেই। আবাসিক ভবনগুলোর রেস্টুরেন্ট সবচেয়ে ভয়ংকর। অনেক রেস্টুরেন্ট আবার কমিউনিটি সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। লিফটে ওঠার জন্যও লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হয়।

খিলগাঁও এলাকার বাসিন্দা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, রেস্টুরেন্ট করার জন্য এখন আর অনুমতি লাগে না। একটি ফ্লোর নিয়ে কর্মকর্তাদের টাকা দিয়ে এলেই রেস্টুরেন্ট হয়ে যায়। আগে সন্ধ্যার পর তালতলায় ভিড় হতো। এখন সেই রেস্টুরেন্টের ভিড় অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়েছে।

উত্তরা এলাকার বাসিন্দা কামরুন্নাহার বলেন, ‘ঢাকায় বিনোদনের কোনো জায়গা নেই। বাচ্চারা বের হতে চায়। তাদের নিয়ে তো কোথায় না কোথাও যেত হয়। আমরা আর কই যাব? বাধ্য হয়ে রেস্টুরেন্টে যেতে হয়।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি নগর-বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান গণমাধ্যমে বলেন, একটি মেগা সিটির সব বিষয়েই মেগা ব্যবস্থাপনা থাকতে হয়। কিন্তু ঢাকায় কারও ইচ্ছে হলেই যেকোনো ফ্লোরে রেস্টুরেন্ট খুলে বসছেন। যেগুলোর অনুমোদন নেই, এগুলো তো ঝুঁকিপূর্ণই। কিন্তু অনুমোদিত রেস্টুরেন্টগুলো তদারকির অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, সিলিন্ডার, গ্যাস লাইনের পাইপ, বিদ্যুতের তার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি ওয়্যারিংয়ের কোনো ব্যবস্থা নেই। যে কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বেড় যাচ্ছে। দুর্ঘটনা ঘটলে যে মানুষ তাড়াতাড়ি প্রস্থান করবে, সেই ব্যবস্থাও নেই। বহির্গমন সিঁড়িগুলো মালামাল দিয়ে পূর্ণ করে রাখা হয়।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন ও রাজউকের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। রেস্টুরেন্টের জন্য যখন ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া হয়, তখন ওই ভবনের নকশাসহ আনুষঙ্গিক বিষয় খতিয়ে দেখলে এ সমস্যা সৃষ্টি হতো না। এই দুটি সংস্থাসহ আন্তঃসংস্থার সমন্বয় থাকলে রেস্টুরেন্টসহ অনেক সমস্যারই সমাধান হয়ে যাবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মুনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা একটি সার্ভে করেছি। সেখানে ডিএসসিসি এলাকায় ৪৫টি ভবনের ছাদে রুফটপ রেস্টুরেন্ট পেয়েছি, যা ঝুঁকিপূর্ণ। এগুলো পরিচালনার ক্ষেত্রে যথাযথ অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। তাই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এসব রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছি।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অন্য রেস্টুরেন্টগুলো নিয়েও আমরা কাজ করছি। তবে এখন রাজস্ব কালেকশনের মৌসুম। এ সময় রেস্টুরেন্টকে বেশি গুরুত্ব দিলে রাজস্ব আহরণ ব্যাহত হবে। আগামী জুলাই মাসে যখন ট্রেড লাইসেন্স রিনিউ করতে আসবে, তখন সব বিষয় চেক করা হবে। তা ছাড়া আমাদের নিয়মিত কার্যক্রম চলমান আছে।’

রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রিয়াজুল হক বলেন, নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে পরিচালিত রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডসহ যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো পরিদর্শন করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই লক্ষ্যে সব সংস্থা একযোগে কাজ করবে। নকশাবহির্ভূত ভবনগুলোর বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডসহ ঢাকার অন্যান্য স্থানের যত নকশাবহির্ভূত ও অননুমোদিত রেস্টুরেন্ট এবং আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে রাজউক। একটি বাসযোগ্য ঢাকা গড়ে তোলার জন্য ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে সব সংস্থাকে নিয়ে কাজ করব। ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজও অবৈধ এবং ঝুঁকিপূর্ণ রেস্টুরেন্টের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন।

৮ লাখ রেস্টুরেন্টের মধ্যে বৈধ ১২৮টি : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০২১ সালে হোটেল ও রেস্টুরেন্ট খাত নিয়ে একটি জরিপ অনুযায়ী দেশের হোটেল ও রেস্টুরেন্টের সংখ্যা ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি। গত চার বছরে এই সংখ্যা আরও বেড়েছে। রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির তথ্যমতে, ঢাকায় লক্ষাধিক রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১২৮টি রেস্টুরেন্টের অনুমোদন আছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মতিঝিল এলাকার এক রেস্টুরেন্ট মালিক গণমাধ্যমে বলেন, রেস্টুরেন্টের অনুমোদন প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল। যে কারণে সবাই চাইলেই সব সংস্থার অনুমতি নিতে পারে না। তা ছাড়া কোনো সংস্থা থেকেই ঘুষ ছাড়া ছাড়পত্র দেওয়া হয় না। সে ক্ষেত্রে ঘুষের পেছনে বড় অঙ্কের টাকার প্রয়োজন।

নিবন্ধনে জটিল প্রক্রিয়া : রেস্টুরেন্টের জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। তা ছাড়া কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন ও সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে অনুমোদন এবং ছাড়পত্র নিতে হয় একজন রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীকে। এর বাইরে দই ও বোরহানির মতো বোতল বা প্যাকেটজাত খাদ্যপণ্য কোনো রেস্তোরাঁ বিক্রি করলে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নিতে হয়। ভবন নির্মাণের সময় সেটি কী কাজে ব্যবহৃত হবে, সে বিষয়ে আবার রাজউকের অকুপেন্সি সনদ নিতে হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রেস্টুরেন্ট নিবন্ধনের জন্য অন্তত আট ধরনের ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়। আবার নিজের জমিতে রেস্টুরেন্ট করলে একরকম ডকুমেন্ট এবং ভাড়া করা ভবনে করলে আরেক রকম ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়।

বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেন, অনুমোদনের এই দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ফলে উদ্যোক্তারা প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হন। এই প্রক্রিয়া সহজ হলে ব্যবসায়ীদের জন্য ভালো হতো। এরপরও অনেক তরুণ উদ্যোক্তা তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় আসছেন, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।

সূত্র : দেশ রূপান্তর

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
রোটারীর বার্ষিক কর্মসূচী ঘোষণা
রোটারীর বার্ষিক কর্মসূচী ঘোষণা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবস্থান
এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবস্থান
হাতিরঝিলে শিশু ধর্ষণচেষ্টা: আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড
হাতিরঝিলে শিশু ধর্ষণচেষ্টা: আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড
তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা