শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪১, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫ আপডেট: ২২:৫৬, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

রাজধানীতে হরহামেশাই দেখা যায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। এসব অগ্নিকাণ্ডে সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি অনেক মানুষের প্রাণহানিও ঘটে। আপনাদের বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজের কথা মনে আছে নিশ্চয়। ওই ভবনে ছিল বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ। রাতের খাবার খেতে এসেছিলেন অনেকে। এরপর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেল ৪৬ জনের। গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি ভয়ানক ওই রাতের কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে ওঠে। কিন্তু তারপরও কি থেমে আছে বহুতল ভবনে রেস্টুরেন্ট?

পরিসংখ্যান বলছে, রাজধানীসহ সারা দেশে ৫৪ শতাংশ রেস্টুরেন্ট রয়েছে অগ্নিঝুঁকিতে। আর বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এ অবস্থা থাকলে যেকোনো দিনই ঘটতে পারে আরেকটা ‘বেইলি রোড ট্র্যাজেডি’...।

ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ১০ নম্বর সড়কের বহুতল ভবন ইম্পেরিয়াল আমিন আহমেদ সেন্টার। অফিস হিসেবে ব্যবহারের জন্য বানানো হয় ১৩-তলার এই ভবন। কিন্তু ভবনের বেজমেন্টসহ ১৫-তলা জুড়ে রেস্টুরেন্টে ঠাসা। অনেক ফ্লোরে একাধিক রেস্টুরেন্টও রয়েছে। এগুলোতে বুফেসহ নানা ধরনের অভিজাত খাবারের আয়োজন করা হয়।

আর ওইসব খাবার রান্না করতে প্রয়োজন হয় উচ্চ তাপমাত্রা। এই উচ্চ তাপ ও চাপে রান্না করতে ব্যবহার করা হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাসসহ ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি।

শুধু এ ভবনই নয়, ধানমন্ডি, বনানী, উত্তরা, খিলগাঁও, মিরপুরসহ রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে চলছে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা। ফায়ার সার্ভিসের এক হিসাবে দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৫৪ শতাংশ রেস্টুরেন্ট অগ্নিঝুঁকিতে রয়েছে। তবে বড় কোনো দুর্ঘটনা না ঘটলে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে না। গত বছর ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের গ্রিন কোজি রেস্টুরেন্টে আগুনের পর রাজউক, সিটি করপোরেশনসহ বিভিন্ন সংস্থা অভিযান চালিয়ে ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের আলোচিত গাউছিয়া টুইন পিক ভবনসহ বিভিন্ন এলাকায় বহু রেস্টুরেন্ট সিলগালা করে। কিন্তু এর কিছুদিন পরই সেই অভিযান থেমে যায়।

ঝুঁকি বিবেচনায় ভবনের ছাদে থাকা সব রুফটপ রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স সম্প্রতি বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) চেয়ারম্যান নিজে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন এলাকার রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন করছেন। তা ছাড়া অন্য কোনো সরকারি সংস্থার তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সময়মতো উদ্যোগ না নিলে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি ভবনের মতো আরও ট্র্যাজেডির অপেক্ষা করতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পার্ক ও খেলার মাঠসহ ঢাকায় বিনোদনের জায়গার সংকটের সুযোগে চাকচিক্য তৈরি করে রেস্টুরেন্টগুলো বিনোদনের জায়গা দখল করে নিয়েছে। অনুমোদনহীন বেশিরভাগ রেস্টুরেন্টে ব্যবহার করা হচ্ছে অসংখ্য গ্যাস সিলিন্ডার। আবাসিক কিংবা বাণিজ্যিক যেসব ভবনে রেস্টুরেন্ট করা হচ্ছে, সেখানেও নিরাপত্তার বালাই নেই। প্রতিদিন বুফেসহ নানা আয়োজন চলে ভবনগুলোয়। বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক বড় আয়োজনও হচ্ছে এসব রেস্টুরেন্টে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব রেস্টুরেন্টে চলে রান্নাবান্না। বাড়তি মানুষের চাপ সামাল দেওয়ার মতো কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই। বিকেল হলেই ভবনগুলোর সামনের সিঁড়ি ও লিফট মানুষে পূর্ণ থাকে।

ধানমন্ডির বাসিন্দা সাজেদুল হক বলেন, ধানমন্ডির পুরো এলাকাতেই রেস্টুরেন্টের ছড়াছড়ি। এমন কোনো এলাকা পাওয়া যাবে না যেখানে রেস্টুরেন্ট নেই। আবাসিক ভবনগুলোর রেস্টুরেন্ট সবচেয়ে ভয়ংকর। অনেক রেস্টুরেন্ট আবার কমিউনিটি সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। লিফটে ওঠার জন্যও লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হয়।

খিলগাঁও এলাকার বাসিন্দা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, রেস্টুরেন্ট করার জন্য এখন আর অনুমতি লাগে না। একটি ফ্লোর নিয়ে কর্মকর্তাদের টাকা দিয়ে এলেই রেস্টুরেন্ট হয়ে যায়। আগে সন্ধ্যার পর তালতলায় ভিড় হতো। এখন সেই রেস্টুরেন্টের ভিড় অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়েছে।

উত্তরা এলাকার বাসিন্দা কামরুন্নাহার বলেন, ‘ঢাকায় বিনোদনের কোনো জায়গা নেই। বাচ্চারা বের হতে চায়। তাদের নিয়ে তো কোথায় না কোথাও যেত হয়। আমরা আর কই যাব? বাধ্য হয়ে রেস্টুরেন্টে যেতে হয়।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি নগর-বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান গণমাধ্যমে বলেন, একটি মেগা সিটির সব বিষয়েই মেগা ব্যবস্থাপনা থাকতে হয়। কিন্তু ঢাকায় কারও ইচ্ছে হলেই যেকোনো ফ্লোরে রেস্টুরেন্ট খুলে বসছেন। যেগুলোর অনুমোদন নেই, এগুলো তো ঝুঁকিপূর্ণই। কিন্তু অনুমোদিত রেস্টুরেন্টগুলো তদারকির অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, সিলিন্ডার, গ্যাস লাইনের পাইপ, বিদ্যুতের তার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি ওয়্যারিংয়ের কোনো ব্যবস্থা নেই। যে কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বেড় যাচ্ছে। দুর্ঘটনা ঘটলে যে মানুষ তাড়াতাড়ি প্রস্থান করবে, সেই ব্যবস্থাও নেই। বহির্গমন সিঁড়িগুলো মালামাল দিয়ে পূর্ণ করে রাখা হয়।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন ও রাজউকের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। রেস্টুরেন্টের জন্য যখন ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া হয়, তখন ওই ভবনের নকশাসহ আনুষঙ্গিক বিষয় খতিয়ে দেখলে এ সমস্যা সৃষ্টি হতো না। এই দুটি সংস্থাসহ আন্তঃসংস্থার সমন্বয় থাকলে রেস্টুরেন্টসহ অনেক সমস্যারই সমাধান হয়ে যাবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মুনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা একটি সার্ভে করেছি। সেখানে ডিএসসিসি এলাকায় ৪৫টি ভবনের ছাদে রুফটপ রেস্টুরেন্ট পেয়েছি, যা ঝুঁকিপূর্ণ। এগুলো পরিচালনার ক্ষেত্রে যথাযথ অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। তাই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এসব রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছি।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অন্য রেস্টুরেন্টগুলো নিয়েও আমরা কাজ করছি। তবে এখন রাজস্ব কালেকশনের মৌসুম। এ সময় রেস্টুরেন্টকে বেশি গুরুত্ব দিলে রাজস্ব আহরণ ব্যাহত হবে। আগামী জুলাই মাসে যখন ট্রেড লাইসেন্স রিনিউ করতে আসবে, তখন সব বিষয় চেক করা হবে। তা ছাড়া আমাদের নিয়মিত কার্যক্রম চলমান আছে।’

রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রিয়াজুল হক বলেন, নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে পরিচালিত রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডসহ যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো পরিদর্শন করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই লক্ষ্যে সব সংস্থা একযোগে কাজ করবে। নকশাবহির্ভূত ভবনগুলোর বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডসহ ঢাকার অন্যান্য স্থানের যত নকশাবহির্ভূত ও অননুমোদিত রেস্টুরেন্ট এবং আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে রাজউক। একটি বাসযোগ্য ঢাকা গড়ে তোলার জন্য ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে সব সংস্থাকে নিয়ে কাজ করব। ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজও অবৈধ এবং ঝুঁকিপূর্ণ রেস্টুরেন্টের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন।

৮ লাখ রেস্টুরেন্টের মধ্যে বৈধ ১২৮টি : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০২১ সালে হোটেল ও রেস্টুরেন্ট খাত নিয়ে একটি জরিপ অনুযায়ী দেশের হোটেল ও রেস্টুরেন্টের সংখ্যা ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি। গত চার বছরে এই সংখ্যা আরও বেড়েছে। রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির তথ্যমতে, ঢাকায় লক্ষাধিক রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১২৮টি রেস্টুরেন্টের অনুমোদন আছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মতিঝিল এলাকার এক রেস্টুরেন্ট মালিক গণমাধ্যমে বলেন, রেস্টুরেন্টের অনুমোদন প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল। যে কারণে সবাই চাইলেই সব সংস্থার অনুমতি নিতে পারে না। তা ছাড়া কোনো সংস্থা থেকেই ঘুষ ছাড়া ছাড়পত্র দেওয়া হয় না। সে ক্ষেত্রে ঘুষের পেছনে বড় অঙ্কের টাকার প্রয়োজন।

নিবন্ধনে জটিল প্রক্রিয়া : রেস্টুরেন্টের জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। তা ছাড়া কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন ও সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে অনুমোদন এবং ছাড়পত্র নিতে হয় একজন রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীকে। এর বাইরে দই ও বোরহানির মতো বোতল বা প্যাকেটজাত খাদ্যপণ্য কোনো রেস্তোরাঁ বিক্রি করলে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নিতে হয়। ভবন নির্মাণের সময় সেটি কী কাজে ব্যবহৃত হবে, সে বিষয়ে আবার রাজউকের অকুপেন্সি সনদ নিতে হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রেস্টুরেন্ট নিবন্ধনের জন্য অন্তত আট ধরনের ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়। আবার নিজের জমিতে রেস্টুরেন্ট করলে একরকম ডকুমেন্ট এবং ভাড়া করা ভবনে করলে আরেক রকম ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়।

বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেন, অনুমোদনের এই দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ফলে উদ্যোক্তারা প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হন। এই প্রক্রিয়া সহজ হলে ব্যবসায়ীদের জন্য ভালো হতো। এরপরও অনেক তরুণ উদ্যোক্তা তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় আসছেন, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।

সূত্র : দেশ রূপান্তর

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ
ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম