শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২১, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

আসন্ন বাজেটে কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেয়ার তাগিদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আসন্ন বাজেটে কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেয়ার তাগিদ

বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের পেনশন সিস্টমের আওতায় আনার জন্য বাংলাদেশে একটি ইউনিভারসাল পেনশন সিস্টমে চালু করা এখন খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। আসন্ন বাজেটে কর্মসংস্থানের বিষয়টি বেশি জোর দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন একটি ভার্চুয়াল সেমিনারে আলোচকরা।

শনিবার বাংলাদেশ প্রাইভেট ইমপ্লয়েজ ফোরামের (বিপিইএফ) আয়োজনে ‘প্রাইভেট সেক্টর এমপ্লয়মেন্ট এমিড কভিড-১৯: এক্সপেকটেশনস ফরম বাজেট এফওয়াই-২২ (করোনাকালে বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান: ২০২১-২২ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে প্রত্যাশা) শীর্ষক এক ওয়েবিনারের এসব কথা বলেন।

সভার সভাপতিত্ব করেন বিপিইএফ আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম। মাডারেট করেন ইউএনবির সিনিয়র সাব-এডিটর মুহাম্মদ আল-আমিন আবির।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বেসরকারি চাকরির বিষয়ে আমাদের এখানে সঠিক কোন পরিসংখ্যান নাই। কয় বছর পরপর একটা সার্ভে হয়। কিন্তু এমপ্লয়মেন্ট কতখানি বাড়ছে এগুলো বিষয়ে কোন তথ্য নেই। সরকার জিডিপি নিয়েই পড়ে আছে, যা ধারাও যায় না ছোঁয়াও যায় না। ২২০০ ডলার মাথাপিছু আয় অথচ আমরা গরিব হচ্ছি।

”৬০ শতাংশ মানুষ বলছে, তাদের আয় কমছে। আমাদের মাইগ্রেশন হয়। কিন্তু নিট মাইগ্রেশন কত তা আমরা জানি না। কতজন বিদেশ গেল তার হয়তো একটা হিসেব থাকে। কিন্তু কতজন ফিরে আসল তা কিন্তু জানি না। এই যে রেমিটেন্স গ্রোথ বেড়েছে, কিন্তু কেন বাড়ল আমরা জানি না। কারণ তথ্যের বিশাল ঘাটতি।’

”এসএমই খাতে আরও টাকা দিতে হবে। ব্যাংক লোন দিয়ে দেউলিয়া না হয় সরকারকে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। দায়ভার শুধু ব্যাংকের ঘারে রাখা যাবে না।’ তিনি উল্লেখ করেন।

করোনায় ৪০-৬০ শতাংশ মানুষের আয় কমেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১ কোটিরও বেশি পরিবার দুরাবস্থায় আছে। আমি অর্থমন্ত্রীকেও বলেছি, আবারও বলছি, প্রত্যেক পরিবারকে মাসে ২ হাজার টাকা করে বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকা দিন। ভাল হবে। বিশ্বের অনেক দেশ এটা করছে। ভারত একটা স্কিম নিয়েছে, অনেক দেশ করেছে।

ক্যাপিটাল টু লেবার রেশিও বেড়ে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের দেশি বিদেশি বিনিয়োগ অনেক কমে গেছে। কতটা কমেছে তা আমরা জানি না। তবে মেশিনারিজ আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় এটা বোঝা গেছে যে, বিনিয়োগ কমেছে। দেশি বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে।

পেনশন ফান্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের দেশে এখনো কোন পেনশন ফান্ড চালু হয়নি। সরকার সরকারি চাকরিজীবীদের যেটা নিচ্ছে সেটা খরচ করে ফেলছে। কম করে হলেও ২৪-২৫ লাখ কোটি টাকার লায়বেলেটিস সরকারের ঘারে। এই টাকা ফেরত দিতে হবে। এখন থেকে একটা সিস্টেম চালু করলে ৩০ বছর পর একটা ফুল ফান্ড চালু হবে।

দীর্ঘমেয়াদী ফাইনান্সিং স্কিম জরুরী উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের দেশে সর্বোচ্চ ৫ বছরের ফিনান্সিন স্কিম আছে। কোন ব্যাংক পদ্মা সেতু বা বড় প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে পারবে না। কারণ সেগুলো ২০-৩০ বছরের প্রকল্প। পেনশন ফান্ড সৃষ্টি হলে এগুলো দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করা যাবে। সরকারকে দীর্ঘ মেয়াদি ফিনান্সিং স্কিম চালু করতে হবে।

রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টারগেশন ফর ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্যাডিজ বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ বলেন, প্রতি বছর ৩৩ লাখ নতুন শিশু জন্ম নিচ্ছে। এর মধ্যে থেকে ২৩ লাখ লেবার ফোর্স হিসেবে আসছে। কিছু শিশু হয়তো মারা যায়। কিন্তু বাকিরা কর্মক্ষেত্রে আসছে না। যারা আসছে তাদের বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে।

”সরকার করোনাকালে যেসব প্রণোদনা দিয়েছে তা অনেকটা লোন বেইজ। এটাও কতটুকু পেয়েছে তা ফলো করা হয় না। যারা পেল না তারা ঠিক কি কারণে পেল না তাও জানা যায় না। কারণ কোন ড্যাসবোর্ড নাই। সরকার যদি কোন সাহায্য দিতে চায় তাও পারছে না। কারণ কোন ডাটাবেজ নাই।

পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ বলেন, গত বছর থেকে প্রায় ২ কোটি ৪৮ লাখ কাজ হারিয়েছি। এরা সবাই বেসরকারি খাতের। এটা মোট কর্মঘণ্টার ১৭ শতাংশ। সরকার যদি প্রণোদনা না দিত তাহলে এটা আরও অনেক বেড়ে যেত। করোনার আগেই পোশাক খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি কমে গিয়েছিল। বিআইডিএসের ২০২০ সালের গবেষণায় বলা হয়েছে, ১৬ লাখ তরুণ তরুণী কর্মসংস্থান হারিয়েছে। ইউএনডিপি বলেছে, ২৭ লাখ চাকরিজীবি তাদের চাকরি হারিয়েছে। এরা সবাই বেসরকারি খাতের।

ইআরএফ সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম বলেন, দেশের মোট চাকরিজীবীর ৯৫ শতাংশই বেসরকারি খাতে কাজ করেন। অথচ তৈরি পোশাক খাত ছাড়া অন্য কোন খাতে আমরা কাঠামোয় আনতে পারিনি। ”আমরা যারা গণমাধ্যমে কাজ করি সেখানে অনেকেই ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন করে না। অথচ সরকারি বিজ্ঞাপন নিতে হলে ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন করতে হবে। আমাদের চাকরি বিধিমালা নেই, কিন্তু শ্রম আইন আছে। বর্তমানে যেটা সবচেয়ে বেশি জরুরী তা হল, আমাদের টিকা দিতে হবে। তাহলে কর্মপরিবেশ ফিরে আসবে। পোশাক খাতের মত অন্য খাতগুলোতেও প্রণোদনা দিতে হবে।”

আইসিএবি সভাপতি এম এইচ খসরু বলেন, আমাদের কেবল চাকরিজীবী নয়, উদ্যোক্তাও বানাতে হবে। স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরী। স্বাস্থ্য খাতে আমরা গত বছর যে বরাদ্ধ করলাম তার ৩০ শতাংশ খরচ করতে পেরেছে। এটা ব্যয় করতে হবে। ট্যাক্স সহজ করে দিতে হবে যাতে সবাই ট্যাক্স দেয়।

বিজিএমইএ সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, করোনায় আমাদের পোশাক খাতে ক্ষতি অনেক হলেও আক্রান্ত হার দশমিক ৩ শতাংশ। যদিও করোনার শুরুতে ৬০-৭০ হাজার শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন। তবে পরবর্তিতে তারা আবার কর্মস্থলে বা অন্য কোথাও যোগ দিয়েছেন। এখন আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি।

”আমাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া ছোট কারখানাগুলো চালু করতে ৫ মিলিয়ন ডলারের একটা সহায়তা ছিল, সেটাকে ১০ মিলিয়ন করা যেতে পারে। বিশ্বে এখন কৃত্রিম সুতার চাহিদা ৭০ শতাংশ আর কটন ৩০ শতাংশ। কটনের দাও অনেক চড়া। পণ্যের ভ্যালু অ্যাড করতে কৃত্রিম সুতা উৎপাদনে সহায়তা করা যেতে পারে।

ডিসিসিআই সভাপতি রেজওয়ান রহমান বলেন, অর্থমন্ত্রী একটা প্রস্তাব করেছিলেন ভলান্টিয়ারি পেনশনের। এটার জন্য একটা আইন প্রয়োজন। আইন তো সব জায়গায় আছে। কন্তিু কতক্ষানি আইনের আওতায় আনা যায় এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। গার্মেন্টস সেক্টরকে সহায়তা করায় এখন ৫০ বিলিয়ন দেওয়ার সক্ষমতা হয়েছে। অন্য খাতগুলোকে বাছাই করে সহায়তা করলে সেখান থেকেও ৫০ বিলিয়ন রপ্তানি পাওয়া যাবে।

সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, দেশে ৪৩টা প্রাতিষ্ঠানিক শ্রম খাত আছে। এর মধ্যে ৩২টির কোন মজুরি বোর্ড গঠিত হচ্ছে না। দেশে পর্যটন খাতে প্রায় ৫ লাখ, পরিবহন খাতে ৭০ লাখ, সেলুনে ১২-১৩ লাখ মানুষ কাজ করে। করোনাকালে এরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে। এদের নিয়ে বাজেটে ভাবা দরকার। দেশের সব শ্রম শক্তির রেজিস্টেশন থাকা প্রয়োজন। দেশে জিডিপি বাড়ছে, সে অনুযায়ী বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়ছে কি না সেটা তো প্রয়োজন।বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের বিষয়টি বিবেচনা করে একটি ইউনিভারসাল পেনশন সিস্টমে চালু করা এখন খুবই জরুরি।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন