শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২১, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

আসন্ন বাজেটে কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেয়ার তাগিদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আসন্ন বাজেটে কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেয়ার তাগিদ

বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের পেনশন সিস্টমের আওতায় আনার জন্য বাংলাদেশে একটি ইউনিভারসাল পেনশন সিস্টমে চালু করা এখন খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। আসন্ন বাজেটে কর্মসংস্থানের বিষয়টি বেশি জোর দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন একটি ভার্চুয়াল সেমিনারে আলোচকরা।

শনিবার বাংলাদেশ প্রাইভেট ইমপ্লয়েজ ফোরামের (বিপিইএফ) আয়োজনে ‘প্রাইভেট সেক্টর এমপ্লয়মেন্ট এমিড কভিড-১৯: এক্সপেকটেশনস ফরম বাজেট এফওয়াই-২২ (করোনাকালে বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান: ২০২১-২২ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে প্রত্যাশা) শীর্ষক এক ওয়েবিনারের এসব কথা বলেন।

সভার সভাপতিত্ব করেন বিপিইএফ আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম। মাডারেট করেন ইউএনবির সিনিয়র সাব-এডিটর মুহাম্মদ আল-আমিন আবির।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বেসরকারি চাকরির বিষয়ে আমাদের এখানে সঠিক কোন পরিসংখ্যান নাই। কয় বছর পরপর একটা সার্ভে হয়। কিন্তু এমপ্লয়মেন্ট কতখানি বাড়ছে এগুলো বিষয়ে কোন তথ্য নেই। সরকার জিডিপি নিয়েই পড়ে আছে, যা ধারাও যায় না ছোঁয়াও যায় না। ২২০০ ডলার মাথাপিছু আয় অথচ আমরা গরিব হচ্ছি।

”৬০ শতাংশ মানুষ বলছে, তাদের আয় কমছে। আমাদের মাইগ্রেশন হয়। কিন্তু নিট মাইগ্রেশন কত তা আমরা জানি না। কতজন বিদেশ গেল তার হয়তো একটা হিসেব থাকে। কিন্তু কতজন ফিরে আসল তা কিন্তু জানি না। এই যে রেমিটেন্স গ্রোথ বেড়েছে, কিন্তু কেন বাড়ল আমরা জানি না। কারণ তথ্যের বিশাল ঘাটতি।’

”এসএমই খাতে আরও টাকা দিতে হবে। ব্যাংক লোন দিয়ে দেউলিয়া না হয় সরকারকে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। দায়ভার শুধু ব্যাংকের ঘারে রাখা যাবে না।’ তিনি উল্লেখ করেন।

করোনায় ৪০-৬০ শতাংশ মানুষের আয় কমেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১ কোটিরও বেশি পরিবার দুরাবস্থায় আছে। আমি অর্থমন্ত্রীকেও বলেছি, আবারও বলছি, প্রত্যেক পরিবারকে মাসে ২ হাজার টাকা করে বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকা দিন। ভাল হবে। বিশ্বের অনেক দেশ এটা করছে। ভারত একটা স্কিম নিয়েছে, অনেক দেশ করেছে।

ক্যাপিটাল টু লেবার রেশিও বেড়ে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের দেশি বিদেশি বিনিয়োগ অনেক কমে গেছে। কতটা কমেছে তা আমরা জানি না। তবে মেশিনারিজ আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় এটা বোঝা গেছে যে, বিনিয়োগ কমেছে। দেশি বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে।

পেনশন ফান্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের দেশে এখনো কোন পেনশন ফান্ড চালু হয়নি। সরকার সরকারি চাকরিজীবীদের যেটা নিচ্ছে সেটা খরচ করে ফেলছে। কম করে হলেও ২৪-২৫ লাখ কোটি টাকার লায়বেলেটিস সরকারের ঘারে। এই টাকা ফেরত দিতে হবে। এখন থেকে একটা সিস্টেম চালু করলে ৩০ বছর পর একটা ফুল ফান্ড চালু হবে।

দীর্ঘমেয়াদী ফাইনান্সিং স্কিম জরুরী উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের দেশে সর্বোচ্চ ৫ বছরের ফিনান্সিন স্কিম আছে। কোন ব্যাংক পদ্মা সেতু বা বড় প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে পারবে না। কারণ সেগুলো ২০-৩০ বছরের প্রকল্প। পেনশন ফান্ড সৃষ্টি হলে এগুলো দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করা যাবে। সরকারকে দীর্ঘ মেয়াদি ফিনান্সিং স্কিম চালু করতে হবে।

রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টারগেশন ফর ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্যাডিজ বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ বলেন, প্রতি বছর ৩৩ লাখ নতুন শিশু জন্ম নিচ্ছে। এর মধ্যে থেকে ২৩ লাখ লেবার ফোর্স হিসেবে আসছে। কিছু শিশু হয়তো মারা যায়। কিন্তু বাকিরা কর্মক্ষেত্রে আসছে না। যারা আসছে তাদের বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে।

”সরকার করোনাকালে যেসব প্রণোদনা দিয়েছে তা অনেকটা লোন বেইজ। এটাও কতটুকু পেয়েছে তা ফলো করা হয় না। যারা পেল না তারা ঠিক কি কারণে পেল না তাও জানা যায় না। কারণ কোন ড্যাসবোর্ড নাই। সরকার যদি কোন সাহায্য দিতে চায় তাও পারছে না। কারণ কোন ডাটাবেজ নাই।

পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ বলেন, গত বছর থেকে প্রায় ২ কোটি ৪৮ লাখ কাজ হারিয়েছি। এরা সবাই বেসরকারি খাতের। এটা মোট কর্মঘণ্টার ১৭ শতাংশ। সরকার যদি প্রণোদনা না দিত তাহলে এটা আরও অনেক বেড়ে যেত। করোনার আগেই পোশাক খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি কমে গিয়েছিল। বিআইডিএসের ২০২০ সালের গবেষণায় বলা হয়েছে, ১৬ লাখ তরুণ তরুণী কর্মসংস্থান হারিয়েছে। ইউএনডিপি বলেছে, ২৭ লাখ চাকরিজীবি তাদের চাকরি হারিয়েছে। এরা সবাই বেসরকারি খাতের।

ইআরএফ সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম বলেন, দেশের মোট চাকরিজীবীর ৯৫ শতাংশই বেসরকারি খাতে কাজ করেন। অথচ তৈরি পোশাক খাত ছাড়া অন্য কোন খাতে আমরা কাঠামোয় আনতে পারিনি। ”আমরা যারা গণমাধ্যমে কাজ করি সেখানে অনেকেই ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন করে না। অথচ সরকারি বিজ্ঞাপন নিতে হলে ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন করতে হবে। আমাদের চাকরি বিধিমালা নেই, কিন্তু শ্রম আইন আছে। বর্তমানে যেটা সবচেয়ে বেশি জরুরী তা হল, আমাদের টিকা দিতে হবে। তাহলে কর্মপরিবেশ ফিরে আসবে। পোশাক খাতের মত অন্য খাতগুলোতেও প্রণোদনা দিতে হবে।”

আইসিএবি সভাপতি এম এইচ খসরু বলেন, আমাদের কেবল চাকরিজীবী নয়, উদ্যোক্তাও বানাতে হবে। স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরী। স্বাস্থ্য খাতে আমরা গত বছর যে বরাদ্ধ করলাম তার ৩০ শতাংশ খরচ করতে পেরেছে। এটা ব্যয় করতে হবে। ট্যাক্স সহজ করে দিতে হবে যাতে সবাই ট্যাক্স দেয়।

বিজিএমইএ সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, করোনায় আমাদের পোশাক খাতে ক্ষতি অনেক হলেও আক্রান্ত হার দশমিক ৩ শতাংশ। যদিও করোনার শুরুতে ৬০-৭০ হাজার শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন। তবে পরবর্তিতে তারা আবার কর্মস্থলে বা অন্য কোথাও যোগ দিয়েছেন। এখন আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি।

”আমাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া ছোট কারখানাগুলো চালু করতে ৫ মিলিয়ন ডলারের একটা সহায়তা ছিল, সেটাকে ১০ মিলিয়ন করা যেতে পারে। বিশ্বে এখন কৃত্রিম সুতার চাহিদা ৭০ শতাংশ আর কটন ৩০ শতাংশ। কটনের দাও অনেক চড়া। পণ্যের ভ্যালু অ্যাড করতে কৃত্রিম সুতা উৎপাদনে সহায়তা করা যেতে পারে।

ডিসিসিআই সভাপতি রেজওয়ান রহমান বলেন, অর্থমন্ত্রী একটা প্রস্তাব করেছিলেন ভলান্টিয়ারি পেনশনের। এটার জন্য একটা আইন প্রয়োজন। আইন তো সব জায়গায় আছে। কন্তিু কতক্ষানি আইনের আওতায় আনা যায় এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। গার্মেন্টস সেক্টরকে সহায়তা করায় এখন ৫০ বিলিয়ন দেওয়ার সক্ষমতা হয়েছে। অন্য খাতগুলোকে বাছাই করে সহায়তা করলে সেখান থেকেও ৫০ বিলিয়ন রপ্তানি পাওয়া যাবে।

সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, দেশে ৪৩টা প্রাতিষ্ঠানিক শ্রম খাত আছে। এর মধ্যে ৩২টির কোন মজুরি বোর্ড গঠিত হচ্ছে না। দেশে পর্যটন খাতে প্রায় ৫ লাখ, পরিবহন খাতে ৭০ লাখ, সেলুনে ১২-১৩ লাখ মানুষ কাজ করে। করোনাকালে এরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে। এদের নিয়ে বাজেটে ভাবা দরকার। দেশের সব শ্রম শক্তির রেজিস্টেশন থাকা প্রয়োজন। দেশে জিডিপি বাড়ছে, সে অনুযায়ী বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়ছে কি না সেটা তো প্রয়োজন।বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের বিষয়টি বিবেচনা করে একটি ইউনিভারসাল পেনশন সিস্টমে চালু করা এখন খুবই জরুরি।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

কুসিকে এক লাখ ২২ হাজার শিশু কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা
কুসিকে এক লাখ ২২ হাজার শিশু কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর
রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে ৯ দিনব্যাপী সেবাইতদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
খাগড়াছড়িতে ৯ দিনব্যাপী সেবাইতদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন
মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি ক্লাবের দায়িত্বে সাবেক এসি মিলান কোচ
সৌদি ক্লাবের দায়িত্বে সাবেক এসি মিলান কোচ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক সভা
ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক সভা

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
নওগাঁয় হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর বিগ ব্যাশে ফিরছেন স্টার্ক
১১ বছর পর বিগ ব্যাশে ফিরছেন স্টার্ক

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে ইজিবাইকের ধাক্কায় নিহত ১
খাগড়াছড়িতে ইজিবাইকের ধাক্কায় নিহত ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সিলেটে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে খুলনায় ব্যবসায়ীকে হত্যা
পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে খুলনায় ব্যবসায়ীকে হত্যা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ অক্টোবর বান্দরবানে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক
১৩ অক্টোবর বান্দরবানে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?
ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চাপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
চাপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক অভিযানে ৭১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
পৃথক অভিযানে ৭১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে ভটভটির ধাক্কায় অটোরিকশাচালক ও শিশুর মৃত্যু
তাড়াশে ভটভটির ধাক্কায় অটোরিকশাচালক ও শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
টাঙ্গাইলে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী
অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা
যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার
নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন