শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন, ২০২৩

বিএনপিহীন মাঠেও নানা সমীকরণ

খুলনা
সামছুজ্জামান শাহীন, খুলনা
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিহীন মাঠেও নানা সমীকরণ

২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের তালুকদার আবদুল খালেকের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির প্রভাবশালী নেতা নজরুল ইসলাম মঞ্জু। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে ৬৬ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয় পান খালেক। এবার খুলনায় বিএনপিবিহীন নির্বাচনী মাঠে আপাত দৃষ্টিতে আওয়ামী লীগের জয় দেখছেন অনেকে। আবার নানা কারণে সমীকরণ পাল্টেও যেতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সে ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের যে কেউ শেষ হাসি হাসতে পারেন বলে মনে করছেন অনেকে।

জানা যায়, খুলনা সিটি করপোরেশনে ভোটপ্রাপ্তিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রায় সমান গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। ২০১৩ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শক্তিশালী প্রার্থী তালুকদার খালেককে ৬১ হাজার ভোটে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপির মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান। তবে  ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক জিতেছেন বিএনপির নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে হারিয়ে। ভোটের দিন অনিয়মের অভিযোগে ভোট বর্জন করেছিলেন অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীরা।

এবারের চিত্র ভিন্ন। গাজীপুর সিটি নির্বাচনের পর খুলনা সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু-সুন্দর হবে বলে প্রত্যাশা রয়েছে প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে। ফলে প্রখর রোদ উপেক্ষা করে প্রতিশ্রুতির ঝাঁপি নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন প্রার্থীরা।

জানা যায়, বিএনপিবিহীন সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগেরই জয়ের একতরফা সম্ভাবনা দেখছেন অনেকে।  পরিচ্ছন্ন-সুন্দর স্বাস্থ্যকর উন্নত স্মার্ট খুলনা নগরী গড়ে তুলতে ১২ জুন নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করার আহ্বান জানাচ্ছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক। প্রতিপক্ষ প্রার্থীদের ভোটপ্রাপ্তি নিয়ে যত না চিন্তিত তার চেয়েও ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে ভাবনা বেশি খালেকের। এরই মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিত করতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। জলাবদ্ধতা নিরসন, আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মাদকমুক্ত নগরী গড়ে তোলাসহ সেবামূলক খাত শক্তিশালী করতে ৪০ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন তিনি। তালুকদার খালেক বলেন, খুলনাবাসীর কাছে অনুরোধ- চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। এই কাজ সম্পন্ন করার জন্য নৌকা প্রতীকে ভোট ও আমাকে পুনরায় দায়িত্ব প্রদানের আহ্বান জানাই। ভোটারদের কাছে তিনি ভোট ও দোয়া কামনা করেন।

এদিকে সংসদে বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখলেও খুলনায় নেতৃত্বের দ্বন্দ্বে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে জাতীয় পার্টি। দলের একাধিক সিনিয়র নেতা এখনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নামেননি। দলের কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার সাংগঠনিক পরিস্থিতি দেখতে খুলনা সফর করেন। জাপা প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু ভোটারদের আকৃষ্ট করতে প্রচারণায় ঘাম ঝরাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সাবেক মেয়রকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, সিটিতে বসবাসরত সাধারণ নাগরিকদের সেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। নির্বাচনের সময় ইশতেহারের নামে বড় একটি ফর্দ ধরিয়ে দেন। তাতে থাকে ৪০-৫০টা নাগরিক সেবার প্রতিশ্রুতি। অথচ নির্বাচনের পর দুইটা কাজও শেষ হয় না।

মধু বলেন, আমি নির্বাচিত হলে সুপেয় পানি, মশকনিধন ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণে কাজ করব। এর আগে ২০১৩ সালের নির্বাচনে দোয়াত-কলম প্রতীকে মেয়র নির্বাচনে অংশ নিয়ে মধু তেমন ভোট পাননি। তবে এবার দলীয় প্রতীক লাঙ্গল থাকায় আশাবাদী মধু।

অন্যদিকে এবার নির্বাচনে সাংগঠনিকভাবে অনেকটা গুছিয়ে মাঠে নেমেছেন ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা। আগেভাগে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। হাতপাখা প্রতীকের পোস্টার ঝুলছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। গত নির্বাচনে দলে মেয়র প্রার্থী মোজ্জাম্মিল হক ১৪ হাজার ৩৬৩ ভোট পেলেও এবার নতুন প্রার্থী মাওলানা আবদুল আউয়াল জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় লক্ষাধিক ভোট পাওয়ার আশা করছেন।

তিনি বলেন, খুলনা নগরীতে জলাবদ্ধতাসহ নানা ভোগান্তিতে রয়েছে জনগণ। বর্তমান অবস্থা থেকে তারা মুক্তি পেতে চায়। এ জন্য তারা ক্লিন ইমেজ হিসেবে আলেম ওলামাদের ওপর আস্থাশীলতার কথা জানিয়েছেন। ভোট নিরপেক্ষ হলে আমরাই বিজয়ী হব, ইনশা আল্লাহ।

গত নির্বাচনে জাতীয় পার্টির হয়ে ১০৭২ ভোট পাওয়া এবারের স্বতন্ত প্রার্থী শফিকুর রহমান মুশফিক হিসাব কষছেন ভিন্ন আঙ্গিকে। তিনি বলেন, বিএনপি সমর্থকদের বিশাল ভোট ও আওয়ামী বিরোধী ভোটারদের পাশে পেতে তিনি কাজ করছেন। তিনি বলেন, ‘যেভাবেই হোক গত নির্বাচনে তিনি (খালেক) মেয়র হয়েছেন। নাগরিক সেবায় যে কার্যক্রম করা উচিত তা হয়নি। ১৪০০ কোটি টাকার কাজ হয়েছে, যার সুফল খুলনাবাসী পায়নি। এই যে রাস্তাঘাটে খোঁড়াখুঁড়ি তা অপরিকল্পিত কাজ। ২৫ হাজার বাড়িঘর রাস্তা থেকে নিচু হয়ে গেছে। এখানে ভোটের একটা ভিন্ন সমীকরণ তৈরি হয়েছে। মানুষ চায় মেয়রের কাছাকাছি কথা বলতে- বিগত দিনে সেই সুযোগ হয়নি। বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর রোষানল তৈরি হয়েছে, যদি ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকে তাহলে মানুষ কতটা যন্ত্রণায় আছে ভোটের বাক্সেই তার প্রমাণ মিলবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চানখাঁরপুলের ঘটনায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলের ঘটনায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ১৪ জুলাই
রাজধানীতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু
রাজধানীতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু
আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত কঠোর নিরাপত্তাবলয়
আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত কঠোর নিরাপত্তাবলয়
বৈদেশিক মুদ্রা জামানত রেখে টাকায় ঋণের সুযোগ
বৈদেশিক মুদ্রা জামানত রেখে টাকায় ঋণের সুযোগ
দোয়া-মাহফিলের  ঘোষণা হেফাজতের
দোয়া-মাহফিলের ঘোষণা হেফাজতের
চিটাগং ড্রাই ডক পরিচালনা করবে  এনসিটি
চিটাগং ড্রাই ডক পরিচালনা করবে এনসিটি
১০-১৪ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল
১০-১৪ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি জব্দ, ১৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি জব্দ, ১৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বৃক্ষরোপণ অভিযান-২০২৫
বৃক্ষরোপণ অভিযান-২০২৫
গতবারের চেয়ে এবার খাদ্য মজুত ৩ লাখ টন বেশি
গতবারের চেয়ে এবার খাদ্য মজুত ৩ লাখ টন বেশি
করোনায় আরও আটজন আক্রান্ত
করোনায় আরও আটজন আক্রান্ত
এবার পুলিশের সংস্কার দাবিতে আন্দোলনের ডাক
এবার পুলিশের সংস্কার দাবিতে আন্দোলনের ডাক
সর্বশেষ খবর
‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’
‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’

এই মাত্র | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা
এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা

৯ মিনিট আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম