ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন বলেছেন, ডেসটিনির ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের টাকা আমি দেব না। বর্তমান বোর্ডকেই পাওনা টাকা পরিশোধ করতে হবে। তবে যদি আমাকে বর্তমানে পরিচালনা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত (এমডি) করা হয়, তাহলে পরের মাস থেকে ক্ষতিগ্রস্তরা তাদের টাকা ফেরত পাবেন। গতকাল সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে মিট দ্য রিপোর্টার্স-এ এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউর সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।
তিনি বলেন, সততার সঙ্গে কাজ করা ডেসটিনিকে ধ্বংস করতে তৎকালীন দুদক কর্মকর্তারা ফ্যাসিস্ট হাসিনার হয়ে কাজ করেছিল। এর জন্য দুদকের কার্যালয়ে একটি টর্চার সেল বানানো হয়েছিল। তিনি আরও বলেন, আমার বিরুদ্ধে সাক্ষী দেওয়ার জন্য দুদকের কর্মকর্তারা ডেসটিনির বিনিয়োগকারী আমেরিকান নাগরিকদের তুলে এনে মারধর করেছে। তাদের কাউকে সাক্ষী করতে না পেরে দুদক, এনবিআরসহ সরকারের অনেক দপ্তরের কর্মকর্তারা আমার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিয়েছে। যা এমএলএম আইনের নিয়মবহির্ভূত।
সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে রফিকুল আমীন বলেন, অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলতে আমি রাজনৈতিক দল গঠন করেছি। কিন্তু সে অনিয়মের বলি আমার পুরো পরিবার। ফ্যাসিস্ট পলায়নের আট মাসেও আমার স্ত্রীকে কারামুক্ত করতে পারিনি।