শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

রংপুর

গাছপালা কমে মরুর দিকে

♦ আশঙ্কাজনক হারে চলছে বৃক্ষনিধন ♦ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমির প্রয়োজন
নজরুল মৃধা, রংপুর
প্রিন্ট ভার্সন
গাছপালা কমে মরুর দিকে

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমির এবং গাছপালার প্রয়োজন মোট ভূমির ২৫ শতাংশ। কিন্তু রংপুরে সরকারি বনভূমি রয়েছে ১ শতাংশেরও কম। অপরদিকে বেসরকারিপর্যায়ে মাত্র ১০ শতাংশ গাছপালা রয়েছে। নগরায়ণ এবং অবৈধ দখলদারদের অবাধে বৃক্ষনিধনের কারণে ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে রংপুরের বনভূমি। ফলে এই অঞ্চলের জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। গাছপালা কমে যাওয়ার কারণে দ্রুত এই অঞ্চল মরুকরণের দিকে যাচ্ছে। কমছে নদনদীর পানি। মানুষসহ প্রাণী জগতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব।

রংপুর বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রংপুরে গাছপালা রয়েছে ২৮১ দশমিক ৭২ বর্গ কিলোমিটার। যা ১১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। নীলফামারীতে ১১১ দশমিক ১২ বর্গকিলোমিটার। যা ৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ। গাইবান্ধায় ৮ দশমিক ১১ শতাংশে গাছপালা রয়েছে ১৮১ দশমিক ২৭ বর্গ কিলোমিটার। এ ছাড়া কুড়িগ্রামের ২৩৯ দশমিক ১৭ বর্গকিলোমিটার। যা ১০ দশমিক ৩২ শতাংশ। লালমনিরহাটের ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশে গাছপালা রয়েছে ১২১ দশমিক ৯৯ বর্গকিলোমিটার।

অপরদিকে সরকারি সামাজিক বন বিভাগের বনভূমি রয়েছে ৭ হাজার ২৪০ একর। যা এক শতাংশের কম। এর মধ্যে রংপুরে সংরক্ষিত বনভূমি রয়েছে ১ হাজার ৬৯০ একর, রক্ষিত বনভূমি ৪৯৩ একর, অর্পিত ১ হাজার ৭৬৬ একর, অর্জিত ২৭ দশমিক ৩০ একর ও হস্তান্তরিত হয়েছে দশমিক ৫২ একর। নীলফামারীতে সংরক্ষিত বন ভূমি নেই। রক্ষিত রয়েছে ৬৪৮ দশমিক ১৬ একর, অর্পিত ৫৬১ দশমিক ৫৩ একর ও অর্জিত বনভূমি নেই। হস্তান্তরিত বনভূমি রয়েছে ১ হাজার ৫২৮ একর এবং প্রস্তাবিত রয়েছে ৩২৩ একর। লালমনিরহাটে সংরক্ষিত বন ভূমি রয়েছে ৮২ দশমিক ৬২ একর। এই জেলায় অর্পিত, অর্জিত, রক্ষিত, হস্তান্তরিত এবং প্রস্তাবিত বনভূমি নেই। কুড়িগ্রাম জেলায় সংরক্ষিত বনভূমি রয়েছে ১২৮ দশমিক ৫৯ একর। এই জেলাও অর্পিত, অর্জিত, রক্ষিত, হস্তান্তরিত এবং প্রস্তাবিত বনভূমি নেই। সূত্রমতে একযুগ আগে বেসরকারি এবং সরকারি পর্যায়ে এই অঞ্চলের লাখ লাখ গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। গত বছর ‘তিস্তা সেচ ক্যানেলের সংস্কারের জন্য খালের উভয় পাশে সামাজিক বনায়নের প্রায় ৪ লাখের গাছ কেটে ফেলা হয়। কেটে ফেলা গাছের বদলে নতুন গাছ লাগানোর পরিকল্পনা নেওয়া হলেও এ পর্যন্ত কত গাছ লাগানো হয়েছে তা কেউ বলতে পারছে না। উন্নয়নের নামে গাছ কাটায় প্রকৃতি হুমকির মুখে পড়ছে।

এদিকে সরকারি ১ হাজার ২০০ একর বনভূমি প্রায় দেড় হাজার অবৈধ দখলদারদের কাছে রয়েছে। অবৈধ দলখদারদের বেশির ভাগই স্থানীয় প্রভাবশালী। বন বিভাগ এসব জমি উদ্ধারে মামলা করলেও আইনের দীর্ঘসূত্রিতার কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সরকারের বনায়ন কর্মসূচি মাঠে মারা যেতে বসেছে। তবে বন বিভাগ বলছে বন উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে।

রংপুর বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রংপুরের মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, পীরগঞ্জ, নীলফামারীর ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় বন বিভাগের মালিকানায় বনভূমি রয়েছে ৭ হাজার ২৪০ দশমিক ৫ একর। এসব বনভূমির ১ হাজার ২৩০ দশমিক ১৯ একর জমি প্রভাবশালীরা অবৈধভাবে দখল করে ভোগ করছেন। দখলদারের সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার। এসব জমি উদ্ধার করতে বন বিভাগের চলমান মামলা রয়েছে শতাধিক। এ ছাড়াও বনবিভাগের দাবি প্রায় ২০০ একর বনভূমি অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাংলা একাডেমির সহপরিচালক এবং বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবিদ করিম মুন্না জানান, রংপুর বিভাগ ঘোষণা হওয়ার পর থেকে অনেকেই শুরুতে কিছু কম মূল্যে জমি কিনেছেন। দেখা গেছে, যেসব জায়গায় মাত্র ৩-৪টি বাড়ি হয়েছে। আশপাশের সামনে পেছনের জমি বছরের পর বছর পড়ে আছে। জনসংখ্যা বাড়লেও বড় গাছপালা তথা বনায়ন মোটেও হয়নি। ফলে অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে না পেরে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই ক্রমে ক্রমে। তার মতে বন অর্থাৎ গাছ ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। বায়ুমন্ডলীয় কার্বন ডাই-অক্সাইড জমা করে জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রশমিত করে বন। জীববৈচিত্র্য ঠিক রাখতে বনের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই বৃক্ষনিধন বন্ধ এবং অবৈধ দখলে থাকা বন ভূমি উদ্ধার জরুরি হয়ে পড়েছে। রংপুর বন বিভাগের রেঞ্জ অফিসার মোশাররফ হোসেন বলেন, অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে বনভূমি উদ্ধারে অভিযান চলমান রয়েছে। ২৫ শতাংশ বনভূমি থাকার কথা থাকলেও রংপুরে সরকারি বন রয়েছে ১ শতাংশের নিচে এবং বেসরকারি পর্যায়ে বৃক্ষ আচ্ছাদিত বনভূমি রয়েছে ১১ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় স্বার্থ উপেক্ষা করে করিডর, বন্দর হস্তান্তর চলবে না : হেফাজত
জাতীয় স্বার্থ উপেক্ষা করে করিডর, বন্দর হস্তান্তর চলবে না : হেফাজত
রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও জিগাতলায় দুই খুন
রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও জিগাতলায় দুই খুন
গৌরনদীতে ৪০ ড্রাম চিংড়ি রেণু জব্দ
গৌরনদীতে ৪০ ড্রাম চিংড়ি রেণু জব্দ
বিচারপতি আবদুর রউফ স্মরণে দোয়া মাহফিল
বিচারপতি আবদুর রউফ স্মরণে দোয়া মাহফিল
অনুমোদন ছাড়া রেললাইন এলাকায় পশুর হাট না বসানোর অনুরোধ
অনুমোদন ছাড়া রেললাইন এলাকায় পশুর হাট না বসানোর অনুরোধ
কারও দল গোছানোর জন্য নির্বাচন বিলম্বিত হতে পারে না
কারও দল গোছানোর জন্য নির্বাচন বিলম্বিত হতে পারে না
ফ্যাসিবাদীরা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
ফ্যাসিবাদীরা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র চলছে
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র চলছে
ফারাক্কা বাংলাদেশে কারবালা তৈরি করেছে
ফারাক্কা বাংলাদেশে কারবালা তৈরি করেছে
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা-উদ্ভাবনে বাংলাদেশি আলভি খানের স্কলারশিপ লাভ
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা-উদ্ভাবনে বাংলাদেশি আলভি খানের স্কলারশিপ লাভ
বেবিচকের মেম্বার সিকিউরিটিকে বাহিনীতে প্রত্যাবর্তনের আদেশ
বেবিচকের মেম্বার সিকিউরিটিকে বাহিনীতে প্রত্যাবর্তনের আদেশ
হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আসামি আটক
হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আসামি আটক
সর্বশেষ খবর
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান
ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের
জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার
বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা
টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!
রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি
‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ
গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার
শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩
খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য
কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে