এবার ফকির লালনের ১৩৫তম তিরোধান দিবসের অনুষ্ঠানে প্রাধান্য পাবে লালন সাঁইজি ও সাধু গুরুদের জীবনাচরণ। খাদ্যসেবা থেকে শুরু করে তাদের বসা, হাঁটাচলা; সম্পূর্ণ রিচুয়াল মেনে পালন করা হবে। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসনের এক মতবিনিময় সভায় এসব সিদ্ধান্তের কথা জানান সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিদুর রহমান। লালন সাঁইয়ের ১৩৫তম তিরোধান দিবস পালন উপলক্ষে বুধবার বিকালে কুষ্টিয়ার নবনির্মিত সার্কিট হাউস অডিটোরিয়ামে অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে জেলা প্রশাসন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিদুর রহমান।
মফিদুর রহমান জানান, এবার লালন সাঁইয়ের তিরোধান দিবস জাতীয় ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত হওয়ায় জাতীয়ভাবে পালন করা হবে। মূল অনুষ্ঠান শুরু হবে কুষ্টিয়ায় ১৭ অক্টোবর। এখানে তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠান চলবে। অন্যদিকে ১৮ ও ১৯ অক্টোবর ঢাকায়ও জাতীয়ভাবে অনুষ্ঠান পালন করা হবে।