চট্টগ্রামে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারিভাবে বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৮৫টি শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব সেবাকেন্দ্রে বিদেশ ফেরত কাউকে রাখা হয়নি। কিন্তু সোমবার পর্যন্ত ৩১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জন ইতালি ফেরত। তবে চট্টগ্রামে এখন পর্যন্ত কেউ করোনাভাইরাসের আক্রান্ত রোগী পাাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, বিদেশ ফেরত অথবা দেশের সন্দেহজনক হলে হোম কোয়ারান্টাইনে এবং শনাক্ত হলেই সরকারি আইসোলেশন শয্যায় রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
অভিযোগ আছে, সরকারিভাবে প্রস্তুত রাখা হোম কোয়ারেন্টাইন সেবাকেন্দ্রগুলোতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা না থাকায় অনেকেই সরকারি কোয়ারান্টাইনে যেতে আগ্রহী হচ্ছেন না। তাই তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে যাচ্ছে না বলে অভিযোগ ওঠেছে।
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. শেখ ফজলে রাব্বি বলেন, ‘বিদেশ ফেরত অথবা দেশের কাউকে সন্দেহজনক হলে পর ১৪ দিন বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হচ্ছে। এর পরই শনাক্ত হলে তাকে সরকারি আইলোশন কেন্দ্রে পাঠানো হবে। বর্তমানে সরকারিভাবে ৩৮০টি শয্যা প্রস্তুত আছে।’ তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামে এখন পর্যন্ত ৩১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গত চব্বিশ ঘণ্টায় যুক্ত হয়েছে ৮ জন। এর আগে ৮ মার্চ ইতালি থেকে দেশে ফেরা ৭ জনকে এবং ১৪ মার্চ আরও ১৪ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়।’
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার