শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৭:১৮, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে মেগাসান তুরস্ক ও মেগাসান বাংলাদেশ’র যৌথ বিনিয়োগে স্থাপিত হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসেম্বলি প্লান্ট, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেড। মেগাসান তুরস্ক বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় ৮৫টি দেশে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম রপ্তানি করে। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে দেশে এমন গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম তৈরির বিনিয়োগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ঈশ্বরদীর অরোনকোলায় এই অত্যাধুনিক অ্যাসেম্বলি প্লান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জনের দিকে এক ধাপ এগিয়ে গেল।

বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল ইকুপমেন্ট অ্যাসেম্বলি প্লান্ট মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান লক্ষ্যগুলো হলো-

১. আমদানি নির্ভরতা হ্রাস : বাংলাদেশ বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জামের জন্য ব্যাপকভাবে আমদানির উপর নির্ভরশীল। ফলে চিকিৎসা খরচ বৃদ্ধি পায় এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সরঞ্জাম সরবরাহে বিলম্ব হয়ে থাকে। বৈদেশিক মুদ্রার উপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। স্থানীয়ভাবে সরঞ্জাম উৎপাদন করে আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনবে। এটি দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করবে। চিকিৎসা সরঞ্জামের দাম কমবে, যা সাধারণ মানুষের জন্য সুফল বয়ে আনবে। জরুরি মুহূর্তে চিকিৎসা সামগ্রী সহজলভ্য হবে। করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে আমদানি জটিলতায় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য দেশে আনা সম্ভব হয়নি। ভবিষ্যতে কোনো মহামারি পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা পালন করবে।

২. সুলভ মূল্যে উন্নতমানের সরঞ্জাম তৈরি ও সরবরাহ : বাংলাদেশে নিম্নমানের চিকিৎসা সরঞ্জামের ব্যবহার একটি বড় সমস্যা। এটি রোগীর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং চিকিৎসার গুণগত মান কমিয়ে দেয়। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ আন্তর্জাতিক মানের (সিই এবং এফডিএ প্রত্যয়িত) সরঞ্জাম তৈরি করে এই সমস্যার সমাধানে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। রোগীর সুরক্ষা এবং চিকিৎসার গুণগত মান নিশ্চিত করবে। দেশের চিকিৎসা যত আরও স্বনির্ভর হবে এবং দেশে সুলভমূল্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণে রোগীদের আস্থা বাড়বে। সকল শ্রেণির মানুষ উন্নত মানের চিকিৎসা সেবা পাবে। এতে করে রোগীদের বিদেশমুখীতা কমবে।

৩. নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জাম প্রতিরোধ : বর্তমানে বিশেষ করে অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থায় নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামে সয়লাব হয়ে গেছে। যা রোগীর জীবন বিপন্ন করতে পারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বিভিন্ন নকল পণ্য আমদানি না করে দেশে কোনো স্ট্যান্ডার্ড না মেনে তৈরি করে সরবরাহ করা হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সরবরাহকারী আমদানির কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রদান করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, নকল অক্সিজেন আউটলেট ব্যবহার করার ফলে দ্রুত সময়ে আউটলেটে লিকেজের সৃষ্টি হয়। এতে করে একদিকে যেমন অক্সিজেন অপচয় হয়, তেমনি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অধিকাংশ সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের ক্রিটিকাল ইউনিটগুলোতে এই লিকেজ বিদ্যমান। এতে করে প্রচুর অক্সিজেন অপচয় ঘটে এবং সরকার প্রতিবছর ব্যাপক পরিমাণ অর্থ অক্সিজেন ক্রয়বাবদ খরচ করে।

অন্যদিকে, প্রাইভেট হাসপাতালে অপচয়কৃত অক্সিজেনের খরচ রোগীর উপরই বর্তায়, যার ফলে বেড়ে যায় চিকিৎসা খরচ। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ উন্নত মানের সরঞ্জাম তৈরির মাধ্যমে নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামের ব্যবহার প্রতিবোধ করবে। রোগীর জীবনমান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর মানুষের আস্থা বাড়বে।

৪. খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা : বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জাম নষ্ট হলে খুচরা যন্ত্রাংশ পেতে অসুবিধা হয়। এর ফলে সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কঠিন হয়ে পড়ে। এ ছাড়াও বিভিন্ন হাসপাতালে দামি সেবাপ্রদানকারী ইকুপমেন্ট খুচরা যন্ত্রাংশের অভাবে অচল হয়ে আছে। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের পাশাপাশি খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করবে। সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হবে। ফলে চিকিৎসা সরঞ্জাম দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং স্বাস্থ্যসেবা নিরবচ্ছিন্ন থাকবে।

৫. কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি : বাংলাদেশে বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা। নতুন শিল্প স্থাপন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে।

৬. রপ্তানি এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন : বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে আরও শক্তিশালী করা মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের অন্যতম লক্ষ্য। উৎপাদিত পণ্য এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা। যার ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবো 

৭. কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি : বাংলাদেশে সব হাসপাতালের কাঠামো এবং চাহিদা একরকম নয়। ফলে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিটে কাস্টমাইজড সরঞ্জাম সরবরাহের বিশেষ প্রয়োজন পড়ে। কাস্টমাইজড সরঞ্জাম স্বল্প পরিসরসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। এখানে উল্লেখ্য কাস্টমাইজড সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করা বেশ ব্যয়বহুল। একইসাথে বিদেশি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানসমূহ সবসময় কাস্টমাইজড সরঞ্জাম উৎপাদন ও সরবরাহে আগ্রহ দেখায় না। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি করবে।

স্বাধীনতার দীর্ঘ পথ পেরিয়েও বাংলাদেশে একটি স্বনির্ভর চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্প গড়ে না ওঠা নিঃসন্দেহে দুর্ভাগ্যজনক। যেখানে উন্নত বিশ্ব চিকিৎসা খাতে নিত্যনতুন উদ্ভাবন নিয়ে এগিয়ে চলেছে, সেখানে আমাদের দেশে এখনো আমদানিনির্ভরতা এক বড় বাধা। তবে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের মতো উদ্যোগ আশার আলো দেখাচ্ছে। এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে সরকারের সক্রিয় সহযোগিতা অপরিহার্য। সরকারের উচিত এমন শিল্প বাংলাদেশে আরও যাতে গড়ে ওঠে, সে ব্যাপারে যতটা সম্ভব সহযোগিতা করা। এক্ষেত্রে সরকার পৃষ্ঠপোষকতা, পণ্য ও খুচরা যন্ত্রাংশে শুল্ক হ্রাস, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের নিশ্চয়তা, নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করতে পারে।

বিশেষ করে দেশীয় শিল্পকে উৎসাহিত করতে সরকার আমদানি শুল্ক কমানো, স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার ব্যবস্থা করতে পারে। এ ছাড়া চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। সরকারের সহযোগিতা এবং বেসরকারি খাতের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারে।

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে, আমরা চাই মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক গুণগত মান বজায় রেখে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখুক। এই প্রতিষ্ঠান যেন নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামাদি বাজার থেকে সম্পূর্ণরূপে দূর করে রোগীদের জীবন রক্ষায় প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করে। দেশের স্বাস্থ্যখাতকে স্বনির্ভর করে তুলতে এবং প্রতিটি নাগরিকের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সাফল্য কামনা করছি। সর্বোপরি, এই উদ্যোগ শুধু একটি শিল্প স্থাপনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি সুস্থ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের পথে এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই/বিজ্ঞাপন বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদে থাকছে টফির বিশেষ আয়োজন
ঈদে থাকছে টফির বিশেষ আয়োজন
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
ঈদুল আজহায় ক্লেমনের কমিউনিটি সিএসআর ক্যাম্পেইন
ঈদুল আজহায় ক্লেমনের কমিউনিটি সিএসআর ক্যাম্পেইন
চুয়াডাঙ্গায় ‘টেস্টি ট্রিট’ এর শোরুম চালু
চুয়াডাঙ্গায় ‘টেস্টি ট্রিট’ এর শোরুম চালু
আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ লাইভ দেখুন টফিতে
আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ লাইভ দেখুন টফিতে
মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বগুড়ায় গ্রামীণফোন সেন্টার চালু
বগুড়ায় গ্রামীণফোন সেন্টার চালু
চট্টগ্রামে 'জি জি আইল্যান্ড' ইনডোর প্লে-গ্রাউন্ডের উদ্বোধন
চট্টগ্রামে 'জি জি আইল্যান্ড' ইনডোর প্লে-গ্রাউন্ডের উদ্বোধন
অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার
অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা