শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৭:১৮, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে মেগাসান তুরস্ক ও মেগাসান বাংলাদেশ’র যৌথ বিনিয়োগে স্থাপিত হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসেম্বলি প্লান্ট, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেড। মেগাসান তুরস্ক বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় ৮৫টি দেশে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম রপ্তানি করে। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে দেশে এমন গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম তৈরির বিনিয়োগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ঈশ্বরদীর অরোনকোলায় এই অত্যাধুনিক অ্যাসেম্বলি প্লান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জনের দিকে এক ধাপ এগিয়ে গেল।

বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল ইকুপমেন্ট অ্যাসেম্বলি প্লান্ট মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান লক্ষ্যগুলো হলো-

১. আমদানি নির্ভরতা হ্রাস : বাংলাদেশ বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জামের জন্য ব্যাপকভাবে আমদানির উপর নির্ভরশীল। ফলে চিকিৎসা খরচ বৃদ্ধি পায় এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সরঞ্জাম সরবরাহে বিলম্ব হয়ে থাকে। বৈদেশিক মুদ্রার উপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। স্থানীয়ভাবে সরঞ্জাম উৎপাদন করে আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনবে। এটি দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করবে। চিকিৎসা সরঞ্জামের দাম কমবে, যা সাধারণ মানুষের জন্য সুফল বয়ে আনবে। জরুরি মুহূর্তে চিকিৎসা সামগ্রী সহজলভ্য হবে। করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে আমদানি জটিলতায় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য দেশে আনা সম্ভব হয়নি। ভবিষ্যতে কোনো মহামারি পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা পালন করবে।

২. সুলভ মূল্যে উন্নতমানের সরঞ্জাম তৈরি ও সরবরাহ : বাংলাদেশে নিম্নমানের চিকিৎসা সরঞ্জামের ব্যবহার একটি বড় সমস্যা। এটি রোগীর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং চিকিৎসার গুণগত মান কমিয়ে দেয়। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ আন্তর্জাতিক মানের (সিই এবং এফডিএ প্রত্যয়িত) সরঞ্জাম তৈরি করে এই সমস্যার সমাধানে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। রোগীর সুরক্ষা এবং চিকিৎসার গুণগত মান নিশ্চিত করবে। দেশের চিকিৎসা যত আরও স্বনির্ভর হবে এবং দেশে সুলভমূল্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণে রোগীদের আস্থা বাড়বে। সকল শ্রেণির মানুষ উন্নত মানের চিকিৎসা সেবা পাবে। এতে করে রোগীদের বিদেশমুখীতা কমবে।

৩. নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জাম প্রতিরোধ : বর্তমানে বিশেষ করে অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থায় নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামে সয়লাব হয়ে গেছে। যা রোগীর জীবন বিপন্ন করতে পারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বিভিন্ন নকল পণ্য আমদানি না করে দেশে কোনো স্ট্যান্ডার্ড না মেনে তৈরি করে সরবরাহ করা হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সরবরাহকারী আমদানির কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রদান করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, নকল অক্সিজেন আউটলেট ব্যবহার করার ফলে দ্রুত সময়ে আউটলেটে লিকেজের সৃষ্টি হয়। এতে করে একদিকে যেমন অক্সিজেন অপচয় হয়, তেমনি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অধিকাংশ সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের ক্রিটিকাল ইউনিটগুলোতে এই লিকেজ বিদ্যমান। এতে করে প্রচুর অক্সিজেন অপচয় ঘটে এবং সরকার প্রতিবছর ব্যাপক পরিমাণ অর্থ অক্সিজেন ক্রয়বাবদ খরচ করে।

অন্যদিকে, প্রাইভেট হাসপাতালে অপচয়কৃত অক্সিজেনের খরচ রোগীর উপরই বর্তায়, যার ফলে বেড়ে যায় চিকিৎসা খরচ। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ উন্নত মানের সরঞ্জাম তৈরির মাধ্যমে নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামের ব্যবহার প্রতিবোধ করবে। রোগীর জীবনমান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর মানুষের আস্থা বাড়বে।

৪. খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা : বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জাম নষ্ট হলে খুচরা যন্ত্রাংশ পেতে অসুবিধা হয়। এর ফলে সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কঠিন হয়ে পড়ে। এ ছাড়াও বিভিন্ন হাসপাতালে দামি সেবাপ্রদানকারী ইকুপমেন্ট খুচরা যন্ত্রাংশের অভাবে অচল হয়ে আছে। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের পাশাপাশি খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করবে। সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হবে। ফলে চিকিৎসা সরঞ্জাম দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং স্বাস্থ্যসেবা নিরবচ্ছিন্ন থাকবে।

৫. কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি : বাংলাদেশে বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা। নতুন শিল্প স্থাপন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে।

৬. রপ্তানি এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন : বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে আরও শক্তিশালী করা মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের অন্যতম লক্ষ্য। উৎপাদিত পণ্য এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা। যার ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবো 

৭. কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি : বাংলাদেশে সব হাসপাতালের কাঠামো এবং চাহিদা একরকম নয়। ফলে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিটে কাস্টমাইজড সরঞ্জাম সরবরাহের বিশেষ প্রয়োজন পড়ে। কাস্টমাইজড সরঞ্জাম স্বল্প পরিসরসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। এখানে উল্লেখ্য কাস্টমাইজড সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করা বেশ ব্যয়বহুল। একইসাথে বিদেশি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানসমূহ সবসময় কাস্টমাইজড সরঞ্জাম উৎপাদন ও সরবরাহে আগ্রহ দেখায় না। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি করবে।

স্বাধীনতার দীর্ঘ পথ পেরিয়েও বাংলাদেশে একটি স্বনির্ভর চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্প গড়ে না ওঠা নিঃসন্দেহে দুর্ভাগ্যজনক। যেখানে উন্নত বিশ্ব চিকিৎসা খাতে নিত্যনতুন উদ্ভাবন নিয়ে এগিয়ে চলেছে, সেখানে আমাদের দেশে এখনো আমদানিনির্ভরতা এক বড় বাধা। তবে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের মতো উদ্যোগ আশার আলো দেখাচ্ছে। এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে সরকারের সক্রিয় সহযোগিতা অপরিহার্য। সরকারের উচিত এমন শিল্প বাংলাদেশে আরও যাতে গড়ে ওঠে, সে ব্যাপারে যতটা সম্ভব সহযোগিতা করা। এক্ষেত্রে সরকার পৃষ্ঠপোষকতা, পণ্য ও খুচরা যন্ত্রাংশে শুল্ক হ্রাস, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের নিশ্চয়তা, নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করতে পারে।

বিশেষ করে দেশীয় শিল্পকে উৎসাহিত করতে সরকার আমদানি শুল্ক কমানো, স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার ব্যবস্থা করতে পারে। এ ছাড়া চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। সরকারের সহযোগিতা এবং বেসরকারি খাতের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারে।

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে, আমরা চাই মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক গুণগত মান বজায় রেখে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখুক। এই প্রতিষ্ঠান যেন নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামাদি বাজার থেকে সম্পূর্ণরূপে দূর করে রোগীদের জীবন রক্ষায় প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করে। দেশের স্বাস্থ্যখাতকে স্বনির্ভর করে তুলতে এবং প্রতিটি নাগরিকের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সাফল্য কামনা করছি। সর্বোপরি, এই উদ্যোগ শুধু একটি শিল্প স্থাপনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি সুস্থ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের পথে এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই/বিজ্ঞাপন বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ
অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ
আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলায় ৪০ কোটি টাকার লেনদেন
আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলায় ৪০ কোটি টাকার লেনদেন
গ্লোবাল বিজনেস লিডারশিপ সম্মাননা পেল প্রাণ-আরএফএল
গ্লোবাল বিজনেস লিডারশিপ সম্মাননা পেল প্রাণ-আরএফএল
প্রাইম ব্যাংকের পে-রোল সেবা নিচ্ছে এসকিউ লাইটস
প্রাইম ব্যাংকের পে-রোল সেবা নিচ্ছে এসকিউ লাইটস
৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস
৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস
মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা
দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা
আকিজ ভেঞ্চারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পুনর্ব্যবহার কার্যক্রম প্রতিবেদন প্রকাশ
আকিজ ভেঞ্চারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পুনর্ব্যবহার কার্যক্রম প্রতিবেদন প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত

৫৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’
‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য
শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের
মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু
রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা