বাংলাদেশের সবচেয়ে দু’টি বড় বিপদ, দুটি বড় চ্যালেঞ্জ। একটি হচ্ছে সাপ্রদায়িক জঙ্গিবাদ আর অপরটি হচ্ছে মাদক। দুই টির বিরুদ্ধে দল মত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক, পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নোয়াখালীর শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে 'কমিউনিটি পুলিশিং সমাবেশ-২০১৭' অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, কমিউনিটি পুলিশিং হচ্ছে জনগণের সাথে পুলিশের এক আস্থার সেতুবন্ধন। নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ এ.কে.এম শহীদুল হক।
প্রধান আলোচক ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ এ.কে.এম শহীদুল হক বলেন, জনগনের সহযোগীতা ছাড়া মাদক নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। কমিউনিটি পুলিশিং এর দায়িত্ব হবে যেকোন ধরনের মাদক, জঙ্গিবাদ ও সমাজের অপরাধের মূল হোতাদের সম্পর্কে পুলিশকে অবহিত করা এবং ঐ সমাজের জনগণকে সচেতন করে কমিউনিটি পুলিশিং এর সাথে সম্পৃক্ত করা।
সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন, সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদৌস, মামুনুর রশিদ কিরণ, মোরশেদ আলম, এ.এইচ.এম ইব্রাহীম, নোয়াখালী জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ডা. এ.বি.এম জাফর উল্যা, জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারি জাহাঙ্গীর আলম। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ খায়রুল আলম সেলিম, সকল উপজেলা চেয়ারম্যান, সকল পৌরসভার মেয়র, সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার