২৬ মে, ২০২৪ ২০:২৯

পিরোজপুরে বিকেল থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাচ্ছেন নদী তীরের মানুষ

পিরোজপুর প্রতিনিধি

পিরোজপুরে বিকেল থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাচ্ছেন নদী তীরের মানুষ

বিকেল থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে শুরু করেছেন পিরোজপুরের নদী তীরের মানুষ। সারাদিনে ঘূর্ণিঝড় রেমাল নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে তেমন কোনো আগ্রহ দেখা যায়নি। তবে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার আগে বাড়তে শুরু করে পানির উচ্চতা আর বাতাস। আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাগিদ দেওয়া বাড়তে থাকে। ফলে এক পর্যায়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে শুরু করেন তারা। 

আশ্রয়কেন্দ্রে অনেকে নিয়ে আসছেন গবাদী ও গৃহপালিত পশুসহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসও। এদিকে টগড়া বেরীবাঁধের বেশ কিছু অংশ ভেঙে পানিতে প্লাবিত হওয়ায় ক্ষতির মধ্যে পড়েছে কয়েক’শ পরিবার। 

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান জানান, দুর্যোগ আক্রান্তদের আশ্রয় দেয়ার জন্য ২৯৫ টি সাইক্লোন শেল্টার এবং ২৬৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ মোট ৫৬১টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যেখানে ৩ লক্ষাধিক মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। এছাড়া জেলা প্রশাসনের কাছে ৬ লক্ষ ১০ হাজার টাকা, ৬১১ টন চাল, ১ হাজার ৩৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার এবং ৯৭ ব্যান্ডেল টিন মজুদ রয়েছে। আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য ৬৫ টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে সার্বিক যোগাযোগের জন্য মোট ৮ টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর