শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

গল্প

বুড়ো ইঁদুরের স্বপ্ন

কানিজ ফাতেমা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বুড়ো ইঁদুরের স্বপ্ন
সোলই ইঁদুরটি ও ভংড়া ইঁদুর বেরিয়ে পড়ল গ্রামের পথে। কিংকর গ্রামের পথটি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেল সোলই ইঁদুর। এত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কোথাও কোনো আবর্জনা নেই। কিংকর গ্রামের ভিতর দিয়ে হাঁটতে গিয়ে সোলই ইঁদুর খেয়াল করল- গ্রামের প্রতিটি বাড়ির আঙিনাতে বিভিন্ন রকমের ফলের ও সুন্দর সুন্দর গুল্ম জাতীয় গাছের সমারোহ এবং গ্রামের ইঁদুররাও বেশ সুশৃঙ্খল পথ দিয়ে সারিবদ্ধভাবে হেঁটে চলেছে।

পদ্মা নদীর এক তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা গোলাপনগর গ্রামের উত্তর পাশের দরদিয়া খালের তীরে ইঁদুরদের সড়াই গ্রাম। এই গ্রামের ইঁদুরদের মোড়ল ছিল সবচেয়ে বয়স্ক ও বুদ্ধিমান সোলই ইঁদুর। সোলই ইঁদুর বুদ্ধিমান বটে কিন্তু তার গ্রামের ইঁদুররা ছিল নেহায়েতই মূর্খ। তারা খুবই অগোছালো এবং বিশৃঙ্খলভাবে চলাফেরা করত। সোলই ইঁদুরের আদেশ-উপদেশ সবাই শুনত কিন্তু একেবারেই মানত না। ফলে সোলই ইঁদুর কোনোভাবেই সড়াই গ্রামকে নিজের স্বপ্নের মতো সাজিয়ে উঠতে পারছিলেন না।

সোলই ইঁদুর কিছুতেই গ্রামের অন্য ইঁদুরদের শেখাতে পারছিল না তারা কীভাবে তাদের গ্রামটিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পারে। গ্রামের মূর্খ ইঁদুররা বিশৃঙ্খলভাবে খাবার খেত আর উচ্ছিষ্টগুলো যেখানে সেখানে ফেলে চলে যেত। এমন কি নিজেদের ঘরগুলোও পরিষ্কার করত না। ফলে দিন দিন সড়াই গ্রামটিকে আবর্জনার স্তূপ মনে হতে লাগল। তাছাড়া পরিকল্পনামাফিক না চলায় ইঁদুরদের খাদ্যের অভাবও দেখা দিত। ফলে বুড়ো সোলই ইঁদুর মনে মনে কষ্টে ছিল এবং একসময় নিজেকে দোষী ও অযোগ্য ভাবত।

সে সড়াই গ্রামের ইঁদুরদের মোড়ল। তবুও তার প্রিয় গ্রামকে সুন্দর করে গড়ে তোলার কোনো পরিকল্পনাই সফল করতে পারছে না। কথাগুলো ভেবে সোলই ইঁদুর দিন দিন বিষণ্নতায় ভুগতে লাগল। বিষণ্ন মনে একদিন সোলই ইঁদুর ভাবল সে একজন ব্যর্থ মোড়ল। তাই তার সড়াই গ্রাম থেকে চলে যাওয়া উচিত।

সেই ভাবনা মতোই সোলই ইঁদুর তার সব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুছিয়ে ছোট্ট পোটলা করে নিল। তারপর পোটলাটা একটি লাঠির সঙ্গে বেঁধে সড়াই গ্রামের পাশের দরদিয়া খালের ধার দিয়ে হাঁটতে শুরু করল। হাঁটতে হাঁটতে অনেকটা পথ পেরিয়ে এসে সে খুব ক্লান্ত হয়ে পড়ল। এদিকে সকালও হয়ে যাওয়াতে সামনে এগিয়ে যাওয়ারও সাহস পেল না, যদি মানুষ দেখে ফেলে কিংবা বিড়ালের সামনে পড়ে! তাহলে প্রাণটাই যাবে।

ভীষণ ভাবনায় পড়ে গেল সোলই ইঁদুর। কিন্তু থেমে যাওয়াও যাবে না। তাই খুব সতর্কভাবে এগিয়ে যেতে লাগল সে। আরও কিছুদূর এগিয়ে যেতেই হঠাৎ তার নাকে খুব পরিচিত একটা গন্ধ এসে লাগল। সে উৎসাহী হয়ে চারপাশে তাকিয়ে দেখতে লাগল। ইঁদুরদের শরীরে গন্ধ। এর অর্থ আশেপাশে কোথাও ইঁদুরদের গ্রাম আছে এবং সে গন্ধ শুঁকে শুঁকে এগিয়ে এসে একটি ইঁদুরের বাড়ির সামনে উপস্থিত হলো। যদিও খুব ক্লান্ত সোলই ইঁদুর তরপরও একটু গলা ছেড়ে ডেকে উঠল সে-

‘কেউ কি বাড়িতে আছেন? আমার একটু রাত কাটাবার জন্য থাকবার জায়গার প্রয়োজন।’

তার গলার আওয়াজ পেয়ে বাড়ির দরজা খুলে বেশ সুঠাম দেহের একটি ইঁদুর বাইরে বেরিয়ে এলো। সোলই ইঁদুরকে দেখে সে জিজ্ঞাসা করল-

‘কে আপনি? আর আমার কাছে কী কারণে এসেছেন?’

‘আমি সড়াই গ্রামের ইঁদুরদের মোড়ল সোলই ইঁদুর। একটু ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। কিন্তু এই গ্রামের কাছাকাছি আসতেই সকাল হয়ে গেল। তাছাড়া আমি প্রচণ্ড ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত, পথ চলতেও খুব কষ্ট হচ্ছে। তাই সারা দিনের জন্য আমার একটু আশ্রয়ের প্রয়োজন। সন্ধ্যে হলেই আমি চলে যাব।’

সোলই ইঁদুরকে দেখে এবং তার কথা শুনে সুঠাম দেহের ইঁদুরটি বলল-

‘আপনি অবশ্যই আশ্রয় পাবেন এবং আপনি এখন যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন সেটি ইঁদুরদের কিংকর গ্রামের মোড়ল ভংড়া ঈঁদুরের বাসা। আপনি আর কোনো চিন্তা করবেন না এবং আমার আতিথেয়তা গ্রহণ করুন। দয়া করে আমার সাথে ভিতরে আসুন।’

ভংড়া ইঁদুর সোলই ইঁদুরকে সঙ্গে করে তার বাড়ির মধ্যে নিয়ে গেল এবং একটি ঘাস দিয়ে তৈরি সুন্দর বিছানায় বসতে দিল। সোলই ইঁদুর ভংড়া ইঁদুরের ব্যবহারে ভীষণ খুশি হলো। এবার ভংড়া ইঁদুর বলল-

‘আপনি একটু আরাম করুন, আমি আপনার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করে ফিরে আসছি’- বলে ভংড়া ইঁদুর ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন। যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই একটি বড় পাতায় করে বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু এবং রসালো রঙিন ফল ও কিছু শস্যদানা নিয়ে আবার ফিরে এলো ভংড়া ইঁদুর।

সোলই ইঁদুর এত সুন্দর ফল আগে কখনো দেখেনি। তাদের গ্রামের জঙ্গলে এগুলো পাওয়া যায় না। তাই সে খুব অবাক হলো। সে খুব উৎসাহ নিয়ে ভংড়া ইঁদুরকে জিজ্ঞাসা করল-

‘এত সুন্দর ও সুস্বাদু ফল কোথায় পেলেন আপনি? আমাদের গ্রামে এসব ফল কখনো দেখিনি।’

ভংড়া ইঁদুর হেসে উত্তর দিল-‘এগুলো সব আমাদের গ্রামের ইঁদুরদের বাড়িতে উৎপাদিত ফল ও সংগ্রহ করা শস্যদানা।’

সোলই ইঁদুর তার কথা শুনে বেশ অবাক হলো যে, ইঁদুররা এসব ফল উৎপাদন করেছে? কীভাবে সম্ভব? সোলই ইঁদুরের খুব আগ্রহ হলো ভংড়া ইঁদুরের গ্রামটি ঘুরে দেখার এবং সে তখনই ভংড়া ইঁদুরকে অনুরোধ করে বসল তার গ্রামটি ঘুরে দেখানোর জন্য। ভংড়া ইঁদুর খুশি মনে বলল-

‘আপনি আমার অতিথি। আমি আপনাকে আমাদের গ্রামটি ঘুরিয়ে দেখাব। আপনি ক্লান্ত। খাবার খেয়ে ঘাসের নরম বিছানায় বিশ্রাম করুন। সন্ধ্যায় এসে আমি আপনাকে নিয়ে আমাদের গ্রামটি ঘুরে দেখাব।’

কথাগুলো বলে ভংড়া ইঁদুর খাওয়া শেষ করে তার নিজের ঘরে বিশ্রাম করতে চলে গেলেন।

সোলই ইঁদুরেরও চোখজুড়ে ঘুম আসতে লাগল। তাই সেও ঘাসের নরম বিছানায় ঘুমিয়ে পড়ল। ঘুম ভাঙতে ভাঙতে একেবারে সন্ধ্যা। ঘুম থেকে জেগেই ঘরের বাইরে এসে সে দেখতে পেল ভংড়া ইঁদুর তার জন্য বাইরে অপেক্ষা করছে। সোলই ইঁদুরকে দেখেই সে বলল- ‘মহামান্য অতিথি আপনি আমাদের গ্রামটি দেখতে চেয়েছিলেন, তাই এখন যদি আপনি যেতে চান তো আমি আপনাকে নিয়ে সারাটি গ্রাম ঘুরে দেখাতে পারি।’

সোলই ইঁদুর উচ্ছ্বাস নিয়ে বলে উঠল-

‘আমাকে একটু সময় দিন, আমি আমার পোটলাটা নিয়েই চলে আসছি।’

সোলই ইঁদুর দ্রুত ঘরে গিয়ে লাঠির সঙ্গে বাঁধা পোটলাটা নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে এলো। তারপর সোলই ইঁদুর ও ভংড়া ইঁদুর বেরিয়ে পড়ল গ্রামের পথে। কিংকর গ্রামের পথটি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেল সোলই ইঁদুর। এত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কোথাও কোনো আবর্জনা নেই। কিংকর গ্রামের ভিতর দিয়ে হাঁটতে গিয়ে সোলই ইঁদুর খেয়াল করল- গ্রামের প্রতিটি বাড়ির আঙিনাতে বিভিন্ন রকমের ফলের ও সুন্দর সুন্দর গুল্ম জাতীয় গাছের সমারোহ এবং গ্রামের ইঁদুররাও বেশ সুশৃঙ্খল পথ দিয়ে সারিবদ্ধভাবে হেঁটে চলেছে।

সোলই ইঁদুর বেশ উচ্ছ্বসিত হয়ে ভংড়া ইঁদুরকে জিজ্ঞাসা করল-

‘আপনি কীভাবে আপনার গ্রামটিকে এত সুন্দর করে সাজানো গোছানো করলেন?’

‘আমি একা করিনি আর আমার একার পক্ষে সম্ভবও নয়।’- ভংড়া ইঁদুর উত্তর দিল।

‘তবে আমাদের এই গ্রামের সকলের জন্য আমরা কয়েকটা সাধারণ নিয়ম চালু করে রেখেছি- যেটা সকলে মেনে চলে।’

‘কেমন নিয়ম?’- সোলই ঈঁদুর জিজ্ঞাসা করল।

‘যেমন আমাদের গ্রামের প্রতিটি ইঁদুর তাদের বাড়ির চারপাশটা পরিষ্কার রাখতে বাধ্য। এই গ্রামে নিয়ম করা আছে- প্রতি তিন মাস পর পর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কমিটি সকল বাড়ির চারপাশ পরিদর্শন করতে যাবে। কারও বাড়ির আশেপাশে যদি কোনো আবর্জনা থাকে তবে তাকে সে জন্য জরিমানা দিতে হবে। তাছাড়া বছরের শেষে আমরা সবচেয়ে সুন্দর করে সাজানো গোছানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বাড়ির মালিক ইঁদুরকে পুরস্কার দিয়ে সম্মান জানিয়ে থাকি। ফলে তাদের এ বিষয়ে আগ্রহ অনেক বেড়ে যায়।’

সোলই ইঁদুরের ভংড়া ইঁদুরের গ্রামের নিয়মটি খুব পছন্দ হলো। এবার সে আবারও উৎসাহী হয়ে ভংড়া ইঁদুরকে জিজ্ঞাসা করল-

‘কিন্তু গ্রামের আবর্জনা পরিষ্কার করার পর সেগুলো কোথায় ফেলা হয়?’

ভংড়া ইঁদুর বলল- আমাদের প্রত্যেক ইঁদুর তার বাড়ির চারপাশটা পরিষ্কার করার পর যে আবর্জনা জমা হয় সেগুলো এবং প্রতিদিনের কাজের ফলে সৃষ্ট আবর্জনাগুলোকে বাড়ির অঙিনার এক পাশে গর্ত করে মাটির নিচে পুঁতে রেখে দেয়। এতে আমাদের দুটি উপকার হয়। একদিকে গ্রাম পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে অন্যদিকে আবর্জনাগুলো মাটির নিচে পচে জৈব সারে রূপান্তরিত হয়, যা আমরা চাষের কাজে ব্যবহার করে থাকি।’

‘এত খুবই ভালো ব্যবস্থা’।

সোলই ইঁদুর উচ্ছ্বসিত হয়ে বলে উঠল- ‘ভাই ভংড়া আমাকে একটু বলুন, এত ভালো ভালো খাবারের ব্যবস্থা আপনারা কী করে করলেন?’

ভংড়া ইঁদুর বলল- ‘আমরা সকলে আমাদের বাড়ির আঙিনায় বিভিন্ন রকমের ফলের বাগান করে রেখেছি। সাধারণত এই গ্রামের ইঁদুররা কোনো নতুন এবং সুস্বাদু ফল খেলে সেই বীজটি সংগ্রহ করে নিয়ে আসে এবং বাড়ির অঙিনায় রোপণ করে। ফলে এখানে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই নানা রকম ফলের গাছ আছে এবং আমরা সেই সকল ফলমূল সবাইকে দিয়ে খেতে পছন্দ করি। তাছাড়া যখন মানুষ ফসল কাটা শেষ করে চলে যায় তখন আমরা একসাথে সেখান থেকে শস্যদানা সংগ্রহ করি এবং সকলকে যার যার পরিশ্রমের ভিত্তিতে ভাগ করে দিই। ফলে সারা বছর আমাদের খাদ্যের অভাব হয় না।’

সোলই ইঁদুরের ভংড়া ইঁদুরের কিংকর গ্রামের সব ব্যবস্থা খুব পছন্দ হলো এবং সে বুঝতে পারল যে তাকেও তার গ্রামের সবাইকে একত্রিত করতে হবে। তবেই তার গ্রামটিও একটি সুন্দর সাজানো গোছানো এবং সমৃদ্ধ গ্রাম হবে। এরপর বুড়ো সোলই ইঁদুর ভংড়া ইঁদুরের থেকে বিদায় চাইল এবং আবার খালের তীর দিয়ে হেঁটে হেঁটে সড়াই গ্রামে ফিরে এলো। ফিরে এসেই সভা ডেকে সড়াই গ্রামের সব ইঁদুরকে নিয়ে একটি সাজানো গোছানো সুন্দর গ্রাম গঠনের জন্য কাজ শুরু করল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফড়িং রাজার বিয়ে
ফড়িং রাজার বিয়ে
চাঁদের বুড়ি
চাঁদের বুড়ি
ঝড়
ঝড়
গীতাঞ্জলি
গীতাঞ্জলি
জলের নূপুর
জলের নূপুর
তোমার খোকা
তোমার খোকা
পাখির গান
পাখির গান
বই
বই
খুকি
খুকি
আম কুড়াতে আয়
আম কুড়াতে আয়
গরম হাওয়া
গরম হাওয়া
সর্বশেষ খবর
তীব্র তাপদাহে সুস্থ থাকতে একগুচ্ছ পরামর্শ ডিএনসিসি প্রশাসকের
তীব্র তাপদাহে সুস্থ থাকতে একগুচ্ছ পরামর্শ ডিএনসিসি প্রশাসকের

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান
ঢাকায় সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করুন, নইলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করুন, নইলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক
ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক

১০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’
‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত
চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩
নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে

২৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক
সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত
যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার
নাটোরে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জনতার সড়ক অবরোধ
চাঁদপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জনতার সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ২ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার
নাটোরে ২ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈয়দপুরে ধান ক্ষেতে পড়ে ছিল যুবকের লাশ
সৈয়দপুরে ধান ক্ষেতে পড়ে ছিল যুবকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পৌর কিচেন মার্কেট বণিক সমিতির কমিটির গঠন
কোটালীপাড়ায় পৌর কিচেন মার্কেট বণিক সমিতির কমিটির গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বদেশ বৈশাখী আবাসন মেলা শেষ হচ্ছে আজ
স্বদেশ বৈশাখী আবাসন মেলা শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
তেঁতুলিয়ায় বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি
মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন