শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

পিকসিওলা

মূল : জেমস বাল্ডউইন - অনুবাদ : আকতার জামিল
প্রিন্ট ভার্সন
পিকসিওলা

বহু বছর আগে ফ্রান্সের এক বৃহৎ কারাগারে চার্নি নামে এক গরিব লোককে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। সে অত্যন্ত দুঃখী ও অসুখী ছিল। ভুলক্রমে তাকে কারাগারে বন্দি করা হয়। তার কাছে মনে হতো পৃথিবীতে তাকে দেখার কেউ নেই।

কারাগারে কোনো বই না থাকায় সে পড়তে পারত না। কলম বা কাগজ রাখার অনুমতি না থাকায় সে লিখতেও পারত না। দিন বয়ে যেতে লাগল। কিন্তু সময় পার করার মতো তেমন কিছুই ছিল না তার। কারাগারের পাকা উঠানে ঘুরে বেড়ানোই ছিল তার একমাত্র বিনোদন। করার মতো কোনো কাজও ছিল না, কথা বলার মতো লোক ছিল না।

বসন্তের এক চমৎকার সকালে চার্নি কারাগারের আঙিনায় হাঁটছিল আর পাথর গুনছিল, যেমনটি সে এর আগে হাজারবার করেছে। হঠাৎ বিস্ময়ে সে থেমে গেল। দুটি পাথরের মাঝে মাটির ছোট্ট ঢিবিটি কী তৈরি করেছে?

দেখার জন্য সে নিচু হলো। দুটি পাথরের মাঝে একটা বীজ। অঙ্কুরিত হয়ে একটি ছোট সবুজ পাতা সেখান হতে ওপরে উঠে এসেছে। পাতার ওপরে এক ধরনের নরম প্রলেপ থাকায় চার্নি পা দিয়ে এটিকে পিষে ফেলতে যাচ্ছিল।

কিন্তু পরক্ষণেই সে ‘আহ!’ করে উঠল। ‘আবরণটি এটিকে সুরক্ষিত রাখার জন্য। আমি অবশ্যই এটির ক্ষতি করব না।’ আর এই বলে সে হাঁটতে থাকল।

পরের দিন কোনো কিছু না ভেবেই গাছটির দিকে সে পা বাড়াল। এরপর নিচু হয়ে দেখল গাছটিতে এখন দুটি পাতা গজিয়েছে। আর গাছটি আগের দিনের চেয়ে অনেক শক্ত এবং সবুজ। সে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে এটিকে দেখতে লাগল।

প্রচণ্ড ঠান্ডায় গাছটি জমে গেছে কি না বা প্রখর রোদে ঝলসে গেছে কি না তা দেখার জন্য এরপর রোজ সকালে চার্নি ছোট্ট গাছটির কাছে যেত। সে দেখতে যেত গাছটি কতটুকু বড় হয়েছে।

এক দিন সে জানালা দিয়ে তাকিয়েছিল। হঠাৎ জেলরকে উঠান পেরিয়ে যেতে দেখল। লোকটি ছোট্ট গাছটির এত কাছে যেয়ে ব্রাশ করছিল যে, মনে হচ্ছিল গাছটিকে সে পিষে ফেলবে। চার্নির পা থেকে মাথা পর্যন্ত কেঁপে উঠল।

‘ও আমার পিকসিওলা!’ সে চিৎকার করে উঠল।

জেলর তার খাবার আনতে এলে সে তার ছোট্ট গাছটিকে বাঁচানোর জন্য অনুরোধ করল। সে ভেবেছিল জেলর তার কথায় হাসবে; কিন্তু একজন জেলর হলেও তার হৃদয় ছিল কোমল।

‘তুমি কি ভেবেছ আমি তোমার ছোট্ট গাছটিকে আঘাত করব?’ জেলর বলল। ‘একদমই না। অনেক আগেই হয়ত উপড়ে ফেলতাম, যদি না দেখতাম যে তুমি গাছটিকে নিয়ে এত ভাবছ।’

‘সত্যিই আপনি খুব ভাল,’ চার্নি বলল। জেলরকে নির্দয় ভেবে সে লজ্জা পেল।

সে তার পিকসিওলা নাম রাখা গাছটিকে প্রতিদিন দেখতে যেত। দিনে দিনে এটি বড় এবং আরও সুন্দর হয়ে উঠছিল। কিন্তু এক দিন জেলরের কুকুরের বিশাল পায়ের নিচে পড়ে গাছটি প্রায় ভেঙে পড়ার উপক্রম হলো। এটি দেখে চার্নি মনে খুব কষ্ট পেল।

‘পিকসিওলাকে বেড়া দিয়ে ঘিরে দিতে হবে,’ সে বলল। ‘দেখি আমি এটি করতে পারি কি না।’

রাতে অনেক ঠান্ডা পড়ত। তবুও অনুমতি নিয়ে কাঠের কিছু কিছু অংশ সংগ্রহ করে গাছটির চারপাশে সে বেড়া দিয়ে দিল।

গাছটির হাজারো সৌন্দর্য তার নজরে এলো। সে দেখত গাছটি কীভাবে সবসময় সূর্যের দিকে একটু বেঁকে থাকে; ঝড়ের আগে গাছের ফুলগুলো কীভাবে তাদের পাপড়ি গুটিয়ে নেয়।

এর আগে এ বিষয়গুলো নিয়ে সে কখনো ভাবেনি। কিন্তু প্রায়শই তার কল্পনায়  ফুলে ভরা বাগান উঁকি দিত।

এক দিন ঝুল ও পানি দিয়ে সে কিছু কালি তৈরি করল; কাগজ হিসেবে রুমাল এবং কলম হিসেবে একটি ধারালো লাঠি বেছে নিল। সে ভাবল কারাগারে সবটুকু সময় সে গাছের সঙ্গে কাটাচ্ছে। তাকে অবশ্যই তার ছোট্ট গাছটির কথা লিখে রাখতে হবে।

‘এই দেখুন আমার প্রভু এবং আমার ভদ্রমহিলা!’ চার্নি ও গাছটিকে দেখলেই জেলর বলে উঠত।

গ্রীষ্ম চলে যেতেই পিকসিওলা আরও সুন্দর হয়ে উঠল। এর ডালে কমপক্ষে ত্রিশটির মতো ফুল ছিল।

কিন্তু এক বিষণœ সকালে ফুলগুলো ঝরে পড়তে লাগল। চার্নি কী করবে বুঝে উঠতে পারল না। সে গাছে পানি দিল, কিন্তু তবুও ফুলগুলো ঝরে গেল। পাতাগুলো শুকিয়ে যাচ্ছিল। চার্নি বুঝতে পারল জেলখানার পাথরগুলো গাছটিকে আর বাঁচতে দেবে না।

চার্নি জানত যে, তার এ অমূল্য সম্পদ বাঁচানোর একটিই মাত্র উপায়। হায়রে! কিন্তু সে কীভাবে আশা করতে পারে, এটা করা সম্ভব? পাথরগুলো একবারে তুলে নিতে হবে।

কিন্তু পাথরগুলো তুলে ফেলতে জেলর সাহস পাননি। কারাগারের নিয়ম কঠোর ছিল এবং কারও পক্ষে পাথর সরানো সম্ভব ছিল না। দেশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তারাই কেবল এটা করতে পারতেন।

পিকসিওলাকে মরতে হবে এই চিন্তায় বেচারা চার্নি সারারাত ঘুমাতে পারেনি। ইতোমধ্যে ফুল শুকিয়ে গেছে; শিগগিরই ডাল থেকে পাতা ঝরে পড়বে।

তখন চার্নির মাথায় নতুন ভাবনা এলো। সে নেপোলিয়ন, স্বয়ং মহান সম্রাটকে তার গাছটিকে বাঁচাতে বলবে।

কিন্তু যাকে সে ঘৃণা করে, যে লোকটি তাকে এই কারাগারে আটকে রেখেছে তার অনুগ্রহ চাওয়া চার্নির পক্ষে কঠিন কাজ ছিল।

সে তার রুমালে গাছের কথাগুলো লিখল। তারপর একটি মেয়ের হাতে ধরিয়ে দিল যে, এটি সম্রাট নেপোলিয়নের কাছে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিল।

কী দীর্ঘ যাত্রা ছিল সেই তরুণীর জন্য! চার্নি এবং পিকসিওলার জন্যও কত দীর্ঘ, ভীষণ অপেক্ষা!

অবশেষে খবর এলো কারাগারে। পাথরগুলো তুলে নেওয়া হবে। পিকসিওলা রক্ষা পাবে!

সম্রাটের দয়ালু স্ত্রী চার্নির গাছের যত্ন নেওয়ার গল্প শুনেছিলেন। তিনি সেই রুমালটি দেখেছিলেন যার ওপর সে গাছটিকে বাঁচানোর সুন্দর উপায়গুলো লিখেছিল।

‘অবশ্যই এমন একজন মানুষকে কারাগারে রাখা আমাদের কোনো উপকার বয়ে আনতে পারে না,’ তিনি বললেন।

তাই শেষ পর্যন্ত চার্নিকে জেলখানা হতে মুক্তি দেওয়া হলো। সে আর দুঃখী এবং প্রেমহীন রইল না। সে দেখল ঈশ্বর কীভাবে তার এবং ছোট্ট গাছটির যত্ন নিয়েছেন। এমনকি রুক্ষ মানুষের হৃদয় কতটা দয়ালু এবং সত্য হতে পারে। সে পিকসিওলাকে একজন প্রিয় বন্ধু হিসেবে লালন করেছিল যাকে সে কখনই ভুলতে পারবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে