শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

পিকসিওলা

মূল : জেমস বাল্ডউইন - অনুবাদ : আকতার জামিল
প্রিন্ট ভার্সন
পিকসিওলা

বহু বছর আগে ফ্রান্সের এক বৃহৎ কারাগারে চার্নি নামে এক গরিব লোককে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। সে অত্যন্ত দুঃখী ও অসুখী ছিল। ভুলক্রমে তাকে কারাগারে বন্দি করা হয়। তার কাছে মনে হতো পৃথিবীতে তাকে দেখার কেউ নেই।

কারাগারে কোনো বই না থাকায় সে পড়তে পারত না। কলম বা কাগজ রাখার অনুমতি না থাকায় সে লিখতেও পারত না। দিন বয়ে যেতে লাগল। কিন্তু সময় পার করার মতো তেমন কিছুই ছিল না তার। কারাগারের পাকা উঠানে ঘুরে বেড়ানোই ছিল তার একমাত্র বিনোদন। করার মতো কোনো কাজও ছিল না, কথা বলার মতো লোক ছিল না।

বসন্তের এক চমৎকার সকালে চার্নি কারাগারের আঙিনায় হাঁটছিল আর পাথর গুনছিল, যেমনটি সে এর আগে হাজারবার করেছে। হঠাৎ বিস্ময়ে সে থেমে গেল। দুটি পাথরের মাঝে মাটির ছোট্ট ঢিবিটি কী তৈরি করেছে?

দেখার জন্য সে নিচু হলো। দুটি পাথরের মাঝে একটা বীজ। অঙ্কুরিত হয়ে একটি ছোট সবুজ পাতা সেখান হতে ওপরে উঠে এসেছে। পাতার ওপরে এক ধরনের নরম প্রলেপ থাকায় চার্নি পা দিয়ে এটিকে পিষে ফেলতে যাচ্ছিল।

কিন্তু পরক্ষণেই সে ‘আহ!’ করে উঠল। ‘আবরণটি এটিকে সুরক্ষিত রাখার জন্য। আমি অবশ্যই এটির ক্ষতি করব না।’ আর এই বলে সে হাঁটতে থাকল।

পরের দিন কোনো কিছু না ভেবেই গাছটির দিকে সে পা বাড়াল। এরপর নিচু হয়ে দেখল গাছটিতে এখন দুটি পাতা গজিয়েছে। আর গাছটি আগের দিনের চেয়ে অনেক শক্ত এবং সবুজ। সে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে এটিকে দেখতে লাগল।

প্রচণ্ড ঠান্ডায় গাছটি জমে গেছে কি না বা প্রখর রোদে ঝলসে গেছে কি না তা দেখার জন্য এরপর রোজ সকালে চার্নি ছোট্ট গাছটির কাছে যেত। সে দেখতে যেত গাছটি কতটুকু বড় হয়েছে।

এক দিন সে জানালা দিয়ে তাকিয়েছিল। হঠাৎ জেলরকে উঠান পেরিয়ে যেতে দেখল। লোকটি ছোট্ট গাছটির এত কাছে যেয়ে ব্রাশ করছিল যে, মনে হচ্ছিল গাছটিকে সে পিষে ফেলবে। চার্নির পা থেকে মাথা পর্যন্ত কেঁপে উঠল।

‘ও আমার পিকসিওলা!’ সে চিৎকার করে উঠল।

জেলর তার খাবার আনতে এলে সে তার ছোট্ট গাছটিকে বাঁচানোর জন্য অনুরোধ করল। সে ভেবেছিল জেলর তার কথায় হাসবে; কিন্তু একজন জেলর হলেও তার হৃদয় ছিল কোমল।

‘তুমি কি ভেবেছ আমি তোমার ছোট্ট গাছটিকে আঘাত করব?’ জেলর বলল। ‘একদমই না। অনেক আগেই হয়ত উপড়ে ফেলতাম, যদি না দেখতাম যে তুমি গাছটিকে নিয়ে এত ভাবছ।’

‘সত্যিই আপনি খুব ভাল,’ চার্নি বলল। জেলরকে নির্দয় ভেবে সে লজ্জা পেল।

সে তার পিকসিওলা নাম রাখা গাছটিকে প্রতিদিন দেখতে যেত। দিনে দিনে এটি বড় এবং আরও সুন্দর হয়ে উঠছিল। কিন্তু এক দিন জেলরের কুকুরের বিশাল পায়ের নিচে পড়ে গাছটি প্রায় ভেঙে পড়ার উপক্রম হলো। এটি দেখে চার্নি মনে খুব কষ্ট পেল।

‘পিকসিওলাকে বেড়া দিয়ে ঘিরে দিতে হবে,’ সে বলল। ‘দেখি আমি এটি করতে পারি কি না।’

রাতে অনেক ঠান্ডা পড়ত। তবুও অনুমতি নিয়ে কাঠের কিছু কিছু অংশ সংগ্রহ করে গাছটির চারপাশে সে বেড়া দিয়ে দিল।

গাছটির হাজারো সৌন্দর্য তার নজরে এলো। সে দেখত গাছটি কীভাবে সবসময় সূর্যের দিকে একটু বেঁকে থাকে; ঝড়ের আগে গাছের ফুলগুলো কীভাবে তাদের পাপড়ি গুটিয়ে নেয়।

এর আগে এ বিষয়গুলো নিয়ে সে কখনো ভাবেনি। কিন্তু প্রায়শই তার কল্পনায়  ফুলে ভরা বাগান উঁকি দিত।

এক দিন ঝুল ও পানি দিয়ে সে কিছু কালি তৈরি করল; কাগজ হিসেবে রুমাল এবং কলম হিসেবে একটি ধারালো লাঠি বেছে নিল। সে ভাবল কারাগারে সবটুকু সময় সে গাছের সঙ্গে কাটাচ্ছে। তাকে অবশ্যই তার ছোট্ট গাছটির কথা লিখে রাখতে হবে।

‘এই দেখুন আমার প্রভু এবং আমার ভদ্রমহিলা!’ চার্নি ও গাছটিকে দেখলেই জেলর বলে উঠত।

গ্রীষ্ম চলে যেতেই পিকসিওলা আরও সুন্দর হয়ে উঠল। এর ডালে কমপক্ষে ত্রিশটির মতো ফুল ছিল।

কিন্তু এক বিষণœ সকালে ফুলগুলো ঝরে পড়তে লাগল। চার্নি কী করবে বুঝে উঠতে পারল না। সে গাছে পানি দিল, কিন্তু তবুও ফুলগুলো ঝরে গেল। পাতাগুলো শুকিয়ে যাচ্ছিল। চার্নি বুঝতে পারল জেলখানার পাথরগুলো গাছটিকে আর বাঁচতে দেবে না।

চার্নি জানত যে, তার এ অমূল্য সম্পদ বাঁচানোর একটিই মাত্র উপায়। হায়রে! কিন্তু সে কীভাবে আশা করতে পারে, এটা করা সম্ভব? পাথরগুলো একবারে তুলে নিতে হবে।

কিন্তু পাথরগুলো তুলে ফেলতে জেলর সাহস পাননি। কারাগারের নিয়ম কঠোর ছিল এবং কারও পক্ষে পাথর সরানো সম্ভব ছিল না। দেশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তারাই কেবল এটা করতে পারতেন।

পিকসিওলাকে মরতে হবে এই চিন্তায় বেচারা চার্নি সারারাত ঘুমাতে পারেনি। ইতোমধ্যে ফুল শুকিয়ে গেছে; শিগগিরই ডাল থেকে পাতা ঝরে পড়বে।

তখন চার্নির মাথায় নতুন ভাবনা এলো। সে নেপোলিয়ন, স্বয়ং মহান সম্রাটকে তার গাছটিকে বাঁচাতে বলবে।

কিন্তু যাকে সে ঘৃণা করে, যে লোকটি তাকে এই কারাগারে আটকে রেখেছে তার অনুগ্রহ চাওয়া চার্নির পক্ষে কঠিন কাজ ছিল।

সে তার রুমালে গাছের কথাগুলো লিখল। তারপর একটি মেয়ের হাতে ধরিয়ে দিল যে, এটি সম্রাট নেপোলিয়নের কাছে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিল।

কী দীর্ঘ যাত্রা ছিল সেই তরুণীর জন্য! চার্নি এবং পিকসিওলার জন্যও কত দীর্ঘ, ভীষণ অপেক্ষা!

অবশেষে খবর এলো কারাগারে। পাথরগুলো তুলে নেওয়া হবে। পিকসিওলা রক্ষা পাবে!

সম্রাটের দয়ালু স্ত্রী চার্নির গাছের যত্ন নেওয়ার গল্প শুনেছিলেন। তিনি সেই রুমালটি দেখেছিলেন যার ওপর সে গাছটিকে বাঁচানোর সুন্দর উপায়গুলো লিখেছিল।

‘অবশ্যই এমন একজন মানুষকে কারাগারে রাখা আমাদের কোনো উপকার বয়ে আনতে পারে না,’ তিনি বললেন।

তাই শেষ পর্যন্ত চার্নিকে জেলখানা হতে মুক্তি দেওয়া হলো। সে আর দুঃখী এবং প্রেমহীন রইল না। সে দেখল ঈশ্বর কীভাবে তার এবং ছোট্ট গাছটির যত্ন নিয়েছেন। এমনকি রুক্ষ মানুষের হৃদয় কতটা দয়ালু এবং সত্য হতে পারে। সে পিকসিওলাকে একজন প্রিয় বন্ধু হিসেবে লালন করেছিল যাকে সে কখনই ভুলতে পারবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফল খেয়ে যায় বুলবুলি...
ফল খেয়ে যায় বুলবুলি...
কবুতর
কবুতর
প্রিয় জন্মভূমি
প্রিয় জন্মভূমি
দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান
শরৎ রানী
শরৎ রানী
চতুর বিড়াল
চতুর বিড়াল
শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি
মায়ের খোকা নেই
মায়ের খোকা নেই
পুষি
পুষি
মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
সর্বশেষ খবর
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা