শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

পিকসিওলা

মূল : জেমস বাল্ডউইন - অনুবাদ : আকতার জামিল
প্রিন্ট ভার্সন
পিকসিওলা

বহু বছর আগে ফ্রান্সের এক বৃহৎ কারাগারে চার্নি নামে এক গরিব লোককে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। সে অত্যন্ত দুঃখী ও অসুখী ছিল। ভুলক্রমে তাকে কারাগারে বন্দি করা হয়। তার কাছে মনে হতো পৃথিবীতে তাকে দেখার কেউ নেই।

কারাগারে কোনো বই না থাকায় সে পড়তে পারত না। কলম বা কাগজ রাখার অনুমতি না থাকায় সে লিখতেও পারত না। দিন বয়ে যেতে লাগল। কিন্তু সময় পার করার মতো তেমন কিছুই ছিল না তার। কারাগারের পাকা উঠানে ঘুরে বেড়ানোই ছিল তার একমাত্র বিনোদন। করার মতো কোনো কাজও ছিল না, কথা বলার মতো লোক ছিল না।

বসন্তের এক চমৎকার সকালে চার্নি কারাগারের আঙিনায় হাঁটছিল আর পাথর গুনছিল, যেমনটি সে এর আগে হাজারবার করেছে। হঠাৎ বিস্ময়ে সে থেমে গেল। দুটি পাথরের মাঝে মাটির ছোট্ট ঢিবিটি কী তৈরি করেছে?

দেখার জন্য সে নিচু হলো। দুটি পাথরের মাঝে একটা বীজ। অঙ্কুরিত হয়ে একটি ছোট সবুজ পাতা সেখান হতে ওপরে উঠে এসেছে। পাতার ওপরে এক ধরনের নরম প্রলেপ থাকায় চার্নি পা দিয়ে এটিকে পিষে ফেলতে যাচ্ছিল।

কিন্তু পরক্ষণেই সে ‘আহ!’ করে উঠল। ‘আবরণটি এটিকে সুরক্ষিত রাখার জন্য। আমি অবশ্যই এটির ক্ষতি করব না।’ আর এই বলে সে হাঁটতে থাকল।

পরের দিন কোনো কিছু না ভেবেই গাছটির দিকে সে পা বাড়াল। এরপর নিচু হয়ে দেখল গাছটিতে এখন দুটি পাতা গজিয়েছে। আর গাছটি আগের দিনের চেয়ে অনেক শক্ত এবং সবুজ। সে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে এটিকে দেখতে লাগল।

প্রচণ্ড ঠান্ডায় গাছটি জমে গেছে কি না বা প্রখর রোদে ঝলসে গেছে কি না তা দেখার জন্য এরপর রোজ সকালে চার্নি ছোট্ট গাছটির কাছে যেত। সে দেখতে যেত গাছটি কতটুকু বড় হয়েছে।

এক দিন সে জানালা দিয়ে তাকিয়েছিল। হঠাৎ জেলরকে উঠান পেরিয়ে যেতে দেখল। লোকটি ছোট্ট গাছটির এত কাছে যেয়ে ব্রাশ করছিল যে, মনে হচ্ছিল গাছটিকে সে পিষে ফেলবে। চার্নির পা থেকে মাথা পর্যন্ত কেঁপে উঠল।

‘ও আমার পিকসিওলা!’ সে চিৎকার করে উঠল।

জেলর তার খাবার আনতে এলে সে তার ছোট্ট গাছটিকে বাঁচানোর জন্য অনুরোধ করল। সে ভেবেছিল জেলর তার কথায় হাসবে; কিন্তু একজন জেলর হলেও তার হৃদয় ছিল কোমল।

‘তুমি কি ভেবেছ আমি তোমার ছোট্ট গাছটিকে আঘাত করব?’ জেলর বলল। ‘একদমই না। অনেক আগেই হয়ত উপড়ে ফেলতাম, যদি না দেখতাম যে তুমি গাছটিকে নিয়ে এত ভাবছ।’

‘সত্যিই আপনি খুব ভাল,’ চার্নি বলল। জেলরকে নির্দয় ভেবে সে লজ্জা পেল।

সে তার পিকসিওলা নাম রাখা গাছটিকে প্রতিদিন দেখতে যেত। দিনে দিনে এটি বড় এবং আরও সুন্দর হয়ে উঠছিল। কিন্তু এক দিন জেলরের কুকুরের বিশাল পায়ের নিচে পড়ে গাছটি প্রায় ভেঙে পড়ার উপক্রম হলো। এটি দেখে চার্নি মনে খুব কষ্ট পেল।

‘পিকসিওলাকে বেড়া দিয়ে ঘিরে দিতে হবে,’ সে বলল। ‘দেখি আমি এটি করতে পারি কি না।’

রাতে অনেক ঠান্ডা পড়ত। তবুও অনুমতি নিয়ে কাঠের কিছু কিছু অংশ সংগ্রহ করে গাছটির চারপাশে সে বেড়া দিয়ে দিল।

গাছটির হাজারো সৌন্দর্য তার নজরে এলো। সে দেখত গাছটি কীভাবে সবসময় সূর্যের দিকে একটু বেঁকে থাকে; ঝড়ের আগে গাছের ফুলগুলো কীভাবে তাদের পাপড়ি গুটিয়ে নেয়।

এর আগে এ বিষয়গুলো নিয়ে সে কখনো ভাবেনি। কিন্তু প্রায়শই তার কল্পনায়  ফুলে ভরা বাগান উঁকি দিত।

এক দিন ঝুল ও পানি দিয়ে সে কিছু কালি তৈরি করল; কাগজ হিসেবে রুমাল এবং কলম হিসেবে একটি ধারালো লাঠি বেছে নিল। সে ভাবল কারাগারে সবটুকু সময় সে গাছের সঙ্গে কাটাচ্ছে। তাকে অবশ্যই তার ছোট্ট গাছটির কথা লিখে রাখতে হবে।

‘এই দেখুন আমার প্রভু এবং আমার ভদ্রমহিলা!’ চার্নি ও গাছটিকে দেখলেই জেলর বলে উঠত।

গ্রীষ্ম চলে যেতেই পিকসিওলা আরও সুন্দর হয়ে উঠল। এর ডালে কমপক্ষে ত্রিশটির মতো ফুল ছিল।

কিন্তু এক বিষণœ সকালে ফুলগুলো ঝরে পড়তে লাগল। চার্নি কী করবে বুঝে উঠতে পারল না। সে গাছে পানি দিল, কিন্তু তবুও ফুলগুলো ঝরে গেল। পাতাগুলো শুকিয়ে যাচ্ছিল। চার্নি বুঝতে পারল জেলখানার পাথরগুলো গাছটিকে আর বাঁচতে দেবে না।

চার্নি জানত যে, তার এ অমূল্য সম্পদ বাঁচানোর একটিই মাত্র উপায়। হায়রে! কিন্তু সে কীভাবে আশা করতে পারে, এটা করা সম্ভব? পাথরগুলো একবারে তুলে নিতে হবে।

কিন্তু পাথরগুলো তুলে ফেলতে জেলর সাহস পাননি। কারাগারের নিয়ম কঠোর ছিল এবং কারও পক্ষে পাথর সরানো সম্ভব ছিল না। দেশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তারাই কেবল এটা করতে পারতেন।

পিকসিওলাকে মরতে হবে এই চিন্তায় বেচারা চার্নি সারারাত ঘুমাতে পারেনি। ইতোমধ্যে ফুল শুকিয়ে গেছে; শিগগিরই ডাল থেকে পাতা ঝরে পড়বে।

তখন চার্নির মাথায় নতুন ভাবনা এলো। সে নেপোলিয়ন, স্বয়ং মহান সম্রাটকে তার গাছটিকে বাঁচাতে বলবে।

কিন্তু যাকে সে ঘৃণা করে, যে লোকটি তাকে এই কারাগারে আটকে রেখেছে তার অনুগ্রহ চাওয়া চার্নির পক্ষে কঠিন কাজ ছিল।

সে তার রুমালে গাছের কথাগুলো লিখল। তারপর একটি মেয়ের হাতে ধরিয়ে দিল যে, এটি সম্রাট নেপোলিয়নের কাছে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিল।

কী দীর্ঘ যাত্রা ছিল সেই তরুণীর জন্য! চার্নি এবং পিকসিওলার জন্যও কত দীর্ঘ, ভীষণ অপেক্ষা!

অবশেষে খবর এলো কারাগারে। পাথরগুলো তুলে নেওয়া হবে। পিকসিওলা রক্ষা পাবে!

সম্রাটের দয়ালু স্ত্রী চার্নির গাছের যত্ন নেওয়ার গল্প শুনেছিলেন। তিনি সেই রুমালটি দেখেছিলেন যার ওপর সে গাছটিকে বাঁচানোর সুন্দর উপায়গুলো লিখেছিল।

‘অবশ্যই এমন একজন মানুষকে কারাগারে রাখা আমাদের কোনো উপকার বয়ে আনতে পারে না,’ তিনি বললেন।

তাই শেষ পর্যন্ত চার্নিকে জেলখানা হতে মুক্তি দেওয়া হলো। সে আর দুঃখী এবং প্রেমহীন রইল না। সে দেখল ঈশ্বর কীভাবে তার এবং ছোট্ট গাছটির যত্ন নিয়েছেন। এমনকি রুক্ষ মানুষের হৃদয় কতটা দয়ালু এবং সত্য হতে পারে। সে পিকসিওলাকে একজন প্রিয় বন্ধু হিসেবে লালন করেছিল যাকে সে কখনই ভুলতে পারবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
নীল আকাশের ঘুড়ি
নীল আকাশের ঘুড়ি
শরৎ হাওয়ায় কাশবন
শরৎ হাওয়ায় কাশবন
চালাক শেয়াল
চালাক শেয়াল
সবজান্তা
সবজান্তা
মেঘ জমেছে ভয়
মেঘ জমেছে ভয়
এক যে ছিল দুষ্ট খোকা
এক যে ছিল দুষ্ট খোকা
শরৎকাল ও পাকা তাল
শরৎকাল ও পাকা তাল
বাবা
বাবা
রূপে ভরা আশ্বিন
রূপে ভরা আশ্বিন
কাশবনে
কাশবনে
গাজার জন্য প্রার্থনা
গাজার জন্য প্রার্থনা
সর্বশেষ খবর
ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯
ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা
রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস
৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!
কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা
মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ
চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির
ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা
অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ
ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন