শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

পিকসিওলা

মূল : জেমস বাল্ডউইন - অনুবাদ : আকতার জামিল
প্রিন্ট ভার্সন
পিকসিওলা

বহু বছর আগে ফ্রান্সের এক বৃহৎ কারাগারে চার্নি নামে এক গরিব লোককে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। সে অত্যন্ত দুঃখী ও অসুখী ছিল। ভুলক্রমে তাকে কারাগারে বন্দি করা হয়। তার কাছে মনে হতো পৃথিবীতে তাকে দেখার কেউ নেই।

কারাগারে কোনো বই না থাকায় সে পড়তে পারত না। কলম বা কাগজ রাখার অনুমতি না থাকায় সে লিখতেও পারত না। দিন বয়ে যেতে লাগল। কিন্তু সময় পার করার মতো তেমন কিছুই ছিল না তার। কারাগারের পাকা উঠানে ঘুরে বেড়ানোই ছিল তার একমাত্র বিনোদন। করার মতো কোনো কাজও ছিল না, কথা বলার মতো লোক ছিল না।

বসন্তের এক চমৎকার সকালে চার্নি কারাগারের আঙিনায় হাঁটছিল আর পাথর গুনছিল, যেমনটি সে এর আগে হাজারবার করেছে। হঠাৎ বিস্ময়ে সে থেমে গেল। দুটি পাথরের মাঝে মাটির ছোট্ট ঢিবিটি কী তৈরি করেছে?

দেখার জন্য সে নিচু হলো। দুটি পাথরের মাঝে একটা বীজ। অঙ্কুরিত হয়ে একটি ছোট সবুজ পাতা সেখান হতে ওপরে উঠে এসেছে। পাতার ওপরে এক ধরনের নরম প্রলেপ থাকায় চার্নি পা দিয়ে এটিকে পিষে ফেলতে যাচ্ছিল।

কিন্তু পরক্ষণেই সে ‘আহ!’ করে উঠল। ‘আবরণটি এটিকে সুরক্ষিত রাখার জন্য। আমি অবশ্যই এটির ক্ষতি করব না।’ আর এই বলে সে হাঁটতে থাকল।

পরের দিন কোনো কিছু না ভেবেই গাছটির দিকে সে পা বাড়াল। এরপর নিচু হয়ে দেখল গাছটিতে এখন দুটি পাতা গজিয়েছে। আর গাছটি আগের দিনের চেয়ে অনেক শক্ত এবং সবুজ। সে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে এটিকে দেখতে লাগল।

প্রচণ্ড ঠান্ডায় গাছটি জমে গেছে কি না বা প্রখর রোদে ঝলসে গেছে কি না তা দেখার জন্য এরপর রোজ সকালে চার্নি ছোট্ট গাছটির কাছে যেত। সে দেখতে যেত গাছটি কতটুকু বড় হয়েছে।

এক দিন সে জানালা দিয়ে তাকিয়েছিল। হঠাৎ জেলরকে উঠান পেরিয়ে যেতে দেখল। লোকটি ছোট্ট গাছটির এত কাছে যেয়ে ব্রাশ করছিল যে, মনে হচ্ছিল গাছটিকে সে পিষে ফেলবে। চার্নির পা থেকে মাথা পর্যন্ত কেঁপে উঠল।

‘ও আমার পিকসিওলা!’ সে চিৎকার করে উঠল।

জেলর তার খাবার আনতে এলে সে তার ছোট্ট গাছটিকে বাঁচানোর জন্য অনুরোধ করল। সে ভেবেছিল জেলর তার কথায় হাসবে; কিন্তু একজন জেলর হলেও তার হৃদয় ছিল কোমল।

‘তুমি কি ভেবেছ আমি তোমার ছোট্ট গাছটিকে আঘাত করব?’ জেলর বলল। ‘একদমই না। অনেক আগেই হয়ত উপড়ে ফেলতাম, যদি না দেখতাম যে তুমি গাছটিকে নিয়ে এত ভাবছ।’

‘সত্যিই আপনি খুব ভাল,’ চার্নি বলল। জেলরকে নির্দয় ভেবে সে লজ্জা পেল।

সে তার পিকসিওলা নাম রাখা গাছটিকে প্রতিদিন দেখতে যেত। দিনে দিনে এটি বড় এবং আরও সুন্দর হয়ে উঠছিল। কিন্তু এক দিন জেলরের কুকুরের বিশাল পায়ের নিচে পড়ে গাছটি প্রায় ভেঙে পড়ার উপক্রম হলো। এটি দেখে চার্নি মনে খুব কষ্ট পেল।

‘পিকসিওলাকে বেড়া দিয়ে ঘিরে দিতে হবে,’ সে বলল। ‘দেখি আমি এটি করতে পারি কি না।’

রাতে অনেক ঠান্ডা পড়ত। তবুও অনুমতি নিয়ে কাঠের কিছু কিছু অংশ সংগ্রহ করে গাছটির চারপাশে সে বেড়া দিয়ে দিল।

গাছটির হাজারো সৌন্দর্য তার নজরে এলো। সে দেখত গাছটি কীভাবে সবসময় সূর্যের দিকে একটু বেঁকে থাকে; ঝড়ের আগে গাছের ফুলগুলো কীভাবে তাদের পাপড়ি গুটিয়ে নেয়।

এর আগে এ বিষয়গুলো নিয়ে সে কখনো ভাবেনি। কিন্তু প্রায়শই তার কল্পনায়  ফুলে ভরা বাগান উঁকি দিত।

এক দিন ঝুল ও পানি দিয়ে সে কিছু কালি তৈরি করল; কাগজ হিসেবে রুমাল এবং কলম হিসেবে একটি ধারালো লাঠি বেছে নিল। সে ভাবল কারাগারে সবটুকু সময় সে গাছের সঙ্গে কাটাচ্ছে। তাকে অবশ্যই তার ছোট্ট গাছটির কথা লিখে রাখতে হবে।

‘এই দেখুন আমার প্রভু এবং আমার ভদ্রমহিলা!’ চার্নি ও গাছটিকে দেখলেই জেলর বলে উঠত।

গ্রীষ্ম চলে যেতেই পিকসিওলা আরও সুন্দর হয়ে উঠল। এর ডালে কমপক্ষে ত্রিশটির মতো ফুল ছিল।

কিন্তু এক বিষণœ সকালে ফুলগুলো ঝরে পড়তে লাগল। চার্নি কী করবে বুঝে উঠতে পারল না। সে গাছে পানি দিল, কিন্তু তবুও ফুলগুলো ঝরে গেল। পাতাগুলো শুকিয়ে যাচ্ছিল। চার্নি বুঝতে পারল জেলখানার পাথরগুলো গাছটিকে আর বাঁচতে দেবে না।

চার্নি জানত যে, তার এ অমূল্য সম্পদ বাঁচানোর একটিই মাত্র উপায়। হায়রে! কিন্তু সে কীভাবে আশা করতে পারে, এটা করা সম্ভব? পাথরগুলো একবারে তুলে নিতে হবে।

কিন্তু পাথরগুলো তুলে ফেলতে জেলর সাহস পাননি। কারাগারের নিয়ম কঠোর ছিল এবং কারও পক্ষে পাথর সরানো সম্ভব ছিল না। দেশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তারাই কেবল এটা করতে পারতেন।

পিকসিওলাকে মরতে হবে এই চিন্তায় বেচারা চার্নি সারারাত ঘুমাতে পারেনি। ইতোমধ্যে ফুল শুকিয়ে গেছে; শিগগিরই ডাল থেকে পাতা ঝরে পড়বে।

তখন চার্নির মাথায় নতুন ভাবনা এলো। সে নেপোলিয়ন, স্বয়ং মহান সম্রাটকে তার গাছটিকে বাঁচাতে বলবে।

কিন্তু যাকে সে ঘৃণা করে, যে লোকটি তাকে এই কারাগারে আটকে রেখেছে তার অনুগ্রহ চাওয়া চার্নির পক্ষে কঠিন কাজ ছিল।

সে তার রুমালে গাছের কথাগুলো লিখল। তারপর একটি মেয়ের হাতে ধরিয়ে দিল যে, এটি সম্রাট নেপোলিয়নের কাছে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিল।

কী দীর্ঘ যাত্রা ছিল সেই তরুণীর জন্য! চার্নি এবং পিকসিওলার জন্যও কত দীর্ঘ, ভীষণ অপেক্ষা!

অবশেষে খবর এলো কারাগারে। পাথরগুলো তুলে নেওয়া হবে। পিকসিওলা রক্ষা পাবে!

সম্রাটের দয়ালু স্ত্রী চার্নির গাছের যত্ন নেওয়ার গল্প শুনেছিলেন। তিনি সেই রুমালটি দেখেছিলেন যার ওপর সে গাছটিকে বাঁচানোর সুন্দর উপায়গুলো লিখেছিল।

‘অবশ্যই এমন একজন মানুষকে কারাগারে রাখা আমাদের কোনো উপকার বয়ে আনতে পারে না,’ তিনি বললেন।

তাই শেষ পর্যন্ত চার্নিকে জেলখানা হতে মুক্তি দেওয়া হলো। সে আর দুঃখী এবং প্রেমহীন রইল না। সে দেখল ঈশ্বর কীভাবে তার এবং ছোট্ট গাছটির যত্ন নিয়েছেন। এমনকি রুক্ষ মানুষের হৃদয় কতটা দয়ালু এবং সত্য হতে পারে। সে পিকসিওলাকে একজন প্রিয় বন্ধু হিসেবে লালন করেছিল যাকে সে কখনই ভুলতে পারবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
ফুলের নামে নাম
ফুলের নামে নাম
হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই
স্বপ্ন ভেলা
স্বপ্ন ভেলা
খোকন সোনা
খোকন সোনা
মায়ের ছবি
মায়ের ছবি
নবান্নের পিঠা
নবান্নের পিঠা
সাদা পাখি
সাদা পাখি
শিউলি ফুল
শিউলি ফুল
কচুর পাতায় মুক্তদানা
কচুর পাতায় মুক্তদানা
ধুত্তুরি
ধুত্তুরি
সর্বশেষ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়
বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা
মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা
বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিনেস বুকে পলকের নাম
গিনেস বুকে পলকের নাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে
ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপাল খুলল চালোবার
কপাল খুলল চালোবার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে