শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

নদী ও ফুলপরি

ইমরান পরশ
প্রিন্ট ভার্সন
নদী ও ফুলপরি

ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠে নদী। তখনো সূর্য জাগেনি। রমনা পার্কের উল্টোদিকে একটি যাত্রী ছাউনির নিচে থাকে নদী। নদী একা থাকে না। সাথে তার ছোটভাই আর মা। এই ফুটপাতেই বেড়ে উঠছে নদী। নদীর বাবা নেই। মায়ের সাথেই থাকে তারা। আগে তারা থাকত শিল্পকলার ভেতরে। এখন সেখানে থাকা যায় না। শিল্পকলায় পিঠা উৎসব হবে। সেখানে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মাঠে অনেকগুলো স্টল। মন্ত্রী আসবেন তাই সেখানে বাইরের কাউকে থাকতে দেওয়া হচ্ছে না। বাইরে প্রচ- কুয়াশা। কুয়াশা ভেদ করে সূর্য ওঠে না দুদিন। নদী ফুল আর ফুলের মালা বিক্রি করে শাহবাগে। রমনা থেকে শাহবাগ পর্যন্ত তার সীমানা। এখানে তার মতো দশ-বারোজন ছেলেমেয়ে ফুল বিক্রি করে।

দুদিন ভালো বিক্রি হয়নি। প্রচ- শীতে মানুষ কম বের হয়। যারা অফিসে কাজকর্ম করে তারা দ্রুত বাসায় ফিরে যায়। এই ঠান্ডায় কি আর ঘুম হয়? নদীদের মতো অনেক পরিবারই ফুটপাতে ঘুমায়। নদীর বাবা নাকি গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা গেছে। নদীর বয়স তখন তিন বছর আর ভাইটির দুই বছর। বাবার কথা তার একটুও মনে নেই। ঝাপসা চেহারাও ভাসে না চোখে। বাবার কোনো ছবিও নেই। এখন নদীর বয়স আট বছর। মায়ের সাথেই বসবাস তার। দাদিবাড়ি কোথায় সেটাও জানে না সে। মায়ের কাছে শুনেছে দাদারবাড়ি মুন্সিগঞ্জে। একবার নাকি বাবা নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখন আর সেই বাড়ি নেই। নদীতে ভেঙে গেছে। দাদা-দাদি নেই। চাচারা কে কোথায় কে জানে?

মাঝে মাঝে মন খারাপ হয়ে যায় নদীর। যখন কাউকে দেখে বাবার হাত ধরে স্কুলে যাচ্ছে। কেউ পার্কে বেড়াতে এসেছে। তখন ভাবতে থাকে আমারও তো বাবা ছিল। সবারই বাবা থাকে। কারো বাবা অনেক দিন বাঁচে। কারো বাবা হারিয়ে যায়। কোথায় যায় বাবারা?

নদী ভাবে। এক দিন সে বাবার কাছে যাবে। মা বলেছে বাবা নাকি আকাশের তারা হয়ে গেছে। নদীও আকাশে চলে যাবে। এই কুয়াশা ভেদ করে এক দিন সে পৌঁছে যাবে বাবার কাছে। মাঝরাতে কে বা কারা যেন গায়ের ওপর কম্বল দিয়ে গেছে। ঢাকা শহরে এরকম অনেকে শীতের সময় কম্বল বিতরণ করে। ঠকঠক করে কাঁপছিল নদী। কম্বল পেয়ে বেশ ভালো একটা ঘুম হলো। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় যখন শীতের সময় বৃষ্টি নামে। বর্ষাকালে তো কষ্ট হয়ই। ভোররাতে নদীর সাথে কে যেন দেখা করতে এলো। সুন্দর ধবধবে শাদা ফ্রক পরা। ডানা আছে তার। তারা দুজন রমনার ভেতর খেলছে।

নাম কী তোমার?

ফুলপরি।

তুমি কি আমাকে চেনো?

হ্যাঁ চিনি তো।

তুমি তো নদী তাই না?

হুম।

কিন্তু তুমি আমাকে কেমনে চেনো?

আমি তোমার আশপাশেই থাকি।

তাই বুঝি?

আমি তো দেখতে পাই না।

আরে বোকা আমি তো দিনের বেলায় দেখা দিতে পারি না।

কী বলো?

সত্যি তাই নদী। আমি রাতের অন্ধকারেই বের হই। শুধু আমি একা বের হই না। আমার সাথে আমার সইও থাকে।

কী নাম তোমার সইয়ের?

লীলাবতী।

তাকে তো দেখছি না।

লীলাবতী আজ ঢাকার বাইরে গেছে তার মায়ের সাথে দেখা করতে।

কোথায় থাকো তোমরা?

আমরা থাকি বোটানিক্যাল গার্ডেনে।

এটা তো মিরপুরে।

হ্যাঁ ঠিক ধরেছো।

আমাকে নিয়ে যাবে?

চলো যাই। বলেই ফুলপরি তার ডানা মেলে ধরল। নদী সেই ডানায় চড়ে বসল। ফুলপরি উড়তে উড়তে চলল.. কোথায় চলল? সেটা নদীও জানে না। নদী দেখছে বড় বড় বিল্ডিংয়ের ওপর দিয়ে উড়ে চলেছে। হাতিরঝিলের ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে ফুলপরি। মেট্রোরেল স্টেশন পার হয়ে উড়ছে তো উড়ছেই। ভারী মজা পাচ্ছে নদী। নদী আর ফিরে যাবে না। নদী ফুলপরির সাথে তাদের রাজ্যে হারিয়ে যাবে। আর ভালো লাগে না এই ফুল বিক্রি। কতজনের গলাধাক্কা খায় সে। এক দিন তো এক লোক ফুল নিয়ে টাকা দিচ্ছিল না। হঠাৎ করে জ্যাম ছুটে গেলে গাড়ি দিলো টান। একটু হলেই চাকার নিচে পড়ে যেত নদী। ভাগ্যিস তার ছোটভাই তাকে টেনে দূরে সরিয়ে নিয়েছিল। মানুষ কত খারাপ। আবার কত ভালো মানুষ আছে এই শহরে। নদী তো ফুলপরির দেশে থেকে যাবে। কিন্তু তার মা আর ছোটভাইয়ের কী হবে? কী করবে তারা? নদীর ছোটভাই সিয়াম নদীকে খুব ভালোবাসে। কোনো দিন ফুল বিক্রি কম হলে তাদের ভাগ্যে খাবারও জোটে না। কতদিন যে না খেয়ে থেকেছে। নদীর মা ছেলেমেয়ের মুখে খাবার জোটাতে মানুষের কাছে হাত পেতেছে। অনেকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয়েছে। কেউ বলেছে-জোয়ান মানুষ কাম করে খা।

আবার কেউ দয়া করে দু-চার টাকা হাতে দিয়েছে। নদীর মা দু-টুকরো পাউরুটি কিনে নিয়ে এসে খেতে দিয়েছে। শুকনো পাউরুটি খেতে কার ভালো লাগে? করোনার সময়ে তো অনেক দিন না খেয়ে শিল্পকলায় থেকেছে। এক দিন শিল্পকলার ডিজি লিয়াকত আলী লাকী নদীর মাকে ডেকে নিয়ে ১ হাজার টাকা আর খাবারের একটা প্যাকেট দিলেন। চাল-ডাল-চিনি আর তেলও ছিল সেই প্যাকেটে। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার। এই খাবারের প্যাকেট পেয়ে তাদের কষ্ট দূর হয়।

ফুলপরি আস্তে আস্তে তার ডানা নামিয়ে নিলো। একটা বাগানে গিয়ে তারা নামল। কী সুন্দর সেই বাগান। বাগানে নানারকম ফুল আর ফলের গাছ। মিষ্টি মিষ্টি ফল। ফুলপরি কিছু ফল ছিঁড়ে এনে দিলো নদীর হাতে। নদী খেতে থাকল। প্রচ- খিদে পেয়েছিল তার। বাগানে ফুলের ঘ্রাণ।

তুমি কোথায় নিয়ে এলে বন্ধু?

এটা আমাদের রাজ্য। এখানে শুধু ফুলপরিরাই থাকে।

বাহ কী সুন্দর!

পাশেই একটা লেক। সেই লেকে নেমে নদী সাঁতার কাটছে। রমনা পার্কের যে লেক আছে সেখানে নদী সাঁতার কাটা শিখেছে। নদীর মা সাঁতার কাটা শিখিয়েছে। নদী দেখল লেকের পানি কুসুম কুসুম গরম। এই লেকের পানি শীতকালে গরম থাকে আর গরমকালে ঠান্ডা থাকে। এটা পরির লেক নামে পরিচিত। এই লেকে পরিরা গোসল করে। তারা এই লেকের পানি পান করে। বাগানের ফল আর ফুলই তাদের প্রধান খাদ্য। ছোট্ট একটা পার্ক আছে ভেতরে। সেখানে ছোট্ট ছোট্ট পরি খেলছে। নাচছে। দোলনায় দোল খাচ্ছে। বাচ্চা পরিগুলো উড়ে উড়ে ফুলের ঘ্রাণ নিচ্ছে। ফুলপরি কোথায় যেন উড়ে চলে গিয়েছিল। খানিক পরে সে ফিরে এলো।

বলল, বন্ধু এখানে তো আর থাকা যাবে না। ভোর হয়ে যাবে। আমাদের রাজ্যে মানুষের প্রবেশ নিষেধ। আমি তোমাকে এনে অপরাধ করেছি। এই অপরাধে আমাকে পরিরাজ্য থেকে বেরও করে দিতে পারে। চলো বন্ধু তোমাকে তোমার মায়ের কাছে দিয়ে আসি।

চলো বন্ধু। আমার জন্য তোমাকে তোমার রাজ্য হারাতে হবে না।

হ্যাঁ বন্ধু। আবার তোমাকে আরেক দিন আমাদের রাজ্য ঘুরিয়ে দেখাবো।

ঠিক আছে বন্ধু তাই হবে।

বন্ধু এবার তুমি চোখ বন্ধু করো।

নদী চোখ বন্ধ করল। চোখে কীসের যেন স্পর্শ পেলো। আর সে ঘুমিয়ে গেল। ঘুম ভেঙে দেখে সে বিছানায় আছে। নদী ভাবছে সে কি স্বপ্ন দেখেছে? নাকি আসলেই পরি এসে তাকে নিয়ে গিয়েছিল? ভাবতে ভাবতেই সকাল হয়ে গেল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল