শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

নদী ও ফুলপরি

ইমরান পরশ
প্রিন্ট ভার্সন
নদী ও ফুলপরি

ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠে নদী। তখনো সূর্য জাগেনি। রমনা পার্কের উল্টোদিকে একটি যাত্রী ছাউনির নিচে থাকে নদী। নদী একা থাকে না। সাথে তার ছোটভাই আর মা। এই ফুটপাতেই বেড়ে উঠছে নদী। নদীর বাবা নেই। মায়ের সাথেই থাকে তারা। আগে তারা থাকত শিল্পকলার ভেতরে। এখন সেখানে থাকা যায় না। শিল্পকলায় পিঠা উৎসব হবে। সেখানে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মাঠে অনেকগুলো স্টল। মন্ত্রী আসবেন তাই সেখানে বাইরের কাউকে থাকতে দেওয়া হচ্ছে না। বাইরে প্রচ- কুয়াশা। কুয়াশা ভেদ করে সূর্য ওঠে না দুদিন। নদী ফুল আর ফুলের মালা বিক্রি করে শাহবাগে। রমনা থেকে শাহবাগ পর্যন্ত তার সীমানা। এখানে তার মতো দশ-বারোজন ছেলেমেয়ে ফুল বিক্রি করে।

দুদিন ভালো বিক্রি হয়নি। প্রচ- শীতে মানুষ কম বের হয়। যারা অফিসে কাজকর্ম করে তারা দ্রুত বাসায় ফিরে যায়। এই ঠান্ডায় কি আর ঘুম হয়? নদীদের মতো অনেক পরিবারই ফুটপাতে ঘুমায়। নদীর বাবা নাকি গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা গেছে। নদীর বয়স তখন তিন বছর আর ভাইটির দুই বছর। বাবার কথা তার একটুও মনে নেই। ঝাপসা চেহারাও ভাসে না চোখে। বাবার কোনো ছবিও নেই। এখন নদীর বয়স আট বছর। মায়ের সাথেই বসবাস তার। দাদিবাড়ি কোথায় সেটাও জানে না সে। মায়ের কাছে শুনেছে দাদারবাড়ি মুন্সিগঞ্জে। একবার নাকি বাবা নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখন আর সেই বাড়ি নেই। নদীতে ভেঙে গেছে। দাদা-দাদি নেই। চাচারা কে কোথায় কে জানে?

মাঝে মাঝে মন খারাপ হয়ে যায় নদীর। যখন কাউকে দেখে বাবার হাত ধরে স্কুলে যাচ্ছে। কেউ পার্কে বেড়াতে এসেছে। তখন ভাবতে থাকে আমারও তো বাবা ছিল। সবারই বাবা থাকে। কারো বাবা অনেক দিন বাঁচে। কারো বাবা হারিয়ে যায়। কোথায় যায় বাবারা?

নদী ভাবে। এক দিন সে বাবার কাছে যাবে। মা বলেছে বাবা নাকি আকাশের তারা হয়ে গেছে। নদীও আকাশে চলে যাবে। এই কুয়াশা ভেদ করে এক দিন সে পৌঁছে যাবে বাবার কাছে। মাঝরাতে কে বা কারা যেন গায়ের ওপর কম্বল দিয়ে গেছে। ঢাকা শহরে এরকম অনেকে শীতের সময় কম্বল বিতরণ করে। ঠকঠক করে কাঁপছিল নদী। কম্বল পেয়ে বেশ ভালো একটা ঘুম হলো। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় যখন শীতের সময় বৃষ্টি নামে। বর্ষাকালে তো কষ্ট হয়ই। ভোররাতে নদীর সাথে কে যেন দেখা করতে এলো। সুন্দর ধবধবে শাদা ফ্রক পরা। ডানা আছে তার। তারা দুজন রমনার ভেতর খেলছে।

নাম কী তোমার?

ফুলপরি।

তুমি কি আমাকে চেনো?

হ্যাঁ চিনি তো।

তুমি তো নদী তাই না?

হুম।

কিন্তু তুমি আমাকে কেমনে চেনো?

আমি তোমার আশপাশেই থাকি।

তাই বুঝি?

আমি তো দেখতে পাই না।

আরে বোকা আমি তো দিনের বেলায় দেখা দিতে পারি না।

কী বলো?

সত্যি তাই নদী। আমি রাতের অন্ধকারেই বের হই। শুধু আমি একা বের হই না। আমার সাথে আমার সইও থাকে।

কী নাম তোমার সইয়ের?

লীলাবতী।

তাকে তো দেখছি না।

লীলাবতী আজ ঢাকার বাইরে গেছে তার মায়ের সাথে দেখা করতে।

কোথায় থাকো তোমরা?

আমরা থাকি বোটানিক্যাল গার্ডেনে।

এটা তো মিরপুরে।

হ্যাঁ ঠিক ধরেছো।

আমাকে নিয়ে যাবে?

চলো যাই। বলেই ফুলপরি তার ডানা মেলে ধরল। নদী সেই ডানায় চড়ে বসল। ফুলপরি উড়তে উড়তে চলল.. কোথায় চলল? সেটা নদীও জানে না। নদী দেখছে বড় বড় বিল্ডিংয়ের ওপর দিয়ে উড়ে চলেছে। হাতিরঝিলের ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে ফুলপরি। মেট্রোরেল স্টেশন পার হয়ে উড়ছে তো উড়ছেই। ভারী মজা পাচ্ছে নদী। নদী আর ফিরে যাবে না। নদী ফুলপরির সাথে তাদের রাজ্যে হারিয়ে যাবে। আর ভালো লাগে না এই ফুল বিক্রি। কতজনের গলাধাক্কা খায় সে। এক দিন তো এক লোক ফুল নিয়ে টাকা দিচ্ছিল না। হঠাৎ করে জ্যাম ছুটে গেলে গাড়ি দিলো টান। একটু হলেই চাকার নিচে পড়ে যেত নদী। ভাগ্যিস তার ছোটভাই তাকে টেনে দূরে সরিয়ে নিয়েছিল। মানুষ কত খারাপ। আবার কত ভালো মানুষ আছে এই শহরে। নদী তো ফুলপরির দেশে থেকে যাবে। কিন্তু তার মা আর ছোটভাইয়ের কী হবে? কী করবে তারা? নদীর ছোটভাই সিয়াম নদীকে খুব ভালোবাসে। কোনো দিন ফুল বিক্রি কম হলে তাদের ভাগ্যে খাবারও জোটে না। কতদিন যে না খেয়ে থেকেছে। নদীর মা ছেলেমেয়ের মুখে খাবার জোটাতে মানুষের কাছে হাত পেতেছে। অনেকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয়েছে। কেউ বলেছে-জোয়ান মানুষ কাম করে খা।

আবার কেউ দয়া করে দু-চার টাকা হাতে দিয়েছে। নদীর মা দু-টুকরো পাউরুটি কিনে নিয়ে এসে খেতে দিয়েছে। শুকনো পাউরুটি খেতে কার ভালো লাগে? করোনার সময়ে তো অনেক দিন না খেয়ে শিল্পকলায় থেকেছে। এক দিন শিল্পকলার ডিজি লিয়াকত আলী লাকী নদীর মাকে ডেকে নিয়ে ১ হাজার টাকা আর খাবারের একটা প্যাকেট দিলেন। চাল-ডাল-চিনি আর তেলও ছিল সেই প্যাকেটে। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার। এই খাবারের প্যাকেট পেয়ে তাদের কষ্ট দূর হয়।

ফুলপরি আস্তে আস্তে তার ডানা নামিয়ে নিলো। একটা বাগানে গিয়ে তারা নামল। কী সুন্দর সেই বাগান। বাগানে নানারকম ফুল আর ফলের গাছ। মিষ্টি মিষ্টি ফল। ফুলপরি কিছু ফল ছিঁড়ে এনে দিলো নদীর হাতে। নদী খেতে থাকল। প্রচ- খিদে পেয়েছিল তার। বাগানে ফুলের ঘ্রাণ।

তুমি কোথায় নিয়ে এলে বন্ধু?

এটা আমাদের রাজ্য। এখানে শুধু ফুলপরিরাই থাকে।

বাহ কী সুন্দর!

পাশেই একটা লেক। সেই লেকে নেমে নদী সাঁতার কাটছে। রমনা পার্কের যে লেক আছে সেখানে নদী সাঁতার কাটা শিখেছে। নদীর মা সাঁতার কাটা শিখিয়েছে। নদী দেখল লেকের পানি কুসুম কুসুম গরম। এই লেকের পানি শীতকালে গরম থাকে আর গরমকালে ঠান্ডা থাকে। এটা পরির লেক নামে পরিচিত। এই লেকে পরিরা গোসল করে। তারা এই লেকের পানি পান করে। বাগানের ফল আর ফুলই তাদের প্রধান খাদ্য। ছোট্ট একটা পার্ক আছে ভেতরে। সেখানে ছোট্ট ছোট্ট পরি খেলছে। নাচছে। দোলনায় দোল খাচ্ছে। বাচ্চা পরিগুলো উড়ে উড়ে ফুলের ঘ্রাণ নিচ্ছে। ফুলপরি কোথায় যেন উড়ে চলে গিয়েছিল। খানিক পরে সে ফিরে এলো।

বলল, বন্ধু এখানে তো আর থাকা যাবে না। ভোর হয়ে যাবে। আমাদের রাজ্যে মানুষের প্রবেশ নিষেধ। আমি তোমাকে এনে অপরাধ করেছি। এই অপরাধে আমাকে পরিরাজ্য থেকে বেরও করে দিতে পারে। চলো বন্ধু তোমাকে তোমার মায়ের কাছে দিয়ে আসি।

চলো বন্ধু। আমার জন্য তোমাকে তোমার রাজ্য হারাতে হবে না।

হ্যাঁ বন্ধু। আবার তোমাকে আরেক দিন আমাদের রাজ্য ঘুরিয়ে দেখাবো।

ঠিক আছে বন্ধু তাই হবে।

বন্ধু এবার তুমি চোখ বন্ধু করো।

নদী চোখ বন্ধ করল। চোখে কীসের যেন স্পর্শ পেলো। আর সে ঘুমিয়ে গেল। ঘুম ভেঙে দেখে সে বিছানায় আছে। নদী ভাবছে সে কি স্বপ্ন দেখেছে? নাকি আসলেই পরি এসে তাকে নিয়ে গিয়েছিল? ভাবতে ভাবতেই সকাল হয়ে গেল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
শালিকের বিয়ে
শালিকের বিয়ে
অপরূপ বর্ষা
অপরূপ বর্ষা
ব্যাঙের ছাতা
ব্যাঙের ছাতা
বর্ষা এলে
বর্ষা এলে
ছড়াবাংলা
ছড়াবাংলা
বৃষ্টি যেন মিষ্টি-মধুর
বৃষ্টি যেন মিষ্টি-মধুর
গ্রীষ্মের হালচাল
গ্রীষ্মের হালচাল
উপদেশ বাণী
উপদেশ বাণী
দুষ্টু
দুষ্টু
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
রঙিন পাখির রাজ্য
রঙিন পাখির রাজ্য
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন