শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

নদী ও ফুলপরি

ইমরান পরশ
প্রিন্ট ভার্সন
নদী ও ফুলপরি

ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠে নদী। তখনো সূর্য জাগেনি। রমনা পার্কের উল্টোদিকে একটি যাত্রী ছাউনির নিচে থাকে নদী। নদী একা থাকে না। সাথে তার ছোটভাই আর মা। এই ফুটপাতেই বেড়ে উঠছে নদী। নদীর বাবা নেই। মায়ের সাথেই থাকে তারা। আগে তারা থাকত শিল্পকলার ভেতরে। এখন সেখানে থাকা যায় না। শিল্পকলায় পিঠা উৎসব হবে। সেখানে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মাঠে অনেকগুলো স্টল। মন্ত্রী আসবেন তাই সেখানে বাইরের কাউকে থাকতে দেওয়া হচ্ছে না। বাইরে প্রচ- কুয়াশা। কুয়াশা ভেদ করে সূর্য ওঠে না দুদিন। নদী ফুল আর ফুলের মালা বিক্রি করে শাহবাগে। রমনা থেকে শাহবাগ পর্যন্ত তার সীমানা। এখানে তার মতো দশ-বারোজন ছেলেমেয়ে ফুল বিক্রি করে।

দুদিন ভালো বিক্রি হয়নি। প্রচ- শীতে মানুষ কম বের হয়। যারা অফিসে কাজকর্ম করে তারা দ্রুত বাসায় ফিরে যায়। এই ঠান্ডায় কি আর ঘুম হয়? নদীদের মতো অনেক পরিবারই ফুটপাতে ঘুমায়। নদীর বাবা নাকি গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা গেছে। নদীর বয়স তখন তিন বছর আর ভাইটির দুই বছর। বাবার কথা তার একটুও মনে নেই। ঝাপসা চেহারাও ভাসে না চোখে। বাবার কোনো ছবিও নেই। এখন নদীর বয়স আট বছর। মায়ের সাথেই বসবাস তার। দাদিবাড়ি কোথায় সেটাও জানে না সে। মায়ের কাছে শুনেছে দাদারবাড়ি মুন্সিগঞ্জে। একবার নাকি বাবা নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখন আর সেই বাড়ি নেই। নদীতে ভেঙে গেছে। দাদা-দাদি নেই। চাচারা কে কোথায় কে জানে?

মাঝে মাঝে মন খারাপ হয়ে যায় নদীর। যখন কাউকে দেখে বাবার হাত ধরে স্কুলে যাচ্ছে। কেউ পার্কে বেড়াতে এসেছে। তখন ভাবতে থাকে আমারও তো বাবা ছিল। সবারই বাবা থাকে। কারো বাবা অনেক দিন বাঁচে। কারো বাবা হারিয়ে যায়। কোথায় যায় বাবারা?

নদী ভাবে। এক দিন সে বাবার কাছে যাবে। মা বলেছে বাবা নাকি আকাশের তারা হয়ে গেছে। নদীও আকাশে চলে যাবে। এই কুয়াশা ভেদ করে এক দিন সে পৌঁছে যাবে বাবার কাছে। মাঝরাতে কে বা কারা যেন গায়ের ওপর কম্বল দিয়ে গেছে। ঢাকা শহরে এরকম অনেকে শীতের সময় কম্বল বিতরণ করে। ঠকঠক করে কাঁপছিল নদী। কম্বল পেয়ে বেশ ভালো একটা ঘুম হলো। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় যখন শীতের সময় বৃষ্টি নামে। বর্ষাকালে তো কষ্ট হয়ই। ভোররাতে নদীর সাথে কে যেন দেখা করতে এলো। সুন্দর ধবধবে শাদা ফ্রক পরা। ডানা আছে তার। তারা দুজন রমনার ভেতর খেলছে।

নাম কী তোমার?

ফুলপরি।

তুমি কি আমাকে চেনো?

হ্যাঁ চিনি তো।

তুমি তো নদী তাই না?

হুম।

কিন্তু তুমি আমাকে কেমনে চেনো?

আমি তোমার আশপাশেই থাকি।

তাই বুঝি?

আমি তো দেখতে পাই না।

আরে বোকা আমি তো দিনের বেলায় দেখা দিতে পারি না।

কী বলো?

সত্যি তাই নদী। আমি রাতের অন্ধকারেই বের হই। শুধু আমি একা বের হই না। আমার সাথে আমার সইও থাকে।

কী নাম তোমার সইয়ের?

লীলাবতী।

তাকে তো দেখছি না।

লীলাবতী আজ ঢাকার বাইরে গেছে তার মায়ের সাথে দেখা করতে।

কোথায় থাকো তোমরা?

আমরা থাকি বোটানিক্যাল গার্ডেনে।

এটা তো মিরপুরে।

হ্যাঁ ঠিক ধরেছো।

আমাকে নিয়ে যাবে?

চলো যাই। বলেই ফুলপরি তার ডানা মেলে ধরল। নদী সেই ডানায় চড়ে বসল। ফুলপরি উড়তে উড়তে চলল.. কোথায় চলল? সেটা নদীও জানে না। নদী দেখছে বড় বড় বিল্ডিংয়ের ওপর দিয়ে উড়ে চলেছে। হাতিরঝিলের ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে ফুলপরি। মেট্রোরেল স্টেশন পার হয়ে উড়ছে তো উড়ছেই। ভারী মজা পাচ্ছে নদী। নদী আর ফিরে যাবে না। নদী ফুলপরির সাথে তাদের রাজ্যে হারিয়ে যাবে। আর ভালো লাগে না এই ফুল বিক্রি। কতজনের গলাধাক্কা খায় সে। এক দিন তো এক লোক ফুল নিয়ে টাকা দিচ্ছিল না। হঠাৎ করে জ্যাম ছুটে গেলে গাড়ি দিলো টান। একটু হলেই চাকার নিচে পড়ে যেত নদী। ভাগ্যিস তার ছোটভাই তাকে টেনে দূরে সরিয়ে নিয়েছিল। মানুষ কত খারাপ। আবার কত ভালো মানুষ আছে এই শহরে। নদী তো ফুলপরির দেশে থেকে যাবে। কিন্তু তার মা আর ছোটভাইয়ের কী হবে? কী করবে তারা? নদীর ছোটভাই সিয়াম নদীকে খুব ভালোবাসে। কোনো দিন ফুল বিক্রি কম হলে তাদের ভাগ্যে খাবারও জোটে না। কতদিন যে না খেয়ে থেকেছে। নদীর মা ছেলেমেয়ের মুখে খাবার জোটাতে মানুষের কাছে হাত পেতেছে। অনেকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয়েছে। কেউ বলেছে-জোয়ান মানুষ কাম করে খা।

আবার কেউ দয়া করে দু-চার টাকা হাতে দিয়েছে। নদীর মা দু-টুকরো পাউরুটি কিনে নিয়ে এসে খেতে দিয়েছে। শুকনো পাউরুটি খেতে কার ভালো লাগে? করোনার সময়ে তো অনেক দিন না খেয়ে শিল্পকলায় থেকেছে। এক দিন শিল্পকলার ডিজি লিয়াকত আলী লাকী নদীর মাকে ডেকে নিয়ে ১ হাজার টাকা আর খাবারের একটা প্যাকেট দিলেন। চাল-ডাল-চিনি আর তেলও ছিল সেই প্যাকেটে। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার। এই খাবারের প্যাকেট পেয়ে তাদের কষ্ট দূর হয়।

ফুলপরি আস্তে আস্তে তার ডানা নামিয়ে নিলো। একটা বাগানে গিয়ে তারা নামল। কী সুন্দর সেই বাগান। বাগানে নানারকম ফুল আর ফলের গাছ। মিষ্টি মিষ্টি ফল। ফুলপরি কিছু ফল ছিঁড়ে এনে দিলো নদীর হাতে। নদী খেতে থাকল। প্রচ- খিদে পেয়েছিল তার। বাগানে ফুলের ঘ্রাণ।

তুমি কোথায় নিয়ে এলে বন্ধু?

এটা আমাদের রাজ্য। এখানে শুধু ফুলপরিরাই থাকে।

বাহ কী সুন্দর!

পাশেই একটা লেক। সেই লেকে নেমে নদী সাঁতার কাটছে। রমনা পার্কের যে লেক আছে সেখানে নদী সাঁতার কাটা শিখেছে। নদীর মা সাঁতার কাটা শিখিয়েছে। নদী দেখল লেকের পানি কুসুম কুসুম গরম। এই লেকের পানি শীতকালে গরম থাকে আর গরমকালে ঠান্ডা থাকে। এটা পরির লেক নামে পরিচিত। এই লেকে পরিরা গোসল করে। তারা এই লেকের পানি পান করে। বাগানের ফল আর ফুলই তাদের প্রধান খাদ্য। ছোট্ট একটা পার্ক আছে ভেতরে। সেখানে ছোট্ট ছোট্ট পরি খেলছে। নাচছে। দোলনায় দোল খাচ্ছে। বাচ্চা পরিগুলো উড়ে উড়ে ফুলের ঘ্রাণ নিচ্ছে। ফুলপরি কোথায় যেন উড়ে চলে গিয়েছিল। খানিক পরে সে ফিরে এলো।

বলল, বন্ধু এখানে তো আর থাকা যাবে না। ভোর হয়ে যাবে। আমাদের রাজ্যে মানুষের প্রবেশ নিষেধ। আমি তোমাকে এনে অপরাধ করেছি। এই অপরাধে আমাকে পরিরাজ্য থেকে বেরও করে দিতে পারে। চলো বন্ধু তোমাকে তোমার মায়ের কাছে দিয়ে আসি।

চলো বন্ধু। আমার জন্য তোমাকে তোমার রাজ্য হারাতে হবে না।

হ্যাঁ বন্ধু। আবার তোমাকে আরেক দিন আমাদের রাজ্য ঘুরিয়ে দেখাবো।

ঠিক আছে বন্ধু তাই হবে।

বন্ধু এবার তুমি চোখ বন্ধু করো।

নদী চোখ বন্ধ করল। চোখে কীসের যেন স্পর্শ পেলো। আর সে ঘুমিয়ে গেল। ঘুম ভেঙে দেখে সে বিছানায় আছে। নদী ভাবছে সে কি স্বপ্ন দেখেছে? নাকি আসলেই পরি এসে তাকে নিয়ে গিয়েছিল? ভাবতে ভাবতেই সকাল হয়ে গেল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর