শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২০, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা

মুদি ও পান দোকানদারের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের আড়ালে কারা বের করার দাবি ♦ বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্ত অবস্থান চান ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞরা
আলী রিয়াজ ও শাহেদ আলী ইরশাদ
অনলাইন ভার্সন
রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা

জাল-জালিয়াতি, অনিয়মের মাধ্যমে পারস্পরিক যোগসাজশে অজানা, অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে বেনামে ঋণ নিয়ে দেশের ৬০টি ব্যাংকের সর্বনাশ করে ছাড়ছে বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালক নিজেরাই। তাদের ভয়াবহ অপতৎপরতায় ধ্বংস হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। বিদেশে পাচার হচ্ছে দেশের অর্থ। মানুষের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে ব্যাংক পরিচালকদের কার্যক্রম ও অপতৎপরতা নিয়ে। 

সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে অনেক অনিয়মে দেখা গেছে, চট্টগ্রামে বাড়ি অনেক পান ও মুদি দোকানি ঋণ পেয়েছেন। তারা কী করে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ পেলেন, সে বিষয় খতিয়ে দেখার দাবি উঠেছে।

পান ও মুদি দোকানির নামের এ ঋণকে রহস্যজনক মনে করে অর্থনীবিদরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত দ্রুত অডিট করে আসল ঘটনা বের করা। পাশাপাশি এসব অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মতো কঠোর ও শক্তিশালী ভূমিকা নেওয়া। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক এখনই ব্যাংক পরিচালকদের জালিয়াতির ঋণ বন্ধ না করতে পারলে শৃঙ্খলা আসবে না ব্যাংকিং খাতে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা হতে হবে কঠোর, যাতে সব ব্যাংক ভয় পায় তাদের।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাত থেকে জালিয়াতি হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংক থেকে তিন গ্রুপ মিলে ১১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা লোপাট করেছে। নতুন প্রজন্মের দুই ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। এর বাইরে একজন দোকানদার সরকারি একটি ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি টাকা, বিভিন্ন ব্যাংক থেকে চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী ও তার স্ত্রী ৩০০ কোটি টাকা, রাস্তার একজন মাছ ব্যবসায়ী ৩০০ কোটি টাকা, একজন ট্রেডিং ব্যবসায়ী ৫০০ কোটি টাকাসহ শত শত জালিয়াতির কারণে ঝুঁকিতে পড়েছে এসব ব্যাংক। 

সম্প্রতি ১১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে বিদেশে পালিয়েছেন চট্টগ্রামের ২৫ প্রতিষ্ঠানের ৩০ ঋণগ্রহীতা। এদের মধ্যে কেউ পাঁচ তারকা হোটেল, আবাসন, সুপার শপ ও প্যাট্রোল পাম্পের ব্যবসা দেখালেও পরে দেখা গেছে কেউ মাছ ব্যবসায়ী, কেউ পান দোকানদার। কেউ কেউ বিদেশে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। একাধিক ব্যাংক থেকে নেওয়া এসব টাকার কোনো হদিস করা যাচ্ছে না। এতে ব্যাংকের পাওনা আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়লেও পালিয়ে যাওয়া ঋণখেলাপিরা আছেন স্বাচ্ছন্দ্যে।

সম্প্রতি দেখা গেছে, বনানীর একাধিক ঠিকানা ব্যবহার করে অনেক ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে ফার্মগেট, গুলশান ও রাজশাহীর ঠিকানা। এদের অনেকের বাড়ি চট্টগ্রামে। কোনো ব্যবসায়িক ক্রেডিবিলিটি না থাকলেও তারা ভুয়া কাগজপত্রে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে খালি করে ফেলেছে। এসব সম্ভব হয়েছে এক ব্যাংকের পরিচালক আরেক ব্যাংকের পরিচালককে ছাড় দেওয়ার কারণে। এ চক্রের ভুয়া নাম, ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া সাইনবোর্ড, ভুয়া কাগজপত্র, ভুয়া জামানত ব্যবহার করে চলছে বিভিন্ন ব্যাংকে। অনেক ব্যাংক পরিচালক তাদের কর্মচারী, পিওন, ড্রাইভারদের নামেও ঋণ নিয়েছেন। সঠিক জবাবদিহিতার অভাবে এমন হয়েছে। 

ব্যাংকিং খাতের একাধিক বিশ্লেষক বলেন, চট্টগ্রামে বাড়ি এমন অজ্ঞাত ও রহস্যজনক ব্যক্তির ঋণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ব্যাংক উদ্বিগ্ন। এগুলো কীভাবে করছে সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্রুত অডিট করা উচিত। ব্যাংকে লুটপাট যারা করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। উদাহরণ তৈরি করে শাস্তি দিতে হবে। দেশের ব্যাংকব্যবস্থা যারা ভেঙে দিয়েছে তাদের কঠোর শাস্তি না হলে বাংলাদেশের অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে যাবে। আমাদের ব্যাংক খাত নিয়ে নৈরাজ্য না থামাতে পারলে কোনো উন্নয়নই টিকবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ভুয়া কাগজপত্র শুধু নয়, ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে ঘটছে লুটের ভাগবাটোয়ারা। বেসরকারি এক ব্যাংকের সঙ্গে আরেক ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে সমঝোতা করে ঋণ নিয়ে তারা আর ফেরত দেন না। নানা কৌশল ব্যবহার করে বেনামি ঋণ সৃষ্টি করে নেন তারা। জালিয়াতির ভয়াবহতা এত বেশি যে, ব্যাংক থেকে শত কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পর দেখা যায় ওই ব্যক্তি একজন পান দোকানদার, মুদি দোকানদার। এমনকি যে ব্যক্তির নামে ঋণ দেওয়া হয়েছে, তার ভোটার পরিচয়পত্র পুরোপুরি ভুয়া। ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ঋণের নামে টাকা লোপাটের ঘটনা জানাজানি হলেও শাস্তির মুখেও পড়তে হচ্ছে না এসব জালিয়াত চক্রকে। দেশের নামকরা ভালো ব্যবসায়ীরা ঋণের আবেদন করে মাসের পর মাস ব্যাংকের দুয়ারে ঘুরেও ঋণ পান না। তবে ভুয়া কাগজ, ঠিকানা দিয়ে আবেদন করার কয়েক দিনের মধ্যে অবিশ্বাস্যভাবে তারা ঋণ পেয়ে যান। তারপর লাপাত্তা হয়ে যান।

সম্প্রতি জানা গেছে, দেশের তিনটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে গত বছর চক্রটি সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। নানা উপায়ে শীর্ষ এক ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। বাকি দুটি ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশ ব্যাংক ওই তিনটি ব্যাংক পরিদর্শন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমদানি ব্যবসায় জড়িত কোম্পানিগুলোর নামে বিতরণ করা ঋণের বড় অঙ্ক বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

ব্যাংকে জমা দেওয়া নথিপত্রে রাজধানীর বনানী এলাকার একটি অফিসের ঠিকানা দেওয়া হলেও সেখানে রয়েছে একটি আবাসিক ভবন। অন্য একটি ঠিকানায় এক অফিসের নাম ব্যবহার করা হলেও সেখানে রয়েছে অন্য কোম্পানির অফিস। যেসব কোম্পানির নামে টাকা তোলা হয়েছে, এর মধ্যে একটির ঠিকানা দেওয়া আছে চট্টগ্রামে, বাকিগুলো রাজশাহীতে। ব্যাংক খাতে যখন ডলার সংকটের পর টাকার সংকট ছিল, ঠিক সে সময়ই এসব অর্থ তুলে নেওয়া হয়েছে। একটি ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ১ হাজার ১১ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের নথিপত্রে প্রতিষ্ঠানটির দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখা গেছে আবাসিক প্রতিষ্ঠান। গত কয়েক বছরে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো থেকেই শতাধিক ঋণগ্রহীতা প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। ঋণ পরিশোধের সময়সীমা উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে সংশ্লিষ্ট গ্রহীতাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

পরিচালকদের ভাগবাটোয়ারা : এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করছেন না। পাশাপাশি বিশেষ চক্র পরিকল্পিতভাবে ভুয়া দলিল-দস্তাবেজ ব্যাংকে মর্টগেজ হিসেবে জমা দিয়ে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়ে যাচ্ছে। এ চক্রটি নিজেদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা কলকারখানার ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শনের পর বিষয়গুলো সামনে এলে কয়েক দিন শুধু আলোচনা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকসূত্র জানিয়েছেন, অন্য বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি পরিচালক ঋণ রয়েছে, এমন শীর্ষ পাঁচটি ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন প্রায় সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা। এসব ব্যাংকের পরিচালক নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে না পেরে অন্য ব্যাংক থেকে নিয়েছেন। যার বড় অংশ এখন খেলাপি। কোনো কোনো পরিচালক নিয়েছেন বেনামি ঋণ, যার পরিমাণ আরও বেশি। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংক পরিচালকদের মধ্যে সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছেন ৩০০ জন, যারা এক ব্যাংকের পরিচালক হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এই ৩০০ জন পরিচালক সর্বোচ্চ ব্যাংকের পরিচালক হতে বিনিয়োগ করেছেন ২০ কোটি করে ৬ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ঋণের নামে ব্যাংক থেকে বের করে নিয়েছেন প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা। 

অভিযোগ রয়েছে, এ টাকার বেশির ভাগই পরিশোধ করা হয় না বছরের পর বছর। কখনো ঋণ পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে বছরের পর বছর নবায়ন করা হচ্ছে কোনোরকম ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে