শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২০, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা

মুদি ও পান দোকানদারের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের আড়ালে কারা বের করার দাবি ♦ বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্ত অবস্থান চান ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞরা
আলী রিয়াজ ও শাহেদ আলী ইরশাদ
অনলাইন ভার্সন
রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা

জাল-জালিয়াতি, অনিয়মের মাধ্যমে পারস্পরিক যোগসাজশে অজানা, অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে বেনামে ঋণ নিয়ে দেশের ৬০টি ব্যাংকের সর্বনাশ করে ছাড়ছে বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালক নিজেরাই। তাদের ভয়াবহ অপতৎপরতায় ধ্বংস হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। বিদেশে পাচার হচ্ছে দেশের অর্থ। মানুষের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে ব্যাংক পরিচালকদের কার্যক্রম ও অপতৎপরতা নিয়ে। 

সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে অনেক অনিয়মে দেখা গেছে, চট্টগ্রামে বাড়ি অনেক পান ও মুদি দোকানি ঋণ পেয়েছেন। তারা কী করে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ পেলেন, সে বিষয় খতিয়ে দেখার দাবি উঠেছে।

পান ও মুদি দোকানির নামের এ ঋণকে রহস্যজনক মনে করে অর্থনীবিদরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত দ্রুত অডিট করে আসল ঘটনা বের করা। পাশাপাশি এসব অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মতো কঠোর ও শক্তিশালী ভূমিকা নেওয়া। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক এখনই ব্যাংক পরিচালকদের জালিয়াতির ঋণ বন্ধ না করতে পারলে শৃঙ্খলা আসবে না ব্যাংকিং খাতে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা হতে হবে কঠোর, যাতে সব ব্যাংক ভয় পায় তাদের।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাত থেকে জালিয়াতি হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংক থেকে তিন গ্রুপ মিলে ১১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা লোপাট করেছে। নতুন প্রজন্মের দুই ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। এর বাইরে একজন দোকানদার সরকারি একটি ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি টাকা, বিভিন্ন ব্যাংক থেকে চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী ও তার স্ত্রী ৩০০ কোটি টাকা, রাস্তার একজন মাছ ব্যবসায়ী ৩০০ কোটি টাকা, একজন ট্রেডিং ব্যবসায়ী ৫০০ কোটি টাকাসহ শত শত জালিয়াতির কারণে ঝুঁকিতে পড়েছে এসব ব্যাংক। 

সম্প্রতি ১১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে বিদেশে পালিয়েছেন চট্টগ্রামের ২৫ প্রতিষ্ঠানের ৩০ ঋণগ্রহীতা। এদের মধ্যে কেউ পাঁচ তারকা হোটেল, আবাসন, সুপার শপ ও প্যাট্রোল পাম্পের ব্যবসা দেখালেও পরে দেখা গেছে কেউ মাছ ব্যবসায়ী, কেউ পান দোকানদার। কেউ কেউ বিদেশে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। একাধিক ব্যাংক থেকে নেওয়া এসব টাকার কোনো হদিস করা যাচ্ছে না। এতে ব্যাংকের পাওনা আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়লেও পালিয়ে যাওয়া ঋণখেলাপিরা আছেন স্বাচ্ছন্দ্যে।

সম্প্রতি দেখা গেছে, বনানীর একাধিক ঠিকানা ব্যবহার করে অনেক ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে ফার্মগেট, গুলশান ও রাজশাহীর ঠিকানা। এদের অনেকের বাড়ি চট্টগ্রামে। কোনো ব্যবসায়িক ক্রেডিবিলিটি না থাকলেও তারা ভুয়া কাগজপত্রে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে খালি করে ফেলেছে। এসব সম্ভব হয়েছে এক ব্যাংকের পরিচালক আরেক ব্যাংকের পরিচালককে ছাড় দেওয়ার কারণে। এ চক্রের ভুয়া নাম, ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া সাইনবোর্ড, ভুয়া কাগজপত্র, ভুয়া জামানত ব্যবহার করে চলছে বিভিন্ন ব্যাংকে। অনেক ব্যাংক পরিচালক তাদের কর্মচারী, পিওন, ড্রাইভারদের নামেও ঋণ নিয়েছেন। সঠিক জবাবদিহিতার অভাবে এমন হয়েছে। 

ব্যাংকিং খাতের একাধিক বিশ্লেষক বলেন, চট্টগ্রামে বাড়ি এমন অজ্ঞাত ও রহস্যজনক ব্যক্তির ঋণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ব্যাংক উদ্বিগ্ন। এগুলো কীভাবে করছে সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্রুত অডিট করা উচিত। ব্যাংকে লুটপাট যারা করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। উদাহরণ তৈরি করে শাস্তি দিতে হবে। দেশের ব্যাংকব্যবস্থা যারা ভেঙে দিয়েছে তাদের কঠোর শাস্তি না হলে বাংলাদেশের অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে যাবে। আমাদের ব্যাংক খাত নিয়ে নৈরাজ্য না থামাতে পারলে কোনো উন্নয়নই টিকবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ভুয়া কাগজপত্র শুধু নয়, ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে ঘটছে লুটের ভাগবাটোয়ারা। বেসরকারি এক ব্যাংকের সঙ্গে আরেক ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে সমঝোতা করে ঋণ নিয়ে তারা আর ফেরত দেন না। নানা কৌশল ব্যবহার করে বেনামি ঋণ সৃষ্টি করে নেন তারা। জালিয়াতির ভয়াবহতা এত বেশি যে, ব্যাংক থেকে শত কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পর দেখা যায় ওই ব্যক্তি একজন পান দোকানদার, মুদি দোকানদার। এমনকি যে ব্যক্তির নামে ঋণ দেওয়া হয়েছে, তার ভোটার পরিচয়পত্র পুরোপুরি ভুয়া। ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ঋণের নামে টাকা লোপাটের ঘটনা জানাজানি হলেও শাস্তির মুখেও পড়তে হচ্ছে না এসব জালিয়াত চক্রকে। দেশের নামকরা ভালো ব্যবসায়ীরা ঋণের আবেদন করে মাসের পর মাস ব্যাংকের দুয়ারে ঘুরেও ঋণ পান না। তবে ভুয়া কাগজ, ঠিকানা দিয়ে আবেদন করার কয়েক দিনের মধ্যে অবিশ্বাস্যভাবে তারা ঋণ পেয়ে যান। তারপর লাপাত্তা হয়ে যান।

সম্প্রতি জানা গেছে, দেশের তিনটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে গত বছর চক্রটি সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। নানা উপায়ে শীর্ষ এক ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। বাকি দুটি ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশ ব্যাংক ওই তিনটি ব্যাংক পরিদর্শন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমদানি ব্যবসায় জড়িত কোম্পানিগুলোর নামে বিতরণ করা ঋণের বড় অঙ্ক বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

ব্যাংকে জমা দেওয়া নথিপত্রে রাজধানীর বনানী এলাকার একটি অফিসের ঠিকানা দেওয়া হলেও সেখানে রয়েছে একটি আবাসিক ভবন। অন্য একটি ঠিকানায় এক অফিসের নাম ব্যবহার করা হলেও সেখানে রয়েছে অন্য কোম্পানির অফিস। যেসব কোম্পানির নামে টাকা তোলা হয়েছে, এর মধ্যে একটির ঠিকানা দেওয়া আছে চট্টগ্রামে, বাকিগুলো রাজশাহীতে। ব্যাংক খাতে যখন ডলার সংকটের পর টাকার সংকট ছিল, ঠিক সে সময়ই এসব অর্থ তুলে নেওয়া হয়েছে। একটি ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ১ হাজার ১১ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের নথিপত্রে প্রতিষ্ঠানটির দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখা গেছে আবাসিক প্রতিষ্ঠান। গত কয়েক বছরে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো থেকেই শতাধিক ঋণগ্রহীতা প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। ঋণ পরিশোধের সময়সীমা উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে সংশ্লিষ্ট গ্রহীতাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

পরিচালকদের ভাগবাটোয়ারা : এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করছেন না। পাশাপাশি বিশেষ চক্র পরিকল্পিতভাবে ভুয়া দলিল-দস্তাবেজ ব্যাংকে মর্টগেজ হিসেবে জমা দিয়ে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়ে যাচ্ছে। এ চক্রটি নিজেদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা কলকারখানার ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শনের পর বিষয়গুলো সামনে এলে কয়েক দিন শুধু আলোচনা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকসূত্র জানিয়েছেন, অন্য বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি পরিচালক ঋণ রয়েছে, এমন শীর্ষ পাঁচটি ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন প্রায় সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা। এসব ব্যাংকের পরিচালক নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে না পেরে অন্য ব্যাংক থেকে নিয়েছেন। যার বড় অংশ এখন খেলাপি। কোনো কোনো পরিচালক নিয়েছেন বেনামি ঋণ, যার পরিমাণ আরও বেশি। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংক পরিচালকদের মধ্যে সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছেন ৩০০ জন, যারা এক ব্যাংকের পরিচালক হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এই ৩০০ জন পরিচালক সর্বোচ্চ ব্যাংকের পরিচালক হতে বিনিয়োগ করেছেন ২০ কোটি করে ৬ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ঋণের নামে ব্যাংক থেকে বের করে নিয়েছেন প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা। 

অভিযোগ রয়েছে, এ টাকার বেশির ভাগই পরিশোধ করা হয় না বছরের পর বছর। কখনো ঋণ পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে বছরের পর বছর নবায়ন করা হচ্ছে কোনোরকম ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই।

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
৫ আগস্ট সারাদেশে সব তফসিলি ব্যাংক বন্ধ
৫ আগস্ট সারাদেশে সব তফসিলি ব্যাংক বন্ধ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ
আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
সর্বশেষ খবর
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা