শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, মঙ্গলবার, ০৯ মে, ২০২৩

রেমিট্যান্স খেয়ে ফেলছে সোনা চোরাকারবারিরা

শাহেদ আলী ইরশাদ
অনলাইন ভার্সন
রেমিট্যান্স খেয়ে ফেলছে সোনা চোরাকারবারিরা

প্রবাসী শ্রমিকদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করে সোনার বার কিনে দেশে এনে পাচার করছে চোরাকারবারিরা। একই সঙ্গে বিদেশে শ্রমিকদের কাছ থেকে নেওয়া অর্থ বিকাশ-নগদের মাধ্যমে দেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠানো হচ্ছে। শ্রমিকরাও হুন্ডি ব্যবসা ও সোনা চোরাচালানে জড়িত বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাগেজ রুলের আওতায় আনা সোনার শুল্ক আমদানি করা সোনার চেয়ে কম হওয়ার সুযোগ নিচ্ছে পাচারকারিরা। ফলে আন্তর্জাতিক চোরাকারবারিরা বৈধ উপায়ে সোনার বার বাংলাদেশে এনে আবার পাচার করছে। প্রতি বছর ১৮ থেকে ২০ টন সোনার চাহিদা থাকলেও প্রায় ৭৩ হাজার কোটি টাকার সোনার বার এবং অলংকার লাগেজ নিয়মে বাংলাদেশে আসে। কিন্তু অভিবাসীদের পাঠানোর কথা ছিল টাকা। টাকা না এসে সোনা আসায় দেশে ডলার সংকট গভীর হয়েছে বলে জানা গেছে।

আরও জানা গেছে, ব্যাগেজ রুলস-২০১৬-এর আওতায় সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে দেশে ফেরার সময় একজন ১১৬ গ্রাম ওজনের দুটি সোনার বার নিয়ে আসতে পারে। এই সুযোগে চোরাকারবারিরা কিছু অর্থ দিয়ে প্রবাসী শ্রমিক ও ভ্রমণকারীদের হাতে তুলে দেয় সোনার বার। শ্রমিকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা অর্থ দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেয়। এতে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বাড়ছে না। জানা গেছে, যারা নিয়মিত বাহক হিসেবে সোনার বার আনার কাজ করছে তাদের যাতায়াতে বিমানের টিকিট, থাকা-খাওয়ার খরচও বহন করে চোরাকারবারিরা। এভাবে বছরের পর বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থেকে সোনার বার বাংলাদেশে এসে বৈধ হয়ে আবার পাচার হয়ে যাচ্ছে।
প্রবাসী শ্রমিক ও সোনার বার বাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেক শ্রমিক ছয় মাস আগে থেকে দেশে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দেয়। তারা দেশে ফেরার সময় দুটি সোনার বার নিয়ে আসে। বিমানবন্দরে শুল্ক পরিশোধ করার পরও দুটি বারের জন্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা বাড়তি পায় শ্রমিকরা। বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানো শ্রমিকদের মতামত বিদেশে বিকাশ-নগদের সাইনবোর্ড টানিয়ে টাকা পাঠানো বন্ধ করা ও সোনার বার নেওয়ার বিধান বাতিল করলে রেমিট্যান্স বাড়বে। যতদিন সোনার বার নেওয়ার বিধান চালু থাকবে ততদিন রেমিট্যান্স বাড়বে না।

সৌদি আরবের দাম্মাম প্রবাসী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হুন্ডি ব্যবসায়ীরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে রিয়াল নিয়ে সোনার বার কিনছে। আরও দেশে আত্মীয়স্বজনের বিকাশ অথবা নগদ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছে। আমি নিজেও ভুক্তভোগী। যতদিন সোনা চোরাকারবার বন্ধ হবে না ততদনি ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় বাড়বে না বলেও জানান তিনি।

সিঙ্গাপুর প্রবাসী শামীম মোল্লা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সোনা চোরাকারবারিরা শ্রমিকদের বাসা, রুমে গিয়ে ডলার সংগ্রহ করছে। প্রবাসীদের বাড়িতে গিয়ে অথবা বিকাশ-নগদে টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছে। সেই ডলার দিয়ে তারা সোনার বার কিনে বাংলাদেশে নিয়ে যাচ্ছে।

নিয়মিত দুবাই থেকে সোনার বার এনে বিক্রি করেন এমন একজন এ প্রতিবেদককে বলেন, বিদেশ থেকে আনা প্রতিটি সোনার বারের জন্য সরকার ২০ হাজার টাকা রাজস্ব পায়। শ্রমিকরা এই সুযোগে সোনার বার নিয়ে আসার কারণে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয় বিমান চলাচল। এতে সোনা চোরাকারবারিদের যাতায়াতও বন্ধ হয়ে যায়। হুন্ডির দৌরাত্ম্য কমে রেমিট্যান্স বেড়ে যায়। ২০২০ সালের জুলাই মাসে প্রবাসীরা ২৫৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। বিভিন্ন দেশে কভিড-১৯ লকডাউন থাকা সত্ত্বেও অভিবাসী শ্রমিকরা ২০১৯-২০ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এ সময়ে তারা ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার প্রেরণ করেছেন।

রেমিট্যান্সের এই উত্থান দেখে ২০২০ সালের আগস্টে এক অনুষ্ঠানে আত্মতৃপ্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তখন তিনি বলেছিলেন, দেশে গত দুই মাসের রেমিট্যান্স প্রবাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও আমাদের আত্মতৃপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

জ্যেষ্ঠ এই অর্থনীতিবিদের পূর্বাভাসের অনেকটাই মিল রয়েছে এখন। বিমান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কমতে শুরু করেছে রেমিট্যান্স। সোনা চোরাকারবারি ও হুন্ডি ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করে সোনার বার কিনে পাচার করছে এবং দেশে অভিবাসীর আতীয়স্বজনের বিকাশ বা নগদ অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করে দিচ্ছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী শ্রমিক ও ভ্রমণকারীরা ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৯৯ হাজার ৭৯১ কেজি সোনা নিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। শুধু ২০২২ সালেই ৪৪ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকার ৫২ হাজার ১৯৫ কেজি সোনা আনা হয়েছে। সোনা থেকে সরকার ১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা শুল্ক পেয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানিয়েছেন, একজন প্রতিবার বাংলাদেশে আসার সময় কতবার সোনার বার নিয়ে আসতে পারবে তার কোনো বিধিনিষেধ না থাকায় চোরাকারবারিরা একই ব্যক্তিকে বারবার ব্যবহার করে সোনা নিয়ে আসছে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের (সিআইআইডি) কর্মকর্তারা বলেছেন, ব্যাগেজ রুলের আওতায় আনা সোনার কর ব্যবসার জন্য আমদানি করা সোনার চেয়ে কম। এ কারণেই চোরাকারবারিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করছে। ২৩৪ গ্রাম সোনা নিয়ে আসা ব্যক্তিরা শুল্ক বাবদ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধ করে, কিন্তু একই পরিমাণ সোনা কেউ আমদানি করলে কর দিতে হয় ৭০ হাজার টাকা।

একজন কতবার সোনা নিয়ে বাংলাদেশে আসতে পারে তার একটি সীমা নির্ধারণ করতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর কয়েক বছর ধরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে চিঠি দিলেও তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না।

ঢাকা কাস্টমস হাউসের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, প্রবাসী শ্রমিকদের বছরে দুবার এবং পর্যটকদের বছরে একবার দুটি সোনার বার আনার অনুমতি দেওয়ার বিধান করার পাশাপাশি এটি তাদের ট্যাক্স ফাইলে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এটি না করায় চোরাকারবারিরা বৈধভাবে সোনা এনে পাচার করছে। ফলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার পরিবর্তে সোনা আসায় রিজার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। পুলিশ এবং কাস্টমস কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কিছু মানুষ কেবল দুবাই এবং ওমানে ভ্রমণ করে চোরাকারবারিদের বাহকের ভূমিকা পালন করছে। সোনার বার ছাড়াও, তারা মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য পণ্যও নিয়ে আসে। তারা বিমানের টিকিট এবং বার আনার বিনিময়ে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত পায়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ২০১৯-২০২২ সালে দেশে আসা সোনার প্রায় ৯১ শতাংশ বার। এর প্রায় ৭৪ শতাংশ সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে, ২০ শতাংশ সৌদি আরব থেকে এবং বাকি সব বাহরাইন, ওমান এবং সিঙ্গাপুর থেকে এসেছে। তবে বৈধ-অবৈধভাবে দেশে যে পরিমাণ সোনা আসে তার একটা বড় অংশ পাচার হয়ে যায়। প্রতিবেশী দেশগুলোতে সোনা আমদানি কঠোর হওয়ার কারণে চোরাচালানিরা বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা