শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, মঙ্গলবার, ০৯ মে, ২০২৩

রেমিট্যান্স খেয়ে ফেলছে সোনা চোরাকারবারিরা

শাহেদ আলী ইরশাদ
অনলাইন ভার্সন
রেমিট্যান্স খেয়ে ফেলছে সোনা চোরাকারবারিরা

প্রবাসী শ্রমিকদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করে সোনার বার কিনে দেশে এনে পাচার করছে চোরাকারবারিরা। একই সঙ্গে বিদেশে শ্রমিকদের কাছ থেকে নেওয়া অর্থ বিকাশ-নগদের মাধ্যমে দেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠানো হচ্ছে। শ্রমিকরাও হুন্ডি ব্যবসা ও সোনা চোরাচালানে জড়িত বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাগেজ রুলের আওতায় আনা সোনার শুল্ক আমদানি করা সোনার চেয়ে কম হওয়ার সুযোগ নিচ্ছে পাচারকারিরা। ফলে আন্তর্জাতিক চোরাকারবারিরা বৈধ উপায়ে সোনার বার বাংলাদেশে এনে আবার পাচার করছে। প্রতি বছর ১৮ থেকে ২০ টন সোনার চাহিদা থাকলেও প্রায় ৭৩ হাজার কোটি টাকার সোনার বার এবং অলংকার লাগেজ নিয়মে বাংলাদেশে আসে। কিন্তু অভিবাসীদের পাঠানোর কথা ছিল টাকা। টাকা না এসে সোনা আসায় দেশে ডলার সংকট গভীর হয়েছে বলে জানা গেছে।

আরও জানা গেছে, ব্যাগেজ রুলস-২০১৬-এর আওতায় সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে দেশে ফেরার সময় একজন ১১৬ গ্রাম ওজনের দুটি সোনার বার নিয়ে আসতে পারে। এই সুযোগে চোরাকারবারিরা কিছু অর্থ দিয়ে প্রবাসী শ্রমিক ও ভ্রমণকারীদের হাতে তুলে দেয় সোনার বার। শ্রমিকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা অর্থ দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেয়। এতে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বাড়ছে না। জানা গেছে, যারা নিয়মিত বাহক হিসেবে সোনার বার আনার কাজ করছে তাদের যাতায়াতে বিমানের টিকিট, থাকা-খাওয়ার খরচও বহন করে চোরাকারবারিরা। এভাবে বছরের পর বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থেকে সোনার বার বাংলাদেশে এসে বৈধ হয়ে আবার পাচার হয়ে যাচ্ছে।
প্রবাসী শ্রমিক ও সোনার বার বাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেক শ্রমিক ছয় মাস আগে থেকে দেশে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দেয়। তারা দেশে ফেরার সময় দুটি সোনার বার নিয়ে আসে। বিমানবন্দরে শুল্ক পরিশোধ করার পরও দুটি বারের জন্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা বাড়তি পায় শ্রমিকরা। বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানো শ্রমিকদের মতামত বিদেশে বিকাশ-নগদের সাইনবোর্ড টানিয়ে টাকা পাঠানো বন্ধ করা ও সোনার বার নেওয়ার বিধান বাতিল করলে রেমিট্যান্স বাড়বে। যতদিন সোনার বার নেওয়ার বিধান চালু থাকবে ততদিন রেমিট্যান্স বাড়বে না।

সৌদি আরবের দাম্মাম প্রবাসী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হুন্ডি ব্যবসায়ীরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে রিয়াল নিয়ে সোনার বার কিনছে। আরও দেশে আত্মীয়স্বজনের বিকাশ অথবা নগদ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছে। আমি নিজেও ভুক্তভোগী। যতদিন সোনা চোরাকারবার বন্ধ হবে না ততদনি ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় বাড়বে না বলেও জানান তিনি।

সিঙ্গাপুর প্রবাসী শামীম মোল্লা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সোনা চোরাকারবারিরা শ্রমিকদের বাসা, রুমে গিয়ে ডলার সংগ্রহ করছে। প্রবাসীদের বাড়িতে গিয়ে অথবা বিকাশ-নগদে টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছে। সেই ডলার দিয়ে তারা সোনার বার কিনে বাংলাদেশে নিয়ে যাচ্ছে।

নিয়মিত দুবাই থেকে সোনার বার এনে বিক্রি করেন এমন একজন এ প্রতিবেদককে বলেন, বিদেশ থেকে আনা প্রতিটি সোনার বারের জন্য সরকার ২০ হাজার টাকা রাজস্ব পায়। শ্রমিকরা এই সুযোগে সোনার বার নিয়ে আসার কারণে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয় বিমান চলাচল। এতে সোনা চোরাকারবারিদের যাতায়াতও বন্ধ হয়ে যায়। হুন্ডির দৌরাত্ম্য কমে রেমিট্যান্স বেড়ে যায়। ২০২০ সালের জুলাই মাসে প্রবাসীরা ২৫৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। বিভিন্ন দেশে কভিড-১৯ লকডাউন থাকা সত্ত্বেও অভিবাসী শ্রমিকরা ২০১৯-২০ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এ সময়ে তারা ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার প্রেরণ করেছেন।

রেমিট্যান্সের এই উত্থান দেখে ২০২০ সালের আগস্টে এক অনুষ্ঠানে আত্মতৃপ্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তখন তিনি বলেছিলেন, দেশে গত দুই মাসের রেমিট্যান্স প্রবাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও আমাদের আত্মতৃপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

জ্যেষ্ঠ এই অর্থনীতিবিদের পূর্বাভাসের অনেকটাই মিল রয়েছে এখন। বিমান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কমতে শুরু করেছে রেমিট্যান্স। সোনা চোরাকারবারি ও হুন্ডি ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করে সোনার বার কিনে পাচার করছে এবং দেশে অভিবাসীর আতীয়স্বজনের বিকাশ বা নগদ অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করে দিচ্ছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী শ্রমিক ও ভ্রমণকারীরা ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৯৯ হাজার ৭৯১ কেজি সোনা নিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। শুধু ২০২২ সালেই ৪৪ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকার ৫২ হাজার ১৯৫ কেজি সোনা আনা হয়েছে। সোনা থেকে সরকার ১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা শুল্ক পেয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানিয়েছেন, একজন প্রতিবার বাংলাদেশে আসার সময় কতবার সোনার বার নিয়ে আসতে পারবে তার কোনো বিধিনিষেধ না থাকায় চোরাকারবারিরা একই ব্যক্তিকে বারবার ব্যবহার করে সোনা নিয়ে আসছে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের (সিআইআইডি) কর্মকর্তারা বলেছেন, ব্যাগেজ রুলের আওতায় আনা সোনার কর ব্যবসার জন্য আমদানি করা সোনার চেয়ে কম। এ কারণেই চোরাকারবারিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করছে। ২৩৪ গ্রাম সোনা নিয়ে আসা ব্যক্তিরা শুল্ক বাবদ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধ করে, কিন্তু একই পরিমাণ সোনা কেউ আমদানি করলে কর দিতে হয় ৭০ হাজার টাকা।

একজন কতবার সোনা নিয়ে বাংলাদেশে আসতে পারে তার একটি সীমা নির্ধারণ করতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর কয়েক বছর ধরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে চিঠি দিলেও তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না।

ঢাকা কাস্টমস হাউসের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, প্রবাসী শ্রমিকদের বছরে দুবার এবং পর্যটকদের বছরে একবার দুটি সোনার বার আনার অনুমতি দেওয়ার বিধান করার পাশাপাশি এটি তাদের ট্যাক্স ফাইলে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এটি না করায় চোরাকারবারিরা বৈধভাবে সোনা এনে পাচার করছে। ফলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার পরিবর্তে সোনা আসায় রিজার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। পুলিশ এবং কাস্টমস কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কিছু মানুষ কেবল দুবাই এবং ওমানে ভ্রমণ করে চোরাকারবারিদের বাহকের ভূমিকা পালন করছে। সোনার বার ছাড়াও, তারা মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য পণ্যও নিয়ে আসে। তারা বিমানের টিকিট এবং বার আনার বিনিময়ে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত পায়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ২০১৯-২০২২ সালে দেশে আসা সোনার প্রায় ৯১ শতাংশ বার। এর প্রায় ৭৪ শতাংশ সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে, ২০ শতাংশ সৌদি আরব থেকে এবং বাকি সব বাহরাইন, ওমান এবং সিঙ্গাপুর থেকে এসেছে। তবে বৈধ-অবৈধভাবে দেশে যে পরিমাণ সোনা আসে তার একটা বড় অংশ পাচার হয়ে যায়। প্রতিবেশী দেশগুলোতে সোনা আমদানি কঠোর হওয়ার কারণে চোরাচালানিরা বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা

২০ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন
কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু
গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬
ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি
নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের
রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার
জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’
ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের
আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়
ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী
সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাঁশ ও বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’
‘বাঁশ ও বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ
এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের
কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়