শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪১, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

ডলার সংকটের চাপে অসহায় ছিলেন ব্যবসায়ীরা

টালমাটাল অর্থনীতির বছর

আলোচনায় ছিল ব্যাংকের অনিয়ম দুর্নীতি
মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
টালমাটাল অর্থনীতির বছর

টালমাটাল অর্থনীতির আরেকটি বছর পার করল দেশবাসী। বছরের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো সময়টাই সামষ্টিক অর্থনীতি ছিল অস্থির ও সংকটাপন্ন। এমনকি বছর শেষে সংকটগুলো আরও তীব্র হয়েছে। ডলার সংকট আর মূল্যস্ফীতির চাপ ছিল বছরজুড়েই। খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য ভুগিয়েছে সব শ্রেণির মানুষকেই। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন ঠেকানো যায়নি শত চেষ্টায়ও। 

আলোচনায় ছিল ব্যাংক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতিও। একই সঙ্গে উচ্চ মূল্যস্ফীতি আর ডলার সংকটের কারণে অসহায় অবস্থায় পড়েন ব্যবসায়ীরা। এর ফলে উল্লেখ করার মতো আসেনি নতুন কোনো বিনিয়োগ। তৈরি হয়নি তেমন কোনো কর্মসংস্থান। যা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির সংকটকে করেছে তীব্র থেকে তীব্রতর। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতির চাপ ছিল ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ। তার আগের মাস নভেম্বরে যেটা ছিল ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ এবং অক্টোবরে ছিল ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। আর চলতি বছরের নভেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতির চাপ দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশে। 
অবশ্য নভেম্বর ২০২৩-এ খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ হয়েছে। অক্টোবরে যা ছিল ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। অর্থাৎ ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ে বছর শুরু হলেও শেষ হতে যাচ্ছে ২ অঙ্কের কাছাকাছি নিয়ে। আবার নতুন একটি বছর ২০২৪ শুরু হতে যাচ্ছে সেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়েই। চলতি বছরই মূল্যস্ফীতির চাপ ১১ বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছিল। যদিও গত দুই মাসে তা সামান্য কমেছে। 

গত বছরের ডিসেম্বরে ও চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রতি ডলারের দাম ছিল ১০৫ টাকা; যা তার আগের বছরের ডিসেম্বরে ছিল ৮৫-৮৬ টাকা। আর গত ২৪ ডিসেম্বর প্রতি ডলারের দাম ছিল ১১০ টাকা। যদিও ব্যাংকের বাইরে এ ডলারের দাম ১২৪ টাকার বেশি। ২০ ডিসেম্বর, ২০২২-এ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৪ বিলিয়ন ডলার। আর ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩-এ তা দাঁড়ায় ২০ বিলিয়ন ডলারে। সে হিসেবে এক বছরে রিজার্ভ কমেছে ১৪ বিলিয়ন ডলার। এদিকে ডলার সংকটের কারণে আমদানি ব্যয়ের লাগাম টানার চেষ্টা করা হয়েছে সারা বছরই। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের হালনাগাদ তথ্যমতে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে ১ হাজার ৪৭৪ কোটি ৯০ লাখ (১৪.৭৫ বিলিয়ন) ডলারের বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করেছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা। এ অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ কম। তার পরও বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে দেশের অর্থনীতির সবচেয়ে আলোচিত সূচক বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে না; উল্টো কমছেই। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় কাক্সিক্ষত হারে বাড়াতে না পারা। 

অন্যদিকে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডির তথ্যমতে, দেশের ব্যাংক খাত থেকে অনিয়মের মাধ্যমে গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৩) ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে। এ সময়ে যে পরিমাণ অর্থ বের করে নেওয়া হয়েছে, তা বর্তমান মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রায় ২ শতাংশ। ফলে দেশের ব্যাংক খাতও আলোচনায় ছিল বছরজুড়েই। সে আলোচনা-সমালোচনা এখনো চলছে। অর্থনীতির প্রায় সব সূচকই নেতিবাচক ধারায় ছিল সারা বছর; যা এখনো বিদ্যমান। মূল্যস্ফীতির উচ্চচাপ, রিজার্ভ নামছে প্রতিদিনই। ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না কিছুতেই। বছরজুড়েই ডলারের দাম বেড়েছে। রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বাড়ানো যায়নি শত চেষ্টায়ও। রাজস্ব আদায়েও ঘাটতি বেড়েছে। সরকারের বাজেট বাস্তবায়নও চলছে ঢিমেতালে। 

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা একটা বিভ্রমের মধ্যে ছিলাম এখনো সেখানেই আছি। আমাদের ডলারের বাজারে নিয়ন্ত্রণ করে বাফেদা ও এবিবি যেটা বাংলাদেশ ব্যাংকের হাতে থাকার কথা। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রে কার্যকর কোনো কৌশল আমরা নিতে পারিনি। ফলে চলতি বছরের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অর্থনীতিতে ছিল চরম বিশৃঙ্খলা, যা এখনো বিদ্যমান। ফলে আগামী বছরটা যে অর্থনীতির জন্য ভালো যাবে তা প্রত্যাশা করা যায় না।’ 

এদিকে এক বছরে বেড়েছে বৈদেশিক ঋণের চাপও। গত ১৪ বছরে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ৩২২ শতাংশ বেড়েছে। দেশের বৈদেশিক ঋণ ২০২৩ সালের জুনের শেষে ৯৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের শুরুতে ২০০৯ সালের জুনে ছিল ২৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। বিদেশি ঋণ বাড়ার পেছনে উন্নয়নমূলক প্রকল্পের জন্য বিদেশি ঋণের ওপর দেশটির ক্রমবর্ধমান নির্ভরতাকে দায়ী করছেন অর্থনীতিবিদরা। এমনকি এটাকে অদূরদর্শী, অতিমূল্যায়িত এবং অতিদুর্নীতিপরায়ণ উন্নয়ননীতি বলে মনে করেন ড. জাহিদ হোসেন।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ
বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
ব্যাংক ও এসএমই খাতের সংস্কার ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে : অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক ও এসএমই খাতের সংস্কার ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী যুবকের পোড়া লাশ
প্রতিবন্ধী যুবকের পোড়া লাশ

দেশগ্রাম

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

সরব হচ্ছে না ক্রীড়াঙ্গন
সরব হচ্ছে না ক্রীড়াঙ্গন

মাঠে ময়দানে

ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ
ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ

দেশগ্রাম

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের জোড়া সেঞ্চুরি
ব্রুক-স্মিথের জোড়া সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

দেশগ্রাম

দুই শিশু ধর্ষণ, যুবক আটক
দুই শিশু ধর্ষণ, যুবক আটক

দেশগ্রাম

গাঁজা বিক্রির সময় আটক
গাঁজা বিক্রির সময় আটক

দেশগ্রাম

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

বেলিংহ্যাম ভাইদের লড়াই
বেলিংহ্যাম ভাইদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরিয়ান মেহরাব অপি
বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরিয়ান মেহরাব অপি

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার
সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সড়কে ভাঙন, ভোগান্তি তিন মাস ধরে
সড়কে ভাঙন, ভোগান্তি তিন মাস ধরে

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

দ্বন্দ্বের জেরে কাটা পড়ল ফলদ গাছ
দ্বন্দ্বের জেরে কাটা পড়ল ফলদ গাছ

দেশগ্রাম

মাদক সেবন, ছয়জনের দণ্ড
মাদক সেবন, ছয়জনের দণ্ড

দেশগ্রাম