শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৫, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

চরম আর্থিক সংকট এবং বিশৃঙ্খলা সত্ত্বেও অতীতের সরকারের মতোই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকার বিশাল আকারের বাজেট ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। যেখানে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যদিও এ বাজেটের মোট আকার চলতি বাজেটের তুলনায় ৭ হাজার কোটি টাকা কম। মানুষের আয় বৃদ্ধি ও জীবনমান উন্নয়নের তেমন কোনো বিশদ পরিকল্পনার উল্লেখ নেই প্রস্তাবিত বাজেটে। যদিও বাজেট বক্তৃতার শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’।

অতীতের সরকারগুলোও এ রকম বৈষম্যহীন সমাজ ও সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার করে এসেছিল যুগ যুগ ধরে। অথচ প্রকৃত অর্থে সে সময়ে মানুষের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। বদলায়নি সমাজব্যবস্থা, উন্নয়ন হয়নি শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের। কমেনি অনিয়ম-দুর্নীতিও। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষিত বাজেটের মাধ্যমে দেশের মানুষের জীবনমানের তেমন কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

অবশ্য এবার ধান, গম, আলু, পিঁয়াজ, রসুন, মটরশুঁটি, ছোলা, মসুর ডাল, আদা, হলুদ, শুকনো মরিচ, ভুট্টা, মোটা আটা, আটা, লবণ, চিনি, ভোজ্য তেল, কালো গোলমরিচ, দারচিনি, বাদাম, লবঙ্গ, খেজুর, ক্যাসিয়াপাতা, কম্পিউটার ও কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ এবং সব ধরনের ফলের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ। তবে এসব নিত্যপণ্যের ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের যে সিন্ডিকেট রয়েছে, তা ভাঙার কোনো কৌশল বাজেটে নেওয়া হয়নি।

একইভাবে মোবাইল ফোন, ওয়াশিং মেশিন, প্লাস্টিকের তৈরি জিনিসপত্র, এলপিজি সিলিন্ডার, চকলেটসহ আরও কিছু পণ্যে নতুন করে কর বাড়ানো হয়েছে। এতে শহর কিংবা গ্রামে বসবাসকারীদের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। গতকাল বাংলাদেশ টেলিভিশনে দেওয়া বক্তৃতার মাধ্যমে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য নতুন বাজেট ঘোষণা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ।

এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে এবারের বাজেট বক্তৃতার পরিসর আগের তুলনায় অনেক ছোট। বর্তমান সরকার অরাজনৈতিক হওয়ায় নেই কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষও।তবে বাজেটের আকার যা কমানো হয়েছে তা বাস্তবসম্মত নয় বলে মনে করেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘এজন্য চলতি বাজেটে বিশাল আকারের ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের মতো বিশাল লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে; যা অতীতের সরকারগুলোও এভাবেই দিয়ে এসেছিল। এ ছাড়া ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার বিশাল ঘাটটি অর্থায়নে ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়া হবে। আমাদের বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করবে।’ ডুবন্ত ব্যাংক ও সামগ্রিক আর্থিক খাতের সংস্কারে যেসব কার্যক্রম চলমান রয়েছে সেগুলো কবে নাগাদ শেষ হবে তারও কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা জানানো হয়নি প্রস্তাবিত বাজেটে। ২০২৬ সালের নভেম্বরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলাদেশ এলডিসি তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবে। এর ফলে বৈশ্বিকভাবে রপ্তানির বাজারে বাংলাদেশকে কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। সেই চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করা হবে তারও কোনো নির্দেশনা নেই বাজেটে।

টানা কয়েক বছর ধরে দেশে মূল্যস্ফীতির চাপ ১০ শতাংশের কাছাকাছি। দুই মাস ধরে কিছুটা কমলেও এখনো সেটা ২ অঙ্কের ঘর ছুঁইছুঁই করছে। অথচ এক বছরের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা বলা হয়েছে। অতীতের সরকার যেটা বছরের পর বছর বলে এসেছে কিন্তু বাস্তবে তা কমাতে পারেনি। আবার আর্থিক খাতের দুরবস্থার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কমিয়ে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ অর্জিত হবে বলে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

যদিও বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ বলছে, আগামী বছর প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশের কম হবে। ব্যবসায় বিনিয়োগ চাঙা করতে না পারলে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হবে না। কেননা বিশাল আকারের বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ১ লাখ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা; যা বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করবে বলে মনে করেন মাহমুদ হাসান খান বাবু। এতে কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ কমে যাবে বলে তিনি মনে করেন।

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৭ হাজার কোটি কম। তবে সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৪৪ হাজার কোটি টাকা বেশি। আর রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা; যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ২৩ হাজার কোটি টাকা বেশি। আর সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৪৬ হাজার কোটি টাকা কম। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা; যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ১৯ হাজার কোটি বেশি।

আর সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৩৬ হাজার কোটি বেশি। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা; যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৩৫ হাজার কোটি কম। আর সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১৪ হাজার কোটি বেশি। বাজেট ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা; যা জিডিপির ৩ শমকি ৬ শতাংশ এবং যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৩০ হাজার কোটি বেশি। আর সংশোধিত বাজেটের সমান। ঘাটতি পূরণে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। আর অভ্যন্তরীণ ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা। জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়া হবে ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আর জিপিডির আকার ধরা হয়েছে ৬২ লাখ ৪৪ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৬ লাখ ৯১ হাজার ৮২৫ কোটি বেশি। আগামী অর্থবছরে দেশিবিদেশি ঋণ ও ঋণের সুদ বাবদ মোট ১ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা পরিশোধের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ ঋণ ও ঋণের সুদ বাবদ যথাক্রমে ১৬ হাজার কোটি এবং ১ লাখ কোটি টাকা পরিশোধ করা হবে।

এদিকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে এনবিআর খাত থেকে রাজস্ব ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। অথচ স্বাধীনতার পর থেকে কখনোই ৪ লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হয়নি। ফলে এত বড় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা চ্যালেঞ্জিং এবং অসম্ভব। রাজস্ব আদায় না হলে বাজেট বাস্তবায়নই সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে। পরে বছর শেষে কাটছাঁট করতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে করদাতার সংখ্যা বাড়ানোর বাগাড়ম্বর গল্প শুনিয়ে এসেছে অতীতের সরকার। কিন্তু কার্যকর পরিকল্পনা না থাকায় তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এবারও একই রকমভাবে করদাতা বাড়ানোর সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করা হয়নি। বর্তমানে বাংলাদেশের কর জিডিপি রেশিও ৭ থেকে ৮ শতাংশের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে; যা দক্ষিণ এয়িশার দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন।

সরকার এমন সময়ে বাজেট ঘোষণা করেছে যার এক বছরের মধ্যে একটি জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো তোড়জোড়ও শুরু করেছে। রাজনৈতিক সরকারগুলোর আমলে ভোটারকে তুষ্ট করতে ভোটারবান্ধব বাজেটের দিকে সরকারের নজর থাকে বেশি। কিন্তু এবারের ঘোষিত বাজেটে এ ধরনের কোনো প্রকল্প নেই। আবার জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে পারে এমন কোনো উদ্যোগও নেই। এবার কিছু নিত্যপণ্য আমদানিতে এলসিতে উৎসে কর কমানো হলেও এর সুফল ভোক্তাসাধারণ পাবে কি না নিশ্চয়তা নেই। কেননা ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের যে সিন্ডিকেট রয়েছে তা ভাঙার কোনো কৌশল বাজেটে নেওয়া হয়নি। অন্যদিকে শিল্পের কাঁচামাল, খাদ্যপণ্য গণপরিবহনসহ বিভিন্ন খাতে করের বোঝা চাপানো হয়েছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়বে নিত্যপণ্যের ওপর; যার চূড়ান্ত প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়ের ওপর।

এদিকে প্রস্তাবিত বাজেটকে বিগত সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এ বাজেটের মৌলিক বিষয়গুলোতে গলদ রয়েছে। রাজস্ব আয়ের সঙ্গে বাজেটের আকারের সম্পৃক্ততা রেখে বাজেট করা উচিত ছিল, যা হয়নি। গুণগত দিক থেকে খুব বেশি পরিবর্তন দেখা যায়নি প্রস্তাবিত বাজেটে।’ এ বাজেট বাস্তবায়ন আগামী সরকারের জন্য কঠিন হবে বলেও মনে করেন তিনি। মাত্র ছয় মাস আগে ফ্রিজ ও এয়ারকন্ডিশনার প্রস্তুতকারকদের ওপর করপোরেট কর দ্বিগুণ করার পর এবার তাদের পণ্যে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে সরকার।

ফলে দেশি উৎপাদনকারীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা দিতে পারে। বর্তমানে ফ্রিজ ও এয়ারকন্ডিশনারের উৎপাদন পর্যায়ে সাড়ে ৭ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপিত রয়েছে। তবে এনবিআর ২০২৫-২৬ র্অবছরে তা ১৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা করছে। নারীরা সৌন্দর্যবর্ধনে ব্যবহার করে থাকেন যে লিপস্টিক, লিপলাইনার, আইলাইনার, ফেসওয়াশ মেকআপের সেই সরঞ্জাম আমদানির ন্যূনতম মূল্য বিভিন্ন হারে বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এদিকে বাজেটে আর্থিক খাতের সংস্কার বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আর্থিক খাতে দুর্নীতি, লুটপাট ও অপশাসনের কারণে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার এ খাত ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। বিগত ১৫ বছরে আর্থিক খাতে নজিরবিহীন অপশাসনের মাধ্যমে এ খাত বিপর্যস্ত করে তোলা হয়েছে। ব্যাপক ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে এবং সেগুলো বারবার পুনঃতফসিল করে প্রকৃত অবস্থা আড়াল করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী ঋণ শ্রেণীকরণ ও প্রভিশনিং চালু করায় ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর নতুন সরকার আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ব্যাপক সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এ সংস্কারের অংশ হিসেবে ‘ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া করা হয়েছে, যা মূলধন ঘাটতি, তারল্যসংকট ও সম্ভাব্য দেউলিয়াত্ব মোকাবিলায় সহায়ক হবে।

যদিও এনবিআর সংস্কার ও সরকারি চাকুরে বিধি সংস্কারে জারীকৃত এসআরওর ফলে চরম বিশঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে নীতি ও প্রবিধান বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে বিভিন্ন সময় ব্যাংক লুট ও পাচার হওয়া সম্পদ উদ্ধারে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের কোনো নির্দেশনা বাজেটে নেই। বাস্তব অবস্থা হলো ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণের নয় মাসেও ১ টাকা ফেরত আনতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। রীতি অনুযায়ী আজ বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন অর্থ উপদেষ্টা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
‘ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে দেশের অর্থনীতি স্থবির হবে না’
‘ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে দেশের অর্থনীতি স্থবির হবে না’
বড় শিল্পে ভ্যাট বাড়ায় উৎপাদন খরচ বাড়বে
বড় শিল্পে ভ্যাট বাড়ায় উৎপাদন খরচ বাড়বে
সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের সংকট আমলে নেওয়া হয়নি
সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের সংকট আমলে নেওয়া হয়নি
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
সেপ্টেম্বরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নেমে আসবে: গভর্নর
সেপ্টেম্বরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নেমে আসবে: গভর্নর
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে হুমকির মুখে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে হুমকির মুখে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার
কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত
কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে নেই দিকনির্দেশনা
বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে নেই দিকনির্দেশনা
স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য প্রতিযোগিতা কঠিন করে তুলবে
স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য প্রতিযোগিতা কঠিন করে তুলবে
সর্বশেষ খবর
বৃহত্তর বগুড়া সমিতির সভাপতি পাভেল, সম্পাদক মোশাররফ
বৃহত্তর বগুড়া সমিতির সভাপতি পাভেল, সম্পাদক মোশাররফ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় কোরবানির গরুর জন্য আবাসিক হোটেল!
চুয়াডাঙ্গায় কোরবানির গরুর জন্য আবাসিক হোটেল!

৩ মিনিট আগে | হাটের খবর

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলেজ শিক্ষকদের অনলাইন বদলির আবেদন শুরু জুলাইয়ে : শিক্ষা উপদেষ্টা
কলেজ শিক্ষকদের অনলাইন বদলির আবেদন শুরু জুলাইয়ে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্লাস্টিক দূষণ থেকে সমুদ্র রক্ষায়  বৈপ্লবিক আবিষ্কার
প্লাস্টিক দূষণ থেকে সমুদ্র রক্ষায়  বৈপ্লবিক আবিষ্কার

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পশুর হাটে বৃষ্টির পর স্বস্তি
চট্টগ্রামে পশুর হাটে বৃষ্টির পর স্বস্তি

১৮ মিনিট আগে | হাটের খবর

চট্টগ্রামে ট্রেনে-বাসে স্বস্তির ঈদ যাত্রা
চট্টগ্রামে ট্রেনে-বাসে স্বস্তির ঈদ যাত্রা

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নগদের সাবেক এমডি মিশুকসহ নয়জনের নামে মামলা
নগদের সাবেক এমডি মিশুকসহ নয়জনের নামে মামলা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদিকে নেতানিয়াহুর ‘সস্তা সংস্করণ’ বললেন বিলাওয়াল
মোদিকে নেতানিয়াহুর ‘সস্তা সংস্করণ’ বললেন বিলাওয়াল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় প্রতীকী প্লাস্টিক বর্জ্য পরিচ্ছন্নতা অভিযান
মোংলায় প্রতীকী প্লাস্টিক বর্জ্য পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতীত দুরবস্থার গল্প অকপটে বললেন ট্যাক্সি ড্রাইভার খ্যাত অভিনেতা হুন
অতীত দুরবস্থার গল্প অকপটে বললেন ট্যাক্সি ড্রাইভার খ্যাত অভিনেতা হুন

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউরেনিয়াম ত্যাগ নয়, খামেনির স্পষ্ট বার্তা
ইউরেনিয়াম ত্যাগ নয়, খামেনির স্পষ্ট বার্তা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডের সফলতম কোচ গ্যারি স্টিডের বিদায়
নিউজিল্যান্ডের সফলতম কোচ গ্যারি স্টিডের বিদায়

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ৩
প্রবাসীকে নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ৩

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ ও ইমন
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ ও ইমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুল সংবাদ প্রকাশ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা : আজাদ মজুমদার
ভুল সংবাদ প্রকাশ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা : আজাদ মজুমদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পশ্চিমাদের যে হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
পশ্চিমাদের যে হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপি সেলিম ও কামারুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক দুই এমপি সেলিম ও কামারুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে বাড়ছে গাড়ির চাপ
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে বাড়ছে গাড়ির চাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকে পিটিআইয়ের প্যাট্রন-ইন-চিফ ঘোষণা ইমরান খানের
নিজেকে পিটিআইয়ের প্যাট্রন-ইন-চিফ ঘোষণা ইমরান খানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই থেকেই অনলাইনে কলেজ শিক্ষকদের বদলি প্রক্রিয়া শুরু : শিক্ষা উপদেষ্টা
জুলাই থেকেই অনলাইনে কলেজ শিক্ষকদের বদলি প্রক্রিয়া শুরু : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির আগে দিনাজপুরে মাংস কাটার 'খাটিয়া' বিক্রির ধুম
কোরবানির আগে দিনাজপুরে মাংস কাটার 'খাটিয়া' বিক্রির ধুম

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ঈদের সিনেমা ‘টগর’
আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ঈদের সিনেমা ‘টগর’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রংপুরে শেষ সময়ে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
রংপুরে শেষ সময়ে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

হবিগঞ্জে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
হবিগঞ্জে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারত-সমর্থিত ১৪ সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
ভারত-সমর্থিত ১৪ সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদযাত্রায় ভোগান্তি কমাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঈদযাত্রায় ভোগান্তি কমাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?
আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল
শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী
শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র
কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা
সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল
ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি
জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি
গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া
কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক
ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?
এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?
প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না
প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়
সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’
‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!
সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!

নগর জীবন

ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা
ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা

শোবিজ

ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট
ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়
নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে
চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী
হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী

খবর

সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস
সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু

মাঠে ময়দানে

ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...

শোবিজ

হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ
হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ

মাঠে ময়দানে

হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল
হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল

মাঠে ময়দানে

ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড

শোবিজ

আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি
আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি

মাঠে ময়দানে

কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি
কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি

নগর জীবন

ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন

শোবিজ

গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া
গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া

দেশগ্রাম

ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ
ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা

দেশগ্রাম

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

সম্পাদকীয়

প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’

শোবিজ