শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১০:৪৫, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে নেই দিকনির্দেশনা

আবদুল আউয়াল মিন্টু
অনলাইন ভার্সন
বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে নেই দিকনির্দেশনা

নির্বাচিত সরকারের ক্ষেত্রে বাজেটের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন আমরা চার বছর ধরে দেখি। কারণ এক বছরের বাজেটে সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করা সম্ভব না। এই বাজেটের সেই রাজনৈতিক চরিত্র নেই। কোনো প্রতিশ্রুতি এই সরকার আগে দেয়নি, তবে তারা বলেছে সংস্কার করবে।

যে সংস্কারগুলো নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে, তা হলো রাজনৈতিক সংস্কার। কিন্তু এ দেশে বহুমাত্রিক সংস্কার দরকার। সাধারণ মানুষ এমন বাজেট চায়, যা ব্যবসা-বাণিজ্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।

অর্থ উপদেষ্টা বলেছেন, এবারের বাজেট অসামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, উচ্চাভিলাষীও নয়। এবারের বাজেট ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। সমস্যা হলো, বাজেটের একটা রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য থাকে। সেই চরিত্রের বৈশিষ্ট্য যখন দাঁড় করানো হয়, তখন একটি দেশে অবাধ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হয়।

সেই নির্বাচনের আগে প্রতিটি রাজনৈতিক দল একটি ইশতেহার দেয়। সেখানে তারা বলে, দেশের মানুষ যদি আমাদের ভোট দেয়, তাহলে জীবনমান উন্নয়নের জন্য, প্রবৃদ্ধির জন্য আমরা এই কাজগুলো করব। কোনো দল যখন ভোটে জেতে, তখন জনগণ তাদের ইশতেহার যাচাই করে দেখে। তারা বুঝতে চায়, যেসব অঙ্গীকার নির্বাচনের আগে জাতির কাছে করা হয়েছে, সেগুলো বাজেটে নিয়ে আসা হয়েছে কি না। নতুন বাজেটটি সংকুচিত ধরনের বাজেট।

গত ২০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো আকার কমানো হয়েছে। বাজেট দেশের পুরো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড না। বাজেট হলো আয় ও ব্যয়ের হিসাব। বাংলাদেশের মোট জিডিপি যদি দেখি, এটা হলো ৫০০ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাজেট মোট জিডিপির ১২-১৪ শতাংশ। একটা উন্নত দেশের বাজেট মোট জিডিপির ২০ থেকে ২২ শতাংশ হয়ে থাকে। তবে আমাদের দেশে গড়ে তা ১১ থেকে ১২ শতাংশ। বর্তমানে মূল্যস্ফীতি প্রায় ১০ শতাংশ। মজুরির হার বাড়ছে মাত্র ৭ শতাংশ। একটা দেশে মজুরির হারের চেয়ে মূল্যস্ফীতি যদি বেশি থাকে, তাহলে তার অর্থ আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হচ্ছে। আয় বেশি না হলে সঞ্চয় বাড়বে না। বিনিয়োগও হবে না। সরকার বলছে, মূল্যস্ফীতি ৬ থেকে সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে। সে ক্ষেত্রে সঞ্চয় হবে আধা শতাংশ। যে সঞ্চয় হবে, তা ব্যাংকে রাখলে বিনিয়োগ উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে পারবে। সঞ্চয় না বাড়লে বিনিয়োগ হবে না। বিনিয়োগের জন্য একটা সুস্থির পরিবেশ দরকার। দেশে বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি দিন দিন কমে যাচ্ছে। সরকার বলেছে, বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। আমরা দেখতে চাই, বিনিয়োগ কতটুকু বৃদ্ধি পায়।

যখন গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে, তখন ওই সরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। দায়বদ্ধ থাকার অর্থ হলো, জনগণ যেটা চায় এবং নেয়, সেটা দিতে সরকার বাধ্য থাকে। এটাই হলো গণতন্ত্র, যা সামাজিক উন্নয়নের, অর্থনৈতিক উন্নয়নের ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির একমাত্র আস্থা।

রাজনীতি অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে। আবার অর্থনীতি রাজনীতিকে পরিশীলিত করে। এই মুহূর্তে রাজনীতি নেই, অর্থনীতি কোন দিকে যাবে—এটা বলা খুব মুশকিল। বাজেটের মাধ্যমে কিছু সংস্কার আমরা আশা করি। আমরা সংস্কার সংস্কার করছি। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কারের দেখা পেলাম না। কতগুলো সংস্কার আছে, সেগুলোর সঙ্গে রাজনৈতিক দলের কোনো বিরোধ নেই; যেমন—শিক্ষার সংস্কার। দেশে যে শিক্ষাব্যবস্থা আছে, তার সঙ্গে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনার সম্পর্ক নেই। আমরা শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা বাড়াচ্ছি। দেশে অশিক্ষিত বেকারের চেয়ে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেশি। স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার করা যাবে না—এমন কথা তো কেউ বলেনি। চাইলেই অসংখ্য সংস্কার করা যায়। এখন পর্যন্ত কোনো সংস্কার আমার চোখে পড়েনি।

এমন বাজেট প্রয়োজন, যা অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে, বিনিয়োগ বৃদ্ধি করবে। কিন্তু বিনিয়োগ বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। কারণ সঞ্চয় নেই। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কম। দেশের সঞ্চয় যদি না থাকে, তাহলে বিনিয়োগ হবে না। যেকোনো দেশের বিনিয়োগের গড় ৯৭ শতাংশ আসে তার নিজস্ব সঞ্চয় থেকে। বিনিয়োগ কমে যাচ্ছে, সঞ্চয় কমে যাচ্ছে, বেসরকারি খাতে ঋণ কমে যাচ্ছে। এখন বিনিয়োগ যদি কমে যায়, তাহলে দেশে বেকারের সংখ্যা বাড়বে। এতে সামাজিক বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। সামাজিক বিশৃঙ্খলা তৈরি হওয়ার অর্থ এ দেশে কেউ আর্থিক মূলধন বিনিয়োগ করবে না। দেশের জন্য স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতের সংস্কার যদি তাঁরা করেন, উনাদেরও আমরা তাহলে মনে রাখব।

লেখক : এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান
 

এই বিভাগের আরও খবর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না: গভর্নর
রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না: গভর্নর
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’
‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাগরে নেমে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
কক্সবাজারে সাগরে নেমে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন