শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৩, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

*সরকারের বিশ্বাস, আলোচনা দীর্ঘায়িত হলেও ফলপ্রসূ হবে *আলোচনায় ব্যবসায়ীদের লবিস্ট নিয়োগের দাবি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক আরোপে (রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ) দেশের পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন। দেশটির সঙ্গে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে ইতিবাচক ফল না আসায় তাঁদের উদ্বেগ আরো বেড়েছে। 

তারা মনে করছেন, সর্বশেষ ৩৫ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকর হলে দেশের পোশাক খাত বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারাবে। এ জন্য দেশের রপ্তানিকারকদের ৫০ শতাংশের বেশি শুল্ক দিয়ে মার্কিন বাজারে পণ্য রপ্তানি করতে হবে।

রপ্তানিকারক ও বিশ্লেষকরা বলছেন, এতে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি পোশাক কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমন সহস্রাধিক কারখানার অন্তত ১০ লাখ শ্রমিক কর্মহীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। গণমাধ্যমে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন।

এই শুল্ক অনিশ্চয়তায় কার্যাদেশ হারাবে উদ্যোক্তারা। একই সঙ্গে বড় প্রতিযোগী ভিয়েতনাম, ভারত, পাকিস্তানসহ অন্য দেশগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা হারাবে দেশ। এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেশটির সঙ্গে তৃতীয় দফায় বৈঠক করতে চায়। এ জন্য অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক করছে। সরকারের বিশ্বাস, আলোচনা দীর্ঘায়িত হলেও ফলপ্রসূ হবে।

এই প্রেক্ষাপটে ব্যবসায়ীদের আশা, সরকার দর-কষাকষির জন্য প্রয়োজনে লবিইস্ট নিয়োগসহ অন্য দ্বিপক্ষীয় চুক্তি নিশ্চিত করুক। তবে তাঁরা এটাও মনে করেন, আলোচনার বিষয়গুলো বাণিজ্য ও শুল্কের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। নন-ডিজক্লোজার চুক্তি দেশটির সঙ্গে শুল্ক সুবিধা কমিয়ে আনায় বড় বাধা। এ জন্য রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ওপর ৩৫ শতাংশ বাণিজ্য শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে, যা প্রাথমিকভাবে প্রস্তাবিত ৩৭ শতাংশ থেকে সামান্য হ্রাস। বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনাম ২০ শতাংশ শুল্কহার নিশ্চিত করেছে। পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এটি ২৯ শতাংশ; কিন্তু পাকিস্তান আশা করছে, তারা এটি ১০ শতাংশে নিষ্পত্তি করতে পারবে। তাই প্রতিযোগিতায় টিকতে বাংলাদেশকে ১ আগস্টের সময়সীমার মধ্যে আরো অনুকূল দ্বিপক্ষীয় চুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল ৮৪০ কোটি ডলারের, যার মধ্যে ৭৩৪ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানিও ছিল। একই বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশের আমদানি ছিল ২২০ কোটি ডলারের।

এ ব্যাপারে তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পাল্টা শুল্কারোপের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এ জন্য ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে দর-কষাকষির জন্য লবিইস্ট নিয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন তারা। তবে আলোচনার মাঝামাঝি পর্যায়ে এসে সরকারের লবিইস্ট নিয়োগের বিষয়ে তেমন আগ্রহ নেই। অবশ্য দেশটির সঙ্গে আগামী সপ্তাহে তৃতীয় পর্যায়ের বৈঠক করার পরিকল্পনা রয়েছে বাণিজ্য উপদেষ্টার।

বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক নিয়ে যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে, তা সঠিক পথে আছে বলে তিনি মনে করছেন। তিনি বলেন, প্রতিটি পয়েন্ট ধরে ধরে আলোচনা করেছেন তাঁরা। তবে আলোচনার বিষয়গুলো বাণিজ্য ও শুল্কের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। দেশটির সঙ্গে শুল্ক সুবিধা কমিয়ে আনতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

১ আগস্টের আগে আলোচনা ফলপ্রসূ না হলে ৭ আগস্টের পর রপ্তাানি করা পণ্য নিয়ে শুল্ক গুনতে হবে উল্লেখ করে অনন্ত গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ইনামুল হক খান বলেন, ৩৫ শতাংশ শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ সক্ষমতা হারাবে। 

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে ক্রেতারা পণ্য গ্রহণ নিয়ে কোনো নেতিবাচক বার্তা না দিলেও সরকারকে শক্তভাবে তা মোকাবেলা করতে হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। তাঁর আশঙ্কা, ৭ জুলাইয়ের পর যাঁরা পণ্য রপ্তানি করেছেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের ক্রেতাদের বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়তে হবে।

বাজারটিতে রপ্তানির নতুন সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে উল্লেখ করে বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক ও ট্যাড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশিকুর রহমান তুহিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করে যদি বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশের তুলনায় এই বাড়তি শুল্কহার কমিয়ে আনা যায়, তাহলে উল্টো বাজারটিতে রপ্তানির নতুন সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। তবে প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশের শুল্কহার যদি বেশি হয়, তাহলে এই বাজার ধীরে ধীরে হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে, যা অর্থনীতিতে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে পারে।

তুহিন জানান, ৯ এপ্রিল থেকে মার্কিন প্রশাসনের অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২২ শতাংশ ছাড়িয়ে যাওয়ার ফলে তীব্র ধাক্কা খেয়েছে, যা প্রথম প্রান্তিকে গড়ে ১৬ শতাংশ ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশনের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, মে মাসে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি ৫২ কোটি ৩২ লাখ ডলারে নেমে এসেছে, যা এপ্রিলে ৭২ কোটি ৬৮ লাখ ডলার থেকে ২৮ শতাংশ কমেছে। এই পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায় ১ আগস্ট থেকে শুরু করে সমস্ত বাংলাদেশি রপ্তানিতে ৩৫ শতাংশ শুল্ক প্রয়োগ করা হলে আগামী মাসগুলোতে পরিস্থিতি কতটা খারাপ হতে পারে।

গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ৬০টি দেশের ওপর বিভিন্ন হারে পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা করে; ৭ এপ্রিল তিন মাসের জন্য তা স্থগিতও করে, যার মেয়াদ ছিল ৯ জুলাই পর্যন্ত। গত ৮ জুলাই প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো এক চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য জানিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে তাঁরা ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন, যা ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে।

১০ লাখ শ্রমিক কর্মহীন হওয়ার শঙ্কা

সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তার বিষয় হলো, এই বহুমুখী ধাক্কা শ্রমবাজারেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। নতুন চাকরির সুযোগ সৃষ্টি না হয়ে বরং কাজ হারানোর আশঙ্কা বাড়বে। এতে দারিদ্র্য ও বেকারত্ব বাড়বে, পরিবারে আয় কমবে এবং সামগ্রিকভাবে অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা, হতাশা ও সামাজিক অস্থিরতা বাড়বে, যা দেশের অর্থনীতিতে বিদ্যমান চাপকে আরো জটিল করে তুলবে। বন্ধের ঝুঁকিতে থাকা এমন সহস্রাধিক কারখানার অন্তত ১০ লাখ শ্রমিক কর্মহীন হওয়ার আশঙ্কা করছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

পোশাক রপ্তানিকারকরা জানান, বছরে পাঁচ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে এমন পোশাক কারখানার সংখ্যা ৪৫০। এগুলো ছোট কারখানা হিসেবে পরিচিত। এসব কারখানায় গড়ে ৭০০ জন শ্রমিক কাজ করেন। ফলে মোট শ্রমিকসংখ্যা দাঁড়ায় সোয়া তিন লাখের মতো। অন্যদিকে মাঝারি হিসেবে পরিচিত কারখানার সংখ্যা ৭০০। এগুলো বছরে পাঁচ থেকে ২০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে। এসব কারখানায় গড়ে এক হাজার শ্রমিক কাজ করেন। ফলে মাঝারি কারখানায় প্রায় সাত লাখ শ্রমিক কাজ করছেন, যার বড় একটি অংশ নারী।

বিজিএমইএ সূত্র বলেছে, ছোট-মাঝারি মিলে এক হাজার ১০০টির বেশি কারখানায় ১০ লাখ শ্রমিক কাজ করছেন। বাড়তি শুল্ক কার্যকর হলে এসব কারখানা বড় ধরনের ঝুঁকির মুখে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

পোশাক রপ্তানিকারকরা বলেছেন, ছোট-মাঝারি কারখানাগুলোর সক্ষমতায় ঘাটতি আছে। বাড়তি শুল্কের চাপ এসব প্রতিষ্ঠান সামাল দিতে পারবে না। ফলে ক্রয়াদেশ বা অর্ডার পাবে না তারা। ক্রয়াদেশ না পেলে কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হবে। চাকরি হারাবেন লাখ লাখ শ্রমিক।

কী করবে সরকার

সরকারের নীতিনির্ধারক সূত্রে জানা গেছে, সরকার এমন সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে কিছু কৌশল নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্র থেকে ‘জিটুজি’ (সরকার থেকে সরকার) চুক্তির মাধ্যমে প্রায় তিন লাখ টন গম আমদানি করতে সম্মত হয়েছে বলে জানা গেছে। এর সম্ভাব্য মূল্য ভারত, রাশিয়া বা ইউক্রেন থেকে আমদানি করা গমের তুলনায় প্রতি টনে ২০-২৫ মার্কিন ডলার বেশি হতে পারে। একইভাবে বোয়িং বিমান কেনা এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা, গ্যাস টারবাইন, সেমিকন্ডাক্টর ও চিকিৎসা সরঞ্জামের আমদানিতে শুল্ক সমন্বয়ের বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ‘রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ’ নীতির ফলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত (আরএমজি) সবচেয়ে বেশি চাপের মুখে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানি মাত্র ০.২৫ শতাংশ এবং বাণিজ্য উদ্বৃত্ত ৬.২ বিলিয়ন ডলার হলেও দেশটিকে ৩৫ শতাংশ শুল্কের আওতায় আনা হয়েছে, যা ১৪টি লক্ষ্যভুক্ত দেশের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ। অথচ আরএমজি খাত বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশের বেশি এবং প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক, যাঁদের বেশির ভাগই নারী, এই খাতের ওপর নির্ভরশীল। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একক রপ্তানি বাজার, যেখানে প্রতিবছর প্রায় আট বিলিয়ন ডলারের পোশাক যায়।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
আগামী তিন বছর বাংলাদেশকে ৩ বিলিয়ন ডলার করে দেবে বিশ্বব্যাংক
আগামী তিন বছর বাংলাদেশকে ৩ বিলিয়ন ডলার করে দেবে বিশ্বব্যাংক
সর্বশেষ খবর
গৌরনদীতে বিএনপির আয়োজনে শহীদদের স্মরণসভা
গৌরনদীতে বিএনপির আয়োজনে শহীদদের স্মরণসভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ
শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি
ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান
চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ
ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন
দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান
‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি
বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর জেলা কারাগারে 
সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
দিনাজপুর জেলা কারাগারে  সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত
বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’
‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’
‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন
অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা