শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৪, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

রাজনৈতিক অস্থিরতা, অনিশ্চিত ব্যাবসায়িক পরিবেশ আর অবকাঠামোগত দুর্বলতার ঘূর্ণাবর্তে থমকে দাঁড়িয়েছে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের স্বপ্ন। লাখো মানুষের কর্মসংস্থান আর শিল্পায়নের মহাপরিকল্পনা অনেকটাই ফিকে হয়ে আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যে উঠে এসেছে এক অপ্রত্যাশিত চিত্র—গেল মার্চ প্রান্তিকে অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছে মাত্র এক লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯৩.৪৬ শতাংশ কম। বিনিয়োগ কমার পাশাপাশি বিনিয়োগ তুলে নেওয়ার প্রবণতাও বেড়েছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আস্থাহীনতা আর অনিশ্চয়তার এই দীর্ঘ ছায়া দেশের প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের ভবিষ্যেক হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।

অর্থনৈতিক অঞ্চলেও এফডিআই নেতিবাচক : দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি এখন আস্থার সংকটে ভুগছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়েছে অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) ওপর। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গেল মার্চ প্রান্তিকে অর্থনৈতিক অঞ্চলে এফডিআই এসেছে মাত্র এক লাখ ডলার, যা আগের বছরের অক্টোবর-ডিসেম্বরের তুলনায় ৯৩.৪৬ শতাংশ কম। শুধু তাই নয়, গত বছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় দ্বিতীয় প্রান্তিকে এই বিনিয়োগ কমেছে ৮৩.১১ শতাংশ।


উদ্বেগজনকভাবে অনেকেই বিনিয়োগ তুলেও নিচ্ছেন বলে জানা যায়। অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, ব্যাবসায়িক পরিবেশের অবনতি, উচ্চ সুদহার ও করের বোঝা এবং সহায়ক অবকাঠামোর অভাব সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগকে নিরুৎসাহ করছে। এটি নতুন উৎপাদন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে।

 রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও আস্থার সংকট : অর্থনীতিবিদরা বলছেন, নতুন বিনিয়োগ না হলে উৎপাদন বাড়বে না এবং কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে না—এটাই বাস্তবতা।

তাঁদের মতে, বর্তমানে বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি গভীর আস্থার সংকটে ভুগছে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরি বলেন, ‘বিনিয়োগ নেতিবাচক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি বিনিয়োগবান্ধব নয়। সামাজিক, রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা উৎসাহিত হওয়ার কথা নয় এবং হচ্ছেনও না।’ তিনি আরো যোগ করেন, মূলধনী যন্ত্রপাতি ও বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে, যার নেতিবাচক চিত্র ইপিজেডসহ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতেও স্পষ্ট।
 

ড. মুজেরির বিশ্বাস, ‘যত দিন একটি রাজনৈতিক তথা নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব না নেবে, তত দিন বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি হবে না। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার কথা, তখন একটি অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার এলে বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করি।’

পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়ছে এবং এর প্রভাব সরাসরি বিনিয়োগের ওপর পড়ছে। বিনিয়োগের জন্য স্থিতিশীলতা জরুরি।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবিরও মনে করেন, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং রাজনৈতিক সরকার না আসায় বিনিয়োগকারীরা আস্থা পাচ্ছেন না।

পাতত মাত্র পাঁচটি ইজেডের উন্নয়ন : সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইজেড) করার কথা বলেছিল বিগত সরকার। কিন্তু বেশির ভাগ অর্থনৈতিক অঞ্চলে সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত না হওয়ায় আপাতত সরকারি মাত্র পাঁচটি ইজেডের উন্নয়ন করতে চায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।

বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ সম্প্রতি জানিয়েছেন, ‘এই মুহূর্তে দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির প্রয়োজন নেই। আগামী ১০ বছরে ১০টি তৈরি করা গেলে তা বাংলাদেশের জন্য যথেষ্ট হবে। তবে শুরুতে পাঁচটি ইজেড উন্নয়নে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। আগামী দু-এক বছরে এর বাইরে কাজ করবে না বেজা।’

অপ্রস্তুত প্লট ও অবকাঠামোগত দুর্বলতা : ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে রাস্তাঘাট, গ্যাস, ইউটিলিটিসহ প্রয়োজনীয় সহায়ক অবকাঠামো সম্প্রসারণ হয়নি। এই অবকাঠামোগত দুর্বলতা বিনিয়োগকারীদের নিরুৎসাহ করছে।

 ড. মাহফুজ কবির জানান, ‘অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ না করার প্রধান কারণ হচ্ছে সেখানকার প্লটগুলো এখনো প্রস্তুত নয়। এ ক্ষেত্রে যে মডেল অনুসরণ করা হয়েছে তাতে ভুল ছিল। বিশ্বের অন্যান্য দেশে বিনিয়োগকারীদের প্লট রেডি করে দেওয়া হয়, তাঁরা শুধু মেশিনারিজ বসিয়ে উৎপাদন শুরু করেন। কিন্তু বাংলাদেশে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়। কিছু অঞ্চলে জমি নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে বিরোধও সৃষ্টি হয়েছে।’

তিনি দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল মিরসরাইয়ের উদাহরণ দিয়ে বলেন, সেখানে উদ্যোক্তারা চাহিদা মতো ইউটিলিটি সেবা পাচ্ছেন না, এখনো পানির সরবরাহ নিশ্চিত করা যায়নি। পানি, গ্যাস কিংবা বিদ্যুৎ না পেলে বিনিয়োগ হবে কিভাবে? বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেছেন। এখন তাঁরা তাঁদের বিনিয়োগ গুটিয়ে নিচ্ছেন।’

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার জন্য অনেকে আসতে চান, কিন্তু এসে যখন অব্যবস্থাপনা দেখেন, তখন তাঁরা বিনিয়োগ অন্য দেশে স্থানান্তর করেন। অর্থনৈতিক অঞ্চলে সেটাই হচ্ছে। একটি পোশাক কারখানা দিতে ৬০-৭০টি অনুমতির প্রয়োজন হয়। সেখানে দীর্ঘ সময় লেগে যায়, যেটা ভিয়েতনাম বা অন্য প্রতিযোগী দেশে লাগে না।

ইপিজেডেও বিনিয়োগ কমেছে : অর্থনৈতিক অঞ্চলের পাশাপাশি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) চিত্রও হতাশাজনক। গেল মার্চ প্রান্তিকে ইপিজেডে বিনিয়োগ কমেছে ১৯.৫৯ শতাংশ। অন্যদিকে জুলাই আন্দোলনের পর পরবর্তী ছয় মাসে অর্থাৎ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেডগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ২২.৩৩ শতাংশ বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রসেসিং জোন কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। তবে বিনিয়োগ কমলেও এই সময় ইপিজেড থেকে রপ্তানি বেড়েছে ২২.৪১ শতাংশ, যেখানে ইপিজেড বহির্ভূত রপ্তানি বেড়েছে ১২.৮৪ শতাংশ।

বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান জানান, বৈশ্বিক ও দেশের অভ্যন্তরীণ নানা কারণে গত ছয় মাসে ইপিজেডগুলোতে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২২ শতাংশ কমে গেছে। তবে বিনিয়োগ কমলেও রপ্তানি বেড়েছে। তিনি আশা করেন, সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীরা ইতিবাচক সাড়া দিচ্ছেন এবং বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়বে।

সরকারের কৌশল পরিবর্তন : চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেন, ‘অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়ে আমরা অনেক বড় বড় কথা বলেছি। সরকারের একটা ক্যাপাসিটি আছে। এর বাইরে আরো বড় কোনো প্রকল্প হাতে নিলে যখন সেটা বাস্তবায়ন করা যাবে না, তখন সেই প্রকল্পটির বাস্তবায়নের সময় বাড়তে থাকে। তাহলে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ কিভাবে বাড়বে? আমাদের আরো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। তিনি স্বীকার করেন এই পরিবর্তন সময় সাপেক্ষ।’

বিনিয়োগ বাড়ানোর উপায় : অর্থনীতিবিদরা দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নত করার জন্য বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে : রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলা, করহার ও সুদহার যৌক্তিক মাত্রায় আনা, জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করে শিল্পোৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানো এবং অবকাঠামো ও নীতি সহায়ক ব্যবস্থার সংস্কার করা।

তাঁদের মতে, বিদেশি বিনিয়োগ একটি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি আস্থার সংকটে ভুগছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, নিরপেক্ষ অর্থনৈতিক নীতি ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ ছাড়া এ সংকট কাটানো সম্ভব নয়। এখনই সময় বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে গঠনমূলক পদক্ষেপ গ্রহণের।

অর্থনীতিবিদরা শুধু বিদেশি নয়, দেশি বিনিয়োগকারীদের জন্যও বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরির পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, বেসরকারি খাতে ঋণের কোনো চাহিদাই নেই, এই স্থবিরতা গত ২০-২২ বছরে দেখা যায়নি। ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করতে, ব্যবসা সহায়ক যে পরিবেশ দরকার সেটা তাঁরা পাচ্ছেন না। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে সুযোগ-সুবিধা আরো বাড়াতে হবে এবং প্রয়োজনে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বাড়াতে আরো সহায়তা করতে হবে।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে বিদেশি বিনিয়োগে এক ধরনের স্থবিরতা চলছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও বিনিয়োগের অনুকূল ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারে কিছু সূচকের উন্নতি হয়েছে, যা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কযুদ্ধের কারণে কিছু চীনা বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসতে পারে। এসব বিনিয়োগকারী স্থানীয় রুগ্ণ কারখানা অধিগ্রহণ করতে পারেন। জ্বালানি সমস্যার সমাধান, বিনিয়োগ সহায়ক অবকাঠামো উন্নয়ন, লাল ফিতার দৌরাত্ম্য কমানো গেলে বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়ার অনেক সুযোগ আছে। এ জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা জরুরি।’

তিনি বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের পরিবেশ দিতে হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলের সমস্যাগুলো টার্গেট করে তা সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে এখানে উদ্যোক্তাদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর জন্য কাজ করতে হবে।

সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার ২০২৫
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার ২০২৫
শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়
শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়
সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার
সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই
মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
সর্বশেষ খবর
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন