শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৫

বঙ্গবন্ধু হত্যা : সামরিক ও বেসামরিক নেতৃত্বের ব্যর্থতা

মে. জে. (অব.) এটিএম আবদুল ওয়াহ্‌হাব
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা : সামরিক ও বেসামরিক নেতৃত্বের ব্যর্থতা

১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে আমি চট্টগ্রামে কর্মরত ছিলাম। ওই দিন সকাল ৭টায় রেডিও খুললেই শরিফুল হক ডালিমের কণ্ঠের আওয়াজ শুনতে পাই। তিনি বলতে থাকেন, 'স্বৈরশাসক শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে।' সঙ্গে সঙ্গে ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার গোলাম দস্তগীরের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করি। তার টেলিফোন ব্যস্ত পাই। আমি টেলিফোন অ্যাক্সচেঞ্জে টেলিফোন করলে তারা জানায় ব্রিগেড কমান্ডার ঢাকার খবর জানেন। আমি তখনই আমার ইউনিটের কোয়ার্টার গার্ড ও সৈনিকদের সতর্ক করি এবং অফিসে চলে আসি। একটি স্কট নিয়ে ব্রিগেড হেডকোর্টার্সে আসি। সেখানে দেখি ব্রিগেড কমান্ডার একা পিএ'র রুম থেকে ডিজিএফআই ডিজি ব্রিগেডিয়ার আবদুর রউফের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করছেন। ব্রিগেড কমান্ডার বলছেন, সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহর টেলিফোন বিচ্ছিন্ন। উপ-সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাসায় অবস্থান করছেন না। আরও বলতে শুনি জেনারেল জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে।

সেনা বাহিনীর কোনো ইউনিট মুভ করলে জিএস ব্রাঞ্চের অনুমতি লাগে। সেনা সদর তথা এমও ডাইরেক্টর, এমআই ডাইরেক্টর, ট্রেনিং ডাইরেক্টরের অজান্তে কোনো ইউনিট মুভ করতে পারে না। তার ওপরে ট্যাঙ্ক ও আর্টিলারিসহ মুভ। প্রথম বেঙ্গল ক্যাভেলরি ও দ্বিতীয় ফিল্ড আর্টিলারি ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ হত্যাকাণ্ডে দায়িত্ব পালন করে। এই ইউনিটের নেতৃত্ব দেয় যথাক্রমে মেজর ফারুক ও মেজর রশীদ। এই দুটি ইউনিট ৪৬ ব্রিগেডের অধীন। ৪৬ ব্রিগেডও ইউনিটদ্বয়ের মুভ সম্পর্কে কিছুই জানত না। ডিজিএফআই এই মুভ সম্পর্কে কিছুই জানত না। এখন প্রশ্ন হলো, এসব ইউনিটের কর্মরত অধিনায়ক কারা ছিলেন, তাদের কী দায়িত্ব ছিল এবং তারা ব্যর্থ হলেন কেন? এসব ইউনিটের দায়িত্বে যারা ছিলেন তাদের দেশবাসী জানেন। কোনো ইউনিট ঊর্ধ্বতন অথরিটির লিখিত আদেশ ছাড়া যেন মুভ করতে এবং গুলি চালাতে না পারে সেটি নিশ্চিত করা ছিল ওই অধিনায়কদের। ইউনিটদ্বয় বেরিয়ে বর্তমান হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জড়ো হয়। সেখানে তারা টার্গেট ঠিক করে ও রিগ্রুপিং করে। ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধুর বাসা ও অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। এরপরও সেনা সদর বা ডিজিএফআই কিছুই বুঝতে পারল না।

প্রত্যেক অধিনায়কের অভিজ্ঞতা অপর্যাপ্ত ছিল; যেমন সেনাপ্রধান/উপ-সেনাপ্রধান, যুদ্ধ শুরুর আগে ছিলেন মেজর পদমর্যাদায়। দেশ স্বাধীনের পর কোনোরকম কমান্ড বা অভিজ্ঞতা ছাড়াই মেজর জেনারেল র‌্যাংকে পদোন্নতি পান। ১৯৭১ সালে মেজর জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার ও কর্নেল পদে হাতেগোনা দুই-তিনজন মাত্র বাঙালি ছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পাকিস্তানে বন্দী অবস্থার অফিসার-সৈনিকরা ১৯৭৩-৭৪ সালে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দুই-তিন বছর জেল খেটে তারা মানসিকভাবে বিধ্বস্ত ছিলেন। বাংলাদেশে ফিরে দেখলেন মুক্তিযোদ্ধারা দুই বছরের সিনিয়রিটি পেয়েছেন। এতে পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসাররা মানসিকভাবে নিজেদের ছোট ভাবতে থাকেন। দুই-এক বছর চাকরি করার পর যখন দেখল তাদের অবস্থান দৃঢ় তখন তারা বঙ্গবন্ধু তথা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন কামনা করে ও সুযোগ খুঁজতে থাকে। তারা একটা বড় সুযোগ পেয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান একই কোর্সের হলেও মেধা তালিকা মোতাবেক মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহর চেয়ে সিনিয়র ছিলেন। অথচ সেনাপ্রধান হলেন মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ। অন্যদিকে মেজর জেনারেল শফিউল্লাহর সেনাপ্রধান হওয়া মেনে নেননি। সেনাবাহিনীতে সিনিয়র কেউ অতিক্রান্ত হলে তাদের অবসর দেওয়া হয় কিন্তু এক্ষেত্রে তা হয়নি। উপপ্রধান হিসেবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বিশেষ কোনো ডিউটি ছিল না। তিনি পাকিস্তান ফেরত সিনিয়র অফিসারদের নিয়ে অফিসে দেনদরবার করতেন। জিয়াউর রহমান যখন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন তখন পাকিস্তান প্রত্যাবর্তন অফিসাররা রাতারাতি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হন। এখন জিয়াকে না হলেও তাদের চলে! তাদের ভিত এখন শক্ত। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ একটা গৌরবের ব্যাপার। পাকিস্তান ফেরতরা এই গৌরবকে ধূলিসাৎ করতে চায়। উইকিলিকসে বাংলাদেশ পুস্তকে দেখলাম একজন পাকিস্তান ফেরত মেজর পরে জেনারেল যিনি আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ছিলেন তিনিও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চান না, তিনি চান বিএনপিকে। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস যুদ্ধকালীন সময় জুনিয়র নেতৃত্ব তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নেননি। তারা তার বিরোধিতা করেছেন। অপরপক্ষে সিনিয়র নেতৃত্ব মোশতাক আহমদ তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্ব মনেপ্রাণে মেনে নেননি। তিনি কলকাতায় বসে আমেরিকান কনসুলেটের মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে তৎপর ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর জুনিয়র নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে ধরে। জুনিয়র নেতৃত্ব ও মোশতাক আহমদ বঙ্গবন্ধুকে তাজউদ্দীন আহমদের বিরুদ্ধে কানভারি করেন। মোশতাক আহমদ বঙ্গবন্ধুকে বলেন যে, তাজউদ্দীন আহমদ চাননি যে, বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগার থেকে ফিরে আসুক। ছাত্রজীবনে শরিফুল হক ডালিম মোনায়েম খানের ছাত্রদল এনএসএফ (ন্যাশনাল স্টুডেন্ট ফ্রন্ট) করত। দেশ স্বাধীনের পরে পূর্বশত্রুতার কারণে কুমিল্লার এক আওয়ামী লীগের এমপির বাড়ির জানালা দিয়ে স্টেনগান রেখে তাকে বন্দী ও নির্যাতন করে। এটা একটা গুরুতর অপরাধ ছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডালিমকে আর্মি এক্যাট-১৬ ধারা মতে চাকরি থেকে বিদায় দেওয়া হয়। ওই সময় একদিন মেজর নূরের অফিসে আমি অবস্থান করছিলাম। মেজর নূর এমও ডাইরেক্টে কর্মরত ছিল। সে কুমিল্লায় মেজর ডালিমের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করছিল। আমি সেই আলাপ শুনি। মেজর নূর মেজর ডালিমকে বলে যে, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান তাদের সঙ্গে আছেন। তাদের কোনো ভয় নেই। মেজর নূরকে পরে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়। ১৫ আগস্ট এই মেজর ডালিম, মেজর নূর, মেজর শাহরিয়ার রশীদ, মেজর রাশেদ চৌধুরী ও অন্যরা বঙ্গবন্ধু হত্যায় অংশগ্রহণ করেন। তারা সবাই শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে চাকরি থেকে বহিষ্কৃত ছিল। ক্যাপ্টেন ডালিম ও ক্যাপ্টেন নূর দুজনই পর্যায়ক্রমে কর্নেল এমএজি ওসমানীর এডিসি ছিল ও তার প্রিয়ভাজন ছিল। একটি ঘটনা উল্লেখ না করলেই নৈতিকতার অবমাননা হবে। একজন ক্যাপ্টেন যুদ্ধের সময় নিজে নিজ পায়ে গুলি করে আহত হয়ে হাসপাতালে কালযাপন করেন। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে দূরে থাকেন। এ একটি কোর্ট মার্শাল অপরাধ। তাকে কর্নেল ওসমানী বীরউত্তম খেতাব প্রদান করেন। ১৫ আগস্ট ওই অফিসার ঢাকায় একটা পদাতিক ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ছিলেন। তখন ব্রিগেড কমান্ডার তাকে তার ব্যাটালিয়নকে হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। তখন তিনি বলেন, তার ডায়রিয়া হয়েছে। তিনি এ কাজ করতে পারবেন না। আর্মির আইন অত্যন্ত কঠিন, দুর্বল নেতৃত্বের কারণে এগুলোর প্রয়োগ হয়নি। মেজর ডালিম ও মেজর নূরকে কোর্ট মার্শালের মাধ্যমে শাস্তি প্রদান করা উচিত ছিল। তা না করে আর্মি এক্যাট-১৬ মাধ্যমে একটিমাত্র পত্র দিয়ে বিদায় দেওয়া হয়। বিচারের মাধ্যমে শাস্তি প্রদান করলে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে সাহস পেত না। যাদের হাতে অস্ত্র দেওয়া হয় তাদের শাস্তি প্রদান কঠিন হয়। এ ছাড়া পাকিস্তানের বন্ধু হেনরি কিসিঞ্জার ঢাকায় নিযুক্ত সিআইএ স্টেশন চিফ মার্কস ফিলিফসের মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডে মদদ জুগিয়েছিলেন।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা ও সংসদ সংদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা