শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৫

বঙ্গবন্ধু হত্যা : সামরিক ও বেসামরিক নেতৃত্বের ব্যর্থতা

মে. জে. (অব.) এটিএম আবদুল ওয়াহ্‌হাব
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা : সামরিক ও বেসামরিক নেতৃত্বের ব্যর্থতা

১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে আমি চট্টগ্রামে কর্মরত ছিলাম। ওই দিন সকাল ৭টায় রেডিও খুললেই শরিফুল হক ডালিমের কণ্ঠের আওয়াজ শুনতে পাই। তিনি বলতে থাকেন, 'স্বৈরশাসক শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে।' সঙ্গে সঙ্গে ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার গোলাম দস্তগীরের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করি। তার টেলিফোন ব্যস্ত পাই। আমি টেলিফোন অ্যাক্সচেঞ্জে টেলিফোন করলে তারা জানায় ব্রিগেড কমান্ডার ঢাকার খবর জানেন। আমি তখনই আমার ইউনিটের কোয়ার্টার গার্ড ও সৈনিকদের সতর্ক করি এবং অফিসে চলে আসি। একটি স্কট নিয়ে ব্রিগেড হেডকোর্টার্সে আসি। সেখানে দেখি ব্রিগেড কমান্ডার একা পিএ'র রুম থেকে ডিজিএফআই ডিজি ব্রিগেডিয়ার আবদুর রউফের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করছেন। ব্রিগেড কমান্ডার বলছেন, সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহর টেলিফোন বিচ্ছিন্ন। উপ-সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাসায় অবস্থান করছেন না। আরও বলতে শুনি জেনারেল জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে।

সেনা বাহিনীর কোনো ইউনিট মুভ করলে জিএস ব্রাঞ্চের অনুমতি লাগে। সেনা সদর তথা এমও ডাইরেক্টর, এমআই ডাইরেক্টর, ট্রেনিং ডাইরেক্টরের অজান্তে কোনো ইউনিট মুভ করতে পারে না। তার ওপরে ট্যাঙ্ক ও আর্টিলারিসহ মুভ। প্রথম বেঙ্গল ক্যাভেলরি ও দ্বিতীয় ফিল্ড আর্টিলারি ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ হত্যাকাণ্ডে দায়িত্ব পালন করে। এই ইউনিটের নেতৃত্ব দেয় যথাক্রমে মেজর ফারুক ও মেজর রশীদ। এই দুটি ইউনিট ৪৬ ব্রিগেডের অধীন। ৪৬ ব্রিগেডও ইউনিটদ্বয়ের মুভ সম্পর্কে কিছুই জানত না। ডিজিএফআই এই মুভ সম্পর্কে কিছুই জানত না। এখন প্রশ্ন হলো, এসব ইউনিটের কর্মরত অধিনায়ক কারা ছিলেন, তাদের কী দায়িত্ব ছিল এবং তারা ব্যর্থ হলেন কেন? এসব ইউনিটের দায়িত্বে যারা ছিলেন তাদের দেশবাসী জানেন। কোনো ইউনিট ঊর্ধ্বতন অথরিটির লিখিত আদেশ ছাড়া যেন মুভ করতে এবং গুলি চালাতে না পারে সেটি নিশ্চিত করা ছিল ওই অধিনায়কদের। ইউনিটদ্বয় বেরিয়ে বর্তমান হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জড়ো হয়। সেখানে তারা টার্গেট ঠিক করে ও রিগ্রুপিং করে। ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধুর বাসা ও অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। এরপরও সেনা সদর বা ডিজিএফআই কিছুই বুঝতে পারল না।

প্রত্যেক অধিনায়কের অভিজ্ঞতা অপর্যাপ্ত ছিল; যেমন সেনাপ্রধান/উপ-সেনাপ্রধান, যুদ্ধ শুরুর আগে ছিলেন মেজর পদমর্যাদায়। দেশ স্বাধীনের পর কোনোরকম কমান্ড বা অভিজ্ঞতা ছাড়াই মেজর জেনারেল র‌্যাংকে পদোন্নতি পান। ১৯৭১ সালে মেজর জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার ও কর্নেল পদে হাতেগোনা দুই-তিনজন মাত্র বাঙালি ছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পাকিস্তানে বন্দী অবস্থার অফিসার-সৈনিকরা ১৯৭৩-৭৪ সালে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দুই-তিন বছর জেল খেটে তারা মানসিকভাবে বিধ্বস্ত ছিলেন। বাংলাদেশে ফিরে দেখলেন মুক্তিযোদ্ধারা দুই বছরের সিনিয়রিটি পেয়েছেন। এতে পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসাররা মানসিকভাবে নিজেদের ছোট ভাবতে থাকেন। দুই-এক বছর চাকরি করার পর যখন দেখল তাদের অবস্থান দৃঢ় তখন তারা বঙ্গবন্ধু তথা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন কামনা করে ও সুযোগ খুঁজতে থাকে। তারা একটা বড় সুযোগ পেয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান একই কোর্সের হলেও মেধা তালিকা মোতাবেক মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহর চেয়ে সিনিয়র ছিলেন। অথচ সেনাপ্রধান হলেন মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ। অন্যদিকে মেজর জেনারেল শফিউল্লাহর সেনাপ্রধান হওয়া মেনে নেননি। সেনাবাহিনীতে সিনিয়র কেউ অতিক্রান্ত হলে তাদের অবসর দেওয়া হয় কিন্তু এক্ষেত্রে তা হয়নি। উপপ্রধান হিসেবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বিশেষ কোনো ডিউটি ছিল না। তিনি পাকিস্তান ফেরত সিনিয়র অফিসারদের নিয়ে অফিসে দেনদরবার করতেন। জিয়াউর রহমান যখন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন তখন পাকিস্তান প্রত্যাবর্তন অফিসাররা রাতারাতি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হন। এখন জিয়াকে না হলেও তাদের চলে! তাদের ভিত এখন শক্ত। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ একটা গৌরবের ব্যাপার। পাকিস্তান ফেরতরা এই গৌরবকে ধূলিসাৎ করতে চায়। উইকিলিকসে বাংলাদেশ পুস্তকে দেখলাম একজন পাকিস্তান ফেরত মেজর পরে জেনারেল যিনি আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ছিলেন তিনিও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চান না, তিনি চান বিএনপিকে। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস যুদ্ধকালীন সময় জুনিয়র নেতৃত্ব তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নেননি। তারা তার বিরোধিতা করেছেন। অপরপক্ষে সিনিয়র নেতৃত্ব মোশতাক আহমদ তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্ব মনেপ্রাণে মেনে নেননি। তিনি কলকাতায় বসে আমেরিকান কনসুলেটের মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে তৎপর ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর জুনিয়র নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে ধরে। জুনিয়র নেতৃত্ব ও মোশতাক আহমদ বঙ্গবন্ধুকে তাজউদ্দীন আহমদের বিরুদ্ধে কানভারি করেন। মোশতাক আহমদ বঙ্গবন্ধুকে বলেন যে, তাজউদ্দীন আহমদ চাননি যে, বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগার থেকে ফিরে আসুক। ছাত্রজীবনে শরিফুল হক ডালিম মোনায়েম খানের ছাত্রদল এনএসএফ (ন্যাশনাল স্টুডেন্ট ফ্রন্ট) করত। দেশ স্বাধীনের পরে পূর্বশত্রুতার কারণে কুমিল্লার এক আওয়ামী লীগের এমপির বাড়ির জানালা দিয়ে স্টেনগান রেখে তাকে বন্দী ও নির্যাতন করে। এটা একটা গুরুতর অপরাধ ছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডালিমকে আর্মি এক্যাট-১৬ ধারা মতে চাকরি থেকে বিদায় দেওয়া হয়। ওই সময় একদিন মেজর নূরের অফিসে আমি অবস্থান করছিলাম। মেজর নূর এমও ডাইরেক্টে কর্মরত ছিল। সে কুমিল্লায় মেজর ডালিমের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করছিল। আমি সেই আলাপ শুনি। মেজর নূর মেজর ডালিমকে বলে যে, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান তাদের সঙ্গে আছেন। তাদের কোনো ভয় নেই। মেজর নূরকে পরে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়। ১৫ আগস্ট এই মেজর ডালিম, মেজর নূর, মেজর শাহরিয়ার রশীদ, মেজর রাশেদ চৌধুরী ও অন্যরা বঙ্গবন্ধু হত্যায় অংশগ্রহণ করেন। তারা সবাই শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে চাকরি থেকে বহিষ্কৃত ছিল। ক্যাপ্টেন ডালিম ও ক্যাপ্টেন নূর দুজনই পর্যায়ক্রমে কর্নেল এমএজি ওসমানীর এডিসি ছিল ও তার প্রিয়ভাজন ছিল। একটি ঘটনা উল্লেখ না করলেই নৈতিকতার অবমাননা হবে। একজন ক্যাপ্টেন যুদ্ধের সময় নিজে নিজ পায়ে গুলি করে আহত হয়ে হাসপাতালে কালযাপন করেন। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে দূরে থাকেন। এ একটি কোর্ট মার্শাল অপরাধ। তাকে কর্নেল ওসমানী বীরউত্তম খেতাব প্রদান করেন। ১৫ আগস্ট ওই অফিসার ঢাকায় একটা পদাতিক ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ছিলেন। তখন ব্রিগেড কমান্ডার তাকে তার ব্যাটালিয়নকে হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। তখন তিনি বলেন, তার ডায়রিয়া হয়েছে। তিনি এ কাজ করতে পারবেন না। আর্মির আইন অত্যন্ত কঠিন, দুর্বল নেতৃত্বের কারণে এগুলোর প্রয়োগ হয়নি। মেজর ডালিম ও মেজর নূরকে কোর্ট মার্শালের মাধ্যমে শাস্তি প্রদান করা উচিত ছিল। তা না করে আর্মি এক্যাট-১৬ মাধ্যমে একটিমাত্র পত্র দিয়ে বিদায় দেওয়া হয়। বিচারের মাধ্যমে শাস্তি প্রদান করলে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে সাহস পেত না। যাদের হাতে অস্ত্র দেওয়া হয় তাদের শাস্তি প্রদান কঠিন হয়। এ ছাড়া পাকিস্তানের বন্ধু হেনরি কিসিঞ্জার ঢাকায় নিযুক্ত সিআইএ স্টেশন চিফ মার্কস ফিলিফসের মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডে মদদ জুগিয়েছিলেন।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা ও সংসদ সংদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে