শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৫

বঙ্গবন্ধু হত্যা : সামরিক ও বেসামরিক নেতৃত্বের ব্যর্থতা

মে. জে. (অব.) এটিএম আবদুল ওয়াহ্‌হাব
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা : সামরিক ও বেসামরিক নেতৃত্বের ব্যর্থতা

১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে আমি চট্টগ্রামে কর্মরত ছিলাম। ওই দিন সকাল ৭টায় রেডিও খুললেই শরিফুল হক ডালিমের কণ্ঠের আওয়াজ শুনতে পাই। তিনি বলতে থাকেন, 'স্বৈরশাসক শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে।' সঙ্গে সঙ্গে ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার গোলাম দস্তগীরের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করি। তার টেলিফোন ব্যস্ত পাই। আমি টেলিফোন অ্যাক্সচেঞ্জে টেলিফোন করলে তারা জানায় ব্রিগেড কমান্ডার ঢাকার খবর জানেন। আমি তখনই আমার ইউনিটের কোয়ার্টার গার্ড ও সৈনিকদের সতর্ক করি এবং অফিসে চলে আসি। একটি স্কট নিয়ে ব্রিগেড হেডকোর্টার্সে আসি। সেখানে দেখি ব্রিগেড কমান্ডার একা পিএ'র রুম থেকে ডিজিএফআই ডিজি ব্রিগেডিয়ার আবদুর রউফের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করছেন। ব্রিগেড কমান্ডার বলছেন, সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহর টেলিফোন বিচ্ছিন্ন। উপ-সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাসায় অবস্থান করছেন না। আরও বলতে শুনি জেনারেল জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে।

সেনা বাহিনীর কোনো ইউনিট মুভ করলে জিএস ব্রাঞ্চের অনুমতি লাগে। সেনা সদর তথা এমও ডাইরেক্টর, এমআই ডাইরেক্টর, ট্রেনিং ডাইরেক্টরের অজান্তে কোনো ইউনিট মুভ করতে পারে না। তার ওপরে ট্যাঙ্ক ও আর্টিলারিসহ মুভ। প্রথম বেঙ্গল ক্যাভেলরি ও দ্বিতীয় ফিল্ড আর্টিলারি ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ হত্যাকাণ্ডে দায়িত্ব পালন করে। এই ইউনিটের নেতৃত্ব দেয় যথাক্রমে মেজর ফারুক ও মেজর রশীদ। এই দুটি ইউনিট ৪৬ ব্রিগেডের অধীন। ৪৬ ব্রিগেডও ইউনিটদ্বয়ের মুভ সম্পর্কে কিছুই জানত না। ডিজিএফআই এই মুভ সম্পর্কে কিছুই জানত না। এখন প্রশ্ন হলো, এসব ইউনিটের কর্মরত অধিনায়ক কারা ছিলেন, তাদের কী দায়িত্ব ছিল এবং তারা ব্যর্থ হলেন কেন? এসব ইউনিটের দায়িত্বে যারা ছিলেন তাদের দেশবাসী জানেন। কোনো ইউনিট ঊর্ধ্বতন অথরিটির লিখিত আদেশ ছাড়া যেন মুভ করতে এবং গুলি চালাতে না পারে সেটি নিশ্চিত করা ছিল ওই অধিনায়কদের। ইউনিটদ্বয় বেরিয়ে বর্তমান হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জড়ো হয়। সেখানে তারা টার্গেট ঠিক করে ও রিগ্রুপিং করে। ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধুর বাসা ও অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। এরপরও সেনা সদর বা ডিজিএফআই কিছুই বুঝতে পারল না।

প্রত্যেক অধিনায়কের অভিজ্ঞতা অপর্যাপ্ত ছিল; যেমন সেনাপ্রধান/উপ-সেনাপ্রধান, যুদ্ধ শুরুর আগে ছিলেন মেজর পদমর্যাদায়। দেশ স্বাধীনের পর কোনোরকম কমান্ড বা অভিজ্ঞতা ছাড়াই মেজর জেনারেল র‌্যাংকে পদোন্নতি পান। ১৯৭১ সালে মেজর জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার ও কর্নেল পদে হাতেগোনা দুই-তিনজন মাত্র বাঙালি ছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পাকিস্তানে বন্দী অবস্থার অফিসার-সৈনিকরা ১৯৭৩-৭৪ সালে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দুই-তিন বছর জেল খেটে তারা মানসিকভাবে বিধ্বস্ত ছিলেন। বাংলাদেশে ফিরে দেখলেন মুক্তিযোদ্ধারা দুই বছরের সিনিয়রিটি পেয়েছেন। এতে পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসাররা মানসিকভাবে নিজেদের ছোট ভাবতে থাকেন। দুই-এক বছর চাকরি করার পর যখন দেখল তাদের অবস্থান দৃঢ় তখন তারা বঙ্গবন্ধু তথা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন কামনা করে ও সুযোগ খুঁজতে থাকে। তারা একটা বড় সুযোগ পেয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান একই কোর্সের হলেও মেধা তালিকা মোতাবেক মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহর চেয়ে সিনিয়র ছিলেন। অথচ সেনাপ্রধান হলেন মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ। অন্যদিকে মেজর জেনারেল শফিউল্লাহর সেনাপ্রধান হওয়া মেনে নেননি। সেনাবাহিনীতে সিনিয়র কেউ অতিক্রান্ত হলে তাদের অবসর দেওয়া হয় কিন্তু এক্ষেত্রে তা হয়নি। উপপ্রধান হিসেবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বিশেষ কোনো ডিউটি ছিল না। তিনি পাকিস্তান ফেরত সিনিয়র অফিসারদের নিয়ে অফিসে দেনদরবার করতেন। জিয়াউর রহমান যখন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন তখন পাকিস্তান প্রত্যাবর্তন অফিসাররা রাতারাতি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হন। এখন জিয়াকে না হলেও তাদের চলে! তাদের ভিত এখন শক্ত। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ একটা গৌরবের ব্যাপার। পাকিস্তান ফেরতরা এই গৌরবকে ধূলিসাৎ করতে চায়। উইকিলিকসে বাংলাদেশ পুস্তকে দেখলাম একজন পাকিস্তান ফেরত মেজর পরে জেনারেল যিনি আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ছিলেন তিনিও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চান না, তিনি চান বিএনপিকে। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস যুদ্ধকালীন সময় জুনিয়র নেতৃত্ব তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নেননি। তারা তার বিরোধিতা করেছেন। অপরপক্ষে সিনিয়র নেতৃত্ব মোশতাক আহমদ তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্ব মনেপ্রাণে মেনে নেননি। তিনি কলকাতায় বসে আমেরিকান কনসুলেটের মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে তৎপর ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর জুনিয়র নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে ধরে। জুনিয়র নেতৃত্ব ও মোশতাক আহমদ বঙ্গবন্ধুকে তাজউদ্দীন আহমদের বিরুদ্ধে কানভারি করেন। মোশতাক আহমদ বঙ্গবন্ধুকে বলেন যে, তাজউদ্দীন আহমদ চাননি যে, বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগার থেকে ফিরে আসুক। ছাত্রজীবনে শরিফুল হক ডালিম মোনায়েম খানের ছাত্রদল এনএসএফ (ন্যাশনাল স্টুডেন্ট ফ্রন্ট) করত। দেশ স্বাধীনের পরে পূর্বশত্রুতার কারণে কুমিল্লার এক আওয়ামী লীগের এমপির বাড়ির জানালা দিয়ে স্টেনগান রেখে তাকে বন্দী ও নির্যাতন করে। এটা একটা গুরুতর অপরাধ ছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডালিমকে আর্মি এক্যাট-১৬ ধারা মতে চাকরি থেকে বিদায় দেওয়া হয়। ওই সময় একদিন মেজর নূরের অফিসে আমি অবস্থান করছিলাম। মেজর নূর এমও ডাইরেক্টে কর্মরত ছিল। সে কুমিল্লায় মেজর ডালিমের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করছিল। আমি সেই আলাপ শুনি। মেজর নূর মেজর ডালিমকে বলে যে, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান তাদের সঙ্গে আছেন। তাদের কোনো ভয় নেই। মেজর নূরকে পরে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়। ১৫ আগস্ট এই মেজর ডালিম, মেজর নূর, মেজর শাহরিয়ার রশীদ, মেজর রাশেদ চৌধুরী ও অন্যরা বঙ্গবন্ধু হত্যায় অংশগ্রহণ করেন। তারা সবাই শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে চাকরি থেকে বহিষ্কৃত ছিল। ক্যাপ্টেন ডালিম ও ক্যাপ্টেন নূর দুজনই পর্যায়ক্রমে কর্নেল এমএজি ওসমানীর এডিসি ছিল ও তার প্রিয়ভাজন ছিল। একটি ঘটনা উল্লেখ না করলেই নৈতিকতার অবমাননা হবে। একজন ক্যাপ্টেন যুদ্ধের সময় নিজে নিজ পায়ে গুলি করে আহত হয়ে হাসপাতালে কালযাপন করেন। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে দূরে থাকেন। এ একটি কোর্ট মার্শাল অপরাধ। তাকে কর্নেল ওসমানী বীরউত্তম খেতাব প্রদান করেন। ১৫ আগস্ট ওই অফিসার ঢাকায় একটা পদাতিক ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ছিলেন। তখন ব্রিগেড কমান্ডার তাকে তার ব্যাটালিয়নকে হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। তখন তিনি বলেন, তার ডায়রিয়া হয়েছে। তিনি এ কাজ করতে পারবেন না। আর্মির আইন অত্যন্ত কঠিন, দুর্বল নেতৃত্বের কারণে এগুলোর প্রয়োগ হয়নি। মেজর ডালিম ও মেজর নূরকে কোর্ট মার্শালের মাধ্যমে শাস্তি প্রদান করা উচিত ছিল। তা না করে আর্মি এক্যাট-১৬ মাধ্যমে একটিমাত্র পত্র দিয়ে বিদায় দেওয়া হয়। বিচারের মাধ্যমে শাস্তি প্রদান করলে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে সাহস পেত না। যাদের হাতে অস্ত্র দেওয়া হয় তাদের শাস্তি প্রদান কঠিন হয়। এ ছাড়া পাকিস্তানের বন্ধু হেনরি কিসিঞ্জার ঢাকায় নিযুক্ত সিআইএ স্টেশন চিফ মার্কস ফিলিফসের মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডে মদদ জুগিয়েছিলেন।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা ও সংসদ সংদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন : তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন : তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা