শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬

ফিদেল কাস্ত্রোর ভবিষ্যৎ

আবু তাহের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিদেল কাস্ত্রোর ভবিষ্যৎ

এরকম খুব কমই ঘটে যে, কোনো নেতার ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছে তার জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পরও। ফিদেল কাস্ত্রো ১৯৫৯ সালে তার গেরিলা বাহিনী নিয়ে যখন কিউবার রাজধানী হাভানায় ঢুকলেন, সরকার গঠন করলেন তখন জল্পনা শুরু হয়, ‘কদিন টিকবে এরা! নাহ্, ফিদেলের ভবিষ্যৎ অন্ধকার।’

অন্ধকারটা কেউ দেখেছিল তীব্র দুশ্চিন্তায়। কেউ দেখেছিল চাপা উল্লাসে। ক্যারিবিয়ান সাগরের বুকে উল্টানো হাঙর-সদৃশ ছোট দ্বীপরাষ্ট্র কিউবার মাত্র ৯৩ মাইল উত্তরে মহাশক্তিধর যুক্তরাষ্ট্র, যার পরম মিত্র জেনারেল ফুলজেনসিয়ো বাতিস্তার স্বৈরাচারী সরকারকে উচ্ছেদ করে ক্ষমতায় আসেন ফিদেল। রেগে কুঁদে যুক্তরাষ্ট্র তো বৃদ্ধাঙ্গুলি আর তর্জনীর ডগায় পিঁপড়ে পিষে মারার মতোই দশা করতে পারে কিউবার। ফিদেলের জন্য অন্ধকার অপেক্ষা করছে এমন চিন্তা বাতিস্তা-বান্ধবদের আমোদিত করাটাই স্বাভাবিক। এই চিন্তাই আবার উদ্বেগাকুল করে ফিদেলের বিপ্লবী অভিযানের অনুরাগীদের। এখন, কিউবান বিপ্লবের ৫৭ বছর পর, ফিদেলের দেহভস্ম তার মানসগুরু ঊনবিংশ শতকের মহান বিপ্লবী হোসে মার্তির কবরের পাশে সমাহিত হয়ে যাওয়ার পরও বিশ্বের পণ্ডিতরা ভাবছেন : ফিদেলের ভবিষ্যৎ কী? তিনি কি অভাবনীয় দ্রুততায় বিস্মৃত হয়ে যাবেন?

নানা কারণেই প্রশ্ন উদ্রেককারী আর বিস্ময় জাগানিয়া বিপ্লবী হয়ে উঠেছিলেন ফিদেল। তিনি এমন দক্ষতায় সমমনা সাম্যবাদী তরুণদের সংগঠিত করেছিলেন কিউবার শাসকগোষ্ঠী এর প্রতিকারে কোনো প্রস্তুতি গ্রহণ তো দূর কথা, বিপ্লব আসছে এমন সম্ভাবনা নিয়ে বাতিস্তা বা তার মুরব্বি যুক্তরাষ্ট্র কেউই আঁচ করতে পারেনি। ল্যাটিন আমেরিকার সমাজতন্ত্রীরা এ জন্য ফিদেলকে ‘ভাগ্যবান’ বলেন। কেননা, যুক্তরাষ্ট্র টের পেলে ‘২৬ জুলাই আন্দোলন’-এর জনক ফিদেলের অগ্রযাত্রাকে পদে পদে বাধাগ্রস্ত করতে পারত। রক্তক্ষয় হতো বেশি। বিজয় হতো বিলম্বিত।

অস্ত্র সংগ্রহের উদ্দেশ্যে সান্তিয়াগো শহরের মনকাড়া সেনা ছাউনিতে ফিদেল ও তার সঙ্গীরা ১৯৫৩ সালের ২৬ জুলাই আক্রমণ চালান। অভিযান ব্যর্থ হয়। বিপ্লবীরা অনেকেই প্রাণ হারান। ফিদেল গা-ঢাকা দেন, কিন্তু অচিরেই ধরা পড়েন। সামরিক আদালতের বিচারে তাকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই বিচারের সময় আত্মপক্ষ সমর্থনে তিনি সামরিক ট্রাইব্যুনালে যেসব কথা বলেছিলেন তাতে তার জনপ্রিয়তা বহুগুণ বেড়ে যায়। ফিদেল ছিলেন তুখোড় বক্তা, তার বাগ্মিতা মুগ্ধকর, তার রসবোধও ছিল প্রখর, বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনাও বিস্তর। মনকাড়া ট্রাইব্যুনালে তিনি যে দীর্ঘ ভাষণ দেন তাতে ফিদেল কাস্ত্রো বেশ কয়েকবার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা ও প্রবন্ধ উদ্ধৃত করেছিলেন। ভাষণের শুরুতেই রবিঠাকুরকে উদ্ধৃত করে ফিদেল বলেন, ‘দুর্বলের ভয় ব্যথা পাবে, সবলের ভয় বাধা পাবে।’ বলেছিলেন ‘সাজা দেবে? দাও। পরোয়া করি না। ইতিহাস আমায় মুক্ত করবে।’ পরবর্তীকালে ওই ভাষণটি চটি বই আকারে প্রকাশিত হয় এবং বিশ্বময় প্রগতিপন্থি তরুণদের অন্তর জয় করে। বইটির শিরোনাম ‘ইতিহাস আমায় মুক্ত করবে।’ মনকাড়া অভিযানের ব্যর্থতা চোখ খুলে দেয় ফিদেলের। তিনি উপলব্ধি করেন, রোমান্টিক বিপ্লবে সময় নষ্ট হয়েছে। বিপ্লবী চেতনার কাজ ‘সন্ত্রাস’ হিসেবে বদনাম কুড়াবে, এ খুবই দুঃখজনক।

 

 

প্রবল জনদাবির মুখে ১৯৫৪ সালে ফিদেলকে মুক্তি দিলেন জেনারেল বাতিস্তা। ছাড়া পেয়ে চলে গেলেন মেক্সিকোয়। ওই দেশের রাজধানীতে তিনি ভবিষ্যতে করণীয় নিয়ে কিউবান বিপ্লবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করতে থাকেন। এই সময়েই এক পর্যায়ে আর্জেন্টিনার বিপ্লবী আর্নেস্টো চে গুয়েভারার সঙ্গে ফিদেলের দেখা হয়। মেক্সিকান সোশ্যালিস্ট নেত্রী মারিয়া আন্তোনিয়া তার বাড়িতে ফিদেলকে আশ্রয় দিয়েছিলেন। রাতে খাবারের টেবিলে মারিয়া বলেন, ‘তোমায় যে বলেছিলাম কিউবার লইয়ার (আইনজীবী) ফিদেলের কথা। এই সেই ফিদেল। আর এ হচ্ছে ডাক্তার চে গুয়েভারা।’

দুই বিপ্লবী পরস্পরের দিকে মুগ্ধ চোখে সহাস্য তাকিয়ে রইলেন। চে বলেন, ‘তুমি তো বিপ্লবের মোহন সুরকার।’ ফিদেল বলেন, ‘তুমি তো বিপ্লবের অনুপম গীতিকার।’ মারিয়া আন্তোনিয়া তখন দুজনের দুহাত একত্রিত করে বলেন, ‘চমৎকার। এখন তোমরা দুজনে মিলে বিপ্লবের স্বরলিপি বানাও।’ ওই স্বরলিপি থেকে উৎসারিত সুরধ্বনিতে কিউবা হয়েছিল প্রকম্পিত। যুক্তরাষ্ট্র স্তম্ভিত, ক্রুব্ধ। পৃথিবী বিস্মিত, চমকিত। যুক্তরাষ্ট্র ফিদেলকে যতবার ‘দানব’ প্রমাণের চেষ্টা করেছে ততবারই পৃথিবীর দেশে দেশে মোহনীয় প্রভায় যুবমনের গহিনে জায়গা করে নিয়েছেন ফিদেল। শুধু কি যুবমন? না, পোক্ত-সমৃদ্ধ অনেক প্রবীণ মনও। ফিদেলের প্রভাব কতভাবেই না ফুটে উঠেছে। বহু রাজনীতিক, ক্রীড়াবিদ আর লেখকের তিনি ‘ফাদার ফিগার’ বিশেষত ল্যাটিন আমেরিকা ও আফ্রিকায়। নিজ দেশে বিপ্লবের সুফল ততটা দীপ্যমান না করা সত্ত্বেও নিষ্ঠাবান বিক্রেতার মতোই দুনিয়ার নানা প্রান্তে বিপ্লব গছিয়ে দিতে পেরেছিলেন তিনি। চে গুয়েভারা একবার বলেছিলেন, ‘ফিদেল ইজ দ্য ম্যান হু হ্যাড মেড রেভ্যুলেশনস সেক্সি।’

বলা হয়, ইয়াসির আরাফাত, নেলসন ম্যান্ডেলার মতোই ফিদেল কাস্ত্রোর জনপ্রিয়তার নেপথ্যে অদ্ভুত এক রসায়ন কাজ করে যা তাকে পরিণত করেছে মোহন বিপ্লবীতে। ৫০ বছর ধরে দেখা গেছে, কিউবার সংবাদ মানে ফিদেলের সংবাদ। ফিদেলের সংবাদ মানে কিউবার সংবাদ। তার সীমাবদ্ধতা নিয়ে কেউ উচ্চবাচ্য করেনি। তার কর্তব্য কাজ ঠিক না বেঠিক কেউ মাথা ঘামায়নি। এমনকি এত নেতা থাকতে ২০০৬ সালে ছোট ভাই রাউল কাস্ত্রোর মতো আরেক বুড়োর হাতে ক্ষমতা যে অর্পণ করলেন তা কোন যুক্তিতে, তাও কেউ জানতে চাইল না।

তবে একটা প্রশ্ন সর্বদাই উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্র কেন ফিদেলকে ৬৩৮ বার হত্যা করার চেষ্টা করেছে? দুশমনীর শুরু ১৯৬০ সালেই। সে বছর কিউবায় মার্কিনিদের মালিকানাধীন যেসব চিনিকল ছিল, ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল সবই রাষ্ট্রায়ত্ত করেছিলেন ফিদেল এবং কোনোরকম ক্ষতিপূরণ না দিয়েই। ‘ওগুলো ফেরত দাও, নইলে টাকা দাও’— বলাটা শোভা পাবে না বলে তদানীন্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি বলতেন, ‘কিউবায় কমিউনিস্টরা মানুষের স্বাধীনতা হরণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র চায় ওদের স্বাধীনতা ফিরে আসুক।’

ফিদেল তার কিউবায় স্বাস্থ্যসেবা আর শিক্ষাব্যবস্থা বেশ উন্নত করেছেন। সরকারি স্টোর থেকে ২৬ ডলারে ৫ সদস্যের একটি পরিবারের এক সপ্তাহের চাল-ডাল-তেল-রুটি-মাখন কেনা সম্ভব। সামান্য খরচে উচ্চতর ডাক্তারি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। এ জন্য অনেক মার্কিন যুবক কিউবায় ভর্তি হতে চাইলে মার্কিন সরকার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিল, ‘নিষেধাজ্ঞা আছে। ওই দেশে শিক্ষা গ্রহণ করাটা আইনত দণ্ডনীয়।’ মার্কিন পত্রপত্রিকার খবর : বিপ্লবের পর কিউবা ১০৩টি দেশে ১ লাখ ৮৫ হাজারের বেশি চিকিৎসাকর্মী পাঠিয়েছে।

এতসব সাফল্য সত্ত্বেও ফিদেল কাস্ত্রোর স্বস্তি ছিল না। কলম্বিয়ার লেখক নোবেল বিজয়ী গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ লিখেছেন, ফিদেল কাস্ত্রো মুখে কখনো ব্যর্থতা স্বীকার করেন না। তবে অবচেতনে খুব সূক্ষ্মভাবে এক ধরনের পরাজয় মানেন। ফিদেল একবার বলেছিলেন, ‘কিউবায় সুশাসন না আসা পর্যন্ত আমি আমার দাড়ি কামাব না।’

আগামী দিনগুলোয় ফিদেল কি বিস্মৃতির অতলে লীন হয়ে যাবেন? তার পরম্পরা কতকাল ধারণ করবে আধুনিক কিউবা? আমাদের ধারণা এই নিয়ে বিতর্ক চলবে আরও অনেক বছর। কিন্তু বিশ্বময় নিপীড়িত বঞ্চিত শোষিত মানুষ যখনই বুকে সাহস সঞ্চয় করতে চাইবে, তখনই ফিদেল কাস্ত্রোকে স্মরণ করবে। কারণ তিনি ছিলেন এমন এক জমানার নায়ক যেকালে অনাচার-লুণ্ঠন-শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই করাটা ছিল বিরাট সম্মানের ব্যাপার।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম