শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬

ফিদেল কাস্ত্রোর ভবিষ্যৎ

আবু তাহের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিদেল কাস্ত্রোর ভবিষ্যৎ

এরকম খুব কমই ঘটে যে, কোনো নেতার ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছে তার জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পরও। ফিদেল কাস্ত্রো ১৯৫৯ সালে তার গেরিলা বাহিনী নিয়ে যখন কিউবার রাজধানী হাভানায় ঢুকলেন, সরকার গঠন করলেন তখন জল্পনা শুরু হয়, ‘কদিন টিকবে এরা! নাহ্, ফিদেলের ভবিষ্যৎ অন্ধকার।’

অন্ধকারটা কেউ দেখেছিল তীব্র দুশ্চিন্তায়। কেউ দেখেছিল চাপা উল্লাসে। ক্যারিবিয়ান সাগরের বুকে উল্টানো হাঙর-সদৃশ ছোট দ্বীপরাষ্ট্র কিউবার মাত্র ৯৩ মাইল উত্তরে মহাশক্তিধর যুক্তরাষ্ট্র, যার পরম মিত্র জেনারেল ফুলজেনসিয়ো বাতিস্তার স্বৈরাচারী সরকারকে উচ্ছেদ করে ক্ষমতায় আসেন ফিদেল। রেগে কুঁদে যুক্তরাষ্ট্র তো বৃদ্ধাঙ্গুলি আর তর্জনীর ডগায় পিঁপড়ে পিষে মারার মতোই দশা করতে পারে কিউবার। ফিদেলের জন্য অন্ধকার অপেক্ষা করছে এমন চিন্তা বাতিস্তা-বান্ধবদের আমোদিত করাটাই স্বাভাবিক। এই চিন্তাই আবার উদ্বেগাকুল করে ফিদেলের বিপ্লবী অভিযানের অনুরাগীদের। এখন, কিউবান বিপ্লবের ৫৭ বছর পর, ফিদেলের দেহভস্ম তার মানসগুরু ঊনবিংশ শতকের মহান বিপ্লবী হোসে মার্তির কবরের পাশে সমাহিত হয়ে যাওয়ার পরও বিশ্বের পণ্ডিতরা ভাবছেন : ফিদেলের ভবিষ্যৎ কী? তিনি কি অভাবনীয় দ্রুততায় বিস্মৃত হয়ে যাবেন?

নানা কারণেই প্রশ্ন উদ্রেককারী আর বিস্ময় জাগানিয়া বিপ্লবী হয়ে উঠেছিলেন ফিদেল। তিনি এমন দক্ষতায় সমমনা সাম্যবাদী তরুণদের সংগঠিত করেছিলেন কিউবার শাসকগোষ্ঠী এর প্রতিকারে কোনো প্রস্তুতি গ্রহণ তো দূর কথা, বিপ্লব আসছে এমন সম্ভাবনা নিয়ে বাতিস্তা বা তার মুরব্বি যুক্তরাষ্ট্র কেউই আঁচ করতে পারেনি। ল্যাটিন আমেরিকার সমাজতন্ত্রীরা এ জন্য ফিদেলকে ‘ভাগ্যবান’ বলেন। কেননা, যুক্তরাষ্ট্র টের পেলে ‘২৬ জুলাই আন্দোলন’-এর জনক ফিদেলের অগ্রযাত্রাকে পদে পদে বাধাগ্রস্ত করতে পারত। রক্তক্ষয় হতো বেশি। বিজয় হতো বিলম্বিত।

অস্ত্র সংগ্রহের উদ্দেশ্যে সান্তিয়াগো শহরের মনকাড়া সেনা ছাউনিতে ফিদেল ও তার সঙ্গীরা ১৯৫৩ সালের ২৬ জুলাই আক্রমণ চালান। অভিযান ব্যর্থ হয়। বিপ্লবীরা অনেকেই প্রাণ হারান। ফিদেল গা-ঢাকা দেন, কিন্তু অচিরেই ধরা পড়েন। সামরিক আদালতের বিচারে তাকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই বিচারের সময় আত্মপক্ষ সমর্থনে তিনি সামরিক ট্রাইব্যুনালে যেসব কথা বলেছিলেন তাতে তার জনপ্রিয়তা বহুগুণ বেড়ে যায়। ফিদেল ছিলেন তুখোড় বক্তা, তার বাগ্মিতা মুগ্ধকর, তার রসবোধও ছিল প্রখর, বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনাও বিস্তর। মনকাড়া ট্রাইব্যুনালে তিনি যে দীর্ঘ ভাষণ দেন তাতে ফিদেল কাস্ত্রো বেশ কয়েকবার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা ও প্রবন্ধ উদ্ধৃত করেছিলেন। ভাষণের শুরুতেই রবিঠাকুরকে উদ্ধৃত করে ফিদেল বলেন, ‘দুর্বলের ভয় ব্যথা পাবে, সবলের ভয় বাধা পাবে।’ বলেছিলেন ‘সাজা দেবে? দাও। পরোয়া করি না। ইতিহাস আমায় মুক্ত করবে।’ পরবর্তীকালে ওই ভাষণটি চটি বই আকারে প্রকাশিত হয় এবং বিশ্বময় প্রগতিপন্থি তরুণদের অন্তর জয় করে। বইটির শিরোনাম ‘ইতিহাস আমায় মুক্ত করবে।’ মনকাড়া অভিযানের ব্যর্থতা চোখ খুলে দেয় ফিদেলের। তিনি উপলব্ধি করেন, রোমান্টিক বিপ্লবে সময় নষ্ট হয়েছে। বিপ্লবী চেতনার কাজ ‘সন্ত্রাস’ হিসেবে বদনাম কুড়াবে, এ খুবই দুঃখজনক।

 

 

প্রবল জনদাবির মুখে ১৯৫৪ সালে ফিদেলকে মুক্তি দিলেন জেনারেল বাতিস্তা। ছাড়া পেয়ে চলে গেলেন মেক্সিকোয়। ওই দেশের রাজধানীতে তিনি ভবিষ্যতে করণীয় নিয়ে কিউবান বিপ্লবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করতে থাকেন। এই সময়েই এক পর্যায়ে আর্জেন্টিনার বিপ্লবী আর্নেস্টো চে গুয়েভারার সঙ্গে ফিদেলের দেখা হয়। মেক্সিকান সোশ্যালিস্ট নেত্রী মারিয়া আন্তোনিয়া তার বাড়িতে ফিদেলকে আশ্রয় দিয়েছিলেন। রাতে খাবারের টেবিলে মারিয়া বলেন, ‘তোমায় যে বলেছিলাম কিউবার লইয়ার (আইনজীবী) ফিদেলের কথা। এই সেই ফিদেল। আর এ হচ্ছে ডাক্তার চে গুয়েভারা।’

দুই বিপ্লবী পরস্পরের দিকে মুগ্ধ চোখে সহাস্য তাকিয়ে রইলেন। চে বলেন, ‘তুমি তো বিপ্লবের মোহন সুরকার।’ ফিদেল বলেন, ‘তুমি তো বিপ্লবের অনুপম গীতিকার।’ মারিয়া আন্তোনিয়া তখন দুজনের দুহাত একত্রিত করে বলেন, ‘চমৎকার। এখন তোমরা দুজনে মিলে বিপ্লবের স্বরলিপি বানাও।’ ওই স্বরলিপি থেকে উৎসারিত সুরধ্বনিতে কিউবা হয়েছিল প্রকম্পিত। যুক্তরাষ্ট্র স্তম্ভিত, ক্রুব্ধ। পৃথিবী বিস্মিত, চমকিত। যুক্তরাষ্ট্র ফিদেলকে যতবার ‘দানব’ প্রমাণের চেষ্টা করেছে ততবারই পৃথিবীর দেশে দেশে মোহনীয় প্রভায় যুবমনের গহিনে জায়গা করে নিয়েছেন ফিদেল। শুধু কি যুবমন? না, পোক্ত-সমৃদ্ধ অনেক প্রবীণ মনও। ফিদেলের প্রভাব কতভাবেই না ফুটে উঠেছে। বহু রাজনীতিক, ক্রীড়াবিদ আর লেখকের তিনি ‘ফাদার ফিগার’ বিশেষত ল্যাটিন আমেরিকা ও আফ্রিকায়। নিজ দেশে বিপ্লবের সুফল ততটা দীপ্যমান না করা সত্ত্বেও নিষ্ঠাবান বিক্রেতার মতোই দুনিয়ার নানা প্রান্তে বিপ্লব গছিয়ে দিতে পেরেছিলেন তিনি। চে গুয়েভারা একবার বলেছিলেন, ‘ফিদেল ইজ দ্য ম্যান হু হ্যাড মেড রেভ্যুলেশনস সেক্সি।’

বলা হয়, ইয়াসির আরাফাত, নেলসন ম্যান্ডেলার মতোই ফিদেল কাস্ত্রোর জনপ্রিয়তার নেপথ্যে অদ্ভুত এক রসায়ন কাজ করে যা তাকে পরিণত করেছে মোহন বিপ্লবীতে। ৫০ বছর ধরে দেখা গেছে, কিউবার সংবাদ মানে ফিদেলের সংবাদ। ফিদেলের সংবাদ মানে কিউবার সংবাদ। তার সীমাবদ্ধতা নিয়ে কেউ উচ্চবাচ্য করেনি। তার কর্তব্য কাজ ঠিক না বেঠিক কেউ মাথা ঘামায়নি। এমনকি এত নেতা থাকতে ২০০৬ সালে ছোট ভাই রাউল কাস্ত্রোর মতো আরেক বুড়োর হাতে ক্ষমতা যে অর্পণ করলেন তা কোন যুক্তিতে, তাও কেউ জানতে চাইল না।

তবে একটা প্রশ্ন সর্বদাই উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্র কেন ফিদেলকে ৬৩৮ বার হত্যা করার চেষ্টা করেছে? দুশমনীর শুরু ১৯৬০ সালেই। সে বছর কিউবায় মার্কিনিদের মালিকানাধীন যেসব চিনিকল ছিল, ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল সবই রাষ্ট্রায়ত্ত করেছিলেন ফিদেল এবং কোনোরকম ক্ষতিপূরণ না দিয়েই। ‘ওগুলো ফেরত দাও, নইলে টাকা দাও’— বলাটা শোভা পাবে না বলে তদানীন্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি বলতেন, ‘কিউবায় কমিউনিস্টরা মানুষের স্বাধীনতা হরণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র চায় ওদের স্বাধীনতা ফিরে আসুক।’

ফিদেল তার কিউবায় স্বাস্থ্যসেবা আর শিক্ষাব্যবস্থা বেশ উন্নত করেছেন। সরকারি স্টোর থেকে ২৬ ডলারে ৫ সদস্যের একটি পরিবারের এক সপ্তাহের চাল-ডাল-তেল-রুটি-মাখন কেনা সম্ভব। সামান্য খরচে উচ্চতর ডাক্তারি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। এ জন্য অনেক মার্কিন যুবক কিউবায় ভর্তি হতে চাইলে মার্কিন সরকার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিল, ‘নিষেধাজ্ঞা আছে। ওই দেশে শিক্ষা গ্রহণ করাটা আইনত দণ্ডনীয়।’ মার্কিন পত্রপত্রিকার খবর : বিপ্লবের পর কিউবা ১০৩টি দেশে ১ লাখ ৮৫ হাজারের বেশি চিকিৎসাকর্মী পাঠিয়েছে।

এতসব সাফল্য সত্ত্বেও ফিদেল কাস্ত্রোর স্বস্তি ছিল না। কলম্বিয়ার লেখক নোবেল বিজয়ী গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ লিখেছেন, ফিদেল কাস্ত্রো মুখে কখনো ব্যর্থতা স্বীকার করেন না। তবে অবচেতনে খুব সূক্ষ্মভাবে এক ধরনের পরাজয় মানেন। ফিদেল একবার বলেছিলেন, ‘কিউবায় সুশাসন না আসা পর্যন্ত আমি আমার দাড়ি কামাব না।’

আগামী দিনগুলোয় ফিদেল কি বিস্মৃতির অতলে লীন হয়ে যাবেন? তার পরম্পরা কতকাল ধারণ করবে আধুনিক কিউবা? আমাদের ধারণা এই নিয়ে বিতর্ক চলবে আরও অনেক বছর। কিন্তু বিশ্বময় নিপীড়িত বঞ্চিত শোষিত মানুষ যখনই বুকে সাহস সঞ্চয় করতে চাইবে, তখনই ফিদেল কাস্ত্রোকে স্মরণ করবে। কারণ তিনি ছিলেন এমন এক জমানার নায়ক যেকালে অনাচার-লুণ্ঠন-শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই করাটা ছিল বিরাট সম্মানের ব্যাপার।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা