শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬

ফিদেল কাস্ত্রোর ভবিষ্যৎ

আবু তাহের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিদেল কাস্ত্রোর ভবিষ্যৎ

এরকম খুব কমই ঘটে যে, কোনো নেতার ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছে তার জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পরও। ফিদেল কাস্ত্রো ১৯৫৯ সালে তার গেরিলা বাহিনী নিয়ে যখন কিউবার রাজধানী হাভানায় ঢুকলেন, সরকার গঠন করলেন তখন জল্পনা শুরু হয়, ‘কদিন টিকবে এরা! নাহ্, ফিদেলের ভবিষ্যৎ অন্ধকার।’

অন্ধকারটা কেউ দেখেছিল তীব্র দুশ্চিন্তায়। কেউ দেখেছিল চাপা উল্লাসে। ক্যারিবিয়ান সাগরের বুকে উল্টানো হাঙর-সদৃশ ছোট দ্বীপরাষ্ট্র কিউবার মাত্র ৯৩ মাইল উত্তরে মহাশক্তিধর যুক্তরাষ্ট্র, যার পরম মিত্র জেনারেল ফুলজেনসিয়ো বাতিস্তার স্বৈরাচারী সরকারকে উচ্ছেদ করে ক্ষমতায় আসেন ফিদেল। রেগে কুঁদে যুক্তরাষ্ট্র তো বৃদ্ধাঙ্গুলি আর তর্জনীর ডগায় পিঁপড়ে পিষে মারার মতোই দশা করতে পারে কিউবার। ফিদেলের জন্য অন্ধকার অপেক্ষা করছে এমন চিন্তা বাতিস্তা-বান্ধবদের আমোদিত করাটাই স্বাভাবিক। এই চিন্তাই আবার উদ্বেগাকুল করে ফিদেলের বিপ্লবী অভিযানের অনুরাগীদের। এখন, কিউবান বিপ্লবের ৫৭ বছর পর, ফিদেলের দেহভস্ম তার মানসগুরু ঊনবিংশ শতকের মহান বিপ্লবী হোসে মার্তির কবরের পাশে সমাহিত হয়ে যাওয়ার পরও বিশ্বের পণ্ডিতরা ভাবছেন : ফিদেলের ভবিষ্যৎ কী? তিনি কি অভাবনীয় দ্রুততায় বিস্মৃত হয়ে যাবেন?

নানা কারণেই প্রশ্ন উদ্রেককারী আর বিস্ময় জাগানিয়া বিপ্লবী হয়ে উঠেছিলেন ফিদেল। তিনি এমন দক্ষতায় সমমনা সাম্যবাদী তরুণদের সংগঠিত করেছিলেন কিউবার শাসকগোষ্ঠী এর প্রতিকারে কোনো প্রস্তুতি গ্রহণ তো দূর কথা, বিপ্লব আসছে এমন সম্ভাবনা নিয়ে বাতিস্তা বা তার মুরব্বি যুক্তরাষ্ট্র কেউই আঁচ করতে পারেনি। ল্যাটিন আমেরিকার সমাজতন্ত্রীরা এ জন্য ফিদেলকে ‘ভাগ্যবান’ বলেন। কেননা, যুক্তরাষ্ট্র টের পেলে ‘২৬ জুলাই আন্দোলন’-এর জনক ফিদেলের অগ্রযাত্রাকে পদে পদে বাধাগ্রস্ত করতে পারত। রক্তক্ষয় হতো বেশি। বিজয় হতো বিলম্বিত।

অস্ত্র সংগ্রহের উদ্দেশ্যে সান্তিয়াগো শহরের মনকাড়া সেনা ছাউনিতে ফিদেল ও তার সঙ্গীরা ১৯৫৩ সালের ২৬ জুলাই আক্রমণ চালান। অভিযান ব্যর্থ হয়। বিপ্লবীরা অনেকেই প্রাণ হারান। ফিদেল গা-ঢাকা দেন, কিন্তু অচিরেই ধরা পড়েন। সামরিক আদালতের বিচারে তাকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই বিচারের সময় আত্মপক্ষ সমর্থনে তিনি সামরিক ট্রাইব্যুনালে যেসব কথা বলেছিলেন তাতে তার জনপ্রিয়তা বহুগুণ বেড়ে যায়। ফিদেল ছিলেন তুখোড় বক্তা, তার বাগ্মিতা মুগ্ধকর, তার রসবোধও ছিল প্রখর, বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনাও বিস্তর। মনকাড়া ট্রাইব্যুনালে তিনি যে দীর্ঘ ভাষণ দেন তাতে ফিদেল কাস্ত্রো বেশ কয়েকবার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা ও প্রবন্ধ উদ্ধৃত করেছিলেন। ভাষণের শুরুতেই রবিঠাকুরকে উদ্ধৃত করে ফিদেল বলেন, ‘দুর্বলের ভয় ব্যথা পাবে, সবলের ভয় বাধা পাবে।’ বলেছিলেন ‘সাজা দেবে? দাও। পরোয়া করি না। ইতিহাস আমায় মুক্ত করবে।’ পরবর্তীকালে ওই ভাষণটি চটি বই আকারে প্রকাশিত হয় এবং বিশ্বময় প্রগতিপন্থি তরুণদের অন্তর জয় করে। বইটির শিরোনাম ‘ইতিহাস আমায় মুক্ত করবে।’ মনকাড়া অভিযানের ব্যর্থতা চোখ খুলে দেয় ফিদেলের। তিনি উপলব্ধি করেন, রোমান্টিক বিপ্লবে সময় নষ্ট হয়েছে। বিপ্লবী চেতনার কাজ ‘সন্ত্রাস’ হিসেবে বদনাম কুড়াবে, এ খুবই দুঃখজনক।

 

 

প্রবল জনদাবির মুখে ১৯৫৪ সালে ফিদেলকে মুক্তি দিলেন জেনারেল বাতিস্তা। ছাড়া পেয়ে চলে গেলেন মেক্সিকোয়। ওই দেশের রাজধানীতে তিনি ভবিষ্যতে করণীয় নিয়ে কিউবান বিপ্লবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করতে থাকেন। এই সময়েই এক পর্যায়ে আর্জেন্টিনার বিপ্লবী আর্নেস্টো চে গুয়েভারার সঙ্গে ফিদেলের দেখা হয়। মেক্সিকান সোশ্যালিস্ট নেত্রী মারিয়া আন্তোনিয়া তার বাড়িতে ফিদেলকে আশ্রয় দিয়েছিলেন। রাতে খাবারের টেবিলে মারিয়া বলেন, ‘তোমায় যে বলেছিলাম কিউবার লইয়ার (আইনজীবী) ফিদেলের কথা। এই সেই ফিদেল। আর এ হচ্ছে ডাক্তার চে গুয়েভারা।’

দুই বিপ্লবী পরস্পরের দিকে মুগ্ধ চোখে সহাস্য তাকিয়ে রইলেন। চে বলেন, ‘তুমি তো বিপ্লবের মোহন সুরকার।’ ফিদেল বলেন, ‘তুমি তো বিপ্লবের অনুপম গীতিকার।’ মারিয়া আন্তোনিয়া তখন দুজনের দুহাত একত্রিত করে বলেন, ‘চমৎকার। এখন তোমরা দুজনে মিলে বিপ্লবের স্বরলিপি বানাও।’ ওই স্বরলিপি থেকে উৎসারিত সুরধ্বনিতে কিউবা হয়েছিল প্রকম্পিত। যুক্তরাষ্ট্র স্তম্ভিত, ক্রুব্ধ। পৃথিবী বিস্মিত, চমকিত। যুক্তরাষ্ট্র ফিদেলকে যতবার ‘দানব’ প্রমাণের চেষ্টা করেছে ততবারই পৃথিবীর দেশে দেশে মোহনীয় প্রভায় যুবমনের গহিনে জায়গা করে নিয়েছেন ফিদেল। শুধু কি যুবমন? না, পোক্ত-সমৃদ্ধ অনেক প্রবীণ মনও। ফিদেলের প্রভাব কতভাবেই না ফুটে উঠেছে। বহু রাজনীতিক, ক্রীড়াবিদ আর লেখকের তিনি ‘ফাদার ফিগার’ বিশেষত ল্যাটিন আমেরিকা ও আফ্রিকায়। নিজ দেশে বিপ্লবের সুফল ততটা দীপ্যমান না করা সত্ত্বেও নিষ্ঠাবান বিক্রেতার মতোই দুনিয়ার নানা প্রান্তে বিপ্লব গছিয়ে দিতে পেরেছিলেন তিনি। চে গুয়েভারা একবার বলেছিলেন, ‘ফিদেল ইজ দ্য ম্যান হু হ্যাড মেড রেভ্যুলেশনস সেক্সি।’

বলা হয়, ইয়াসির আরাফাত, নেলসন ম্যান্ডেলার মতোই ফিদেল কাস্ত্রোর জনপ্রিয়তার নেপথ্যে অদ্ভুত এক রসায়ন কাজ করে যা তাকে পরিণত করেছে মোহন বিপ্লবীতে। ৫০ বছর ধরে দেখা গেছে, কিউবার সংবাদ মানে ফিদেলের সংবাদ। ফিদেলের সংবাদ মানে কিউবার সংবাদ। তার সীমাবদ্ধতা নিয়ে কেউ উচ্চবাচ্য করেনি। তার কর্তব্য কাজ ঠিক না বেঠিক কেউ মাথা ঘামায়নি। এমনকি এত নেতা থাকতে ২০০৬ সালে ছোট ভাই রাউল কাস্ত্রোর মতো আরেক বুড়োর হাতে ক্ষমতা যে অর্পণ করলেন তা কোন যুক্তিতে, তাও কেউ জানতে চাইল না।

তবে একটা প্রশ্ন সর্বদাই উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্র কেন ফিদেলকে ৬৩৮ বার হত্যা করার চেষ্টা করেছে? দুশমনীর শুরু ১৯৬০ সালেই। সে বছর কিউবায় মার্কিনিদের মালিকানাধীন যেসব চিনিকল ছিল, ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল সবই রাষ্ট্রায়ত্ত করেছিলেন ফিদেল এবং কোনোরকম ক্ষতিপূরণ না দিয়েই। ‘ওগুলো ফেরত দাও, নইলে টাকা দাও’— বলাটা শোভা পাবে না বলে তদানীন্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি বলতেন, ‘কিউবায় কমিউনিস্টরা মানুষের স্বাধীনতা হরণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র চায় ওদের স্বাধীনতা ফিরে আসুক।’

ফিদেল তার কিউবায় স্বাস্থ্যসেবা আর শিক্ষাব্যবস্থা বেশ উন্নত করেছেন। সরকারি স্টোর থেকে ২৬ ডলারে ৫ সদস্যের একটি পরিবারের এক সপ্তাহের চাল-ডাল-তেল-রুটি-মাখন কেনা সম্ভব। সামান্য খরচে উচ্চতর ডাক্তারি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। এ জন্য অনেক মার্কিন যুবক কিউবায় ভর্তি হতে চাইলে মার্কিন সরকার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিল, ‘নিষেধাজ্ঞা আছে। ওই দেশে শিক্ষা গ্রহণ করাটা আইনত দণ্ডনীয়।’ মার্কিন পত্রপত্রিকার খবর : বিপ্লবের পর কিউবা ১০৩টি দেশে ১ লাখ ৮৫ হাজারের বেশি চিকিৎসাকর্মী পাঠিয়েছে।

এতসব সাফল্য সত্ত্বেও ফিদেল কাস্ত্রোর স্বস্তি ছিল না। কলম্বিয়ার লেখক নোবেল বিজয়ী গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ লিখেছেন, ফিদেল কাস্ত্রো মুখে কখনো ব্যর্থতা স্বীকার করেন না। তবে অবচেতনে খুব সূক্ষ্মভাবে এক ধরনের পরাজয় মানেন। ফিদেল একবার বলেছিলেন, ‘কিউবায় সুশাসন না আসা পর্যন্ত আমি আমার দাড়ি কামাব না।’

আগামী দিনগুলোয় ফিদেল কি বিস্মৃতির অতলে লীন হয়ে যাবেন? তার পরম্পরা কতকাল ধারণ করবে আধুনিক কিউবা? আমাদের ধারণা এই নিয়ে বিতর্ক চলবে আরও অনেক বছর। কিন্তু বিশ্বময় নিপীড়িত বঞ্চিত শোষিত মানুষ যখনই বুকে সাহস সঞ্চয় করতে চাইবে, তখনই ফিদেল কাস্ত্রোকে স্মরণ করবে। কারণ তিনি ছিলেন এমন এক জমানার নায়ক যেকালে অনাচার-লুণ্ঠন-শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই করাটা ছিল বিরাট সম্মানের ব্যাপার।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি