শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মানবদেহে অঙ্গ সংযোজন, কিছু কথা

অধ্যাপক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানবদেহে অঙ্গ সংযোজন, কিছু কথা

জনগণের কল্যাণে মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন বিধান করার উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন। যেহেতু মানবদেহে সংযোজনের নিমিত্তে বিবিধ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও তার আইনানুগ ব্যবহার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়। সেহেতু এতদ্বারা উপরোক্ত আইন নিম্নরূপ আইন করা হয়েছে ১৯৯৯ সালে যা পরবর্তীতে সংশোধিত হয়েছে।  তথাপি উপরোক্ত আইন অসম্পূর্ণ এবং পরিধি সীমিত বলে বৃহত্তর রোগগ্রস্ত জনগোষ্ঠী সৃষ্ট আইনের মূল উদ্দেশ্য ও সুফল থেকে বঞ্চিত এবং ব্যাপকসংখ্যক রোগী প্রয়োজনীয় ট্রান্সপ্লান্ট (Transplant) সুবিধা থেকে বঞ্চিত। আইনটি অসম্পূর্ণ বলে কিছু দালাল শ্রেণির লোক সহজে গ্রামের সহজ-সরল মানুষকে প্রতারণা করে আইনের সীমাবদ্ধতার কারণে ভিন্ন দেশে নিয়ে গিয়ে অঙ্গ বেচাকেনা করে। রোগগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষুদ্র একটি অংশ ২৫ লাখ থেকে এক কোটি টাকা খরচ করে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে গিয়ে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করান। যুগের প্রয়োজনে ও জাতীয় স্বার্থে অবিলম্বে এই আইনের সংশোধন প্রয়োজন।  সাধারণ মানুষকে প্রতারণা থেকে রক্ষা করা এবং বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে অতিরিক্ত স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত আইনটির কিছু সংশোধনীর প্রস্তাব করা হচ্ছে।

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম

এই আইন মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন আইন-১৯৯৯ নামে অভিহিত যা ২০১৬ সালে সংশোধিত। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপন (Transplant) একটি বিজ্ঞান স্বীকৃত জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসা পদ্ধতি। অঙ্গ প্রতিস্থাপন জীবন রক্ষাকারী তো বটেই, এতে অভাবনীয় আর্থিক সাশ্রয় হয়। ১. প্রতিস্থাপন (Transplant) বলতে বোঝা যায়, একজন জীবিত বা মৃত ব্যক্তির অঙ্গ অন্য একজন জীবিত ব্যক্তির দেহে সংযোজন পদ্ধতির নাম প্রতিস্থাপন (Transplant)।

২। সংজ্ঞা : বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থী কোনো কিছু না থাকলে, এই আইনে,- (ক) ‘অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ’ অর্থ মানবদেহের বৃক্ক (Kidney), হৃৎপিণ্ড-, ফুসফুস, যকৃৎ, অগ্নাশয়, অস্থি, অস্থিমজ্জা, চক্ষু, চর্ম ও টিস্যুসহ মানবদেহে সংযোজনযোগ্য যে কোনো অঙ্গ বা প্রত্যঙ্গ বা টিস্যু প্রভৃতি; (খ) ‘আইনানুগ উত্তরাধিকারী’ অর্থ স্বামী, স্ত্রী, প্রাপ্তবয়স্ক পুত্র ও কন্যা, পিতা, মাতা, প্রাপ্তবয়স্ক ভাই ও বোন এবং রক্তের সম্পর্কের অন্যান্য প্রাপ্তবয়স্ক আত্মীয়স্বজন, তবে এই আইনের অধীনে আইনানুগ উত্তরাধিকারীর ক্ষমতা প্রয়োগের ক্ষেত্রে, প্রথমোল্লিখিত ব্যক্তিরা ক্রমানুসারে তৎপরবর্তীতে উল্লিখিত ব্যক্তিদের তুলনায় অগ্রাধিকার লাভ করবেন; (গ) র) ‘নিকট আত্মীয়’ অর্থ পুত্র-কন্যা, স্ত্রী বা স্বামী, পিতা-মাতা, ভাই-বোন এবং রক্ত সম্পর্কিত আপন চাচা, ফুফু, মামা, খালা ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী, চাচাত ভাই-বোন, ফুফুাতো ভাই-বোন, মামাতো ভাই-বোন, খালাতো ভাই-বোন এবং তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানাদি। ‘অন্যান্য আত্মীয়’ বলতে ‘নিকট আত্মীয়ের বৈবাহিক সূত্রে সম্পর্কিত আত্মীয়স্বজনকে বুঝাবে।

ii) সচেতন দাতা : যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক আত্মীয় বা অনাত্মীয়, প্রতিবেশী ও বন্ধু, যিনি স্বেচ্ছায় অঙ্গ দানের প্রয়োজনীয়তা, প্রয়োজন প্রভৃতি বুঝে মানবিক কারণে কোনো রোগে সংকটাপন্ন ব্যক্তির জীবন রক্ষা বা জীবন প্রতিপালনে সুবিধার জন্য নিজের ক্ষতি না করে নিজের একাধিক অঙ্গের একটি যেমন বৃক্ক (Kidney), চক্ষু, ফুসফুস, শরীরের অংশবিশেষ চর্ম ও টিস্যু দান করতে চাইলে জীবিত অবস্থায় অঙ্গ দান করতে পারবেন, একটি অঙ্গের যেমন লিভারের অংশবিশেষও দান করতে পারবেন। ঠিক তেমনি মৃত্যুর পরও আর এক বা একাধিক অঙ্গ দান করতে পারবেন, এটা তার নাগরিক অধিকার।

দানে আগ্রহী, দানে ইচ্ছুক নিকট আত্মীয় বা অনাত্মীয় ব্যক্তি এবং দানের অংশগ্রহণে আগ্রহী রোগাক্রান্ত ব্যক্তি সরাসরি সরকার নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানে নাম নিবন্ধিত করাবেন যা কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের (Central Registrar) এ লিপিবদ্ধ হবে। অঙ্গ দানে আগ্রহী এবং অঙ্গ গ্রহণে আগ্রহী ব্যক্তির নাম ও বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট মেডিকেল তথ্য এবং প্রয়োজনীয় শারীরিক ও পারিবারিক তথ্যসমূহ কেন্দ্রীয় রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা বাধ্যতামূলক। অঙ্গ প্রাপ্তিতে আগ্রহী ব্যক্তি একটি নির্ধারিত ফি দিয়ে নাম লিপিবদ্ধ করাবেন। আগে থেকে কেন্দ্রীয় রেজিস্টারে নাম লিপিবদ্ধ না হলে রোগী অঙ্গ প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হবেন। যার নাম আগে নথিভুক্ত হবে তিনি ক্রমিক নম্বর অনুসারে প্রথম অঙ্গ পাবেন। কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ (Central Registration Authority) অঙ্গপ্রাপ্তিতে আগ্রহী ব্যক্তির নাম লিপিবদ্ধ করার সময় রোগীর সামাজিক শ্রেণি অনুসারে নিবন্ধন ফি স্থির করবেন।

(III) ১৮ বছর বা ততধিক বয়সের বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশী ও তাদের আত্মীয়স্বজন ও বাংলাদেশের যে কোনো সচেতন সুস্থ নাগরিক যিনি বুদ্ধি-বিবেচনায় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান ও তাদের যুক্তিসঙ্গত বিবেচনা (Informed consent) দিতে সক্ষম তিনিই অঙ্গ দানের অধিকার রাখেন। তবে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অঙ্গ দানে সম্মতি গ্রহণযোগ্য হবে না। (ঘ) ‘ব্রেইন ডেথ’ অর্থ ধারা ৫ এর অধীনে ঘোষিত ব্রেইন ডেথ; অর্থাৎ মস্তিষ্কের কর্মকাণ্ডের পূর্ণ সমাপ্তি। (ঙ) ‘মেডিকেল বোর্ড’ অর্থ ধারা ৭ এর অধীনে ঘোষিত মেডিকেল বোর্ড।

৩। জীবিত ব্যক্তির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান। - সুস্থ ও সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন যে কোনো ব্যক্তি তার দেহের এমন কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যা বিযুক্তির কারণে তার স্বাভাবিক জীবনযাপনে ব্যাঘাত সৃষ্টির আশঙ্কা নেই এরূপ ব্যক্তি তার কোনো নিকট আত্মীয়, প্রান্তিক আত্মীয়, পরিচিত জন কিংবা সম্পূর্ণ অপরিচিত যে কোনো জরাগ্রস্ত নাগরিকের দেহে সংযোজনের জন্য মানবিক কারণে উদ্বুদ্ধ হয়ে দান করতে পারবেন। এটা দাতার নাগরিক অধিকার। তবে শর্ত থাকে যে, নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিরা তাদের দেহের কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান করতে পারবেন না, যদি না - ক) আঠারো বছরের কম বয়স্ক ব্যক্তি, তবে রিজেনারেটিভ টিস্যুর ক্ষেত্রে যদি দাতা ও গ্রহীতা ভাই-বোন সম্পর্কের হলে এই শর্ত কার্যকর হবে না; খ) এরূপ ব্যক্তি যার টিস্যু এইচ, বি এস এজি, এন্টি এইচ, সি, বি, অথবা এইচআইভি পজেটিভ; এবং গ) অর্থের বিনিময়ে কোনো অঙ্গ দান করা যাবে না। তবে সরকার প্রত্যেক দাতাকে আর্থিক সহায়তাসহ বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত করার অধিকার সংরক্ষণ করে। এই আইন বলে সৃষ্ট কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষকে এ সম্পর্কিত বিধান তৈরির অধিকার দেওয়া হলো। (ঘ) মেডিকেল বোর্ড কর্তৃক এই ধারার উদ্দেশ্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান করার অযোগ্য বলে ঘোষিত অন্য যে কোনো ব্যক্তি।

৪। মৃত ব্যক্তির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিযুক্তিকরণ। - ধারা ৫ অনুসারে কোনো ব্যক্তির ব্রেইন ডেথ ঘোষণার পর নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রসমূহে তার দেহ হতে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অন্য কোনো ব্যক্তির দেহে সংযোজনের উদ্দেশ্যে বিযুক্ত করা যাবে,

যথা : (ক) উক্ত ব্যক্তি যদি তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কারও দেহে সংযোজনের উদ্দেশ্যে উইল করে থাকেন; অথবা (খ) উক্তরূপ উইলের অবর্তমানে উক্ত ব্যক্তির ব্রেইন ডেথ ঘোষণার পর তার কোনো আইনানুগ উত্তরাধিকারী যদি উক্ত ব্যক্তির দেহ হতে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিযুক্ত করার জন্য লিখিত অনুমতি প্রদান করেন; অথবা (গ) উক্ত ব্যক্তির মৃত্যুর চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে যদি কেউ মৃতদেহ দাবি না করেন, (ঘ) মৃতদেহ কোনো হাসপাতাল, ক্লিনিক বা অন্যবিধ চিকিৎসালয়ে থাকলে তার প্রশাসনিক কর্তৃত্ব পালনকারী ব্যক্তি; অথবা (ঙ) মৃতদেহ কোনো ব্যক্তিগৃহ প্রতিষ্ঠান বা স্থানে থাকলে উক্ত ব্যক্তিগৃহ, প্রতিষ্ঠান বা স্থান যে জেলা প্রশাসকের বা সিভিল সার্জনের প্রশাসনিক এখতিয়ারাধীন তিনি বা, ক্ষেত্রমতো তার কাছ হতে এতদুদ্দেশ্যে লিখিতভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি যদি অনুরূপ বিযুক্তির জন্য লিখিত অনুমতি প্রদান করেন।

৫। ব্রেইন ডেথ ঘোষণার এই ধারার অন্য শর্তাবলী পূরণ সাপেক্ষে, সার্জারি, মেডিসিন নিউরোলজি, শিশু-নবজাতক, অথবা ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন বা অ্যানেসথেসিয়ার বিশেষজ্ঞ অথবা অন্যান্য যে কোনো মেডিকেল বিষয়ের বিশেষজ্ঞ নিম্নবর্ণিত পদমর্যাদার অন্যূন তিনজন চিকিৎসক যৌথভাবে কোনো ব্যক্তির ব্রেইন ডেথ ঘোষণা করতে পারবেন, (ক) অধ্যাপক, সহযোগী বা সহকারী অধ্যাপক অথবা সমমর্যাদাসম্পন্ন চিকিৎসক এবং (খ) ৫ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সিনিয়র লেকচারার অথবা সমমর্যাদাসম্পন্ন চিকিৎসক, (গ) ৫ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যে কোনো মেডিকেল বিষয়ের বিশেষজ্ঞ (Consultant). তবে শর্ত থাকে যে, এই উপধারার অধীন ব্রেইন ডেথ ঘোষণা প্রদানকারী চিকিৎসকদের মধ্যে অন্যূন একজন দফা (ক) তে বর্ণিত পদমর্যাদার চিকিৎসক হবেন। আরও শর্ত থাকে যে, এই উপধারার অধীন ব্রেইন ডেথ ঘোষণাকারী কোনো চিকিৎসক তার কোনো নিকট আত্মীয় যে ব্যক্তির ব্রেইন ডেথ ঘোষণা করা হবে তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অন্য কোনো ব্যক্তির দেহে সংযোজন প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনোভাবে জড়িত থাকতে পারবেন না।

২) নিম্নবর্ণিত শর্ত পূরণ না হলে, কোনো ব্যক্তির ব্রেইন ডেথ ঘোষণা করা যাবে না, যথা : (ক) উক্ত ব্যক্তিকে অন্যূন বারো ঘণ্টা অবিরাম কোমা (Coma) অবস্থায় থাকতে হবে এবং অসচেতন, অজ্ঞান থাকার কারণ অবশ্যই জ্ঞাত হতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, নিম্নবর্ণিত কোনো কারণে কোমা (Coma) অবস্থার সৃষ্টি হলে তা এই দফার উদ্দেশ্য গ্রহণযোগ্য হবে না, যথা : (অ) হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধের কারণে কোমা হলে, যদি কোমা অবস্থায় ছত্রিশ ঘণ্টাকাল অতিবাহিত না হয়;

(আ) কোমার অব্যবহিত পূর্বে শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হলে এবং (ই) কোনো ওষুধের কারণে কোমা অবস্থার সৃষ্টি হলে; (খ) কোমার পূর্ব কোনো মেটালিক বা এন্ডোক্রাইনজনিত কারণ থাকলে তা সংশোধন করতে হবে; (গ) উক্ত ব্যক্তির স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস থাকবে না এবং ভেন্টিলেটরের মাধ্যমে তার শ্বাস-প্রশ্বাস সঞ্চালন করা হবে; (ঘ) উক্ত ব্যক্তির ব্রেইন স্টেম রিফ্লেক্স সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত এবং তা নিম্নবর্ণিত অবস্থানসমূহ দ্বারা নিরূপিত হবে, যথা : (অ) তার দুই চোখের মণি প্রসারিত ও স্থির (ডাইলেটেড এবং ফিক্সড) থাকবে;

(আ) দুই চোখের কর্নিয়ায় রিফ্লেক্স সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত থাকবে এবং তা নিম্নবর্ণিত অবস্থানসমূহ দ্বারা নিরূপিত হবে, যথা : (B) যে কোনো ধরনের বেদনাদায়ক স্পর্শে নড়াচড়া সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে; (C) অকূলো কেফালিক বা ডলস রিফ্লেক্স অনুপস্থিত থাকবে; (D) ভেষটিবিউলো অকুলার রিফ্লেক্স অনুপস্থিত থাকবে। (৩) যদি উপধারা (২) এ বর্ণিত অবস্থানসমূহ বিদ্যমান না থাকে তাহলে নিম্নবর্ণিত পরীক্ষা দ্বারা ব্রেইন ডেথ নির্ণয় করা হবে, যথা : (K) ত্রিশ মিনিটব্যাপী মস্তিষ্কের ইইজি পরীক্ষা অথবা মস্তিষ্কের এনজিওগ্রাম; এবং (L) এপনিয় টেস্ট। (৪) দুই বছর হতে তের বছর বয়স্ক কোনো শিশুর ব্রেইন ডেথ ঘোষণা করতে হলে সংশ্লিষ্ট শিশুটিকে ইইজি পরীক্ষা দ্বারা অন্যূন বারো ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

৬। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দাতা ও গ্রহীতার যোগ্যতা (১) কোনো ব্যক্তির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অন্য কোনো ব্যক্তির দেহে সংযোজনযোগ্য হবে না, যদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দাতার- (K) বয়স, মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে, নব্বই বছরের ঊর্ধ্বে হয় এবং জীবিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে, আশি বছরের ঊর্ধ্বে হয়; (L) সংশ্লিষ্ট অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা কোনো কারণে নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে; (M) দেহ নিম্নবর্ণিত যে কোনো রোগে আক্রান্ত হয়, যথা :

(অ) চর্ম অথবা মস্তিষ্কের প্রাইমারি ক্যান্সার ব্যতীত অন্য যে কোনো ধরনের ক্যান্সার; (আ) কিডনি সংক্রান্ত কোনো রোগ; (ই) এইচআইভি এবং হেপাটাইটিস ভাইরাসজনিত কোনো রোগ; (ঈ) মেলিগন্যান্ট হাইপারটেনশন; (উ) ইনসুলিন নির্ভরশীল ডায়াবেটিস ম্যালাইটাস; (ঊ) জীবাণু সংক্রমণজনিত কোনো রোগ (আনট্রিটেড বা ইনএডিকুয়েটলি ট্রিটেড সিস্টেমিক ইনফেকশন)। (২) যে ব্যক্তির দেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন করা হবে তার বয়স (ক) জন্ম থেকে আশি বছর বয়ঃসীমার মধ্যে হতে হবে, তবে পনেরো বছর হতে পঁয়ষট্টি বছর পর্যন্ত বয়ঃসীমার ব্যক্তিরা অগ্রাধিকার লাভ করবেন; (খ) যেসব রোগের কারণে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজনের সাফল্য বিঘ্নিত হতে পারে সেসব রোগ হতে মুক্ত হতে হবে; এবং (গ) মেডিকেল বোর্ড কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে যোগ্য বলে ঘোষিত হতে হবে।

(৭) মেডিকেল বোর্ড : (১) এই আইনের অধীনে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংগ্রহ ও সংযোজনের উদ্দেশ্যে সরকার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজনকারী প্রত্যেক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের নিম্নে বর্ণিত চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করবেন, যথা : ৮ (i) কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ (Central Registration Authority) অত্র আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিতকরণ, জীবিত বা মৃত ব্যক্তির অঙ্গ দান, কোনো জীবিত ব্যক্তির অকেজো অংশের বিচ্ছেদ করে নতুন অঙ্গ সংযোজন সম্পর্কিত আইনের প্রেক্ষিতে উদ্ভূত সমস্যা নিরসন এবং সব অঙ্গদাতা ও গ্রহীতার পূর্ণ তথ্য সঠিকভাবে সংরক্ষণের জন্য কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ (Central Registration Authority) সৃষ্ট হলো।

এই কর্তৃপক্ষের চেয়ারপারসন এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হবেন একজন অবসরপ্রাপ্ত মেডিকেল শিক্ষক বা অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, ভোক্তা সংগঠনের প্রধান কিংবা খ্যাতনামা পাবলিক হেলথ স্পেশিয়ালিস্ট অথবা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সচিব বা অতিরিক্ত সচিব। তিনি ৩ বছরের জন্য নিযুক্ত হবেন। তিনি নির্ধারিত বেতনভাতা ও গাড়ির সুবিধা পাবেন। তার একটা ছোট অফিস ও আধুনিক ল্যাবরেটরি থাকবে যেখানে সব দাতা ও গ্রহীতার সব তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। ল্যাবরেটরিতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক বিজ্ঞানী ও টেকনিশিয়ান থাকবেন। চেয়ারপারসনকে সহায়তা করার জন্য ৭-১১ সদস্যের একটি অবৈতনিক নির্বাহী পরিষদ থাকবে। খ্যাতিমান চিকিৎসক, অবসরপ্রাপ্ত বিচারক (জেলা জজের নিম্ন পদের নয়), সমাজসেবী, আইনবিশারদ, সুশীল সমাজের নেতা, এনজিও কর্মী প্রমুখ দ্বারা নির্বাহী পরিষদ গঠিত হবে। নির্বাহী পরিষদে অন্যূন তিনজন মহিলা সদস্য থাকবেন।

কর্তৃপক্ষের কর্মপরিধি ১) কর্তৃপক্ষের কার্যাবলী পরিচালনা করার জন্য কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় বিধিমালা তৈরি করে প্রয়োগ করতে পারবেন। অপ্রয়োজনীয় বিধিমালা বাতিলও করতে পারবেন। ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে এই আইনের সংশোধনের জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সরকারকে জ্ঞাত করাবেন। ২) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গ্রহণে আগ্রহী রোগাক্রান্ত ব্যক্তি নির্ধারিত ফরমে কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ এবং নিজের পছন্দমতো হাসপাতালে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নাম লিপিবদ্ধ (Register) করবেন। ৩) অঙ্গ দানে আগ্রহী ব্যক্তি কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের অফিসে নিজে উপস্থিত হয়ে নিজের নাম, ঠিকানা প্রভৃতি লিপিবদ্ধ করবেন। (ii) রেজিস্টার প্রত্যেক মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পোস্ট গ্রাজুয়েট চিকিৎসা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট হাসপাতাল এবং গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত বা মরণাপন্ন রোগীদের চিকিৎসা করা হয় এইরূপ অন্যান্য চিকিৎসালয়ে নিম্নবর্ণিত তথ্যাবলী সংবলিত একটি রেজিস্টার সংরক্ষণ করতে হবে, যথা :

(ক) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ ও টিস্যু টাইপসহ সব প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। একটা কপি কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের তথ্য ভাণ্ডারে সংরক্ষিত থাকবে। (খ) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দাতার রক্তের গ্রুপসহ তার নিজের ও আইনানুগ উত্তরাধিকারীর সব প্রয়োজনীয় তথ্য (গ) (iii) সব প্রতিস্থাপন (Transplant), টিস্যু টাইপিং, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন সম্পর্কে জনসাধারণের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রতিস্থাপন প্রতিষ্ঠানসমূহের মান, সংরক্ষণ ও তদারকির পূর্ণ দায়িত্ব বর্তাবে কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের (Central Registration Authority) ওপর।

(iv) অত্র অফিসের যাবতীয় খরচ এবং অঙ্গদাতাকে পুরস্কৃত করার জন্য সম্মানী ভাতার জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল জাতীয় স্বাস্থ্যের উন্নতিকল্পে সরকারি কোষাগার থেকে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হবে। অত্র অফিসকে করপোরেট সংস্থা, কোম্পানি ও ব্যক্তির দান গ্রহণ এবং লটারি প্রভৃতি পদ্ধতির মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের অধিকার দেওয়া গেল। অঙ্গ দানে জনসাধারণকে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন ধরনের সভার আয়োজন করবে। পত্র-পত্রিকায় তথ্য প্রকাশ করবে এবং বিভিন্নভাবে জনগণকে অঙ্গ দানে উদ্বুদ্ধ করবেন। (v) সব অঙ্গ গ্রহীতার কাছ থেকে তার সামাজিক শ্রেণিগত অবস্থানের ভিত্তিতে অঙ্গ ব্যবস্থাপনার জন্য ফি ধার্য করতে পারবে। অঙ্গদাতা তার শারীরিক সুস্থতা ও পুষ্টির জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সম্মান ও নগদ অর্থ পাবেন এবং সারা জীবন যে কোনো সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবার অধিকার অর্জন করবেন। নগদ অর্থের পরিমাণ পাঁচ লাখ টাকার কম হবে না।

কোনো অঙ্গদাতা সরকারি সম্মানী ভাতা গ্রহণ না করে পুরো বা আংশিক অর্থ তা কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের তহবিলে দান করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের তহবিলে সব দান আয়করমুক্ত হবে। অঙ্গ গ্রহীতার নিবন্ধন ফি এবং অঙ্গদাতার সম্মানী ভাতা কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিষদ স্থির করবে। (vi) নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান (Government Enlisted Institute) : অঙ্গ প্রতিস্থাপনে আগ্রহী জেনারেল বা বিশেষায়িত হাসপাতাল যেখানে বড় সার্জারির উপযোগী অপারেশন থিয়েটার, অ্যানেসথেসিয়া ফ্যাসিলিটি, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ICU, ডায়াগনস্টিক প্যাথলজি ও টিস্যুটাইপিং ল্যাবরেটরি, ডায়াগনস্টিক রেডিওলজি ও আল্ট্রাসনোগ্রাফি ব্যবস্থা এবং সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের ন্যূনপক্ষে সার্বক্ষণিক দুজন করে বিশেষজ্ঞ শল্যবিশারদ সার্জন, ইউরোলজিস্ট ও অ্যানেসথেটিস্ট, সার্বক্ষণিক মেডিসিন ও কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞ আছেন, এরূপ জেনারেল ও বিশেষায়িত হাসপাতাল অঙ্গ প্রতিস্থাপন সার্জিক্যাল কেন্দ্র হিসেবে নিবন্ধিত হতে পারবে। সব প্রতিস্থাপন সার্জারির জন্য অঙ্গ দানকারী ও অঙ্গ গ্রহীতা ব্যক্তির পুরো ডাক নাম ও ঠিকানা এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পূর্ণ বিবরণ সংরক্ষণ করার নিশ্চয়তা নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানে থাকবে। নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান ত্রৈমাসিক রিপোর্ট স্বাস্থ্য অধিদফতর ও অঙ্গ দান কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রার অফিসে জমা দেবেন। নিবন্ধিত হাসপাতালসমূহের তদারকির দায়িত্ব কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের ওপর বর্তাবে। (vii) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দাতা ও গ্রহীতার যোগ্যতা (viii)(ধ) যদি কাজে লাগে তবে মৃত অঙ্গদাতার বয়স বিবেচ্য বিষয় হবে না। নবজাতক থেকে শুরু করে নব্বই বছরের বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তির অঙ্গ বিযুক্ত করে প্রতিস্থাপন করা যাবে। (viii)(b) যদি ব্যবহারযোগ্য হয় তা হলে আঠারো বছর বয়সী থেকে নব্বই বছর বয়সী সব জীবিত নাগরিক অঙ্গ দান করতে পারবেন। অঙ্গ দান প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার। তবে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই অধিকার প্রযোজ্য হবে না।

(ix) কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ ও অঙ্গ প্রতিস্থাপন প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত কর্মকর্তারা সরাসরি ইচ্ছুক অঙ্গদাতাকে অঙ্গ দানের সুবিধা ও সম্ভাব্য অসুবিধার বিষয় ভালোভাবে জ্ঞাত করাবেন এবং তার সব জিজ্ঞাসা ও উত্তর লিপিবদ্ধ করে ইচ্ছুক অঙ্গদাতা ও উত্তরসমূহ এবং কর্মকর্তারা তাদের নাম ও স্বাক্ষর দিন-তারিখসহ লিপিবদ্ধ করবেন। সব আলোচনা Informed Consent (বুঝিয়া হৃদয়ঙ্গম করিয়া মত দেওয়া) এর অংশ বলে বিবেচিত হবে। স্বাস্থ্যগত ও চিকিৎসার কারণে প্রয়োজন হলে যে কোনো বয়সী ব্যক্তির শরীরে দান করা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা যাবে। (x) কোনো ব্যক্তির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অন্য কোনো ব্যক্তির দেহে সংযোজন/প্রতিস্থাপন করা হবে না যদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গদাতার উত্তর ৫নং ধারায় (খ) থেকে (D) হ্যাঁ সূচক হয়। (২) চিকিৎসার প্রয়োজনে যে কোনো ব্যক্তির দেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন/প্রতিস্থাপন করা হবে, তবে তার বয়স-জন্ম থেকে নব্বই বছর বয়ঃসীমার মধ্যে হতে হবে। তবে বারো বছর হতে পঁয়ষট্টি বয়ঃসীমার ব্যক্তিরা অগ্রাধিকার লাভ করবেন। (৩) সরকার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজনকারী প্রত্যেক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সংশ্লিষ্ট বিষয়ের একজন অধ্যাপক বা সহযোগী অধ্যাপক অথবা সমপদমর্যাদাসম্পন্ন অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন সমন্বয়কারী ((Coordinator) হিসেবে নিয়োগ করবে। (৪) কোনো ব্যক্তির ব্রেইন ডেথ ঘোষণা করা হলে তদসম্পর্কে উক্ত রূপ ঘোষণাকারীরা অবিলম্বে সংশ্লিষ্ট অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন সমন্বয়কারীকে অবহিত করবেন এবং উক্ত সমন্বয়কারী মেডিকেল বোর্ডের মাধ্যমে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংগ্রহ ও সংযোজনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

৯। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ক্রয়-বিক্রয় ইত্যাদি নিষিদ্ধ। - মানবদেহের যে কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ক্রয়-বিক্রয় বা তার বিনিময়ে কোনো ধরনের সুবিধা লাভ এবং সে উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের বিজ্ঞাপন প্রদান বা অন্য প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

১০। সাজা- (১) কোনো ব্যক্তি এই আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘনে চিকিৎসক নার্স বা অন্য কোনো ব্যক্তি সহায়তা করলে তিনি অনূর্ধ্ব সাত বছর এবং অন্যূন তিন বছর মেয়াদি সশ্রম কারাদণ্ডে অথবা অন্যূন তিন লাখ টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। (২) কোনো চিকিৎসক এই আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে বা লঙ্ঘনে সহায়তা করলে তিনি উপধারা (১) এ বর্ণিত দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং এ ছাড়া চিকিৎসক হিসেবে তার রেজিস্ট্রেশন বাতিলযোগ্য হবে।  (৩) এই আইনের অধীন কোনো অপরাধের বিচারের ক্ষেত্রে (Criminal Procedure Code, 1898 (V of 1898) প্রযোজ্য হবে।

১১। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা : এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করতে পারবে।

 

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা—গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে

নগর জীবন