শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

উপকূলের ব্যতিক্রমী ফসল গোলপাতার রস আর গুড়

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উপকূলের ব্যতিক্রমী ফসল গোলপাতার রস আর গুড়

কিছুদিন আগে পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নে গিয়েছিলাম হৃদয়ে মাটি ও মানুষ-এর শুটিংয়ের কাজে। সেই ইউনিয়নের নবীপুর গ্রামে প্রচুর চাষ হয় গোলপাতার। বিচ্ছিন্নভাবে এই জেলার অন্যান্য জায়গাতেও হয় গোলপাতার চাষ। এই গোলপাতা তাদের জীবন-জীবিকার বড় একটি উৎস, প্রধান অর্থকরী ফসলও বলা যেতে পারে। উপকূলীয় অঞ্চলের পরিচিত গাছ গোল, যারা দেখেনি তাদের কাছে এর পাতা মনে হতে পারে গোল। গাছটিকে নিয়ে বিশেষ কোনো ভাবনাও নেই কারোর। কিন্তু গোলপাতা গাছের কাছে এলে যেন তালগোল পাকিয়ে যায়। নারকেল গাছের মতো পাতাঅলা অন্যরকম এক গাছ। কাদামাটি থেকে যে গাছটির অনেকগুলো শাখা ও পাতা একসঙ্গেই উঠে গেছে আকাশমুখী। বেশ ঘনত্বে প্রাকৃতিক লবণপানির শক্তি নিয়ে বেড়ে ওঠে ম্যানগ্রোভ এই গাছ। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সমুদ্র উপকূলে রয়েছে গোলগাছ। তবে আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলের জনজীবনের সঙ্গে এই গাছ যেভাবে মিশে আছে তা সত্যি দেখার মতো। যুগ যুগ ধরে এই গাছটি শক্তি জুগিয়ে চলেছে কৃষি অর্থনীতিতে। খালের ধারে, নালার পাড়ে এই গাছ বহু আগে থেকেই জন্মাচ্ছে। তবে মানুষ যখন এর নানা উপযোগিতা টের পেল— যেমন এর রস, তা থেকে গুড় তৈরি করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া- তখনই এর চাষের ব্যাপারে আরও মনোযোগী হলো। বলা যায়, নবীনগর গ্রামের ছোট পুকুরগুলোর ধারেও চাষ হচ্ছে গোলপাতা। উপকূলের এক কৃষক নির্মল চন্দ্র মৃধার সঙ্গে দেখা হলো। গোল তাদের প্রাকৃতিক সম্পদ নয় শুধু। পূর্বপুরুষ থেকেই জীবন-জীবিকার প্রধান উৎস। চারা কোথায় পেয়েছেন, জানতে চাইলে নির্মল জানান স্বাধীনতার আগেই তার পূর্বপুরুষ এই চারা লাগিয়েছেন। লবণপানির পাশে নির্মলের গোলগাছগুলো দেখলাম বেশ বয়সী। প্রায় প্রতিটি গাছেই সযত্নে গোলের রস সংগ্রহও করছেন তিনি। এটিই সৃষ্টির এক বিস্ময়। প্রকৃতির অমৃত সুধা। লবণপানি যে গাছের প্রধান শক্তি সে গাছের ভিতরে তৈরি হচ্ছে অদ্ভুত সুমিষ্ট রস। নির্মল চন্দ্র মৃধার সঙ্গে কথা হলো এই রস সংগ্রহ ও তার বহুবিধ ব্যবহার নিয়ে। শুধু রসই নয়, নির্মল ঘরের বেড়া এবং বাড়ির চালে গোলপাতা ব্যবহার করছেন বলে জানালেন। সংসারের নানা কাজেই আসলে গোলপাতার ব্যবহার হয়ে থাকে। প্রত্যেক জনবসতির জন্যই সৃষ্টিকর্তা এমন নিয়ামত দিয়ে রেখেছেন। বোঝাই যায়, এই গোলপাতার সুমিষ্ট রস এই জনপদের মানুষকে প্রাকৃতিক আশীর্বাদে পূর্ণ করেছে। অগ্রহায়ণ থেকে শুরু করে পাঁচ মাস রস পাচ্ছেন নির্মল। তার দুই একর জমিতে যে সংখ্যক গোলগাছ আছে তার প্রতিটি থেকে প্রতিদিন রস পাচ্ছেন তিনি। এই রস থেকে ১২ কেজির মতো গুড় পাচ্ছেন তিনি প্রতিদিন। আর প্রতি কেজির দাম ৮০ টাকা।  এতে রোজকার আয় দাঁড়াচ্ছে ১০০০ টাকা কম-বেশির মতো। এই চিত্রটি প্রায় সব চাষির ক্ষেত্রেই একইরকম। উপকূলীয় অঞ্চল মনে হলেই যেমন হাহাকার মনে আসে, এখানে সেই হাহাকার নেই। মনেই হয়, প্রকৃতির শক্তিতে মানুষগুলোর মানসিকতাও দারুণ উন্নত। এখানকার গোলপাতা নিয়ে একটি প্রচলিত প্রবাদ আছে। গোলের রস এতই ঘন যে বলা হয়, এই রসের আট ফোঁটায় এক ফোঁটা গুড় হয়। অন্যদিকে প্রচলিত আছে খেজুরের রসের ষোল ফোঁটায় হয় এক ফোঁটা গুড়। কারণ, খেজুরের রস গোলের রসের থেকে পাতলা। আমি নবীপুরের যে গোলগাছ দেখেছি সেগুলোর বয়স ষাটের কম না।  কিন্তু রসের পরিমাণ বা গুণে কোনো কমতি নেই। সত্যি কথা বলতে কী, নবীপুরের এমন কোনো বাড়ি খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে গোলগাছ নেই বা তারা সেখান থেকে রস সংগ্রহ করছেন না বা গুড় তৈরি করছেন না। প্রতিটি গাছের সঙ্গেই ঘট বাঁধা। টের পেলাম, নিশ্চয়ই কিছু বাড়িতে রস জাল দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। কাকতালীয়ভাবে ঠিক জায়গাতেই এসেছি। কিছুটা ভাগ্যবানও মনে হলো নিজেকে। খোঁজ পাওয়া গেল এটিই গোলের গুড়ের প্রধান ঠিকানা। বাড়িটি জগদীশ চন্দ্র সরকারের। উত্তমের বাবা জগদীশ চন্দ্র সরকারের মুখ থেকেই শুনলাম গোলপাতার গুড়ের ইতিহাস। তিনি বলছিলেন, এই এলাকার এক সময়ের বার্মিজ অধিবাসীরা গোলপাতার রস জ্বালিয়ে মদ তৈরি করত। সেখান থেকেই স্থানীয় অধিবাসীদের হাত দিয়েই গোড়াপত্তন ঘটে রস থেকে গুড় তৈরির। জগদীশের পূর্বপুরুষরাই রস জাল দিয়ে শুরু করেছিলেন গোলপাতার গুড় উৎপাদন। দেখলাম, একটি চুলায় রস জ্বালানো চলছে। এটি দীর্ঘ সময়ের কাজ। এই কাজে বেশ দক্ষ উত্তম সরকারের স্ত্রী দীপালী সরকার। দীপালী বলছেন, প্রতিদিন গড়ে ৬০ কেজি কাঁচা রস জাল করেন তিনি যা থেকে গুড় হবে ১৫-১৬ কেজি। ঘণ্টাখানেকের মতো সময় লাগবে দীপালীর এই জালের কাজ শেষ করতে। এর ফাঁকে নবীপুর গ্রামের অন্য কৃষকের বাড়িতে যাব বলে মনস্থির করলাম। জগদীশের বাড়িতে খুঁজে পেলাম সুন্দরী গাছ। সুন্দরবনের একটা বড় অংশই এখানে ছিল হয়তো এক সময়। যে দৃশ্যটি সবচেয়ে অবাক করল আমাকে তা হলো ধানী জমির ধার ধরে শুধুই গোলপাতার চাষ হচ্ছে। গোলপাতার যে ফলটি বের হয় সেখান থেকেই আবার বীজ করে কৃষক তা চাষ করে। মজার বিষয় হচ্ছে, ফল আসার পর পাঁচ থেকে সাত দিন পা দিয়ে এক ধরনের মালিশ করতে হয় মাটির সঙ্গে লেগে থাকা ফলের ডালটিকে। বিষয়টি একদমই নতুন এবং আকর্ষণীয় এক দৃশ্য। কৃষক তার পা দিয়ে ম্যাসাজ করছেন গোলপাতার ডাল। দৃশ্যটি চোখে লেগে থাকার মতো। যেন ডালটি নুয়ে থাকে সে জন্য গাছের একটি চটি দিয়ে বেঁধে ফল কাটতে হয়। এর তিন দিন পর থেকে নুয়ে থাকা ডালটির মুখ থেকে আসা শুরু করে রস। অদ্ভুত এক প্রক্রিয়া। এভাবে সাত দিন মুখ কেটে কেটে ঘটগুলো থেকে রস সংগ্রহ করেন কৃষক। উত্তম সরকারের সঙ্গে কথা হলো গোলপাতার বাগানকে ঘিরে এক মৌসুমে তার লাভালাভের হিসাব নিয়ে। উত্তম জানালেন তার বাগানের অর্ধেক তিনি ইতিমধ্যে বিক্রি করে দিয়েছেন সবটুকু কাটা তার একার পক্ষে সম্ভব নয় বলে। প্রতিটি গাছের মূল্য ৬০ টাকা। কৃষি উপকরণের কোনো কিছু ব্যবহার না করেই এই লাভ ঘরে তুলছেন উত্তম বা তার মতো গোলচাষিরা। অন্য প্রসঙ্গে জানা গেল এখানে আমনের লবণসহিষ্ণু জাত এখনো হাতে পায়নি কৃষক। কৃষি বিভাগ সম্প্রসারণ করলেও কেন তারা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত সে বিষয়টি প্রশ্নের জন্ম দিল। আমার সঙ্গে ছিল পটুয়াখালীর চ্যানেল আই সংবাদ প্রতিনিধি এনায়েতুর রহমান। এনায়েত জানাচ্ছেন গোলপাতার বাগানে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয় হচ্ছে মৌমাছি। একবার সেও মৌমাছির কবলে পড়েছিল গোলবাগানে এসে। কাছাকাছি একটি মৌচাকও চোখে পড়ল। বেশ সতর্কতার সঙ্গেই কাজ করতে হয়েছে নবীপুরের গোলবাগানে। একটি লোকবিশ্বাসের কথা জানতে পারলাম। প্রথম দিন রস কাটার পর তারা বাড়িতে নেয় না। শেয়ালের বেশ উপদ্রব আছে এখানে। এলাকার গোলচাষি দীপন শিকারি ভেঙে বলল শিয়াল বশ করার প্রাচীন কারসাজি। কৃষক রস কেটে শিন্নি পাক করে দেয় শেয়ালের জন্য যাতে তারা উপদ্রব না করে। এই গোলবাগানকেন্দ্রিক জীবন বাস্তবতার ভিতর নানান উপকথা বা লোকবিশ্বাস সত্যিই আনন্দদায়ক। এগুলো যুগ যুগ ধরে এখানকার মানুষ অনুসরণ করে চলেছে। গোলপাতার কোনো কিছুই ফেলনা নয়। গোলপাতার রস থেকেই আবার মৌমাছি বানাচ্ছে মধু। এর আগে তো বলেছি গোলপাতার নানান উপকারিতার কথা। অনেকক্ষণ গোলবাগানের ভিতরে ছিলাম। কিছু আলো, কিছুটা অন্ধকারের ভিতর কাজ করছিলাম। এরপর হঠাৎ একটু ফাঁকা জায়গা পেলাম। প্রিয় পাঠক, সত্যি মনে হলো আফ্রিকান এক জঙ্গল থেকে বের হয়ে এলাম। বিমল চন্দ্র মৃধা বলছেন গোলগাছের গুড় শুধু সুস্বাদু নয়, রীতিমতো মহৌষধ। তিনি বলছেন, এটি স্যালাইনের মতোই কাজ করে। যদিও তিনি বলছেন চিকিৎসকদের গবেষণায় এমনটা পাওয়া গেছে। এমনকি ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ আছে এমন রোগীদের জন্যও গোলপাতার রস বেশ উপকারী। গোলের এই গুণাগুণ, গোলের প্রতি ভালোবাসার মধ্যে দোটানায় পড়েছেন এখানকার কৃষক। কারণ গোলগাছ লবণপানি চায়, আর লবণপানি সাধারণ কৃষির শত্রু। এই এলাকাগুলো কেবলই দেখতে শুরু করেছে ফসল বৈচিত্র্যের মুখ। এই সময়ে লবণপানির গোল গাছ টিকিয়ে রাখতে গিয়ে কৃষকের ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থা। চাষিরা কোনোটিই হারাতে চান না। কিন্তু এর প্রতিকার কী? নীলগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন মাহমুদও সবিস্তারে তুলে ধরলেন বিষয়গুলো। কৃষি মন্ত্রণালয়কে পরিকল্পিতভাবে খাল খনন করতে হবে জানালেন তিনি যদি সমতল ভূমির চাষ এবং একই সঙ্গে লবণপানির সাহায্যে গোলচাষ অব্যাহত রাখতে হয়। সেক্ষেত্রে খালের ভিতরে চাষ হবে গোল আর ওপরে সমতল ভূমিতে অন্যান্য ফসল। এর মধ্যে খবর পেলাম দীপালী সরকারের গুড়ের খোলায় গুড় প্রায় প্রস্তুত। দীপালীর বাড়ি পৌঁছে দেখলাম গুড় নাড়ানোতে সে মহাব্যস্ত। বলা যায় খেজুর গুড় তৈরির প্রক্রিয়াটাও এমনই। তবে রস জাল দেওয়ার সময় খুব দ্রুত হাত চালাতে হয় যে কাজে দীপালী বেশ পারদর্শী। নবীপুরে গোলের রস এবং গুড় তৈরির দৃশ্যপট প্রতিদিনের। নীলগঞ্জের এই গোলের গুড় উৎপাদনকারী পরিবারগুলোতে এখনো চালু আছে আবহমান বাংলার এক দারুণ রীতি। সকালে মেহমান আসলে গোলের রসের পায়েশ। এই অমৃত স্বাদ থেকে বঞ্চিত হলাম না আমরা। গোলপাতার রস-গুড়ের স্বাদ একবার যারা পেয়েছেন তারা ভুলতে পারেন না। মৌসুমের পাঁচ মাস কলাপাড়ায় হাটের একটি অংশে গুড়ের সন্ধানে ভোক্তাদের ভিড় জমে প্রতি মঙ্গলবার। হাটের এই জায়গাটিতে পর্যায়ক্রমে ওঠে গোল, খেজুর ও তালের গুড়। যে সময়টাতে গিয়েছিলাম তখন ছিল গোলের ভরা মৌসুম। একশ টাকা কেজি হিসেবে এমন বিক্রেতাও আছেন যারা আশি কেজি পর্যন্ত দিনে বিক্রি করছেন হাটে। বেচাকেনা বেশ ভালোই এই হাটে। প্রিয় পাঠক, প্রকৃতিই একেকটি জনপদের জীবন-জীবিকা নির্ধারণ করেছে। এই এলাকাটির সঙ্গে দেশের অন্য কোনো এলাকা মিলবে না। এই এলাকার অনন্য এক পরিচিতি গোলের গুড়কে কেন্দ্র করে। গোলপাতা থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা থেকে শুরু করে আফ্রিকা মহাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে রয়েছে। কিন্তু সেসব জায়গায় এমন সুস্বাদু রস গুড়ের আয়োজন নেই। এটি আমাদের ঐতিহ্যের বড় একটি অংশ। যা সংরক্ষণের দাবি রাখে।

সঙ্গে এই এলাকার কৃষি বৈচিত্র্য সৃষ্টি স্বার্থেই পরিকল্পিত খাল খনন ও বেড়িবাঁধ তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হলে, প্রয়োজনীয় কৃষি ফসলের তাগিদে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মন চাইলেও গোলপাতার রস গুড়ের ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারবে না। টিকিয়ে রাখতে পারবে না গোলবাগান। এর জন্য প্রয়োজন সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার আলোকে এই এলাকার কৃষিভিত্তিক জীবন-জীবিকার উন্নয়ন করা। যাতে কৃষিও বাঁচে, ঐতিহ্যও টিকে থাকে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা