শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

উপকূলের ব্যতিক্রমী ফসল গোলপাতার রস আর গুড়

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উপকূলের ব্যতিক্রমী ফসল গোলপাতার রস আর গুড়

কিছুদিন আগে পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নে গিয়েছিলাম হৃদয়ে মাটি ও মানুষ-এর শুটিংয়ের কাজে। সেই ইউনিয়নের নবীপুর গ্রামে প্রচুর চাষ হয় গোলপাতার। বিচ্ছিন্নভাবে এই জেলার অন্যান্য জায়গাতেও হয় গোলপাতার চাষ। এই গোলপাতা তাদের জীবন-জীবিকার বড় একটি উৎস, প্রধান অর্থকরী ফসলও বলা যেতে পারে। উপকূলীয় অঞ্চলের পরিচিত গাছ গোল, যারা দেখেনি তাদের কাছে এর পাতা মনে হতে পারে গোল। গাছটিকে নিয়ে বিশেষ কোনো ভাবনাও নেই কারোর। কিন্তু গোলপাতা গাছের কাছে এলে যেন তালগোল পাকিয়ে যায়। নারকেল গাছের মতো পাতাঅলা অন্যরকম এক গাছ। কাদামাটি থেকে যে গাছটির অনেকগুলো শাখা ও পাতা একসঙ্গেই উঠে গেছে আকাশমুখী। বেশ ঘনত্বে প্রাকৃতিক লবণপানির শক্তি নিয়ে বেড়ে ওঠে ম্যানগ্রোভ এই গাছ। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সমুদ্র উপকূলে রয়েছে গোলগাছ। তবে আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলের জনজীবনের সঙ্গে এই গাছ যেভাবে মিশে আছে তা সত্যি দেখার মতো। যুগ যুগ ধরে এই গাছটি শক্তি জুগিয়ে চলেছে কৃষি অর্থনীতিতে। খালের ধারে, নালার পাড়ে এই গাছ বহু আগে থেকেই জন্মাচ্ছে। তবে মানুষ যখন এর নানা উপযোগিতা টের পেল— যেমন এর রস, তা থেকে গুড় তৈরি করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া- তখনই এর চাষের ব্যাপারে আরও মনোযোগী হলো। বলা যায়, নবীনগর গ্রামের ছোট পুকুরগুলোর ধারেও চাষ হচ্ছে গোলপাতা। উপকূলের এক কৃষক নির্মল চন্দ্র মৃধার সঙ্গে দেখা হলো। গোল তাদের প্রাকৃতিক সম্পদ নয় শুধু। পূর্বপুরুষ থেকেই জীবন-জীবিকার প্রধান উৎস। চারা কোথায় পেয়েছেন, জানতে চাইলে নির্মল জানান স্বাধীনতার আগেই তার পূর্বপুরুষ এই চারা লাগিয়েছেন। লবণপানির পাশে নির্মলের গোলগাছগুলো দেখলাম বেশ বয়সী। প্রায় প্রতিটি গাছেই সযত্নে গোলের রস সংগ্রহও করছেন তিনি। এটিই সৃষ্টির এক বিস্ময়। প্রকৃতির অমৃত সুধা। লবণপানি যে গাছের প্রধান শক্তি সে গাছের ভিতরে তৈরি হচ্ছে অদ্ভুত সুমিষ্ট রস। নির্মল চন্দ্র মৃধার সঙ্গে কথা হলো এই রস সংগ্রহ ও তার বহুবিধ ব্যবহার নিয়ে। শুধু রসই নয়, নির্মল ঘরের বেড়া এবং বাড়ির চালে গোলপাতা ব্যবহার করছেন বলে জানালেন। সংসারের নানা কাজেই আসলে গোলপাতার ব্যবহার হয়ে থাকে। প্রত্যেক জনবসতির জন্যই সৃষ্টিকর্তা এমন নিয়ামত দিয়ে রেখেছেন। বোঝাই যায়, এই গোলপাতার সুমিষ্ট রস এই জনপদের মানুষকে প্রাকৃতিক আশীর্বাদে পূর্ণ করেছে। অগ্রহায়ণ থেকে শুরু করে পাঁচ মাস রস পাচ্ছেন নির্মল। তার দুই একর জমিতে যে সংখ্যক গোলগাছ আছে তার প্রতিটি থেকে প্রতিদিন রস পাচ্ছেন তিনি। এই রস থেকে ১২ কেজির মতো গুড় পাচ্ছেন তিনি প্রতিদিন। আর প্রতি কেজির দাম ৮০ টাকা।  এতে রোজকার আয় দাঁড়াচ্ছে ১০০০ টাকা কম-বেশির মতো। এই চিত্রটি প্রায় সব চাষির ক্ষেত্রেই একইরকম। উপকূলীয় অঞ্চল মনে হলেই যেমন হাহাকার মনে আসে, এখানে সেই হাহাকার নেই। মনেই হয়, প্রকৃতির শক্তিতে মানুষগুলোর মানসিকতাও দারুণ উন্নত। এখানকার গোলপাতা নিয়ে একটি প্রচলিত প্রবাদ আছে। গোলের রস এতই ঘন যে বলা হয়, এই রসের আট ফোঁটায় এক ফোঁটা গুড় হয়। অন্যদিকে প্রচলিত আছে খেজুরের রসের ষোল ফোঁটায় হয় এক ফোঁটা গুড়। কারণ, খেজুরের রস গোলের রসের থেকে পাতলা। আমি নবীপুরের যে গোলগাছ দেখেছি সেগুলোর বয়স ষাটের কম না।  কিন্তু রসের পরিমাণ বা গুণে কোনো কমতি নেই। সত্যি কথা বলতে কী, নবীপুরের এমন কোনো বাড়ি খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে গোলগাছ নেই বা তারা সেখান থেকে রস সংগ্রহ করছেন না বা গুড় তৈরি করছেন না। প্রতিটি গাছের সঙ্গেই ঘট বাঁধা। টের পেলাম, নিশ্চয়ই কিছু বাড়িতে রস জাল দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। কাকতালীয়ভাবে ঠিক জায়গাতেই এসেছি। কিছুটা ভাগ্যবানও মনে হলো নিজেকে। খোঁজ পাওয়া গেল এটিই গোলের গুড়ের প্রধান ঠিকানা। বাড়িটি জগদীশ চন্দ্র সরকারের। উত্তমের বাবা জগদীশ চন্দ্র সরকারের মুখ থেকেই শুনলাম গোলপাতার গুড়ের ইতিহাস। তিনি বলছিলেন, এই এলাকার এক সময়ের বার্মিজ অধিবাসীরা গোলপাতার রস জ্বালিয়ে মদ তৈরি করত। সেখান থেকেই স্থানীয় অধিবাসীদের হাত দিয়েই গোড়াপত্তন ঘটে রস থেকে গুড় তৈরির। জগদীশের পূর্বপুরুষরাই রস জাল দিয়ে শুরু করেছিলেন গোলপাতার গুড় উৎপাদন। দেখলাম, একটি চুলায় রস জ্বালানো চলছে। এটি দীর্ঘ সময়ের কাজ। এই কাজে বেশ দক্ষ উত্তম সরকারের স্ত্রী দীপালী সরকার। দীপালী বলছেন, প্রতিদিন গড়ে ৬০ কেজি কাঁচা রস জাল করেন তিনি যা থেকে গুড় হবে ১৫-১৬ কেজি। ঘণ্টাখানেকের মতো সময় লাগবে দীপালীর এই জালের কাজ শেষ করতে। এর ফাঁকে নবীপুর গ্রামের অন্য কৃষকের বাড়িতে যাব বলে মনস্থির করলাম। জগদীশের বাড়িতে খুঁজে পেলাম সুন্দরী গাছ। সুন্দরবনের একটা বড় অংশই এখানে ছিল হয়তো এক সময়। যে দৃশ্যটি সবচেয়ে অবাক করল আমাকে তা হলো ধানী জমির ধার ধরে শুধুই গোলপাতার চাষ হচ্ছে। গোলপাতার যে ফলটি বের হয় সেখান থেকেই আবার বীজ করে কৃষক তা চাষ করে। মজার বিষয় হচ্ছে, ফল আসার পর পাঁচ থেকে সাত দিন পা দিয়ে এক ধরনের মালিশ করতে হয় মাটির সঙ্গে লেগে থাকা ফলের ডালটিকে। বিষয়টি একদমই নতুন এবং আকর্ষণীয় এক দৃশ্য। কৃষক তার পা দিয়ে ম্যাসাজ করছেন গোলপাতার ডাল। দৃশ্যটি চোখে লেগে থাকার মতো। যেন ডালটি নুয়ে থাকে সে জন্য গাছের একটি চটি দিয়ে বেঁধে ফল কাটতে হয়। এর তিন দিন পর থেকে নুয়ে থাকা ডালটির মুখ থেকে আসা শুরু করে রস। অদ্ভুত এক প্রক্রিয়া। এভাবে সাত দিন মুখ কেটে কেটে ঘটগুলো থেকে রস সংগ্রহ করেন কৃষক। উত্তম সরকারের সঙ্গে কথা হলো গোলপাতার বাগানকে ঘিরে এক মৌসুমে তার লাভালাভের হিসাব নিয়ে। উত্তম জানালেন তার বাগানের অর্ধেক তিনি ইতিমধ্যে বিক্রি করে দিয়েছেন সবটুকু কাটা তার একার পক্ষে সম্ভব নয় বলে। প্রতিটি গাছের মূল্য ৬০ টাকা। কৃষি উপকরণের কোনো কিছু ব্যবহার না করেই এই লাভ ঘরে তুলছেন উত্তম বা তার মতো গোলচাষিরা। অন্য প্রসঙ্গে জানা গেল এখানে আমনের লবণসহিষ্ণু জাত এখনো হাতে পায়নি কৃষক। কৃষি বিভাগ সম্প্রসারণ করলেও কেন তারা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত সে বিষয়টি প্রশ্নের জন্ম দিল। আমার সঙ্গে ছিল পটুয়াখালীর চ্যানেল আই সংবাদ প্রতিনিধি এনায়েতুর রহমান। এনায়েত জানাচ্ছেন গোলপাতার বাগানে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয় হচ্ছে মৌমাছি। একবার সেও মৌমাছির কবলে পড়েছিল গোলবাগানে এসে। কাছাকাছি একটি মৌচাকও চোখে পড়ল। বেশ সতর্কতার সঙ্গেই কাজ করতে হয়েছে নবীপুরের গোলবাগানে। একটি লোকবিশ্বাসের কথা জানতে পারলাম। প্রথম দিন রস কাটার পর তারা বাড়িতে নেয় না। শেয়ালের বেশ উপদ্রব আছে এখানে। এলাকার গোলচাষি দীপন শিকারি ভেঙে বলল শিয়াল বশ করার প্রাচীন কারসাজি। কৃষক রস কেটে শিন্নি পাক করে দেয় শেয়ালের জন্য যাতে তারা উপদ্রব না করে। এই গোলবাগানকেন্দ্রিক জীবন বাস্তবতার ভিতর নানান উপকথা বা লোকবিশ্বাস সত্যিই আনন্দদায়ক। এগুলো যুগ যুগ ধরে এখানকার মানুষ অনুসরণ করে চলেছে। গোলপাতার কোনো কিছুই ফেলনা নয়। গোলপাতার রস থেকেই আবার মৌমাছি বানাচ্ছে মধু। এর আগে তো বলেছি গোলপাতার নানান উপকারিতার কথা। অনেকক্ষণ গোলবাগানের ভিতরে ছিলাম। কিছু আলো, কিছুটা অন্ধকারের ভিতর কাজ করছিলাম। এরপর হঠাৎ একটু ফাঁকা জায়গা পেলাম। প্রিয় পাঠক, সত্যি মনে হলো আফ্রিকান এক জঙ্গল থেকে বের হয়ে এলাম। বিমল চন্দ্র মৃধা বলছেন গোলগাছের গুড় শুধু সুস্বাদু নয়, রীতিমতো মহৌষধ। তিনি বলছেন, এটি স্যালাইনের মতোই কাজ করে। যদিও তিনি বলছেন চিকিৎসকদের গবেষণায় এমনটা পাওয়া গেছে। এমনকি ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ আছে এমন রোগীদের জন্যও গোলপাতার রস বেশ উপকারী। গোলের এই গুণাগুণ, গোলের প্রতি ভালোবাসার মধ্যে দোটানায় পড়েছেন এখানকার কৃষক। কারণ গোলগাছ লবণপানি চায়, আর লবণপানি সাধারণ কৃষির শত্রু। এই এলাকাগুলো কেবলই দেখতে শুরু করেছে ফসল বৈচিত্র্যের মুখ। এই সময়ে লবণপানির গোল গাছ টিকিয়ে রাখতে গিয়ে কৃষকের ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থা। চাষিরা কোনোটিই হারাতে চান না। কিন্তু এর প্রতিকার কী? নীলগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন মাহমুদও সবিস্তারে তুলে ধরলেন বিষয়গুলো। কৃষি মন্ত্রণালয়কে পরিকল্পিতভাবে খাল খনন করতে হবে জানালেন তিনি যদি সমতল ভূমির চাষ এবং একই সঙ্গে লবণপানির সাহায্যে গোলচাষ অব্যাহত রাখতে হয়। সেক্ষেত্রে খালের ভিতরে চাষ হবে গোল আর ওপরে সমতল ভূমিতে অন্যান্য ফসল। এর মধ্যে খবর পেলাম দীপালী সরকারের গুড়ের খোলায় গুড় প্রায় প্রস্তুত। দীপালীর বাড়ি পৌঁছে দেখলাম গুড় নাড়ানোতে সে মহাব্যস্ত। বলা যায় খেজুর গুড় তৈরির প্রক্রিয়াটাও এমনই। তবে রস জাল দেওয়ার সময় খুব দ্রুত হাত চালাতে হয় যে কাজে দীপালী বেশ পারদর্শী। নবীপুরে গোলের রস এবং গুড় তৈরির দৃশ্যপট প্রতিদিনের। নীলগঞ্জের এই গোলের গুড় উৎপাদনকারী পরিবারগুলোতে এখনো চালু আছে আবহমান বাংলার এক দারুণ রীতি। সকালে মেহমান আসলে গোলের রসের পায়েশ। এই অমৃত স্বাদ থেকে বঞ্চিত হলাম না আমরা। গোলপাতার রস-গুড়ের স্বাদ একবার যারা পেয়েছেন তারা ভুলতে পারেন না। মৌসুমের পাঁচ মাস কলাপাড়ায় হাটের একটি অংশে গুড়ের সন্ধানে ভোক্তাদের ভিড় জমে প্রতি মঙ্গলবার। হাটের এই জায়গাটিতে পর্যায়ক্রমে ওঠে গোল, খেজুর ও তালের গুড়। যে সময়টাতে গিয়েছিলাম তখন ছিল গোলের ভরা মৌসুম। একশ টাকা কেজি হিসেবে এমন বিক্রেতাও আছেন যারা আশি কেজি পর্যন্ত দিনে বিক্রি করছেন হাটে। বেচাকেনা বেশ ভালোই এই হাটে। প্রিয় পাঠক, প্রকৃতিই একেকটি জনপদের জীবন-জীবিকা নির্ধারণ করেছে। এই এলাকাটির সঙ্গে দেশের অন্য কোনো এলাকা মিলবে না। এই এলাকার অনন্য এক পরিচিতি গোলের গুড়কে কেন্দ্র করে। গোলপাতা থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা থেকে শুরু করে আফ্রিকা মহাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে রয়েছে। কিন্তু সেসব জায়গায় এমন সুস্বাদু রস গুড়ের আয়োজন নেই। এটি আমাদের ঐতিহ্যের বড় একটি অংশ। যা সংরক্ষণের দাবি রাখে।

সঙ্গে এই এলাকার কৃষি বৈচিত্র্য সৃষ্টি স্বার্থেই পরিকল্পিত খাল খনন ও বেড়িবাঁধ তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হলে, প্রয়োজনীয় কৃষি ফসলের তাগিদে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মন চাইলেও গোলপাতার রস গুড়ের ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারবে না। টিকিয়ে রাখতে পারবে না গোলবাগান। এর জন্য প্রয়োজন সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার আলোকে এই এলাকার কৃষিভিত্তিক জীবন-জীবিকার উন্নয়ন করা। যাতে কৃষিও বাঁচে, ঐতিহ্যও টিকে থাকে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা