শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

উপকূলের ব্যতিক্রমী ফসল গোলপাতার রস আর গুড়

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উপকূলের ব্যতিক্রমী ফসল গোলপাতার রস আর গুড়

কিছুদিন আগে পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নে গিয়েছিলাম হৃদয়ে মাটি ও মানুষ-এর শুটিংয়ের কাজে। সেই ইউনিয়নের নবীপুর গ্রামে প্রচুর চাষ হয় গোলপাতার। বিচ্ছিন্নভাবে এই জেলার অন্যান্য জায়গাতেও হয় গোলপাতার চাষ। এই গোলপাতা তাদের জীবন-জীবিকার বড় একটি উৎস, প্রধান অর্থকরী ফসলও বলা যেতে পারে। উপকূলীয় অঞ্চলের পরিচিত গাছ গোল, যারা দেখেনি তাদের কাছে এর পাতা মনে হতে পারে গোল। গাছটিকে নিয়ে বিশেষ কোনো ভাবনাও নেই কারোর। কিন্তু গোলপাতা গাছের কাছে এলে যেন তালগোল পাকিয়ে যায়। নারকেল গাছের মতো পাতাঅলা অন্যরকম এক গাছ। কাদামাটি থেকে যে গাছটির অনেকগুলো শাখা ও পাতা একসঙ্গেই উঠে গেছে আকাশমুখী। বেশ ঘনত্বে প্রাকৃতিক লবণপানির শক্তি নিয়ে বেড়ে ওঠে ম্যানগ্রোভ এই গাছ। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সমুদ্র উপকূলে রয়েছে গোলগাছ। তবে আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলের জনজীবনের সঙ্গে এই গাছ যেভাবে মিশে আছে তা সত্যি দেখার মতো। যুগ যুগ ধরে এই গাছটি শক্তি জুগিয়ে চলেছে কৃষি অর্থনীতিতে। খালের ধারে, নালার পাড়ে এই গাছ বহু আগে থেকেই জন্মাচ্ছে। তবে মানুষ যখন এর নানা উপযোগিতা টের পেল— যেমন এর রস, তা থেকে গুড় তৈরি করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া- তখনই এর চাষের ব্যাপারে আরও মনোযোগী হলো। বলা যায়, নবীনগর গ্রামের ছোট পুকুরগুলোর ধারেও চাষ হচ্ছে গোলপাতা। উপকূলের এক কৃষক নির্মল চন্দ্র মৃধার সঙ্গে দেখা হলো। গোল তাদের প্রাকৃতিক সম্পদ নয় শুধু। পূর্বপুরুষ থেকেই জীবন-জীবিকার প্রধান উৎস। চারা কোথায় পেয়েছেন, জানতে চাইলে নির্মল জানান স্বাধীনতার আগেই তার পূর্বপুরুষ এই চারা লাগিয়েছেন। লবণপানির পাশে নির্মলের গোলগাছগুলো দেখলাম বেশ বয়সী। প্রায় প্রতিটি গাছেই সযত্নে গোলের রস সংগ্রহও করছেন তিনি। এটিই সৃষ্টির এক বিস্ময়। প্রকৃতির অমৃত সুধা। লবণপানি যে গাছের প্রধান শক্তি সে গাছের ভিতরে তৈরি হচ্ছে অদ্ভুত সুমিষ্ট রস। নির্মল চন্দ্র মৃধার সঙ্গে কথা হলো এই রস সংগ্রহ ও তার বহুবিধ ব্যবহার নিয়ে। শুধু রসই নয়, নির্মল ঘরের বেড়া এবং বাড়ির চালে গোলপাতা ব্যবহার করছেন বলে জানালেন। সংসারের নানা কাজেই আসলে গোলপাতার ব্যবহার হয়ে থাকে। প্রত্যেক জনবসতির জন্যই সৃষ্টিকর্তা এমন নিয়ামত দিয়ে রেখেছেন। বোঝাই যায়, এই গোলপাতার সুমিষ্ট রস এই জনপদের মানুষকে প্রাকৃতিক আশীর্বাদে পূর্ণ করেছে। অগ্রহায়ণ থেকে শুরু করে পাঁচ মাস রস পাচ্ছেন নির্মল। তার দুই একর জমিতে যে সংখ্যক গোলগাছ আছে তার প্রতিটি থেকে প্রতিদিন রস পাচ্ছেন তিনি। এই রস থেকে ১২ কেজির মতো গুড় পাচ্ছেন তিনি প্রতিদিন। আর প্রতি কেজির দাম ৮০ টাকা।  এতে রোজকার আয় দাঁড়াচ্ছে ১০০০ টাকা কম-বেশির মতো। এই চিত্রটি প্রায় সব চাষির ক্ষেত্রেই একইরকম। উপকূলীয় অঞ্চল মনে হলেই যেমন হাহাকার মনে আসে, এখানে সেই হাহাকার নেই। মনেই হয়, প্রকৃতির শক্তিতে মানুষগুলোর মানসিকতাও দারুণ উন্নত। এখানকার গোলপাতা নিয়ে একটি প্রচলিত প্রবাদ আছে। গোলের রস এতই ঘন যে বলা হয়, এই রসের আট ফোঁটায় এক ফোঁটা গুড় হয়। অন্যদিকে প্রচলিত আছে খেজুরের রসের ষোল ফোঁটায় হয় এক ফোঁটা গুড়। কারণ, খেজুরের রস গোলের রসের থেকে পাতলা। আমি নবীপুরের যে গোলগাছ দেখেছি সেগুলোর বয়স ষাটের কম না।  কিন্তু রসের পরিমাণ বা গুণে কোনো কমতি নেই। সত্যি কথা বলতে কী, নবীপুরের এমন কোনো বাড়ি খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে গোলগাছ নেই বা তারা সেখান থেকে রস সংগ্রহ করছেন না বা গুড় তৈরি করছেন না। প্রতিটি গাছের সঙ্গেই ঘট বাঁধা। টের পেলাম, নিশ্চয়ই কিছু বাড়িতে রস জাল দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। কাকতালীয়ভাবে ঠিক জায়গাতেই এসেছি। কিছুটা ভাগ্যবানও মনে হলো নিজেকে। খোঁজ পাওয়া গেল এটিই গোলের গুড়ের প্রধান ঠিকানা। বাড়িটি জগদীশ চন্দ্র সরকারের। উত্তমের বাবা জগদীশ চন্দ্র সরকারের মুখ থেকেই শুনলাম গোলপাতার গুড়ের ইতিহাস। তিনি বলছিলেন, এই এলাকার এক সময়ের বার্মিজ অধিবাসীরা গোলপাতার রস জ্বালিয়ে মদ তৈরি করত। সেখান থেকেই স্থানীয় অধিবাসীদের হাত দিয়েই গোড়াপত্তন ঘটে রস থেকে গুড় তৈরির। জগদীশের পূর্বপুরুষরাই রস জাল দিয়ে শুরু করেছিলেন গোলপাতার গুড় উৎপাদন। দেখলাম, একটি চুলায় রস জ্বালানো চলছে। এটি দীর্ঘ সময়ের কাজ। এই কাজে বেশ দক্ষ উত্তম সরকারের স্ত্রী দীপালী সরকার। দীপালী বলছেন, প্রতিদিন গড়ে ৬০ কেজি কাঁচা রস জাল করেন তিনি যা থেকে গুড় হবে ১৫-১৬ কেজি। ঘণ্টাখানেকের মতো সময় লাগবে দীপালীর এই জালের কাজ শেষ করতে। এর ফাঁকে নবীপুর গ্রামের অন্য কৃষকের বাড়িতে যাব বলে মনস্থির করলাম। জগদীশের বাড়িতে খুঁজে পেলাম সুন্দরী গাছ। সুন্দরবনের একটা বড় অংশই এখানে ছিল হয়তো এক সময়। যে দৃশ্যটি সবচেয়ে অবাক করল আমাকে তা হলো ধানী জমির ধার ধরে শুধুই গোলপাতার চাষ হচ্ছে। গোলপাতার যে ফলটি বের হয় সেখান থেকেই আবার বীজ করে কৃষক তা চাষ করে। মজার বিষয় হচ্ছে, ফল আসার পর পাঁচ থেকে সাত দিন পা দিয়ে এক ধরনের মালিশ করতে হয় মাটির সঙ্গে লেগে থাকা ফলের ডালটিকে। বিষয়টি একদমই নতুন এবং আকর্ষণীয় এক দৃশ্য। কৃষক তার পা দিয়ে ম্যাসাজ করছেন গোলপাতার ডাল। দৃশ্যটি চোখে লেগে থাকার মতো। যেন ডালটি নুয়ে থাকে সে জন্য গাছের একটি চটি দিয়ে বেঁধে ফল কাটতে হয়। এর তিন দিন পর থেকে নুয়ে থাকা ডালটির মুখ থেকে আসা শুরু করে রস। অদ্ভুত এক প্রক্রিয়া। এভাবে সাত দিন মুখ কেটে কেটে ঘটগুলো থেকে রস সংগ্রহ করেন কৃষক। উত্তম সরকারের সঙ্গে কথা হলো গোলপাতার বাগানকে ঘিরে এক মৌসুমে তার লাভালাভের হিসাব নিয়ে। উত্তম জানালেন তার বাগানের অর্ধেক তিনি ইতিমধ্যে বিক্রি করে দিয়েছেন সবটুকু কাটা তার একার পক্ষে সম্ভব নয় বলে। প্রতিটি গাছের মূল্য ৬০ টাকা। কৃষি উপকরণের কোনো কিছু ব্যবহার না করেই এই লাভ ঘরে তুলছেন উত্তম বা তার মতো গোলচাষিরা। অন্য প্রসঙ্গে জানা গেল এখানে আমনের লবণসহিষ্ণু জাত এখনো হাতে পায়নি কৃষক। কৃষি বিভাগ সম্প্রসারণ করলেও কেন তারা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত সে বিষয়টি প্রশ্নের জন্ম দিল। আমার সঙ্গে ছিল পটুয়াখালীর চ্যানেল আই সংবাদ প্রতিনিধি এনায়েতুর রহমান। এনায়েত জানাচ্ছেন গোলপাতার বাগানে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয় হচ্ছে মৌমাছি। একবার সেও মৌমাছির কবলে পড়েছিল গোলবাগানে এসে। কাছাকাছি একটি মৌচাকও চোখে পড়ল। বেশ সতর্কতার সঙ্গেই কাজ করতে হয়েছে নবীপুরের গোলবাগানে। একটি লোকবিশ্বাসের কথা জানতে পারলাম। প্রথম দিন রস কাটার পর তারা বাড়িতে নেয় না। শেয়ালের বেশ উপদ্রব আছে এখানে। এলাকার গোলচাষি দীপন শিকারি ভেঙে বলল শিয়াল বশ করার প্রাচীন কারসাজি। কৃষক রস কেটে শিন্নি পাক করে দেয় শেয়ালের জন্য যাতে তারা উপদ্রব না করে। এই গোলবাগানকেন্দ্রিক জীবন বাস্তবতার ভিতর নানান উপকথা বা লোকবিশ্বাস সত্যিই আনন্দদায়ক। এগুলো যুগ যুগ ধরে এখানকার মানুষ অনুসরণ করে চলেছে। গোলপাতার কোনো কিছুই ফেলনা নয়। গোলপাতার রস থেকেই আবার মৌমাছি বানাচ্ছে মধু। এর আগে তো বলেছি গোলপাতার নানান উপকারিতার কথা। অনেকক্ষণ গোলবাগানের ভিতরে ছিলাম। কিছু আলো, কিছুটা অন্ধকারের ভিতর কাজ করছিলাম। এরপর হঠাৎ একটু ফাঁকা জায়গা পেলাম। প্রিয় পাঠক, সত্যি মনে হলো আফ্রিকান এক জঙ্গল থেকে বের হয়ে এলাম। বিমল চন্দ্র মৃধা বলছেন গোলগাছের গুড় শুধু সুস্বাদু নয়, রীতিমতো মহৌষধ। তিনি বলছেন, এটি স্যালাইনের মতোই কাজ করে। যদিও তিনি বলছেন চিকিৎসকদের গবেষণায় এমনটা পাওয়া গেছে। এমনকি ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ আছে এমন রোগীদের জন্যও গোলপাতার রস বেশ উপকারী। গোলের এই গুণাগুণ, গোলের প্রতি ভালোবাসার মধ্যে দোটানায় পড়েছেন এখানকার কৃষক। কারণ গোলগাছ লবণপানি চায়, আর লবণপানি সাধারণ কৃষির শত্রু। এই এলাকাগুলো কেবলই দেখতে শুরু করেছে ফসল বৈচিত্র্যের মুখ। এই সময়ে লবণপানির গোল গাছ টিকিয়ে রাখতে গিয়ে কৃষকের ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থা। চাষিরা কোনোটিই হারাতে চান না। কিন্তু এর প্রতিকার কী? নীলগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন মাহমুদও সবিস্তারে তুলে ধরলেন বিষয়গুলো। কৃষি মন্ত্রণালয়কে পরিকল্পিতভাবে খাল খনন করতে হবে জানালেন তিনি যদি সমতল ভূমির চাষ এবং একই সঙ্গে লবণপানির সাহায্যে গোলচাষ অব্যাহত রাখতে হয়। সেক্ষেত্রে খালের ভিতরে চাষ হবে গোল আর ওপরে সমতল ভূমিতে অন্যান্য ফসল। এর মধ্যে খবর পেলাম দীপালী সরকারের গুড়ের খোলায় গুড় প্রায় প্রস্তুত। দীপালীর বাড়ি পৌঁছে দেখলাম গুড় নাড়ানোতে সে মহাব্যস্ত। বলা যায় খেজুর গুড় তৈরির প্রক্রিয়াটাও এমনই। তবে রস জাল দেওয়ার সময় খুব দ্রুত হাত চালাতে হয় যে কাজে দীপালী বেশ পারদর্শী। নবীপুরে গোলের রস এবং গুড় তৈরির দৃশ্যপট প্রতিদিনের। নীলগঞ্জের এই গোলের গুড় উৎপাদনকারী পরিবারগুলোতে এখনো চালু আছে আবহমান বাংলার এক দারুণ রীতি। সকালে মেহমান আসলে গোলের রসের পায়েশ। এই অমৃত স্বাদ থেকে বঞ্চিত হলাম না আমরা। গোলপাতার রস-গুড়ের স্বাদ একবার যারা পেয়েছেন তারা ভুলতে পারেন না। মৌসুমের পাঁচ মাস কলাপাড়ায় হাটের একটি অংশে গুড়ের সন্ধানে ভোক্তাদের ভিড় জমে প্রতি মঙ্গলবার। হাটের এই জায়গাটিতে পর্যায়ক্রমে ওঠে গোল, খেজুর ও তালের গুড়। যে সময়টাতে গিয়েছিলাম তখন ছিল গোলের ভরা মৌসুম। একশ টাকা কেজি হিসেবে এমন বিক্রেতাও আছেন যারা আশি কেজি পর্যন্ত দিনে বিক্রি করছেন হাটে। বেচাকেনা বেশ ভালোই এই হাটে। প্রিয় পাঠক, প্রকৃতিই একেকটি জনপদের জীবন-জীবিকা নির্ধারণ করেছে। এই এলাকাটির সঙ্গে দেশের অন্য কোনো এলাকা মিলবে না। এই এলাকার অনন্য এক পরিচিতি গোলের গুড়কে কেন্দ্র করে। গোলপাতা থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা থেকে শুরু করে আফ্রিকা মহাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে রয়েছে। কিন্তু সেসব জায়গায় এমন সুস্বাদু রস গুড়ের আয়োজন নেই। এটি আমাদের ঐতিহ্যের বড় একটি অংশ। যা সংরক্ষণের দাবি রাখে।

সঙ্গে এই এলাকার কৃষি বৈচিত্র্য সৃষ্টি স্বার্থেই পরিকল্পিত খাল খনন ও বেড়িবাঁধ তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হলে, প্রয়োজনীয় কৃষি ফসলের তাগিদে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মন চাইলেও গোলপাতার রস গুড়ের ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারবে না। টিকিয়ে রাখতে পারবে না গোলবাগান। এর জন্য প্রয়োজন সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার আলোকে এই এলাকার কৃষিভিত্তিক জীবন-জীবিকার উন্নয়ন করা। যাতে কৃষিও বাঁচে, ঐতিহ্যও টিকে থাকে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন