শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য রূপকল্প-২০২১ এবং ২০৪১ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা একটা রাজনৈতিক দূরদর্শিতার স্বপ্ন, দেশের উন্নয়নের কৌশলপত্র। যেমনটি ব্যক্তি পর্যায়ে ১৯ বছরের আগেই জীবনের লক্ষ্য স্থির হওয়া উচিত। একজন ছাত্রের জীবনের দর্শন হলো একটি গন্তব্য স্থির করা অর্থাৎ এক মাত্রার দর্শন।  রাষ্ট্রের বেলায় হলো বহুমাত্রিক দর্শন। জাতির জনকের পরে বহুমাত্রিক দার্শনিক হওয়ার মতো গুণাবলী শুধু জননেত্রী শেখ হাসিনা দেখাতে পেরেছেন। ২০২১ সালের মধ্যে তার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে প্রথম ঘোষণার পরে বিরোধী দল এমনকি প্রতিহিংসাপরায়ণ অনেকেই সমালোচনামুখর হয়েছিলেন। বাস্তবে বাংলাদেশ তথ্য-প্রযুক্তিতে কত অগ্রসর হয়েছে। তা পৃথিবীর সব প্রযুক্তিবিদের স্বীকৃতিতেই অবিসংবাদিত হয়েছে।

২০১০ সালের পর থেকেই তার দিকনির্দেশনায় এবং তার সুযোগ্য কন্যা, শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সমাজের যেই অবহেলিত অংশটুকু এবং যাদের মা-বাবাও ছিলেন সমাজের লোকচক্ষুর অন্তরালে এবং যারা বুক ফুলিয়ে কিছু করতে সাহস পাচ্ছিলেন না তারাও আজ অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার স্বীকার হয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত শিশুদের শিক্ষাসহ সামাজিক পুনর্বাসন এবং কর্মসংস্থানে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এবং সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে কাজ করতে গিয়ে অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার রোগীদের যাদের দেখেছি, তাদের অনেকেই বিশেষ গুণসম্পন্ন। একটি শিশু আছে যে, আপনি জন্ম তারিখ বলে দিলে সে বারটি অর্থাৎ জন্মদিনটি বলে দিতে পারবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে।

অনেক বাচ্চা আছে যারা অনেক সুন্দর আঁকতে পারে। দুটি ছেলে আছে, যেখানে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ঈড়সঢ়ঁঃবৎ-এর জটিল সমস্যার সমাধান দিতে না পারলেও সেই দুটি অটিস্টিক ছেলে সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। সমস্যা একটাই— কী সমস্যা, কীভাবে সমাধান করলেন তা বুঝিয়ে দিতে পারেন না। আমি ব্যক্তিগতভাবে ২+২=৫ এই নির্ভুল অংকটি শিখেছি একটি অটিস্টিক ছাত্রের কাছ থেকে। যে কিনা নির্ভুলভাবে বীজগণিতে (অ-ই)২ এর সূত্র ধরে তা প্রমাণ করে দিয়েছিল। কিন্তু সে কীভাবে তার মস্তিষ্কে এ ধারণাটি পেল এবং বীজগণিতের মাধ্যমে সমাধান করে দিল তা বুঝাতে অক্ষম। সম্প্রতি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দেশব্যাপী জরিপের মাধ্যমে পনেরো লক্ষাধিক বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধী শনাক্ত করা হয়েছে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য প্রতিবন্ধী ভাতাসহ তাদের বিভিন্ন বৃত্তিমূলক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং পুনর্বাসনের এক বিশাল দায়িত্ব সরকার নিয়েছে, যা জনকল্যাণ বা সমাজকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের একটা মূল ভিত্তি। এভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশগুলোকে একত্র করতে পারলেই সার্বিক সমাজ তথা প্রতিটি নাগরিক তথা রাষ্ট্রের উন্নতি সম্ভব হবে। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর একটি মহান উক্তি ‘মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন’। সুতরাং ২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনের জন্য অবশ্যই আমাদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে এবং শুধুই দিয়ে যেতে হবে। যেমনটি বলেছিলেন মহীয়সী নারী মাদার তেরেসা ‘রোব, মরাব ধহফ মরাব ঁহঃরষ রঃ যঁত্ঃং’ অর্থাৎ দিয়ে যাও, দিয়ে যাও এবং দিয়ে যাও যতক্ষণ না তুমি নিঃস্ব হচ্ছ। এ পৃথিবীতে আসার সময় আমরা যে রকম শূন্য হাতে এসেছি, যাওয়ার সময় সে রকম শূন্য হাতে যেতে হবে বরং প্রচুর অর্থ, বিত্ত এবং সম্পদ না থাকলে কাউকে কোনো হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে না। বরং একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার শূন্য হাত অনেক সময়ই মুষ্টিবদ্ধ থাকে, কিন্তু যখন আমরা মৃত্যুবরণ করি তখন কোনো অবস্থাতেই হাতকে মুষ্টিবদ্ধ করা যায় না। সুতরাং কিছুতেই হাতে করে কিছু নেওয়া যাবে না।

২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনে প্রতিটি সৎ ও সুনাগরিকের উচিত হবে, যে পেশায়ই তিনি নিয়োজিত থাকেন না কেন সরকারের অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে সত্যিকার কর, ভ্যাট প্রদান করা। যা রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করবে। আমাদের বেলায় হচ্ছে উল্টাটা। দিনমজুর শ্রমিকদের আয়ে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রার সদ্ব্যবহার তো করতে পারছি না বরং দেশের মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত এবং গরিবের ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থ, শিল্পকারখানা স্থাপনের নামে খড়ধহ নিয়ে অপচয় ও পাচারে লিপ্ত হচ্ছি। মহাত্মা গান্ধীর একটি মৃত্যুসম পাপের উক্তি হলো, ‘(ঈড়সসবৎপব রিঃযড়ঁঃ সড়ত্ধষরঃু) অর্থাৎ নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য করে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া মৃত্যুসম পাপ।  ১৯৭৫-এর পরে জাতি যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হলো দেশীয় ও বিদেশি চক্রান্তের দ্বারা, তখন হতবিহ্বল জাতি গণতন্ত্রের আশা ছেড়েই দিয়েছিল। রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রনায়কদের সামনে তেমন কোনো লক্ষ্য ছিল না। একটি লক্ষ্য ছিল অবৈধভাবে কতদিন ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। ১৯৯০ সালের পরে রাজনৈতিক ও সামাজিক ধারার পরিবর্তন শুরু হলো। ১৯৯৬ সালে এসে অর্থনৈতিক সংস্কার ও উন্নয়নের দরজা খুলতে শুরু হলো। অর্থাৎ একনায়ক এবং স্বৈরাচারী শাসনের পুরো অবসান ঘটল। গণতন্ত্র উন্নয়নের পূর্বশর্ত। গণতন্ত্রের মূল তিনটি স্তম্ভ হলো খবমরংষধঃরাব (আইন প্রণয়নকারী), ঊীবপঁঃরাব (প্রশাসন) এবং ঔঁফরপরধৎু (বিচার বিভাগ)। এর একটি ছাড়া অন্যটি কখনো পূর্ণতা লাভ করতে পারে না। এখানে কেউ কাউকে ছোট করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু বর্তমানে এই তিনের মধ্যে সমন্বয়হীনতার দারুণ অভাব। বরং প্রতিযোগিতা চলছে কে কার চেয়ে বড়। বহু ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশে কেউ পেশাগতভাবে কারও চেয়ে খাটো নয়। উদাহরণস্বরূপ হাসপাতালের পরিবেশরক্ষক (ঊহারত্ড়হসবহঃধষ ংঃধভভ) অর্থাৎ বিভিন্ন স্তরের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা যদি তাদের কাজের সম্মান না পান তাহলে কিন্তু সার্বিক হাসপাতাল সেবার মান শুধু ডাক্তার এবং নার্স দ্বারা সম্ভব নয়। উপযুক্ত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য ওই দুটো ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের উজাড় করে দিতে হবে। কৃষিতে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে শুধু ধরে রাখলেই চলবে। আমার মতে আমাদের নেত্রীর এবং প্রধানমন্ত্রীর শুধু লিডারশিপ দেওয়ার যোগ্যতা আছে বললে ভুল হবে। আমার মতে ‘ঝযব রং হড়ঃ ড়হষু ধ ঃযরহশবৎ নঁঃ ধষংড় ধ ফড়বৎ’. তিনি কাজ করে দেখান। সর্বশেষ আমাদের (ক) গুণগত এবং প্রযুক্তিগত শিক্ষার এবং বয়স্ক শিক্ষার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। (খ) গ্রামে অনিয়ন্ত্রিত সুদ বা ঋণ প্রথাকে ধ্বংস করতে হবে। (গ) ধর্মীয় উন্মাদনা সমূলে ধ্বংস করতে হবে। এটা যে ধর্মেই হোক না কেন (ঘ) পরিবেশকে রক্ষা এবং সৌন্দর্যমণ্ডিত, স্বাস্থ্যসম্মত করতে হবে। (ঙ) জনসংখ্যার বৃদ্ধি রোধ করতে হবে। (চ) নদী খাল বিলের জলাধারগুলো পানিতে পূর্ণ রাখতে হবে। ধর্মীয় উচ্ছৃঙ্খলতা, উন্মাদনা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মতো বাংলাদেশকেও ধ্বংসের এক লীলাভূমিতে নেওয়ার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত নস্যাৎ হয়েছে বললে ভুল করা হবে, শুধু সাময়িক দমিত হয়েছে। যে কোনো সময় তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

সর্বশেষ আমি বিশ্বাস করি, দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বাস না করার কোনো কারণ আমার সামনে নেই, এমনকি কেউ আমাকে এ বিশ্বাস থেকে বিন্দুমাত্র টলাতে পারবেন না, যতই বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ কখনো ঠেকাতে পারবে না।  এবং ২০৪১ সালের জননেত্রীর স্বপ্নের বাংলাদেশের উন্নতির দিকে সারা বিশ্ব অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা