শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য রূপকল্প-২০২১ এবং ২০৪১ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা একটা রাজনৈতিক দূরদর্শিতার স্বপ্ন, দেশের উন্নয়নের কৌশলপত্র। যেমনটি ব্যক্তি পর্যায়ে ১৯ বছরের আগেই জীবনের লক্ষ্য স্থির হওয়া উচিত। একজন ছাত্রের জীবনের দর্শন হলো একটি গন্তব্য স্থির করা অর্থাৎ এক মাত্রার দর্শন।  রাষ্ট্রের বেলায় হলো বহুমাত্রিক দর্শন। জাতির জনকের পরে বহুমাত্রিক দার্শনিক হওয়ার মতো গুণাবলী শুধু জননেত্রী শেখ হাসিনা দেখাতে পেরেছেন। ২০২১ সালের মধ্যে তার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে প্রথম ঘোষণার পরে বিরোধী দল এমনকি প্রতিহিংসাপরায়ণ অনেকেই সমালোচনামুখর হয়েছিলেন। বাস্তবে বাংলাদেশ তথ্য-প্রযুক্তিতে কত অগ্রসর হয়েছে। তা পৃথিবীর সব প্রযুক্তিবিদের স্বীকৃতিতেই অবিসংবাদিত হয়েছে।

২০১০ সালের পর থেকেই তার দিকনির্দেশনায় এবং তার সুযোগ্য কন্যা, শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সমাজের যেই অবহেলিত অংশটুকু এবং যাদের মা-বাবাও ছিলেন সমাজের লোকচক্ষুর অন্তরালে এবং যারা বুক ফুলিয়ে কিছু করতে সাহস পাচ্ছিলেন না তারাও আজ অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার স্বীকার হয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত শিশুদের শিক্ষাসহ সামাজিক পুনর্বাসন এবং কর্মসংস্থানে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এবং সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে কাজ করতে গিয়ে অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার রোগীদের যাদের দেখেছি, তাদের অনেকেই বিশেষ গুণসম্পন্ন। একটি শিশু আছে যে, আপনি জন্ম তারিখ বলে দিলে সে বারটি অর্থাৎ জন্মদিনটি বলে দিতে পারবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে।

অনেক বাচ্চা আছে যারা অনেক সুন্দর আঁকতে পারে। দুটি ছেলে আছে, যেখানে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ঈড়সঢ়ঁঃবৎ-এর জটিল সমস্যার সমাধান দিতে না পারলেও সেই দুটি অটিস্টিক ছেলে সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। সমস্যা একটাই— কী সমস্যা, কীভাবে সমাধান করলেন তা বুঝিয়ে দিতে পারেন না। আমি ব্যক্তিগতভাবে ২+২=৫ এই নির্ভুল অংকটি শিখেছি একটি অটিস্টিক ছাত্রের কাছ থেকে। যে কিনা নির্ভুলভাবে বীজগণিতে (অ-ই)২ এর সূত্র ধরে তা প্রমাণ করে দিয়েছিল। কিন্তু সে কীভাবে তার মস্তিষ্কে এ ধারণাটি পেল এবং বীজগণিতের মাধ্যমে সমাধান করে দিল তা বুঝাতে অক্ষম। সম্প্রতি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দেশব্যাপী জরিপের মাধ্যমে পনেরো লক্ষাধিক বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধী শনাক্ত করা হয়েছে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য প্রতিবন্ধী ভাতাসহ তাদের বিভিন্ন বৃত্তিমূলক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং পুনর্বাসনের এক বিশাল দায়িত্ব সরকার নিয়েছে, যা জনকল্যাণ বা সমাজকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের একটা মূল ভিত্তি। এভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশগুলোকে একত্র করতে পারলেই সার্বিক সমাজ তথা প্রতিটি নাগরিক তথা রাষ্ট্রের উন্নতি সম্ভব হবে। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর একটি মহান উক্তি ‘মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন’। সুতরাং ২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনের জন্য অবশ্যই আমাদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে এবং শুধুই দিয়ে যেতে হবে। যেমনটি বলেছিলেন মহীয়সী নারী মাদার তেরেসা ‘রোব, মরাব ধহফ মরাব ঁহঃরষ রঃ যঁত্ঃং’ অর্থাৎ দিয়ে যাও, দিয়ে যাও এবং দিয়ে যাও যতক্ষণ না তুমি নিঃস্ব হচ্ছ। এ পৃথিবীতে আসার সময় আমরা যে রকম শূন্য হাতে এসেছি, যাওয়ার সময় সে রকম শূন্য হাতে যেতে হবে বরং প্রচুর অর্থ, বিত্ত এবং সম্পদ না থাকলে কাউকে কোনো হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে না। বরং একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার শূন্য হাত অনেক সময়ই মুষ্টিবদ্ধ থাকে, কিন্তু যখন আমরা মৃত্যুবরণ করি তখন কোনো অবস্থাতেই হাতকে মুষ্টিবদ্ধ করা যায় না। সুতরাং কিছুতেই হাতে করে কিছু নেওয়া যাবে না।

২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনে প্রতিটি সৎ ও সুনাগরিকের উচিত হবে, যে পেশায়ই তিনি নিয়োজিত থাকেন না কেন সরকারের অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে সত্যিকার কর, ভ্যাট প্রদান করা। যা রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করবে। আমাদের বেলায় হচ্ছে উল্টাটা। দিনমজুর শ্রমিকদের আয়ে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রার সদ্ব্যবহার তো করতে পারছি না বরং দেশের মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত এবং গরিবের ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থ, শিল্পকারখানা স্থাপনের নামে খড়ধহ নিয়ে অপচয় ও পাচারে লিপ্ত হচ্ছি। মহাত্মা গান্ধীর একটি মৃত্যুসম পাপের উক্তি হলো, ‘(ঈড়সসবৎপব রিঃযড়ঁঃ সড়ত্ধষরঃু) অর্থাৎ নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য করে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া মৃত্যুসম পাপ।  ১৯৭৫-এর পরে জাতি যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হলো দেশীয় ও বিদেশি চক্রান্তের দ্বারা, তখন হতবিহ্বল জাতি গণতন্ত্রের আশা ছেড়েই দিয়েছিল। রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রনায়কদের সামনে তেমন কোনো লক্ষ্য ছিল না। একটি লক্ষ্য ছিল অবৈধভাবে কতদিন ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। ১৯৯০ সালের পরে রাজনৈতিক ও সামাজিক ধারার পরিবর্তন শুরু হলো। ১৯৯৬ সালে এসে অর্থনৈতিক সংস্কার ও উন্নয়নের দরজা খুলতে শুরু হলো। অর্থাৎ একনায়ক এবং স্বৈরাচারী শাসনের পুরো অবসান ঘটল। গণতন্ত্র উন্নয়নের পূর্বশর্ত। গণতন্ত্রের মূল তিনটি স্তম্ভ হলো খবমরংষধঃরাব (আইন প্রণয়নকারী), ঊীবপঁঃরাব (প্রশাসন) এবং ঔঁফরপরধৎু (বিচার বিভাগ)। এর একটি ছাড়া অন্যটি কখনো পূর্ণতা লাভ করতে পারে না। এখানে কেউ কাউকে ছোট করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু বর্তমানে এই তিনের মধ্যে সমন্বয়হীনতার দারুণ অভাব। বরং প্রতিযোগিতা চলছে কে কার চেয়ে বড়। বহু ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশে কেউ পেশাগতভাবে কারও চেয়ে খাটো নয়। উদাহরণস্বরূপ হাসপাতালের পরিবেশরক্ষক (ঊহারত্ড়হসবহঃধষ ংঃধভভ) অর্থাৎ বিভিন্ন স্তরের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা যদি তাদের কাজের সম্মান না পান তাহলে কিন্তু সার্বিক হাসপাতাল সেবার মান শুধু ডাক্তার এবং নার্স দ্বারা সম্ভব নয়। উপযুক্ত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য ওই দুটো ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের উজাড় করে দিতে হবে। কৃষিতে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে শুধু ধরে রাখলেই চলবে। আমার মতে আমাদের নেত্রীর এবং প্রধানমন্ত্রীর শুধু লিডারশিপ দেওয়ার যোগ্যতা আছে বললে ভুল হবে। আমার মতে ‘ঝযব রং হড়ঃ ড়হষু ধ ঃযরহশবৎ নঁঃ ধষংড় ধ ফড়বৎ’. তিনি কাজ করে দেখান। সর্বশেষ আমাদের (ক) গুণগত এবং প্রযুক্তিগত শিক্ষার এবং বয়স্ক শিক্ষার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। (খ) গ্রামে অনিয়ন্ত্রিত সুদ বা ঋণ প্রথাকে ধ্বংস করতে হবে। (গ) ধর্মীয় উন্মাদনা সমূলে ধ্বংস করতে হবে। এটা যে ধর্মেই হোক না কেন (ঘ) পরিবেশকে রক্ষা এবং সৌন্দর্যমণ্ডিত, স্বাস্থ্যসম্মত করতে হবে। (ঙ) জনসংখ্যার বৃদ্ধি রোধ করতে হবে। (চ) নদী খাল বিলের জলাধারগুলো পানিতে পূর্ণ রাখতে হবে। ধর্মীয় উচ্ছৃঙ্খলতা, উন্মাদনা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মতো বাংলাদেশকেও ধ্বংসের এক লীলাভূমিতে নেওয়ার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত নস্যাৎ হয়েছে বললে ভুল করা হবে, শুধু সাময়িক দমিত হয়েছে। যে কোনো সময় তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

সর্বশেষ আমি বিশ্বাস করি, দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বাস না করার কোনো কারণ আমার সামনে নেই, এমনকি কেউ আমাকে এ বিশ্বাস থেকে বিন্দুমাত্র টলাতে পারবেন না, যতই বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ কখনো ঠেকাতে পারবে না।  এবং ২০৪১ সালের জননেত্রীর স্বপ্নের বাংলাদেশের উন্নতির দিকে সারা বিশ্ব অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম