শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য রূপকল্প-২০২১ এবং ২০৪১ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা একটা রাজনৈতিক দূরদর্শিতার স্বপ্ন, দেশের উন্নয়নের কৌশলপত্র। যেমনটি ব্যক্তি পর্যায়ে ১৯ বছরের আগেই জীবনের লক্ষ্য স্থির হওয়া উচিত। একজন ছাত্রের জীবনের দর্শন হলো একটি গন্তব্য স্থির করা অর্থাৎ এক মাত্রার দর্শন।  রাষ্ট্রের বেলায় হলো বহুমাত্রিক দর্শন। জাতির জনকের পরে বহুমাত্রিক দার্শনিক হওয়ার মতো গুণাবলী শুধু জননেত্রী শেখ হাসিনা দেখাতে পেরেছেন। ২০২১ সালের মধ্যে তার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে প্রথম ঘোষণার পরে বিরোধী দল এমনকি প্রতিহিংসাপরায়ণ অনেকেই সমালোচনামুখর হয়েছিলেন। বাস্তবে বাংলাদেশ তথ্য-প্রযুক্তিতে কত অগ্রসর হয়েছে। তা পৃথিবীর সব প্রযুক্তিবিদের স্বীকৃতিতেই অবিসংবাদিত হয়েছে।

২০১০ সালের পর থেকেই তার দিকনির্দেশনায় এবং তার সুযোগ্য কন্যা, শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সমাজের যেই অবহেলিত অংশটুকু এবং যাদের মা-বাবাও ছিলেন সমাজের লোকচক্ষুর অন্তরালে এবং যারা বুক ফুলিয়ে কিছু করতে সাহস পাচ্ছিলেন না তারাও আজ অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার স্বীকার হয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত শিশুদের শিক্ষাসহ সামাজিক পুনর্বাসন এবং কর্মসংস্থানে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এবং সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে কাজ করতে গিয়ে অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার রোগীদের যাদের দেখেছি, তাদের অনেকেই বিশেষ গুণসম্পন্ন। একটি শিশু আছে যে, আপনি জন্ম তারিখ বলে দিলে সে বারটি অর্থাৎ জন্মদিনটি বলে দিতে পারবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে।

অনেক বাচ্চা আছে যারা অনেক সুন্দর আঁকতে পারে। দুটি ছেলে আছে, যেখানে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ঈড়সঢ়ঁঃবৎ-এর জটিল সমস্যার সমাধান দিতে না পারলেও সেই দুটি অটিস্টিক ছেলে সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। সমস্যা একটাই— কী সমস্যা, কীভাবে সমাধান করলেন তা বুঝিয়ে দিতে পারেন না। আমি ব্যক্তিগতভাবে ২+২=৫ এই নির্ভুল অংকটি শিখেছি একটি অটিস্টিক ছাত্রের কাছ থেকে। যে কিনা নির্ভুলভাবে বীজগণিতে (অ-ই)২ এর সূত্র ধরে তা প্রমাণ করে দিয়েছিল। কিন্তু সে কীভাবে তার মস্তিষ্কে এ ধারণাটি পেল এবং বীজগণিতের মাধ্যমে সমাধান করে দিল তা বুঝাতে অক্ষম। সম্প্রতি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দেশব্যাপী জরিপের মাধ্যমে পনেরো লক্ষাধিক বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধী শনাক্ত করা হয়েছে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য প্রতিবন্ধী ভাতাসহ তাদের বিভিন্ন বৃত্তিমূলক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং পুনর্বাসনের এক বিশাল দায়িত্ব সরকার নিয়েছে, যা জনকল্যাণ বা সমাজকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের একটা মূল ভিত্তি। এভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশগুলোকে একত্র করতে পারলেই সার্বিক সমাজ তথা প্রতিটি নাগরিক তথা রাষ্ট্রের উন্নতি সম্ভব হবে। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর একটি মহান উক্তি ‘মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন’। সুতরাং ২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনের জন্য অবশ্যই আমাদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে এবং শুধুই দিয়ে যেতে হবে। যেমনটি বলেছিলেন মহীয়সী নারী মাদার তেরেসা ‘রোব, মরাব ধহফ মরাব ঁহঃরষ রঃ যঁত্ঃং’ অর্থাৎ দিয়ে যাও, দিয়ে যাও এবং দিয়ে যাও যতক্ষণ না তুমি নিঃস্ব হচ্ছ। এ পৃথিবীতে আসার সময় আমরা যে রকম শূন্য হাতে এসেছি, যাওয়ার সময় সে রকম শূন্য হাতে যেতে হবে বরং প্রচুর অর্থ, বিত্ত এবং সম্পদ না থাকলে কাউকে কোনো হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে না। বরং একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার শূন্য হাত অনেক সময়ই মুষ্টিবদ্ধ থাকে, কিন্তু যখন আমরা মৃত্যুবরণ করি তখন কোনো অবস্থাতেই হাতকে মুষ্টিবদ্ধ করা যায় না। সুতরাং কিছুতেই হাতে করে কিছু নেওয়া যাবে না।

২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনে প্রতিটি সৎ ও সুনাগরিকের উচিত হবে, যে পেশায়ই তিনি নিয়োজিত থাকেন না কেন সরকারের অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে সত্যিকার কর, ভ্যাট প্রদান করা। যা রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করবে। আমাদের বেলায় হচ্ছে উল্টাটা। দিনমজুর শ্রমিকদের আয়ে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রার সদ্ব্যবহার তো করতে পারছি না বরং দেশের মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত এবং গরিবের ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থ, শিল্পকারখানা স্থাপনের নামে খড়ধহ নিয়ে অপচয় ও পাচারে লিপ্ত হচ্ছি। মহাত্মা গান্ধীর একটি মৃত্যুসম পাপের উক্তি হলো, ‘(ঈড়সসবৎপব রিঃযড়ঁঃ সড়ত্ধষরঃু) অর্থাৎ নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য করে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া মৃত্যুসম পাপ।  ১৯৭৫-এর পরে জাতি যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হলো দেশীয় ও বিদেশি চক্রান্তের দ্বারা, তখন হতবিহ্বল জাতি গণতন্ত্রের আশা ছেড়েই দিয়েছিল। রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রনায়কদের সামনে তেমন কোনো লক্ষ্য ছিল না। একটি লক্ষ্য ছিল অবৈধভাবে কতদিন ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। ১৯৯০ সালের পরে রাজনৈতিক ও সামাজিক ধারার পরিবর্তন শুরু হলো। ১৯৯৬ সালে এসে অর্থনৈতিক সংস্কার ও উন্নয়নের দরজা খুলতে শুরু হলো। অর্থাৎ একনায়ক এবং স্বৈরাচারী শাসনের পুরো অবসান ঘটল। গণতন্ত্র উন্নয়নের পূর্বশর্ত। গণতন্ত্রের মূল তিনটি স্তম্ভ হলো খবমরংষধঃরাব (আইন প্রণয়নকারী), ঊীবপঁঃরাব (প্রশাসন) এবং ঔঁফরপরধৎু (বিচার বিভাগ)। এর একটি ছাড়া অন্যটি কখনো পূর্ণতা লাভ করতে পারে না। এখানে কেউ কাউকে ছোট করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু বর্তমানে এই তিনের মধ্যে সমন্বয়হীনতার দারুণ অভাব। বরং প্রতিযোগিতা চলছে কে কার চেয়ে বড়। বহু ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশে কেউ পেশাগতভাবে কারও চেয়ে খাটো নয়। উদাহরণস্বরূপ হাসপাতালের পরিবেশরক্ষক (ঊহারত্ড়হসবহঃধষ ংঃধভভ) অর্থাৎ বিভিন্ন স্তরের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা যদি তাদের কাজের সম্মান না পান তাহলে কিন্তু সার্বিক হাসপাতাল সেবার মান শুধু ডাক্তার এবং নার্স দ্বারা সম্ভব নয়। উপযুক্ত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য ওই দুটো ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের উজাড় করে দিতে হবে। কৃষিতে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে শুধু ধরে রাখলেই চলবে। আমার মতে আমাদের নেত্রীর এবং প্রধানমন্ত্রীর শুধু লিডারশিপ দেওয়ার যোগ্যতা আছে বললে ভুল হবে। আমার মতে ‘ঝযব রং হড়ঃ ড়হষু ধ ঃযরহশবৎ নঁঃ ধষংড় ধ ফড়বৎ’. তিনি কাজ করে দেখান। সর্বশেষ আমাদের (ক) গুণগত এবং প্রযুক্তিগত শিক্ষার এবং বয়স্ক শিক্ষার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। (খ) গ্রামে অনিয়ন্ত্রিত সুদ বা ঋণ প্রথাকে ধ্বংস করতে হবে। (গ) ধর্মীয় উন্মাদনা সমূলে ধ্বংস করতে হবে। এটা যে ধর্মেই হোক না কেন (ঘ) পরিবেশকে রক্ষা এবং সৌন্দর্যমণ্ডিত, স্বাস্থ্যসম্মত করতে হবে। (ঙ) জনসংখ্যার বৃদ্ধি রোধ করতে হবে। (চ) নদী খাল বিলের জলাধারগুলো পানিতে পূর্ণ রাখতে হবে। ধর্মীয় উচ্ছৃঙ্খলতা, উন্মাদনা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মতো বাংলাদেশকেও ধ্বংসের এক লীলাভূমিতে নেওয়ার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত নস্যাৎ হয়েছে বললে ভুল করা হবে, শুধু সাময়িক দমিত হয়েছে। যে কোনো সময় তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

সর্বশেষ আমি বিশ্বাস করি, দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বাস না করার কোনো কারণ আমার সামনে নেই, এমনকি কেউ আমাকে এ বিশ্বাস থেকে বিন্দুমাত্র টলাতে পারবেন না, যতই বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ কখনো ঠেকাতে পারবে না।  এবং ২০৪১ সালের জননেত্রীর স্বপ্নের বাংলাদেশের উন্নতির দিকে সারা বিশ্ব অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা