শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য রূপকল্প-২০২১ এবং ২০৪১ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা একটা রাজনৈতিক দূরদর্শিতার স্বপ্ন, দেশের উন্নয়নের কৌশলপত্র। যেমনটি ব্যক্তি পর্যায়ে ১৯ বছরের আগেই জীবনের লক্ষ্য স্থির হওয়া উচিত। একজন ছাত্রের জীবনের দর্শন হলো একটি গন্তব্য স্থির করা অর্থাৎ এক মাত্রার দর্শন।  রাষ্ট্রের বেলায় হলো বহুমাত্রিক দর্শন। জাতির জনকের পরে বহুমাত্রিক দার্শনিক হওয়ার মতো গুণাবলী শুধু জননেত্রী শেখ হাসিনা দেখাতে পেরেছেন। ২০২১ সালের মধ্যে তার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে প্রথম ঘোষণার পরে বিরোধী দল এমনকি প্রতিহিংসাপরায়ণ অনেকেই সমালোচনামুখর হয়েছিলেন। বাস্তবে বাংলাদেশ তথ্য-প্রযুক্তিতে কত অগ্রসর হয়েছে। তা পৃথিবীর সব প্রযুক্তিবিদের স্বীকৃতিতেই অবিসংবাদিত হয়েছে।

২০১০ সালের পর থেকেই তার দিকনির্দেশনায় এবং তার সুযোগ্য কন্যা, শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সমাজের যেই অবহেলিত অংশটুকু এবং যাদের মা-বাবাও ছিলেন সমাজের লোকচক্ষুর অন্তরালে এবং যারা বুক ফুলিয়ে কিছু করতে সাহস পাচ্ছিলেন না তারাও আজ অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার স্বীকার হয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত শিশুদের শিক্ষাসহ সামাজিক পুনর্বাসন এবং কর্মসংস্থানে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এবং সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে কাজ করতে গিয়ে অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার রোগীদের যাদের দেখেছি, তাদের অনেকেই বিশেষ গুণসম্পন্ন। একটি শিশু আছে যে, আপনি জন্ম তারিখ বলে দিলে সে বারটি অর্থাৎ জন্মদিনটি বলে দিতে পারবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে।

অনেক বাচ্চা আছে যারা অনেক সুন্দর আঁকতে পারে। দুটি ছেলে আছে, যেখানে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ঈড়সঢ়ঁঃবৎ-এর জটিল সমস্যার সমাধান দিতে না পারলেও সেই দুটি অটিস্টিক ছেলে সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। সমস্যা একটাই— কী সমস্যা, কীভাবে সমাধান করলেন তা বুঝিয়ে দিতে পারেন না। আমি ব্যক্তিগতভাবে ২+২=৫ এই নির্ভুল অংকটি শিখেছি একটি অটিস্টিক ছাত্রের কাছ থেকে। যে কিনা নির্ভুলভাবে বীজগণিতে (অ-ই)২ এর সূত্র ধরে তা প্রমাণ করে দিয়েছিল। কিন্তু সে কীভাবে তার মস্তিষ্কে এ ধারণাটি পেল এবং বীজগণিতের মাধ্যমে সমাধান করে দিল তা বুঝাতে অক্ষম। সম্প্রতি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দেশব্যাপী জরিপের মাধ্যমে পনেরো লক্ষাধিক বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধী শনাক্ত করা হয়েছে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য প্রতিবন্ধী ভাতাসহ তাদের বিভিন্ন বৃত্তিমূলক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং পুনর্বাসনের এক বিশাল দায়িত্ব সরকার নিয়েছে, যা জনকল্যাণ বা সমাজকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের একটা মূল ভিত্তি। এভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশগুলোকে একত্র করতে পারলেই সার্বিক সমাজ তথা প্রতিটি নাগরিক তথা রাষ্ট্রের উন্নতি সম্ভব হবে। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর একটি মহান উক্তি ‘মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন’। সুতরাং ২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনের জন্য অবশ্যই আমাদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে এবং শুধুই দিয়ে যেতে হবে। যেমনটি বলেছিলেন মহীয়সী নারী মাদার তেরেসা ‘রোব, মরাব ধহফ মরাব ঁহঃরষ রঃ যঁত্ঃং’ অর্থাৎ দিয়ে যাও, দিয়ে যাও এবং দিয়ে যাও যতক্ষণ না তুমি নিঃস্ব হচ্ছ। এ পৃথিবীতে আসার সময় আমরা যে রকম শূন্য হাতে এসেছি, যাওয়ার সময় সে রকম শূন্য হাতে যেতে হবে বরং প্রচুর অর্থ, বিত্ত এবং সম্পদ না থাকলে কাউকে কোনো হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে না। বরং একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার শূন্য হাত অনেক সময়ই মুষ্টিবদ্ধ থাকে, কিন্তু যখন আমরা মৃত্যুবরণ করি তখন কোনো অবস্থাতেই হাতকে মুষ্টিবদ্ধ করা যায় না। সুতরাং কিছুতেই হাতে করে কিছু নেওয়া যাবে না।

২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনে প্রতিটি সৎ ও সুনাগরিকের উচিত হবে, যে পেশায়ই তিনি নিয়োজিত থাকেন না কেন সরকারের অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে সত্যিকার কর, ভ্যাট প্রদান করা। যা রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করবে। আমাদের বেলায় হচ্ছে উল্টাটা। দিনমজুর শ্রমিকদের আয়ে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রার সদ্ব্যবহার তো করতে পারছি না বরং দেশের মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত এবং গরিবের ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থ, শিল্পকারখানা স্থাপনের নামে খড়ধহ নিয়ে অপচয় ও পাচারে লিপ্ত হচ্ছি। মহাত্মা গান্ধীর একটি মৃত্যুসম পাপের উক্তি হলো, ‘(ঈড়সসবৎপব রিঃযড়ঁঃ সড়ত্ধষরঃু) অর্থাৎ নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য করে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া মৃত্যুসম পাপ।  ১৯৭৫-এর পরে জাতি যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হলো দেশীয় ও বিদেশি চক্রান্তের দ্বারা, তখন হতবিহ্বল জাতি গণতন্ত্রের আশা ছেড়েই দিয়েছিল। রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রনায়কদের সামনে তেমন কোনো লক্ষ্য ছিল না। একটি লক্ষ্য ছিল অবৈধভাবে কতদিন ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। ১৯৯০ সালের পরে রাজনৈতিক ও সামাজিক ধারার পরিবর্তন শুরু হলো। ১৯৯৬ সালে এসে অর্থনৈতিক সংস্কার ও উন্নয়নের দরজা খুলতে শুরু হলো। অর্থাৎ একনায়ক এবং স্বৈরাচারী শাসনের পুরো অবসান ঘটল। গণতন্ত্র উন্নয়নের পূর্বশর্ত। গণতন্ত্রের মূল তিনটি স্তম্ভ হলো খবমরংষধঃরাব (আইন প্রণয়নকারী), ঊীবপঁঃরাব (প্রশাসন) এবং ঔঁফরপরধৎু (বিচার বিভাগ)। এর একটি ছাড়া অন্যটি কখনো পূর্ণতা লাভ করতে পারে না। এখানে কেউ কাউকে ছোট করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু বর্তমানে এই তিনের মধ্যে সমন্বয়হীনতার দারুণ অভাব। বরং প্রতিযোগিতা চলছে কে কার চেয়ে বড়। বহু ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশে কেউ পেশাগতভাবে কারও চেয়ে খাটো নয়। উদাহরণস্বরূপ হাসপাতালের পরিবেশরক্ষক (ঊহারত্ড়হসবহঃধষ ংঃধভভ) অর্থাৎ বিভিন্ন স্তরের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা যদি তাদের কাজের সম্মান না পান তাহলে কিন্তু সার্বিক হাসপাতাল সেবার মান শুধু ডাক্তার এবং নার্স দ্বারা সম্ভব নয়। উপযুক্ত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য ওই দুটো ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের উজাড় করে দিতে হবে। কৃষিতে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে শুধু ধরে রাখলেই চলবে। আমার মতে আমাদের নেত্রীর এবং প্রধানমন্ত্রীর শুধু লিডারশিপ দেওয়ার যোগ্যতা আছে বললে ভুল হবে। আমার মতে ‘ঝযব রং হড়ঃ ড়হষু ধ ঃযরহশবৎ নঁঃ ধষংড় ধ ফড়বৎ’. তিনি কাজ করে দেখান। সর্বশেষ আমাদের (ক) গুণগত এবং প্রযুক্তিগত শিক্ষার এবং বয়স্ক শিক্ষার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। (খ) গ্রামে অনিয়ন্ত্রিত সুদ বা ঋণ প্রথাকে ধ্বংস করতে হবে। (গ) ধর্মীয় উন্মাদনা সমূলে ধ্বংস করতে হবে। এটা যে ধর্মেই হোক না কেন (ঘ) পরিবেশকে রক্ষা এবং সৌন্দর্যমণ্ডিত, স্বাস্থ্যসম্মত করতে হবে। (ঙ) জনসংখ্যার বৃদ্ধি রোধ করতে হবে। (চ) নদী খাল বিলের জলাধারগুলো পানিতে পূর্ণ রাখতে হবে। ধর্মীয় উচ্ছৃঙ্খলতা, উন্মাদনা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মতো বাংলাদেশকেও ধ্বংসের এক লীলাভূমিতে নেওয়ার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত নস্যাৎ হয়েছে বললে ভুল করা হবে, শুধু সাময়িক দমিত হয়েছে। যে কোনো সময় তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

সর্বশেষ আমি বিশ্বাস করি, দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বাস না করার কোনো কারণ আমার সামনে নেই, এমনকি কেউ আমাকে এ বিশ্বাস থেকে বিন্দুমাত্র টলাতে পারবেন না, যতই বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ কখনো ঠেকাতে পারবে না।  এবং ২০৪১ সালের জননেত্রীর স্বপ্নের বাংলাদেশের উন্নতির দিকে সারা বিশ্ব অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী
মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু
সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু

১৬ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি
কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা