শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী

সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য রূপকল্প-২০২১ এবং ২০৪১ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা একটা রাজনৈতিক দূরদর্শিতার স্বপ্ন, দেশের উন্নয়নের কৌশলপত্র। যেমনটি ব্যক্তি পর্যায়ে ১৯ বছরের আগেই জীবনের লক্ষ্য স্থির হওয়া উচিত। একজন ছাত্রের জীবনের দর্শন হলো একটি গন্তব্য স্থির করা অর্থাৎ এক মাত্রার দর্শন।  রাষ্ট্রের বেলায় হলো বহুমাত্রিক দর্শন। জাতির জনকের পরে বহুমাত্রিক দার্শনিক হওয়ার মতো গুণাবলী শুধু জননেত্রী শেখ হাসিনা দেখাতে পেরেছেন। ২০২১ সালের মধ্যে তার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে প্রথম ঘোষণার পরে বিরোধী দল এমনকি প্রতিহিংসাপরায়ণ অনেকেই সমালোচনামুখর হয়েছিলেন। বাস্তবে বাংলাদেশ তথ্য-প্রযুক্তিতে কত অগ্রসর হয়েছে। তা পৃথিবীর সব প্রযুক্তিবিদের স্বীকৃতিতেই অবিসংবাদিত হয়েছে।

২০১০ সালের পর থেকেই তার দিকনির্দেশনায় এবং তার সুযোগ্য কন্যা, শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সমাজের যেই অবহেলিত অংশটুকু এবং যাদের মা-বাবাও ছিলেন সমাজের লোকচক্ষুর অন্তরালে এবং যারা বুক ফুলিয়ে কিছু করতে সাহস পাচ্ছিলেন না তারাও আজ অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার স্বীকার হয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত শিশুদের শিক্ষাসহ সামাজিক পুনর্বাসন এবং কর্মসংস্থানে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এবং সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে কাজ করতে গিয়ে অটিজম এবং স্নায়ুবিক দুর্বলতার রোগীদের যাদের দেখেছি, তাদের অনেকেই বিশেষ গুণসম্পন্ন। একটি শিশু আছে যে, আপনি জন্ম তারিখ বলে দিলে সে বারটি অর্থাৎ জন্মদিনটি বলে দিতে পারবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে।

অনেক বাচ্চা আছে যারা অনেক সুন্দর আঁকতে পারে। দুটি ছেলে আছে, যেখানে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ঈড়সঢ়ঁঃবৎ-এর জটিল সমস্যার সমাধান দিতে না পারলেও সেই দুটি অটিস্টিক ছেলে সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। সমস্যা একটাই— কী সমস্যা, কীভাবে সমাধান করলেন তা বুঝিয়ে দিতে পারেন না। আমি ব্যক্তিগতভাবে ২+২=৫ এই নির্ভুল অংকটি শিখেছি একটি অটিস্টিক ছাত্রের কাছ থেকে। যে কিনা নির্ভুলভাবে বীজগণিতে (অ-ই)২ এর সূত্র ধরে তা প্রমাণ করে দিয়েছিল। কিন্তু সে কীভাবে তার মস্তিষ্কে এ ধারণাটি পেল এবং বীজগণিতের মাধ্যমে সমাধান করে দিল তা বুঝাতে অক্ষম। সম্প্রতি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দেশব্যাপী জরিপের মাধ্যমে পনেরো লক্ষাধিক বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধী শনাক্ত করা হয়েছে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য প্রতিবন্ধী ভাতাসহ তাদের বিভিন্ন বৃত্তিমূলক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং পুনর্বাসনের এক বিশাল দায়িত্ব সরকার নিয়েছে, যা জনকল্যাণ বা সমাজকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের একটা মূল ভিত্তি। এভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশগুলোকে একত্র করতে পারলেই সার্বিক সমাজ তথা প্রতিটি নাগরিক তথা রাষ্ট্রের উন্নতি সম্ভব হবে। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর একটি মহান উক্তি ‘মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন’। সুতরাং ২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনের জন্য অবশ্যই আমাদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে এবং শুধুই দিয়ে যেতে হবে। যেমনটি বলেছিলেন মহীয়সী নারী মাদার তেরেসা ‘রোব, মরাব ধহফ মরাব ঁহঃরষ রঃ যঁত্ঃং’ অর্থাৎ দিয়ে যাও, দিয়ে যাও এবং দিয়ে যাও যতক্ষণ না তুমি নিঃস্ব হচ্ছ। এ পৃথিবীতে আসার সময় আমরা যে রকম শূন্য হাতে এসেছি, যাওয়ার সময় সে রকম শূন্য হাতে যেতে হবে বরং প্রচুর অর্থ, বিত্ত এবং সম্পদ না থাকলে কাউকে কোনো হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে না। বরং একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার শূন্য হাত অনেক সময়ই মুষ্টিবদ্ধ থাকে, কিন্তু যখন আমরা মৃত্যুবরণ করি তখন কোনো অবস্থাতেই হাতকে মুষ্টিবদ্ধ করা যায় না। সুতরাং কিছুতেই হাতে করে কিছু নেওয়া যাবে না।

২০২১ সালের লক্ষ্য অর্জনে প্রতিটি সৎ ও সুনাগরিকের উচিত হবে, যে পেশায়ই তিনি নিয়োজিত থাকেন না কেন সরকারের অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে সত্যিকার কর, ভ্যাট প্রদান করা। যা রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করবে। আমাদের বেলায় হচ্ছে উল্টাটা। দিনমজুর শ্রমিকদের আয়ে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রার সদ্ব্যবহার তো করতে পারছি না বরং দেশের মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত এবং গরিবের ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থ, শিল্পকারখানা স্থাপনের নামে খড়ধহ নিয়ে অপচয় ও পাচারে লিপ্ত হচ্ছি। মহাত্মা গান্ধীর একটি মৃত্যুসম পাপের উক্তি হলো, ‘(ঈড়সসবৎপব রিঃযড়ঁঃ সড়ত্ধষরঃু) অর্থাৎ নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য করে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া মৃত্যুসম পাপ।  ১৯৭৫-এর পরে জাতি যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হলো দেশীয় ও বিদেশি চক্রান্তের দ্বারা, তখন হতবিহ্বল জাতি গণতন্ত্রের আশা ছেড়েই দিয়েছিল। রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রনায়কদের সামনে তেমন কোনো লক্ষ্য ছিল না। একটি লক্ষ্য ছিল অবৈধভাবে কতদিন ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। ১৯৯০ সালের পরে রাজনৈতিক ও সামাজিক ধারার পরিবর্তন শুরু হলো। ১৯৯৬ সালে এসে অর্থনৈতিক সংস্কার ও উন্নয়নের দরজা খুলতে শুরু হলো। অর্থাৎ একনায়ক এবং স্বৈরাচারী শাসনের পুরো অবসান ঘটল। গণতন্ত্র উন্নয়নের পূর্বশর্ত। গণতন্ত্রের মূল তিনটি স্তম্ভ হলো খবমরংষধঃরাব (আইন প্রণয়নকারী), ঊীবপঁঃরাব (প্রশাসন) এবং ঔঁফরপরধৎু (বিচার বিভাগ)। এর একটি ছাড়া অন্যটি কখনো পূর্ণতা লাভ করতে পারে না। এখানে কেউ কাউকে ছোট করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু বর্তমানে এই তিনের মধ্যে সমন্বয়হীনতার দারুণ অভাব। বরং প্রতিযোগিতা চলছে কে কার চেয়ে বড়। বহু ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশে কেউ পেশাগতভাবে কারও চেয়ে খাটো নয়। উদাহরণস্বরূপ হাসপাতালের পরিবেশরক্ষক (ঊহারত্ড়হসবহঃধষ ংঃধভভ) অর্থাৎ বিভিন্ন স্তরের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা যদি তাদের কাজের সম্মান না পান তাহলে কিন্তু সার্বিক হাসপাতাল সেবার মান শুধু ডাক্তার এবং নার্স দ্বারা সম্ভব নয়। উপযুক্ত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য ওই দুটো ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের উজাড় করে দিতে হবে। কৃষিতে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে শুধু ধরে রাখলেই চলবে। আমার মতে আমাদের নেত্রীর এবং প্রধানমন্ত্রীর শুধু লিডারশিপ দেওয়ার যোগ্যতা আছে বললে ভুল হবে। আমার মতে ‘ঝযব রং হড়ঃ ড়হষু ধ ঃযরহশবৎ নঁঃ ধষংড় ধ ফড়বৎ’. তিনি কাজ করে দেখান। সর্বশেষ আমাদের (ক) গুণগত এবং প্রযুক্তিগত শিক্ষার এবং বয়স্ক শিক্ষার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। (খ) গ্রামে অনিয়ন্ত্রিত সুদ বা ঋণ প্রথাকে ধ্বংস করতে হবে। (গ) ধর্মীয় উন্মাদনা সমূলে ধ্বংস করতে হবে। এটা যে ধর্মেই হোক না কেন (ঘ) পরিবেশকে রক্ষা এবং সৌন্দর্যমণ্ডিত, স্বাস্থ্যসম্মত করতে হবে। (ঙ) জনসংখ্যার বৃদ্ধি রোধ করতে হবে। (চ) নদী খাল বিলের জলাধারগুলো পানিতে পূর্ণ রাখতে হবে। ধর্মীয় উচ্ছৃঙ্খলতা, উন্মাদনা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মতো বাংলাদেশকেও ধ্বংসের এক লীলাভূমিতে নেওয়ার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত নস্যাৎ হয়েছে বললে ভুল করা হবে, শুধু সাময়িক দমিত হয়েছে। যে কোনো সময় তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

সর্বশেষ আমি বিশ্বাস করি, দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বাস না করার কোনো কারণ আমার সামনে নেই, এমনকি কেউ আমাকে এ বিশ্বাস থেকে বিন্দুমাত্র টলাতে পারবেন না, যতই বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ কখনো ঠেকাতে পারবে না।  এবং ২০৪১ সালের জননেত্রীর স্বপ্নের বাংলাদেশের উন্নতির দিকে সারা বিশ্ব অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা