শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

বিচার ব্যবস্থায় বিচার-অবিচারের সংকট

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার ব্যবস্থায় বিচার-অবিচারের সংকট

আইনের অনেক ফাঁকফোকর থাকার কারণে বিচারকরা যে বিচার করতে গিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বের সম্মুখীন হয়ে থাকেন সে বিষয়ে অতি সম্প্রতি আবারও বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সিলেটের মৌলভীবাজারের আইনজীবীদের বাৎসরিক নৈশভোজে অংশ নিতে গিয়ে তিনি এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

আইন প্রণয়ন ও সংশোধন করার সময়  যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যত্ন নেওয়ার ব্যাপারে তাই অনেক দিন থেকেই বিচারকের আসনে বসে তিনি তাগিদ দিয়ে আসছেন। এরকম আইন পাস করার আগে আইনগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যে শ্রম দেওয়া দরকার ছিল আইন প্রণেতারা সে শ্রম দিচ্ছেন না।

সাধারণভাবেই শোনা যায়, আইনের গলদ থাকায় বিশেষ করে ফৌজদারি বিচারের ক্ষেত্রে অনেক অপরাধীকে সাজা ভোগ করতে হয় না। অনেক অপরাধীর অপরাধ প্রমাণ হয় না। তাই ছাড়া পায়। সুতরাং প্রধান বিচারপতি যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তার সঙ্গে সবাই ঐকমত্য পোষণ করেন।

বিচার ব্যবস্থার অন্য যে বিষয়টির সুযোগ নিয়ে নির্দোষ-নিরপরাধ অনেক ব্যক্তিকে দোষী প্রমাণিত না করেই শাস্তি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। বিচার ব্যবস্থার এত বড় অন্যায় দিকটি কিন্তু ভীষণভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে। দোষী হয়েও শাস্তি পাচ্ছে না এমন লোকের চেয়ে বহুগুণ বেশি নির্দোষ-নিরপরাধ লোক জেল খাটছে।

ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় নিরপরাধীকে জামিন দিতে অস্বীকার করে তাকে জেলে সাজা ভোগ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। নির্দোষ ব্যক্তিকে রক্ষা করার ব্যাপারটি সুবিচারের বিবেচনায় অধিকতর গুরুত্ব পাওয়ার কথা। আর এ উপলব্ধি হতে সুবিচারের নীতি হিসেবে বলা হয় যে, বিচারে দোষী প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত সবাইকে নির্দোষ বলে মেনে নিতে হবে।

ন্যায়বিচার পাওয়ার ব্যাপারে সরকার অথবা আইন প্রণেতারা যথাযথ গুরুত্ব দেন না বলেই আইন ত্রুটিপূর্ণ থেকে যাচ্ছে। আমাদের স্বীকার করতে দ্বিধা থাকার কথা নয় যে, জাতীয় সংসদের বেশির ভাগ আসন এখন ব্যবসায়ীদের দখলে। সংসদ সদস্যদের আইনকানুনের জ্ঞান কম থাকতে পারে তবে অন্য যে কোনো দেশের মতো বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে আইনের খসড়া প্রস্তুত করতে তো কোনো অসুবিধা নেই।

আসলে ক্ষমতার কর্তৃত্ব হাতের মুঠোয় রাখার ব্যাপারেই আমাদের সরকার ও আইন প্রণেতারা আগ্রহ দেখিয়ে থাকেন। যারা ক্ষমতায় থাকেন তাদের এমনই ধারণা সব ক্ষমতাই তাদের। তারাই আইন, তারাই বিচারক। নিজেরা পুলিশি শক্তির ওপর নির্ভরশীল, তাই তারা পুলিশি বিচারে বিশ্বাসী। অন্যথায় তারা আইনের খসড়া বিশেষজ্ঞদের দ্বারা পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারতেন। আইনের অপব্যবহারের জন্য সঠিক আইনের প্রয়োজন হয় না।

সুপ্রিম কোর্ট নিজস্ব ব্যাপারে প্রণীত রুলসমূহ সরকারি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রকাশ করা নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ও প্রেসিডেন্টের মধ্যে যে টানাপড়েন চলছে তা কোনো শুভ ইঙ্গিত বহন করে না। বিচার বিভাগের সঙ্গে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব সৃষ্টির সুযোগ খোঁজা হচ্ছে। 

বংলাদেশে যাকেই কোনো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করার অধিকার দেওয়া হয় তাকেই দেখা যায় ক্ষমতার অপব্যবহার করতে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা যে কারও অর্জিত নিজস্ব খেয়ালখুশির ক্ষমতা নয়, জনগণ প্রদত্ত ক্ষমতা, সে কথা কেউ ভাবতে চান না। ক্ষমতাসীনদের পক্ষে সহজেই ভুলে যাওয়া হচ্ছে যে, জনস্বার্থ রক্ষার জন্য জনগণ তাদের ক্ষমতা ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে। ক্ষমতার সঠিক প্রয়োগের জন্য তাদের জবাবদিহিতা আছে। তাদেরও আইনের আওতায় বিচারের ব্যবস্থা আছে।

দেশ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু স্বাধীন জাতির সুবিচারের দায়িত্ববোধ গড়ে উঠছে না। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা যে শাসনতন্ত্র ও জনগণের অধিকার সংরক্ষণের জন্য সে বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে না। ক্ষমতাসীনদের আচরণ এটাই বলে দিচ্ছে যে, তারাই স্বাধীনতা এনেছেন, স্বাধীনতা তাদের জন্য।

আমাদের সমস্যার স্বরূপ বুঝতে হলে জানতে হবে বিচার ব্যবস্থায় কীভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে যে কাউকে গ্রেফতার করা কত সহজ। আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ করে সরকারের জনস্বার্থ রক্ষার উদ্দেশ্যে কীভাবে সফল হবে তা নিয়ে উদ্বেগ খুব কমই দেখা যায়। ধারণাটা এরকম : ক্ষমতায় যারা রয়েছেন অন্যায়ের বিচারও তারাই করবেন। অপরাধ দমনের ক্ষেত্রে পুলিশের কথাই শেষ কথা হবে। শাসনতন্ত্র, ব্যক্তির মৌলিক অধিকার বা আইনের শাসন কোনো কিছুই বাস্তবে কিছু নয়। 

 

 

আইনের ফাঁকফোকর থাকার কারণেই শুধু বিচার ব্যাহত হচ্ছে না, দোষী ব্যক্তিরাও ছাড়া পাচ্ছে। বিচার ব্যবস্থায় পুলিশি আধিপত্যের জন্য নির্দোষ লোকদের জেল খাটতে হচ্ছে। জনজীবনে নিরাপত্তাহীনতার অন্যতম প্রধান কারণ বিচার ব্যবস্থায় দুর্বলতা। আইনের সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে, সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে বিচার ব্যবস্থায়ও। নির্দোষকে রক্ষা না করে দোষীর বিচার সম্ভব নয়— দোষীদের রক্ষা করা হয়।

পুলিশ প্রশাসন স্বাধীন না হওয়ায় পুলিশকে যে পুরোপুরি বিশ্বাস করা যায় না সেটা কোর্টও জানে। তবুও জামিনে মুক্তি দেওয়া নিয়ে বাধা-বিপত্তির শেষ নেই। পুলিশকেও কোর্টে মামলা প্রমাণের দায়িত্ব নিয়ে মামলা শুরু করতে হয় না। পুলিশও চাপের মুখে আছে। 

এ মাসেই হাই কোর্ট বিভাগ ২০ জনকে জামিনে মুক্তি দিলেন যখন তাদের নজরে আনা হলো যে, এরা সবাই কোনো বিচার ছাড়াই এক দশক কিংবা তারও বেশি সময় ধরে জেল খাটছে। সারা দেশে এরকম আরও অনেক অসহায় মানুষ বিনা বিচারে জেল খেটে যাচ্ছে।

বিষয়টিকে বিচারিক বিবেক দিয়ে উপলব্ধি করতে হবে যে, কোনো অপরাধে দোষী প্রমাণিত না হওয়া সত্ত্বেও জীবনের অনেকগুলো বছর তাদের জেলে কাটাতে হলো। তাদের পরিবার ইতিমধ্যে হয়তো ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে কিংবা পথে বসে গেছে। বিচারের ক্ষেত্রে এ ধরনের মানবতাবিরোধী কাজের জন্য কোর্টের উচিত ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ দিতে সরকারকে বাধ্য করা।

মানবিক বিবেক ভোঁতা হওয়ার কারণে অসহায়, নিরীহ মানুষ বিচারকদের বিচারের আগেই সাজা ভোগ করতে বাধ্য হচ্ছে। শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব যেন পুলিশের, আদালতের নয়। আইনের শাসনের কথা হলো, পুলিশকে আদালতে অভিযুক্ত ব্যক্তির দোষ প্রমাণ করতে হবে। 

আজকের এ দুঃসময়ে যখন সর্বত্র একতরফা ক্ষমতার দাপট চলছে তখন আমাদের বিচার ব্যবস্থাকে সাহস ও দৃঢ়তার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। পরিস্থিতি এখন এতটাই তুঙ্গে যে, বিচারকরা সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে সুবিচার নিশ্চিত করতে পারছেন কিনা সে প্রশ্ন অবান্তর। বিচারকদের সুবিচার করার দায়িত্বই তো অস্বীকার করা হচ্ছে।

প্রধান বিচারপতি আইন প্রণয়নকারীদের ভুলভ্রান্তির কথা বলেছেন। আইন প্রণয়নকারীরা তো প্রধান বিচারপতিসহ সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতির বিচার করার আইনও পাস করে নিয়েছেন। বিষয়টির শাসনতান্ত্রিক বৈধতা নিয়ে সরকার মামলায় লড়ছে। রায় মাননীয় আপিল বিভাগ দেবে। হাই কোর্ট অসাংবিধানিক বলে আইনটিকে অবৈধ ঘোষণা দিয়েছে।

আলোচ্য আইনটিতে শাসনতান্ত্রিক বৈধতার বিষয়টি নির্ধারণ করবেন আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারকবৃন্দ। আমি শুধু বিচার ব্যবস্থার প্রতি যে বিচার-অবিচারের চ্যালেঞ্জ ছোড়া হচ্ছে সে দিকটির বিশ্লেষণ দিচ্ছি। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের ইমপিচমেন্ট বা অভিশংসন করার জন্য যে আইনটি পাস করা হয়েছে সেটা একটা ঔদ্ধত্যপূর্ণ পদক্ষেপ ছাড়া আর কিছুই নয়। নিরপেক্ষ বিচারপতিদের দ্বারা সুবিচার পাওয়ার জনগণের মৌলিক অধিকারকে অস্বীকার করা হচ্ছে। এর দ্বারা প্রধানমন্ত্রী নিজেই প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিদের অপসারণ করার ক্ষমতার অধিকারী হবেন। বর্তমান যুগে আফ্রিকার কোনো দেশেও এরকম উদাহরণ পাওয়া যাবে না। 

বিচারকদের ইমপিচমেন্ট করার ক্ষমতা কেবল দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদকেই দেওয়া হয়। নিম্নকক্ষ ইমপিচমেন্ট কার্যক্রম শুরু করে কিন্তু কোনো বিচারককে সাজা দেওয়ার ক্ষমতা থাকে উচ্চকক্ষের (upper house) হাতে। সুতরাং আমাদের জাতীয় সংসদ বড়জোর ইমপিচমেন্ট কার্যক্রম শুরু করার ক্ষমতা দাবি করতে পারে। দ্বিতীয় কক্ষের অবর্তমানে সংসদ সদস্যরা সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিকে শাস্তি বা ইমপিচমেন্ট করার ক্ষমতা দাবি করতে পারেন না।

সরকার সংসদীয় ব্যবস্থা অমান্য করে নির্বাচনকালে ক্ষমতায় বহাল থাকার ব্যবস্থা করে নিয়েছে। সংসদে বিরোধী দলের অবস্থান অস্বীকার করা হয়েছে। এখন বিচারপতিদের বিচার করার ক্ষমতা চাওয়া হচ্ছে। তাহলে সরকার হবে সংসদ ও বিচার ব্যবস্থাসহ সব ক্ষমতার অধিকারী। এর পর আর যাই হোক সুবিচার পাওয়ার আইনের শাসন বা শাসনতন্ত্র প্রদত্ত মৌলিক অধিকার বলতে আমাদের কিছুই থাকবে না। থাকবে শুধু সরকার। এটাকেই মানতে হবে জনগণের মুক্তিযুদ্ধের অহংকার হিসেবে। সরকার যেটা দাবি করছে সেটা যদি মেনে নিতে হয় তাহলে ক্ষমতার পৃথককরণের শাসনতান্ত্রিক ব্যবস্থা বিলুপ্ত হবে এবং তা হবে শাসনতন্ত্রের মৌলিক চরিত্রের পরিপন্থী। তাই বর্তমান শাসনতন্ত্র রেখে তার মৌলিক (basic structure) বৈশিষ্ট্য অস্বীকার করার উপায় নেই।

আজ বিচার বিভাগকে যে ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে তার মূলকথা হচ্ছে, বিচার বিভাগের নিরপেক্ষ বিচারিক শক্তি রক্ষার। বিচার-অবিচারের সংকট থেকে বিচার বিভাগকে রক্ষার শাসনতান্ত্রিক দায়িত্ব পালনের। বিচারহীন বিচার ব্যবস্থা প্রতিহত করার।

আমি আগেও বলেছি এখনো বলব, সুপ্রিম কোর্টের এক রায়ের জন্য আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থায় মহাসংকট সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনী সংকট মুক্ত না হলে গণতন্ত্র সংকট মুক্ত হবে না। সংসদীয় ব্যবস্থায় কোনো দেশেই নির্বাচিত সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে পারে না। কারণ, অতি সহজ : সংসদ না ভেঙে সংসদের নির্বাচন হয় না। আর সংসদ না থাকলে, সরকারও নির্বাচিত থাকে না।  তবুও আমাদের দেশে সেটাই সম্ভব করতে পেরেছে বিচার বিভাগের সিদ্ধান্তের কারণে। আমরা স্বাধীনতার যোগ্য নই— এ কলঙ্ক আমাদের কাছে গ্রহণীয় হতে পারে না।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা