শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

একটি দায়মুক্তি : মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যা করেছি

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একটি দায়মুক্তি : মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যা করেছি

আমাদের একটা দায়মুক্তি ঘটেছে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে হানাদার পাক বাহিনীর ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার স্মরণে বছরের এই তারিখটিকে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত সংসদে পাস হয়েছে। প্রস্তাবটি পাস হয়েছে সর্বসম্মতভাবে। আমিও এই মহতী কর্মের অংশীদার হয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি। বলেছি, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালনের মধ্য দিয়ে আগামী প্রজন্ম জানবে এবং স্মরণ করবে বাংলাদেশে হানাদার বাহিনী কী ধরনের বর্বরতা চালিয়েছিল। নিরস্ত্র-নিরীহ-ঘুমন্ত মানুষকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে, তার ইতিহাস বিশ্বে বিরল। তারা একটি জাতির অস্তিত্বকেই বিলীন করে দিতে চেয়েছিল। এর জন্য পাকিস্তানকে চিরকাল ঘৃণা ও নিন্দার বোঝা বইতে হবে।

২৫ মার্চ ‘গণহত্যা দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত সংসদে সর্বসম্মতভাবে পাস করার মধ্য দিয়ে আমরা ৩০ লাখ শহীদের আত্মাকে কিছুটা শান্তি দেওয়ার তৃপ্তিবোধ করতে পারছি। আমি জানি, এই সিদ্ধান্ত সংসদে পাস হওয়ায় গোটা দেশের আপামর মানুষ সীমাহীন খুশি হয়েছে। এখানে আমার অনুভূতিতে আরও একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ হয়েছে। তা হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে আমি আরও একটু কাজ করতে পেরেছি, সেটা আমার পরম তৃপ্তি। কারণ, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি ছিলাম খাঁচায় বন্দী পাখির মতো। স্বাধীনতার যুদ্ধের ময়দানে অস্ত্রহাতে শত্রুর মুখোমুখি হতে পারিনি। আটক ছিলাম তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বন্দীশিবিরে। কী অবর্ণনীয় সেই বন্দী যন্ত্রণা। আমার আত্মজীবনী ‘আমার কর্ম আমার জীবন’ গ্রন্থে সে কথা উল্লেখ করেছি। তবে বন্দীজীবন আরও ভোগ করেছি। সেটা ছিল খালেদা জিয়ার কারাগার। এই কারাগারের নির্যাতন ছিল পাকিস্তান বন্দীশিবিরের চেয়েও ভয়াবহ। পাকিস্তানের বন্দীশিবিরে অন্তত কথা বলার সুযোগ থাকত।

স্বাধীনতাযুদ্ধ, স্বাধীনতার চেতনার কথা মনে পড়লে আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়ি। কারণ, সৈনিক হিসেবে এই যুদ্ধে আমার অংশগ্রহণ ছিল ভাগ্যের ব্যাপার। সেই ভাগ্য আমার ভাগ্যে জোটেনি। আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সব সময় ছিলেন এবং এখনো আছেন আমার চেতনা ও প্রেরণার উৎস হয়ে। তিনি যে রাজনীতি করেছেন এবং যে রাজনৈতিক দলকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন সেই দলের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে না পারলেও নেতা বঙ্গবন্ধু মুজিবের প্রতি আমার শ্রদ্ধা অকৃত্রিম ও অসীম। আমি তাই সংসদেও বলেছি, সর্বত্রই বলি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোনো বিশেষ দল বা গোষ্ঠীর নিজস্ব সম্পদ নয়; তিনি গোটা জাতির, তিনি সর্বজনীন। আমি মুক্তকণ্ঠে বলি, বঙ্গবন্ধু মানে একটি স্বাধীন দেশ, বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতার যুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু মানেই ১৬ ডিসেম্বরের চূড়ান্ত বিজয়। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমি এ দেশের সেনাপ্রধান হতাম না, রাষ্ট্রপতি হতাম না। তার কাছে আমার এই ঋণের কথা ভুলতে পারি না।

ব্যক্তিগতভাবে বঙ্গবন্ধু আমাকে অনেক স্নেহ করতেন। তার কারণেই আমরা পাকিস্তানের আটক বাঙালিরা ১৯৭৩ সালে দেশে ফিরতে পেরেছিলাম। দেশে ফিরে আমি আবার সেনাবাহিনীতে পুনর্বহাল হলাম। পাকিস্তান-ফেরত সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে আমিই প্রথম পদোন্নতি পেয়েছিলাম। আমি  লে. কর্নেল থেকে কর্নেল পদে উন্নীত হলাম। এরপর আমাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল হিসেবে নিয়োগ করা হলো। বঙ্গবন্ধু আমাকে এনডিসি কোর্স করাতে ভারতে পাঠালেন। সেখানে থাকা অবস্থায় তিনিই আমাকে ব্রিগেডিয়ার পদে উন্নীত করলেন। আমার প্রতি বঙ্গবন্ধুর স্নেহ-ভালোবাসা ও বদান্যতার ঋণ শোধ করার মতো নয়। আর সে কারণেই রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমিই প্রথম তার কবর জিয়ারত করেছি এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে তার কবরে ফুল দিয়েছি। এটা আমার কিছুটা পরিতৃপ্তি। তবে বড় একটি কাজ আমি করতে পারিনি, সেই দুঃখ আমার থেকেই গেছে। তা হচ্ছে, একান্ত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমি বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘোষণা দিতে পারিনি। তাকে জাতির পিতা ঘোষণা করার জন্য ক্যাবিনেটে প্রস্তাবও এনেছিলাম। কিন্তু আমার ক্যাবিনেটের কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্যের তীব্র আপত্তিতে এবং তাদের যুক্তি শুনে বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে ঘোষণা দিতে আমাকে বিরত থাকতে হয়েছে। অথচ আমি এ ব্যাপারে দৃঢ় থাকলে এই মহৎ কাজটা করে যেতে পারতাম। গণহত্যা দিবস পালনের প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় এই কথাটি আমি ব্যক্তও করেছি।

দুঃখ এবং বিবেকের তাড়না আমার আরও একটা রয়ে গেছে। তা হলো এই দেশের একজন সৈনিক হয়েও মুক্তিযুদ্ধে আমি অংশগ্রহণ করতে পারিনি। কেন পারিনি, এখানে সে কথা ব্যক্ত করার তাগিদ বোধ করছি। শুরু করছি আমার সৈনিক জীবনের শুরুর সময়টা থেকে। আমি তখন ঢাকা ইউনিভার্সিটির মাস্টার্সের ছাত্র। ভার্সিটির ক্রীড়া ক্ষেত্রে আমার তখন একচ্ছত্র আধিপত্য। ইতিমধ্যে চাকরি পেয়ে গেলাম সেনাবাহিনীতে। ১৯৫২ সালের সেপ্টেম্বরে আমি কমিশনপ্রাপ্ত হলাম। ১৯৬৯ সালে লে. কর্নেল পদে উন্নীত হয়ে ’৬৯-এর ৩০ অক্টোবর থার্ড ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পেলাম। তখন থার্ড ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অবস্থান ছিল সৈয়দপুর সেনানিবাসে।

বাংলাদেশে তখন বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার আন্দোলনে শাসকগোষ্ঠী পশ্চিমা পাঞ্জাবিদের টালমাটাল অবস্থা। শাসকরা ষড়যন্ত্র করে এ দেশ থেকে সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসারদের পশ্চিম পাকিস্তানে বদলি করে নিয়ে যাচ্ছে। ১৯৭০ সালের ২৯ ডিসেম্বর আমাকে সপ্তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার হিসেবে করাচির মালি ক্যান্টনমেন্টে বদলি করা হয়। আমি যেতে চাচ্ছিলাম না। একদিকে দেশের রাজনীতিতে টানটান উত্তেজনা, যখন-তখন একটা কিছু ঘটে যাওয়ার সম্ভাবনা, নির্বাচনে বিজয়ী দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে শাসকদের টালবাহানা, সব মিলিয়ে এক শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা; অন্যদিকে দেশের মাটির মায়া আমাকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে তুলেছিল। দেশমাতৃকা আমাকে যেন অক্টোপাসের মতো ধরে রাখতে চাইছিল। এ দেশের নদীতে সাঁতার কেটে, এই মাটিতে খেলাধুলা করে, শিউলি-হাসনাহেনার গন্ধ নিয়ে, কোকিল-শ্যামা-ঘুঘু-দোয়েলের গান শুনে যেখানে বড় হয়েছি; সেই মাটি ছেড়ে শুধু জীবন ও জীবিকার তাগিদে মরুভূমির দেশে চলে যেতে কোনোভাবেই মন সায় দিচ্ছিল না। তখন জেনারেল এম এ জি ওসমানীর কাছে জানতে চাইলাম কী করব। তিনি বললেন, তুমি সৈনিক, যেখানে তোমার পোস্টিং হবে সেখানেই তোমাকে যেতে হবে। তার পরও এক মাসের ছুটি নিলাম। অর্থাৎ ১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসটা দেশেই ছুটিতে কাটালাম। তারপর ফেব্রুয়ারিতে করাচিতে যেতেই হলো। আমার স্ত্রী রওশন আমার সঙ্গেই গেলেন। তাই মাত্র এক মাসের জন্য মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারলাম না। এরপর মার্চে শুরু হলো যুদ্ধ। ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ পর্যন্ত যদি দেশে থাকতে পারতাম তাহলে হয়তো আর পশ্চিম পাকিস্তানে যেতে হতো না। কারণ, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা এসেছে। যেখানে তিনি বলেই দিয়েছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। তার পর থেকে দেশ তো বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই পরিচালিত হয়েছে। একে তো শত চেষ্টা করেও পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারিনি, সেই কাঁচা ঘায়ে লবণ দিতে কিছু অপপ্রচারকারী প্রচার করেছেন যে, আমি নাকি যুদ্ধকালীন ছুটিতে দেশে এসেছিলাম। এর চেয়ে জঘন্য মিথ্যাচার আর কিছু থাকতে পারে না। পাকিস্তানের বন্দীশিবিরে আটকাবস্থা থেকে পালিয়ে আমি যে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে আবার চেষ্টা করেছিলাম, তার প্রমাণ মেজর জেনারেল (অব.) মুহম্মদ খলিলুর রহমানের লেখা ‘পূর্বাপর ১৯৭১ পাকিস্তানি সেনা গহ্বর থেকে দেখা’ গ্রন্থের মধ্যেও উল্লেখ আছে। জেনারেল খলিলও আমার সঙ্গে পালাতে চেয়েছিলেন। কেন আমরা তা পারিনি সে কথা তার গ্রন্থের ২৮ পৃষ্ঠায় কিছুটা উল্লেখ আছে। আলোচনার স্বার্থে সেই অংশটি এখানে উল্লেখ করছি। তিনি লিখেছেন : ‘আমার পাকিস্তানের বাইরে যাওয়ার পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল; কিন্তু তখনো পাকিস্তানের অভ্যন্তরে আমার যাতায়াতের ওপর কোনো বাধা আরোপ করা হয়নি। একটি পরিদর্শন কার্যক্রম অনুমোদন করালাম— করাচির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখব। যথাসময় উপস্থিত হলাম করাচিতে। ওইদিন সন্ধ্যায় গেলাম মালির সেনানিবাসে সপ্তম বেঙ্গল সদর দফতরে, লে. কর্নেল এরশাদের (পরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি) বাসায়। আমরা অতি ঘনিষ্ঠ বলে পরস্পরের চিন্তাধারাও জানতাম। অতএব, সময় ক্ষেপণ না করে আলোচনা শুরু হলো। আমি, এরশাদ ও এরশাদের স্ত্রী তিনজনে আলোচনা করছি কীভাবে সীমান্ত পার হয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়া যায়। ম্যাপ খুলে বসলাম, এরশাদের সপ্তম বেঙ্গলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সীমান্ত এবং করাচি থেকে সেখানে জিপে করে যাওয়ার রাস্তা পথের দূরত্ব সবকিছু আলোচনায় এলো; কিন্তু সন্তোষজনক কোনো ফল বেরোলো না। করাচি থেকে সীমান্তের দূরত্ব, যেদিক দিয়ে গণনা করা যাক না কেন, ৫০০ মাইলের কম নয়। রাস্তার বেশির ভাগ অংশই পাকা নয়।

এই রাস্তায় সারা রাত বিরামহীনভাবে গাড়ি চালালেও সকালের আগে গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব নয়। অথচ আমাদের সীমান্ত অতিক্রম এক রাতের মধ্যে করতেই হবে। কারণ পরদিন সাতসকালেই সবাই জানতে পারবে যে, আমরা পালিয়েছি। অতএব, অত্যন্ত ভগ্নহৃদয়ে রাতের খাওয়া সেরে বিদায় নিলাম এরশাদ দম্পতির বাসা থেকে। পরদিন ফিরে এলাম রাওয়ালপিন্ডিতে।’

মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নিতে না পারলেও আমার ভিতরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে অঙ্গীকার করেছিলাম, জীবনে যদি সুযোগ পাই তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাস্তবায়ন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে কাজ করে যাব। আল্লাহ আমাকে সে সুযোগ দিয়েছিলেন। তাই যখন দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছিলাম তখন বলেছি, ‘মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান’। এ কথা কোনো একজন ব্যক্তি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছিল না। এ কথা ছিল দেশের রাষ্ট্রপতি এরশাদের। অর্থাৎ একটা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। তারপর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে আমি যা করেছি দেশের আর কোনো সরকার তা করতে পারেনি। সেই কাজের বর্ণনা যদি এখানে না দিই তাহলে এই আলোচনাটি অপূর্ণ থেকে যাবে এবং আজকের প্রজন্ম জানবে না আমি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ভিতরে ও বাইরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন-পালন করে কত কাজ করেছি। যেমন— ১. মুক্তিযুদ্ধের লাখো শহীদের স্মরণে সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত, সম্প্রসারণ ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ কাজ সম্পন্ন করেছি। এই জাতীয় স্মৃতিসৌধ অতীতের সরকারের আমলে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে ছিল। আমার সরকারই এ প্রকল্পটিকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে গ্রহণ করে একে পরিপূর্ণভাবে মূর্ত করে তোলে। ২. বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠনের স্মৃতিকে অবিস্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে মেহেরপুরের আম্রকাননে ‘মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ’ নির্মাণ করি। মেহেরপুরের যে ঐতিহাসিক আম্রকাননে (বৈদ্যনাথতলা) বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়, তা ছিল উপেক্ষিত ও অবহেলিত। আমাদের আগের কোনো সরকারই জাতীয় ইতিহাসের এই গৌরবময় স্থানটির গুরুত্ব উপলব্ধি করে এর স্মৃতি রক্ষার জন্য কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। মুজিবনগরকে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকায় রূপান্তরিত করে সেখানে আমাদের জাতীয় সার্বভৌমত্বের আদর্শ সংরক্ষণের দায়িত্ব আমিই পালন করেছি। আমার উদ্যোগেই স্থানটির উন্নয়ন সাধিত হয় এবং ঐতিহাসিক ও গৌরবময় ঘটনাটির স্মরণে উপযুক্ত স্মারকস্তম্ভ নির্মিত হয়। উল্লেখ করা যেতে পারে, মুজিবনগরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে যথাযথভাবে সম্মান ও মর্যাদাদানের জন্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমিই প্রথম সেখানে গমন করি। ৩. মুক্তিযুদ্ধের মরণোত্তর সর্বোচ্চ বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত সাতজন শহীদের প্রত্যেকের পরিবারের সদস্যদের জন্য একটি করে সুসজ্জিত বাসস্থান নির্মাণ করে দিয়েছি। ৪.  স্বাধীনতাযুদ্ধে অসম সাহসিকতা প্রদর্শন এবং চরম আত্মত্যাগের জন্য মুক্তিযুদ্ধের সর্বোচ্চ খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনী পাঠ্যপুস্তকে (প্রথম থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত) অন্তর্ভুক্ত করেছিলাম। এ অন্তর্ভুক্তি আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের স্মরণ করিয়ে দেবে তাদের অম্লান বীরত্ব ও আত্মদানের কাহিনী। ৫. বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত সাতজন শহীদের নামে বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম প্রকাশ করেছি। ৬. আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের বীর সৈনিকদের চরম আত্মদানের কথা এ দেশের মানুষকে বার বার স্মরণ করিয়ে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করা এবং তাদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের জন্য প্রতিদিন দুবার টেলিভিশনের বাংলা ও ইংরেজি সংবাদের আগে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশস্তিমূলক নেপথ্য সংগীতসহ জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছি। ৭. শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন ও আবাসগৃহের জন্য মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ফান্ড কার্যকরভাবে পুনর্গঠন করেছি। ৮. মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মাধ্যমে সারা দেশে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, দুস্থ ও নিঃস্ব মুক্তিযোদ্ধাসহ সব মুক্তিযোদ্ধাকে সুসংগঠিত করে তাদের অসুবিধাসমূহ দূরীকরণসহ পুনর্বাসনের জন্য সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। এর ফলে বাংলাদেশের সর্বত্র মুক্তিযোদ্ধাদের নিজস্ব সংগঠন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের শাখা ও কার্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ৯. মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের প্রধান কার্যালয়ের জন্য মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় একটি বহুতল ভবন বিনামূল্যে প্রদান করেছি, যার নামকরণ করা হয় ‘স্বাধীনতা ভবন’। ১০. মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ৬৪টি জেলা হেডকোয়ার্টারে স্থায়ী কার্যালয় নির্মাণের জন্য মাত্র ১০১ টাকা প্রতীক মূল্যে ৫ কাঠা করে জমি বরাদ্দ করেছি। ১১. মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জেলা হেডকোয়ার্টারের কার্যালয় ভবনসমূহ নির্মাণের জন্য প্রথম কিস্তি হিসেবে ১ কোটি টাকা প্রদান করেছি। ১২. শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি অমর করে রাখার লক্ষ্যে সরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় সহস্রাধিক রাস্তাঘাট ও ভবনের নামকরণ করেছি। ১৩. আমিই মুক্তিযোদ্ধাদের একক ও দলগতভাবে অর্থনৈতিক পুনর্বাসনের জন্য সহস্রাধিক ছোট-বড় প্রকল্প গ্রহণ করেছি। ১৪. আমার আগ্রহ ও উদ্যোগেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশাসনিক ও সামাজিক কার্যক্রমে বিশেষভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিটি উপজেলা পরিষদে একজন করে মুক্তিযোদ্ধাকে মনোনয়ন দেওয়ার বিধান করেছি। প্রতিটি ইউনিয়ন, পৌরসভাসহ অন্যান্য পরিষদে এবং স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে একজন করে মুক্তিযোদ্ধাকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দিয়েছি। ১৫. ১৯৮৩ সালে ২৯ জন মুক্তিযোদ্ধাকে ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ প্রদান করেছি। ১৬. মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শনের লক্ষ্যে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চেয়ারম্যানকে একজন মন্ত্রীর পূর্ণ মর্যাদায় রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করার বিধান চালু করেছি। ১৭. আমার শাসনামলে প্রতি বছর পবিত্র হজ পালনের জন্য মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মাধ্যমে তিনজন করে মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারি হজ প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। ১৮. প্রকৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সরকারি বাস, ট্রেন ও বিমানে বিনামূল্যে ভ্রমণের জন্য বিশেষ পরিচয়পত্র প্রদান করেছি। ১৯. প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারি উদ্যোগে বিদেশে প্রেরণ করেছি। ২০. বেকার মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করেছি। ২১. সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও করপোরেশনসমূহে মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরির বয়স ৩০ বছর থেকে ৩২ বছর বৃদ্ধি এবং চাকরির ক্ষেত্রে ৩০% কোটা যথাযথভাবে পালন করার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। ২২. সহস্রাধিক ভূমিহীন মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারি খাসজমি, পুকুর, জলাশয় ও পতিত জমি বরাদ্দ করেছি। ২৩. মুক্তিযোদ্ধাদের ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র প্রতিষ্ঠা করেছি। ক্রীড়া চক্রের স্থায়ী কার্যালয়ের জন্য ওসমানী উদ্যানসংলগ্ন স্থানে নিজস্ব ভবন ও জমি দান করেছি। ২৪. বীরশ্রেষ্ঠদের জীবনীভিত্তিক তথ্যচিত্র নির্মাণ করার ব্যবস্থা নিয়েছি। ২৫. রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পরদিনই (২৫ মার্চ ’৮২) আমি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সর্বোচ্চ খেতাবপ্রাপ্ত (মরণোত্তর) প্রত্যেকের পরিবারকে ২ হাজার ৫০০ টাকার একটি চেক ও উপহার প্রদান করেছি। ২৬. ঢাকার মিরপুরে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছি। ২৭. ঢাকার মিরপুর রোডে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অস্থায়ীভাবে ব্যবহূত দুটি পাকা ভবনের মালিকানা স্থায়ীভাবে প্রদান করেছি। ২৮. প্রতিটি মাত্র ১ টাকা প্রতীকী মূল্যে ২২টি শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান চিরস্থায়ীভাবে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মালিকানায় হস্তান্তর করেছি। ২৯. দুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে কল্যাণ ট্রাস্টের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসমূহ করমুক্ত করেছি। ৩০. মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জন্য ঢাকার ইস্কাটনে প্রয়োজনীয় জমিসহ একটি দ্বিতল ভবন স্থায়ীভাবে বরাদ্দ করেছি। ৩১. মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের বহুতল ভবনের জন্য কাকরাইলের কাছে একটি জমি নামমাত্র মূল্যে বরাদ্দ করেছি। ৩২. ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিল’ শীর্ষক মুক্তিযুদ্ধের ১৫ (পনের) খণ্ড দলিল প্রকাশ করেছি। আমার দায়িত্ব পালনকালে পনের খণ্ডে স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিল প্রণয়ন সম্পূর্ণ করে প্রকাশ করা হয়। এ দলিলপত্র দেশের খ্যাতনামা ইতিহাসবিদ ও স্বাধীনতাযুদ্ধের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ব্যক্তিদের দ্বারা অত্যন্ত সতর্কতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সংকলিত ও সম্পাদিত হয়েছে। ৩৩.          মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানীর সিলেটের বাসভবনকে জাদুঘরে রূপান্তর করেছি। ৩৪. জেনারেল ওসমানীর স্মরণে সচিবালয়ের সামনের পার্ক এলাকা উৎসর্গ করেছি (ওসমানী উদ্যান) এবং আন্তর্জাতিক মানের ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন নির্মাণ করেছি। ৩৫. সিলেট বিমানবন্দরকে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামকরণ করেছি। ৩৬.          জেনারেল এম এ জি ওসমানীর নামে সিলেট মেডিকেল কলেজের নামকরণ করেছি। ৩৭. জেনারেল এম এ জি ওসমানীর স্মরণে বিশেষ ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম প্রকাশ করেছি। ৩৮. স্বাধীনতাযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক অবদানের জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের স্বীকৃত ও সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে সরকারি উদ্যোগে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ সব মুক্তিযোদ্ধার খসড়া তালিকা প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন করেছি। ৩৯. যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সুচিকিৎসার জন্য পিজি হাসপাতাল (বর্তমানে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একটি করে কেবিন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছি। ৪০. রোগীর তত্ত্বাবধানের দায়িত্বসহ দেশের অন্যান্য স্থানেও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে হাসপাতালে প্রয়োজনমতো বেড প্রদানের ব্যবস্থা করেছি। ৪১. উচ্চ পর্যায়ের মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশক্রমে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে বিদেশে প্রেরণের ব্যবস্থা করেছি। ৪২. দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থানরত যুদ্ধাহত ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা স্থানীয়ভাবে সম্ভব না হলে ট্রাস্টের তত্ত্বাবধানে ঢাকায় প্রদানের ব্যবস্থা করেছি। ৪৩. উন্নতমানের হুইল চেয়ার ও এর খুচরা যন্ত্রাংশ, কৃত্রিম অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এবং ওষুধপথ্যাদি জরুরি ভিত্তিতে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে সরবরাহ করেছি। ৪৪. যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য নিজ নিজ এলাকায় ন্যূনতম প্রয়োজনের ভিত্তিতে বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছি। ৪৫. বরাদ্দকৃত পরিত্যক্ত বাড়িঘর সরকার জনসাধারণের কাছে পাঁচটি বার্ষিক কিস্তিতে এবং ২০ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়। এ ক্ষেত্রে শহীদ পরিবার এবং প্রতিবন্ধী মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১০টি সমান বার্ষিক কিস্তি ও ১০ শতাংশ ডাউন পেমেন্টের ব্যবস্থা ছিল। এ নিয়মনীতি পরিবর্তন করে বরাদ্দকৃত পরিত্যক্ত বাড়িঘর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কাছে বিক্রির শর্তাবলি সহজ করে ৫ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট এবং ২৫টি সমান বার্ষিক কিস্তিতে বিনা সুদে বাড়ির মূল্য পরিশোধ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। ৪৬. শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেছি।

এত কিছু করার পরও বার বার মনে হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং দেশমাতৃকার কল্যাণে যদি আরও কিছু কাজ করতে পারতাম। সংসদে যখন গণহত্যা দিবস পালনের সিদ্ধান্তের ওপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছিলাম। তখনো মনে হয়েছে, কেন এ কাজটা আমি করে যেতে পারলাম না। তবে যা করা উচিত ছিল ১৯৭৩ সালে গঠিত পার্লামেন্টে, সে কাজটি হয়েছে ২০১৭ সালের সংসদে। তবুও আত্মতৃপ্তি এই যে, দেরিতে হলেও মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারীদের ঋণ আরও কিছুটা কমেছে। আমিও সর্বশেষ এ মহতী কর্মের অংশীদার হয়ে এবং বিগত দিনে বিবেকের তাগিদে কিছু কাজ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিজের কিছুটা দায়মুক্তির চেষ্টা করেছি। আশা করি আজকের প্রজন্মও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবে এবং আমার কর্মকাণ্ডের কথা স্মরণ রাখবে।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
গোবিন্দগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু
পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল
দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষার্থী সাজিদ হত্যা: তদন্তের দায়িত্ব পেল সিআইডি
ইবি শিক্ষার্থী সাজিদ হত্যা: তদন্তের দায়িত্ব পেল সিআইডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে নিহত ১
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় নারী নিহত
আখাউড়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : মনোনয়ন প্রত্যাহার করলেন ১৪ প্রার্থী
রাকসু নির্বাচন : মনোনয়ন প্রত্যাহার করলেন ১৪ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা