শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

কী দেখি আমরা প্রতিদিন? দেখি রাস্তায় মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ধমকাচ্ছে। দেখি মানুষ মানুষকে মারছে। পিটিয়ে মেরে ফেলছে। খুন করছে। চাপাতি চালাচ্ছে। পেটে বুকে ছুরি বসাচ্ছে। কেউ কেউ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এসব দৃশ্য দেখছে। কেউ আবার দেখতে দেখতে চলে যাচ্ছে নিজের কাজে। আগে হয়তো মানুষ দৌড়ে গিয়ে বাঁচাতে চাইতো রাস্তায় পড়ে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে এমন কাউকে। আজকাল গা বাঁচিয়ে চলার অভ্যেস হয়ে গেছে। যার যা খুশি হোক, আমার কিছু না হলেই হলো— এই হচ্ছে মনের কথা।

আমাদের দিন শুরু হয় পত্রিকা পড়ে। কী পড়ি আমরা? শিশু ধর্ষণ, কিশোরী ধর্ষণ, মধ্যবয়সী ধর্ষণ, বৃদ্ধা ধর্ষণ। ধর্ষণের কোনও বয়স নেই। ধর্ষণের মতো খুনোখুনিও রোজকার ঘটনা। শহরে খুন, গ্রামে খুন। জমিজমা নিয়ে খুন, টাকা পয়সা নিয়ে খুন, রাজনীতি নিয়ে খুন, লোভ আর স্বার্থান্ধতার কারণে খুন, ভিন্ন মত থাকার অপরাধে খুন, ঝগড়া-লড়াই হলো, খুন। ওর চাল চলন পছন্দ নয়, বড় বাড় বেড়েছে, সুতরাং সুযোগ পেলে খুন করে দেবো ওকে। এই তো সমাজ আমাদের। এই সমাজে আমরা ঘৃণা, হিংসে, লোভ, অন্যায়, অত্যাচার দেখতে অভ্যস্ত। আমরা যা দেখতে অভ্যস্ত নই, তা প্রেম ভালোবাসা। নাটকে সিনেমায় দেখি, কিন্তু রাস্তাঘাটে দেখি না। পার্কে বা নদীর পাড়ে প্রেম করতে এলে আমরা পুলিশদের দিয়ে ওদের পিটিয়ে বিদেয় করি। নয়তো সোজা নিয়ে থানায় বন্দী করি। বিশাল অপরাধ করেছে বটে, পাশাপাশি বসে হাতে হাত রেখে গল্প করছিল। ভালোবাসছিল। কেউ কাউকে ভালোবাসছে দেখলে আমরা তার নাম দিই ‘অশ্লীলতা’।

আর দুটো ছেলে মেয়ে চুমু খেলে? ছি ছি কী লজ্জা কী লজ্জা! মানুষ চোখ ঢাকে অশ্লীলতার লজ্জায়। চুমু খাওয়া চলবে না। চুমু খেলে দুজনকে পিটিয়ে বের করে দাও এলাকা থেকে। জরিমানা করো। এই হচ্ছে বিচার। মানুষের চোখে বর্বরতা অশ্লীল নয়। মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ঘৃণা ছিটোচ্ছে, হিংসে ছুড়ে দিচ্ছে, মানুষ মানুষকে মারছে, কোপাচ্ছে— এসব দৃশ্যকে কেউ অশ্লীল বলছে না। দেখতে দেখতে এখন এসবই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক দৃশ্য হলো, নারী পুরুষ ভালোবেসে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরছে, চুমু খাচ্ছে। তাই অস্বাভাবিক দৃশ্যের বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠে আমাদের সুশীল সমাজ, আমাদের ধর্মীয় সমাজ।

প্রতি বছরের মতো এবছরও হিন্দু মৌলবাদী দল বজরঙ দল বেরিয়ে পড়েছে ভারতের রাস্তায়। তারা বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে হিন্দু সংস্কৃতি নয়, সুতরাং এই দিবস এদেশে পালন করা চলবে না। বিদেশি সংস্কৃতির আমদানি কিছুতেই মানবো না’। দীর্ঘ শতাব্দী যাবৎ ভারতবর্ষে বাস করেছে বিদেশিরা, সে কারণেই ভারতীয় সংস্কৃতি বিদেশি সংস্কৃতির সঙ্গে মিলে মিশে আক্ষরিক অর্থেই একাকার। ভাষায়, পোশাকে, খাবারে, আসবাবে, ধর্মে, কর্মে, শিল্পে, সংস্কৃতিতে— কোথায় ভারতবর্ষের বাইরের প্রভাব নেই? এখন হঠাৎ করে বিদেশি সংস্কৃতি চলবে না বলা বোকামো ছাড়া আর কিছু নয়।

মৌলবাদীরা ঘোষণা করেছে, যদি কোনও ছেলে মেয়েকে তারা আজ বাইরে প্রেম করতে দেখে, তাহলে জোর করে তাদের বিয়ে দিয়ে দেবে। এর মানে তারা প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে কাউকে দেখতে চাইছে না, তারা রাস্তায় বের হওয়া নারী-পুরুষকে শুধু স্বামী স্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছে। মৌলবাদীরা পাবে, ক্লাবে, রেস্তোরাঁয় গিয়ে হুমকি দিয়ে এসেছে, কোনওরকম ভালেন্টাইন ডে পার্টি যেন না হয়, কোনওরকম নাচ গান আনন্দ উল্লাস যেন না হয়।

মুসলিম মৌলবাদীরাও একই সুরে কথা বলে। কে কার কাছ থেকে অসহিষ্ণুতা শিখেছে, তা জানি না। তবে দু’দলই মারমুখী, দু’দলই ভালেন্টাইন ডে’র গিফট পুড়িয়ে দিচ্ছে। গিফটের দোকানের ঝাঁপি বন্ধ করে দিচ্ছে। বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে আমাদের সংস্কৃতি নয়, এটি উপলক্ষ করে কোনও রকম ব্যবসা বাণিজ্য বরদাস্ত করা যাবে না’। আসলে হিন্দু বা মুসলিম সংস্কৃতি বলে আলাদা কিছু নেই। সবই বিভিন্ন সংস্কৃতি থেকে ধার করা সংস্কৃতি। নিজের আদি-সংস্কৃতিও সময়ের সঙ্গে অনেকটাই বদলে গেছে। পৃথিবীর আসলে দুটোই সংস্কৃতি। একটি ঘৃণার, হিংসের, কূপমণ্ডূকতার, মূর্খতার। আরেকটি প্রেমের, ভালোবাসার, সৌহার্দ্যের, সহমর্মিতার। ধর্মীয় মৌলবাদীরা, নারীবিদ্বেষীরা, নীতি-রীতির ধ্বজাধারীরা ঘৃণার সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। আর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সত্যিকার শিক্ষিত আর সচেতন মানুষ ভালোবাসায় আর উদারতায় বিশ্বাসী। লড়াইটা সে কারণেই আমি বলি, বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে নয়, লড়াইটা আসলে চিরকালই উদারতা আর অনুদারতার মধ্যে, সভ্যতা আর বর্বরতার মধ্যে, আধুনিকতা আর অর্বাচীনতার মধ্যে, স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মধ্যে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করি না। ভালোবাসা, আমি মনে করি না একটি দিনের উৎসব। ভালোবাসা প্রতিদিন উত্যাপনের জিনিস। প্রেম প্রতিদিনের। কিন্তু কেউ যদি দিনটিতে কাউকে একটু বেশি ভালোবাসতে চায়, মোড়ে দাঁড়িয়ে কাউকে চুমু খেতে চায়, ভালোবাসায় বুঁদ হয়ে থাকতে চায় সারাদিন, তবে তাকে আমি বাধা দিই না। বাধা দিই না, কারণ আমি ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। সবাইকে আমি যা বিশ্বাস করি তাতে বিশ্বাস করতে হবে কেন? আমি পাহাড়ে উঠতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ পাহাড়ে উঠতে চাইলে উঠতে দিই। আমি হিজাব পরি না, কেউ পরতে চাইলে আপত্তি করি না। আমি নাইটক্লাবে গিয়ে নাচতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ যদি পছন্দ করে তাকে বলি নাচতে। আমি ধর্ম পালন করি না, কিন্তু যারা ধর্ম পালন করে, তাদের ধর্ম পালনে আমি বাধা দিই না। তারা বাধাপ্রাপ্ত হলে বরং আমি তাদের ধর্ম পালনের অধিকারের পক্ষে সবার আগে দাঁড়াই। তবে ধর্মের নামে, সংস্কৃতির নামে, জাতীয়তার নামে অন্যের স্বাধীনতাকে নষ্ট করা, অন্যকে নির্যাতন করা, ভায়োলেন্স করা— এসবের ঘোর বিরোধী আমি।

পৃথিবীতে লোভ আর হিংসের মহোৎসব হয়, কেউ বিশেষ আপত্তি করে না, বরং অধিকাংশ মানুষই মুগ্ধ চোখে সেসব দেখে। সিনেমায় মারামারি হয়, খুনোখুনি হয়, দেখে উচ্ছ্বসিত হয় মানুষ। পারমাণবিক বোমা বানানোয় মেতে ওঠে দেশ। অস্ত্র তৈরিতে মাতে। অস্ত্র বিক্রির প্রতিযোগিতা চলে। যুদ্ধ লেগে থাকে। খেলনা-অস্ত্র হাতে দিয়ে শিশুদের শান্ত করা শেখাচ্ছে প্রাপ্ত-বয়স্করা। এই পৃথিবীতে যদি সত্যিকার ভালোবাসা বলতে কিছু থাকে, তবে এর চেয়ে বড় সুসংবাদ আর কিছু আপাতত নেই।

মানুষ কেন মানুষকে গোপনে ভালোবাসবে? আলিঙ্গনের চেয়ে, চুম্বনের চেয়ে মধুর দৃশ্য মানবসমাজে আর নেই। মানুষের জন্য ফেলা মানুষের চোখের জল পৃথিবীর সব জলের চেয়ে পবিত্র। মানুষের শুভ কামনায় মানুষের হাসি, সবচেয়ে পবিত্র হাসি। মানুষ প্রকাশ্যে ভালোবাসুক। প্রকাশ্যে প্রেম করুক। অন্যরা দেখুক। যারা ভালোবাসতে শেখেনি, তারা শিখুক। ঘৃণা দূর হোক। অসন্তোষ, অসহিষ্ণুতা, অশান্তি দূর হোক। 

ভালোবাসার উৎসব হোক। একদিন নয়। প্রতিদিন। এই প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে, পরস্পরের প্রতি ঘৃণা নয়, প্রয়োজন ভালোবাসার। ঘৃণা আর স্বার্থপরতা প্রজাতিকে বিলুপ্ত করবে। একে বাঁচিয়ে রাখবে নিখাদ ভালোবাসা, সহমর্মিতা। চারদিকে দেখি ভালোবাসা ক্রমশ বিলুপ্ত হচ্ছে, ঘৃণা হচ্ছে শক্তিশালী। এই স্রোতের বিরুদ্ধেই দাঁড়াতে হবে আমাদের, আমরা যারা ভালোবাসি। ঘৃণা যেমন সংক্রামক।

ভালোবাসাও সংক্রামক। ভালোবাসাই ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করে। ভালোবাসা দিলে ভালোবাসা মেলে। ভালোবাসা শুধু মানুষকে নয়, পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে। ঘৃণার ক্ষমতা অসীম জানি, ভালোবাসার ক্ষমতা অসীমের চেয়েও অসীম।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন