শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

কী দেখি আমরা প্রতিদিন? দেখি রাস্তায় মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ধমকাচ্ছে। দেখি মানুষ মানুষকে মারছে। পিটিয়ে মেরে ফেলছে। খুন করছে। চাপাতি চালাচ্ছে। পেটে বুকে ছুরি বসাচ্ছে। কেউ কেউ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এসব দৃশ্য দেখছে। কেউ আবার দেখতে দেখতে চলে যাচ্ছে নিজের কাজে। আগে হয়তো মানুষ দৌড়ে গিয়ে বাঁচাতে চাইতো রাস্তায় পড়ে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে এমন কাউকে। আজকাল গা বাঁচিয়ে চলার অভ্যেস হয়ে গেছে। যার যা খুশি হোক, আমার কিছু না হলেই হলো— এই হচ্ছে মনের কথা।

আমাদের দিন শুরু হয় পত্রিকা পড়ে। কী পড়ি আমরা? শিশু ধর্ষণ, কিশোরী ধর্ষণ, মধ্যবয়সী ধর্ষণ, বৃদ্ধা ধর্ষণ। ধর্ষণের কোনও বয়স নেই। ধর্ষণের মতো খুনোখুনিও রোজকার ঘটনা। শহরে খুন, গ্রামে খুন। জমিজমা নিয়ে খুন, টাকা পয়সা নিয়ে খুন, রাজনীতি নিয়ে খুন, লোভ আর স্বার্থান্ধতার কারণে খুন, ভিন্ন মত থাকার অপরাধে খুন, ঝগড়া-লড়াই হলো, খুন। ওর চাল চলন পছন্দ নয়, বড় বাড় বেড়েছে, সুতরাং সুযোগ পেলে খুন করে দেবো ওকে। এই তো সমাজ আমাদের। এই সমাজে আমরা ঘৃণা, হিংসে, লোভ, অন্যায়, অত্যাচার দেখতে অভ্যস্ত। আমরা যা দেখতে অভ্যস্ত নই, তা প্রেম ভালোবাসা। নাটকে সিনেমায় দেখি, কিন্তু রাস্তাঘাটে দেখি না। পার্কে বা নদীর পাড়ে প্রেম করতে এলে আমরা পুলিশদের দিয়ে ওদের পিটিয়ে বিদেয় করি। নয়তো সোজা নিয়ে থানায় বন্দী করি। বিশাল অপরাধ করেছে বটে, পাশাপাশি বসে হাতে হাত রেখে গল্প করছিল। ভালোবাসছিল। কেউ কাউকে ভালোবাসছে দেখলে আমরা তার নাম দিই ‘অশ্লীলতা’।

আর দুটো ছেলে মেয়ে চুমু খেলে? ছি ছি কী লজ্জা কী লজ্জা! মানুষ চোখ ঢাকে অশ্লীলতার লজ্জায়। চুমু খাওয়া চলবে না। চুমু খেলে দুজনকে পিটিয়ে বের করে দাও এলাকা থেকে। জরিমানা করো। এই হচ্ছে বিচার। মানুষের চোখে বর্বরতা অশ্লীল নয়। মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ঘৃণা ছিটোচ্ছে, হিংসে ছুড়ে দিচ্ছে, মানুষ মানুষকে মারছে, কোপাচ্ছে— এসব দৃশ্যকে কেউ অশ্লীল বলছে না। দেখতে দেখতে এখন এসবই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক দৃশ্য হলো, নারী পুরুষ ভালোবেসে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরছে, চুমু খাচ্ছে। তাই অস্বাভাবিক দৃশ্যের বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠে আমাদের সুশীল সমাজ, আমাদের ধর্মীয় সমাজ।

প্রতি বছরের মতো এবছরও হিন্দু মৌলবাদী দল বজরঙ দল বেরিয়ে পড়েছে ভারতের রাস্তায়। তারা বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে হিন্দু সংস্কৃতি নয়, সুতরাং এই দিবস এদেশে পালন করা চলবে না। বিদেশি সংস্কৃতির আমদানি কিছুতেই মানবো না’। দীর্ঘ শতাব্দী যাবৎ ভারতবর্ষে বাস করেছে বিদেশিরা, সে কারণেই ভারতীয় সংস্কৃতি বিদেশি সংস্কৃতির সঙ্গে মিলে মিশে আক্ষরিক অর্থেই একাকার। ভাষায়, পোশাকে, খাবারে, আসবাবে, ধর্মে, কর্মে, শিল্পে, সংস্কৃতিতে— কোথায় ভারতবর্ষের বাইরের প্রভাব নেই? এখন হঠাৎ করে বিদেশি সংস্কৃতি চলবে না বলা বোকামো ছাড়া আর কিছু নয়।

মৌলবাদীরা ঘোষণা করেছে, যদি কোনও ছেলে মেয়েকে তারা আজ বাইরে প্রেম করতে দেখে, তাহলে জোর করে তাদের বিয়ে দিয়ে দেবে। এর মানে তারা প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে কাউকে দেখতে চাইছে না, তারা রাস্তায় বের হওয়া নারী-পুরুষকে শুধু স্বামী স্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছে। মৌলবাদীরা পাবে, ক্লাবে, রেস্তোরাঁয় গিয়ে হুমকি দিয়ে এসেছে, কোনওরকম ভালেন্টাইন ডে পার্টি যেন না হয়, কোনওরকম নাচ গান আনন্দ উল্লাস যেন না হয়।

মুসলিম মৌলবাদীরাও একই সুরে কথা বলে। কে কার কাছ থেকে অসহিষ্ণুতা শিখেছে, তা জানি না। তবে দু’দলই মারমুখী, দু’দলই ভালেন্টাইন ডে’র গিফট পুড়িয়ে দিচ্ছে। গিফটের দোকানের ঝাঁপি বন্ধ করে দিচ্ছে। বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে আমাদের সংস্কৃতি নয়, এটি উপলক্ষ করে কোনও রকম ব্যবসা বাণিজ্য বরদাস্ত করা যাবে না’। আসলে হিন্দু বা মুসলিম সংস্কৃতি বলে আলাদা কিছু নেই। সবই বিভিন্ন সংস্কৃতি থেকে ধার করা সংস্কৃতি। নিজের আদি-সংস্কৃতিও সময়ের সঙ্গে অনেকটাই বদলে গেছে। পৃথিবীর আসলে দুটোই সংস্কৃতি। একটি ঘৃণার, হিংসের, কূপমণ্ডূকতার, মূর্খতার। আরেকটি প্রেমের, ভালোবাসার, সৌহার্দ্যের, সহমর্মিতার। ধর্মীয় মৌলবাদীরা, নারীবিদ্বেষীরা, নীতি-রীতির ধ্বজাধারীরা ঘৃণার সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। আর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সত্যিকার শিক্ষিত আর সচেতন মানুষ ভালোবাসায় আর উদারতায় বিশ্বাসী। লড়াইটা সে কারণেই আমি বলি, বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে নয়, লড়াইটা আসলে চিরকালই উদারতা আর অনুদারতার মধ্যে, সভ্যতা আর বর্বরতার মধ্যে, আধুনিকতা আর অর্বাচীনতার মধ্যে, স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মধ্যে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করি না। ভালোবাসা, আমি মনে করি না একটি দিনের উৎসব। ভালোবাসা প্রতিদিন উত্যাপনের জিনিস। প্রেম প্রতিদিনের। কিন্তু কেউ যদি দিনটিতে কাউকে একটু বেশি ভালোবাসতে চায়, মোড়ে দাঁড়িয়ে কাউকে চুমু খেতে চায়, ভালোবাসায় বুঁদ হয়ে থাকতে চায় সারাদিন, তবে তাকে আমি বাধা দিই না। বাধা দিই না, কারণ আমি ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। সবাইকে আমি যা বিশ্বাস করি তাতে বিশ্বাস করতে হবে কেন? আমি পাহাড়ে উঠতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ পাহাড়ে উঠতে চাইলে উঠতে দিই। আমি হিজাব পরি না, কেউ পরতে চাইলে আপত্তি করি না। আমি নাইটক্লাবে গিয়ে নাচতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ যদি পছন্দ করে তাকে বলি নাচতে। আমি ধর্ম পালন করি না, কিন্তু যারা ধর্ম পালন করে, তাদের ধর্ম পালনে আমি বাধা দিই না। তারা বাধাপ্রাপ্ত হলে বরং আমি তাদের ধর্ম পালনের অধিকারের পক্ষে সবার আগে দাঁড়াই। তবে ধর্মের নামে, সংস্কৃতির নামে, জাতীয়তার নামে অন্যের স্বাধীনতাকে নষ্ট করা, অন্যকে নির্যাতন করা, ভায়োলেন্স করা— এসবের ঘোর বিরোধী আমি।

পৃথিবীতে লোভ আর হিংসের মহোৎসব হয়, কেউ বিশেষ আপত্তি করে না, বরং অধিকাংশ মানুষই মুগ্ধ চোখে সেসব দেখে। সিনেমায় মারামারি হয়, খুনোখুনি হয়, দেখে উচ্ছ্বসিত হয় মানুষ। পারমাণবিক বোমা বানানোয় মেতে ওঠে দেশ। অস্ত্র তৈরিতে মাতে। অস্ত্র বিক্রির প্রতিযোগিতা চলে। যুদ্ধ লেগে থাকে। খেলনা-অস্ত্র হাতে দিয়ে শিশুদের শান্ত করা শেখাচ্ছে প্রাপ্ত-বয়স্করা। এই পৃথিবীতে যদি সত্যিকার ভালোবাসা বলতে কিছু থাকে, তবে এর চেয়ে বড় সুসংবাদ আর কিছু আপাতত নেই।

মানুষ কেন মানুষকে গোপনে ভালোবাসবে? আলিঙ্গনের চেয়ে, চুম্বনের চেয়ে মধুর দৃশ্য মানবসমাজে আর নেই। মানুষের জন্য ফেলা মানুষের চোখের জল পৃথিবীর সব জলের চেয়ে পবিত্র। মানুষের শুভ কামনায় মানুষের হাসি, সবচেয়ে পবিত্র হাসি। মানুষ প্রকাশ্যে ভালোবাসুক। প্রকাশ্যে প্রেম করুক। অন্যরা দেখুক। যারা ভালোবাসতে শেখেনি, তারা শিখুক। ঘৃণা দূর হোক। অসন্তোষ, অসহিষ্ণুতা, অশান্তি দূর হোক। 

ভালোবাসার উৎসব হোক। একদিন নয়। প্রতিদিন। এই প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে, পরস্পরের প্রতি ঘৃণা নয়, প্রয়োজন ভালোবাসার। ঘৃণা আর স্বার্থপরতা প্রজাতিকে বিলুপ্ত করবে। একে বাঁচিয়ে রাখবে নিখাদ ভালোবাসা, সহমর্মিতা। চারদিকে দেখি ভালোবাসা ক্রমশ বিলুপ্ত হচ্ছে, ঘৃণা হচ্ছে শক্তিশালী। এই স্রোতের বিরুদ্ধেই দাঁড়াতে হবে আমাদের, আমরা যারা ভালোবাসি। ঘৃণা যেমন সংক্রামক।

ভালোবাসাও সংক্রামক। ভালোবাসাই ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করে। ভালোবাসা দিলে ভালোবাসা মেলে। ভালোবাসা শুধু মানুষকে নয়, পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে। ঘৃণার ক্ষমতা অসীম জানি, ভালোবাসার ক্ষমতা অসীমের চেয়েও অসীম।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়