শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

কী দেখি আমরা প্রতিদিন? দেখি রাস্তায় মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ধমকাচ্ছে। দেখি মানুষ মানুষকে মারছে। পিটিয়ে মেরে ফেলছে। খুন করছে। চাপাতি চালাচ্ছে। পেটে বুকে ছুরি বসাচ্ছে। কেউ কেউ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এসব দৃশ্য দেখছে। কেউ আবার দেখতে দেখতে চলে যাচ্ছে নিজের কাজে। আগে হয়তো মানুষ দৌড়ে গিয়ে বাঁচাতে চাইতো রাস্তায় পড়ে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে এমন কাউকে। আজকাল গা বাঁচিয়ে চলার অভ্যেস হয়ে গেছে। যার যা খুশি হোক, আমার কিছু না হলেই হলো— এই হচ্ছে মনের কথা।

আমাদের দিন শুরু হয় পত্রিকা পড়ে। কী পড়ি আমরা? শিশু ধর্ষণ, কিশোরী ধর্ষণ, মধ্যবয়সী ধর্ষণ, বৃদ্ধা ধর্ষণ। ধর্ষণের কোনও বয়স নেই। ধর্ষণের মতো খুনোখুনিও রোজকার ঘটনা। শহরে খুন, গ্রামে খুন। জমিজমা নিয়ে খুন, টাকা পয়সা নিয়ে খুন, রাজনীতি নিয়ে খুন, লোভ আর স্বার্থান্ধতার কারণে খুন, ভিন্ন মত থাকার অপরাধে খুন, ঝগড়া-লড়াই হলো, খুন। ওর চাল চলন পছন্দ নয়, বড় বাড় বেড়েছে, সুতরাং সুযোগ পেলে খুন করে দেবো ওকে। এই তো সমাজ আমাদের। এই সমাজে আমরা ঘৃণা, হিংসে, লোভ, অন্যায়, অত্যাচার দেখতে অভ্যস্ত। আমরা যা দেখতে অভ্যস্ত নই, তা প্রেম ভালোবাসা। নাটকে সিনেমায় দেখি, কিন্তু রাস্তাঘাটে দেখি না। পার্কে বা নদীর পাড়ে প্রেম করতে এলে আমরা পুলিশদের দিয়ে ওদের পিটিয়ে বিদেয় করি। নয়তো সোজা নিয়ে থানায় বন্দী করি। বিশাল অপরাধ করেছে বটে, পাশাপাশি বসে হাতে হাত রেখে গল্প করছিল। ভালোবাসছিল। কেউ কাউকে ভালোবাসছে দেখলে আমরা তার নাম দিই ‘অশ্লীলতা’।

আর দুটো ছেলে মেয়ে চুমু খেলে? ছি ছি কী লজ্জা কী লজ্জা! মানুষ চোখ ঢাকে অশ্লীলতার লজ্জায়। চুমু খাওয়া চলবে না। চুমু খেলে দুজনকে পিটিয়ে বের করে দাও এলাকা থেকে। জরিমানা করো। এই হচ্ছে বিচার। মানুষের চোখে বর্বরতা অশ্লীল নয়। মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ঘৃণা ছিটোচ্ছে, হিংসে ছুড়ে দিচ্ছে, মানুষ মানুষকে মারছে, কোপাচ্ছে— এসব দৃশ্যকে কেউ অশ্লীল বলছে না। দেখতে দেখতে এখন এসবই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক দৃশ্য হলো, নারী পুরুষ ভালোবেসে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরছে, চুমু খাচ্ছে। তাই অস্বাভাবিক দৃশ্যের বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠে আমাদের সুশীল সমাজ, আমাদের ধর্মীয় সমাজ।

প্রতি বছরের মতো এবছরও হিন্দু মৌলবাদী দল বজরঙ দল বেরিয়ে পড়েছে ভারতের রাস্তায়। তারা বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে হিন্দু সংস্কৃতি নয়, সুতরাং এই দিবস এদেশে পালন করা চলবে না। বিদেশি সংস্কৃতির আমদানি কিছুতেই মানবো না’। দীর্ঘ শতাব্দী যাবৎ ভারতবর্ষে বাস করেছে বিদেশিরা, সে কারণেই ভারতীয় সংস্কৃতি বিদেশি সংস্কৃতির সঙ্গে মিলে মিশে আক্ষরিক অর্থেই একাকার। ভাষায়, পোশাকে, খাবারে, আসবাবে, ধর্মে, কর্মে, শিল্পে, সংস্কৃতিতে— কোথায় ভারতবর্ষের বাইরের প্রভাব নেই? এখন হঠাৎ করে বিদেশি সংস্কৃতি চলবে না বলা বোকামো ছাড়া আর কিছু নয়।

মৌলবাদীরা ঘোষণা করেছে, যদি কোনও ছেলে মেয়েকে তারা আজ বাইরে প্রেম করতে দেখে, তাহলে জোর করে তাদের বিয়ে দিয়ে দেবে। এর মানে তারা প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে কাউকে দেখতে চাইছে না, তারা রাস্তায় বের হওয়া নারী-পুরুষকে শুধু স্বামী স্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছে। মৌলবাদীরা পাবে, ক্লাবে, রেস্তোরাঁয় গিয়ে হুমকি দিয়ে এসেছে, কোনওরকম ভালেন্টাইন ডে পার্টি যেন না হয়, কোনওরকম নাচ গান আনন্দ উল্লাস যেন না হয়।

মুসলিম মৌলবাদীরাও একই সুরে কথা বলে। কে কার কাছ থেকে অসহিষ্ণুতা শিখেছে, তা জানি না। তবে দু’দলই মারমুখী, দু’দলই ভালেন্টাইন ডে’র গিফট পুড়িয়ে দিচ্ছে। গিফটের দোকানের ঝাঁপি বন্ধ করে দিচ্ছে। বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে আমাদের সংস্কৃতি নয়, এটি উপলক্ষ করে কোনও রকম ব্যবসা বাণিজ্য বরদাস্ত করা যাবে না’। আসলে হিন্দু বা মুসলিম সংস্কৃতি বলে আলাদা কিছু নেই। সবই বিভিন্ন সংস্কৃতি থেকে ধার করা সংস্কৃতি। নিজের আদি-সংস্কৃতিও সময়ের সঙ্গে অনেকটাই বদলে গেছে। পৃথিবীর আসলে দুটোই সংস্কৃতি। একটি ঘৃণার, হিংসের, কূপমণ্ডূকতার, মূর্খতার। আরেকটি প্রেমের, ভালোবাসার, সৌহার্দ্যের, সহমর্মিতার। ধর্মীয় মৌলবাদীরা, নারীবিদ্বেষীরা, নীতি-রীতির ধ্বজাধারীরা ঘৃণার সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। আর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সত্যিকার শিক্ষিত আর সচেতন মানুষ ভালোবাসায় আর উদারতায় বিশ্বাসী। লড়াইটা সে কারণেই আমি বলি, বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে নয়, লড়াইটা আসলে চিরকালই উদারতা আর অনুদারতার মধ্যে, সভ্যতা আর বর্বরতার মধ্যে, আধুনিকতা আর অর্বাচীনতার মধ্যে, স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মধ্যে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করি না। ভালোবাসা, আমি মনে করি না একটি দিনের উৎসব। ভালোবাসা প্রতিদিন উত্যাপনের জিনিস। প্রেম প্রতিদিনের। কিন্তু কেউ যদি দিনটিতে কাউকে একটু বেশি ভালোবাসতে চায়, মোড়ে দাঁড়িয়ে কাউকে চুমু খেতে চায়, ভালোবাসায় বুঁদ হয়ে থাকতে চায় সারাদিন, তবে তাকে আমি বাধা দিই না। বাধা দিই না, কারণ আমি ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। সবাইকে আমি যা বিশ্বাস করি তাতে বিশ্বাস করতে হবে কেন? আমি পাহাড়ে উঠতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ পাহাড়ে উঠতে চাইলে উঠতে দিই। আমি হিজাব পরি না, কেউ পরতে চাইলে আপত্তি করি না। আমি নাইটক্লাবে গিয়ে নাচতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ যদি পছন্দ করে তাকে বলি নাচতে। আমি ধর্ম পালন করি না, কিন্তু যারা ধর্ম পালন করে, তাদের ধর্ম পালনে আমি বাধা দিই না। তারা বাধাপ্রাপ্ত হলে বরং আমি তাদের ধর্ম পালনের অধিকারের পক্ষে সবার আগে দাঁড়াই। তবে ধর্মের নামে, সংস্কৃতির নামে, জাতীয়তার নামে অন্যের স্বাধীনতাকে নষ্ট করা, অন্যকে নির্যাতন করা, ভায়োলেন্স করা— এসবের ঘোর বিরোধী আমি।

পৃথিবীতে লোভ আর হিংসের মহোৎসব হয়, কেউ বিশেষ আপত্তি করে না, বরং অধিকাংশ মানুষই মুগ্ধ চোখে সেসব দেখে। সিনেমায় মারামারি হয়, খুনোখুনি হয়, দেখে উচ্ছ্বসিত হয় মানুষ। পারমাণবিক বোমা বানানোয় মেতে ওঠে দেশ। অস্ত্র তৈরিতে মাতে। অস্ত্র বিক্রির প্রতিযোগিতা চলে। যুদ্ধ লেগে থাকে। খেলনা-অস্ত্র হাতে দিয়ে শিশুদের শান্ত করা শেখাচ্ছে প্রাপ্ত-বয়স্করা। এই পৃথিবীতে যদি সত্যিকার ভালোবাসা বলতে কিছু থাকে, তবে এর চেয়ে বড় সুসংবাদ আর কিছু আপাতত নেই।

মানুষ কেন মানুষকে গোপনে ভালোবাসবে? আলিঙ্গনের চেয়ে, চুম্বনের চেয়ে মধুর দৃশ্য মানবসমাজে আর নেই। মানুষের জন্য ফেলা মানুষের চোখের জল পৃথিবীর সব জলের চেয়ে পবিত্র। মানুষের শুভ কামনায় মানুষের হাসি, সবচেয়ে পবিত্র হাসি। মানুষ প্রকাশ্যে ভালোবাসুক। প্রকাশ্যে প্রেম করুক। অন্যরা দেখুক। যারা ভালোবাসতে শেখেনি, তারা শিখুক। ঘৃণা দূর হোক। অসন্তোষ, অসহিষ্ণুতা, অশান্তি দূর হোক। 

ভালোবাসার উৎসব হোক। একদিন নয়। প্রতিদিন। এই প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে, পরস্পরের প্রতি ঘৃণা নয়, প্রয়োজন ভালোবাসার। ঘৃণা আর স্বার্থপরতা প্রজাতিকে বিলুপ্ত করবে। একে বাঁচিয়ে রাখবে নিখাদ ভালোবাসা, সহমর্মিতা। চারদিকে দেখি ভালোবাসা ক্রমশ বিলুপ্ত হচ্ছে, ঘৃণা হচ্ছে শক্তিশালী। এই স্রোতের বিরুদ্ধেই দাঁড়াতে হবে আমাদের, আমরা যারা ভালোবাসি। ঘৃণা যেমন সংক্রামক।

ভালোবাসাও সংক্রামক। ভালোবাসাই ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করে। ভালোবাসা দিলে ভালোবাসা মেলে। ভালোবাসা শুধু মানুষকে নয়, পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে। ঘৃণার ক্ষমতা অসীম জানি, ভালোবাসার ক্ষমতা অসীমের চেয়েও অসীম।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম