শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

কী দেখি আমরা প্রতিদিন? দেখি রাস্তায় মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ধমকাচ্ছে। দেখি মানুষ মানুষকে মারছে। পিটিয়ে মেরে ফেলছে। খুন করছে। চাপাতি চালাচ্ছে। পেটে বুকে ছুরি বসাচ্ছে। কেউ কেউ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এসব দৃশ্য দেখছে। কেউ আবার দেখতে দেখতে চলে যাচ্ছে নিজের কাজে। আগে হয়তো মানুষ দৌড়ে গিয়ে বাঁচাতে চাইতো রাস্তায় পড়ে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে এমন কাউকে। আজকাল গা বাঁচিয়ে চলার অভ্যেস হয়ে গেছে। যার যা খুশি হোক, আমার কিছু না হলেই হলো— এই হচ্ছে মনের কথা।

আমাদের দিন শুরু হয় পত্রিকা পড়ে। কী পড়ি আমরা? শিশু ধর্ষণ, কিশোরী ধর্ষণ, মধ্যবয়সী ধর্ষণ, বৃদ্ধা ধর্ষণ। ধর্ষণের কোনও বয়স নেই। ধর্ষণের মতো খুনোখুনিও রোজকার ঘটনা। শহরে খুন, গ্রামে খুন। জমিজমা নিয়ে খুন, টাকা পয়সা নিয়ে খুন, রাজনীতি নিয়ে খুন, লোভ আর স্বার্থান্ধতার কারণে খুন, ভিন্ন মত থাকার অপরাধে খুন, ঝগড়া-লড়াই হলো, খুন। ওর চাল চলন পছন্দ নয়, বড় বাড় বেড়েছে, সুতরাং সুযোগ পেলে খুন করে দেবো ওকে। এই তো সমাজ আমাদের। এই সমাজে আমরা ঘৃণা, হিংসে, লোভ, অন্যায়, অত্যাচার দেখতে অভ্যস্ত। আমরা যা দেখতে অভ্যস্ত নই, তা প্রেম ভালোবাসা। নাটকে সিনেমায় দেখি, কিন্তু রাস্তাঘাটে দেখি না। পার্কে বা নদীর পাড়ে প্রেম করতে এলে আমরা পুলিশদের দিয়ে ওদের পিটিয়ে বিদেয় করি। নয়তো সোজা নিয়ে থানায় বন্দী করি। বিশাল অপরাধ করেছে বটে, পাশাপাশি বসে হাতে হাত রেখে গল্প করছিল। ভালোবাসছিল। কেউ কাউকে ভালোবাসছে দেখলে আমরা তার নাম দিই ‘অশ্লীলতা’।

আর দুটো ছেলে মেয়ে চুমু খেলে? ছি ছি কী লজ্জা কী লজ্জা! মানুষ চোখ ঢাকে অশ্লীলতার লজ্জায়। চুমু খাওয়া চলবে না। চুমু খেলে দুজনকে পিটিয়ে বের করে দাও এলাকা থেকে। জরিমানা করো। এই হচ্ছে বিচার। মানুষের চোখে বর্বরতা অশ্লীল নয়। মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ঘৃণা ছিটোচ্ছে, হিংসে ছুড়ে দিচ্ছে, মানুষ মানুষকে মারছে, কোপাচ্ছে— এসব দৃশ্যকে কেউ অশ্লীল বলছে না। দেখতে দেখতে এখন এসবই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক দৃশ্য হলো, নারী পুরুষ ভালোবেসে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরছে, চুমু খাচ্ছে। তাই অস্বাভাবিক দৃশ্যের বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠে আমাদের সুশীল সমাজ, আমাদের ধর্মীয় সমাজ।

প্রতি বছরের মতো এবছরও হিন্দু মৌলবাদী দল বজরঙ দল বেরিয়ে পড়েছে ভারতের রাস্তায়। তারা বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে হিন্দু সংস্কৃতি নয়, সুতরাং এই দিবস এদেশে পালন করা চলবে না। বিদেশি সংস্কৃতির আমদানি কিছুতেই মানবো না’। দীর্ঘ শতাব্দী যাবৎ ভারতবর্ষে বাস করেছে বিদেশিরা, সে কারণেই ভারতীয় সংস্কৃতি বিদেশি সংস্কৃতির সঙ্গে মিলে মিশে আক্ষরিক অর্থেই একাকার। ভাষায়, পোশাকে, খাবারে, আসবাবে, ধর্মে, কর্মে, শিল্পে, সংস্কৃতিতে— কোথায় ভারতবর্ষের বাইরের প্রভাব নেই? এখন হঠাৎ করে বিদেশি সংস্কৃতি চলবে না বলা বোকামো ছাড়া আর কিছু নয়।

মৌলবাদীরা ঘোষণা করেছে, যদি কোনও ছেলে মেয়েকে তারা আজ বাইরে প্রেম করতে দেখে, তাহলে জোর করে তাদের বিয়ে দিয়ে দেবে। এর মানে তারা প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে কাউকে দেখতে চাইছে না, তারা রাস্তায় বের হওয়া নারী-পুরুষকে শুধু স্বামী স্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছে। মৌলবাদীরা পাবে, ক্লাবে, রেস্তোরাঁয় গিয়ে হুমকি দিয়ে এসেছে, কোনওরকম ভালেন্টাইন ডে পার্টি যেন না হয়, কোনওরকম নাচ গান আনন্দ উল্লাস যেন না হয়।

মুসলিম মৌলবাদীরাও একই সুরে কথা বলে। কে কার কাছ থেকে অসহিষ্ণুতা শিখেছে, তা জানি না। তবে দু’দলই মারমুখী, দু’দলই ভালেন্টাইন ডে’র গিফট পুড়িয়ে দিচ্ছে। গিফটের দোকানের ঝাঁপি বন্ধ করে দিচ্ছে। বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে আমাদের সংস্কৃতি নয়, এটি উপলক্ষ করে কোনও রকম ব্যবসা বাণিজ্য বরদাস্ত করা যাবে না’। আসলে হিন্দু বা মুসলিম সংস্কৃতি বলে আলাদা কিছু নেই। সবই বিভিন্ন সংস্কৃতি থেকে ধার করা সংস্কৃতি। নিজের আদি-সংস্কৃতিও সময়ের সঙ্গে অনেকটাই বদলে গেছে। পৃথিবীর আসলে দুটোই সংস্কৃতি। একটি ঘৃণার, হিংসের, কূপমণ্ডূকতার, মূর্খতার। আরেকটি প্রেমের, ভালোবাসার, সৌহার্দ্যের, সহমর্মিতার। ধর্মীয় মৌলবাদীরা, নারীবিদ্বেষীরা, নীতি-রীতির ধ্বজাধারীরা ঘৃণার সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। আর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সত্যিকার শিক্ষিত আর সচেতন মানুষ ভালোবাসায় আর উদারতায় বিশ্বাসী। লড়াইটা সে কারণেই আমি বলি, বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে নয়, লড়াইটা আসলে চিরকালই উদারতা আর অনুদারতার মধ্যে, সভ্যতা আর বর্বরতার মধ্যে, আধুনিকতা আর অর্বাচীনতার মধ্যে, স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মধ্যে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করি না। ভালোবাসা, আমি মনে করি না একটি দিনের উৎসব। ভালোবাসা প্রতিদিন উত্যাপনের জিনিস। প্রেম প্রতিদিনের। কিন্তু কেউ যদি দিনটিতে কাউকে একটু বেশি ভালোবাসতে চায়, মোড়ে দাঁড়িয়ে কাউকে চুমু খেতে চায়, ভালোবাসায় বুঁদ হয়ে থাকতে চায় সারাদিন, তবে তাকে আমি বাধা দিই না। বাধা দিই না, কারণ আমি ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। সবাইকে আমি যা বিশ্বাস করি তাতে বিশ্বাস করতে হবে কেন? আমি পাহাড়ে উঠতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ পাহাড়ে উঠতে চাইলে উঠতে দিই। আমি হিজাব পরি না, কেউ পরতে চাইলে আপত্তি করি না। আমি নাইটক্লাবে গিয়ে নাচতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ যদি পছন্দ করে তাকে বলি নাচতে। আমি ধর্ম পালন করি না, কিন্তু যারা ধর্ম পালন করে, তাদের ধর্ম পালনে আমি বাধা দিই না। তারা বাধাপ্রাপ্ত হলে বরং আমি তাদের ধর্ম পালনের অধিকারের পক্ষে সবার আগে দাঁড়াই। তবে ধর্মের নামে, সংস্কৃতির নামে, জাতীয়তার নামে অন্যের স্বাধীনতাকে নষ্ট করা, অন্যকে নির্যাতন করা, ভায়োলেন্স করা— এসবের ঘোর বিরোধী আমি।

পৃথিবীতে লোভ আর হিংসের মহোৎসব হয়, কেউ বিশেষ আপত্তি করে না, বরং অধিকাংশ মানুষই মুগ্ধ চোখে সেসব দেখে। সিনেমায় মারামারি হয়, খুনোখুনি হয়, দেখে উচ্ছ্বসিত হয় মানুষ। পারমাণবিক বোমা বানানোয় মেতে ওঠে দেশ। অস্ত্র তৈরিতে মাতে। অস্ত্র বিক্রির প্রতিযোগিতা চলে। যুদ্ধ লেগে থাকে। খেলনা-অস্ত্র হাতে দিয়ে শিশুদের শান্ত করা শেখাচ্ছে প্রাপ্ত-বয়স্করা। এই পৃথিবীতে যদি সত্যিকার ভালোবাসা বলতে কিছু থাকে, তবে এর চেয়ে বড় সুসংবাদ আর কিছু আপাতত নেই।

মানুষ কেন মানুষকে গোপনে ভালোবাসবে? আলিঙ্গনের চেয়ে, চুম্বনের চেয়ে মধুর দৃশ্য মানবসমাজে আর নেই। মানুষের জন্য ফেলা মানুষের চোখের জল পৃথিবীর সব জলের চেয়ে পবিত্র। মানুষের শুভ কামনায় মানুষের হাসি, সবচেয়ে পবিত্র হাসি। মানুষ প্রকাশ্যে ভালোবাসুক। প্রকাশ্যে প্রেম করুক। অন্যরা দেখুক। যারা ভালোবাসতে শেখেনি, তারা শিখুক। ঘৃণা দূর হোক। অসন্তোষ, অসহিষ্ণুতা, অশান্তি দূর হোক। 

ভালোবাসার উৎসব হোক। একদিন নয়। প্রতিদিন। এই প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে, পরস্পরের প্রতি ঘৃণা নয়, প্রয়োজন ভালোবাসার। ঘৃণা আর স্বার্থপরতা প্রজাতিকে বিলুপ্ত করবে। একে বাঁচিয়ে রাখবে নিখাদ ভালোবাসা, সহমর্মিতা। চারদিকে দেখি ভালোবাসা ক্রমশ বিলুপ্ত হচ্ছে, ঘৃণা হচ্ছে শক্তিশালী। এই স্রোতের বিরুদ্ধেই দাঁড়াতে হবে আমাদের, আমরা যারা ভালোবাসি। ঘৃণা যেমন সংক্রামক।

ভালোবাসাও সংক্রামক। ভালোবাসাই ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করে। ভালোবাসা দিলে ভালোবাসা মেলে। ভালোবাসা শুধু মানুষকে নয়, পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে। ঘৃণার ক্ষমতা অসীম জানি, ভালোবাসার ক্ষমতা অসীমের চেয়েও অসীম।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা