শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিংসের পৃথিবীতে প্রেম-ভালোবাসা

কী দেখি আমরা প্রতিদিন? দেখি রাস্তায় মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ধমকাচ্ছে। দেখি মানুষ মানুষকে মারছে। পিটিয়ে মেরে ফেলছে। খুন করছে। চাপাতি চালাচ্ছে। পেটে বুকে ছুরি বসাচ্ছে। কেউ কেউ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এসব দৃশ্য দেখছে। কেউ আবার দেখতে দেখতে চলে যাচ্ছে নিজের কাজে। আগে হয়তো মানুষ দৌড়ে গিয়ে বাঁচাতে চাইতো রাস্তায় পড়ে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে এমন কাউকে। আজকাল গা বাঁচিয়ে চলার অভ্যেস হয়ে গেছে। যার যা খুশি হোক, আমার কিছু না হলেই হলো— এই হচ্ছে মনের কথা।

আমাদের দিন শুরু হয় পত্রিকা পড়ে। কী পড়ি আমরা? শিশু ধর্ষণ, কিশোরী ধর্ষণ, মধ্যবয়সী ধর্ষণ, বৃদ্ধা ধর্ষণ। ধর্ষণের কোনও বয়স নেই। ধর্ষণের মতো খুনোখুনিও রোজকার ঘটনা। শহরে খুন, গ্রামে খুন। জমিজমা নিয়ে খুন, টাকা পয়সা নিয়ে খুন, রাজনীতি নিয়ে খুন, লোভ আর স্বার্থান্ধতার কারণে খুন, ভিন্ন মত থাকার অপরাধে খুন, ঝগড়া-লড়াই হলো, খুন। ওর চাল চলন পছন্দ নয়, বড় বাড় বেড়েছে, সুতরাং সুযোগ পেলে খুন করে দেবো ওকে। এই তো সমাজ আমাদের। এই সমাজে আমরা ঘৃণা, হিংসে, লোভ, অন্যায়, অত্যাচার দেখতে অভ্যস্ত। আমরা যা দেখতে অভ্যস্ত নই, তা প্রেম ভালোবাসা। নাটকে সিনেমায় দেখি, কিন্তু রাস্তাঘাটে দেখি না। পার্কে বা নদীর পাড়ে প্রেম করতে এলে আমরা পুলিশদের দিয়ে ওদের পিটিয়ে বিদেয় করি। নয়তো সোজা নিয়ে থানায় বন্দী করি। বিশাল অপরাধ করেছে বটে, পাশাপাশি বসে হাতে হাত রেখে গল্প করছিল। ভালোবাসছিল। কেউ কাউকে ভালোবাসছে দেখলে আমরা তার নাম দিই ‘অশ্লীলতা’।

আর দুটো ছেলে মেয়ে চুমু খেলে? ছি ছি কী লজ্জা কী লজ্জা! মানুষ চোখ ঢাকে অশ্লীলতার লজ্জায়। চুমু খাওয়া চলবে না। চুমু খেলে দুজনকে পিটিয়ে বের করে দাও এলাকা থেকে। জরিমানা করো। এই হচ্ছে বিচার। মানুষের চোখে বর্বরতা অশ্লীল নয়। মানুষ মানুষকে গালি দিচ্ছে, ঘৃণা ছিটোচ্ছে, হিংসে ছুড়ে দিচ্ছে, মানুষ মানুষকে মারছে, কোপাচ্ছে— এসব দৃশ্যকে কেউ অশ্লীল বলছে না। দেখতে দেখতে এখন এসবই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক দৃশ্য হলো, নারী পুরুষ ভালোবেসে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরছে, চুমু খাচ্ছে। তাই অস্বাভাবিক দৃশ্যের বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠে আমাদের সুশীল সমাজ, আমাদের ধর্মীয় সমাজ।

প্রতি বছরের মতো এবছরও হিন্দু মৌলবাদী দল বজরঙ দল বেরিয়ে পড়েছে ভারতের রাস্তায়। তারা বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে হিন্দু সংস্কৃতি নয়, সুতরাং এই দিবস এদেশে পালন করা চলবে না। বিদেশি সংস্কৃতির আমদানি কিছুতেই মানবো না’। দীর্ঘ শতাব্দী যাবৎ ভারতবর্ষে বাস করেছে বিদেশিরা, সে কারণেই ভারতীয় সংস্কৃতি বিদেশি সংস্কৃতির সঙ্গে মিলে মিশে আক্ষরিক অর্থেই একাকার। ভাষায়, পোশাকে, খাবারে, আসবাবে, ধর্মে, কর্মে, শিল্পে, সংস্কৃতিতে— কোথায় ভারতবর্ষের বাইরের প্রভাব নেই? এখন হঠাৎ করে বিদেশি সংস্কৃতি চলবে না বলা বোকামো ছাড়া আর কিছু নয়।

মৌলবাদীরা ঘোষণা করেছে, যদি কোনও ছেলে মেয়েকে তারা আজ বাইরে প্রেম করতে দেখে, তাহলে জোর করে তাদের বিয়ে দিয়ে দেবে। এর মানে তারা প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে কাউকে দেখতে চাইছে না, তারা রাস্তায় বের হওয়া নারী-পুরুষকে শুধু স্বামী স্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছে। মৌলবাদীরা পাবে, ক্লাবে, রেস্তোরাঁয় গিয়ে হুমকি দিয়ে এসেছে, কোনওরকম ভালেন্টাইন ডে পার্টি যেন না হয়, কোনওরকম নাচ গান আনন্দ উল্লাস যেন না হয়।

মুসলিম মৌলবাদীরাও একই সুরে কথা বলে। কে কার কাছ থেকে অসহিষ্ণুতা শিখেছে, তা জানি না। তবে দু’দলই মারমুখী, দু’দলই ভালেন্টাইন ডে’র গিফট পুড়িয়ে দিচ্ছে। গিফটের দোকানের ঝাঁপি বন্ধ করে দিচ্ছে। বলছে, ‘ভালেন্টাইন ডে আমাদের সংস্কৃতি নয়, এটি উপলক্ষ করে কোনও রকম ব্যবসা বাণিজ্য বরদাস্ত করা যাবে না’। আসলে হিন্দু বা মুসলিম সংস্কৃতি বলে আলাদা কিছু নেই। সবই বিভিন্ন সংস্কৃতি থেকে ধার করা সংস্কৃতি। নিজের আদি-সংস্কৃতিও সময়ের সঙ্গে অনেকটাই বদলে গেছে। পৃথিবীর আসলে দুটোই সংস্কৃতি। একটি ঘৃণার, হিংসের, কূপমণ্ডূকতার, মূর্খতার। আরেকটি প্রেমের, ভালোবাসার, সৌহার্দ্যের, সহমর্মিতার। ধর্মীয় মৌলবাদীরা, নারীবিদ্বেষীরা, নীতি-রীতির ধ্বজাধারীরা ঘৃণার সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। আর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সত্যিকার শিক্ষিত আর সচেতন মানুষ ভালোবাসায় আর উদারতায় বিশ্বাসী। লড়াইটা সে কারণেই আমি বলি, বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে নয়, লড়াইটা আসলে চিরকালই উদারতা আর অনুদারতার মধ্যে, সভ্যতা আর বর্বরতার মধ্যে, আধুনিকতা আর অর্বাচীনতার মধ্যে, স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মধ্যে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করি না। ভালোবাসা, আমি মনে করি না একটি দিনের উৎসব। ভালোবাসা প্রতিদিন উত্যাপনের জিনিস। প্রেম প্রতিদিনের। কিন্তু কেউ যদি দিনটিতে কাউকে একটু বেশি ভালোবাসতে চায়, মোড়ে দাঁড়িয়ে কাউকে চুমু খেতে চায়, ভালোবাসায় বুঁদ হয়ে থাকতে চায় সারাদিন, তবে তাকে আমি বাধা দিই না। বাধা দিই না, কারণ আমি ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। সবাইকে আমি যা বিশ্বাস করি তাতে বিশ্বাস করতে হবে কেন? আমি পাহাড়ে উঠতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ পাহাড়ে উঠতে চাইলে উঠতে দিই। আমি হিজাব পরি না, কেউ পরতে চাইলে আপত্তি করি না। আমি নাইটক্লাবে গিয়ে নাচতে পছন্দ করি না, কিন্তু কেউ যদি পছন্দ করে তাকে বলি নাচতে। আমি ধর্ম পালন করি না, কিন্তু যারা ধর্ম পালন করে, তাদের ধর্ম পালনে আমি বাধা দিই না। তারা বাধাপ্রাপ্ত হলে বরং আমি তাদের ধর্ম পালনের অধিকারের পক্ষে সবার আগে দাঁড়াই। তবে ধর্মের নামে, সংস্কৃতির নামে, জাতীয়তার নামে অন্যের স্বাধীনতাকে নষ্ট করা, অন্যকে নির্যাতন করা, ভায়োলেন্স করা— এসবের ঘোর বিরোধী আমি।

পৃথিবীতে লোভ আর হিংসের মহোৎসব হয়, কেউ বিশেষ আপত্তি করে না, বরং অধিকাংশ মানুষই মুগ্ধ চোখে সেসব দেখে। সিনেমায় মারামারি হয়, খুনোখুনি হয়, দেখে উচ্ছ্বসিত হয় মানুষ। পারমাণবিক বোমা বানানোয় মেতে ওঠে দেশ। অস্ত্র তৈরিতে মাতে। অস্ত্র বিক্রির প্রতিযোগিতা চলে। যুদ্ধ লেগে থাকে। খেলনা-অস্ত্র হাতে দিয়ে শিশুদের শান্ত করা শেখাচ্ছে প্রাপ্ত-বয়স্করা। এই পৃথিবীতে যদি সত্যিকার ভালোবাসা বলতে কিছু থাকে, তবে এর চেয়ে বড় সুসংবাদ আর কিছু আপাতত নেই।

মানুষ কেন মানুষকে গোপনে ভালোবাসবে? আলিঙ্গনের চেয়ে, চুম্বনের চেয়ে মধুর দৃশ্য মানবসমাজে আর নেই। মানুষের জন্য ফেলা মানুষের চোখের জল পৃথিবীর সব জলের চেয়ে পবিত্র। মানুষের শুভ কামনায় মানুষের হাসি, সবচেয়ে পবিত্র হাসি। মানুষ প্রকাশ্যে ভালোবাসুক। প্রকাশ্যে প্রেম করুক। অন্যরা দেখুক। যারা ভালোবাসতে শেখেনি, তারা শিখুক। ঘৃণা দূর হোক। অসন্তোষ, অসহিষ্ণুতা, অশান্তি দূর হোক। 

ভালোবাসার উৎসব হোক। একদিন নয়। প্রতিদিন। এই প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে, পরস্পরের প্রতি ঘৃণা নয়, প্রয়োজন ভালোবাসার। ঘৃণা আর স্বার্থপরতা প্রজাতিকে বিলুপ্ত করবে। একে বাঁচিয়ে রাখবে নিখাদ ভালোবাসা, সহমর্মিতা। চারদিকে দেখি ভালোবাসা ক্রমশ বিলুপ্ত হচ্ছে, ঘৃণা হচ্ছে শক্তিশালী। এই স্রোতের বিরুদ্ধেই দাঁড়াতে হবে আমাদের, আমরা যারা ভালোবাসি। ঘৃণা যেমন সংক্রামক।

ভালোবাসাও সংক্রামক। ভালোবাসাই ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করে। ভালোবাসা দিলে ভালোবাসা মেলে। ভালোবাসা শুধু মানুষকে নয়, পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে। ঘৃণার ক্ষমতা অসীম জানি, ভালোবাসার ক্ষমতা অসীমের চেয়েও অসীম।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন