শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

নিজের ভাষাকে বাঙালিরা কি সত্যি ভালোবাসে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নিজের ভাষাকে বাঙালিরা কি সত্যি ভালোবাসে?

বাংলাদেশের এবং পশ্চিমবঙ্গের অনেকে আমার কবিতা আবৃত্তি করে ইউটিউবে দেয়। অবধারিতভাবে বাংলাদেশের বাঙালির আবৃত্তি ভালো নয়, পশ্চিমবঙ্গের, বিশেষ করে কলকাতার বাঙালির আবৃত্তি ভালো। এর কারণ, উচ্চারণ। বাংলাদেশের অধিকাংশ বাঙালির বাংলা উচ্চারণে ত্রুটি থাকেই। শুদ্ধ বাংলা বলার অভ্যেস নেই বলেই সম্ভবত কবিতায় শুদ্ধ উচ্চারণে ভুল হয়ে যায়। বাংলাদেশের মানুষ শব্দে চন্দ্রবিন্দুর উচ্চারণ করেই না, দাঁড়ানোকে দাড়ানো বলে, অবশ্য দাড়ানোও বলে না, বলে দারানো। র আর ড়’ র উচ্চারণে কোনও পার্থক্য থাকে না। লক্ষ করেছি, বাংলাদেশের বাঙালি বাংলা শব্দ উচ্চারণ করতে গিয়ে মুখের যে পেশি ব্যবহার করে, কলকাতার বাঙালি সে পেশি ব্যবহার করে না। সে কারণেই উচ্চারণ ভিন্ন হতে বাধ্য। ফরাসি দেশের লোকের  ফরাসি উচ্চারণ, আর কানাডা, বেলজিয়াম, সুইত্জারল্যান্ড, মালি, বেনিন, বুরুন্ডি, চাদ, কঙ্গো, জিবুতি, হাইতি, রুয়ান্ডার ফরাসিভাষী লোকদের ফরাসি উচ্চারণ ভিন্ন। বাংলাদেশের বাঙালিকে বাঙালি হতে হলে বাংলাটা অন্তত শুদ্ধ করে বলতে হবে, লিখতে হবে, তা না হলে হয়তো একদিন তাদের আর বাঙালি না বলে বাংলাভাষী বলা হবে। পশ্চিমবঙ্গের অনেকে বাংলাদেশের বাঙালিদের ‘বাঙাল’ বা ‘বাংলাভাষী’ বলে, বাঙালি বলে না। আমরা আপত্তি করি, কিন্তু কদিন করবো। অনেকে এও বলে, বাংলা ভাষা যদি টিকে থাকে, তাহলে বাংলাদেশেই টিকে থাকবে। তা ঠিক, কিন্তু বাংলাদেশে ভাষা টিকে থাকা মানে ভাষা নয়, উপভাষা টিকে থাকা , অপভ্রংশ টিকে থাকা। আমরা যে ভাষায় বই পত্র লিখি, সে ভাষায় কথা বলি না। কিন্তু চেষ্টা করলেই কিন্তু শুদ্ধ বাংলা বলার অভ্যেসটা আমরা করতে পারি। আবৃত্তি শেখার জন্য সারা পশ্চিমবঙ্গে বিদ্যালয় খোলা হয়েছে। বাচিকশিল্পীরা ছাত্রছাত্রীদের শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলতে শেখাচ্ছেন, কবিতা পড়তে শেখাচ্ছেন, খবর পড়তে শেখাচ্ছেন। বাংলাদেশে এমন অসংখ্য বিদ্যালয় থাকা উচিত। শুদ্ধ বাংলায় লিখতে-বলতে শিখলে আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা হারিয়ে যায় না। দুটোই থাকে। বাংলাদেশে শুদ্ধ বাংলার চর্চাই শুদ্ধ বাংলাকে টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।

ভাষা অবশ্য কোনও এক জায়গায় থেমে থাকে না। ভাষারও বিবর্তন ঘটে। আদি বাংলা ভাষা বোঝার জন্য আধুনিক বাংলা ভাষায় আমাদের অনুবাদ দরকার হয়। আদি বাংলা ছিল এরকম—

‘উঁচা উঁচা পাবত তঁহি বসই সবরী বালী।

মোরঙ্গি পীচ্ছ পরহিণ সবরী গীবত গুঞ্জরী মালী\

উমত সবরো পাগল শবরো মা কর গুলী গুহাডা তোহৌরি।

ণিঅ ঘরনি ণামে সহজ সুন্দারী\

ণাণা তরুবর মৌলিল রে গঅণত লাগেলি ডালী।

একেলী সবরী এ বণ হিণ্ডই কর্ণ কুণ্ডলবজ ধারী’।

এর অর্থ, ‘উঁচু পর্বতে শবরী বালিকা বাস করে। তার মাথায় ময়ূূরপুচ্ছ, গলায় গুঞ্জামালিকা। নানা তরু মুকুলিত হলো। তাদের শাখা-প্রশাখা আকাশে বিস্তৃত হলো। শবর-শবরীর প্রেমে পাগল হলো। কামনার রঙে তাদের হৃদয় রঙিন ও উদ্দাম। শয্যা পাতা হলো। শবর-শবরী প্রেমাবেশে রাত্রিযাপন করলো’।

এক সময় আমাদের এই বাংলা ভাষাও ভবিষ্যতের বাঙালি বুঝতে পারবে না, তারাও অনুবাদ দাবি করবে। বাংলাদেশের অনেকে বাঙাল ভাষা বা বাংলার পূর্বাঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষাটিকেই সাহিত্যের ভাষা করতে আগ্রহী, নতুন পরিচালকদের নাটকে এর হরদম ব্যবহার হয়। কিন্তু ভাষা যতক্ষণ টিকে আছে, উপভাষা একটি পূর্ণাঙ্গ ভাষা হয়ে উঠতে পারবে না। ‘করছি’ শব্দটির অস্তিত্ব থাকলে ‘করতেছি’ শব্দটি, শুধু বেশি লোকে বলে ব’লেই, পরিশীলিত বাংলার দাবি করতে পারে না। বিবর্তন আমাদের বাংলা ভাষাকে কী রূপ দেবে তা জানি না, কিন্তু আমাদের কাজ আমাদের ভাষাকে আরও সমৃদ্ধ করা। বিদেশি শব্দগুলোর জন্য বাংলায় পারিভাষিক শব্দ তৈরি করা। ভাষাকে ভালোবাসা।

বাঙালি তাদের ভাষাকে ভালো বাসে না। একুশে ফেব্রুয়ারি এলে হয়তো ভাষা নিয়ে আদিখ্যেতা শুরু হয়। কিন্তু বাইশে ফেব্রুয়ারি থেকেই আবার যে কে সেই। ছেলেমেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম ইস্কুলে পাঠানো, ইংরেজি ভালো না জানলেও ইংরেজি বলার প্রাণপণ চেষ্টা করা, ইংরেজি ভালো বলতে পারলে তাদের খুব সহজে শিক্ষিত বলে রায় দিয়ে দেওয়া, ইংরেজি না জানলে লজ্জায় কুণ্ঠায় মাটির সাথে মিশে যাওয়া, ইংরেজি উচ্চারণে বাংলা বলা, বাংলা বলতে গিয়ে বারবার ইংরেজি শব্দে হোঁচট খাওয়া যেমন ‘আমি যেতে চেয়েছিলাম, বাট যেতে পারিনি’, এখানে কিন্তু বাট বলার কোনও দরকার নেই, কিন্তু শব্দটি আমাদের আছে। আর আমেরিকার নতুন ছেলেমেয়েদের মতো কথায় কথায় লাইক বলা। ওরা না হয় ইংরেজি বলতে গিয়ে লাইক এটা লাইক সেটা বলে, তুমি বাপু বাংলা বলতে গিয়ে এত লাইক লাইক করো কেন? ইংরেজি ভাষার প্রতি বাঙালিদের ভালোবাসা প্রচণ্ড। একটা চোর ভালো ইংরেজি বললে তাঁর কুকর্ম অপকর্ম সব ক্ষমা করে দিতে পারে তারা।

সম্ভবত গরিব অঞ্চলের ভাষা বলে বাইরের জগতে এই ভাষা নিয়ে বাঙালি গৌরব করতে পারে না। বিখ্যাত বাঙালির উদাহরণ দিতে গিয়ে এক রবীন্দ্রনাথকে থলি থেকে বের করে আর কত দেখাবে? গরিব দেশের ভাষার প্রতি মানুষের উৎসাহ কম থাকে। আমার বই অনুবাদ করতে গিয়ে আমার বিদেশি প্রকাশকরা অনুবাদক পান না। ইউরোপ আমেরিকার অনেকে চীনে ভাষা, জাপানি ভাষা, হিব্রু ভাষা, আরবি ভাষা শেখেন, কিন্তু বাংলা শিখতে আগ্রহী নন।

প্রায় পঁচিশ কোটি লোক, অথবা তারও চেয়ে বেশি, বাংলা ভাষায় কথা বলে। লেখে অনেক কম। যারা বাংলায় লিখতে পারে, ফেসবুকে তাদের সরব উপস্থিতি লক্ষ করার মতো। কিন্তু তাদের বাংলা লেখা দেখলে দুঃখ হয়। আমি কয়েকজনকে বলেছিলাম বাংলা বানান ঠিক করে লিখতে। ঠিক বানানটা বলেই দিয়েছিলাম। কিন্তু বানান ঠিক করার কোনও ইচ্ছেই তাদের নেই। তারা বলে ফেসবুকের ভাষা এটা, বানান ঠিক করে লেখার দরকার হয় না। ফেসবুকের লেখাগুলোই মানুষ বই পড়ার চেয়ে বেশি পড়ছে, আর সেখানে শুদ্ধ বানান লেখার প্রয়োজন নেই, এ কেমন কথা? হ্যাঁ, এটিই আজকের বাস্তবতা।

আমাকে কলকাতার এক সংস্কৃত বিশারদ বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বাংলা বানান লিখতে ভুল করে, কারণ বাংলা ভাষার যে মূল উৎস, সংস্কৃত, এ নিয়ে তাদের চর্চা যথেষ্ট নয়, ফলে তৎসম শব্দের বানানের যে বিধিগুলো অনুসরণ করা হয়, সে সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল নন। ফলতঃ বাংলা সাহিত্য পড়ে ভাষা এবং বানান তাদের আয়ত্ত করতে হয়েছে, কিন্তু সেই বানানগুলোর উৎস সম্পর্কে তাদের সম্যক ধারণা নেই’। আজকাল অবাক হয়ে লক্ষ করি, কিছু প্রকাশক এবং সম্পাদকের কার্যালয় থেকে বাংলা বানানকে শুদ্ধ করার নামে অশুদ্ধ করে দেওয়া হয়। ওঁরা যে জেনেশুনে বানান ভুল করেন, তা নয়, বানান জানেন না বলে করেন। বাংলা বানান জানেন না, অথচ বাংলা বই প্রকাশ করেন, বাংলা পত্রিকা সম্পাদনা করেন। কী ভয়ঙ্কর কাণ্ড। শুদ্ধ করে বাংলায় একটি বাক্য লিখতে পারেন না, এমন লোকেরও দেখছি গল্প উপন্যাস বেরোচ্ছে, কবিতার বই বেরোচ্ছে। ভাষা নিয়ে তাই আমার আশংকা উত্তরোত্তর বাড়ছে। এই লেখক কবিরা বাংলার সর্বনাশ না করে ছাড়বেন না। বাংলা ভাষার জন্য মানুষ প্রাণ দিয়েছেন। এই ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখার, এই ভাষাকে সমৃদ্ধ করার দায়িত্ব প্রতিটি বাঙালির। ভাষা যত সুন্দর হবে, যত শুদ্ধ হবে, এই ভাষাকে নিয়ে তত গর্ব হবে মানুষের।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

এই মাত্র | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা