শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ মে, ২০১৮ আপডেট:

আমরা ভুল পথে চলছি কেন?

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা ভুল পথে চলছি কেন?

[কুড়িগ্রাম-৩ আসন থেকে ছয়বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী এ কে এম মাঈদুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই। গত ১০ মে তিনি চলে গেছেন না-ফেরার দেশে। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির আগে তিনি লেখাটি পাঠিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আমরা এ লেখাটি প্রকাশ করছি। বি. স.]

আমাদের পরিকল্পনামন্ত্রী বহুদিন পর একটি বাস্তব সত্য কথা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মতো রাস্তা নির্মাণ পদ্ধতি দুনিয়ার কোথাও নেই।’ পরিকল্পনামন্ত্রীর সদয় জ্ঞাতার্থে বলতে চাই, আপনার নিশ্চয় একটি গানের কলি মনে আছে, ‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে না কো তুমি, সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।’ তো, আমাদের দেশের মতো রাস্তাঘাট পৃথিবীর অন্য দেশে দেখবেন কী করে! সত্যি কথা বলতে গেলে, আমাদের দেশে যে পরিকল্পনা হয়েছে তার বিসমিল্লাতেই গলদ! দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু ড. নূরুল ইসলামসহ বেশ বড় বড় লোককে পরিকল্পনা কমিশনে নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু এর পর থেকে আমাদের পরিকল্পনা কমিশন নামকাওয়াস্তে পরিকল্পনা কমিশনে পরিণত হলো। এর বড় সমস্যা হলো, বিদেশি ঋণ নেওয়ার জন্য যত রকম মিথ্যা তথ্য সংগ্রহ করা, তৈরি করা প্রয়োজন তাতে আমাদের পরিকল্পনা কমিশন খুবই দক্ষ। এ ব্যাপারে তারা অভিজ্ঞও বটে! তারা প্রায়ই বিদেশে যান, বিদেশ থেকে ডেলিগেশন তাদের কাছে আসেন। বিদেশিদের সঙ্গে ওঠা-বসা, খাওয়া-দাওয়া ইত্যাদি করে করে তাদের একটা আলাদা ট্রেনিংই হয়ে গেছে। আমি বহুবার মহান জাতীয় সংসদে বলেছি আমাদের পরিকল্পনা কমিশনকে শক্তিশালী করার জন্য। এটা সত্যি কথা, আমাদের দেশের মতো দেশ অন্য কোথাও নেই। এটাও সত্যি, আমাদের দেশের মতো এ রকম দেশ আগে ভারতবর্ষে ছিল না।

আমাদের দেশ নদীমাতৃক। নদ-নদীই এ দেশের জীবন। আমরা সবাই জানি, হিমালয় থেকে পলিমাটি এসে জমে জমে এ দেশের ভূখণ্ড তৈরি হয়েছে। ছোট দেশ হলেও ব্রহ্মপুত্রের মতো বড় নদ ও ছোট ছোট নদ-নদী, খালবিলে ভরা এ দেশ। নদীপথে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। এ গুরুত্ব অতীতে ছিল, এখনো আছে এবং আগামীতেও থাকবে। পৃথিবীর তিন ভাগই হলো সমুদ্র। সমুদ্রবন্দর দিয়ে বেশির ভাগ মালামাল পরিবহন করা হয়। সমুদ্র, নৌপথ যদি না থাকত তাহলে আরবরা আমাদের দেশে আসত না, পর্তুগিজরা আসত না, কলম্বাস নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার করতে পারত না। ইংরেজ বণিকরা এসে তো খুঁটি গেড়েই বসে গেল। ২০০ বছর শাসন করল। তখন স্থলপথ ছিল না। আমরা সবাই জানি এবং এটা খুবই সাধারণ কথা যে, পৃথিবীর তিন ভাগ হলো পানি, আর এক ভাগ হলো স্থল। তাই নদীপথেই বিদেশি বণিকরা বাণিজ্য করার জন্য এ দেশে আসত। এখনো নদীপথেই বেশির ভাগ বাণিজ্য হয়। এই নদীপথের ওপরই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। কিন্তু আমরা ভুল করে এ নৌপথগুলো বন্ধ করে দিয়েছি। বিশেষ করে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ করার ওপর জোর দিয়েছি। প্রথমত, ভুল পরিকল্পনা এবং দ্বিতীয়ত, আমাদের সরকারের অদূরদর্শিতা ছিল। যেমন পাকিস্তান হওয়ার পর তিন বা পাঁচ টন ওজন পরিবহনের জন্য সড়কপথ নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু পরে দেখা গেল যে সেই সড়কপথে ৮-১০ টন ওজন পরিবহনের ট্রাক চলে। ফলে রাস্তা ভেঙে যায়। এখন ভারতের সঙ্গে আমাদের দেশের যে যোগাযোগ কানেকটিভিটি হচ্ছে তাতে ২০-২২ টন ওজন পরিবহনের ট্রাক চলবে। এতে রাস্তাঘাট একটাও ঠিক থাকবে বলে মনে হয় না। আমাদের এখানে ১ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করতে যে খরচ হয় পাকিস্তানে তা নির্মাণে তার পাঁচ ভাগেরও কম লাগে। কারণ হিমালয় থেকে পলি এসে আমাদের যে মাটি তৈরি হয়েছে তা খুব নরম। আর পাকিস্তানে পাহাড় থেকে মাটি কেটে তার ওপর পাথর বসিয়ে অনায়াসে তারা রাস্তা নির্মাণ করে থাকে। ভারতে পাহাড় আছে। তারাও পাহাড় কেটে পাকা রাস্তা নির্মাণ করে। তাদের জন্য পাকা রাস্তা নির্মাণ সহজ। কিন্তু আমাদের অঞ্চলে পাকা রাস্তা কোনো দিনই টিকবে না। বৃষ্টি হলে এক বছরের মধ্যেই রাস্তা ভেঙে যায়। তাদের দেশেও বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে থাকে। তাদের ২৪ ঘণ্টা লোকবল থাকে। যেখানে ভেঙে যায় সঙ্গে সঙ্গে তারা ঠিক করে নেয়। কিন্তু আমাদের এত টাকাপয়সা নেই। একটু গর্ত হলে তাতে সব রাস্তাই ভেঙে যায়।

আমাদের রাস্তাগুলোর ‘অরিজিন’ কী, তা প্রথমে জানতে হবে। আমাদের রাস্তাগুলো ছিল মূলত পায়ে হাঁটার। এরপর ইউনিয়ন পরিষদ হলো এবং এ রাস্তাগুলো ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে গেল। এরপর পর্যায়ক্রমে জেলা বোর্ড, সড়ক ও জনপথের অধীনে রাস্তাগুলো ন্যস্ত হলো। সাপের মতো আঁকাবাঁকা এ রকম রাস্তা পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। কেননা রাস্তা নির্মাণের জন্য কেউ জমি ছেড়ে দিতে চান না। বাংলাদেশে নতুন করে জমি অধিগ্রহণ করে কয়েকটি জায়গায় বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, রাস্তার একপাশের মাটি কাটলে অন্য পাশের লোক বাধা প্রদান করে। তাই দুই পাশ থেকেই মাটি কেটে রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। এ রাস্তাগুলো খুবই ব্যয়বহুল।

আমাদের দেশে নদীপথ উন্নয়ন করা উচিত ছিল অনেক আগেই। তা না করে আমাদের বিরাট ভুল হয়ে গেছে। নদীপথই আমাদের আসল পথ। এখন এ রাস্তাগুলো করাতে আমাদের নদীপথ বন্ধ হয়ে গেছে। নদ-নদীর প্রাকৃতিক পানিপ্রবাহ আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। বন্যার সময় দেখা যায়, রাস্তাঘাট ভেঙে সব শেষ। পানির যে এত শক্তি তা চিন্তাই করা যায় না। আমি একবার বন্যার সময় প্রেসিডেন্ট এরশাদ সাহেবের সঙ্গে ফুলছড়ি ঘাট দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে দেখলাম, রেললাইনগুলো পানির তোড়ে সব আঁকাবাঁকা হয়ে গেছে। পানির স্রোতে রেললাইন পর্যন্ত ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। পানির প্রবাহে বাধা দেওয়া অথবা নদীপথ বন্ধ করা আমাদের ঠিক হয়নি। এখনো আমাদের সময় আছে বলে মনে করি। এ রাস্তাগুলো যত টাকা খরচ করি না কেন কোনো দিনই ভালো হবে না। যদি নতুন কোনো পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয় তখন হয়তো রাস্তাগুলো ভালো করা যাবে। বিশ্বের বড় বড় এক্সপার্ট যেসব চিন্তাভাবনা করেন এসবের সঙ্গে বাস্তবে আমাদের কোনো মিল নেই। আমরা এ দেশের মানুষ। ছোটবেলা থেকেই আমরা দেখেছি এখানে কী হয়, না হয়। যেমন আমাদের রংপুরের রাস্তা করতে যে টাকা লাগে, ফরিদপুরে সে রাস্তা করতে এর কয়েক গুণ বেশি টাকা লাগে। কারণ সেখানে অনেক উঁচু করতে হয়। তা ছাড়া ইঁদুরে গর্ত করে রাস্তা ভেঙে ফেলে। এক জায়গা মেরামত করতে করতে অন্য জায়গা ভেঙে যায়। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান চেষ্টা করেছিলেন কংক্রিট রাস্তা নির্মাণের। রড, সিমেন্ট, কংক্রিট দিয়ে ঢালাই রাস্তা করার। বগুড়া থেকে রংপুর পর্যন্ত তিনি এ ঢালাই রাস্তা নির্মাণ করিয়েছিলেন। কিন্তু সে রাস্তাও দু-তিন বছরের বেশি টেকেনি। কারণ তখন ৩ থেকে ৫ টন ভারী ওজনের গাড়ি চলাচলের চিন্তাভাবনা ছিল। এখন যে পদ্ধতিতে রাস্তাগুলো হচ্ছে তা সনাতনী পদ্ধতিতে হচ্ছে।

পরিকল্পনামন্ত্রী উল্লেখ করেছেন, ‘চাইনিজ ঠিকাদারদের থেকে সাবধান থাকতে হবে।’ আসলে চাইনিজদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। আমাদের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তাদের দায়িত্ব হলো কাজগুলোর টেকসই নিশ্চিত করা। যেমন ইরানের শাহ তাদের দেশে একটি ব্রিজ নির্মাণ হলে তার ওপর দিয়ে কত টন পর্যন্ত পরিবহন করা যাবে তার জন্য প্রকৌশলীদের ব্রিজের নিচে রেখে সেই ওজন দিয়ে পরীক্ষা করিয়ে নিতেন। কারণ ভেঙে পড়লে প্রকৌশলীরাই আগে মরবেন। এখানে গাফিলতি বা চুরির কোনো জায়গা নেই। যা হোক, এ সভ্য জগতে তো এ রকম আইন করা সম্ভব নয়। যখন আমাদের ঢাকা-রংপুর রাস্তাটি হয় তখন আমি একদিন আসছিলাম। তখন দেখি, বগুড়ায় কোরিয়ান কোম্পানির লোকজন খোলা ভ্যানের মধ্যে বসে চা খাচ্ছেন। ভ্যানের মধ্যে বসা, মাথায় ক্যাপ পরা ইঞ্জিনিয়াররা চা পান করতে করতে যাচ্ছেন। এটা দেখে আমি গাড়ি থামালাম। তাদের জিজ্ঞাসা করলাম, What is this?  Sir, we are testing this road. আমি বললাম, What do you mean by this? তারা বলল, If we can take tea properly on the road on this van, that means the road is plain and ok.  তখন কথাটা শুনে অবাক হলাম যে, সত্যি গাড়িতে বসে যদি চা পান করা যায় তাহলে নিশ্চয়ই সে রাস্তা ভালো হবে। আমেরিকাসহ অনেক দেশ আছে যেখানে গাড়িতে বসে লোকজন চা, বিয়ার পান করে।

রেলওয়ে সেক্টর আমাদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ আমল থেকেই আমরা সমগ্র বাংলাদেশের রেলওয়ের একটা বিস্তৃত নেটওয়ার্ক উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছি। ১৮৬২ সালে কুষ্টিয়ার দর্শনা ও জগতীর মাঝখানে রেলওয়ে লাইন প্রবর্তনের মধ্য দিয়ে পূর্ববঙ্গে রেললাইনের যাত্রা হয়। ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে মিটার গেজ ও পশ্চিমাঞ্চলে ব্রডগেজ রেলওয়ের বিস্তৃতি ঘটে। মূলত যমুনা নদী বাংলাদেশ রেলওয়েকে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে ভাগ করে রেখেছিল। পশ্চিমাঞ্চল ছিল কলকাতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আর সমগ্র পূর্বাঞ্চল ও আসাম ছিল চট্টগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত। উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সদর দফতর ছিল। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর রেলওয়ে পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে চলে যায়। তখন আমাদের রেলওয়ের নাম ছিল P R (পাকিস্তান রেলওয়ে)। তখন রেলওয়েই ছিল চলাচলের প্রধান মাধ্যম। সে সময় রেলওয়ে খুব ভালোভাবেই চলছিল। তখন ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গে যাওয়ার জন্য বাহাদুরাবাদ ও তিস্তামুখ ফেরিঘাট (ব্রহ্মপুত্র নদ) পার হয়ে যেতে হতো। প্রতি বছর তিস্তামুখ ঘাট ভেঙে যেত। আর বাহাদুরাবাদ ও তিস্তামুখ ফেরিঘাট চালু রাখার জন্য প্রতি বছর সরকারের সে সময়কার প্রায় ৬ কোটি টাকা ব্যয় হতো। লোকসান না দেওয়ার জন্য ১৯৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সরকারের আওতায় এনে P E R (পাকিস্তান ইস্টার্ন রেলওয়ে) হিসেবে আলাদা রেলওয়ে বোর্ড গঠন করা হয়। তখন থেকেই ধীরে ধীরে রেলওয়ের অবস্থা শোচনীয় হতে থাকল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা করলাম B R (বাংলাদেশ রেলওয়ে)। ১৯৮২ সালে এ বোর্ডের অবলুপ্তি ঘটানো হয় এবং যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আওতায় রেলওয়ে ডিভিশন করা হয়। ১৯৯৫ সালে এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের সঙ্গে এক চুক্তিবলে নয় সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ রেলওয়ে অথরিটি (বি আর এ) গঠন করা হয়। দুর্ভাগ্য, বাংলাদেশ রেলওয়ে হওয়ার পর রেলওয়ের অবস্থা আরও শোচনীয় হতে থাকে। বর্তমানে দেখা যায়, রেলওয়ের উন্নয়নের ক্ষেত্রে কেবল পূর্বাঞ্চলই প্রাধান্য পাচ্ছে। আর রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চল বলতে কিছুই নেই, এখানে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয় না। আপনারা যারা কলকাতা থেকে রাজধানী এক্সপ্রেসে দিল্লি গেছেন, নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন যে, বিহারে পৌঁছানোর আগ পর্যন্ত ট্রেনের গতি অনেক কম থাকে। তারপর দিল্লি থেকে যখন হাওড়ার দিকে আসে, তখন বোঝা যায় ট্রেনের গতি আরও কমে যাচ্ছে। তখন যাত্রীরা তৈরি হন ট্রেন থেকে নামার জন্য।

আমরা রাস্তার জন্য যে অর্থ ব্যয় করি, তা ব্যয় না করে আমরা ট্রেন লাইন উন্নত করতে পারি। ট্রেন লাইনে অনেক মালামাল পরিবহন করতে পারি। কিন্তু তাতে আমরা নজর দিচ্ছি না। ভারতে যোগাযোগব্যবস্থায় লাইফ লাইন হলো ট্রেন। তারা অনেক উন্নতমানের ট্রেন চালাচ্ছে। আমাদের রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রচুর বাজেট বরাদ্দ করা দরকার। আমাদের পাশের দেশের কথাই বলি। ভারতে দুধের খুব অভাব ছিল। কোনো জায়গায় দুধ থাকত, কোনো জায়গায় থাকত না। বড় দেশ। আমূল হওয়ার পর পুরো দেশ দুধে সমৃদ্ধ হলো। এটা নির্ভর করে গোখাদ্যের ওপর, কাঁচা ঘাসের ওপর। দুধ যখন বেশি হয় তখন বেশি দাম পাওয়ার জন্য তারা মিল্ক কনটেইনার করেছে। আমাদের পাবনা থেকে যদি ঢাকা পর্যন্ত আমরা কনটেইনারে দুধ নিয়ে আসি তাহলে সাশ্রয়ী মূল্যে দুধ পাওয়া যাবে। ভারতে ফ্রিজ কনটেইনার আছে। সেগুলো দিয়ে মাছ বরফজাত করে শহরে পাঠিয়ে দেয়। এতে রাস্তায় চাঁদাবাজি হয় না; যার জন্য কৃষক ন্যায্যমূল্য পায় এবং শহরবাসীরাও টাটকা শাক-সবজি থেকে শুরু করে মাছ, দুধ পেয়ে থাকেন। আমাদের ট্রাক-বাসের চাঁদাবাজি তো ঐতিহাসিক হয়ে গেছে। হাজার হাজার লোক বেকার। যেখানে পাঁচটা বাস আছে, সেখানে শতাধিক শ্রমিক নেতা হয়ে বসে আছে। সবাই চাঁদা ভাগ করে নেয়। সুতরাং ট্রেন হলে এ চাঁদাবাজির হাত থেকেও বাঁচা যাবে এবং সময়মতো মালামাল পৌঁছে যাবে।

ভারত এখন নতুন ট্রেন সিস্টেম করছে। চীনের রেল উন্নয়নের কথা বাদই দিলাম। এ প্রসঙ্গে ভারতের রেলমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের সাফল্যের কথা উল্লেখ করা যায়। ভারতের রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার দুই বছরের মাথায় তিনি ভারতীয় রেলকে লাভবান করে তুলতে অভাবনীয় সাফল্য দেখাতে সক্ষম হয়েছিলেন। আর এ সূত্রেই যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড, ফ্রান্সের এইচইসি আর ভারতের আইআইএম আহমদাবাদের মতো ভুবনবিখ্যাত ব্যবস্থাপনা স্কুলে পাঠ্য হতে চলেছে লালুর অধীনে ভারতীয় রেলের অভাবনীয় উত্তরণের কাহিনী। এ বীরগাথা সাফল্যের কারণ জানতে চাইলে ভারতের রেলমন্ত্রী লালু বলেছিলেন, ‘মা বলতেন, বেয়াড়া মোষকে লেজ ধরে জব্দ করা যায় না, শিং ধরতে হয়। আমি ঠিক সেটাই করেছি।’ আমাদের রেলমন্ত্রীকে মোষের শিং ধরতে হবে। তা না হলে আমাদের ট্রেনের অবস্থা ভালো হবে না। বেশ কিছুদিন আগে আমেরিকায় কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে আলাপ করছিলাম। তাদের বলেছিলাম, তোমাদের রেললাইন এত উন্নত নয় কেন? তারা বলল, ফোর্ড কোম্পানি নাকি ইনফ্লুয়েন্স করে তাদের রেলওয়েকে ভালো করতে দেয়নি। যদিও তাদের এত সম্পদ রয়েছে! সড়কপথগুলো তারা ভালো করেছে। আমাদের দেশের এখন টাটা, বিড়লা প্রভৃতি গাড়ি বিক্রেতার ইনফ্লুয়েন্সে যদি আমরা রেলপথ ভালো না করি, তাদের গাড়ি বিক্রির জন্য সড়কপথ তৈরি করি, আর সে রাস্তায় তাদের ২০-২৫ টন ওজনের গাড়ি চলে তাহলে সে রাস্তা বেশিদিন টিকবে না। তাহলে এ রাস্তা করেও লাভ কী? যে রাস্তা রয়েছে সেগুলো মেরামত করাই ভালো। তাই আমি মনে করি ট্রেনের দিকে আমাদের বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২০ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে