শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ মে, ২০১৮ আপডেট:

আমরা ভুল পথে চলছি কেন?

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা ভুল পথে চলছি কেন?

[কুড়িগ্রাম-৩ আসন থেকে ছয়বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী এ কে এম মাঈদুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই। গত ১০ মে তিনি চলে গেছেন না-ফেরার দেশে। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির আগে তিনি লেখাটি পাঠিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আমরা এ লেখাটি প্রকাশ করছি। বি. স.]

আমাদের পরিকল্পনামন্ত্রী বহুদিন পর একটি বাস্তব সত্য কথা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মতো রাস্তা নির্মাণ পদ্ধতি দুনিয়ার কোথাও নেই।’ পরিকল্পনামন্ত্রীর সদয় জ্ঞাতার্থে বলতে চাই, আপনার নিশ্চয় একটি গানের কলি মনে আছে, ‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে না কো তুমি, সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।’ তো, আমাদের দেশের মতো রাস্তাঘাট পৃথিবীর অন্য দেশে দেখবেন কী করে! সত্যি কথা বলতে গেলে, আমাদের দেশে যে পরিকল্পনা হয়েছে তার বিসমিল্লাতেই গলদ! দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু ড. নূরুল ইসলামসহ বেশ বড় বড় লোককে পরিকল্পনা কমিশনে নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু এর পর থেকে আমাদের পরিকল্পনা কমিশন নামকাওয়াস্তে পরিকল্পনা কমিশনে পরিণত হলো। এর বড় সমস্যা হলো, বিদেশি ঋণ নেওয়ার জন্য যত রকম মিথ্যা তথ্য সংগ্রহ করা, তৈরি করা প্রয়োজন তাতে আমাদের পরিকল্পনা কমিশন খুবই দক্ষ। এ ব্যাপারে তারা অভিজ্ঞও বটে! তারা প্রায়ই বিদেশে যান, বিদেশ থেকে ডেলিগেশন তাদের কাছে আসেন। বিদেশিদের সঙ্গে ওঠা-বসা, খাওয়া-দাওয়া ইত্যাদি করে করে তাদের একটা আলাদা ট্রেনিংই হয়ে গেছে। আমি বহুবার মহান জাতীয় সংসদে বলেছি আমাদের পরিকল্পনা কমিশনকে শক্তিশালী করার জন্য। এটা সত্যি কথা, আমাদের দেশের মতো দেশ অন্য কোথাও নেই। এটাও সত্যি, আমাদের দেশের মতো এ রকম দেশ আগে ভারতবর্ষে ছিল না।

আমাদের দেশ নদীমাতৃক। নদ-নদীই এ দেশের জীবন। আমরা সবাই জানি, হিমালয় থেকে পলিমাটি এসে জমে জমে এ দেশের ভূখণ্ড তৈরি হয়েছে। ছোট দেশ হলেও ব্রহ্মপুত্রের মতো বড় নদ ও ছোট ছোট নদ-নদী, খালবিলে ভরা এ দেশ। নদীপথে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। এ গুরুত্ব অতীতে ছিল, এখনো আছে এবং আগামীতেও থাকবে। পৃথিবীর তিন ভাগই হলো সমুদ্র। সমুদ্রবন্দর দিয়ে বেশির ভাগ মালামাল পরিবহন করা হয়। সমুদ্র, নৌপথ যদি না থাকত তাহলে আরবরা আমাদের দেশে আসত না, পর্তুগিজরা আসত না, কলম্বাস নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার করতে পারত না। ইংরেজ বণিকরা এসে তো খুঁটি গেড়েই বসে গেল। ২০০ বছর শাসন করল। তখন স্থলপথ ছিল না। আমরা সবাই জানি এবং এটা খুবই সাধারণ কথা যে, পৃথিবীর তিন ভাগ হলো পানি, আর এক ভাগ হলো স্থল। তাই নদীপথেই বিদেশি বণিকরা বাণিজ্য করার জন্য এ দেশে আসত। এখনো নদীপথেই বেশির ভাগ বাণিজ্য হয়। এই নদীপথের ওপরই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। কিন্তু আমরা ভুল করে এ নৌপথগুলো বন্ধ করে দিয়েছি। বিশেষ করে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ করার ওপর জোর দিয়েছি। প্রথমত, ভুল পরিকল্পনা এবং দ্বিতীয়ত, আমাদের সরকারের অদূরদর্শিতা ছিল। যেমন পাকিস্তান হওয়ার পর তিন বা পাঁচ টন ওজন পরিবহনের জন্য সড়কপথ নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু পরে দেখা গেল যে সেই সড়কপথে ৮-১০ টন ওজন পরিবহনের ট্রাক চলে। ফলে রাস্তা ভেঙে যায়। এখন ভারতের সঙ্গে আমাদের দেশের যে যোগাযোগ কানেকটিভিটি হচ্ছে তাতে ২০-২২ টন ওজন পরিবহনের ট্রাক চলবে। এতে রাস্তাঘাট একটাও ঠিক থাকবে বলে মনে হয় না। আমাদের এখানে ১ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করতে যে খরচ হয় পাকিস্তানে তা নির্মাণে তার পাঁচ ভাগেরও কম লাগে। কারণ হিমালয় থেকে পলি এসে আমাদের যে মাটি তৈরি হয়েছে তা খুব নরম। আর পাকিস্তানে পাহাড় থেকে মাটি কেটে তার ওপর পাথর বসিয়ে অনায়াসে তারা রাস্তা নির্মাণ করে থাকে। ভারতে পাহাড় আছে। তারাও পাহাড় কেটে পাকা রাস্তা নির্মাণ করে। তাদের জন্য পাকা রাস্তা নির্মাণ সহজ। কিন্তু আমাদের অঞ্চলে পাকা রাস্তা কোনো দিনই টিকবে না। বৃষ্টি হলে এক বছরের মধ্যেই রাস্তা ভেঙে যায়। তাদের দেশেও বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে থাকে। তাদের ২৪ ঘণ্টা লোকবল থাকে। যেখানে ভেঙে যায় সঙ্গে সঙ্গে তারা ঠিক করে নেয়। কিন্তু আমাদের এত টাকাপয়সা নেই। একটু গর্ত হলে তাতে সব রাস্তাই ভেঙে যায়।

আমাদের রাস্তাগুলোর ‘অরিজিন’ কী, তা প্রথমে জানতে হবে। আমাদের রাস্তাগুলো ছিল মূলত পায়ে হাঁটার। এরপর ইউনিয়ন পরিষদ হলো এবং এ রাস্তাগুলো ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে গেল। এরপর পর্যায়ক্রমে জেলা বোর্ড, সড়ক ও জনপথের অধীনে রাস্তাগুলো ন্যস্ত হলো। সাপের মতো আঁকাবাঁকা এ রকম রাস্তা পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। কেননা রাস্তা নির্মাণের জন্য কেউ জমি ছেড়ে দিতে চান না। বাংলাদেশে নতুন করে জমি অধিগ্রহণ করে কয়েকটি জায়গায় বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, রাস্তার একপাশের মাটি কাটলে অন্য পাশের লোক বাধা প্রদান করে। তাই দুই পাশ থেকেই মাটি কেটে রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। এ রাস্তাগুলো খুবই ব্যয়বহুল।

আমাদের দেশে নদীপথ উন্নয়ন করা উচিত ছিল অনেক আগেই। তা না করে আমাদের বিরাট ভুল হয়ে গেছে। নদীপথই আমাদের আসল পথ। এখন এ রাস্তাগুলো করাতে আমাদের নদীপথ বন্ধ হয়ে গেছে। নদ-নদীর প্রাকৃতিক পানিপ্রবাহ আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। বন্যার সময় দেখা যায়, রাস্তাঘাট ভেঙে সব শেষ। পানির যে এত শক্তি তা চিন্তাই করা যায় না। আমি একবার বন্যার সময় প্রেসিডেন্ট এরশাদ সাহেবের সঙ্গে ফুলছড়ি ঘাট দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে দেখলাম, রেললাইনগুলো পানির তোড়ে সব আঁকাবাঁকা হয়ে গেছে। পানির স্রোতে রেললাইন পর্যন্ত ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। পানির প্রবাহে বাধা দেওয়া অথবা নদীপথ বন্ধ করা আমাদের ঠিক হয়নি। এখনো আমাদের সময় আছে বলে মনে করি। এ রাস্তাগুলো যত টাকা খরচ করি না কেন কোনো দিনই ভালো হবে না। যদি নতুন কোনো পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয় তখন হয়তো রাস্তাগুলো ভালো করা যাবে। বিশ্বের বড় বড় এক্সপার্ট যেসব চিন্তাভাবনা করেন এসবের সঙ্গে বাস্তবে আমাদের কোনো মিল নেই। আমরা এ দেশের মানুষ। ছোটবেলা থেকেই আমরা দেখেছি এখানে কী হয়, না হয়। যেমন আমাদের রংপুরের রাস্তা করতে যে টাকা লাগে, ফরিদপুরে সে রাস্তা করতে এর কয়েক গুণ বেশি টাকা লাগে। কারণ সেখানে অনেক উঁচু করতে হয়। তা ছাড়া ইঁদুরে গর্ত করে রাস্তা ভেঙে ফেলে। এক জায়গা মেরামত করতে করতে অন্য জায়গা ভেঙে যায়। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান চেষ্টা করেছিলেন কংক্রিট রাস্তা নির্মাণের। রড, সিমেন্ট, কংক্রিট দিয়ে ঢালাই রাস্তা করার। বগুড়া থেকে রংপুর পর্যন্ত তিনি এ ঢালাই রাস্তা নির্মাণ করিয়েছিলেন। কিন্তু সে রাস্তাও দু-তিন বছরের বেশি টেকেনি। কারণ তখন ৩ থেকে ৫ টন ভারী ওজনের গাড়ি চলাচলের চিন্তাভাবনা ছিল। এখন যে পদ্ধতিতে রাস্তাগুলো হচ্ছে তা সনাতনী পদ্ধতিতে হচ্ছে।

পরিকল্পনামন্ত্রী উল্লেখ করেছেন, ‘চাইনিজ ঠিকাদারদের থেকে সাবধান থাকতে হবে।’ আসলে চাইনিজদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। আমাদের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তাদের দায়িত্ব হলো কাজগুলোর টেকসই নিশ্চিত করা। যেমন ইরানের শাহ তাদের দেশে একটি ব্রিজ নির্মাণ হলে তার ওপর দিয়ে কত টন পর্যন্ত পরিবহন করা যাবে তার জন্য প্রকৌশলীদের ব্রিজের নিচে রেখে সেই ওজন দিয়ে পরীক্ষা করিয়ে নিতেন। কারণ ভেঙে পড়লে প্রকৌশলীরাই আগে মরবেন। এখানে গাফিলতি বা চুরির কোনো জায়গা নেই। যা হোক, এ সভ্য জগতে তো এ রকম আইন করা সম্ভব নয়। যখন আমাদের ঢাকা-রংপুর রাস্তাটি হয় তখন আমি একদিন আসছিলাম। তখন দেখি, বগুড়ায় কোরিয়ান কোম্পানির লোকজন খোলা ভ্যানের মধ্যে বসে চা খাচ্ছেন। ভ্যানের মধ্যে বসা, মাথায় ক্যাপ পরা ইঞ্জিনিয়াররা চা পান করতে করতে যাচ্ছেন। এটা দেখে আমি গাড়ি থামালাম। তাদের জিজ্ঞাসা করলাম, What is this?  Sir, we are testing this road. আমি বললাম, What do you mean by this? তারা বলল, If we can take tea properly on the road on this van, that means the road is plain and ok.  তখন কথাটা শুনে অবাক হলাম যে, সত্যি গাড়িতে বসে যদি চা পান করা যায় তাহলে নিশ্চয়ই সে রাস্তা ভালো হবে। আমেরিকাসহ অনেক দেশ আছে যেখানে গাড়িতে বসে লোকজন চা, বিয়ার পান করে।

রেলওয়ে সেক্টর আমাদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ আমল থেকেই আমরা সমগ্র বাংলাদেশের রেলওয়ের একটা বিস্তৃত নেটওয়ার্ক উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছি। ১৮৬২ সালে কুষ্টিয়ার দর্শনা ও জগতীর মাঝখানে রেলওয়ে লাইন প্রবর্তনের মধ্য দিয়ে পূর্ববঙ্গে রেললাইনের যাত্রা হয়। ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে মিটার গেজ ও পশ্চিমাঞ্চলে ব্রডগেজ রেলওয়ের বিস্তৃতি ঘটে। মূলত যমুনা নদী বাংলাদেশ রেলওয়েকে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে ভাগ করে রেখেছিল। পশ্চিমাঞ্চল ছিল কলকাতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আর সমগ্র পূর্বাঞ্চল ও আসাম ছিল চট্টগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত। উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সদর দফতর ছিল। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর রেলওয়ে পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে চলে যায়। তখন আমাদের রেলওয়ের নাম ছিল P R (পাকিস্তান রেলওয়ে)। তখন রেলওয়েই ছিল চলাচলের প্রধান মাধ্যম। সে সময় রেলওয়ে খুব ভালোভাবেই চলছিল। তখন ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গে যাওয়ার জন্য বাহাদুরাবাদ ও তিস্তামুখ ফেরিঘাট (ব্রহ্মপুত্র নদ) পার হয়ে যেতে হতো। প্রতি বছর তিস্তামুখ ঘাট ভেঙে যেত। আর বাহাদুরাবাদ ও তিস্তামুখ ফেরিঘাট চালু রাখার জন্য প্রতি বছর সরকারের সে সময়কার প্রায় ৬ কোটি টাকা ব্যয় হতো। লোকসান না দেওয়ার জন্য ১৯৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সরকারের আওতায় এনে P E R (পাকিস্তান ইস্টার্ন রেলওয়ে) হিসেবে আলাদা রেলওয়ে বোর্ড গঠন করা হয়। তখন থেকেই ধীরে ধীরে রেলওয়ের অবস্থা শোচনীয় হতে থাকল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা করলাম B R (বাংলাদেশ রেলওয়ে)। ১৯৮২ সালে এ বোর্ডের অবলুপ্তি ঘটানো হয় এবং যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আওতায় রেলওয়ে ডিভিশন করা হয়। ১৯৯৫ সালে এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের সঙ্গে এক চুক্তিবলে নয় সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ রেলওয়ে অথরিটি (বি আর এ) গঠন করা হয়। দুর্ভাগ্য, বাংলাদেশ রেলওয়ে হওয়ার পর রেলওয়ের অবস্থা আরও শোচনীয় হতে থাকে। বর্তমানে দেখা যায়, রেলওয়ের উন্নয়নের ক্ষেত্রে কেবল পূর্বাঞ্চলই প্রাধান্য পাচ্ছে। আর রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চল বলতে কিছুই নেই, এখানে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয় না। আপনারা যারা কলকাতা থেকে রাজধানী এক্সপ্রেসে দিল্লি গেছেন, নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন যে, বিহারে পৌঁছানোর আগ পর্যন্ত ট্রেনের গতি অনেক কম থাকে। তারপর দিল্লি থেকে যখন হাওড়ার দিকে আসে, তখন বোঝা যায় ট্রেনের গতি আরও কমে যাচ্ছে। তখন যাত্রীরা তৈরি হন ট্রেন থেকে নামার জন্য।

আমরা রাস্তার জন্য যে অর্থ ব্যয় করি, তা ব্যয় না করে আমরা ট্রেন লাইন উন্নত করতে পারি। ট্রেন লাইনে অনেক মালামাল পরিবহন করতে পারি। কিন্তু তাতে আমরা নজর দিচ্ছি না। ভারতে যোগাযোগব্যবস্থায় লাইফ লাইন হলো ট্রেন। তারা অনেক উন্নতমানের ট্রেন চালাচ্ছে। আমাদের রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রচুর বাজেট বরাদ্দ করা দরকার। আমাদের পাশের দেশের কথাই বলি। ভারতে দুধের খুব অভাব ছিল। কোনো জায়গায় দুধ থাকত, কোনো জায়গায় থাকত না। বড় দেশ। আমূল হওয়ার পর পুরো দেশ দুধে সমৃদ্ধ হলো। এটা নির্ভর করে গোখাদ্যের ওপর, কাঁচা ঘাসের ওপর। দুধ যখন বেশি হয় তখন বেশি দাম পাওয়ার জন্য তারা মিল্ক কনটেইনার করেছে। আমাদের পাবনা থেকে যদি ঢাকা পর্যন্ত আমরা কনটেইনারে দুধ নিয়ে আসি তাহলে সাশ্রয়ী মূল্যে দুধ পাওয়া যাবে। ভারতে ফ্রিজ কনটেইনার আছে। সেগুলো দিয়ে মাছ বরফজাত করে শহরে পাঠিয়ে দেয়। এতে রাস্তায় চাঁদাবাজি হয় না; যার জন্য কৃষক ন্যায্যমূল্য পায় এবং শহরবাসীরাও টাটকা শাক-সবজি থেকে শুরু করে মাছ, দুধ পেয়ে থাকেন। আমাদের ট্রাক-বাসের চাঁদাবাজি তো ঐতিহাসিক হয়ে গেছে। হাজার হাজার লোক বেকার। যেখানে পাঁচটা বাস আছে, সেখানে শতাধিক শ্রমিক নেতা হয়ে বসে আছে। সবাই চাঁদা ভাগ করে নেয়। সুতরাং ট্রেন হলে এ চাঁদাবাজির হাত থেকেও বাঁচা যাবে এবং সময়মতো মালামাল পৌঁছে যাবে।

ভারত এখন নতুন ট্রেন সিস্টেম করছে। চীনের রেল উন্নয়নের কথা বাদই দিলাম। এ প্রসঙ্গে ভারতের রেলমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের সাফল্যের কথা উল্লেখ করা যায়। ভারতের রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার দুই বছরের মাথায় তিনি ভারতীয় রেলকে লাভবান করে তুলতে অভাবনীয় সাফল্য দেখাতে সক্ষম হয়েছিলেন। আর এ সূত্রেই যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড, ফ্রান্সের এইচইসি আর ভারতের আইআইএম আহমদাবাদের মতো ভুবনবিখ্যাত ব্যবস্থাপনা স্কুলে পাঠ্য হতে চলেছে লালুর অধীনে ভারতীয় রেলের অভাবনীয় উত্তরণের কাহিনী। এ বীরগাথা সাফল্যের কারণ জানতে চাইলে ভারতের রেলমন্ত্রী লালু বলেছিলেন, ‘মা বলতেন, বেয়াড়া মোষকে লেজ ধরে জব্দ করা যায় না, শিং ধরতে হয়। আমি ঠিক সেটাই করেছি।’ আমাদের রেলমন্ত্রীকে মোষের শিং ধরতে হবে। তা না হলে আমাদের ট্রেনের অবস্থা ভালো হবে না। বেশ কিছুদিন আগে আমেরিকায় কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে আলাপ করছিলাম। তাদের বলেছিলাম, তোমাদের রেললাইন এত উন্নত নয় কেন? তারা বলল, ফোর্ড কোম্পানি নাকি ইনফ্লুয়েন্স করে তাদের রেলওয়েকে ভালো করতে দেয়নি। যদিও তাদের এত সম্পদ রয়েছে! সড়কপথগুলো তারা ভালো করেছে। আমাদের দেশের এখন টাটা, বিড়লা প্রভৃতি গাড়ি বিক্রেতার ইনফ্লুয়েন্সে যদি আমরা রেলপথ ভালো না করি, তাদের গাড়ি বিক্রির জন্য সড়কপথ তৈরি করি, আর সে রাস্তায় তাদের ২০-২৫ টন ওজনের গাড়ি চলে তাহলে সে রাস্তা বেশিদিন টিকবে না। তাহলে এ রাস্তা করেও লাভ কী? যে রাস্তা রয়েছে সেগুলো মেরামত করাই ভালো। তাই আমি মনে করি ট্রেনের দিকে আমাদের বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন