শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আসমানি ভোট এবার হবে না

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আসমানি ভোট এবার হবে না

ভোটের রাজনীতি বড়ই বিচিত্রময়। ’৮৬ সালে আগেই গুজব ছিল অনেক কিছু। কিন্তু আওয়ামী লীগকে পাস করতে দেওয়া হলো না। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আমার ধারণা ছিল একরকম হলো আরেকরকম। ’৮৬ সালে ভোটের বাক্স নিয়ে অভিযোগ ছিল। কিন্তু ’৯১ সালের ভোট ছিল বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। ভোটের আগেই জয় ঘোষণা করে দেয় আওয়ামী লীগ। আমি জয়নাল আবেদীন ভূইয়ার ভোট করতে গেলাম নাঙ্গলকোটে। আওয়ামী লীগের নৌকার পক্ষে প্রতিদিনই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছি। সমর্থন আমাদের বেশি। তখন যোগাযোগব্যবস্থা এখনকার মতো ছিল না। আওয়ামী লীগের পক্ষে বিশাল বিশাল প্রচারণা প্রতিদিন। আমাদের লোকবলের অভাব নেই। এ সময় একদিন দেখলাম, বিএনপির এমপি প্রার্থী ডা. কামরুজ্জামান নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন রিকশায় চড়ে। সঙ্গে শুধু তার ভাতিজা। অন্য কেউ নেই। জয়নাল আবেদীন ভূইয়া বিশাল জনপ্রিয় মানুষ। তার সামনে কামরুজ্জামান কোনো প্রার্থীই নন আমাদের হিসাবে। আমি এগিয়ে গিয়ে তার সঙ্গে হাত মেলালাম। তিনি বিনয়ী মানুষ। মুসলিম লীগ পরিবারের সন্তান। জাতীয় পার্টি করতেন। এরপর এলেন বিএনপিতে। ২০০৬ সালের শেষ মাসে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখন আমেরিকা-প্রবাসী। আমার সঙ্গের লোকজন বলল, ভাই এই লোকটা খামাকা প্রচারণা করছে। জয়নাল ভাইয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না। আমাদের এত মানুষ। এমপি সাহেব (জয়নাল ভাই) যেখানে যায় জোয়ার নেমে আসে। জয়নাল ভাইয়ের ঢেউ দেখে ঢাকায় ফিরে আসি। আজকের কাগজের যাত্রা হয় তখন। আমি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর বিট করতাম। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খানের তাগাদা ছিল ভোটের সময় যেন ঢাকা না ছাড়ি। ব্যস্ত হয়ে গেলাম কাজ নিয়ে। সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আওয়ামী লীগের জোয়ার দেখি। নিউজ করি। এর মাঝে একদিন আওয়ামী লীগ অফিস থেকে সন্ধ্যায় গেলাম বায়তুল মোকাররম। এই এলাকার বেশির ভাগ হকারের বাড়ি আমাদের অঞ্চলে। জয়নাল ভাই দায়িত্ব দিয়েছেন, ওদেরকে আগে গ্রামে যেন পাঠাই। তাই কথা বলতে গেলাম। খুব বেশি লোকজন পাইনি। এর মাঝে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চলমান মানুষের আলাপ শুনছি। কেউ কেউ বলছেন, আমরা নেত্রীকে ভোট দেব না। মান্নানকে দেব। মেজর (অব.) মান্নান এই আসনে ধানের শীষের প্রার্থী। ভাবলাম এ লোকগুলো বলে কী! মাথা নষ্ট। এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে অফিসে ফিরে আসি। শতভাগ সহকর্মী আমাকে দেখে একসঙ্গে চিৎকার করে উঠলেন, এসেছে আওয়ামী লীগ। তখন মিডিয়ায় এত আওয়ামী লীগ ছিল না। আমরা অল্প কিছু মানুষ আওয়ামী লীগ বিট করি। আমাদের গাইডার মৃণালকান্তি এখন এমপি। আমি জোরে বললাম, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসছে। আজকের কাগজ অফিসে তখন ডান-বামের আনাগোনা বেশি। আমার সঙ্গে একাত্মতা একমাত্র কাদির কল্লোলের। সবার টোনে একটু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। এখন অবশ্য সবাই আওয়ামী লীগ। আমি হাসলাম। বললাম, কয়দিন পর দেখবে। একবারও ভাবনায় আসেনি মাঠ আর আওয়ামী লীগ অফিস ও ধানমন্ডি ৩২-এর চেহারা এক নয়। আমির হোসেন আমু ভাইয়ের বাসায় নিয়মিত সকালে যেতাম। দেখতাম মানুষের ঢল। সবার আলোচনা আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় নেবেন। অন্য কাকে আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় দেবেন সেই আলোচনা। অনেকে আমার কাছেও এ বিষয়ে প্রশ্ন করতেন।

বিএনপির ভাবনায়ও ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন ছিল না। আওয়ামী লীগের চালচলনে ছিল বিজয়ভাব। কিন্তু সেই ভোটের রাতের অবস্থা সবার জানা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। নাঙ্গলকোটে আমরা হেরেছিলাম আড়াই হাজারের মতো ভোটে। ভোট নিয়ে অহমিকা করার কিছু নেই। ভোটের রাজনীতিতে আজকের রাজা কাল ধরাশায়ী। কে কোথায় কীভাবে ধরা খাবেন কেউ জানেন না। এ কারণে মনোনয়ন এখানে বেছে দেওয়া জরুরি। প্রার্থী বাছাইয়ে অহমিকা করলেই সর্বনাশ হয়। অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামাল দিতে দিতে সময় বয়ে যায়। সেদিন এক বন্ধু বললেন, এবারকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে তেলতেলে ভাব দেখছি। এই তেলতেলে ভাব স্বাভাবিক নয়। ভোটের জন্য ক্ষতিকর। ভোটে বাস্তবতায় থাকতে হয়। ইতিহাস বলে, বাস্তবতা না থাকলেই অঘটন! ’৯১ সালের অহমিকা ’৯৬ সালে ত্যাগ করেছিল আওয়ামী লীগ। মানুষের হৃদয় জয় করার কারণেই ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল ’৯৬ সালে। আর ২০০১ সালের পর বিএনপি-জামায়াতের সারা দেশে তা-বলীলা আর তাদের অনেক নিষ্ঠুরতার জবাবেই প্রথমে ওয়ান-ইলেভেন হয়। পরে মানুষের বিশাল সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট ক্ষমতায় আসে। সেই বিজয় ছিল বঙ্গবন্ধুর ’৭০ সালের মতোই বিশাল অর্জন। বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সোনালি স্বপ্নে জাগিয়ে রাখার নতুন বলিষ্ঠতা। সেই বলিষ্ঠতার সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা ২০১৪ সাল। বিএনপি সেদিন ভোটে আসেনি। এলে কী হতো তা নতুন করে আলোচনার কিছু নেই। আমাদের দেশে ভোট নিয়ে নানা মেরুকরণ সব সময় ছিল। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম চিন্তায় ভোট হয় না। ভোটের জন্য প্রার্থীর মাঠে অবস্থান থাকতে হয়। ভোটের বাজার নিয়ে বাস্তবতায় থাকতে হয়। নির্ধারিত একটি আসন থাকতে হয়। সেই আসনকে বারো মাস পরিচর্যা করতে হয়। কর্মদক্ষতায় মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে হয়। ঢাকায় বসে শুধু গল্প করলে কাজ হয় না। তবু এখন অনেক গল্পবাজই জোট-মহাজোট, ফ্রন্টের ব্যানারে এমপি হতে চায়। অনেকের এলাকায় ৫ শতাংশ দূরে থাক কেন্দ্রে যাওয়ার মতোও ভোট নেই। বুঝতে হবে ২০১৪ সালের মতো ভোট এবার হবে না। এবারকার ভোট হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতামূলক। হোমওয়ার্ক না থাকলে হোঁচট খেতে হবে। এবার সাধারণ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাবে। অনেক হেভিওয়েটকে খুঁজে পেতে অণুবীক্ষণ যন্ত্র লাগবে। ভোটের ইতিহাস তাই বলে। ঢাকায় যারা হেভি ওয়েট নিয়ে চলেন এমন অনেককে গ্রামে কেউ চেনে না। মানুষের দুই পয়সার উপকারে লাগবেন না অথচ আপনাকে ভোট দিয়ে বাক্স ভরে ফেলবেÑ এ চিন্তা ভুল। বাতাসে ভোট হয় না। শূন্যকে শত করা যায় না। আবার ১৩-কে ৩৩ করা যায়, ৮০ করা যায় না।

প্রার্থী ও ভোট নিয়ে একটা পুরনো গল্প মনে পড়ছে। অনেক বছর আগে আমার এলাকায় এক লোক এমপি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। স্বতন্ত্র এই প্রার্থী আমাদের অঞ্চলে এলেন ভোট চাইতে। আমার গ্রাম থেকে দুই গ্রাম পরই নোয়াখালীর সীমানা শুরু। সেই লোক কিছুই জানেন না। ভদ্রলোক গ্রামের পর গ্রামে ছুটছেন। এলেন আমাদের গ্রামে। এরপর গেলেন পাশের গ্রামে। সেই গ্রামেও ভালো সাড়া পেলেন। অতি উৎসাহ নিয়ে গেলেন পরের গ্রামে, গ্রামটির নাম বিরাইমপুর। গ্রামবাসী দেখে প্রতিদিনই নতুন নতুন প্রার্থী আসে। তারাও এই নতুন প্রার্থী নিয়ে আলাপ-আলোচনায় বসলেন। পান, তামাক এলো। আলাপে আলাপে গ্রামবাসী আবিষ্কার করল এই প্রার্থী তাদের অঞ্চলের নন। শুধু এলাকা নয়, জেলারও নন। এবার এমন প্রার্থী গ্রামে পাঠালে খেসারত দিতে হবে। মানুষের ঠেকা নেই ভোট দেওয়ার। কোনো দলেই উড়ে এসে জুড়ে বসানোর বছর এবার নয়। সাবধান না থাকলেই সর্বনাশ! কারণ ভোটের ইতিহাস সবসময় হেসে-খেলে হয় না। ২০১৪ সালের একতরফা ভোটেও অনেক এলাকায় নৌকা হেরেছিল। সেসব মনে রাখতে হবে। শুধু উন্নয়নে ভোট আসে না। এলে ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসত। জয়নাল ভাইয়ের মতো প্রার্থী হারতেন না। ’৯০ সালে এরশাদের পতন হতো না। ইতিহাস মনে করেই সামনে যেতে হবে। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা এখন আকাশছোঁয়া ইমেজে রয়েছেন। এ ইমেজ নিয়ে তিনি ৩০০ আসনে দাঁড়ালে ভালো করবেন। কিন্তু জনবিচ্ছিন্ন বিতর্কিতরা কি পারবেন? কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু ফোন করলেন। বললেন, প্রতিহিংসার রাজনীতি আর ভালো লাগে না। মিঠু জানালেন, তার সময়ে লাকসাম ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন সরোয়ার মজুমদার। পরে সরোয়ার আওয়ামী লীগ থেকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হন। এখন উপজেলা যুবলীগ নেতা। সেই সরোয়ারকে আটক করা হলো শিবিরের প্রচার সম্পাদক সাজিয়ে। গায়েবি হামলার খেসারতের কারণ স্থানীয় এমপির সঙ্গে বিরোধ বলে জানালেন মিঠু। এ রাজনীতি যদি অঞ্চলভিত্তিক চলতে থাকে তাহলে আওয়ামী লীগের এমপিরা কীভাবে ভোট করবেন? তাদের কি কর্মীর দরকার নেই? এমপিদের এমন আচরণের প্রভাব কি দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পড়বে না? এমপি সাহেবদের বলছি, আসমানি ভোট এবার হবে না। বাস্তবতায় থাকুন। রাজনৈতিক কর্মীরা একটু ভালো আচরণ চায় নেতাদের কাছে। আর নেতারা গ্রহণযোগ্য মানুষদের সঙ্গে রাখতে চান না। তারা চান চাটুকার গোষ্ঠীকে পাশে রাখতে। অথচ মোগল সাম্রা জ্যেও ভালো মানুষের কদর ছিল। সম্রাট আকবরের সভাসদে ছিলেন তানসেন, বীরবল, আবুল ফজলের মতো ব্যক্তিত্ব। তারাও আকবরের ভুলত্রুটি ধরতেন বিভিন্ন কৌশলে। তাই সরকারের ভুলের অংশ তুলে ধরতে হবে। খারাপকে বলতে হবে খারাপ। ভালোকে ভালো।

শুধু গুণকীর্তনে একটি সরকারের ইতিবাচক ধারা থাকে না। সমালোচনা হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এ সৌন্দর্যকে আড়াল করা ঠিক নয়। গণতান্ত্রিক সৌন্দর্যে নির্বাচনের পরিবেশ ধরে রাখতে হবে। সহনশীলতার বিকল্প নেই। রাজনৈতিক নেতারাই রাজনীতি করবেন। কিন্তু তারা ঈশ্বর নন। তারা ভুল করতে পারেন না এ ধারণা ঠিক নয়। ভুল তো মানুষেরই হবে। এই ভুলকে স্বীকার করে সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা সুন্দর একটা আগামী চাই। নরসিংদীর মতো অভ্যন্তরীণ সংঘাতে লাশ দেখতে চাই না। প্রতিহিংসার পরিণাম ভালো হয় না। একটা প্রতিহিংসা আরেকটা টেনে আনে। আর এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে যায় দীর্ঘমেয়াদে। অন্যায় ও অসংগতির বাইরে যেতে হবে। চাটুকাররা কারও বন্ধু নয়। সত্য কথা বলা মানুষগুলোই খারাপ সময়ে পাশে থাকে। তারা থাকে নিজের গরজে, অস্তিত্ব ও শিকড় টিকিয়ে রাখার জন্য। তাদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করলে সমস্যা কী?

 

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা