শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আসমানি ভোট এবার হবে না

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আসমানি ভোট এবার হবে না

ভোটের রাজনীতি বড়ই বিচিত্রময়। ’৮৬ সালে আগেই গুজব ছিল অনেক কিছু। কিন্তু আওয়ামী লীগকে পাস করতে দেওয়া হলো না। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আমার ধারণা ছিল একরকম হলো আরেকরকম। ’৮৬ সালে ভোটের বাক্স নিয়ে অভিযোগ ছিল। কিন্তু ’৯১ সালের ভোট ছিল বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। ভোটের আগেই জয় ঘোষণা করে দেয় আওয়ামী লীগ। আমি জয়নাল আবেদীন ভূইয়ার ভোট করতে গেলাম নাঙ্গলকোটে। আওয়ামী লীগের নৌকার পক্ষে প্রতিদিনই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছি। সমর্থন আমাদের বেশি। তখন যোগাযোগব্যবস্থা এখনকার মতো ছিল না। আওয়ামী লীগের পক্ষে বিশাল বিশাল প্রচারণা প্রতিদিন। আমাদের লোকবলের অভাব নেই। এ সময় একদিন দেখলাম, বিএনপির এমপি প্রার্থী ডা. কামরুজ্জামান নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন রিকশায় চড়ে। সঙ্গে শুধু তার ভাতিজা। অন্য কেউ নেই। জয়নাল আবেদীন ভূইয়া বিশাল জনপ্রিয় মানুষ। তার সামনে কামরুজ্জামান কোনো প্রার্থীই নন আমাদের হিসাবে। আমি এগিয়ে গিয়ে তার সঙ্গে হাত মেলালাম। তিনি বিনয়ী মানুষ। মুসলিম লীগ পরিবারের সন্তান। জাতীয় পার্টি করতেন। এরপর এলেন বিএনপিতে। ২০০৬ সালের শেষ মাসে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখন আমেরিকা-প্রবাসী। আমার সঙ্গের লোকজন বলল, ভাই এই লোকটা খামাকা প্রচারণা করছে। জয়নাল ভাইয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না। আমাদের এত মানুষ। এমপি সাহেব (জয়নাল ভাই) যেখানে যায় জোয়ার নেমে আসে। জয়নাল ভাইয়ের ঢেউ দেখে ঢাকায় ফিরে আসি। আজকের কাগজের যাত্রা হয় তখন। আমি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর বিট করতাম। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খানের তাগাদা ছিল ভোটের সময় যেন ঢাকা না ছাড়ি। ব্যস্ত হয়ে গেলাম কাজ নিয়ে। সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আওয়ামী লীগের জোয়ার দেখি। নিউজ করি। এর মাঝে একদিন আওয়ামী লীগ অফিস থেকে সন্ধ্যায় গেলাম বায়তুল মোকাররম। এই এলাকার বেশির ভাগ হকারের বাড়ি আমাদের অঞ্চলে। জয়নাল ভাই দায়িত্ব দিয়েছেন, ওদেরকে আগে গ্রামে যেন পাঠাই। তাই কথা বলতে গেলাম। খুব বেশি লোকজন পাইনি। এর মাঝে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চলমান মানুষের আলাপ শুনছি। কেউ কেউ বলছেন, আমরা নেত্রীকে ভোট দেব না। মান্নানকে দেব। মেজর (অব.) মান্নান এই আসনে ধানের শীষের প্রার্থী। ভাবলাম এ লোকগুলো বলে কী! মাথা নষ্ট। এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে অফিসে ফিরে আসি। শতভাগ সহকর্মী আমাকে দেখে একসঙ্গে চিৎকার করে উঠলেন, এসেছে আওয়ামী লীগ। তখন মিডিয়ায় এত আওয়ামী লীগ ছিল না। আমরা অল্প কিছু মানুষ আওয়ামী লীগ বিট করি। আমাদের গাইডার মৃণালকান্তি এখন এমপি। আমি জোরে বললাম, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসছে। আজকের কাগজ অফিসে তখন ডান-বামের আনাগোনা বেশি। আমার সঙ্গে একাত্মতা একমাত্র কাদির কল্লোলের। সবার টোনে একটু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। এখন অবশ্য সবাই আওয়ামী লীগ। আমি হাসলাম। বললাম, কয়দিন পর দেখবে। একবারও ভাবনায় আসেনি মাঠ আর আওয়ামী লীগ অফিস ও ধানমন্ডি ৩২-এর চেহারা এক নয়। আমির হোসেন আমু ভাইয়ের বাসায় নিয়মিত সকালে যেতাম। দেখতাম মানুষের ঢল। সবার আলোচনা আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় নেবেন। অন্য কাকে আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় দেবেন সেই আলোচনা। অনেকে আমার কাছেও এ বিষয়ে প্রশ্ন করতেন।

বিএনপির ভাবনায়ও ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন ছিল না। আওয়ামী লীগের চালচলনে ছিল বিজয়ভাব। কিন্তু সেই ভোটের রাতের অবস্থা সবার জানা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। নাঙ্গলকোটে আমরা হেরেছিলাম আড়াই হাজারের মতো ভোটে। ভোট নিয়ে অহমিকা করার কিছু নেই। ভোটের রাজনীতিতে আজকের রাজা কাল ধরাশায়ী। কে কোথায় কীভাবে ধরা খাবেন কেউ জানেন না। এ কারণে মনোনয়ন এখানে বেছে দেওয়া জরুরি। প্রার্থী বাছাইয়ে অহমিকা করলেই সর্বনাশ হয়। অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামাল দিতে দিতে সময় বয়ে যায়। সেদিন এক বন্ধু বললেন, এবারকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে তেলতেলে ভাব দেখছি। এই তেলতেলে ভাব স্বাভাবিক নয়। ভোটের জন্য ক্ষতিকর। ভোটে বাস্তবতায় থাকতে হয়। ইতিহাস বলে, বাস্তবতা না থাকলেই অঘটন! ’৯১ সালের অহমিকা ’৯৬ সালে ত্যাগ করেছিল আওয়ামী লীগ। মানুষের হৃদয় জয় করার কারণেই ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল ’৯৬ সালে। আর ২০০১ সালের পর বিএনপি-জামায়াতের সারা দেশে তা-বলীলা আর তাদের অনেক নিষ্ঠুরতার জবাবেই প্রথমে ওয়ান-ইলেভেন হয়। পরে মানুষের বিশাল সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট ক্ষমতায় আসে। সেই বিজয় ছিল বঙ্গবন্ধুর ’৭০ সালের মতোই বিশাল অর্জন। বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সোনালি স্বপ্নে জাগিয়ে রাখার নতুন বলিষ্ঠতা। সেই বলিষ্ঠতার সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা ২০১৪ সাল। বিএনপি সেদিন ভোটে আসেনি। এলে কী হতো তা নতুন করে আলোচনার কিছু নেই। আমাদের দেশে ভোট নিয়ে নানা মেরুকরণ সব সময় ছিল। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম চিন্তায় ভোট হয় না। ভোটের জন্য প্রার্থীর মাঠে অবস্থান থাকতে হয়। ভোটের বাজার নিয়ে বাস্তবতায় থাকতে হয়। নির্ধারিত একটি আসন থাকতে হয়। সেই আসনকে বারো মাস পরিচর্যা করতে হয়। কর্মদক্ষতায় মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে হয়। ঢাকায় বসে শুধু গল্প করলে কাজ হয় না। তবু এখন অনেক গল্পবাজই জোট-মহাজোট, ফ্রন্টের ব্যানারে এমপি হতে চায়। অনেকের এলাকায় ৫ শতাংশ দূরে থাক কেন্দ্রে যাওয়ার মতোও ভোট নেই। বুঝতে হবে ২০১৪ সালের মতো ভোট এবার হবে না। এবারকার ভোট হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতামূলক। হোমওয়ার্ক না থাকলে হোঁচট খেতে হবে। এবার সাধারণ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাবে। অনেক হেভিওয়েটকে খুঁজে পেতে অণুবীক্ষণ যন্ত্র লাগবে। ভোটের ইতিহাস তাই বলে। ঢাকায় যারা হেভি ওয়েট নিয়ে চলেন এমন অনেককে গ্রামে কেউ চেনে না। মানুষের দুই পয়সার উপকারে লাগবেন না অথচ আপনাকে ভোট দিয়ে বাক্স ভরে ফেলবেÑ এ চিন্তা ভুল। বাতাসে ভোট হয় না। শূন্যকে শত করা যায় না। আবার ১৩-কে ৩৩ করা যায়, ৮০ করা যায় না।

প্রার্থী ও ভোট নিয়ে একটা পুরনো গল্প মনে পড়ছে। অনেক বছর আগে আমার এলাকায় এক লোক এমপি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। স্বতন্ত্র এই প্রার্থী আমাদের অঞ্চলে এলেন ভোট চাইতে। আমার গ্রাম থেকে দুই গ্রাম পরই নোয়াখালীর সীমানা শুরু। সেই লোক কিছুই জানেন না। ভদ্রলোক গ্রামের পর গ্রামে ছুটছেন। এলেন আমাদের গ্রামে। এরপর গেলেন পাশের গ্রামে। সেই গ্রামেও ভালো সাড়া পেলেন। অতি উৎসাহ নিয়ে গেলেন পরের গ্রামে, গ্রামটির নাম বিরাইমপুর। গ্রামবাসী দেখে প্রতিদিনই নতুন নতুন প্রার্থী আসে। তারাও এই নতুন প্রার্থী নিয়ে আলাপ-আলোচনায় বসলেন। পান, তামাক এলো। আলাপে আলাপে গ্রামবাসী আবিষ্কার করল এই প্রার্থী তাদের অঞ্চলের নন। শুধু এলাকা নয়, জেলারও নন। এবার এমন প্রার্থী গ্রামে পাঠালে খেসারত দিতে হবে। মানুষের ঠেকা নেই ভোট দেওয়ার। কোনো দলেই উড়ে এসে জুড়ে বসানোর বছর এবার নয়। সাবধান না থাকলেই সর্বনাশ! কারণ ভোটের ইতিহাস সবসময় হেসে-খেলে হয় না। ২০১৪ সালের একতরফা ভোটেও অনেক এলাকায় নৌকা হেরেছিল। সেসব মনে রাখতে হবে। শুধু উন্নয়নে ভোট আসে না। এলে ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসত। জয়নাল ভাইয়ের মতো প্রার্থী হারতেন না। ’৯০ সালে এরশাদের পতন হতো না। ইতিহাস মনে করেই সামনে যেতে হবে। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা এখন আকাশছোঁয়া ইমেজে রয়েছেন। এ ইমেজ নিয়ে তিনি ৩০০ আসনে দাঁড়ালে ভালো করবেন। কিন্তু জনবিচ্ছিন্ন বিতর্কিতরা কি পারবেন? কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু ফোন করলেন। বললেন, প্রতিহিংসার রাজনীতি আর ভালো লাগে না। মিঠু জানালেন, তার সময়ে লাকসাম ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন সরোয়ার মজুমদার। পরে সরোয়ার আওয়ামী লীগ থেকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হন। এখন উপজেলা যুবলীগ নেতা। সেই সরোয়ারকে আটক করা হলো শিবিরের প্রচার সম্পাদক সাজিয়ে। গায়েবি হামলার খেসারতের কারণ স্থানীয় এমপির সঙ্গে বিরোধ বলে জানালেন মিঠু। এ রাজনীতি যদি অঞ্চলভিত্তিক চলতে থাকে তাহলে আওয়ামী লীগের এমপিরা কীভাবে ভোট করবেন? তাদের কি কর্মীর দরকার নেই? এমপিদের এমন আচরণের প্রভাব কি দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পড়বে না? এমপি সাহেবদের বলছি, আসমানি ভোট এবার হবে না। বাস্তবতায় থাকুন। রাজনৈতিক কর্মীরা একটু ভালো আচরণ চায় নেতাদের কাছে। আর নেতারা গ্রহণযোগ্য মানুষদের সঙ্গে রাখতে চান না। তারা চান চাটুকার গোষ্ঠীকে পাশে রাখতে। অথচ মোগল সাম্রা জ্যেও ভালো মানুষের কদর ছিল। সম্রাট আকবরের সভাসদে ছিলেন তানসেন, বীরবল, আবুল ফজলের মতো ব্যক্তিত্ব। তারাও আকবরের ভুলত্রুটি ধরতেন বিভিন্ন কৌশলে। তাই সরকারের ভুলের অংশ তুলে ধরতে হবে। খারাপকে বলতে হবে খারাপ। ভালোকে ভালো।

শুধু গুণকীর্তনে একটি সরকারের ইতিবাচক ধারা থাকে না। সমালোচনা হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এ সৌন্দর্যকে আড়াল করা ঠিক নয়। গণতান্ত্রিক সৌন্দর্যে নির্বাচনের পরিবেশ ধরে রাখতে হবে। সহনশীলতার বিকল্প নেই। রাজনৈতিক নেতারাই রাজনীতি করবেন। কিন্তু তারা ঈশ্বর নন। তারা ভুল করতে পারেন না এ ধারণা ঠিক নয়। ভুল তো মানুষেরই হবে। এই ভুলকে স্বীকার করে সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা সুন্দর একটা আগামী চাই। নরসিংদীর মতো অভ্যন্তরীণ সংঘাতে লাশ দেখতে চাই না। প্রতিহিংসার পরিণাম ভালো হয় না। একটা প্রতিহিংসা আরেকটা টেনে আনে। আর এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে যায় দীর্ঘমেয়াদে। অন্যায় ও অসংগতির বাইরে যেতে হবে। চাটুকাররা কারও বন্ধু নয়। সত্য কথা বলা মানুষগুলোই খারাপ সময়ে পাশে থাকে। তারা থাকে নিজের গরজে, অস্তিত্ব ও শিকড় টিকিয়ে রাখার জন্য। তাদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করলে সমস্যা কী?

 

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা
মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

রকমারি