শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আসমানি ভোট এবার হবে না

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আসমানি ভোট এবার হবে না

ভোটের রাজনীতি বড়ই বিচিত্রময়। ’৮৬ সালে আগেই গুজব ছিল অনেক কিছু। কিন্তু আওয়ামী লীগকে পাস করতে দেওয়া হলো না। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আমার ধারণা ছিল একরকম হলো আরেকরকম। ’৮৬ সালে ভোটের বাক্স নিয়ে অভিযোগ ছিল। কিন্তু ’৯১ সালের ভোট ছিল বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। ভোটের আগেই জয় ঘোষণা করে দেয় আওয়ামী লীগ। আমি জয়নাল আবেদীন ভূইয়ার ভোট করতে গেলাম নাঙ্গলকোটে। আওয়ামী লীগের নৌকার পক্ষে প্রতিদিনই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছি। সমর্থন আমাদের বেশি। তখন যোগাযোগব্যবস্থা এখনকার মতো ছিল না। আওয়ামী লীগের পক্ষে বিশাল বিশাল প্রচারণা প্রতিদিন। আমাদের লোকবলের অভাব নেই। এ সময় একদিন দেখলাম, বিএনপির এমপি প্রার্থী ডা. কামরুজ্জামান নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন রিকশায় চড়ে। সঙ্গে শুধু তার ভাতিজা। অন্য কেউ নেই। জয়নাল আবেদীন ভূইয়া বিশাল জনপ্রিয় মানুষ। তার সামনে কামরুজ্জামান কোনো প্রার্থীই নন আমাদের হিসাবে। আমি এগিয়ে গিয়ে তার সঙ্গে হাত মেলালাম। তিনি বিনয়ী মানুষ। মুসলিম লীগ পরিবারের সন্তান। জাতীয় পার্টি করতেন। এরপর এলেন বিএনপিতে। ২০০৬ সালের শেষ মাসে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখন আমেরিকা-প্রবাসী। আমার সঙ্গের লোকজন বলল, ভাই এই লোকটা খামাকা প্রচারণা করছে। জয়নাল ভাইয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না। আমাদের এত মানুষ। এমপি সাহেব (জয়নাল ভাই) যেখানে যায় জোয়ার নেমে আসে। জয়নাল ভাইয়ের ঢেউ দেখে ঢাকায় ফিরে আসি। আজকের কাগজের যাত্রা হয় তখন। আমি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর বিট করতাম। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খানের তাগাদা ছিল ভোটের সময় যেন ঢাকা না ছাড়ি। ব্যস্ত হয়ে গেলাম কাজ নিয়ে। সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আওয়ামী লীগের জোয়ার দেখি। নিউজ করি। এর মাঝে একদিন আওয়ামী লীগ অফিস থেকে সন্ধ্যায় গেলাম বায়তুল মোকাররম। এই এলাকার বেশির ভাগ হকারের বাড়ি আমাদের অঞ্চলে। জয়নাল ভাই দায়িত্ব দিয়েছেন, ওদেরকে আগে গ্রামে যেন পাঠাই। তাই কথা বলতে গেলাম। খুব বেশি লোকজন পাইনি। এর মাঝে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চলমান মানুষের আলাপ শুনছি। কেউ কেউ বলছেন, আমরা নেত্রীকে ভোট দেব না। মান্নানকে দেব। মেজর (অব.) মান্নান এই আসনে ধানের শীষের প্রার্থী। ভাবলাম এ লোকগুলো বলে কী! মাথা নষ্ট। এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে অফিসে ফিরে আসি। শতভাগ সহকর্মী আমাকে দেখে একসঙ্গে চিৎকার করে উঠলেন, এসেছে আওয়ামী লীগ। তখন মিডিয়ায় এত আওয়ামী লীগ ছিল না। আমরা অল্প কিছু মানুষ আওয়ামী লীগ বিট করি। আমাদের গাইডার মৃণালকান্তি এখন এমপি। আমি জোরে বললাম, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসছে। আজকের কাগজ অফিসে তখন ডান-বামের আনাগোনা বেশি। আমার সঙ্গে একাত্মতা একমাত্র কাদির কল্লোলের। সবার টোনে একটু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। এখন অবশ্য সবাই আওয়ামী লীগ। আমি হাসলাম। বললাম, কয়দিন পর দেখবে। একবারও ভাবনায় আসেনি মাঠ আর আওয়ামী লীগ অফিস ও ধানমন্ডি ৩২-এর চেহারা এক নয়। আমির হোসেন আমু ভাইয়ের বাসায় নিয়মিত সকালে যেতাম। দেখতাম মানুষের ঢল। সবার আলোচনা আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় নেবেন। অন্য কাকে আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় দেবেন সেই আলোচনা। অনেকে আমার কাছেও এ বিষয়ে প্রশ্ন করতেন।

বিএনপির ভাবনায়ও ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন ছিল না। আওয়ামী লীগের চালচলনে ছিল বিজয়ভাব। কিন্তু সেই ভোটের রাতের অবস্থা সবার জানা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। নাঙ্গলকোটে আমরা হেরেছিলাম আড়াই হাজারের মতো ভোটে। ভোট নিয়ে অহমিকা করার কিছু নেই। ভোটের রাজনীতিতে আজকের রাজা কাল ধরাশায়ী। কে কোথায় কীভাবে ধরা খাবেন কেউ জানেন না। এ কারণে মনোনয়ন এখানে বেছে দেওয়া জরুরি। প্রার্থী বাছাইয়ে অহমিকা করলেই সর্বনাশ হয়। অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামাল দিতে দিতে সময় বয়ে যায়। সেদিন এক বন্ধু বললেন, এবারকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে তেলতেলে ভাব দেখছি। এই তেলতেলে ভাব স্বাভাবিক নয়। ভোটের জন্য ক্ষতিকর। ভোটে বাস্তবতায় থাকতে হয়। ইতিহাস বলে, বাস্তবতা না থাকলেই অঘটন! ’৯১ সালের অহমিকা ’৯৬ সালে ত্যাগ করেছিল আওয়ামী লীগ। মানুষের হৃদয় জয় করার কারণেই ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল ’৯৬ সালে। আর ২০০১ সালের পর বিএনপি-জামায়াতের সারা দেশে তা-বলীলা আর তাদের অনেক নিষ্ঠুরতার জবাবেই প্রথমে ওয়ান-ইলেভেন হয়। পরে মানুষের বিশাল সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট ক্ষমতায় আসে। সেই বিজয় ছিল বঙ্গবন্ধুর ’৭০ সালের মতোই বিশাল অর্জন। বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সোনালি স্বপ্নে জাগিয়ে রাখার নতুন বলিষ্ঠতা। সেই বলিষ্ঠতার সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা ২০১৪ সাল। বিএনপি সেদিন ভোটে আসেনি। এলে কী হতো তা নতুন করে আলোচনার কিছু নেই। আমাদের দেশে ভোট নিয়ে নানা মেরুকরণ সব সময় ছিল। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম চিন্তায় ভোট হয় না। ভোটের জন্য প্রার্থীর মাঠে অবস্থান থাকতে হয়। ভোটের বাজার নিয়ে বাস্তবতায় থাকতে হয়। নির্ধারিত একটি আসন থাকতে হয়। সেই আসনকে বারো মাস পরিচর্যা করতে হয়। কর্মদক্ষতায় মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে হয়। ঢাকায় বসে শুধু গল্প করলে কাজ হয় না। তবু এখন অনেক গল্পবাজই জোট-মহাজোট, ফ্রন্টের ব্যানারে এমপি হতে চায়। অনেকের এলাকায় ৫ শতাংশ দূরে থাক কেন্দ্রে যাওয়ার মতোও ভোট নেই। বুঝতে হবে ২০১৪ সালের মতো ভোট এবার হবে না। এবারকার ভোট হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতামূলক। হোমওয়ার্ক না থাকলে হোঁচট খেতে হবে। এবার সাধারণ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাবে। অনেক হেভিওয়েটকে খুঁজে পেতে অণুবীক্ষণ যন্ত্র লাগবে। ভোটের ইতিহাস তাই বলে। ঢাকায় যারা হেভি ওয়েট নিয়ে চলেন এমন অনেককে গ্রামে কেউ চেনে না। মানুষের দুই পয়সার উপকারে লাগবেন না অথচ আপনাকে ভোট দিয়ে বাক্স ভরে ফেলবেÑ এ চিন্তা ভুল। বাতাসে ভোট হয় না। শূন্যকে শত করা যায় না। আবার ১৩-কে ৩৩ করা যায়, ৮০ করা যায় না।

প্রার্থী ও ভোট নিয়ে একটা পুরনো গল্প মনে পড়ছে। অনেক বছর আগে আমার এলাকায় এক লোক এমপি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। স্বতন্ত্র এই প্রার্থী আমাদের অঞ্চলে এলেন ভোট চাইতে। আমার গ্রাম থেকে দুই গ্রাম পরই নোয়াখালীর সীমানা শুরু। সেই লোক কিছুই জানেন না। ভদ্রলোক গ্রামের পর গ্রামে ছুটছেন। এলেন আমাদের গ্রামে। এরপর গেলেন পাশের গ্রামে। সেই গ্রামেও ভালো সাড়া পেলেন। অতি উৎসাহ নিয়ে গেলেন পরের গ্রামে, গ্রামটির নাম বিরাইমপুর। গ্রামবাসী দেখে প্রতিদিনই নতুন নতুন প্রার্থী আসে। তারাও এই নতুন প্রার্থী নিয়ে আলাপ-আলোচনায় বসলেন। পান, তামাক এলো। আলাপে আলাপে গ্রামবাসী আবিষ্কার করল এই প্রার্থী তাদের অঞ্চলের নন। শুধু এলাকা নয়, জেলারও নন। এবার এমন প্রার্থী গ্রামে পাঠালে খেসারত দিতে হবে। মানুষের ঠেকা নেই ভোট দেওয়ার। কোনো দলেই উড়ে এসে জুড়ে বসানোর বছর এবার নয়। সাবধান না থাকলেই সর্বনাশ! কারণ ভোটের ইতিহাস সবসময় হেসে-খেলে হয় না। ২০১৪ সালের একতরফা ভোটেও অনেক এলাকায় নৌকা হেরেছিল। সেসব মনে রাখতে হবে। শুধু উন্নয়নে ভোট আসে না। এলে ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসত। জয়নাল ভাইয়ের মতো প্রার্থী হারতেন না। ’৯০ সালে এরশাদের পতন হতো না। ইতিহাস মনে করেই সামনে যেতে হবে। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা এখন আকাশছোঁয়া ইমেজে রয়েছেন। এ ইমেজ নিয়ে তিনি ৩০০ আসনে দাঁড়ালে ভালো করবেন। কিন্তু জনবিচ্ছিন্ন বিতর্কিতরা কি পারবেন? কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু ফোন করলেন। বললেন, প্রতিহিংসার রাজনীতি আর ভালো লাগে না। মিঠু জানালেন, তার সময়ে লাকসাম ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন সরোয়ার মজুমদার। পরে সরোয়ার আওয়ামী লীগ থেকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হন। এখন উপজেলা যুবলীগ নেতা। সেই সরোয়ারকে আটক করা হলো শিবিরের প্রচার সম্পাদক সাজিয়ে। গায়েবি হামলার খেসারতের কারণ স্থানীয় এমপির সঙ্গে বিরোধ বলে জানালেন মিঠু। এ রাজনীতি যদি অঞ্চলভিত্তিক চলতে থাকে তাহলে আওয়ামী লীগের এমপিরা কীভাবে ভোট করবেন? তাদের কি কর্মীর দরকার নেই? এমপিদের এমন আচরণের প্রভাব কি দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পড়বে না? এমপি সাহেবদের বলছি, আসমানি ভোট এবার হবে না। বাস্তবতায় থাকুন। রাজনৈতিক কর্মীরা একটু ভালো আচরণ চায় নেতাদের কাছে। আর নেতারা গ্রহণযোগ্য মানুষদের সঙ্গে রাখতে চান না। তারা চান চাটুকার গোষ্ঠীকে পাশে রাখতে। অথচ মোগল সাম্রা জ্যেও ভালো মানুষের কদর ছিল। সম্রাট আকবরের সভাসদে ছিলেন তানসেন, বীরবল, আবুল ফজলের মতো ব্যক্তিত্ব। তারাও আকবরের ভুলত্রুটি ধরতেন বিভিন্ন কৌশলে। তাই সরকারের ভুলের অংশ তুলে ধরতে হবে। খারাপকে বলতে হবে খারাপ। ভালোকে ভালো।

শুধু গুণকীর্তনে একটি সরকারের ইতিবাচক ধারা থাকে না। সমালোচনা হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এ সৌন্দর্যকে আড়াল করা ঠিক নয়। গণতান্ত্রিক সৌন্দর্যে নির্বাচনের পরিবেশ ধরে রাখতে হবে। সহনশীলতার বিকল্প নেই। রাজনৈতিক নেতারাই রাজনীতি করবেন। কিন্তু তারা ঈশ্বর নন। তারা ভুল করতে পারেন না এ ধারণা ঠিক নয়। ভুল তো মানুষেরই হবে। এই ভুলকে স্বীকার করে সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা সুন্দর একটা আগামী চাই। নরসিংদীর মতো অভ্যন্তরীণ সংঘাতে লাশ দেখতে চাই না। প্রতিহিংসার পরিণাম ভালো হয় না। একটা প্রতিহিংসা আরেকটা টেনে আনে। আর এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে যায় দীর্ঘমেয়াদে। অন্যায় ও অসংগতির বাইরে যেতে হবে। চাটুকাররা কারও বন্ধু নয়। সত্য কথা বলা মানুষগুলোই খারাপ সময়ে পাশে থাকে। তারা থাকে নিজের গরজে, অস্তিত্ব ও শিকড় টিকিয়ে রাখার জন্য। তাদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করলে সমস্যা কী?

 

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে