শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আসমানি ভোট এবার হবে না

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আসমানি ভোট এবার হবে না

ভোটের রাজনীতি বড়ই বিচিত্রময়। ’৮৬ সালে আগেই গুজব ছিল অনেক কিছু। কিন্তু আওয়ামী লীগকে পাস করতে দেওয়া হলো না। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আমার ধারণা ছিল একরকম হলো আরেকরকম। ’৮৬ সালে ভোটের বাক্স নিয়ে অভিযোগ ছিল। কিন্তু ’৯১ সালের ভোট ছিল বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। ভোটের আগেই জয় ঘোষণা করে দেয় আওয়ামী লীগ। আমি জয়নাল আবেদীন ভূইয়ার ভোট করতে গেলাম নাঙ্গলকোটে। আওয়ামী লীগের নৌকার পক্ষে প্রতিদিনই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছি। সমর্থন আমাদের বেশি। তখন যোগাযোগব্যবস্থা এখনকার মতো ছিল না। আওয়ামী লীগের পক্ষে বিশাল বিশাল প্রচারণা প্রতিদিন। আমাদের লোকবলের অভাব নেই। এ সময় একদিন দেখলাম, বিএনপির এমপি প্রার্থী ডা. কামরুজ্জামান নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন রিকশায় চড়ে। সঙ্গে শুধু তার ভাতিজা। অন্য কেউ নেই। জয়নাল আবেদীন ভূইয়া বিশাল জনপ্রিয় মানুষ। তার সামনে কামরুজ্জামান কোনো প্রার্থীই নন আমাদের হিসাবে। আমি এগিয়ে গিয়ে তার সঙ্গে হাত মেলালাম। তিনি বিনয়ী মানুষ। মুসলিম লীগ পরিবারের সন্তান। জাতীয় পার্টি করতেন। এরপর এলেন বিএনপিতে। ২০০৬ সালের শেষ মাসে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখন আমেরিকা-প্রবাসী। আমার সঙ্গের লোকজন বলল, ভাই এই লোকটা খামাকা প্রচারণা করছে। জয়নাল ভাইয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না। আমাদের এত মানুষ। এমপি সাহেব (জয়নাল ভাই) যেখানে যায় জোয়ার নেমে আসে। জয়নাল ভাইয়ের ঢেউ দেখে ঢাকায় ফিরে আসি। আজকের কাগজের যাত্রা হয় তখন। আমি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর বিট করতাম। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খানের তাগাদা ছিল ভোটের সময় যেন ঢাকা না ছাড়ি। ব্যস্ত হয়ে গেলাম কাজ নিয়ে। সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আওয়ামী লীগের জোয়ার দেখি। নিউজ করি। এর মাঝে একদিন আওয়ামী লীগ অফিস থেকে সন্ধ্যায় গেলাম বায়তুল মোকাররম। এই এলাকার বেশির ভাগ হকারের বাড়ি আমাদের অঞ্চলে। জয়নাল ভাই দায়িত্ব দিয়েছেন, ওদেরকে আগে গ্রামে যেন পাঠাই। তাই কথা বলতে গেলাম। খুব বেশি লোকজন পাইনি। এর মাঝে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চলমান মানুষের আলাপ শুনছি। কেউ কেউ বলছেন, আমরা নেত্রীকে ভোট দেব না। মান্নানকে দেব। মেজর (অব.) মান্নান এই আসনে ধানের শীষের প্রার্থী। ভাবলাম এ লোকগুলো বলে কী! মাথা নষ্ট। এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে অফিসে ফিরে আসি। শতভাগ সহকর্মী আমাকে দেখে একসঙ্গে চিৎকার করে উঠলেন, এসেছে আওয়ামী লীগ। তখন মিডিয়ায় এত আওয়ামী লীগ ছিল না। আমরা অল্প কিছু মানুষ আওয়ামী লীগ বিট করি। আমাদের গাইডার মৃণালকান্তি এখন এমপি। আমি জোরে বললাম, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসছে। আজকের কাগজ অফিসে তখন ডান-বামের আনাগোনা বেশি। আমার সঙ্গে একাত্মতা একমাত্র কাদির কল্লোলের। সবার টোনে একটু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। এখন অবশ্য সবাই আওয়ামী লীগ। আমি হাসলাম। বললাম, কয়দিন পর দেখবে। একবারও ভাবনায় আসেনি মাঠ আর আওয়ামী লীগ অফিস ও ধানমন্ডি ৩২-এর চেহারা এক নয়। আমির হোসেন আমু ভাইয়ের বাসায় নিয়মিত সকালে যেতাম। দেখতাম মানুষের ঢল। সবার আলোচনা আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় নেবেন। অন্য কাকে আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় দেবেন সেই আলোচনা। অনেকে আমার কাছেও এ বিষয়ে প্রশ্ন করতেন।

বিএনপির ভাবনায়ও ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন ছিল না। আওয়ামী লীগের চালচলনে ছিল বিজয়ভাব। কিন্তু সেই ভোটের রাতের অবস্থা সবার জানা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। নাঙ্গলকোটে আমরা হেরেছিলাম আড়াই হাজারের মতো ভোটে। ভোট নিয়ে অহমিকা করার কিছু নেই। ভোটের রাজনীতিতে আজকের রাজা কাল ধরাশায়ী। কে কোথায় কীভাবে ধরা খাবেন কেউ জানেন না। এ কারণে মনোনয়ন এখানে বেছে দেওয়া জরুরি। প্রার্থী বাছাইয়ে অহমিকা করলেই সর্বনাশ হয়। অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামাল দিতে দিতে সময় বয়ে যায়। সেদিন এক বন্ধু বললেন, এবারকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে তেলতেলে ভাব দেখছি। এই তেলতেলে ভাব স্বাভাবিক নয়। ভোটের জন্য ক্ষতিকর। ভোটে বাস্তবতায় থাকতে হয়। ইতিহাস বলে, বাস্তবতা না থাকলেই অঘটন! ’৯১ সালের অহমিকা ’৯৬ সালে ত্যাগ করেছিল আওয়ামী লীগ। মানুষের হৃদয় জয় করার কারণেই ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল ’৯৬ সালে। আর ২০০১ সালের পর বিএনপি-জামায়াতের সারা দেশে তা-বলীলা আর তাদের অনেক নিষ্ঠুরতার জবাবেই প্রথমে ওয়ান-ইলেভেন হয়। পরে মানুষের বিশাল সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট ক্ষমতায় আসে। সেই বিজয় ছিল বঙ্গবন্ধুর ’৭০ সালের মতোই বিশাল অর্জন। বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সোনালি স্বপ্নে জাগিয়ে রাখার নতুন বলিষ্ঠতা। সেই বলিষ্ঠতার সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা ২০১৪ সাল। বিএনপি সেদিন ভোটে আসেনি। এলে কী হতো তা নতুন করে আলোচনার কিছু নেই। আমাদের দেশে ভোট নিয়ে নানা মেরুকরণ সব সময় ছিল। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম চিন্তায় ভোট হয় না। ভোটের জন্য প্রার্থীর মাঠে অবস্থান থাকতে হয়। ভোটের বাজার নিয়ে বাস্তবতায় থাকতে হয়। নির্ধারিত একটি আসন থাকতে হয়। সেই আসনকে বারো মাস পরিচর্যা করতে হয়। কর্মদক্ষতায় মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে হয়। ঢাকায় বসে শুধু গল্প করলে কাজ হয় না। তবু এখন অনেক গল্পবাজই জোট-মহাজোট, ফ্রন্টের ব্যানারে এমপি হতে চায়। অনেকের এলাকায় ৫ শতাংশ দূরে থাক কেন্দ্রে যাওয়ার মতোও ভোট নেই। বুঝতে হবে ২০১৪ সালের মতো ভোট এবার হবে না। এবারকার ভোট হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতামূলক। হোমওয়ার্ক না থাকলে হোঁচট খেতে হবে। এবার সাধারণ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাবে। অনেক হেভিওয়েটকে খুঁজে পেতে অণুবীক্ষণ যন্ত্র লাগবে। ভোটের ইতিহাস তাই বলে। ঢাকায় যারা হেভি ওয়েট নিয়ে চলেন এমন অনেককে গ্রামে কেউ চেনে না। মানুষের দুই পয়সার উপকারে লাগবেন না অথচ আপনাকে ভোট দিয়ে বাক্স ভরে ফেলবেÑ এ চিন্তা ভুল। বাতাসে ভোট হয় না। শূন্যকে শত করা যায় না। আবার ১৩-কে ৩৩ করা যায়, ৮০ করা যায় না।

প্রার্থী ও ভোট নিয়ে একটা পুরনো গল্প মনে পড়ছে। অনেক বছর আগে আমার এলাকায় এক লোক এমপি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। স্বতন্ত্র এই প্রার্থী আমাদের অঞ্চলে এলেন ভোট চাইতে। আমার গ্রাম থেকে দুই গ্রাম পরই নোয়াখালীর সীমানা শুরু। সেই লোক কিছুই জানেন না। ভদ্রলোক গ্রামের পর গ্রামে ছুটছেন। এলেন আমাদের গ্রামে। এরপর গেলেন পাশের গ্রামে। সেই গ্রামেও ভালো সাড়া পেলেন। অতি উৎসাহ নিয়ে গেলেন পরের গ্রামে, গ্রামটির নাম বিরাইমপুর। গ্রামবাসী দেখে প্রতিদিনই নতুন নতুন প্রার্থী আসে। তারাও এই নতুন প্রার্থী নিয়ে আলাপ-আলোচনায় বসলেন। পান, তামাক এলো। আলাপে আলাপে গ্রামবাসী আবিষ্কার করল এই প্রার্থী তাদের অঞ্চলের নন। শুধু এলাকা নয়, জেলারও নন। এবার এমন প্রার্থী গ্রামে পাঠালে খেসারত দিতে হবে। মানুষের ঠেকা নেই ভোট দেওয়ার। কোনো দলেই উড়ে এসে জুড়ে বসানোর বছর এবার নয়। সাবধান না থাকলেই সর্বনাশ! কারণ ভোটের ইতিহাস সবসময় হেসে-খেলে হয় না। ২০১৪ সালের একতরফা ভোটেও অনেক এলাকায় নৌকা হেরেছিল। সেসব মনে রাখতে হবে। শুধু উন্নয়নে ভোট আসে না। এলে ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসত। জয়নাল ভাইয়ের মতো প্রার্থী হারতেন না। ’৯০ সালে এরশাদের পতন হতো না। ইতিহাস মনে করেই সামনে যেতে হবে। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা এখন আকাশছোঁয়া ইমেজে রয়েছেন। এ ইমেজ নিয়ে তিনি ৩০০ আসনে দাঁড়ালে ভালো করবেন। কিন্তু জনবিচ্ছিন্ন বিতর্কিতরা কি পারবেন? কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু ফোন করলেন। বললেন, প্রতিহিংসার রাজনীতি আর ভালো লাগে না। মিঠু জানালেন, তার সময়ে লাকসাম ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন সরোয়ার মজুমদার। পরে সরোয়ার আওয়ামী লীগ থেকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হন। এখন উপজেলা যুবলীগ নেতা। সেই সরোয়ারকে আটক করা হলো শিবিরের প্রচার সম্পাদক সাজিয়ে। গায়েবি হামলার খেসারতের কারণ স্থানীয় এমপির সঙ্গে বিরোধ বলে জানালেন মিঠু। এ রাজনীতি যদি অঞ্চলভিত্তিক চলতে থাকে তাহলে আওয়ামী লীগের এমপিরা কীভাবে ভোট করবেন? তাদের কি কর্মীর দরকার নেই? এমপিদের এমন আচরণের প্রভাব কি দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পড়বে না? এমপি সাহেবদের বলছি, আসমানি ভোট এবার হবে না। বাস্তবতায় থাকুন। রাজনৈতিক কর্মীরা একটু ভালো আচরণ চায় নেতাদের কাছে। আর নেতারা গ্রহণযোগ্য মানুষদের সঙ্গে রাখতে চান না। তারা চান চাটুকার গোষ্ঠীকে পাশে রাখতে। অথচ মোগল সাম্রা জ্যেও ভালো মানুষের কদর ছিল। সম্রাট আকবরের সভাসদে ছিলেন তানসেন, বীরবল, আবুল ফজলের মতো ব্যক্তিত্ব। তারাও আকবরের ভুলত্রুটি ধরতেন বিভিন্ন কৌশলে। তাই সরকারের ভুলের অংশ তুলে ধরতে হবে। খারাপকে বলতে হবে খারাপ। ভালোকে ভালো।

শুধু গুণকীর্তনে একটি সরকারের ইতিবাচক ধারা থাকে না। সমালোচনা হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এ সৌন্দর্যকে আড়াল করা ঠিক নয়। গণতান্ত্রিক সৌন্দর্যে নির্বাচনের পরিবেশ ধরে রাখতে হবে। সহনশীলতার বিকল্প নেই। রাজনৈতিক নেতারাই রাজনীতি করবেন। কিন্তু তারা ঈশ্বর নন। তারা ভুল করতে পারেন না এ ধারণা ঠিক নয়। ভুল তো মানুষেরই হবে। এই ভুলকে স্বীকার করে সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা সুন্দর একটা আগামী চাই। নরসিংদীর মতো অভ্যন্তরীণ সংঘাতে লাশ দেখতে চাই না। প্রতিহিংসার পরিণাম ভালো হয় না। একটা প্রতিহিংসা আরেকটা টেনে আনে। আর এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে যায় দীর্ঘমেয়াদে। অন্যায় ও অসংগতির বাইরে যেতে হবে। চাটুকাররা কারও বন্ধু নয়। সত্য কথা বলা মানুষগুলোই খারাপ সময়ে পাশে থাকে। তারা থাকে নিজের গরজে, অস্তিত্ব ও শিকড় টিকিয়ে রাখার জন্য। তাদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করলে সমস্যা কী?

 

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে