শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আসমানি ভোট এবার হবে না

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আসমানি ভোট এবার হবে না

ভোটের রাজনীতি বড়ই বিচিত্রময়। ’৮৬ সালে আগেই গুজব ছিল অনেক কিছু। কিন্তু আওয়ামী লীগকে পাস করতে দেওয়া হলো না। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আমার ধারণা ছিল একরকম হলো আরেকরকম। ’৮৬ সালে ভোটের বাক্স নিয়ে অভিযোগ ছিল। কিন্তু ’৯১ সালের ভোট ছিল বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। ভোটের আগেই জয় ঘোষণা করে দেয় আওয়ামী লীগ। আমি জয়নাল আবেদীন ভূইয়ার ভোট করতে গেলাম নাঙ্গলকোটে। আওয়ামী লীগের নৌকার পক্ষে প্রতিদিনই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছি। সমর্থন আমাদের বেশি। তখন যোগাযোগব্যবস্থা এখনকার মতো ছিল না। আওয়ামী লীগের পক্ষে বিশাল বিশাল প্রচারণা প্রতিদিন। আমাদের লোকবলের অভাব নেই। এ সময় একদিন দেখলাম, বিএনপির এমপি প্রার্থী ডা. কামরুজ্জামান নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন রিকশায় চড়ে। সঙ্গে শুধু তার ভাতিজা। অন্য কেউ নেই। জয়নাল আবেদীন ভূইয়া বিশাল জনপ্রিয় মানুষ। তার সামনে কামরুজ্জামান কোনো প্রার্থীই নন আমাদের হিসাবে। আমি এগিয়ে গিয়ে তার সঙ্গে হাত মেলালাম। তিনি বিনয়ী মানুষ। মুসলিম লীগ পরিবারের সন্তান। জাতীয় পার্টি করতেন। এরপর এলেন বিএনপিতে। ২০০৬ সালের শেষ মাসে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখন আমেরিকা-প্রবাসী। আমার সঙ্গের লোকজন বলল, ভাই এই লোকটা খামাকা প্রচারণা করছে। জয়নাল ভাইয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না। আমাদের এত মানুষ। এমপি সাহেব (জয়নাল ভাই) যেখানে যায় জোয়ার নেমে আসে। জয়নাল ভাইয়ের ঢেউ দেখে ঢাকায় ফিরে আসি। আজকের কাগজের যাত্রা হয় তখন। আমি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর বিট করতাম। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খানের তাগাদা ছিল ভোটের সময় যেন ঢাকা না ছাড়ি। ব্যস্ত হয়ে গেলাম কাজ নিয়ে। সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আওয়ামী লীগের জোয়ার দেখি। নিউজ করি। এর মাঝে একদিন আওয়ামী লীগ অফিস থেকে সন্ধ্যায় গেলাম বায়তুল মোকাররম। এই এলাকার বেশির ভাগ হকারের বাড়ি আমাদের অঞ্চলে। জয়নাল ভাই দায়িত্ব দিয়েছেন, ওদেরকে আগে গ্রামে যেন পাঠাই। তাই কথা বলতে গেলাম। খুব বেশি লোকজন পাইনি। এর মাঝে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চলমান মানুষের আলাপ শুনছি। কেউ কেউ বলছেন, আমরা নেত্রীকে ভোট দেব না। মান্নানকে দেব। মেজর (অব.) মান্নান এই আসনে ধানের শীষের প্রার্থী। ভাবলাম এ লোকগুলো বলে কী! মাথা নষ্ট। এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে অফিসে ফিরে আসি। শতভাগ সহকর্মী আমাকে দেখে একসঙ্গে চিৎকার করে উঠলেন, এসেছে আওয়ামী লীগ। তখন মিডিয়ায় এত আওয়ামী লীগ ছিল না। আমরা অল্প কিছু মানুষ আওয়ামী লীগ বিট করি। আমাদের গাইডার মৃণালকান্তি এখন এমপি। আমি জোরে বললাম, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসছে। আজকের কাগজ অফিসে তখন ডান-বামের আনাগোনা বেশি। আমার সঙ্গে একাত্মতা একমাত্র কাদির কল্লোলের। সবার টোনে একটু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। এখন অবশ্য সবাই আওয়ামী লীগ। আমি হাসলাম। বললাম, কয়দিন পর দেখবে। একবারও ভাবনায় আসেনি মাঠ আর আওয়ামী লীগ অফিস ও ধানমন্ডি ৩২-এর চেহারা এক নয়। আমির হোসেন আমু ভাইয়ের বাসায় নিয়মিত সকালে যেতাম। দেখতাম মানুষের ঢল। সবার আলোচনা আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় নেবেন। অন্য কাকে আমু ভাই কোন মন্ত্রণালয় দেবেন সেই আলোচনা। অনেকে আমার কাছেও এ বিষয়ে প্রশ্ন করতেন।

বিএনপির ভাবনায়ও ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন ছিল না। আওয়ামী লীগের চালচলনে ছিল বিজয়ভাব। কিন্তু সেই ভোটের রাতের অবস্থা সবার জানা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। নাঙ্গলকোটে আমরা হেরেছিলাম আড়াই হাজারের মতো ভোটে। ভোট নিয়ে অহমিকা করার কিছু নেই। ভোটের রাজনীতিতে আজকের রাজা কাল ধরাশায়ী। কে কোথায় কীভাবে ধরা খাবেন কেউ জানেন না। এ কারণে মনোনয়ন এখানে বেছে দেওয়া জরুরি। প্রার্থী বাছাইয়ে অহমিকা করলেই সর্বনাশ হয়। অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামাল দিতে দিতে সময় বয়ে যায়। সেদিন এক বন্ধু বললেন, এবারকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে তেলতেলে ভাব দেখছি। এই তেলতেলে ভাব স্বাভাবিক নয়। ভোটের জন্য ক্ষতিকর। ভোটে বাস্তবতায় থাকতে হয়। ইতিহাস বলে, বাস্তবতা না থাকলেই অঘটন! ’৯১ সালের অহমিকা ’৯৬ সালে ত্যাগ করেছিল আওয়ামী লীগ। মানুষের হৃদয় জয় করার কারণেই ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল ’৯৬ সালে। আর ২০০১ সালের পর বিএনপি-জামায়াতের সারা দেশে তা-বলীলা আর তাদের অনেক নিষ্ঠুরতার জবাবেই প্রথমে ওয়ান-ইলেভেন হয়। পরে মানুষের বিশাল সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট ক্ষমতায় আসে। সেই বিজয় ছিল বঙ্গবন্ধুর ’৭০ সালের মতোই বিশাল অর্জন। বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সোনালি স্বপ্নে জাগিয়ে রাখার নতুন বলিষ্ঠতা। সেই বলিষ্ঠতার সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা ২০১৪ সাল। বিএনপি সেদিন ভোটে আসেনি। এলে কী হতো তা নতুন করে আলোচনার কিছু নেই। আমাদের দেশে ভোট নিয়ে নানা মেরুকরণ সব সময় ছিল। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম চিন্তায় ভোট হয় না। ভোটের জন্য প্রার্থীর মাঠে অবস্থান থাকতে হয়। ভোটের বাজার নিয়ে বাস্তবতায় থাকতে হয়। নির্ধারিত একটি আসন থাকতে হয়। সেই আসনকে বারো মাস পরিচর্যা করতে হয়। কর্মদক্ষতায় মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে হয়। ঢাকায় বসে শুধু গল্প করলে কাজ হয় না। তবু এখন অনেক গল্পবাজই জোট-মহাজোট, ফ্রন্টের ব্যানারে এমপি হতে চায়। অনেকের এলাকায় ৫ শতাংশ দূরে থাক কেন্দ্রে যাওয়ার মতোও ভোট নেই। বুঝতে হবে ২০১৪ সালের মতো ভোট এবার হবে না। এবারকার ভোট হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতামূলক। হোমওয়ার্ক না থাকলে হোঁচট খেতে হবে। এবার সাধারণ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাবে। অনেক হেভিওয়েটকে খুঁজে পেতে অণুবীক্ষণ যন্ত্র লাগবে। ভোটের ইতিহাস তাই বলে। ঢাকায় যারা হেভি ওয়েট নিয়ে চলেন এমন অনেককে গ্রামে কেউ চেনে না। মানুষের দুই পয়সার উপকারে লাগবেন না অথচ আপনাকে ভোট দিয়ে বাক্স ভরে ফেলবেÑ এ চিন্তা ভুল। বাতাসে ভোট হয় না। শূন্যকে শত করা যায় না। আবার ১৩-কে ৩৩ করা যায়, ৮০ করা যায় না।

প্রার্থী ও ভোট নিয়ে একটা পুরনো গল্প মনে পড়ছে। অনেক বছর আগে আমার এলাকায় এক লোক এমপি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। স্বতন্ত্র এই প্রার্থী আমাদের অঞ্চলে এলেন ভোট চাইতে। আমার গ্রাম থেকে দুই গ্রাম পরই নোয়াখালীর সীমানা শুরু। সেই লোক কিছুই জানেন না। ভদ্রলোক গ্রামের পর গ্রামে ছুটছেন। এলেন আমাদের গ্রামে। এরপর গেলেন পাশের গ্রামে। সেই গ্রামেও ভালো সাড়া পেলেন। অতি উৎসাহ নিয়ে গেলেন পরের গ্রামে, গ্রামটির নাম বিরাইমপুর। গ্রামবাসী দেখে প্রতিদিনই নতুন নতুন প্রার্থী আসে। তারাও এই নতুন প্রার্থী নিয়ে আলাপ-আলোচনায় বসলেন। পান, তামাক এলো। আলাপে আলাপে গ্রামবাসী আবিষ্কার করল এই প্রার্থী তাদের অঞ্চলের নন। শুধু এলাকা নয়, জেলারও নন। এবার এমন প্রার্থী গ্রামে পাঠালে খেসারত দিতে হবে। মানুষের ঠেকা নেই ভোট দেওয়ার। কোনো দলেই উড়ে এসে জুড়ে বসানোর বছর এবার নয়। সাবধান না থাকলেই সর্বনাশ! কারণ ভোটের ইতিহাস সবসময় হেসে-খেলে হয় না। ২০১৪ সালের একতরফা ভোটেও অনেক এলাকায় নৌকা হেরেছিল। সেসব মনে রাখতে হবে। শুধু উন্নয়নে ভোট আসে না। এলে ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসত। জয়নাল ভাইয়ের মতো প্রার্থী হারতেন না। ’৯০ সালে এরশাদের পতন হতো না। ইতিহাস মনে করেই সামনে যেতে হবে। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা এখন আকাশছোঁয়া ইমেজে রয়েছেন। এ ইমেজ নিয়ে তিনি ৩০০ আসনে দাঁড়ালে ভালো করবেন। কিন্তু জনবিচ্ছিন্ন বিতর্কিতরা কি পারবেন? কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু ফোন করলেন। বললেন, প্রতিহিংসার রাজনীতি আর ভালো লাগে না। মিঠু জানালেন, তার সময়ে লাকসাম ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন সরোয়ার মজুমদার। পরে সরোয়ার আওয়ামী লীগ থেকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হন। এখন উপজেলা যুবলীগ নেতা। সেই সরোয়ারকে আটক করা হলো শিবিরের প্রচার সম্পাদক সাজিয়ে। গায়েবি হামলার খেসারতের কারণ স্থানীয় এমপির সঙ্গে বিরোধ বলে জানালেন মিঠু। এ রাজনীতি যদি অঞ্চলভিত্তিক চলতে থাকে তাহলে আওয়ামী লীগের এমপিরা কীভাবে ভোট করবেন? তাদের কি কর্মীর দরকার নেই? এমপিদের এমন আচরণের প্রভাব কি দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পড়বে না? এমপি সাহেবদের বলছি, আসমানি ভোট এবার হবে না। বাস্তবতায় থাকুন। রাজনৈতিক কর্মীরা একটু ভালো আচরণ চায় নেতাদের কাছে। আর নেতারা গ্রহণযোগ্য মানুষদের সঙ্গে রাখতে চান না। তারা চান চাটুকার গোষ্ঠীকে পাশে রাখতে। অথচ মোগল সাম্রা জ্যেও ভালো মানুষের কদর ছিল। সম্রাট আকবরের সভাসদে ছিলেন তানসেন, বীরবল, আবুল ফজলের মতো ব্যক্তিত্ব। তারাও আকবরের ভুলত্রুটি ধরতেন বিভিন্ন কৌশলে। তাই সরকারের ভুলের অংশ তুলে ধরতে হবে। খারাপকে বলতে হবে খারাপ। ভালোকে ভালো।

শুধু গুণকীর্তনে একটি সরকারের ইতিবাচক ধারা থাকে না। সমালোচনা হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এ সৌন্দর্যকে আড়াল করা ঠিক নয়। গণতান্ত্রিক সৌন্দর্যে নির্বাচনের পরিবেশ ধরে রাখতে হবে। সহনশীলতার বিকল্প নেই। রাজনৈতিক নেতারাই রাজনীতি করবেন। কিন্তু তারা ঈশ্বর নন। তারা ভুল করতে পারেন না এ ধারণা ঠিক নয়। ভুল তো মানুষেরই হবে। এই ভুলকে স্বীকার করে সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা সুন্দর একটা আগামী চাই। নরসিংদীর মতো অভ্যন্তরীণ সংঘাতে লাশ দেখতে চাই না। প্রতিহিংসার পরিণাম ভালো হয় না। একটা প্রতিহিংসা আরেকটা টেনে আনে। আর এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে যায় দীর্ঘমেয়াদে। অন্যায় ও অসংগতির বাইরে যেতে হবে। চাটুকাররা কারও বন্ধু নয়। সত্য কথা বলা মানুষগুলোই খারাপ সময়ে পাশে থাকে। তারা থাকে নিজের গরজে, অস্তিত্ব ও শিকড় টিকিয়ে রাখার জন্য। তাদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করলে সমস্যা কী?

 

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ