শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮

দলিত ও সমতলের আদিবাসীদের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করুন

সুলতানা কামাল, মিজানুর রহমান, মেঘনা গুহঠাকুরতা, খুশী কবির, সুদীপ্ত মুখার্জী, মামুনুর রশীদ, সারা হোসেন, মেসবাহ কামাল, শিশির শীল, অনীক আসাদ, সঞ্জীব দ্রং, শামসুল হুদা, নির্মল চন্দ্র দাস, বিচিত্রা তিরকী, আইনুন নাহার, রবীন্দ্রনাথ সরেন ও রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
দলিত ও সমতলের আদিবাসীদের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করুন

সংবিধানের আলোকে দেশের অন্যান্য জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি দলিত ও সমতলের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সমঅধিকার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। সমতলের আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠী দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। এরপরও তারা মূলধারার জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত হতে পারেনি; কিন্তু আমাদের প্রতীতি, সংবিধানের মূল সুরকে ধারণ করে দলিত ও সমতলের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা জরুরি। এ প্রেক্ষাপটে ১ নভেম্বর ২০১৮ দেশে বসবাবসরত দলিত ও সমতলের আদিবাসীদের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দিনব্যাপী জাতীয় কনভেনশন অনুষ্ঠিত হলো। কনভেনশনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চার শতাধিক দলিত ও আদিবাসী প্রতিনিধি, প্রান্তিক মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কর্মরত বেসরকারি সংগঠনসমূহের প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংগঠন, সরকারের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও তরুণ সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। উদ্বোধনী ও সমাপনী পর্বসহ তিনটি সমান্তরাল অধিবেশনে মোট ছয়টি বিষয়ভিত্তিক আলোচনা, মাঠপর্যায়ের অভিজ্ঞতা এবং  সংশ্লি­ষ্ট সংগঠন ও বিশেষজ্ঞদের মতামত সাপেক্ষে জাতীয় কনভেনশন থেকে একটি ঘোষণাপত্র গ্রহণ করা হয়। বর্তমান লেখাটি তার ওপর ভিত্তি করেই তৈরি।

প্রিয় পাঠক আপনারা জানেন, আমাদের দেশে যে দলিত জনগোষ্ঠীর বাস, এদের সঠিক সংখ্যা এখনো নিরূপণ করা হয়নি। এদের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। কারও মতে এদের সংখ্যা ৩৫ লাখ থেকে ৫৫ লাখ। আবার কারও হিসাবে এদের সংখ্যা ১৫ লাখের মতো। এরা সমাজে অত্যন্ত অবহেলিত এবং নানাদিক থেকে সুবিধাবঞ্চিত। আর বাংলাদেশের সমতল অঞ্চলে বিপুলসংখ্যক আদিবাসী মানুষের বাস। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ১৬টি জেলা, উত্তর-মধ্যাঞ্চলের নয়টি এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের চারটি জেলা এদের মূল বসবাসের এলাকা। এসব অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসীর মধ্যে রয়েছে সাঁওতাল, গারো, মুন্ডা, ওঁরাও, মাহাতো, তুরি, পাহাড়িয়া, কোচ, মালপাহাড়িসহ আরও অনেকে।

বাংলাদেশে দলিত ও সমতলের আদিবাসীদের এ বিরাট সংখ্যক নাগরিক অনেকরকম ন্যায্য সুযোগের অভাবে আর ১০ জনের থেকে পিছিয়ে রয়েছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থান ইত্যাদি থেকে যেমন তারা পিছিয়ে আছেন, তেমনি পিছিয়ে আছেন মৌলিক মানবাধিকার থেকেও। সমাজে প্রচলিত নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ, ভূমির অধিকারপ্রাপ্তি এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় সেবাগুলো থেকেও তারা বঞ্চিত থেকে যাচ্ছেন বছরের পর বছর। এমনকি এই নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে সামাজিক ও সাংস্কৃতিকভাবে তাদের অত্যন্ত অমার্যাদাকর আচরণের মুখোমুখি করা হয়।

এই যে বঞ্চনা, পিছিয়ে রাখার মনোবৃত্তি- তা জাতি হিসেবে আমাদের অগ্রগতির গতিধারাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। আমরা যখন সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এবং কাউকে পিছিয়ে রেখে নয়- এমন উন্নয়নের কথা বলছি তখন এ মানুষগুলোর কথা বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে। সবার জন্য মর্যাদাপূর্ণ টেকসই উন্নয়নের নিশ্চিত করতে হলে তাদের অধিকার শতভাগ নিশ্চিত করার বিষয়টিকেই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে মানতে হবে। আগামী ২০৩০-এর মধ্যে যে ১৭টি টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট নির্ধারণ করে আমরা এগোচ্ছি তার অন্তত আটটি অভীষ্ট (১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৮, ১০, ১৬) অর্জন করা সম্ভব নয় যদি না আমরা দলিত এবং সমতলের আদিবাসীদের মর্যাদাপূর্ণ উন্নয়নকে চিন্তায় রাখি। সংবিধানের ২৩ (ক) ধারায় দেশের জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের অন্যান্য বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে।’ অর্থাৎ বাংলাদেশের সংবিধানের যে অঙ্গীকার- ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থান নির্বিশেষে সব মানুষ সমান- তার মূল সুরকে ধারণ করে যদি উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হয় তাহলে প্রয়োজন এক নবতর উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গি। আর তার সূচনা হতে পারে দলিত ও আদিবাসীদের মতো সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর নাগরিকদের জন্য বিশেষ উন্নয়ন ও নীতি পরিকাঠামো তৈরির উদ্যোগ নেওয়ার মধ্য দিয়ে।

সেরকম একটি উন্নয়ন দর্শন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ধারণা গ্রহণের দাবি নিয়ে সমতলের আদিবাসী ও দলিত নাগরিকদের জন্য সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা কিছু দাবি ও সুনির্দিষ্ট প্রত্যাশা প্রস্তাব করছি। আমরা মনে করি, এর মাধ্যমে সমতলের আদিবাসী ও দলিত নাগরিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার পক্ষে প্রয়োজনীয় নীতি-কাঠামোর দাবিতে একটি জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হবে এবং তাদের আধিকারভিত্তিক উন্নয়ন ও মানবাধিকার কিছুটা হলেও নিশ্চিত হবে।

এক. টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সমতলের আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠীর জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের আদলে পৃথক মন্ত্রণালয় ও পৃথক মানবাধিকার কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।

দুই. সমতলের আদিবাসীদের দীর্ঘদিনের দাবি হিসেবে একটি পৃথক ভূমি কমিশন গঠন করা, যাতে বিদ্যমান ভূমি সমস্যা সমাধানে স্বল্প সময়ের মধ্যে ভূমি কমিশন তার কাজ শুরু করতে পারে।

তিন. প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলসমূহের নির্বাচনী ইশতেহারে সমতলের আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠীর অধিকার, মর্যাদা ও যথাযথ উন্নয়ন নিশ্চিত করণে সুস্পষ্ট অঙ্গীকার থাকতে হবে।

চার. দলিত সম্প্রদায়ের সব মানুষ যে যেখানে আছেন সেখানে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের জন্য স্থায়ী আবাসের ব্যবস্থা করা এবং মালিকানা তাদের বুঝিয়ে দেওয়া।

পাঁচ. সমতলের আদিবাসী ও দলিত নাগরিক যারা নানা কারণে পিছিয়ে রয়েছেন, তাদের জন্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে সব ক্ষেত্রে বিশেষ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে।

ছয়. সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কার্যক্রম এবং অন্যান্য মৌলিক সেবাসমূহে সমতলের আদিবাসী ও দলিত নাগরিকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা যাতে করে তারা কোনো বাধা ছাড়াই তাদের ন্যায্য পাওনা পেতে পারেন।

সাত. সমতলের আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠীর জন্য শিক্ষায় অগ্রাধিকারভিত্তিক উদ্যোগ গ্রহণ করা, যাতে করে সংশ্লিøষ্ট জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে শিক্ষাসংক্রান্ত বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা সম্ভব হয়।

আট. বাজেটে সমতলের আদিবাসী ও দলিত নাগরিকদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ রেখে সরকারের দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যকর উদ্যোগ ও তার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।

নয়. অনতিবিলম্বে বর্ণ-বৈষম্য বিলোপ আইন প্রণয়ন, অনুমোদন ও তার বাস্তবায়ন করা জরুরি।

দশ. একটি কার্যকর জাতীয় জরিপ পরিচালনার মাধ্যমে দলিত ও সমতলের আদিবাসীদের সঠিক সংখ্যা নিরূপণ করা।

এগারো. জলবায়ু পরিবর্তনজনিত নেতিবাচক প্রভাব থেকে উত্তরণ, টেকসই অভিযোজন সক্ষমতা তৈরি এবং আর্থিক সেবাসমূহে সমতলের আদিবাসীদের প্রবেশগম্যতা নিশ্চিতকরণে বিশেষ উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ এবং এর ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় নীতি-কাঠামো প্রণয়ন করতে হবে। 

বারো. দলিত ও সমতলের আদিবাসীদের জন্য একটি সময়-নির্দিষ্ট জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

তেরো. আদিবাসী ও দলিত মানুষ সম্পর্কে বিদ্যমান ভুল ধারণা, ভুল উপস্থাপন এবং নেতিবাচক প্রচারণা বন্ধে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন, বেতার এবং বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলসমূহে ইতিবাচক অনুষ্ঠান প্রচার করা।

আমরা মনে করি স্বাধীনতার সাতচল্লি­শ বছর পর পৃথিবী যে জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে তাতে রাষ্ট্রকে কেবল ধর্মনিরপেক্ষ হলেই চলবে না, একে যুগপৎ জাতি নিরেপেক্ষ, ভাষা নিরপেক্ষ, লিঙ্গ নিরপেক্ষ ও যৌনতা নিরপেক্ষ হতে হবে। আমাদের প্রত্যাশা ছিল শাসকগোষ্ঠী সংবিধানে এই সত্য মেনে নেবে যে, বাংলাদেশ একটি বহু ভাষা, বহু জাতি ও বহু সংস্কৃতির এক বৈচিত্র্যপূর্ণ দেশ এবং এর মধ্য দিয়ে সব জাতি ও সম্প্রদায়ের মানুষের পরিচয়, অধিকার ও সংস্কৃতিকে সংবিধানে স্থান দেবে; আর এভাবেই কেবল রাষ্ট্র হয়ে উঠতে সবার- ছোটদের বড়দের সকলের, গরিবের ফকিরের নিঃস্বের

 

লেখকবৃন্দ : দলিত ও আদিবাসী নেতা, মানবাধিকারকর্মী, জাতিসংঘ প্রতিনিধি, আইনজীবী, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান সদস্য, নাট্যজন, বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠনের প্রতিনিধি, অ্যাকটিভিস্ট ও  বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫৬ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান
লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

নগর জীবন

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে
তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ