শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

স্বাস্থ্য খাত : উন্নয়নের রোল মডেল

ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত : উন্নয়নের রোল মডেল

বাংলাদেশে স্বাধীনতা-উত্তর স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সাফল্যের শুরু বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে; স্বল্পসংখ্যক নগরবাসীর শহুরে স্বাস্থ্যসেবা হতে বিপুল গ্রামীণ জনকেন্দ্রিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে। স্বাস্থ্যকে সংবিধানের মূল অধিকারের তালিকায় সংযোজন, প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় স্বাস্থ্যকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানদান, গুটিকয় জেলা ও মহকুমা হাসপাতাল থেকে থানায় থানায় শত শত গ্রামীণ স্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, চিকিৎসকদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দিয়ে স্বাস্থ্যকে গুরুত্ববহ করে তোলা ইত্যাদির মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার অগ্রযাত্রা শুরু। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে ‘জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান’ প্রতিষ্ঠা করেন। ’৭৫ সালের ২৩ এপ্রিল ‘বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ’ গঠনের আদেশ স্বাক্ষর করেন তিনি।

এরপর ১৯৭৫-৯০, সামরিক শাসন এবং গণতন্ত্রহীনতার কারণে দীর্ঘ সময় গণমুখী সরকারি অঙ্গীকার ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব লক্ষ্য করা যায়নি। ১৯৯০-৯৫, এই সময়ে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতি লক্ষ্য করা যায়। সে সময়কার সরকার শত শত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে পদচ্যুত, বাধ্যতামূলক অকালীন অবসর প্রদান করার পাশাপাশি দলীয় অনুগত অযোগ্য ব্যক্তিদের নিয়মবহির্ভূত পদোন্নতি প্রদান ও নিয়োগ দান করে। ফলে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়। মেডিকেলের আন্ডার গ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় ব্যাপক অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়। ১৯৯৬ সালে বাংলার মানুষ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করে। বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার অতীতের শাসকদের লুটপাট, দুর্নীতি ও অস্থিতিশীলতা এবং অ্যাডহক -ভিত্তিতে দেশ পরিচালনার ধারা পরিহার করে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে দেশে প্রথম জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে প্রতি ৬ হাজার জনগোষ্ঠীর জন্য একটি করে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করে এবং ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণের কাজ হাতে নেয়। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ১০ হাজারের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়। দেশের হাসপাতালের শয্যাসংখ্যা আগের চেয়ে ৭ হাজার বৃদ্ধি করা হয়। প্রথমবারের মতো একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠা করা হয় কিডনি, ক্যান্সার, নিউরোলজিসহ বেশ কয়েকটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট। এ ছাড়া চিকিৎসা যন্ত্রপাতির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে বেসরকারি খাতে হাসপাতাল ও ক্লিনিকের মানোন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়। ২০০১ সালে সরকারের পরিবর্তন হয়। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশ ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল টানা পাঁচ বছর দুর্নীতিতে বিশ^চ্যাম্পিয়ন ছিল। এ সময়ে স্বাস্থ্য খাতের ব্যাপক অবনতি ঘটে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০০৭ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে ৬০ হাজারের বেশি চিকিৎসক, ১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি নার্সের ঘাটতি ছিল বলে জানা যায়। চিকিৎসক-নার্স অনুপাত এবং রোগী আর হাসপাতাল শয্যার অনুপাত অনেক নিম্ন আয়ের দেশের চেয়ে কম ছিল। তখন সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থা মাত্র ২৫ শতাংশ লোক ব্যবহার করেছে। স্বাস্থ্য খাতে কোনো গবেষণা কার্যক্রমই ছিল না। স্বাস্থ্য-প্রযুক্তির ঘাটতি, অ্যালাইড হেলথ প্রফেশনাল যেমন ফিজিওথেরাপিস্ট, ল্যাবরেটরি সহকারী, এক্স-রে টেকনিশিয়ানের ঘাটতি একেবারে বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে যায়। অন্যদিকে বেসরকারি ও সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা বাংলাদেশের সীমিত সম্পদের উপযুক্ত ব্যবহারের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।

২০০৯-এ গণমুখী স্বাস্থ্যনীতির ধারায় জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একবিংশ শতাব্দীর ঊষালগ্নে স্বাস্থ্যকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার যে প্রচেষ্টা শুরু, তা গত এক দশকে শতধারায় বিকশিত হয়ে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যকে নিয়ে গেছে অন্য এক উচ্চতায়; বিশ্বে তা এক মডেল, অনুশ্রেয় মানদন্ড। ২০০৯ সালে Global Alliance for Vaccine And Immunization (GAVI) Award পায় বাংলাদেশ। বর্তমান সরকারের সুদক্ষ পরিচালনায় বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার প্রাথমিক যোগ্যতা অর্জন করেছে, যার মূলে অন্যতম ভূমিকা রেখেছে স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অর্জনগুলো। এ সরকারের আমলেই স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে গতিশীল করার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ নামে দুটি নতুন বিভাগ সৃষ্টি করা হয়েছে। পরিবার পরিকল্পনা সেবা ও মাঠ পর্যায়ে মা ও শিশুস্বাস্থ্য রক্ষায় প্রাথমিক সেবা প্রদানে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় সাফল্য অর্জন করেছে বিগত এক দশকে। মাঠ পর্যায়ে ১২ হাজারের বেশি নারীকে Skilled Birth Attendent হিসেবে প্রশিক্ষিত করা হয়েছে; Midwifery সেবা জোরদার করতে ৩ হাজারের বেশি Midwife পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। ২০০৭ সালে দেশে নারীপ্রতি গড় সন্তান গ্রহণের হার ২.৭ ছিল, যা বর্তমানে ২.২-এ নেমে এসেছে। জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারকারী দম্পতি ২০০৭ সালের ৫৬% থেকে বেড়ে বর্তমানে ৬২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। শিশুমৃত্যু উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের প্রায় চার বছর আগে ২০১০ সালে সরকার সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪-এর স্বাস্থ্যসংক্রান্ত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে। এর স্বীকৃতি হিসেবে ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ Millenium Development Goal Award-এ পুরস্কৃত করেছে, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হয়। স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চিন্তাপ্রসূত কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প বর্তমান সরকারের আমলে পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত এসে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেয়। আগের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো সংস্কার ও নতুন আরও ক্লিনিক তৈরি করায় বর্তমানে ১৩ হাজার ৮৮২টি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধমে সারা দেশের গ্রাম পর্যায়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছে। প্রতিষ্ঠার পর এ পর্যন্ত কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোয় মোট ৭৫ কোটি ৭০ লাখ সেবাগ্রহীতা সেবা গ্রহণ করেছেন। এক জরিপে ক্লিনিকসমূহে সেবা গ্রহীতাদের ৮৫% প্রাপ্ত সেবায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া বিগত এক দশকে দেশে ৬ হাজারের বেশি চিকিৎসক, ৪২৭ জন ডেন্টাল সার্জন ও ১০ হাজারের বেশি নার্স, মিডওয়াইফ ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আরও ১০ হাজার চিকিৎসক ও ৪ হাজার নার্সের নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান বৃদ্ধিতে ও গবেষণা কাজে লাগানোর লক্ষ্যে দক্ষ চিকিৎসা পেশাজীবী সৃষ্টি করতে এবং চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীর অভাব পূরণ করতে বিগত এক দশকে দেশে তিনটি নতুন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১০৭টি সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এবং একটি পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট নার্সিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হয়েছে। চিকিৎসকদের জন্য উচ্চশিক্ষার আসন বৃদ্ধি, নতুন কোর্স চালুকরণ, নার্সিং বিষয়ে পিএইচডি ও মাস্টার্স প্রশিক্ষণ, বিএসসি নার্সিংয়ের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি, ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্স চালুকরণসহ দক্ষ জনবল তৈরিতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় নতুন নতুন বিশেষায়িত ও জেনারেল হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছে। ‘শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট’ নির্মাণসহ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইএনটি, ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট মুগদা জেনারেল হাসপাতালসহ মোট ১৩টি হাসপাতাল স্থাপন করা হয়েছে। ২০টি হাসপাতাল সম্প্রসারণ প্রকল্পের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। ২০১১ সালে জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ের পর বর্তমান সরকার জাতীয় ওষুধনীতি ২০১৬, মানবদেহ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন আইন ২০১৮সহ নানাবিধ আইন কাঠামো প্রণয়ন, জাতীয় পুষ্টি পরিষদ গঠনের মাধ্যমে দেশে পুষ্টিসেবা জোরদারকরণ, নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস প্রচলনের মাধ্যমে মা ও শিশুস্বাস্থ্যের প্রতি গুরুত্বারোপ, উচ্চতর স্বাস্থ্য শিক্ষায় নতুন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট নার্সিং ইনস্টিটিউট স্থাপনসহ নানাবিধ গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। ওষুধশিল্পে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। ২০১৬ সালে জাতীয় ওষুধনীতি আধুনিকায়ন করা হয়েছে। ওষুধ রপ্তানি বিগত বছরগুলোয় দ্রুতলয়ে বেড়েছে। ওষুধের কাঁচামাল দেশেই তৈরির জন্য মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ২০০ একর জমিতে এপিআই পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। জাতীয় সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও রূপকল্প ২০২১-এর আলোকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রণীত পাঁচ বছর মেয়াদি ‘চতুর্থ স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি কর্মসূচি ২০১৭-২০২২’-এর বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। এ কর্মসূচিটি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন হলে দেশের সার্বিক স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে। ২০৩০ সালের মধ্যে ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’র স্বাস্থ্যবিষয়ক  সূচকগুলো অর্জনে এ উন্নয়ন কর্মসূচি বিরাট ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি ভারতের নয়াদিল্লিতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিষদের সভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন; শুধু নিজের ১৬ কোটির অধিক মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় দেশটি অনন্য তা নয়, সুনামির মতো ধেয়ে আশা ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে অতীব প্রতিকূল পরিবেশে যে মানের সেবা দিয়ে তাদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে পেরেছে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বিভাগ, তাও বিশ্বে বিরল। নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনবঞ্চিত ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে দুবারে ২০ লক্ষাধিক টিকা প্রদানের মাধ্যমে কলেরার মতো ভয়াবহ মহামারি থেকে রক্ষা করা এবং হাম-রুবেলাসহ শিশুদের অন্যান্য রোগের টিকাদানের মাধ্যমে সুরক্ষা দান বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার গৌরব তিলক ইপিআইয়ের সক্ষমতাকে বহুধাভাবে প্রমাণিত করেছে।

বাংলাদেশে এখন ১০৭টি মেডিকেল কলেজ, ৫ হাজার ১৮২টি বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক, প্রায় ১০ হাজার ৪০০ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বিশেষায়িত হাসপাতাল ও অন্যান্য হাসপাতাল ৪৬টি, ৪২৮টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৫ লক্ষাধিক স্বাস্থ্যসেবা দানকারী রাজধানী ঢাকা থেকে দেশের সব প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত জালের মতো বিস্তৃত সেবা কেন্দ্র এবং সেবাদানকারী বাংলাদেশের স্বাস্থ্যকে একটি মজবুত টেকসই কাঠামোর ওপর দৃঢ়ভাবে স্থাপন করেছে। জরুরি এবং অন্তর্বিভাগে লাখ লাখ রোগীর সেবা-শুশ্রুষা দিয়ে আসছে দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ। রোগ প্রতিরোধ ও নির্মূলে বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে গত এক দশকে; উচ্ছেদ (Eradication) হয়েছে পোলিও; নির্মূল হয়েছে কালাজ্বর, গোদ রোগ, ধনুষ্টঙ্কার; নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কলেরা। ২০১৪ সালের ২৭ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বাংলাদেশকে পোলিওমুক্ত অঞ্চল ঘোষণা করে সনদ দিয়েছে।

বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রতিজ্ঞার বাস্তবায়ন হিসেবে স্বাস্থ্য খাতেও ডিজিটালাইজেশন শুরু হয়েছে। মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা সকল পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র থেকে প্রতিদিন স্বাস্থ্যসেবাবিষয়ক তথ্য জাতীয় স্বাস্থ্য তথ্যভাণ্ডারে জমা করছেন উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে। দেশের বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চলে টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে রোগীদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা পাওয়ার সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া ‘স্বাস্থ্য বাতায়ন’ ১৬২৬৩ সার্বক্ষণিক কল সেন্টারের মাধ্যমে সারা দেশ থেকে যে কোনো মানুষ যে কোনো সময়ে স্বাস্থ্যসেবাসংক্রান্ত যে কোনো তথ্য জানতে পারছে। ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারছে। অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতোই স্বাস্থ্য খাতে ই-ফাইলিং সেবা চালু করা হয়েছে, যা ক্রমে ‘পেপারলেস’ অফিস তৈরির পথে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে; যার ফলে ২০১১ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘ কর্তৃক ‘ডিজিটাল হেলথ ফর ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট’ পুরস্কারে ভূষিত হয়।

বর্তমান সরকারের হাত ধরে আমরা আজ সুস্থ জাতি হিসেবে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন ঘটিয়ে জাতীয় প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছি। একদিকে যেমন আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর মাধ্যমে মহাকাশে বাংলাদেশের অবস্থান নিশ্চিত করেছি, অন্যদিকে মাতৃমৃত্যু হার, শিশুমৃত্যু হার কমিয়ে অর্জন করেছি আন্তর্জাতিক সম্মান; পেয়েছি এমডিজি পুরস্কার, সাউথ সাউথসহ বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কার। এ ছাড়া ২০১৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীতনয়া সায়মা ওয়াজেদকে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় আঞ্চলিক কার্যালয় অটিজম বিষয়ে অবদানের জন্য ‘এক্সেলেন্স ইন পাবলিক হেলথ’ পুরস্কার প্রদান করে। ২০১৭ সালেও তাকে ‘গুড উইল অ্যাম্বাসাডর ফর অটিজম’ মনোনয়ন প্রদান করে। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতার হাত ধরে ২০২১ সালের মাঝে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মাঝে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্নের বাস্তবায়নের পথে সুস্থ-সবল জাতি গঠনের উদ্দেশ্যে দেশের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ সেবা অগ্রসর হচ্ছে দ্রুতগতিতে।

            লেখক : মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন।

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
সর্বশেষ খবর
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি
আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক