শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ ঘোষণায় উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে ১৮ কোটি মানুষের গর্বিত জাতি। এ দেশের মানুষ একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল সত্তরের নির্বাচনে জয়ী জনপ্রতিনিধিদের হাতে পাকিস্তানি সামরিক জান্তার ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি ও গণহত্যার প্রতিবাদে। ২০২৪-এর জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল গণতন্ত্রহীনতার বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের ক্ষোভের ফসল। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেছে দেশবাসীর ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার পূরণের প্রতিশ্রুতি নিয়ে। সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে নানা কারণে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হলেও তা কেটে যায় প্রধান উপদেষ্টার বাস্তবমুখী ভূমিকায়। দেশবাসীর দাবি ছিল ডিসেম্বর বা তার আগেই নির্বাচন আহ্বান করা হবে। জাতি নতুন বছরে পা দেবে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের সময়ে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর দাবিও ছিল অভিন্ন। তবে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল এপ্রিল নাগাদ নির্বাচন হবে। জুন-জুলাইয়ে নির্বাচন করার কথাও বলা হচ্ছিল সরকারি মহল থেকে। পায়ের নিচে মাটি নেই সরকারের আশীর্বাদপ্রাপ্ত এমন কিছু দল সংস্কারের পর নির্বাচনের তত্ত্বে গলা ফাটাচ্ছিল। গায়ে মানে না আপনি মোড়লদের কেউ কেউ পাঁচ বছর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় থেকে দেশকে বেহেশত বানিয়ে দিক এমন আবদারও তুলছিল। বাধ্য হয়ে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে নামার হুমকি দেয়। সরকারের জন্য টিকে থাকার চ্যালেঞ্জও সৃষ্টি হয়। আন্দোলনের পরিণাম কী হবে, তা তাদের জানা ছিল। এ প্রেক্ষাপটে লন্ডনে এ সময়ের অবিসংবাদিত নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়। সিদ্ধান্ত হয় রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে। ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ-সংক্রান্ত রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। নির্বাচন ঘোষণার মালিক-মোক্তার যেহেতু নির্বাচন কমিশন, সেহেতু সরকারের পক্ষ থেকে তাদের গ্রিন সিগন্যালও পাঠানো হয়। দেশে নির্বাচিত সরকার আসার সম্ভাবনায় বিপাকে পড়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের কুশীলবরা। তারা সব হারানোর আতঙ্কে আঁতকে ওঠে। গত এক বছরে চাঁদাবাজি করে কোটিপতি বনে যাওয়া হঠাৎ রাজনীতিকরাও ক্ষিপ্ত হয় নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণায়। তাদের পক্ষ থেকে সাফ সাফ বলা হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। প্রকাশ্যেই বলা হয়েছে, তাদের পরিকল্পনার কথা। বিদেশি শক্তির তলপিবাহক কোনো কোনো এনজিও জনমত জরিপের নামে নিজেদের উর্বর মস্তিষ্কের খায়েশ প্রকারান্তরে প্রকাশ করছে। বলা হচ্ছে, জনগণ নাকি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চায় না। নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার সদিচ্ছার অভাব যে নেই, তা স্পষ্ট। তবে সরকারের মধ্যেও রয়েছে নির্বাচন যাতে না হয়, এমন কুশীলবরা। ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা যাদের নেই, তাদের মুখেও শোভা পাচ্ছে বড় বড় কথা। মহলবিশেষ সংস্কার আগে, তারপর নির্বাচনতত্ত্ব তুলে বা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছে কি না, জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। তারা পতিত স্বৈরাচারের ফিরে আসার পথ খুলে দিচ্ছে কি না, সে আশঙ্কাও জোরদার হয়ে উঠেছে। কারণ গত এক বছরে দেশের মানুষ অনির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বেকারত্ব, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং মব সন্ত্রাসই শুধু উপহার পেয়েছে। প্রকাশ্যে না থাকলেও পতিত সরকারের সমর্থকরা এ বিষয়ে তৃণমূল পর্যায়ে প্রচারণা চালাচ্ছে। বিশেষ করে হঠাৎ গজিয়ে ওঠা একটি দলের কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। কিংস পার্টি বলে পরিচিত ওই দলটির কার্যকলাপের দায় পড়ছে সরকারের ঘাড়ে। বিশেষ করে নির্বাচন বানচালের যে হুমকি তারা দিয়ে বেড়াচ্ছে, তা অন্তর্বর্তী সরকারের সদিচ্ছা সম্পর্কে প্রশ্ন সৃষ্টি করছে।

আগেই বলেছি, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর।  মালয়েশিয়া সফরকালেও তিনি তা স্পষ্ট করেছেন। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণার কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। দেশবাসী চায় সরকার তাদের প্রতিশ্রুতিতে অটল থাকবে। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের আয়োজিত সমাবেশগুলোতে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি নির্বাচনকে সামনে রেখে মহল বিশেষের অপতৎপরতা রোধের তাগিদ দিয়েছেন। ১৭ আগস্ট কবি-সাহিত্যিকদের এক সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে  স্বৈরাচারের পাশাপাশি মৌলবাদী শক্তির উত্থান ঠেকাতে কবি-সাহিত্যিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, নাগরিকরা এ দেশের মালিক। নাগরিকদের বাকস্বাধীনতা রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দরকার। মানুষের বাকস্বাধীনতার জন্য কবিরা অতীতে যেরকম ভূমিকা রেখেছিলেন ভবিষ্যতেও সেরকম ভূমিকা রাখতে হবে। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর কবিতায় মানুষকে উজ্জীবিত করেছেন। রবীন্দ্রনাথও কবিতায় মানবতার গান গেয়েছেন। একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি, জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরোনো শকুন ইত্যাদি কবিতা ও গানে আমাদের কবি-সাহিত্যিকরা দেশের ক্রান্তিলগ্নে এগিয়ে এসেছেন। ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’ উচ্চারণের মধ্য দিয়ে শিল্পী ও কবিদের দেশাত্মবোধের কথা জাতি চিরদিন মনে রাখবে। রবিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হল মিলনায়তনে বিএনপি মিডিয়া সেল ও জাতীয় কবিতা পরিষদ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান যে বক্তব্য রেখেছেন তা সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। গণতন্ত্র এমন এক মতবাদ যেখানে পরমতসহিষ্ণুতা ও ধর্মীয় উগ্রবাদের কোনো ঠাঁই নেই। ৫ আগস্ট কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন হলেও মৌলবাদীরা গণ অভ্যুত্থানের সুফল গিলে খাওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের কাণ্ডজ্ঞানবর্জিত আচরণে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে।

মৌলবাদীরা নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে প্রকারান্তরে পতিত স্বৈরাচারের হাতকে শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে আনুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার দাবি করে তারা বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা জিইয়ে রাখার যে অপখেলায় যুক্ত হয়েছে, তা দুর্ভাগ্যজনক। দেশের এই ক্রান্তিকালে কবি-সাহিত্যিকদের ভূমিকা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। দেশে মৌলবাদের উত্থান হলে তার পরিণতি যে পতিত স্বৈরাচারের আমলের চেয়ে ভয়াবহ হবে, সে বিষয়ে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে কবি-সাহিত্যিকদের উদ্যোগী হতে হবে। জাতীয় অগ্রগতির স্বার্থে নির্বাচনে সত্যিকারের গণতন্ত্রকামীরা যাতে নির্বাচিত হয়, সে প্রয়াস চালাতে হবে নিজেদের স্বার্থেই।

দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, আটটি অঙ্গীকারনামা ও ৮৪টি প্রস্তাবনা উল্লেখ করে জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবনা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের প্রস্তাবনায় মনে হয় ঐক্য অনৈক্যের দোলাচলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদ দুলছে। রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক দেশের জনগণ।

তাদের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা নির্ধারণ করতে পারেন কোন কোন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে হবে। এ মুহূর্তে দেশে জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকার নেই। নেই নির্বাচিত সংসদ। ফলে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা পূরণে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ প্রণয়ন ছাড়া গত্যন্তর নেই। কিন্তু কমিশন যে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছে তার ১০টি প্রস্তাব বাস্তবতাবর্জিত। যে কারণে বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছে। বিএনপি মনে করে সংবিধানকে পাশ কাটিয়ে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
সর্বশেষ খবর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার
কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার
শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা
বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে
পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!
সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কোরসেসিকে নিয়ে তথ্যচিত্রে উঠে আসবে অজানা গল্প
স্কোরসেসিকে নিয়ে তথ্যচিত্রে উঠে আসবে অজানা গল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা