শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছে বিজেপি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছে বিজেপি

ভারতের বিজেপি সরকারের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হতে আর মাত্র ৭০ থেকে ৮০ দিন বাকি। ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির ভাষণের মাধ্যমে সংসদের উভয় সভায় যৌথ অধিবেশনে সরকারের কাজকর্ম নিয়ে ৭০ মিনিট ধরে রাষ্ট্রপতি ভাষণ দিয়েছেন। এটি হলো বিদায়ী সরকারের লিখে দেওয়া শেষ ভাষণ। ৯ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে লোকসভার অধিবেশন। ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে সারা ভারতে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করবে। নির্বাচন চলবে প্রায় দুই মাস ধরে।

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে এখন চলছে সংঘর্ষ, খুন, হত্যা, লুট এবং দলবদলের কেনাবেচা। গেরুয়া বাহিনী দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার জন্য সারা দেশে এক অঘোষিত সন্ত্রাস শুরু করে দিয়েছে। শুধু ভারতের অভ্যন্তরীণ খবরই নয়, আমেরিকার সিনেটেও এরকমই একটি রিপোর্ট জমা পড়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে- লোকসভা ভোটের আগে ভারতে সাম্প্রদায়িক সংঘাতের প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সে দেশের গুপ্তচর বাহিনীর সর্বেসর্বা ভ্যান কোটস্থ রিপোর্টে তিনি লিখেছেন, ‘নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি হিন্দু জাতীয়তাবাদী ভাবনায় জোর দিলে সাধারণ নির্বাচনের সময় ভারতে সাম্প্রদায়িক হিংসার আশঙ্কা রয়েছে। সমর্থকদের চাঙ্গা করতে হয়তো হিন্দু জাতীয়তাবাদী প্রচারণা চালিয়ে ছোটখাটো হিংসা বাধাতে চাইবেন নেতারা।’ শুধু আমেরিকার সিনেটের এই গোপন রিপোর্ট নয়, চাকরির ভয়ে মুখ খুলতে না চাইলেও নাম বলতে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা অনুরূপ আশঙ্কা করছেন। তারা মনে করেন, আসন্ন নির্বাচন হবে রক্তাক্ত। মন্দির, মসজিদ, গির্জা সরকারি দলের মূল ইস্যু। কয়েক মাস ধরে তারা একটু ঝিমিয়ে ছিলেন কারণ অযোধ্যায় রামের জন্মস্থানে মন্দির হবে কিনা সে ব্যাপারে ভারতের শীর্ষ আদালতে (সুপ্রিম কোর্ট) একটি মামলা রয়েছে। বিশ্বের সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে স্পিকার সব সময় নিরপেক্ষতা অবলম্বন করে থাকেন-এটাই সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতি ও নীতি। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় এই হতভাগ্য ভারতবর্ষের লোকসভার স্পিকার শ্রীমতি সুমিত্রা মহাজন সাধু-সন্তরের সঙ্গে গলা মিলিয়ে একটি বিবৃতি দিয়ে বলেছেন- অবিলম্বে রাম মন্দির চাই। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর লালকৃষ্ণ আদভানির নেতৃত্বে বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়া হয়। সে নিয়েও একটি মামলা সুপ্রিম কোর্টে আছে। বাবরি মসজিদ ভাঙার পর সারা ভারতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছিল। গেরুয়াবাহিনীর উসকানির কোনো অভাব নেই। গত সপ্তাহে প্রয়াগে কুম্ভমেলায় গঙ্গার বক্ষে দাঁড়িয়ে উত্তরপ্রদেশের সন্ন্যাসী মুখ্যমন্ত্রী গেরুয়াধারী যোগিআদিত্য নাথ তার মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে তারা গঙ্গাজলকে স্পর্শ করে শপথ নেন, নির্বাচনের দিন ঘোষণার মধ্যেই তারা রামমন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করবেন। তাদের সেই মন্ত্রিসভার বৈঠকের ছবি বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দেখানো হয়েছিল। গোটা ভারতবর্ষ তাতে স্তম্ভিত। এ ধরনের উসকানিমূলক অপকর্মের জন্য শুধু ভারতবর্ষ নয়, বিশ্বের নানা জায়গায় তার প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী মোদি ও অমিতশাহ দেশের নানা প্রান্ত ঘুরে শুধু ধর্মীয় উসকানিই দিচ্ছেন না, তারা হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে একটা বিভাজনের সৃষ্টি করে চলেছেন। শুধু কি তাই, মোদি সরকারের পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে রামমন্দির সংলগ্ন সব জমি ছেড়ে দেওয়ার আবেদন জানান, কোর্ট এ বিষয়ে কোনো নির্দেশ দেয়নি। ভারত সরকারের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বার বার প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর কাছে গিয়ে রামমন্দির সংক্রান্ত মামলার দ্রুত শুনানি চেয়েছেন।

এদিকে সরকারি যুক্তি, প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ নিয়ম করে দিয়েছেন, কোনো মামলার দ্রুত শুনানির জন্য আইনজীবীদের এসে মুখে উল্লেখ করার দরকার নেই। যদি না ফাঁসি, দোষী ব্যক্তির জেল থেকে ছাড়া পাওয়া বা কাউকে উচ্ছেদ হতে হচ্ছে এমন কোনো জরুরি বিষয় না তৈরি হয়। মামলা শুনানির জন্য এক সপ্তাহের মধ্যে এমনিতেই তালিকাভুক্ত হয়ে যাবে। এ নিয়ম অবশ্য চালু হবে ফেব্রুয়ারি থেকে। তাই কেন্দ্রের আইনজীবীদের অযোধ্যা মামলার দ্রুত শুনানির আর্জি জানাতে কোনো বাধা ছিল না। সলিসিটর জেনারেল এমনিতেই অন্য মামলায় সেই আর্জি রেখেছেন। আইনজীবীদের একাংশ এই প্রশ্ন তুলেছেন যে, মোদি সরকার অন্য কোনো মামলা তুললেও তা রামমন্দির-বাবরি মসজিদের মূল মামলার সঙ্গেই যুক্ত হয়ে যেতে পারে। ফলে রামমন্দির ঘিরে নতুন বেলুনে হাওয়া দিলেও তা বেরিয়ে যাবে আর তাই বোধ হয় সেই ভয়ে কেন্দ্র কোনো বাড়তি সক্রিয়তা দেখাচ্ছে না। কারণ মূল মামলার মীমাংসা হওয়ার সম্ভাবনা যে কম তা সরকার বুঝে গেছে। প্রবীণ আইনজীবী সঞ্চয় জেগড়ে মন্তব্য করেছেন, মামলার মূল নথি কয়েক হাজার পৃষ্ঠার। অনেক ট্রাঙ্ক ও বাক্সে তা বন্দী হয়ে আছে। কিছু নথি আবার ফার্সিতেও লেখা। মামলাকারীর সংখ্যাও কম নয়। সুব্রক্ষনম স্বামীর মতো ব্যক্তিত্বও এ মামলার সঙ্গে জড়িত, সবার কথা বিস্তারিত শুনতে হবে। তাই মামলা শুরু হলে ১০ দিনের মধ্যে তার রায় বের হওয়া সম্ভব নয়। কথায় বলে চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী। গেরুয়া বাহিনী ও বিজেপির সেই দশাই হয়েছে। তারা নির্বাচনের আগে মন্দিরের শিলান্যাস করতে চায়। এর পরিণাম যে ভয়ঙ্কর হতে পারে সে বিষয় গোটা দেশবাসী আতঙ্কিত। বিজেপি চাইছে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে একটা বড় ধরনের বিভাজন সৃষ্টি করতে।

রাহুল গান্ধীর নেতৃত্ব যে বিজেপিবিরোধী জোট সৃষ্টি হয়েছে বিজেপিকে হারানোর জন্য, এই জোট যাতে দানা বাঁধতে না পারে সে জন্য সব রকম কূটকৌশল রাজ্যে রাজ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছে মোদির শিষ্যরা। ইতিমধ্যে হিন্দি বলয়ের মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীরা রামমন্দির তৈরির জন্য কোটি কোটি টাকা সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। এসব রাজ্য থেকে কয়েক হাজার মিস্ত্রিও নেওয়া হয়েছে। যে কোনো মুহূর্তে তারা একটা বড় ধরনের অঘটন ঘটাতে পারে। এটি ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। গেরুয়া বাহিনী সাম্প্রতিককালে যেসব কথাবার্তা বলছে বা বিরোধী পক্ষকে যেভাবে আক্রমণ করছে তার ভাষা মহাত্মা গান্ধী, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের ভাষা নয়, যা ছাপার অক্ষরে লেখা যায় না কিন্তু আধুনিক যুগে টেলিভিশনের পর্দায় সেসব ভাষা শোনা যায় যা ভারতের পক্ষে নিম্নরুচির পরিচায়ক বিশেষ করে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর রাজনীতিতে যোগদানকে কেন্দ্র করে যেসব কটূক্তি বিজেপি ও আরএসএস নেতারা করছেন তা সাধারণ মানুষের সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। একজন মহিলা সম্পর্কে এ ধরনের ভাষা স্বাধীন-উত্তর ভারতবর্ষে আগে শোনা যায়নি। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্য বিজেপি ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়িয়ে চলেছে। এই উন্মাদনাকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচনে জয়লাভের কৌশল করছে।

অপরদিকে বিজেপিকে আমল দিতে চাইছেন না কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘রাফাল নিয়ে প্রশ্ন করলে চৌকিদার ওপরে, নিচে, ডাইনে, বাঁয়ে তাকান। রাফালের সত্য আসছে সরকারের ভিতর থেকে। নরেন্দ্র মোদির রাতে ঘুম আসছে না। আম্বানি-রাফালের ছবি ভেসে উঠছে। ভয় পেলেই রাতে কখনো নোটবন্দী করেন। কখনো লাইনে সবাইকে দাঁড় করান। অনিল-আম্বানিকে কেন ঝাড়– হাতে সাফাইয়ে নামান না? হাইটেক কথা বলেন, ধারার পাশে নালা তার গ্যাস থেকে জ্বালানি। মোদিজি নিজে একটা পাইপ লাগিয়ে দেখুন গ্যাস বেরোয় কিনা, এত গ্যাস দেন, দুই কোটি রোজগার দেবেন, কৃষকদের সঠিক দাম দেবেন... অনিলকে বরাত দিয়ে অগ্যাস বিগড়োলে চাষিদের ঋণ দিয়েও বিগড়োব।’

বিদেশি সরকারের লিখে দেওয়া যে ভাষণটি বৃহস্পতিবার দিল্লির সেন্টার হলে রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে পড়ানো হলো সে ব্যাপারে অনেকের মতামত জানার জন্য যোগাযোগ করা হলে একই মন্তব্য পাওয়া যায় সবার কাছ থেকে। তাহলে বিজেপি রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার পড়িয়ে দিলেন। নোটবন্দী থেকে ভয়াবহ বেকার সমস্যা, মোদি সরকারের দুর্নীতি নিয়ে একটি শব্দও তিনি বের করেননি। প্রথা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি সরকারের কাজকর্ম উল্লেখ করে থাকেন। সরকারের বৈদেশিক নীতি নিয়ে একটি শব্দও নেই, আছে শুধু মোদির প্রশংসা।         

            লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর