শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছে বিজেপি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছে বিজেপি

ভারতের বিজেপি সরকারের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হতে আর মাত্র ৭০ থেকে ৮০ দিন বাকি। ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির ভাষণের মাধ্যমে সংসদের উভয় সভায় যৌথ অধিবেশনে সরকারের কাজকর্ম নিয়ে ৭০ মিনিট ধরে রাষ্ট্রপতি ভাষণ দিয়েছেন। এটি হলো বিদায়ী সরকারের লিখে দেওয়া শেষ ভাষণ। ৯ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে লোকসভার অধিবেশন। ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে সারা ভারতে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করবে। নির্বাচন চলবে প্রায় দুই মাস ধরে।

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে এখন চলছে সংঘর্ষ, খুন, হত্যা, লুট এবং দলবদলের কেনাবেচা। গেরুয়া বাহিনী দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার জন্য সারা দেশে এক অঘোষিত সন্ত্রাস শুরু করে দিয়েছে। শুধু ভারতের অভ্যন্তরীণ খবরই নয়, আমেরিকার সিনেটেও এরকমই একটি রিপোর্ট জমা পড়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে- লোকসভা ভোটের আগে ভারতে সাম্প্রদায়িক সংঘাতের প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সে দেশের গুপ্তচর বাহিনীর সর্বেসর্বা ভ্যান কোটস্থ রিপোর্টে তিনি লিখেছেন, ‘নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি হিন্দু জাতীয়তাবাদী ভাবনায় জোর দিলে সাধারণ নির্বাচনের সময় ভারতে সাম্প্রদায়িক হিংসার আশঙ্কা রয়েছে। সমর্থকদের চাঙ্গা করতে হয়তো হিন্দু জাতীয়তাবাদী প্রচারণা চালিয়ে ছোটখাটো হিংসা বাধাতে চাইবেন নেতারা।’ শুধু আমেরিকার সিনেটের এই গোপন রিপোর্ট নয়, চাকরির ভয়ে মুখ খুলতে না চাইলেও নাম বলতে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা অনুরূপ আশঙ্কা করছেন। তারা মনে করেন, আসন্ন নির্বাচন হবে রক্তাক্ত। মন্দির, মসজিদ, গির্জা সরকারি দলের মূল ইস্যু। কয়েক মাস ধরে তারা একটু ঝিমিয়ে ছিলেন কারণ অযোধ্যায় রামের জন্মস্থানে মন্দির হবে কিনা সে ব্যাপারে ভারতের শীর্ষ আদালতে (সুপ্রিম কোর্ট) একটি মামলা রয়েছে। বিশ্বের সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে স্পিকার সব সময় নিরপেক্ষতা অবলম্বন করে থাকেন-এটাই সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতি ও নীতি। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় এই হতভাগ্য ভারতবর্ষের লোকসভার স্পিকার শ্রীমতি সুমিত্রা মহাজন সাধু-সন্তরের সঙ্গে গলা মিলিয়ে একটি বিবৃতি দিয়ে বলেছেন- অবিলম্বে রাম মন্দির চাই। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর লালকৃষ্ণ আদভানির নেতৃত্বে বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়া হয়। সে নিয়েও একটি মামলা সুপ্রিম কোর্টে আছে। বাবরি মসজিদ ভাঙার পর সারা ভারতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছিল। গেরুয়াবাহিনীর উসকানির কোনো অভাব নেই। গত সপ্তাহে প্রয়াগে কুম্ভমেলায় গঙ্গার বক্ষে দাঁড়িয়ে উত্তরপ্রদেশের সন্ন্যাসী মুখ্যমন্ত্রী গেরুয়াধারী যোগিআদিত্য নাথ তার মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে তারা গঙ্গাজলকে স্পর্শ করে শপথ নেন, নির্বাচনের দিন ঘোষণার মধ্যেই তারা রামমন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করবেন। তাদের সেই মন্ত্রিসভার বৈঠকের ছবি বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দেখানো হয়েছিল। গোটা ভারতবর্ষ তাতে স্তম্ভিত। এ ধরনের উসকানিমূলক অপকর্মের জন্য শুধু ভারতবর্ষ নয়, বিশ্বের নানা জায়গায় তার প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী মোদি ও অমিতশাহ দেশের নানা প্রান্ত ঘুরে শুধু ধর্মীয় উসকানিই দিচ্ছেন না, তারা হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে একটা বিভাজনের সৃষ্টি করে চলেছেন। শুধু কি তাই, মোদি সরকারের পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে রামমন্দির সংলগ্ন সব জমি ছেড়ে দেওয়ার আবেদন জানান, কোর্ট এ বিষয়ে কোনো নির্দেশ দেয়নি। ভারত সরকারের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বার বার প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর কাছে গিয়ে রামমন্দির সংক্রান্ত মামলার দ্রুত শুনানি চেয়েছেন।

এদিকে সরকারি যুক্তি, প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ নিয়ম করে দিয়েছেন, কোনো মামলার দ্রুত শুনানির জন্য আইনজীবীদের এসে মুখে উল্লেখ করার দরকার নেই। যদি না ফাঁসি, দোষী ব্যক্তির জেল থেকে ছাড়া পাওয়া বা কাউকে উচ্ছেদ হতে হচ্ছে এমন কোনো জরুরি বিষয় না তৈরি হয়। মামলা শুনানির জন্য এক সপ্তাহের মধ্যে এমনিতেই তালিকাভুক্ত হয়ে যাবে। এ নিয়ম অবশ্য চালু হবে ফেব্রুয়ারি থেকে। তাই কেন্দ্রের আইনজীবীদের অযোধ্যা মামলার দ্রুত শুনানির আর্জি জানাতে কোনো বাধা ছিল না। সলিসিটর জেনারেল এমনিতেই অন্য মামলায় সেই আর্জি রেখেছেন। আইনজীবীদের একাংশ এই প্রশ্ন তুলেছেন যে, মোদি সরকার অন্য কোনো মামলা তুললেও তা রামমন্দির-বাবরি মসজিদের মূল মামলার সঙ্গেই যুক্ত হয়ে যেতে পারে। ফলে রামমন্দির ঘিরে নতুন বেলুনে হাওয়া দিলেও তা বেরিয়ে যাবে আর তাই বোধ হয় সেই ভয়ে কেন্দ্র কোনো বাড়তি সক্রিয়তা দেখাচ্ছে না। কারণ মূল মামলার মীমাংসা হওয়ার সম্ভাবনা যে কম তা সরকার বুঝে গেছে। প্রবীণ আইনজীবী সঞ্চয় জেগড়ে মন্তব্য করেছেন, মামলার মূল নথি কয়েক হাজার পৃষ্ঠার। অনেক ট্রাঙ্ক ও বাক্সে তা বন্দী হয়ে আছে। কিছু নথি আবার ফার্সিতেও লেখা। মামলাকারীর সংখ্যাও কম নয়। সুব্রক্ষনম স্বামীর মতো ব্যক্তিত্বও এ মামলার সঙ্গে জড়িত, সবার কথা বিস্তারিত শুনতে হবে। তাই মামলা শুরু হলে ১০ দিনের মধ্যে তার রায় বের হওয়া সম্ভব নয়। কথায় বলে চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী। গেরুয়া বাহিনী ও বিজেপির সেই দশাই হয়েছে। তারা নির্বাচনের আগে মন্দিরের শিলান্যাস করতে চায়। এর পরিণাম যে ভয়ঙ্কর হতে পারে সে বিষয় গোটা দেশবাসী আতঙ্কিত। বিজেপি চাইছে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে একটা বড় ধরনের বিভাজন সৃষ্টি করতে।

রাহুল গান্ধীর নেতৃত্ব যে বিজেপিবিরোধী জোট সৃষ্টি হয়েছে বিজেপিকে হারানোর জন্য, এই জোট যাতে দানা বাঁধতে না পারে সে জন্য সব রকম কূটকৌশল রাজ্যে রাজ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছে মোদির শিষ্যরা। ইতিমধ্যে হিন্দি বলয়ের মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীরা রামমন্দির তৈরির জন্য কোটি কোটি টাকা সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। এসব রাজ্য থেকে কয়েক হাজার মিস্ত্রিও নেওয়া হয়েছে। যে কোনো মুহূর্তে তারা একটা বড় ধরনের অঘটন ঘটাতে পারে। এটি ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। গেরুয়া বাহিনী সাম্প্রতিককালে যেসব কথাবার্তা বলছে বা বিরোধী পক্ষকে যেভাবে আক্রমণ করছে তার ভাষা মহাত্মা গান্ধী, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের ভাষা নয়, যা ছাপার অক্ষরে লেখা যায় না কিন্তু আধুনিক যুগে টেলিভিশনের পর্দায় সেসব ভাষা শোনা যায় যা ভারতের পক্ষে নিম্নরুচির পরিচায়ক বিশেষ করে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর রাজনীতিতে যোগদানকে কেন্দ্র করে যেসব কটূক্তি বিজেপি ও আরএসএস নেতারা করছেন তা সাধারণ মানুষের সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। একজন মহিলা সম্পর্কে এ ধরনের ভাষা স্বাধীন-উত্তর ভারতবর্ষে আগে শোনা যায়নি। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্য বিজেপি ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়িয়ে চলেছে। এই উন্মাদনাকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচনে জয়লাভের কৌশল করছে।

অপরদিকে বিজেপিকে আমল দিতে চাইছেন না কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘রাফাল নিয়ে প্রশ্ন করলে চৌকিদার ওপরে, নিচে, ডাইনে, বাঁয়ে তাকান। রাফালের সত্য আসছে সরকারের ভিতর থেকে। নরেন্দ্র মোদির রাতে ঘুম আসছে না। আম্বানি-রাফালের ছবি ভেসে উঠছে। ভয় পেলেই রাতে কখনো নোটবন্দী করেন। কখনো লাইনে সবাইকে দাঁড় করান। অনিল-আম্বানিকে কেন ঝাড়– হাতে সাফাইয়ে নামান না? হাইটেক কথা বলেন, ধারার পাশে নালা তার গ্যাস থেকে জ্বালানি। মোদিজি নিজে একটা পাইপ লাগিয়ে দেখুন গ্যাস বেরোয় কিনা, এত গ্যাস দেন, দুই কোটি রোজগার দেবেন, কৃষকদের সঠিক দাম দেবেন... অনিলকে বরাত দিয়ে অগ্যাস বিগড়োলে চাষিদের ঋণ দিয়েও বিগড়োব।’

বিদেশি সরকারের লিখে দেওয়া যে ভাষণটি বৃহস্পতিবার দিল্লির সেন্টার হলে রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে পড়ানো হলো সে ব্যাপারে অনেকের মতামত জানার জন্য যোগাযোগ করা হলে একই মন্তব্য পাওয়া যায় সবার কাছ থেকে। তাহলে বিজেপি রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার পড়িয়ে দিলেন। নোটবন্দী থেকে ভয়াবহ বেকার সমস্যা, মোদি সরকারের দুর্নীতি নিয়ে একটি শব্দও তিনি বের করেননি। প্রথা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি সরকারের কাজকর্ম উল্লেখ করে থাকেন। সরকারের বৈদেশিক নীতি নিয়ে একটি শব্দও নেই, আছে শুধু মোদির প্রশংসা।         

            লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে