শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছে বিজেপি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছে বিজেপি

ভারতের বিজেপি সরকারের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হতে আর মাত্র ৭০ থেকে ৮০ দিন বাকি। ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির ভাষণের মাধ্যমে সংসদের উভয় সভায় যৌথ অধিবেশনে সরকারের কাজকর্ম নিয়ে ৭০ মিনিট ধরে রাষ্ট্রপতি ভাষণ দিয়েছেন। এটি হলো বিদায়ী সরকারের লিখে দেওয়া শেষ ভাষণ। ৯ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে লোকসভার অধিবেশন। ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে সারা ভারতে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করবে। নির্বাচন চলবে প্রায় দুই মাস ধরে।

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে এখন চলছে সংঘর্ষ, খুন, হত্যা, লুট এবং দলবদলের কেনাবেচা। গেরুয়া বাহিনী দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার জন্য সারা দেশে এক অঘোষিত সন্ত্রাস শুরু করে দিয়েছে। শুধু ভারতের অভ্যন্তরীণ খবরই নয়, আমেরিকার সিনেটেও এরকমই একটি রিপোর্ট জমা পড়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে- লোকসভা ভোটের আগে ভারতে সাম্প্রদায়িক সংঘাতের প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সে দেশের গুপ্তচর বাহিনীর সর্বেসর্বা ভ্যান কোটস্থ রিপোর্টে তিনি লিখেছেন, ‘নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি হিন্দু জাতীয়তাবাদী ভাবনায় জোর দিলে সাধারণ নির্বাচনের সময় ভারতে সাম্প্রদায়িক হিংসার আশঙ্কা রয়েছে। সমর্থকদের চাঙ্গা করতে হয়তো হিন্দু জাতীয়তাবাদী প্রচারণা চালিয়ে ছোটখাটো হিংসা বাধাতে চাইবেন নেতারা।’ শুধু আমেরিকার সিনেটের এই গোপন রিপোর্ট নয়, চাকরির ভয়ে মুখ খুলতে না চাইলেও নাম বলতে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা অনুরূপ আশঙ্কা করছেন। তারা মনে করেন, আসন্ন নির্বাচন হবে রক্তাক্ত। মন্দির, মসজিদ, গির্জা সরকারি দলের মূল ইস্যু। কয়েক মাস ধরে তারা একটু ঝিমিয়ে ছিলেন কারণ অযোধ্যায় রামের জন্মস্থানে মন্দির হবে কিনা সে ব্যাপারে ভারতের শীর্ষ আদালতে (সুপ্রিম কোর্ট) একটি মামলা রয়েছে। বিশ্বের সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে স্পিকার সব সময় নিরপেক্ষতা অবলম্বন করে থাকেন-এটাই সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতি ও নীতি। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় এই হতভাগ্য ভারতবর্ষের লোকসভার স্পিকার শ্রীমতি সুমিত্রা মহাজন সাধু-সন্তরের সঙ্গে গলা মিলিয়ে একটি বিবৃতি দিয়ে বলেছেন- অবিলম্বে রাম মন্দির চাই। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর লালকৃষ্ণ আদভানির নেতৃত্বে বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়া হয়। সে নিয়েও একটি মামলা সুপ্রিম কোর্টে আছে। বাবরি মসজিদ ভাঙার পর সারা ভারতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছিল। গেরুয়াবাহিনীর উসকানির কোনো অভাব নেই। গত সপ্তাহে প্রয়াগে কুম্ভমেলায় গঙ্গার বক্ষে দাঁড়িয়ে উত্তরপ্রদেশের সন্ন্যাসী মুখ্যমন্ত্রী গেরুয়াধারী যোগিআদিত্য নাথ তার মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে তারা গঙ্গাজলকে স্পর্শ করে শপথ নেন, নির্বাচনের দিন ঘোষণার মধ্যেই তারা রামমন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করবেন। তাদের সেই মন্ত্রিসভার বৈঠকের ছবি বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দেখানো হয়েছিল। গোটা ভারতবর্ষ তাতে স্তম্ভিত। এ ধরনের উসকানিমূলক অপকর্মের জন্য শুধু ভারতবর্ষ নয়, বিশ্বের নানা জায়গায় তার প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী মোদি ও অমিতশাহ দেশের নানা প্রান্ত ঘুরে শুধু ধর্মীয় উসকানিই দিচ্ছেন না, তারা হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে একটা বিভাজনের সৃষ্টি করে চলেছেন। শুধু কি তাই, মোদি সরকারের পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে রামমন্দির সংলগ্ন সব জমি ছেড়ে দেওয়ার আবেদন জানান, কোর্ট এ বিষয়ে কোনো নির্দেশ দেয়নি। ভারত সরকারের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বার বার প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর কাছে গিয়ে রামমন্দির সংক্রান্ত মামলার দ্রুত শুনানি চেয়েছেন।

এদিকে সরকারি যুক্তি, প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ নিয়ম করে দিয়েছেন, কোনো মামলার দ্রুত শুনানির জন্য আইনজীবীদের এসে মুখে উল্লেখ করার দরকার নেই। যদি না ফাঁসি, দোষী ব্যক্তির জেল থেকে ছাড়া পাওয়া বা কাউকে উচ্ছেদ হতে হচ্ছে এমন কোনো জরুরি বিষয় না তৈরি হয়। মামলা শুনানির জন্য এক সপ্তাহের মধ্যে এমনিতেই তালিকাভুক্ত হয়ে যাবে। এ নিয়ম অবশ্য চালু হবে ফেব্রুয়ারি থেকে। তাই কেন্দ্রের আইনজীবীদের অযোধ্যা মামলার দ্রুত শুনানির আর্জি জানাতে কোনো বাধা ছিল না। সলিসিটর জেনারেল এমনিতেই অন্য মামলায় সেই আর্জি রেখেছেন। আইনজীবীদের একাংশ এই প্রশ্ন তুলেছেন যে, মোদি সরকার অন্য কোনো মামলা তুললেও তা রামমন্দির-বাবরি মসজিদের মূল মামলার সঙ্গেই যুক্ত হয়ে যেতে পারে। ফলে রামমন্দির ঘিরে নতুন বেলুনে হাওয়া দিলেও তা বেরিয়ে যাবে আর তাই বোধ হয় সেই ভয়ে কেন্দ্র কোনো বাড়তি সক্রিয়তা দেখাচ্ছে না। কারণ মূল মামলার মীমাংসা হওয়ার সম্ভাবনা যে কম তা সরকার বুঝে গেছে। প্রবীণ আইনজীবী সঞ্চয় জেগড়ে মন্তব্য করেছেন, মামলার মূল নথি কয়েক হাজার পৃষ্ঠার। অনেক ট্রাঙ্ক ও বাক্সে তা বন্দী হয়ে আছে। কিছু নথি আবার ফার্সিতেও লেখা। মামলাকারীর সংখ্যাও কম নয়। সুব্রক্ষনম স্বামীর মতো ব্যক্তিত্বও এ মামলার সঙ্গে জড়িত, সবার কথা বিস্তারিত শুনতে হবে। তাই মামলা শুরু হলে ১০ দিনের মধ্যে তার রায় বের হওয়া সম্ভব নয়। কথায় বলে চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী। গেরুয়া বাহিনী ও বিজেপির সেই দশাই হয়েছে। তারা নির্বাচনের আগে মন্দিরের শিলান্যাস করতে চায়। এর পরিণাম যে ভয়ঙ্কর হতে পারে সে বিষয় গোটা দেশবাসী আতঙ্কিত। বিজেপি চাইছে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে একটা বড় ধরনের বিভাজন সৃষ্টি করতে।

রাহুল গান্ধীর নেতৃত্ব যে বিজেপিবিরোধী জোট সৃষ্টি হয়েছে বিজেপিকে হারানোর জন্য, এই জোট যাতে দানা বাঁধতে না পারে সে জন্য সব রকম কূটকৌশল রাজ্যে রাজ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছে মোদির শিষ্যরা। ইতিমধ্যে হিন্দি বলয়ের মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীরা রামমন্দির তৈরির জন্য কোটি কোটি টাকা সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। এসব রাজ্য থেকে কয়েক হাজার মিস্ত্রিও নেওয়া হয়েছে। যে কোনো মুহূর্তে তারা একটা বড় ধরনের অঘটন ঘটাতে পারে। এটি ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। গেরুয়া বাহিনী সাম্প্রতিককালে যেসব কথাবার্তা বলছে বা বিরোধী পক্ষকে যেভাবে আক্রমণ করছে তার ভাষা মহাত্মা গান্ধী, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের ভাষা নয়, যা ছাপার অক্ষরে লেখা যায় না কিন্তু আধুনিক যুগে টেলিভিশনের পর্দায় সেসব ভাষা শোনা যায় যা ভারতের পক্ষে নিম্নরুচির পরিচায়ক বিশেষ করে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর রাজনীতিতে যোগদানকে কেন্দ্র করে যেসব কটূক্তি বিজেপি ও আরএসএস নেতারা করছেন তা সাধারণ মানুষের সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। একজন মহিলা সম্পর্কে এ ধরনের ভাষা স্বাধীন-উত্তর ভারতবর্ষে আগে শোনা যায়নি। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্য বিজেপি ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়িয়ে চলেছে। এই উন্মাদনাকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচনে জয়লাভের কৌশল করছে।

অপরদিকে বিজেপিকে আমল দিতে চাইছেন না কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘রাফাল নিয়ে প্রশ্ন করলে চৌকিদার ওপরে, নিচে, ডাইনে, বাঁয়ে তাকান। রাফালের সত্য আসছে সরকারের ভিতর থেকে। নরেন্দ্র মোদির রাতে ঘুম আসছে না। আম্বানি-রাফালের ছবি ভেসে উঠছে। ভয় পেলেই রাতে কখনো নোটবন্দী করেন। কখনো লাইনে সবাইকে দাঁড় করান। অনিল-আম্বানিকে কেন ঝাড়– হাতে সাফাইয়ে নামান না? হাইটেক কথা বলেন, ধারার পাশে নালা তার গ্যাস থেকে জ্বালানি। মোদিজি নিজে একটা পাইপ লাগিয়ে দেখুন গ্যাস বেরোয় কিনা, এত গ্যাস দেন, দুই কোটি রোজগার দেবেন, কৃষকদের সঠিক দাম দেবেন... অনিলকে বরাত দিয়ে অগ্যাস বিগড়োলে চাষিদের ঋণ দিয়েও বিগড়োব।’

বিদেশি সরকারের লিখে দেওয়া যে ভাষণটি বৃহস্পতিবার দিল্লির সেন্টার হলে রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে পড়ানো হলো সে ব্যাপারে অনেকের মতামত জানার জন্য যোগাযোগ করা হলে একই মন্তব্য পাওয়া যায় সবার কাছ থেকে। তাহলে বিজেপি রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার পড়িয়ে দিলেন। নোটবন্দী থেকে ভয়াবহ বেকার সমস্যা, মোদি সরকারের দুর্নীতি নিয়ে একটি শব্দও তিনি বের করেননি। প্রথা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি সরকারের কাজকর্ম উল্লেখ করে থাকেন। সরকারের বৈদেশিক নীতি নিয়ে একটি শব্দও নেই, আছে শুধু মোদির প্রশংসা।         

            লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ