শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

তারুণ্যের শক্তি ও নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন

স্বপ্ন সারথি
প্রিন্ট ভার্সন
তারুণ্যের শক্তি ও নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন

‘তরুণ তারুণ্যের মতোই, যে তারুণ্য তিমির বিদারী, সে যে আলোর দেবতা’- কাজী নজরুলের এই অভিভাষণের মতোই বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখছে তারুণ্যের শক্তিতে জ্বলে ওঠার। দেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ (প্রায় ৫ কোটি ৩০ লাখ) আজ তারুণ্যের পতাকাবাহী। এ পতাকাতলেই জড়ো হয়েছে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন। স্রোতের এ মাতম রুখবে সাধ্য কার! বাঙালির স্বপ্নে যুগ যুগ ধরে তরুণরাই নেতৃত্ব দিয়েছে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ সব স্বপ্নের সূচনা তরুণদের চোখে-মুখেই ধরা দিয়েছে আলোর ঝলকানি হয়ে। মাস্টারদা সূর্যসেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদাররা জ্বলে উঠেছিল এই তারুণ্যের শক্তি নিয়েই; যাদের বঞ্চিত বুকে ফেনিয়ে উঠেছিল উপনিবেশের বেঁধে দেওয়া পুঞ্জীভূত অভিমান। এই তারুণ্যের হুতাশনে পুড়েই ছাই হয়েছে আরব উপদ্বীপ। তিউনিসিয়ার তরুণ বোয়াজিজির নিজের গায়ে ঢেলে দেওয়া আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল আরব বসন্ত হয়ে। তাই তারণ্যের জোয়ারকে বেঁধে রেখে নয়, সেই জোয়ারকে শক্তির টারবাইনে স্থানান্তরিত করে দেশকে সম্মুখে এগিয়ে নিতে হবে বিদ্যুতের মতো। তরুণদের চাওয়া-পাওয়ার হিসাবটি দীর্ঘদিন ধরে রাষ্ট্রযন্ত্রের ধর্তব্যের বাইরে ছিল কিন্তু বিগত ১০ বছর ধরে শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং তাদের মেধা ও প্রতিভা বিকাশের সুযোগ অবারিত করতে সরকার চেষ্টা চালিয়েছে অফুরান। রাষ্ট্রযন্ত্র বুঝে গিয়েছিল এই তরুণরাই বয়ে নিয়ে আসবে সাফল্য, প্রথাগত সনাতনী ব্যবস্থা ভেঙে গড়ে তুলবে আধুনিক সমাজ কাঠামো। মর্মে মর্মে অনুভব করছে রবীন্দ্রনাথের সবুজের অভিযান কবিতার মর্মার্থ, যেখানে চিত্রপটে আঁকা আধমরাদের ঘা মেরে বাঁচাবে দুরন্ত কাঁচা সেনারা। আর সে উদ্দেশ্য সামনে রেখে তাদের দেওয়া হয়েছে নিত্যনতুন কার্যকর প্রশিক্ষণ, অর্থের অভাবে মুখ লুকানো উদ্যোক্তা তরুণদের দেওয়া হয়েছে সহজ শর্তে ঋণ ও অনুদান। কর্মসংস্থানের জন্য বৈচিত্র্যময় বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের করে তোলা হচ্ছে শিক্ষিত, দক্ষ, কর্মমুখী ও আত্মনির্ভরশীল যা তাদের জীবনকে করে তুলবে নিরাপদ ও সম্মানজনক। সমৃদ্ধির মূলস্রোতে তরুণদের কার্যকরভাবে সম্পৃক্ত করতে ইতিমধ্যে ১১টি জেলায় স্থাপন করা হয়েছে যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র; যার শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে উপজেলা পর্যায়েও। যেখান থেকে গত ১০ বছরে ২৪ লাখ তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষণ লাভ করে পেয়েছে নতুন জীবনে দিশা, ভেঙেছে বেকারত্বের শৃঙ্খল। বেকারত্বের করাল গ্রাসে পতিত যুবসমাজকে বের করে নিয়ে আসতে ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ‘ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি’ বাস্তবায়নের যে কাজ অগ্রগায়ণ করা হচ্ছে তার সাতটি পর্ব থেকে ইতিমধ্যে ৩৭ জেলার ১২৮টি উপজেলায় ১ লাখ ৯৩ হাজার ৯৮৫ জন যুবককে প্রশিক্ষিত করে তোলা হয়েছে; যার ১ লাখ ৯১ হাজার ৬৫০ জন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থায় নিযুক্ত হয়েছেন আর অস্থায়ী কর্ম শেষে তাদের ৮৩ হাজার ১৪ জন আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত হয়েছেন। কিছু বিষয়ে তরুণরা বার বারই হোঁচট খেয়েছে তাদের অধিকার ও প্রাপ্য দেনা-পাওনা আদায়ে, কারণ তাদের নিরাপদ জীবনাচরণে ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তায় ছিল না কোনো সরকারি আইন, অধ্যাদেশ। ২০১৭ সালে তাদের এই হতাশার বুকে আশার সঞ্চার করে ‘জাতীয় যুবনীতি-২০১৭’। যুবসমাজ খুঁজে পায় দাঁড়ানোর শক্ত পাটাতন, সে পাটাতনে ভর করেই লাখো তরুণ আজ স্বাবলম্বী, আত্মনির্ভরশীল। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিশেষজ্ঞদের অনেকেই বাজি ধরেছিলেন নীরব ভোট বিপ্লবের পক্ষে। যে নীরব বিপ্লবের নেতৃত্বে থাকবে তরুণ ভোটাররা। আদতে হয়েছেও তাই। নীরব বিপ্লব ঘটেছে এবং সেই বিপ্লবের গতিপথ ক্ষমতাসীন দলের পক্ষেই গিয়েছে কারণ তরুণ ভোটারেরা প্রত্যক্ষ করেছে গত এক দশকে দেশের উন্নয়ন। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তারা সুবিবেচকের মতোই ব্যালটের মাধ্যমে তাদের মতামত প্রদান করেছে। তাই যুবসমাজের ভোটের মূল্য জনপ্রতিনিধিরা রাখবেন সে আশা আমাদের সবার। তাদের দীর্ঘদিনের হতাশা আর আকাক্সক্ষা সামনে এনে গ্রহণ করবেন নতুন নতুন উদ্যোগ। একটি সুচিন্তিত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে জাতীয় যুবনীতির পুরোপুরি বাস্তবায়ন, তরুণ কল্যাণ ও উন্নয়নে প্রশাসনিক গতি আনতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতায় পৃথক যুব বিভাগ গঠন, জাতীয় বাজেটে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বরাদ্দ বৃদ্ধি, যুব গবেষণা কেন্দ্র গঠন- এ বিষয়গুলো তরুণদের প্রত্যাশা আর ক্ষমতাসীন সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারেও এগুলো উল্লেখ করা হয়েছিল।

শিক্ষা মানুষের সুকোমল বৃত্তিগুলোকে বিকশিত করে আর প্রশিক্ষণ পরিণত করে দক্ষ ও কর্মমুখী জনসম্পদে। তাই প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণের মতোই মনোযোগী হওয়া সমীচীন হবে কারিগরি শিক্ষা ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে, গবেষণার দ্বার উন্মোচন করতে হবে প্রতিটি উচ্চশিক্ষা কেন্দ্রে, ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি আশার আলো ছড়াবে প্রত্যন্ত অঞ্চলসমূহে। পাশাপাশি যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দিতে এই কেন্দ্রগুলোকে গড়ে তোলা যায় জনসম্পদ তৈরির হাব হিসেবে। সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। তাদের আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে চেয়েছিল কুচক্রী মহল কিন্তু তাদেরই দৃঢ়তায় ও সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তা ব্যর্থ হয় এবং সরকার মেনে নিয়েছে তরুণদের যৌক্তিক দাবি; যা মেধাবী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগকে আরও প্রেরণাব্যঞ্জক করেছে। আরও একটি বিষয় নিয়ে তরুণরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে, তা হচ্ছেÑ সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি। তরুণদের এ চাওয়া সামনে রেখে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের একটি যৌক্তিক সীমা নির্ধারণ করাও এখন সময়ের দাবি। স্বাভাবিকভাবেই সব মানুষ সমান মেধায় বা সমান পরিশ্রমের অধিকারী হয় না। একই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেও সবাই সমান দক্ষতা অর্জন করতে পারে না। তাই প্রয়োজন তাদের কর্মক্ষেত্রগুলোকে শ্রেণিকরণ করার। বিচিত্র্যময় প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে ভারসাম্যহীনতা দূরীকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা কোনো দুরূহ কাজ নয়। মেধা, শ্রম, দক্ষতা, শারীরিক প্রতিবন্ধকতার ওপর ভিত্তি করে কর্মপদ্ধতি ও প্রকল্প গ্রহণ প্রয়োজন। তবে তরুণদের জন্য আশার বাণী নিয়ে এসেছে সরকার, যেখানে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে জাতীয় পর্যায়ে স্বল্প, মধ্যম ও উচ্চ শিক্ষিত তরুণদের তথ্যসংবলিত ইন্টিগ্রেটেট ডাটাবেইজ তৈরির কথা, যার মাধ্যমে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রয়োজন ও তরুণদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির পথ সুগম করবে। ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল নাগাদ অতিরিক্ত ১ কোটি ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং উক্ত সময়ে নতুনভাবে শ্রমশক্তিতে যুক্ত হবে আরও ১ কোটি ১০ লাখ ৯০ হাজার মানুষ। উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও উদ্যোক্তা হওয়ার সামর্থ্য বাংলাদেশের তরুণদের একটি সহজাত গুণ। নিত্যদিন তারা উদ্ভাবন করে চলেছে নতুন নতুন প্রযুক্তি এবং বাণিজ্য, কৃষি ও শিল্পের নতুন নতুন ক্ষেত্র। এই তরুণদের পৃষ্ঠপোষকতা বাংলাদেশকে এনে দিতে পারে একটি সোনালি স্বপ্নের আশা। তরুণদের উদ্যোক্তা হওয়ার প্রবণতা ও আত্মকর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে কর্মসংস্থান ব্যাংকের মাধ্যমে বিনা জামানতে ও সহজ শর্তে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। চিন্তা করা হচ্ছে সুবিধা আরও বৃদ্ধি করার এবং নতুন ‘উদ্যোক্তা নীতিমালা’ প্রণয়নের। খেলাধুলা, ইন্টারনেট সেবা, সুস্থ বিনোদন ও কাউন্সেলিংয়ের মাধমে উগ্রসাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ও জঙ্গিবাদের থাবা থেকে রক্ষা করতে যেমন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তেমনি মাদকের ভয়াল আসক্তি থেকেও তাদের রক্ষার জন্য কাউন্সেলিং সেন্টার, মাদক নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন এবং বেসরকারি কেন্দ্রগুলোকে আরও অধিকতর পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে একটি সুস্থ ও কর্মোদ্দীপ্ত তরুণ সমাজ গঠন করে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলাই সবার প্রত্যাশা। বিখ্যাত মার্কিন লেখক হেলেন কেলার উক্তি করেছিলেন, It is not possible for civilization to flow backward while there is youth in the world. Youth may be headstrong, but it will advance it’s allotted length. তাই যত দিন এই তরুণরা সমৃদ্ধির নেতৃত্ব দেবে তত দিন পিছু হটার ভয় নেই বাংলাদেশের। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে এই তারুণ্যের শক্তিতেই। ক্রিকেটের রণাঙ্গনে যেমনি সমীহ জাগিয়েছে পরাশক্তিসমূহের বিরুদ্ধে তেমনি নিজেদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা, দক্ষতা এ কর্মস্পৃহায় দেশের আর্থ-সামাজিক ও পরিবর্তিত সমাজব্যবস্থার নেতৃত্ব যে তরুণদের হাত ধরেই আসবেÑ তার ঘণ্টাধ্বনি আজ গহনদ্বারে বার বারই শুনি। তাই প্রয়োজন এই তরুণ সমাজকে সমৃদ্ধির মূলধারায় ধরে রাখা, তারুণ্যের মূল্যবোধকে অনুধাবন করা এবং সে অনুযায়ী পরিকল্পনা প্রণয়ন। আর এই তারুণ্যের শক্তিতেই আসবে বাংলাদেশের সমৃদ্ধি।

            লেখক : কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা