শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

তারুণ্যের শক্তি ও নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন

স্বপ্ন সারথি
প্রিন্ট ভার্সন
তারুণ্যের শক্তি ও নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন

‘তরুণ তারুণ্যের মতোই, যে তারুণ্য তিমির বিদারী, সে যে আলোর দেবতা’- কাজী নজরুলের এই অভিভাষণের মতোই বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখছে তারুণ্যের শক্তিতে জ্বলে ওঠার। দেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ (প্রায় ৫ কোটি ৩০ লাখ) আজ তারুণ্যের পতাকাবাহী। এ পতাকাতলেই জড়ো হয়েছে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন। স্রোতের এ মাতম রুখবে সাধ্য কার! বাঙালির স্বপ্নে যুগ যুগ ধরে তরুণরাই নেতৃত্ব দিয়েছে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ সব স্বপ্নের সূচনা তরুণদের চোখে-মুখেই ধরা দিয়েছে আলোর ঝলকানি হয়ে। মাস্টারদা সূর্যসেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদাররা জ্বলে উঠেছিল এই তারুণ্যের শক্তি নিয়েই; যাদের বঞ্চিত বুকে ফেনিয়ে উঠেছিল উপনিবেশের বেঁধে দেওয়া পুঞ্জীভূত অভিমান। এই তারুণ্যের হুতাশনে পুড়েই ছাই হয়েছে আরব উপদ্বীপ। তিউনিসিয়ার তরুণ বোয়াজিজির নিজের গায়ে ঢেলে দেওয়া আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল আরব বসন্ত হয়ে। তাই তারণ্যের জোয়ারকে বেঁধে রেখে নয়, সেই জোয়ারকে শক্তির টারবাইনে স্থানান্তরিত করে দেশকে সম্মুখে এগিয়ে নিতে হবে বিদ্যুতের মতো। তরুণদের চাওয়া-পাওয়ার হিসাবটি দীর্ঘদিন ধরে রাষ্ট্রযন্ত্রের ধর্তব্যের বাইরে ছিল কিন্তু বিগত ১০ বছর ধরে শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং তাদের মেধা ও প্রতিভা বিকাশের সুযোগ অবারিত করতে সরকার চেষ্টা চালিয়েছে অফুরান। রাষ্ট্রযন্ত্র বুঝে গিয়েছিল এই তরুণরাই বয়ে নিয়ে আসবে সাফল্য, প্রথাগত সনাতনী ব্যবস্থা ভেঙে গড়ে তুলবে আধুনিক সমাজ কাঠামো। মর্মে মর্মে অনুভব করছে রবীন্দ্রনাথের সবুজের অভিযান কবিতার মর্মার্থ, যেখানে চিত্রপটে আঁকা আধমরাদের ঘা মেরে বাঁচাবে দুরন্ত কাঁচা সেনারা। আর সে উদ্দেশ্য সামনে রেখে তাদের দেওয়া হয়েছে নিত্যনতুন কার্যকর প্রশিক্ষণ, অর্থের অভাবে মুখ লুকানো উদ্যোক্তা তরুণদের দেওয়া হয়েছে সহজ শর্তে ঋণ ও অনুদান। কর্মসংস্থানের জন্য বৈচিত্র্যময় বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের করে তোলা হচ্ছে শিক্ষিত, দক্ষ, কর্মমুখী ও আত্মনির্ভরশীল যা তাদের জীবনকে করে তুলবে নিরাপদ ও সম্মানজনক। সমৃদ্ধির মূলস্রোতে তরুণদের কার্যকরভাবে সম্পৃক্ত করতে ইতিমধ্যে ১১টি জেলায় স্থাপন করা হয়েছে যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র; যার শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে উপজেলা পর্যায়েও। যেখান থেকে গত ১০ বছরে ২৪ লাখ তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষণ লাভ করে পেয়েছে নতুন জীবনে দিশা, ভেঙেছে বেকারত্বের শৃঙ্খল। বেকারত্বের করাল গ্রাসে পতিত যুবসমাজকে বের করে নিয়ে আসতে ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ‘ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি’ বাস্তবায়নের যে কাজ অগ্রগায়ণ করা হচ্ছে তার সাতটি পর্ব থেকে ইতিমধ্যে ৩৭ জেলার ১২৮টি উপজেলায় ১ লাখ ৯৩ হাজার ৯৮৫ জন যুবককে প্রশিক্ষিত করে তোলা হয়েছে; যার ১ লাখ ৯১ হাজার ৬৫০ জন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থায় নিযুক্ত হয়েছেন আর অস্থায়ী কর্ম শেষে তাদের ৮৩ হাজার ১৪ জন আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত হয়েছেন। কিছু বিষয়ে তরুণরা বার বারই হোঁচট খেয়েছে তাদের অধিকার ও প্রাপ্য দেনা-পাওনা আদায়ে, কারণ তাদের নিরাপদ জীবনাচরণে ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তায় ছিল না কোনো সরকারি আইন, অধ্যাদেশ। ২০১৭ সালে তাদের এই হতাশার বুকে আশার সঞ্চার করে ‘জাতীয় যুবনীতি-২০১৭’। যুবসমাজ খুঁজে পায় দাঁড়ানোর শক্ত পাটাতন, সে পাটাতনে ভর করেই লাখো তরুণ আজ স্বাবলম্বী, আত্মনির্ভরশীল। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিশেষজ্ঞদের অনেকেই বাজি ধরেছিলেন নীরব ভোট বিপ্লবের পক্ষে। যে নীরব বিপ্লবের নেতৃত্বে থাকবে তরুণ ভোটাররা। আদতে হয়েছেও তাই। নীরব বিপ্লব ঘটেছে এবং সেই বিপ্লবের গতিপথ ক্ষমতাসীন দলের পক্ষেই গিয়েছে কারণ তরুণ ভোটারেরা প্রত্যক্ষ করেছে গত এক দশকে দেশের উন্নয়ন। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তারা সুবিবেচকের মতোই ব্যালটের মাধ্যমে তাদের মতামত প্রদান করেছে। তাই যুবসমাজের ভোটের মূল্য জনপ্রতিনিধিরা রাখবেন সে আশা আমাদের সবার। তাদের দীর্ঘদিনের হতাশা আর আকাক্সক্ষা সামনে এনে গ্রহণ করবেন নতুন নতুন উদ্যোগ। একটি সুচিন্তিত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে জাতীয় যুবনীতির পুরোপুরি বাস্তবায়ন, তরুণ কল্যাণ ও উন্নয়নে প্রশাসনিক গতি আনতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতায় পৃথক যুব বিভাগ গঠন, জাতীয় বাজেটে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বরাদ্দ বৃদ্ধি, যুব গবেষণা কেন্দ্র গঠন- এ বিষয়গুলো তরুণদের প্রত্যাশা আর ক্ষমতাসীন সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারেও এগুলো উল্লেখ করা হয়েছিল।

শিক্ষা মানুষের সুকোমল বৃত্তিগুলোকে বিকশিত করে আর প্রশিক্ষণ পরিণত করে দক্ষ ও কর্মমুখী জনসম্পদে। তাই প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণের মতোই মনোযোগী হওয়া সমীচীন হবে কারিগরি শিক্ষা ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে, গবেষণার দ্বার উন্মোচন করতে হবে প্রতিটি উচ্চশিক্ষা কেন্দ্রে, ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি আশার আলো ছড়াবে প্রত্যন্ত অঞ্চলসমূহে। পাশাপাশি যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দিতে এই কেন্দ্রগুলোকে গড়ে তোলা যায় জনসম্পদ তৈরির হাব হিসেবে। সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। তাদের আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে চেয়েছিল কুচক্রী মহল কিন্তু তাদেরই দৃঢ়তায় ও সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তা ব্যর্থ হয় এবং সরকার মেনে নিয়েছে তরুণদের যৌক্তিক দাবি; যা মেধাবী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগকে আরও প্রেরণাব্যঞ্জক করেছে। আরও একটি বিষয় নিয়ে তরুণরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে, তা হচ্ছেÑ সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি। তরুণদের এ চাওয়া সামনে রেখে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের একটি যৌক্তিক সীমা নির্ধারণ করাও এখন সময়ের দাবি। স্বাভাবিকভাবেই সব মানুষ সমান মেধায় বা সমান পরিশ্রমের অধিকারী হয় না। একই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেও সবাই সমান দক্ষতা অর্জন করতে পারে না। তাই প্রয়োজন তাদের কর্মক্ষেত্রগুলোকে শ্রেণিকরণ করার। বিচিত্র্যময় প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে ভারসাম্যহীনতা দূরীকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা কোনো দুরূহ কাজ নয়। মেধা, শ্রম, দক্ষতা, শারীরিক প্রতিবন্ধকতার ওপর ভিত্তি করে কর্মপদ্ধতি ও প্রকল্প গ্রহণ প্রয়োজন। তবে তরুণদের জন্য আশার বাণী নিয়ে এসেছে সরকার, যেখানে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে জাতীয় পর্যায়ে স্বল্প, মধ্যম ও উচ্চ শিক্ষিত তরুণদের তথ্যসংবলিত ইন্টিগ্রেটেট ডাটাবেইজ তৈরির কথা, যার মাধ্যমে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রয়োজন ও তরুণদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির পথ সুগম করবে। ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল নাগাদ অতিরিক্ত ১ কোটি ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং উক্ত সময়ে নতুনভাবে শ্রমশক্তিতে যুক্ত হবে আরও ১ কোটি ১০ লাখ ৯০ হাজার মানুষ। উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও উদ্যোক্তা হওয়ার সামর্থ্য বাংলাদেশের তরুণদের একটি সহজাত গুণ। নিত্যদিন তারা উদ্ভাবন করে চলেছে নতুন নতুন প্রযুক্তি এবং বাণিজ্য, কৃষি ও শিল্পের নতুন নতুন ক্ষেত্র। এই তরুণদের পৃষ্ঠপোষকতা বাংলাদেশকে এনে দিতে পারে একটি সোনালি স্বপ্নের আশা। তরুণদের উদ্যোক্তা হওয়ার প্রবণতা ও আত্মকর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে কর্মসংস্থান ব্যাংকের মাধ্যমে বিনা জামানতে ও সহজ শর্তে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। চিন্তা করা হচ্ছে সুবিধা আরও বৃদ্ধি করার এবং নতুন ‘উদ্যোক্তা নীতিমালা’ প্রণয়নের। খেলাধুলা, ইন্টারনেট সেবা, সুস্থ বিনোদন ও কাউন্সেলিংয়ের মাধমে উগ্রসাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ও জঙ্গিবাদের থাবা থেকে রক্ষা করতে যেমন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তেমনি মাদকের ভয়াল আসক্তি থেকেও তাদের রক্ষার জন্য কাউন্সেলিং সেন্টার, মাদক নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন এবং বেসরকারি কেন্দ্রগুলোকে আরও অধিকতর পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে একটি সুস্থ ও কর্মোদ্দীপ্ত তরুণ সমাজ গঠন করে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলাই সবার প্রত্যাশা। বিখ্যাত মার্কিন লেখক হেলেন কেলার উক্তি করেছিলেন, It is not possible for civilization to flow backward while there is youth in the world. Youth may be headstrong, but it will advance it’s allotted length. তাই যত দিন এই তরুণরা সমৃদ্ধির নেতৃত্ব দেবে তত দিন পিছু হটার ভয় নেই বাংলাদেশের। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে এই তারুণ্যের শক্তিতেই। ক্রিকেটের রণাঙ্গনে যেমনি সমীহ জাগিয়েছে পরাশক্তিসমূহের বিরুদ্ধে তেমনি নিজেদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা, দক্ষতা এ কর্মস্পৃহায় দেশের আর্থ-সামাজিক ও পরিবর্তিত সমাজব্যবস্থার নেতৃত্ব যে তরুণদের হাত ধরেই আসবেÑ তার ঘণ্টাধ্বনি আজ গহনদ্বারে বার বারই শুনি। তাই প্রয়োজন এই তরুণ সমাজকে সমৃদ্ধির মূলধারায় ধরে রাখা, তারুণ্যের মূল্যবোধকে অনুধাবন করা এবং সে অনুযায়ী পরিকল্পনা প্রণয়ন। আর এই তারুণ্যের শক্তিতেই আসবে বাংলাদেশের সমৃদ্ধি।

            লেখক : কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৫২ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা