শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

পিতার শততম জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
পিতার শততম জন্মদিন

১৭ মার্চ ছিল বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন। আগামী ১৭ মার্চ হবে শততম জন্মবর্ষ। আমি জাতির পিতার অনুরক্ত-ভক্ত। তাঁর সম্পর্কে অনেকটাই অন্ধ। বহু ক্ষেত্রে কমবেশি বিচার-বিশ্লেষণ করতে পারি, তবে পিতার ক্ষেত্রে নয়। একসময় নেতাজি সুভাষ বোসের ভক্ত হিসেবে মহাত্মা গান্ধীকে পছন্দ করতাম না, শত্রু মনে করতাম। ইন্দিরা গান্ধীকে মায়ের মতো দেখলেও তার বাবা পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে ততটা সম্মানের চোখে দেখতাম না, শত্রুর মতো মনে করতাম। কিন্তু সেই আমি ধীরে ধীরে মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরুর বই-পুস্তক পড়ে ইতিহাস ঘেঁটে একটা বিষয় বুঝতে চেষ্টা করেছি, একদিকদর্শিতা কোনো কাজের কথা নয়। একজন যাকে ভালো বলে অন্যজন তাকেই খারাপ বলে। ভালো আর খারাপ কোনোটাই নিঃশর্ত নয়। সবকিছুতেই স্বার্থ অথবা আবেগ থাকে। কাউকে ভালোবাসলে তার সম্পর্কে ভালোমন্দ বিচার করা যায় না। আর আমি তো যৌবনে প্রেম করিনি, কোনো নারীপ্রেমে অন্ধ হইনি। আমার সমস্ত প্রেম জননী জন্মভূমির প্রতি। আর তার প্রধান মাধ্যম লতিফ সিদ্দিকী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই তাঁকে নিয়ে কোনো নিরাসক্ত বিচার-বিবেচনা আমার কাছে আশা করা একেবারেই বাতুলতা। আমি মনে করি, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়েই আমার হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা। আমি একসময় ছিলাম স্কুল পালানো, বার বার বাড়ি পালানো অকর্মাদের একজন। বাড়ি থেকে পালিয়ে ঢাকা শহরে রিকশা চালিয়ে খেয়েছি। স্কুল-কলেজে যত দিন গেছি শিক্ষকদের যাতে চোখে না পড়ি সেজন্য পেছনের বেঞ্চে বসেছি। ’৬৫ সাল পর্যন্ত মুখচোরা, পালিয়ে বেড়ানো যুবক ছিলাম আমি। ’৬৭-এর শেষ ভাগে পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে বাড়ি ফিরে বিন্দুবাসিনী থেকে প্রাইভেটে ম্যাট্রিক পাস করে করটিয়া কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম। তখন আমার মধ্যে কোনো আত্মবিশ্বাস ছিল না, ভালোমন্দ, ন্যায়-অন্যায়ের বিচার-বিবেচনা ছিল না।

আমার বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ছিলেন তখন টাঙ্গাইল জেলার প্রাতঃস্মরণীয় ছাত্রনেতা। জেলা পর্যায়ের কোনো নেতার সারা পূর্ব পাকিস্তানে অমন দুর্বার জনপ্রিয়তা অন্য কারও ছিল না। ভৈরব কলেজে নবীনবরণে যেখানে লতিফ সিদ্দিকী প্রধান অতিথি সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান ছিলেন সাধারণ বক্তা। সেই ভাইকে দেখে রাজনীতিতে জড়িয়ে ছিলাম। সেটা ছিল আইয়ুব-মোনায়েমবিরোধী আন্দোলনের সময়। ’৬৮ সালে যেদিন প্রথম করটিয়া কলেজের আমতলে ছাত্রসমাবেশে বক্তৃতা করেছিলাম গলায় পাথর আটকে ছিল। নাক-কান ঘেমে একাকার হয়েছিল। কোনো কথাই মুখে আসছিল না। কিন্তু তবু জোর করে কী বলেছিলাম মনে নেই। ’৬৮-এর মাঝামাঝি থেকে ’৬৯- সব জড়তা কেটে গিয়েছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা আনুষ্ঠানিক সভা-সমাবেশে, হাটে-বাজারে, রাস্তার মোড়ে মোড়ে চিৎকার-পাৎকার করতাম। কেন যেন কোনো ভয় হতো না। ভয়কে জয় করেছিলাম সেই জীবনের শুরুতে। কষ্ট অনেক পাই, চারদিক থেকে নানারকম আঘাত আসে। কিন্তু কোনো ভয় হয় না। এক বিশ্বাসে বেঁচে আছি, মহান আল্লাহ দয়াময় প্রভু আমার নসিবে যা রেখেছেন কেউ তা খণ্ডন করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা ’৫৭ সালে। তখন আমার বছর দশেক বয়স। একেবারে শোলার মতো লম্বা ছিলাম। ফেব্রুয়ারিতে কাগমারী মহাসমাবেশে হুজুর মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও অন্যদের সঙ্গে যুবনেতা শেখ মুজিব ছিলেন। আমার মতো লম্বা ছিলেন এটাই ছিল মনে রাখার মতো বৈশিষ্ট্য। এরপর ’৬২ সালে আইয়ুব খানের বুনিয়াদি গণতন্ত্রের বাসাইলের এক নির্বাচনে তিনি এসেছিলেন। আইয়ুব খানের প্রার্থী ছিলেন করটিয়ার কোনো জমিদার আর ফ্রন্টের ছিলেন খোদাবক্স মোক্তার। সে সময় সীমিত ভোটে তেমন কিছু করার ছিল না। প্রবল জনমতের চাপের পরও টাকাপয়সা খেয়ে বিডি মেম্বাররা সরকারি দলের লোককে ভোট দেন। কিন্তু বিরোধী দল তখন এখনকার মতো অসহায় ছিল না, প্রতিবাদের শক্তি ছিল, জনগণ পাশে ছিল। এখন যেমন রাজনৈতিক দলের জনগণের ওপর ভরসা নেই, জনগণেরও রাজনৈতিক দল বা নেতার ওপর তেমন আস্থা নেই। সে সময় বঙ্গবন্ধু আমাদের টাঙ্গাইলের বাড়ি এসেছিলেন। তারও কদিন আগে বা পরে আরেক বিডি মেম্বারের ভোটে পার্লামেন্ট নির্বাচনে আমরা জননেতা আবদুল মান্নানের পক্ষে ছিলাম। কিন্তু তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। দেওয়া হয়েছিল অন্যজনকে। আমরা প্রচণ্ড বিরোধিতা করেছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমনও বলেছিলেন, তাকে টাঙ্গাইলের ওপর দিয়ে যেতে দেওয়া হবে না। আমরা রাগারাগি করে ময়মনসিংহ থেকে ফেরার ২-৩ ঘণ্টা পরই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব টাঙ্গাইল বাসস্ট্যান্ডে আসেন। কারণ তখন ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি ঢাকা যাওয়ার কোনো রাস্তা ছিল না। সে কারণে নেত্রকোনা-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ-জামালপুর-শেরপুরের লোকজনকে টাঙ্গাইলের ওপর দিয়ে যেতে হতো। তাই এসেছিলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টা হবে। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছিলাম। গাড়ি থেকে নেমে গর্জে উঠলেন, ‘এই থাম’। লতিফ ভাইসহ আরও কে কে যেন ছিলেন। আমরা থেমে গেলাম। লতিফ ভাই আবার স্লোগান দিতে যাচ্ছিলেন। ‘এই এদিকে আয়।’ ফজলুর রহমান খান ফারুক, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফজলুল করিম মিঠু ছিলেন কিনা এখন মনে নেই। নেতাদের দু-একজনের মাথায় হাত দিয়ে বললেন, ‘মান্নানকে নমিনেশন না দেওয়ায় তোরা কষ্ট পেয়েছিস? আমি কি তোদের থেকে কম পেয়েছি?’ খুব সম্ভবত লতিফ ভাইকে বলেছিলেন, ‘লতিফ, আমি ইচ্ছে করলেই কি সব পারি?’ ওই এক কথায় সব পানি হয়ে গেল। আমরা চুপ হয়ে গেলাম। বঙ্গবন্ধু ১০০ টাকা আমার হাতে দিয়ে বললেন, ‘যা মিষ্টি নিয়ে আয়।’ টাকা নিয়ে ছুটলাম মিষ্টিপট্টি। তখন খোকা ঘোষ বা এখন যাদের নাম তাদের কেউ ছিল না। ৩৮ টাকায় ২০-২৫ কেজি মিষ্টি এনে গাড়িতে দিয়ে যখন বাকি টাকা ফেরত দিচ্ছিলাম লতিফ ভাইকে বললেন, ‘কী রে এটা তোর ভাই না?’ ‘হ্যাঁ, আমার ভাই।’ ‘নেতাদের টাকা ফেরত দিয়ে তোর ভাই কী করে রাজনীতি করবে?’ আমার মাথায় ছোট্ট একটা থাপড় দিয়ে বললেন, ‘সব নেতার টাকাই কি আপনি এমন করে ফেরত দেন?’ আমি মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছিলাম। টিটকারিরও তো একটা মাত্রা থাকে। লতিফ ভাইকে ‘তুই’, আমাকে বললেন ‘আপনি’। এরপর খুব বেশি দেখা হতো না। দেখা হওয়ার তেমন সুযোগও ছিল না। ’৬৫-তে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর ‘বাঙালি রুখিয়া দাঁড়াও’ বলে বঙ্গবন্ধু এক প্রচারপত্র ছেড়েছিলেন। তারপর বঙ্গবন্ধু হয়েছিলেন আইয়ুব-মোনায়েমের প্রধান শত্রু। সকালে জেলে বিকালে মুক্তি। সিলেট থেকে ময়মনসিংহ, ময়মনসিংহ থেকে নারায়ণগঞ্জ, সেখান থেকে যশোর একের পর এক গ্রেফতারি পরোয়ানা। ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে জামিন নামঞ্জুর জজকোর্টে মঞ্জুর- এটা ধারাবাহিকভাবে চলছিল ’৬৮ সাল পর্যন্ত। হঠাৎ করেই আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আবির্ভাব। প্রথম গেজেটে বঙ্গবন্ধুর নাম ছিল না, ছিল কিছু সামরিক-বেসামরিক অফিসারের নাম। হঠাৎই ’৬৮-এর ১৮ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে শেখ মুজিবকে মুক্তি দিয়ে জেলগেট থেকে সামরিক বাহিনীর লোকেরা সামরিক গাড়িতে তুলে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে যায়। তিনি জীবিত না মৃত কয়েক মাস কারও জানা ছিল না। হঠাৎ একদিন শোনা যায় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় শেখ মুজিব প্রধান আসামি। কী দুর্ভাগ্য! যারা আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন, মামলা রজু করেছিলেন তারাও স্বাধীনতার পর অনেক বড় বড় পদ পেয়েছে। আর এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সে যাক, এগুলো আমার বিচার্য নয়। বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিনে আমার বিচার্য শেখ মুজিবের জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না, আমি বীরউত্তম হতাম না, জিয়াউর রহমান জিয়াউর রহমান হতেন না, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নাম কোথাও খুঁজে পাওয়া যেত না। আজ যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের কোথাও পেতাম না। এসব জায়গায় তারা আসতেনই না। কেউ কেউ হয়তো দু-একটা ভালো চাকরি করতেন, আরাম-আয়েশে থাকতেন। কিন্তু সেটা গোলামির বাইরে অন্য কিছু বলা যেত না। সেদিন কোথায় যেন একজন মাঝারি ধরনের লোককে ৭ মার্চের ভাষণের নানা ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে কথা বলতে দেখলাম। মনে হয় সে সময় তিনি থাকলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের চেয়ে অনেক ভালো বক্তৃতা দিতেন এবং ৭ মার্চে দেশকে স্বাধীন করে ফেলতেন। বড় দুঃখ হয়, যার পেট থেকে বাচ্চা জন্মে তার ব্যথার চেয়ে যে বাচ্চা ধারণই করেনি প্রসব তো দূরের কথা, তার ব্যথা অনেক বেশি। ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘অ্যাঙ্গ উদে ব্যাঙ উদে, খইলস্যা কয় আমিও উদি’ ঠিক অনেকটা সে রকম। আমরা সবাই মিলে যেমন দেশ স্বাধীন করেছিলাম, তেমনি সবাই মিলে কেন যেন দেশ গড়তে পারলাম না। দেশে মায়া-মমতা-মানবতার আবহাওয়া সৃষ্টি করতে পারলাম না। বড় কষ্ট হয়। যে মানুষটা নিজের পরিবার-পরিজনের চেয়ে দেশ এবং দেশের মানুষকে বেশি ভালোবেসেছিলেন তাঁকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে তথাকথিত কিছু বাঙালির হাতে নিহত হতে হলো। দেশ এমনভাবে ভাগ হয়ে যাচ্ছে যে অনেকের কাছে পাকিস্তান ভালো, তবু বাংলাদেশ নয়। বাংলাদেশের নেতা শেখ মুজিব নয়। কোনো কোনো সময় শেখ মুজিবের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কত কি তুলনা করা হয়। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের ভক্ত-অনুরক্তরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে কিছুই মনে করেন না। বাংলাদেশ না হলে জিয়াউর রহমানের কোনো খবর থাকত না, আমারও না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বেগম খালেদা জিয়া এরা কেউ থাকতেন না। এসবই হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্য। হ্যাঁ, এটা অবশ্যই বলব, বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভরসা ছিল জনগণ আর এখন সরকার এবং তার নেতানেত্রীর ভরসা প্রশাসন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে বর্তমান নেতৃত্বের ব্যবধান বা পার্থক্য এখানেই। প্রবল আগ্রাসী পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে নিরস্ত্র জনগণকে নিয়ে সফলতা এনেছিলেন। তিনি ছিলেন জননেতা। এখন যে যাই বলুন তেমন কেউ জননেতা নন, জননেত্রীও না। এখন প্রায় সবাই শক্তিনির্ভর, প্রশাসননির্ভর। বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন তেমন ভালো লাগল না। খুব একটা উৎসাহ পেলাম না। সরকারি ছুটি ছিল সত্যি। ১৬ তারিখ পুরান ঢাকার নবাবপুরে গিয়েছিলাম। ১৭ তারিখে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে সরকারি ছুটি হিসেবে দোকানপাট বন্ধ থাকবে এজন্য অনেকে বিরক্ত। খুব খারাপ লেগেছে। এখন আর কেউ কাউকে সম্মান করে না, সম্মান করে কথা বলে না। আওয়ামী লীগের দু-চার জন জিয়াকে এত তাচ্ছিল্য করে আমাকে নিয়ে নানা কথা বলে। আবার আওয়ামী লীগবিরোধীরা বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এমনভাবে গুলিয়ে ফেলে যেটা ভাবাই যায় না।

একসময় জয় বাংলা স্লোগান শুনলে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনলে বুকে কাঁপন ধরত, জাতি সিংহের তেজ অনুভব করত। কিন্তু এখন কেউ কেউ যখন জয় বাংলা বলতে বলতে যাওয়া-আসা করে তার মধ্যে তেমন তেজ, তেমন শক্তি পাই না। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সবার, জয় বাংলা ছিল মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি। কীভাবে যে ধীরে ধীরে সবকিছু অনুভূতিহীন-আবেগহীন ভোঁতা গোষ্ঠীকেন্দ্রিক করে ফেলছে। যার পরিণতি খুবই খারাপ, ভয়াবহ। তাই পিতার শততম জন্মদিনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আগামী ১৭ মার্চ তার শতবর্ষ যেন শুভ হয়, জাতির সবার জন্য যেন কল্যাণকর হয়।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা