শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

পিতার শততম জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
পিতার শততম জন্মদিন

১৭ মার্চ ছিল বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন। আগামী ১৭ মার্চ হবে শততম জন্মবর্ষ। আমি জাতির পিতার অনুরক্ত-ভক্ত। তাঁর সম্পর্কে অনেকটাই অন্ধ। বহু ক্ষেত্রে কমবেশি বিচার-বিশ্লেষণ করতে পারি, তবে পিতার ক্ষেত্রে নয়। একসময় নেতাজি সুভাষ বোসের ভক্ত হিসেবে মহাত্মা গান্ধীকে পছন্দ করতাম না, শত্রু মনে করতাম। ইন্দিরা গান্ধীকে মায়ের মতো দেখলেও তার বাবা পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে ততটা সম্মানের চোখে দেখতাম না, শত্রুর মতো মনে করতাম। কিন্তু সেই আমি ধীরে ধীরে মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরুর বই-পুস্তক পড়ে ইতিহাস ঘেঁটে একটা বিষয় বুঝতে চেষ্টা করেছি, একদিকদর্শিতা কোনো কাজের কথা নয়। একজন যাকে ভালো বলে অন্যজন তাকেই খারাপ বলে। ভালো আর খারাপ কোনোটাই নিঃশর্ত নয়। সবকিছুতেই স্বার্থ অথবা আবেগ থাকে। কাউকে ভালোবাসলে তার সম্পর্কে ভালোমন্দ বিচার করা যায় না। আর আমি তো যৌবনে প্রেম করিনি, কোনো নারীপ্রেমে অন্ধ হইনি। আমার সমস্ত প্রেম জননী জন্মভূমির প্রতি। আর তার প্রধান মাধ্যম লতিফ সিদ্দিকী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই তাঁকে নিয়ে কোনো নিরাসক্ত বিচার-বিবেচনা আমার কাছে আশা করা একেবারেই বাতুলতা। আমি মনে করি, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়েই আমার হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা। আমি একসময় ছিলাম স্কুল পালানো, বার বার বাড়ি পালানো অকর্মাদের একজন। বাড়ি থেকে পালিয়ে ঢাকা শহরে রিকশা চালিয়ে খেয়েছি। স্কুল-কলেজে যত দিন গেছি শিক্ষকদের যাতে চোখে না পড়ি সেজন্য পেছনের বেঞ্চে বসেছি। ’৬৫ সাল পর্যন্ত মুখচোরা, পালিয়ে বেড়ানো যুবক ছিলাম আমি। ’৬৭-এর শেষ ভাগে পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে বাড়ি ফিরে বিন্দুবাসিনী থেকে প্রাইভেটে ম্যাট্রিক পাস করে করটিয়া কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম। তখন আমার মধ্যে কোনো আত্মবিশ্বাস ছিল না, ভালোমন্দ, ন্যায়-অন্যায়ের বিচার-বিবেচনা ছিল না।

আমার বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ছিলেন তখন টাঙ্গাইল জেলার প্রাতঃস্মরণীয় ছাত্রনেতা। জেলা পর্যায়ের কোনো নেতার সারা পূর্ব পাকিস্তানে অমন দুর্বার জনপ্রিয়তা অন্য কারও ছিল না। ভৈরব কলেজে নবীনবরণে যেখানে লতিফ সিদ্দিকী প্রধান অতিথি সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান ছিলেন সাধারণ বক্তা। সেই ভাইকে দেখে রাজনীতিতে জড়িয়ে ছিলাম। সেটা ছিল আইয়ুব-মোনায়েমবিরোধী আন্দোলনের সময়। ’৬৮ সালে যেদিন প্রথম করটিয়া কলেজের আমতলে ছাত্রসমাবেশে বক্তৃতা করেছিলাম গলায় পাথর আটকে ছিল। নাক-কান ঘেমে একাকার হয়েছিল। কোনো কথাই মুখে আসছিল না। কিন্তু তবু জোর করে কী বলেছিলাম মনে নেই। ’৬৮-এর মাঝামাঝি থেকে ’৬৯- সব জড়তা কেটে গিয়েছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা আনুষ্ঠানিক সভা-সমাবেশে, হাটে-বাজারে, রাস্তার মোড়ে মোড়ে চিৎকার-পাৎকার করতাম। কেন যেন কোনো ভয় হতো না। ভয়কে জয় করেছিলাম সেই জীবনের শুরুতে। কষ্ট অনেক পাই, চারদিক থেকে নানারকম আঘাত আসে। কিন্তু কোনো ভয় হয় না। এক বিশ্বাসে বেঁচে আছি, মহান আল্লাহ দয়াময় প্রভু আমার নসিবে যা রেখেছেন কেউ তা খণ্ডন করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা ’৫৭ সালে। তখন আমার বছর দশেক বয়স। একেবারে শোলার মতো লম্বা ছিলাম। ফেব্রুয়ারিতে কাগমারী মহাসমাবেশে হুজুর মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও অন্যদের সঙ্গে যুবনেতা শেখ মুজিব ছিলেন। আমার মতো লম্বা ছিলেন এটাই ছিল মনে রাখার মতো বৈশিষ্ট্য। এরপর ’৬২ সালে আইয়ুব খানের বুনিয়াদি গণতন্ত্রের বাসাইলের এক নির্বাচনে তিনি এসেছিলেন। আইয়ুব খানের প্রার্থী ছিলেন করটিয়ার কোনো জমিদার আর ফ্রন্টের ছিলেন খোদাবক্স মোক্তার। সে সময় সীমিত ভোটে তেমন কিছু করার ছিল না। প্রবল জনমতের চাপের পরও টাকাপয়সা খেয়ে বিডি মেম্বাররা সরকারি দলের লোককে ভোট দেন। কিন্তু বিরোধী দল তখন এখনকার মতো অসহায় ছিল না, প্রতিবাদের শক্তি ছিল, জনগণ পাশে ছিল। এখন যেমন রাজনৈতিক দলের জনগণের ওপর ভরসা নেই, জনগণেরও রাজনৈতিক দল বা নেতার ওপর তেমন আস্থা নেই। সে সময় বঙ্গবন্ধু আমাদের টাঙ্গাইলের বাড়ি এসেছিলেন। তারও কদিন আগে বা পরে আরেক বিডি মেম্বারের ভোটে পার্লামেন্ট নির্বাচনে আমরা জননেতা আবদুল মান্নানের পক্ষে ছিলাম। কিন্তু তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। দেওয়া হয়েছিল অন্যজনকে। আমরা প্রচণ্ড বিরোধিতা করেছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমনও বলেছিলেন, তাকে টাঙ্গাইলের ওপর দিয়ে যেতে দেওয়া হবে না। আমরা রাগারাগি করে ময়মনসিংহ থেকে ফেরার ২-৩ ঘণ্টা পরই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব টাঙ্গাইল বাসস্ট্যান্ডে আসেন। কারণ তখন ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি ঢাকা যাওয়ার কোনো রাস্তা ছিল না। সে কারণে নেত্রকোনা-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ-জামালপুর-শেরপুরের লোকজনকে টাঙ্গাইলের ওপর দিয়ে যেতে হতো। তাই এসেছিলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টা হবে। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছিলাম। গাড়ি থেকে নেমে গর্জে উঠলেন, ‘এই থাম’। লতিফ ভাইসহ আরও কে কে যেন ছিলেন। আমরা থেমে গেলাম। লতিফ ভাই আবার স্লোগান দিতে যাচ্ছিলেন। ‘এই এদিকে আয়।’ ফজলুর রহমান খান ফারুক, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফজলুল করিম মিঠু ছিলেন কিনা এখন মনে নেই। নেতাদের দু-একজনের মাথায় হাত দিয়ে বললেন, ‘মান্নানকে নমিনেশন না দেওয়ায় তোরা কষ্ট পেয়েছিস? আমি কি তোদের থেকে কম পেয়েছি?’ খুব সম্ভবত লতিফ ভাইকে বলেছিলেন, ‘লতিফ, আমি ইচ্ছে করলেই কি সব পারি?’ ওই এক কথায় সব পানি হয়ে গেল। আমরা চুপ হয়ে গেলাম। বঙ্গবন্ধু ১০০ টাকা আমার হাতে দিয়ে বললেন, ‘যা মিষ্টি নিয়ে আয়।’ টাকা নিয়ে ছুটলাম মিষ্টিপট্টি। তখন খোকা ঘোষ বা এখন যাদের নাম তাদের কেউ ছিল না। ৩৮ টাকায় ২০-২৫ কেজি মিষ্টি এনে গাড়িতে দিয়ে যখন বাকি টাকা ফেরত দিচ্ছিলাম লতিফ ভাইকে বললেন, ‘কী রে এটা তোর ভাই না?’ ‘হ্যাঁ, আমার ভাই।’ ‘নেতাদের টাকা ফেরত দিয়ে তোর ভাই কী করে রাজনীতি করবে?’ আমার মাথায় ছোট্ট একটা থাপড় দিয়ে বললেন, ‘সব নেতার টাকাই কি আপনি এমন করে ফেরত দেন?’ আমি মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছিলাম। টিটকারিরও তো একটা মাত্রা থাকে। লতিফ ভাইকে ‘তুই’, আমাকে বললেন ‘আপনি’। এরপর খুব বেশি দেখা হতো না। দেখা হওয়ার তেমন সুযোগও ছিল না। ’৬৫-তে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর ‘বাঙালি রুখিয়া দাঁড়াও’ বলে বঙ্গবন্ধু এক প্রচারপত্র ছেড়েছিলেন। তারপর বঙ্গবন্ধু হয়েছিলেন আইয়ুব-মোনায়েমের প্রধান শত্রু। সকালে জেলে বিকালে মুক্তি। সিলেট থেকে ময়মনসিংহ, ময়মনসিংহ থেকে নারায়ণগঞ্জ, সেখান থেকে যশোর একের পর এক গ্রেফতারি পরোয়ানা। ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে জামিন নামঞ্জুর জজকোর্টে মঞ্জুর- এটা ধারাবাহিকভাবে চলছিল ’৬৮ সাল পর্যন্ত। হঠাৎ করেই আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আবির্ভাব। প্রথম গেজেটে বঙ্গবন্ধুর নাম ছিল না, ছিল কিছু সামরিক-বেসামরিক অফিসারের নাম। হঠাৎই ’৬৮-এর ১৮ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে শেখ মুজিবকে মুক্তি দিয়ে জেলগেট থেকে সামরিক বাহিনীর লোকেরা সামরিক গাড়িতে তুলে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে যায়। তিনি জীবিত না মৃত কয়েক মাস কারও জানা ছিল না। হঠাৎ একদিন শোনা যায় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় শেখ মুজিব প্রধান আসামি। কী দুর্ভাগ্য! যারা আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন, মামলা রজু করেছিলেন তারাও স্বাধীনতার পর অনেক বড় বড় পদ পেয়েছে। আর এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সে যাক, এগুলো আমার বিচার্য নয়। বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিনে আমার বিচার্য শেখ মুজিবের জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না, আমি বীরউত্তম হতাম না, জিয়াউর রহমান জিয়াউর রহমান হতেন না, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নাম কোথাও খুঁজে পাওয়া যেত না। আজ যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের কোথাও পেতাম না। এসব জায়গায় তারা আসতেনই না। কেউ কেউ হয়তো দু-একটা ভালো চাকরি করতেন, আরাম-আয়েশে থাকতেন। কিন্তু সেটা গোলামির বাইরে অন্য কিছু বলা যেত না। সেদিন কোথায় যেন একজন মাঝারি ধরনের লোককে ৭ মার্চের ভাষণের নানা ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে কথা বলতে দেখলাম। মনে হয় সে সময় তিনি থাকলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের চেয়ে অনেক ভালো বক্তৃতা দিতেন এবং ৭ মার্চে দেশকে স্বাধীন করে ফেলতেন। বড় দুঃখ হয়, যার পেট থেকে বাচ্চা জন্মে তার ব্যথার চেয়ে যে বাচ্চা ধারণই করেনি প্রসব তো দূরের কথা, তার ব্যথা অনেক বেশি। ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘অ্যাঙ্গ উদে ব্যাঙ উদে, খইলস্যা কয় আমিও উদি’ ঠিক অনেকটা সে রকম। আমরা সবাই মিলে যেমন দেশ স্বাধীন করেছিলাম, তেমনি সবাই মিলে কেন যেন দেশ গড়তে পারলাম না। দেশে মায়া-মমতা-মানবতার আবহাওয়া সৃষ্টি করতে পারলাম না। বড় কষ্ট হয়। যে মানুষটা নিজের পরিবার-পরিজনের চেয়ে দেশ এবং দেশের মানুষকে বেশি ভালোবেসেছিলেন তাঁকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে তথাকথিত কিছু বাঙালির হাতে নিহত হতে হলো। দেশ এমনভাবে ভাগ হয়ে যাচ্ছে যে অনেকের কাছে পাকিস্তান ভালো, তবু বাংলাদেশ নয়। বাংলাদেশের নেতা শেখ মুজিব নয়। কোনো কোনো সময় শেখ মুজিবের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কত কি তুলনা করা হয়। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের ভক্ত-অনুরক্তরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে কিছুই মনে করেন না। বাংলাদেশ না হলে জিয়াউর রহমানের কোনো খবর থাকত না, আমারও না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বেগম খালেদা জিয়া এরা কেউ থাকতেন না। এসবই হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্য। হ্যাঁ, এটা অবশ্যই বলব, বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভরসা ছিল জনগণ আর এখন সরকার এবং তার নেতানেত্রীর ভরসা প্রশাসন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে বর্তমান নেতৃত্বের ব্যবধান বা পার্থক্য এখানেই। প্রবল আগ্রাসী পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে নিরস্ত্র জনগণকে নিয়ে সফলতা এনেছিলেন। তিনি ছিলেন জননেতা। এখন যে যাই বলুন তেমন কেউ জননেতা নন, জননেত্রীও না। এখন প্রায় সবাই শক্তিনির্ভর, প্রশাসননির্ভর। বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন তেমন ভালো লাগল না। খুব একটা উৎসাহ পেলাম না। সরকারি ছুটি ছিল সত্যি। ১৬ তারিখ পুরান ঢাকার নবাবপুরে গিয়েছিলাম। ১৭ তারিখে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে সরকারি ছুটি হিসেবে দোকানপাট বন্ধ থাকবে এজন্য অনেকে বিরক্ত। খুব খারাপ লেগেছে। এখন আর কেউ কাউকে সম্মান করে না, সম্মান করে কথা বলে না। আওয়ামী লীগের দু-চার জন জিয়াকে এত তাচ্ছিল্য করে আমাকে নিয়ে নানা কথা বলে। আবার আওয়ামী লীগবিরোধীরা বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এমনভাবে গুলিয়ে ফেলে যেটা ভাবাই যায় না।

একসময় জয় বাংলা স্লোগান শুনলে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনলে বুকে কাঁপন ধরত, জাতি সিংহের তেজ অনুভব করত। কিন্তু এখন কেউ কেউ যখন জয় বাংলা বলতে বলতে যাওয়া-আসা করে তার মধ্যে তেমন তেজ, তেমন শক্তি পাই না। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সবার, জয় বাংলা ছিল মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি। কীভাবে যে ধীরে ধীরে সবকিছু অনুভূতিহীন-আবেগহীন ভোঁতা গোষ্ঠীকেন্দ্রিক করে ফেলছে। যার পরিণতি খুবই খারাপ, ভয়াবহ। তাই পিতার শততম জন্মদিনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আগামী ১৭ মার্চ তার শতবর্ষ যেন শুভ হয়, জাতির সবার জন্য যেন কল্যাণকর হয়।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা