শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

পিতার শততম জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
পিতার শততম জন্মদিন

১৭ মার্চ ছিল বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন। আগামী ১৭ মার্চ হবে শততম জন্মবর্ষ। আমি জাতির পিতার অনুরক্ত-ভক্ত। তাঁর সম্পর্কে অনেকটাই অন্ধ। বহু ক্ষেত্রে কমবেশি বিচার-বিশ্লেষণ করতে পারি, তবে পিতার ক্ষেত্রে নয়। একসময় নেতাজি সুভাষ বোসের ভক্ত হিসেবে মহাত্মা গান্ধীকে পছন্দ করতাম না, শত্রু মনে করতাম। ইন্দিরা গান্ধীকে মায়ের মতো দেখলেও তার বাবা পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে ততটা সম্মানের চোখে দেখতাম না, শত্রুর মতো মনে করতাম। কিন্তু সেই আমি ধীরে ধীরে মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরুর বই-পুস্তক পড়ে ইতিহাস ঘেঁটে একটা বিষয় বুঝতে চেষ্টা করেছি, একদিকদর্শিতা কোনো কাজের কথা নয়। একজন যাকে ভালো বলে অন্যজন তাকেই খারাপ বলে। ভালো আর খারাপ কোনোটাই নিঃশর্ত নয়। সবকিছুতেই স্বার্থ অথবা আবেগ থাকে। কাউকে ভালোবাসলে তার সম্পর্কে ভালোমন্দ বিচার করা যায় না। আর আমি তো যৌবনে প্রেম করিনি, কোনো নারীপ্রেমে অন্ধ হইনি। আমার সমস্ত প্রেম জননী জন্মভূমির প্রতি। আর তার প্রধান মাধ্যম লতিফ সিদ্দিকী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই তাঁকে নিয়ে কোনো নিরাসক্ত বিচার-বিবেচনা আমার কাছে আশা করা একেবারেই বাতুলতা। আমি মনে করি, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়েই আমার হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা। আমি একসময় ছিলাম স্কুল পালানো, বার বার বাড়ি পালানো অকর্মাদের একজন। বাড়ি থেকে পালিয়ে ঢাকা শহরে রিকশা চালিয়ে খেয়েছি। স্কুল-কলেজে যত দিন গেছি শিক্ষকদের যাতে চোখে না পড়ি সেজন্য পেছনের বেঞ্চে বসেছি। ’৬৫ সাল পর্যন্ত মুখচোরা, পালিয়ে বেড়ানো যুবক ছিলাম আমি। ’৬৭-এর শেষ ভাগে পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে বাড়ি ফিরে বিন্দুবাসিনী থেকে প্রাইভেটে ম্যাট্রিক পাস করে করটিয়া কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম। তখন আমার মধ্যে কোনো আত্মবিশ্বাস ছিল না, ভালোমন্দ, ন্যায়-অন্যায়ের বিচার-বিবেচনা ছিল না।

আমার বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ছিলেন তখন টাঙ্গাইল জেলার প্রাতঃস্মরণীয় ছাত্রনেতা। জেলা পর্যায়ের কোনো নেতার সারা পূর্ব পাকিস্তানে অমন দুর্বার জনপ্রিয়তা অন্য কারও ছিল না। ভৈরব কলেজে নবীনবরণে যেখানে লতিফ সিদ্দিকী প্রধান অতিথি সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান ছিলেন সাধারণ বক্তা। সেই ভাইকে দেখে রাজনীতিতে জড়িয়ে ছিলাম। সেটা ছিল আইয়ুব-মোনায়েমবিরোধী আন্দোলনের সময়। ’৬৮ সালে যেদিন প্রথম করটিয়া কলেজের আমতলে ছাত্রসমাবেশে বক্তৃতা করেছিলাম গলায় পাথর আটকে ছিল। নাক-কান ঘেমে একাকার হয়েছিল। কোনো কথাই মুখে আসছিল না। কিন্তু তবু জোর করে কী বলেছিলাম মনে নেই। ’৬৮-এর মাঝামাঝি থেকে ’৬৯- সব জড়তা কেটে গিয়েছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা আনুষ্ঠানিক সভা-সমাবেশে, হাটে-বাজারে, রাস্তার মোড়ে মোড়ে চিৎকার-পাৎকার করতাম। কেন যেন কোনো ভয় হতো না। ভয়কে জয় করেছিলাম সেই জীবনের শুরুতে। কষ্ট অনেক পাই, চারদিক থেকে নানারকম আঘাত আসে। কিন্তু কোনো ভয় হয় না। এক বিশ্বাসে বেঁচে আছি, মহান আল্লাহ দয়াময় প্রভু আমার নসিবে যা রেখেছেন কেউ তা খণ্ডন করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা ’৫৭ সালে। তখন আমার বছর দশেক বয়স। একেবারে শোলার মতো লম্বা ছিলাম। ফেব্রুয়ারিতে কাগমারী মহাসমাবেশে হুজুর মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও অন্যদের সঙ্গে যুবনেতা শেখ মুজিব ছিলেন। আমার মতো লম্বা ছিলেন এটাই ছিল মনে রাখার মতো বৈশিষ্ট্য। এরপর ’৬২ সালে আইয়ুব খানের বুনিয়াদি গণতন্ত্রের বাসাইলের এক নির্বাচনে তিনি এসেছিলেন। আইয়ুব খানের প্রার্থী ছিলেন করটিয়ার কোনো জমিদার আর ফ্রন্টের ছিলেন খোদাবক্স মোক্তার। সে সময় সীমিত ভোটে তেমন কিছু করার ছিল না। প্রবল জনমতের চাপের পরও টাকাপয়সা খেয়ে বিডি মেম্বাররা সরকারি দলের লোককে ভোট দেন। কিন্তু বিরোধী দল তখন এখনকার মতো অসহায় ছিল না, প্রতিবাদের শক্তি ছিল, জনগণ পাশে ছিল। এখন যেমন রাজনৈতিক দলের জনগণের ওপর ভরসা নেই, জনগণেরও রাজনৈতিক দল বা নেতার ওপর তেমন আস্থা নেই। সে সময় বঙ্গবন্ধু আমাদের টাঙ্গাইলের বাড়ি এসেছিলেন। তারও কদিন আগে বা পরে আরেক বিডি মেম্বারের ভোটে পার্লামেন্ট নির্বাচনে আমরা জননেতা আবদুল মান্নানের পক্ষে ছিলাম। কিন্তু তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। দেওয়া হয়েছিল অন্যজনকে। আমরা প্রচণ্ড বিরোধিতা করেছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমনও বলেছিলেন, তাকে টাঙ্গাইলের ওপর দিয়ে যেতে দেওয়া হবে না। আমরা রাগারাগি করে ময়মনসিংহ থেকে ফেরার ২-৩ ঘণ্টা পরই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব টাঙ্গাইল বাসস্ট্যান্ডে আসেন। কারণ তখন ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি ঢাকা যাওয়ার কোনো রাস্তা ছিল না। সে কারণে নেত্রকোনা-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ-জামালপুর-শেরপুরের লোকজনকে টাঙ্গাইলের ওপর দিয়ে যেতে হতো। তাই এসেছিলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টা হবে। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছিলাম। গাড়ি থেকে নেমে গর্জে উঠলেন, ‘এই থাম’। লতিফ ভাইসহ আরও কে কে যেন ছিলেন। আমরা থেমে গেলাম। লতিফ ভাই আবার স্লোগান দিতে যাচ্ছিলেন। ‘এই এদিকে আয়।’ ফজলুর রহমান খান ফারুক, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফজলুল করিম মিঠু ছিলেন কিনা এখন মনে নেই। নেতাদের দু-একজনের মাথায় হাত দিয়ে বললেন, ‘মান্নানকে নমিনেশন না দেওয়ায় তোরা কষ্ট পেয়েছিস? আমি কি তোদের থেকে কম পেয়েছি?’ খুব সম্ভবত লতিফ ভাইকে বলেছিলেন, ‘লতিফ, আমি ইচ্ছে করলেই কি সব পারি?’ ওই এক কথায় সব পানি হয়ে গেল। আমরা চুপ হয়ে গেলাম। বঙ্গবন্ধু ১০০ টাকা আমার হাতে দিয়ে বললেন, ‘যা মিষ্টি নিয়ে আয়।’ টাকা নিয়ে ছুটলাম মিষ্টিপট্টি। তখন খোকা ঘোষ বা এখন যাদের নাম তাদের কেউ ছিল না। ৩৮ টাকায় ২০-২৫ কেজি মিষ্টি এনে গাড়িতে দিয়ে যখন বাকি টাকা ফেরত দিচ্ছিলাম লতিফ ভাইকে বললেন, ‘কী রে এটা তোর ভাই না?’ ‘হ্যাঁ, আমার ভাই।’ ‘নেতাদের টাকা ফেরত দিয়ে তোর ভাই কী করে রাজনীতি করবে?’ আমার মাথায় ছোট্ট একটা থাপড় দিয়ে বললেন, ‘সব নেতার টাকাই কি আপনি এমন করে ফেরত দেন?’ আমি মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছিলাম। টিটকারিরও তো একটা মাত্রা থাকে। লতিফ ভাইকে ‘তুই’, আমাকে বললেন ‘আপনি’। এরপর খুব বেশি দেখা হতো না। দেখা হওয়ার তেমন সুযোগও ছিল না। ’৬৫-তে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর ‘বাঙালি রুখিয়া দাঁড়াও’ বলে বঙ্গবন্ধু এক প্রচারপত্র ছেড়েছিলেন। তারপর বঙ্গবন্ধু হয়েছিলেন আইয়ুব-মোনায়েমের প্রধান শত্রু। সকালে জেলে বিকালে মুক্তি। সিলেট থেকে ময়মনসিংহ, ময়মনসিংহ থেকে নারায়ণগঞ্জ, সেখান থেকে যশোর একের পর এক গ্রেফতারি পরোয়ানা। ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে জামিন নামঞ্জুর জজকোর্টে মঞ্জুর- এটা ধারাবাহিকভাবে চলছিল ’৬৮ সাল পর্যন্ত। হঠাৎ করেই আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আবির্ভাব। প্রথম গেজেটে বঙ্গবন্ধুর নাম ছিল না, ছিল কিছু সামরিক-বেসামরিক অফিসারের নাম। হঠাৎই ’৬৮-এর ১৮ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে শেখ মুজিবকে মুক্তি দিয়ে জেলগেট থেকে সামরিক বাহিনীর লোকেরা সামরিক গাড়িতে তুলে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে যায়। তিনি জীবিত না মৃত কয়েক মাস কারও জানা ছিল না। হঠাৎ একদিন শোনা যায় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় শেখ মুজিব প্রধান আসামি। কী দুর্ভাগ্য! যারা আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন, মামলা রজু করেছিলেন তারাও স্বাধীনতার পর অনেক বড় বড় পদ পেয়েছে। আর এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সে যাক, এগুলো আমার বিচার্য নয়। বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিনে আমার বিচার্য শেখ মুজিবের জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না, আমি বীরউত্তম হতাম না, জিয়াউর রহমান জিয়াউর রহমান হতেন না, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নাম কোথাও খুঁজে পাওয়া যেত না। আজ যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের কোথাও পেতাম না। এসব জায়গায় তারা আসতেনই না। কেউ কেউ হয়তো দু-একটা ভালো চাকরি করতেন, আরাম-আয়েশে থাকতেন। কিন্তু সেটা গোলামির বাইরে অন্য কিছু বলা যেত না। সেদিন কোথায় যেন একজন মাঝারি ধরনের লোককে ৭ মার্চের ভাষণের নানা ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে কথা বলতে দেখলাম। মনে হয় সে সময় তিনি থাকলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের চেয়ে অনেক ভালো বক্তৃতা দিতেন এবং ৭ মার্চে দেশকে স্বাধীন করে ফেলতেন। বড় দুঃখ হয়, যার পেট থেকে বাচ্চা জন্মে তার ব্যথার চেয়ে যে বাচ্চা ধারণই করেনি প্রসব তো দূরের কথা, তার ব্যথা অনেক বেশি। ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘অ্যাঙ্গ উদে ব্যাঙ উদে, খইলস্যা কয় আমিও উদি’ ঠিক অনেকটা সে রকম। আমরা সবাই মিলে যেমন দেশ স্বাধীন করেছিলাম, তেমনি সবাই মিলে কেন যেন দেশ গড়তে পারলাম না। দেশে মায়া-মমতা-মানবতার আবহাওয়া সৃষ্টি করতে পারলাম না। বড় কষ্ট হয়। যে মানুষটা নিজের পরিবার-পরিজনের চেয়ে দেশ এবং দেশের মানুষকে বেশি ভালোবেসেছিলেন তাঁকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে তথাকথিত কিছু বাঙালির হাতে নিহত হতে হলো। দেশ এমনভাবে ভাগ হয়ে যাচ্ছে যে অনেকের কাছে পাকিস্তান ভালো, তবু বাংলাদেশ নয়। বাংলাদেশের নেতা শেখ মুজিব নয়। কোনো কোনো সময় শেখ মুজিবের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কত কি তুলনা করা হয়। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের ভক্ত-অনুরক্তরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে কিছুই মনে করেন না। বাংলাদেশ না হলে জিয়াউর রহমানের কোনো খবর থাকত না, আমারও না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বেগম খালেদা জিয়া এরা কেউ থাকতেন না। এসবই হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্য। হ্যাঁ, এটা অবশ্যই বলব, বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভরসা ছিল জনগণ আর এখন সরকার এবং তার নেতানেত্রীর ভরসা প্রশাসন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে বর্তমান নেতৃত্বের ব্যবধান বা পার্থক্য এখানেই। প্রবল আগ্রাসী পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে নিরস্ত্র জনগণকে নিয়ে সফলতা এনেছিলেন। তিনি ছিলেন জননেতা। এখন যে যাই বলুন তেমন কেউ জননেতা নন, জননেত্রীও না। এখন প্রায় সবাই শক্তিনির্ভর, প্রশাসননির্ভর। বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন তেমন ভালো লাগল না। খুব একটা উৎসাহ পেলাম না। সরকারি ছুটি ছিল সত্যি। ১৬ তারিখ পুরান ঢাকার নবাবপুরে গিয়েছিলাম। ১৭ তারিখে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে সরকারি ছুটি হিসেবে দোকানপাট বন্ধ থাকবে এজন্য অনেকে বিরক্ত। খুব খারাপ লেগেছে। এখন আর কেউ কাউকে সম্মান করে না, সম্মান করে কথা বলে না। আওয়ামী লীগের দু-চার জন জিয়াকে এত তাচ্ছিল্য করে আমাকে নিয়ে নানা কথা বলে। আবার আওয়ামী লীগবিরোধীরা বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এমনভাবে গুলিয়ে ফেলে যেটা ভাবাই যায় না।

একসময় জয় বাংলা স্লোগান শুনলে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনলে বুকে কাঁপন ধরত, জাতি সিংহের তেজ অনুভব করত। কিন্তু এখন কেউ কেউ যখন জয় বাংলা বলতে বলতে যাওয়া-আসা করে তার মধ্যে তেমন তেজ, তেমন শক্তি পাই না। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সবার, জয় বাংলা ছিল মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি। কীভাবে যে ধীরে ধীরে সবকিছু অনুভূতিহীন-আবেগহীন ভোঁতা গোষ্ঠীকেন্দ্রিক করে ফেলছে। যার পরিণতি খুবই খারাপ, ভয়াবহ। তাই পিতার শততম জন্মদিনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আগামী ১৭ মার্চ তার শতবর্ষ যেন শুভ হয়, জাতির সবার জন্য যেন কল্যাণকর হয়।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন