শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

অনাগ্রহের উপজেলা নির্বাচন

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
অনাগ্রহের উপজেলা নির্বাচন

পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। রোজার ঈদের পর পঞ্চম ধাপের নির্বাচন হবে। এ পর্যন্ত সমাপ্ত নির্বাচনে ব্যাপকভাবে ভোটের প্রতি জনগণের অবিশ্বাস, অশ্রদ্ধা ও চরম অনীহার বহিঃপ্রকাশ প্রতিফলিত হয়েছে। সংবাদপত্র ও মিডিয়ায় সীমিত আকারে হলেও ভোট কেন্দ্রে ভোটারের আকাল বা খরার চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। এমনকি প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা ও কমিশনার মাহবুব তালুকদার ভোটের খরার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন। মাহবুব তালুকদার এক বক্তব্যে একধাপ অগ্রসর হয়ে মন্তব্য করেছেন, ভোটে জনগণের যে অনীহা পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাতে জাতি এক গভীর খাদের কিনারে অগ্রসরমান। আমরা গণতন্ত্রের শোকযাত্রায় শামিল হতে চাই না। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ ও পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপ পর্যন্ত নির্বাচনের নামে প্রহসনকে বৈধতা দিয়ে প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্রের জন্য বিড়ম্বনা ডেকে এনেছে। উপজেলা নির্বাচনের আগে ৭ মার্চ, ২০১৯ তারিখে প্রকাশিত একটি লেখায় পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনের এহেন দৈন্যদশা ও অনীহার কথা বিবেচনা করে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে কেন ৯১০ কোটি টাকার অপচয় করা হবে তার প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলাম। নির্বাচনের নামে কী ধরনের প্রহসন হবে, সে বিষয়ে আমার আশঙ্কা সঠিক হলেও টাকার অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়নি।

পঞ্চম উপজেলা নির্বাচন যে একতরফা, প্রতিযোগিতাহীন ও নিষ্প্রভ হবে তা কারোরই অজানা ছিল না। ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮-এর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইসিসহ প্রশাসনের সামনে যা ঘটেছে সেই দুঃস্বপ্ন ও ক্ষত দুই মাসের মধ্যে দেশের জনগণের স্মৃতি থেকে সামান্যতম ম্লান হয়ে যায়নি। এ অবস্থায়, একাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী প্রহসনের মাধ্যমে ধ্বংসপ্রাপ্ত নির্বাচনব্যবস্থার ধারাবাহিকতায় উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপ পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে।

এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত উপজেলা নির্বাচনে ভোটের আকাল ও খরা থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা মোতাবেক চতুর্থ ধাপ পর্যন্ত গড় ভোট পড়েছে ৪০.৬৩ শতাংশ। প্রকৃতপক্ষে ভোটার উপস্থিতি ছিল আরও কম। যেসব উপজেলায় নির্বাচন হয়েছে, সেসব উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের নৌকা ও আওয়ামী বিদ্রোহীদের মধ্যে মূলত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা এবং বিরোধী দলের কোনো প্রার্থী না থাকায় ভোট কেন্দ্রে সংঘর্ষ ও নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কা না থাকার পরও ভোটের আকাল ও খরা অবশ্যই উদ্বেগ এবং দুশ্চিন্তার বিষয়। বিভিন্ন পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে, ভোট কেন্দ্রে ভোটার আনার জন্য মসজিদের মাইকে আহ্বান জানানোসহ পুলিশ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেও জনগণকে কেন্দ্রে আকৃষ্ট করা সম্ভব হয়নি। তাই প্রতি ধাপের নির্বাচনের পরদিনের পত্রিকায় ভোটার উপস্থিতি সম্পর্কিত খবর ও মন্তব্যে গণতন্ত্রকামী মানুষ আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠিত। প্রথম ধাপের নির্বাচনের পরদিন প্রকাশিত একটি প্রথম সারির পত্রিকার শিরোনাম ছিল ‘পর্যাপ্ত আয়োজন, ছিল না তেমন ভোটার এবং ভোট গ্রহণের দায়িত্বে ৩৬, ভোট পড়েছে ৬৭’। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনের পরদিন প্রকাশিত কয়েকটি পত্রিকায় ‘দ্বিতীয় ধাপেও সাড়া নেই ভোটারের’, ‘দ্বিতীয় ধাপেও ভোটার খরা’ এবং ‘আবারও ভোটারবিহীন ভোট’ শিরোনামে খবর পরিবেশন করা হয়। তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপেও ভোটারের উপস্থিতির ধারাবাহিকতা একই চিত্র ফুটে উঠেছে। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত কয়েকটি শিরোনাম উল্লেখযোগ্য। যেমন, ‘সংঘর্ষ, কারচুপি, বর্জন- ভোটার খরা কাটেনি’, ‘নিরুত্তাপ পরিবেশে ভোট গ্রহণ’ ; ‘ফাঁকা ভোটের মাঠেও সংঘাত অনিয়ম’, ‘কেন্দ্রে ভোটারের আকাল’, ‘ফাঁকা কেন্দ্র, অভিযোগ, বর্জন’; ‘প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোট’ আওয়ামী লীগের জয়’ ইত্যাদি। সরেজমিনে সাংবাদিকরা কেন্দ্রে গিয়ে ২টা বা ৩টার দিকে যেখানে ৮ বা ১০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জেনেছেন, সেসব কেন্দ্রে ফলাফল ঘোষণার পর ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ দেখানো হয়েছে। এতসব করেও চতুর্থ ধাপের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন গড়ে ৪০.৬৩ শতাংশের বেশি দেখাতে পারেনি। চতুর্থ ধাপে ইসির ঘোষণা মোতাবেক ৩৬.৫০ শতাংশ ভোট পড়েছে। চতুর্থ উপজেলা নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হওয়ায় গড়ে ভোট পড়েছিল ৬০ শতাংশের বেশি। ইসির হিসাব মোতাবেক বিগত প্রশ্নবিদ্ধ সংসদ নির্বাচনে ৮০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছিল, যার মধ্যে ৭৬ শতাংশই আওয়ামী লীগ পেয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রদত্ত হিসাবেই দেখা যাচ্ছে পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনে জনগণের ভোটের প্রতি অনীহা ও অনাস্থা কী পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ভোটার উপস্থিতি ছিল আশঙ্কাজনক কম।

বর্তমান উপজেলা নির্বাচনে ভোটারশূন্যতা সম্পর্কে ইসি সচিব সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন ভোটের হার নিয়ে ইসির কোনো মাথাব্যথা নেই। অবশ্য ইসির কমিশনার মাহবুব তালুকদার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, একতরফা নির্বাচনের কারণে ভোটাররা কেউ ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার বিষয়ে আগ্রহী নন। এহেন নির্বাচনবিমুখতা গণতন্ত্রবিমুখতায় পর্যবসিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত বলেও মন্তব্য করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদাও ভোটের খরার কথা স্বীকার করেছেন। বিগত একাদশ নির্বাচনের ফলাফলকে বৈধতা দিয়ে ইসি লজ্জাজনকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। তাই উপজেলা নির্বাচনে হতাশাব্যঞ্জক কম উপস্থিতি সম্পর্কে ইসিকে কেউ প্রশ্ন না করেলেও ইসি তাদের দায় এড়াতে পারে না। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের ৯১০ কোটি টাকা খরচ করে ইসি যাদের মতামত প্রদানের জন্য নির্বাচনের এত বড় আয়োজন করল, সেখানে ভোটাররা ভোট দিতে না এসে কেন ভোটের প্রতি এত অনীহা ও অশ্রদ্ধা প্রকাশ করল তার জবাব ইসিকেই দিতে হবে।

নির্বাচন বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি উৎসবের বিষয় ছিল। মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগকে তাদের পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করত। পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনে জনগণের ভোটের প্রতি অনীহা ও ভোটাধিকার প্রয়োগে উৎসাহ হারানোর বিষয়টি আকস্মিকভাবে ঘটেনি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নজিরবিহীন ও অনৈতিকভাবে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল, সেই বঞ্চনার প্রতিবাদে ভোটদানে বিরত বা ভোট প্রদানে অনীহার অন্যতম কারণ।

পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ পর্যায় পর্যন্ত ইসি ঘোষিত ও একটি পত্রিকায় প্রকাশিত ফলাফল পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ৪৪৫টি উপজেলার ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ (নৌকা) ১৯৪, আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী ১৩৬, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১১০ এবং জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য মিলে পাঁচজন নির্বাচিত হয়েছেন। বলাই বাহুল্য, যারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন তারাও আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী। ফলাফল থেকে এটা স্পষ্ট, এ পর্যন্ত ঘোষিত উপজেলা চেয়ারম্যান প্রায় সবাই একদলীয় অর্থাৎ আওয়ামী লীগ নেতা। এ ধরনের ফলাফল দেখে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ঘোষিত প্রার্থীরা আসলে নির্বাচিত নন বরং তারা মনোনীত। নির্বাচিত পদে মনোনীত হিসেবে আসীন হয়ে দায়িত্ব পালন করা কতটুকু নৈতিক ও সাংবিধানিক তা বিচার্য বিষয়। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার প্রবণতা কোনো মানদণ্ডেই গ্রহণযোগ্য নয়।

আমাদের নির্বাচনব্যবস্থা আজ খাদের কিনারায় এসে পৌঁছেছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের মধ্যে নির্বাচনবিমুখতা, ভোটের প্রতি অনীহা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কয়েক মাসের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ভোটারবিহীন নির্বাচন, ব্যবসায়ীদের সবচেয়ে বড় সংগঠন এফবিসিসিআইর বিনা ভোটে নির্বাচন ও পোশাক শিল্প সমিতির (বিজিএমইএ) প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন নির্বাচন, ডাকসু নির্বাচন এবং সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে জনগণের মধ্যে নির্বাচনবিমুখতা ও অনীহাকে অনেকে গণতন্ত্রের জন্য বিসংবাদ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। দেশে বর্তমানে অলিখিত একদলীয় ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা গণতন্ত্রকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা জাতির জন্য কোনো ক্রমেই মঙ্গলজনক নয়। গণতন্ত্রহীন দেশে জনগণের মধ্যে শান্তি, শৃঙ্খলা, স্থিতিশীলতা ও টেকসই উন্নয়ন কোনোটাই অর্জন করা সম্ভব নয়। রাষ্ট্রীয় সব কর্মকাণ্ডে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ একটি অপরিহার্য বিষয়। জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্বের নীতি বর্তমানে চরম বিপর্যয়ের মুখে নিপতিত। দেশ ও জনগণের স্বার্থে ভোটের অনাগ্রহের এ প্রবণতা থেকে আশু পরিত্রাণ একান্ত কাম্য। গণতন্ত্রকে অবিকশিত রেখে জনগণের সার্বিক মুক্তি সম্ভব নয়। এ অবস্থায়, যতদ্রুত সম্ভব গণতন্ত্র, জনগণের অধিকার, মানবাধিকার ও মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা অতীব জরুরি।

 

লেখক : জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য-বিএনপি এবং সাবেক অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে