শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০১৯ আপডেট:

আমাদের শুভ পরিণয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের শুভ পরিণয়

১৯৮৪-এর ২৫ জুন সোমবার আজ থেকে ৩৫ বছর আগে আমাদের বিয়ে হয়েছিল। আজ ২৫ জুন মঙ্গলবার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আমায় অনেকবার বলেছেন, ‘জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে আল্লাহর হাতে। আর বিয়ে হচ্ছে মানব-মানবীর দ্বিতীয় জন্ম।’ কত রাজার বিয়ের কারণে রাজ্য ধ্বংস হয়েছে, রাজা হয়েছেন ফকির। আবার উপযুক্ত মায়াবী গৃহিণীর কারণে ফকির হয়েছেন আমির। স্বাধীনতার পর এখনকার মতো সামাজিক অবস্থা ছিল না। আর বঙ্গবন্ধু ছিলেন অন্য মানুষ। যেখানে যেতেন সেখানেই হাজারো মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত। এখনকার মতো খুব একটা বাধা দেওয়া হতো না। বঙ্গবন্ধুর কাছে যেতে চাই, হাত মেলাতে চাই, দেখা করতে চাই অথচ দেখা হলো না বা হবে না- এ ছিল বিরল ঘটনা। দারোগা-পুলিশ-এসএসএফ এসবের তখন কোনো বালাই ছিল না। আর লোকজন হাত বাড়ালে বঙ্গবন্ধু হাত না মিলিয়ে পারতেন না। বঙ্গবন্ধুকে সাধারণ মানুষ মারেনি, যারা পাহারা দেয় তারাই মেরেছে। বঙ্গবন্ধু দু-চারটি বিয়েতে আমাকে ওই কথা বলেছিলেন। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম, এত কাজ বাদ দিয়ে আপনি বিয়ের অনুষ্ঠানে? মাথায় হাত বুলিয়ে বলেছিলেন ওসব। বাবর রোডের বাড়ির পাশে ফাঁকা মাঠে লতিফ ভাইয়ের বিয়ের বৌভাত। মা বঙ্গবন্ধুকে দাওয়াত করতে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘লতিফের বৌভাতে যেতে পারলাম না। কাদেরের হলুদ থেকে বিয়ে-বৌভাত পর্যন্ত সব অনুষ্ঠানে থাকব।’ কী কপাল! তিনি কোনো কিছুতেই থাকতে পারেননি। দিল্লিতে যখন নির্বাসনে ছিলাম প্রিয়াঙ্কার এক স্কুল বান্ধবীর বিয়ের অনুষ্ঠানে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয়েছিল। দূরে এক টেবিলে বসে ছিলাম। সেখান থেকে ডেকে তার টেবিলে বসিয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘টাইগার! তুমি এখানে?’ বলেছিলাম, আমার ভাস্তির বান্ধবীর বিয়ে। আমি যখন বলেছিলাম, আপনি এখানে? তিনিও বলেছিলেন, ‘বধূর পিতা আমার অফিসে কাজ করেন। বধূ প্রিয়াঙ্কার সহপাঠী। তাই এসেছি। বিয়ে মানবের দ্বিতীয় জন্ম। ওদের জীবন যাতে সুখের হয় সেজন্য আশীর্বাদ করতে এসেছি।’

আমার বিয়ে খুব মসৃণ ছিল না। নানান উথাল-পাথালের মধ্য দিয়ে নাসরীনের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। নাসরীন যেমন আমার জন্য উপযুক্ত ছিলেন না, আমিও নাসরীনের জন্য উপযুক্ত নই। কিন্তু ভাগ্য আমাদের একত্র করেছে। এখনো আমার ছেলেমেয়েরা অনেক সময় মাকে বলে, ‘বাবার সঙ্গে বিয়ে না হলে তুমি যে বেখেয়ালি, তুমি কী করতে?’ শুনেছি, ওঁর মাও নাকি বলতেন, ‘তুমি যে কিছুই শিখছ না! স্বামীর ঘরে গিয়ে কী করবে?’ ওঁরা লক্ষেèৗর মানুষ। তাই ওঁর মা বলতেন, ‘সুবে যাওগি। সামকো অপোছ আওগি।’ কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। ওঁর খুবই দুঃখ, বাবা-মাকে দেখাতে পারলেন না তাঁর স্বামীর ঘর থেকে সন্ধ্যায় ফিরতে হয়নি। বরং বাবা-মার ঘরের চাইতে শক্ত ঘর বেঁধেছেন স্বামীর ঘরে। নাসরীনের সঙ্গে আমার মনকষাকষি হয়েছে, মন খারাপ হয়েছে। কিন্তু এক দিনের জন্যও ঘর ছেড়ে যাননি। আর যাওয়ার কোনো কারণও নেই। ওঁকে এখন আর আমি আলাদা ভাবী না। আমার শরীরের অঙ্গই মনে করি। তবে এই ৩৫ বছরের বিবাহিত জীবনে কোনো কোনো সময় মারাত্মক কষ্ট হয়েছে। স্বাভাবিক দেনা-পাওনা নিয়ে, এটা-ওটা নিয়ে মানুষের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব হয়, ঠোকাঠুকি হয় আমাদের সেসব হয়নি। কিন্তু আমাদের দুজনের চিন্তা-চেতনা ছিল আলাদা। নাসরীন সাদাসিধা, আত্মভোলা, একেবারে একজন নির্বিবাদী মহিলা। গাড়ি চাই, বাড়ি চাই, গহনা চাই- এই ৩৫ বছরে এক দিনের জন্যও শুনিনি। মানুষের জন্য প্রচুর মায়া। কিন্তু দৃঢ়তার অভাব। বন্ধুবান্ধবের জন্য পাগল। ধনীর চাইতে ওঁর গরিব বন্ধুই বেশি। রতনগঞ্জের অঞ্জলী আর মুকসুদপুরের রেনুকে পেলে ওঁ এখনো আমাদের ভুলে যেতে পারেন। বিয়ের ১৫-১৬ বছর পরও ওঁ স্ত্রী হননি, দুই সন্তানের জন্ম দিয়েও মা হননি। ছেলেমেয়েদের ভালোভাবে কোলে নিতে না পারায় আমার কলিজা জ্বলত। কাপড় ময়লা হবে ভাঁজ ভাঙবে এজন্য বাচ্চাদের ঘেঁষতে দিতেন না। আর এসব দেখে আমার মনে হতো এ কি উন্মাদ! কত পাগলকে দেখি নিজের বাচ্চা ছাড়ে না। আর আমার সুস্থ-সুন্দর স্ত্রী যার নিজের পেটের বাচ্চা কাপড়ের ভাঁজ ভাঙবে বলে ধরতে দেন না, কোলে নেন নাÑ এ কি ব্যাপার! ছেলেমেয়েরা ডাকাডাকি করছে, চিৎকার করছে গা করেন না, শুনতে পান না। আমি স্বস্তি পেতাম না। মা মাঝেসাজে বলতেন, ‘ওসব নিয়ে মন খারাপ করিস না। জানিস না নাসরীন যমজ। কিছুটা দুর্বলতা তো থাকবেই।’ মানিয়ে নিতাম কিন্তু কষ্ট হতো। ওভাবেই চলছিল আমাদের জীবন। রাজপুত্রের মতো ছেলে, রাজকন্যার মতো মেয়ে, স্ত্রীও রূপে-গুণে খুব ফেলনা নন। এর মধ্যে ২০০০ সালে বাবা চলে গেলেন, তারপর গেলেন মা। চারদিকে অন্ধকার। তত দিনে স্ত্রী অনেকটাই চলার মতো হয়েছেন। তবু গভীরতা নেই। আমরা দুজন কখনো একপ্রাণ একমন ছিলাম না। বিশুষ্ক বুকে শুধু আগুন জ্বলত। বাইরে থেকে দেখা না গেলেও ভিতরে পুড়ে খাক হয়ে যেত। এমনি সময় আমার ঘরে এলো আল্লাহর এক মহান নিয়ামত কুশিমণি। আল্লাহ বোধহয় মানুষকে এভাবেই দয়া করেন। যে মহিলা বিয়ের ২০ বছরে মা হননি, স্ত্রী হননি। কুশিমণি ঘরে এলে তিন-চার মাসেই তিনি এক প্রকৃত নারী হয়ে গেলেন! এক নারীর জীবনে যা যা থাকে দয়া-মায়া-ভালোবাসা, অন্যের জন্য ব্যাকুলতাÑ সব যেন কোথা থেকে উড়ে এসে তাঁর দেহমনে বাসা বেঁধে ফেলল। উঠতে-বসতে দীপ-কুঁড়ি-কুশি। কুশিকে ছাড়া তাঁর নাওয়া নেই, খাওয়া নেই, ঘুম নেই। পেটের ছেলেমেয়েরা ১০ বার ডাকলে শোনেন না, কুশি একবার উহ্ করলে যেখানেই থাকুন তাঁর বুকে বাজে, বুঝতে পারেন। কুশির আজ ১৪ বছর। এই ১৪ বছর আমার বাড়িতে ১৪টা কটু কথা হয়নি। আগে মাকে ভয় করে জোরে কথা বলতাম না। এখন কুশির ভয়ে আওয়াজ করে উত্তেজিতভাবে কোনো কথা বলা যায় না। সে বিরক্ত হয়। বছর তিন আগে একদিন দুপুরে খাওয়ার সময় কুশির মাকে কী যেন বলেছিলাম একটু বেশি জোরে। কুশিমণি উঠে গেল, খাওয়া বন্ধ। আমি বুঝতে পারিনি। বিকালে যথারীতি কোলে নেওয়ার জন্য মা মা বলে চিৎকার করছি, কুশির খবর নেই। যে একবার মা ডাকেই এসে কোলে এলিয়ে পড়ে সে আসছে না। পাশে বসা ওর মাকে জিজ্ঞাসা করলাম, মার কী হয়েছে, সে আসছে না কেন? ‘কেন তুমি জানো না, খাওয়ার সময় তুমি আমাকে কী বলেছ? কুশি রাগ করেছে।’ বললাম, ‘আমি আবার কী বললাম!’ ‘তা তুমিই বোঝো। জোরে বলেছো তাই ও মনে করেছে আমাকে গালি দিয়েছো। এখন সামলাও।’ ওর ঘরে গিয়ে হাতে-পায়ে ধরে কোলে নিয়ে বসার ঘরে এলাম। অনেকক্ষণ কোলে নিয়ে বলার চেষ্টা করলাম, ‘আমি তোমার মাকে কিছু বলিনি। আওয়াজটা একটু বেশি হয়েছে।’ তাকে কোনোমতেই মানাতে পারলাম না যে আমি গালি দিইনি। অনেক বলেকয়ে মাফ চাওয়ার পর কপালে চুমু দিয়ে বলল, ‘ঠিক আছে, আম্মুকে যেন কিছু বলা না হয়। আমার আম্মুকে ধমকাতে পারবে না।’ আসলে এখন আর তাঁকে বকাঝকা করা, ধমক দেওয়ার কোনো দরকারও পড়ে না। কাকে ধমক দেব! তাঁকে ধমক দিলে তো আমাকেও দিতে হয়।

৩৬ বছর ছিলাম মায়ের কোলে, মায়ের আঁচলে। আজ ৩৫ বছর স্ত্রীর ছায়ায়-মায়ায় কোনোভাবে চলে যাচ্ছে। রাজনীতির উথাল-পাথাল ক্ষমতার দ্বন্দ্ব শত্রুতায় জর্জরিত। তবু আল্লাহর দয়ায় বড় ভালো আছি। এই তো গতকাল ২৪ জুন আমি ছিলাম টাঙ্গাইলে। বাবর রোডের বাড়ির ছাদে শসা আর কুমড়া ধরেছে, কয়েকটা ড্রাগন ফলও হয়েছে। সেগুলো সঙ্গে দিয়ে দিয়েছিলেন। কী যে ভালো লেগেছে এসব লিখে বোঝানো যায় না। আমি ছোটবেলায় দেখতাম, বাবা যখন শেরপুর-নালিতাবাড়ীতে চাকরি করতেন তখন মাও বাবার জন্য আম রেখে দিতেন। আম যখন পেকে যেত তার গায়ে সরিষার তেল মাখিয়ে রাখতেন। তাতে নাকি কয়েক দিন বেশি থাকত। ঠিক তেমনি আমার স্ত্রী যখন আজকাল এটাওটা পাঠান বড় ভালো লাগে। আমার পাঁচজনের ছোট্ট সংসার। এক ছেলে, দুই মেয়ে, স্ত্রীকে নিয়ে ভালোই আছি। পরিবার অনেক বড় হলেও সংসার খুবই ছোট। যেখান থেকেই হোক দুপুরে বাড়ি ফিরে মা মা চিৎকার করতে করতে দোতলায় উঠলেই চারজনকে দেখি। তখন নিজেকে সম্রাট বাবর-হুমায়ুন-আকবরের চাইতে ছোট মনে হয় না। সেই বিবাহবার্ষিকী আজ। যদিও আমরা বিবাহবার্ষিকী পালন করি না। কিন্তু দিনটা মনে রাখি, সম্মান করি। তাই গতকাল পাথরাইল রঘুর বাড়িতে গিয়েছিলাম। আমার স্ত্রীর দেড় শ টাকার স্যান্ডেল আর চার শ টাকার শাড়ির মারাত্মক বাতিক। তাই বিয়েবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর জন্য একটা শাড়ি কিনতে গিয়েছিলাম। একটা কিনতে গিয়ে অন্যদের জন্য সাত শ-আট শ টাকার ১০-১২টি, তাঁর জন্য এক হাজার থেকে পাঁচ-ছয় হাজার টাকার চারটি শাড়ি কিনেছি। কারণ এ ছাড়া অন্য কিছুতে তাঁর চাহিদা নেই। নতুন গাড়ি, নতুন বাড়ি, ভাইবোনের চাকরি, এটাওটা বলে কোনো দিন বিব্রত করেননি। বোনকে ভাইকে পাঁচ হাজার টাকা দিতে গেলেও যেভাবে বলেন আমি বিব্রতই হই। সঙ্গে যারা থাকেন, কাজ করেন তাদেরও একেওকে এ রকম দু-এক শ আমাকে জিজ্ঞাসা না করেও দেন বা দিতে পারেন।

বিয়ের পরপরই কলকাতা দমদম বিমানবন্দরে বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা। বউকে দেখে ‘কী করি কী করি। নতুন বউকে কী দিই। আমি তো তেমন তৈরি না।’ এসব বলে হঠাৎ তার দুই হাত থেকে দুটি বালা খুলে আমার বউকে পরিয়ে দেন। সঙ্গে সঙ্গে বলেন, ‘এ দুটি আমার মায়ের দেওয়া, তোমাকে দিলাম।’ আমার খুবই ভালো লেগেছিল। বঙ্গমাতার হাতের বালা আমার স্ত্রীর হাতেÑ এর চাইতে বড় উপহার আর কী হতে পারে। কত জ্বালা-যন্ত্রণা, কত নির্যাতনÑ তার পরও বঙ্গমাতার বালা আমার স্ত্রীর হাতে! সেও এক অনাবিল প্রশান্তি। দেশবাসীর কাছে প্রার্থনা, আল্লাহর কাছে আমাদের জন্য দোয়া করুন আমরা যাতে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত থাকতে পারি।

বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী জেলখানায় যাওয়া শুরু করেছিলেন ১৯৬২-’৬৩ সালে। সেদিন ২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার বগুড়ার কোর্টে গিয়েছিলেন তার বিরুদ্ধে এক মামলায় হাজির হতে। আজকাল কোর্ট-কাচারিও এক আজব জিনিস! অনেকেই খুব একটা লেখাপড়া করে না। সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর হাজিরা নেওয়ার কোনো সুযোগ কোর্টের ছিল কিনা সন্দেহ। কারণ মামলাটি আমলযোগ্য নয়। উপরন্তু ওই মামলা নিয়ে হাই কোর্টে স্থগিতাদেশ আছে। তবু কীভাবে লতিফ সিদ্দিকীর হাজিরা নিয়ে তাকে সরাসরি জেলে পাঠিয়ে দিলেন। যে বগুড়া জেলে কোনো ডিভিশন ওয়ার্ড নেই। গত ১৪ বছরে বগুড়া জেলে কোনো ডিভিশন আসামি থাকেনি। তারা ডিভিশনের নিয়ম-কানুনও জানে না। যদিও জেল কর্তৃপক্ষ লতিফ সিদ্দিকীর সঙ্গে স্বজনের মতো ব্যবহার করছেন। তবু আইন-কানুন-নিয়মের কিছু জিনিস তো আছে। শুক্রবার গিয়েছিলাম বড় ভাইকে দেখতে। যাঁর ’৬২-’৬৩ সালে ২০-২৫ বছর বয়সে জেলে যাওয়া শুরু, তাঁর এখন ৮০ বছরের ওপরে বয়স, জেলে যাওয়া শেষ হলো না! আবার দু-এক দিনের মধ্যেই বগুড়া যাব। জেল কর্তৃপক্ষ ও জেল প্রশাসন দারুণ সম্মান দেখিয়েছেন। আধঘণ্টার জন্য সার্কিট হাউসে বসেছিলাম। বিনা পয়সায় চা খাইয়েছেন। সার্কিট হাউসে অজু করে কোর্ট মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে টাঙ্গাইল ফিরেছিলাম। নামাজ শুরুর আগে আগে ডান পাশ থেকে হাত বাড়িয়ে বললেন, ‘আমি জেলা প্রশাসক’। তাঁর সঙ্গে ঘণ্টাখানেক আগে টেলিফোনে কথা হয়েছিল। তিনি সার্কিট হাউসে এনডিসিকে পাঠিয়েছিলেন। বড় ভালো লেগেছিল। নামাজ শেষে একজন পরিচয় দিলেন রুহুল হক বা রুহুল আমিন, ছোট ভাই আজাদের বন্ধু। বাঁ পাশে ছিলেন হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক। গতকাল ছিল বগুড়া সদরের উপনির্বাচন। কোনো উত্তাপ দেখলাম না। লেখাটা ফলাফলের আগেই পাঠালাম বলে ফলাফলের কথা বলতে পারলাম না। তবু বিএনপির সম্ভাবনা নেই। গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ একসময় সত্যিই ত্যাগী কর্মী, শেরপুর-ধুনটের এমপি। এখন টাকা-পয়সা হয়েছে। তাই তেমন জিয়ট নেই। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী টি. জামান নিকেতা। সে যে আমার অনেক পরিচিত মনে ছিল না। নির্বাসনে থাকতে কত যে চিঠি পাঠিয়েছে তার হিসাব নেই। আর কিছু হোক বা না হোক, শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দলের জন্য নিবেদিত। হাইব্রিড কেউ নয়। দেখা যাক কী হয়। নির্বাচনের তো মৃত্যু ঘটেছে, ভোটারের আস্থা হারিয়েছে। মসজিদের মাইকে আজান দিয়েও ভোটার পাওয়া যায় না। বগুড়ায়ও তাই হবে। তবে মনে হয় টি. জামান নিকেতার জয় হবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা