শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

সম্প্র্রদায়ের দায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সম্প্র্রদায়ের দায়

এতদিনে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম সম্প্রদায় থেকে একটা ভালো কাজ করা হলো। ৫০ জন মুসলিম নাগরিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখেছেন। চিঠিতে দুটি ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথমটি নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজে কর্তব্যরত ডাক্তারদের নিগ্রহ এবং দ্বিতীয়টি রাতের কলকাতায় প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া ঊষসী সেনগুপ্তের ওপরে আক্রমণ। দুটি ক্ষেত্রেই অপরাধীরা মুসলিম। চিঠিতে লেখা হয়েছে, মুসলিম অপরাধীদের বিরুদ্ধে যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরা মুসলিম বলে যেন প্রশাসন নিষ্ক্রিয় না থাকে, যেন অপরাধীদের ছাড় দেওয়া না হয়। মুসলিম তোষণের রাজনীতি তো সেই কতকাল ধরে চলছে। সিপিএমের আমলে মুসলিম তোষণ ছিল। তৃণমূলের আমলে তা বেড়ে ত্রিগুণ হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নারীবিরোধী ফতোয়াবাজ ইমামদের মাসে মাসে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা তো করেছেনই, মঞ্চে তুলে বক্তৃতা দেওয়ানোর ব্যবস্থাও করেছেন, গলায় তাদের মালাও পরিয়েছেন। নিজে তিনি কালীভক্ত হয়েও নামাজ রোজা সবই করেছেন, মঞ্চে দাঁড়িয়ে মুসলমান হওয়ার কলেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’ বলেছেন, শুধুই মুসলিম তোষণের জন্য। তোষণ করলেই, তার বিশ্বাস ভোট জোটে। মুসলিমদের মধ্য থেকে কখনো যে এই তোষণ নিয়ে আপত্তি উঠবে, তা নিশ্চয়ই তিনি কখনো কল্পনাও করেননি।

প্রশ্ন হলো, এত বছর পর হঠাৎ আজ কেন মুসলিম নাগরিকদের মনে হচ্ছে মুসলিম তোষণ বন্ধ হোক? রাজনীতিকরা ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ করেন, এ নতুন কিছু নয়। কিন্তু সাধারণ মুসলিমদের এ কারণে অভিযোগ শুনতে হয়, তারা অপরাধ করেও ক্ষমা পেয়ে যায় মুসলিম বলেই, তারা যোগ্যতা না থাকলেও সুযোগ-সুবিধে পেয়ে যায় মুসলিম বলেই! আজকাল অভিযোগ করেই মানুষ ক্ষান্ত হচ্ছে না, গালি দিচ্ছে, কখনো কখনো শুধু গালি নয়, হামলাও করছে। রাজনীতিকদের মুসলিম তোষণ করেন, এই রাগটা তো নিরাপত্তার বেষ্টনীতে থাকা রাজনীতিকদের পিটিয়ে মেটাতে পারে না কেউ। তাই হাতের কাছে নিরীহ গোবেচারা মুসলিম পেলেই ধরে বেঁধে পেটাচ্ছে কিছু কট্টর হিন্দু। সত্যি কথা বলতে কী, হিন্দুকে বেশি কট্টর হিন্দু, হিন্দুকে মুসলিমবিদ্বেষী বানানোর পেছনে কাজ করছে রাজনীতিকদের, বিশেষ করে হিন্দু রাজনীতিকদের, মুসলিম তোষণ। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আমাকে, মানবতায় বিশ্বাস করা যে আমি ধর্ম নিরপেক্ষ, যে আমি কোনও অপরাধ করিনি, তাড়ানো হয়েছিল, সেও তো সামনের পঞ্চায়েত নির্বাচনে মুসলিমদের ভোট পাওয়ার জন্য। ভোটের জন্য রাজনীতিকরা আদর্শের বাইরে যেতে একটুও পিছপা হন না, এমনকি খুন করতেও দ্বিধা করেন না। সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ তখন কোথায় ছিলেন আমাকে যখন গৃহবন্দী করেছিল সিপিএম সরকার, যখন মুসলিম তোষণের উদ্দেশে আমাকে রাজ্য থেকে তাড়িয়েছিল সরকার? কোথায় ছিলেন তাঁরা যখন ২০০৭ সালের ২১ নভেম্বরে মুসলিম গুন্ডারা পাবলিক বাসগুলোয় আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল, জনগণের সম্পত্তি নষ্ট করেছিল, কলকাতার রাস্তা অচল করে দিয়েছিল?

জওহরলাল নেহেরু বলেছিলেন, ‘সংখ্যালঘুদের মনে নিরাপত্তার বোধ তৈরি করার দায়িত্বটি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠের ওপর বর্তায়’। এই দায়িত্বটি সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায় কিছু কিছু রাজ্যে নিশ্চয়ই চমৎকার পালন করেছে। সে কারণে সংখ্যালঘুর মনে নিরাপত্তার বোধ জন্ম নিয়েছে। আর সে কারণেই সংখ্যালঘুও সংখ্যাগরিষ্ঠকে রাগ হলে পেটাতে পারে। এই সেদিন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারদের পিটিয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘুরা। বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বোধ নেই বলে এমন কোনও ঘটনা ঘটে না। সংখ্যালঘুরা একাট্টা হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের পেটায় না। নিরাপত্তার বোধ থাকাটা সংখ্যালঘুদের জন্য খুব জরুরি, কিন্তু তারা অপরাধ করলেও শাস্তি না পাওয়ার ব্যবস্থা যাঁরা করেন, তাঁরা অন্যায় করেন। এই অন্যায় পশ্চিমবঙ্গে অনেক বছর চলেছে বলেই আজ প্রতিবাদ হচ্ছে, ফলে হিন্দু কট্টরপন্থিরা, এমনকি হিন্দু রাষ্ট্রবাদীরাও জনপ্রিয় হচ্ছে রাজ্যে। যে রাজ্যে তাদের কোনও অস্তিত্বই ছিল না বলতে গেলে, সে রাজ্যে আজ তারা সবচেয়ে জনপ্রিয় দল তৃণমূল কংগ্রেসের শেকড় নাড়িয়ে দিয়েছে। তোষণের প্রতিক্রিয়া কী ভয়াবহ হতে পারে, তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, পুরো দেশ দেখছে।

মুসলিম নাগরিকবৃন্দ যদি তোষণের বিরুদ্ধে আগেই সচেতন হতেন, তাহলে হয়তো রাজনীতিকরাও কিছুটা সামলে চলতেন, আর মুসলিম-বিদ্বেষ দেশজুড়ে এতটা ছড়িয়ে পড়ত না। এখন প্রশ্ন হলো, এই সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ কি জানেন না ২০১১ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিরতিহীন করে যাচ্ছেন মুসলিম তোষণ! মুসলিমদের তিনি দুধ দেওয়া গরুর মতোই মনে করেন। নিজেই বলেছেন তাঁর দুধ দেওয়া গরু কোনও অপরাধ করলেও তিনি গরুর বিচার করবেন না। তাহলে কি সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ লোকসভা নির্বাচনের ফল দেখে তোষণের সমালোচনা করার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? কারণ মুসলিম তোষণ এখন হিতে বিপরীত হতে পারে। কলকাতার এই প্রতিবাদী মুসলিম নাগরিকবৃন্দ নিশ্চয়ই জানেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৩০ হাজার মসজিদের ইমামের জন্য প্রতিমাসে ২ হাজার ৫০০ টাকা আর মুয়াজ্জিনের জন্য ১ হাজার ৫০০ টাকা দান করবেন ঘোষণা করেছিলেন! ওই টাকা তো জনগণের করের টাকা থেকেই গেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এটাও ঘোষণা করেছিলেন যে, প্রতিটি ইমামকে তিনি জমি দেবেন বাড়ি বানানোর জন্য এবং টাকা দেবেন তাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী কিন্তু অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের পুরোহিতদের জন্য এই সুযোগ-সুবিধে পাইয়ে দেওয়ার কথা বলেননি। এটি করে তিনি মুসলিমদের ভালোর চেয়ে বরং খারাপ করেছেন।

হিন্দু হয়েও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন নামাজ পড়তেন, মোনাজাতের হাত তুলতেন, বা রোজা করতেন, বা সূরার আয়াত আওড়াতেন, তখনো কিন্তু মুসলিম নাগরিকদের কেউ বলেননি, ‘আমাদের ভোট পেতে হলে আপনার মুসলমান সাজার দরকার নেই। আপনি স্বধর্মে থেকেই রাজ্যের সব নাগরিককে সমান চোখে দেখুন, সবার উন্নতির চেষ্টা করুন’। সচেতন নাগরিকবৃন্দ কিন্তু সব বুঝেছিলেন, কিন্তু মুখ খোলেননি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ, যার অর্থ ‘আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়, তার কোনও শরিক নেই’ বলার পর মন্দিরে গিয়ে দেব দেবীর পুজো করেছেন, তখনো কেন তাঁরা প্রতিবাদ করেননি, বলেননি, ‘আপনাকে আমাদের কলেমা মুখস্থ বলতে হবে না, আপনি স্বধর্মে থেকেই আমাদের সেবা করুন, দেশের অন্য নাগরিকদের সঙ্গে যে ব্যবহার করছেন, তা আমাদের সঙ্গেও করুন। আপনি ভালো কাজ করলে আমরা মুসলিমরা আপনাকে ভোট দেব, আমাদের ভোট পেতে হলে আমাদের ধর্ম গ্রহণ করার দরকার নেই, আমাদের মোল্লাদের সুবিধে দেওয়ার দরকার নেই, আমাদের চোর ছেচড় খুনিদের ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার দরকার নেই। তা হিতে বিপরীত হতে পারে’। হয়েছেও বটে। আগে এমনভাবে মুসলিমদের ওপর হামলা হয়নি, এখন যেভাবে হচ্ছে। আগে গরুর মাংস খেয়েছে বলে মুসলিমদের মার খেতে হতো না, জোর করে তাদের জয় শ্রীরাম বলানোও হতো না।

কাশ্মীরের মুসলমানরা যে ৪ লক্ষ কাশ্মীরি পন্ডিতকে কাশ্মীর থেকে বের করে দিয়েছে, এই অন্যায়ের প্রতিবাদ কি তখন এই সচেতন নাগরিকবৃন্দ করেছেন? কাশ্মীরে থাকতে হলে মুসলমান হতে হবে, নয়তো মরতে হবে, বাঁচতে হলে কাশ্মীর ছাড়তে হবে। এই ঘোষণার বিরুদ্ধে বাঙালি মুসলমানরা কি কোনও বাক্য উচ্চারণ করেছেন? আমার তো মনে হয় না। তাদের শুধু কাঁদতে দেখেছি যখন কোথাও কোনও দেশে অমুসলিমরা মুসলমানদের ওপর অত্যাচার করে। আইসিস, বোকো হারাম, আল শাবাব নামের মুসলিম সন্ত্রাসী দল যখন মুসলমানদের জবাই করে, যখন সৌদি আরবের ধনী মুসলমান গরিব মুসলমান শ্রমিকদের অকথ্য অত্যাচার করে, তখন তো এই সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ প্রতিবাদ করেন না!

ধুলাগড়, বসিরহাট, ডায়মন্ড হারবারে মুসলমানরা অপরাধ করলেও সরকার চুপ করে ছিল। টিপু সুলতান মসজিদের ইমাম বরকতি কলকাতা শহরের ধর্মতলায় দিন-দুপুরে বিশাল এক জনসভায় আমার বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিল, আমার মাথার দাম ঘোষণা করেছিল, কেউ যদি আমাকে খুন করে, তাহলে তাকে তিনি এত টাকা দেবেন, যে টাকার শেষ নেই, একেবারে ‘আনলিমিটেড এমাউন্ট’। অসংখ্য পুলিশ ছিল সে সভায়, বরকতিকে গ্রেফতার করা তো দূরের কথা, কেউ প্রশ্ন পর্যন্ত করেনি কেন সে মানুষের মাথার দাম ঘোষণা করেছে যা ভারতের আইনে অবৈধ? পুলিশেরা বরং তাকে নিরাপত্তা দিয়েছে। মন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী তাকে জামাই আদর করেছে। তাকে উপঢৌকন পাঠিয়েছে। সত্যি বলতে কী, রাজনীতিকরা কখনো সাধারণ মুসলিমদের তোষণ করেননি। তারা মূলত নারীবিরোধী মানবতাবিরোধী মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী সভ্যতাবিরোধী অশিক্ষিত চতুর মুসলিম-মৌলবাদীদের তোষণ করেছেন বছরের পর বছর। যে মুসলিম মৌলবাদী মুসলিম সম্প্রদায়কে ব্যবহার করেছে নিজেদের স্বার্থে। সাধারণ মুসলমানদের অধিকাংশ আগেও বস্তিতে বাস করেছে, এখনো বাস করছে।

আগে মুখ বুজে থাকলেও মুসলিম নাগরিকবৃন্দের একটি ক্ষুদ্র অংশ যে মুসলিম তোষণ চান না বলেছেন, এটিই আশার আলো জাগিয়েছে। হয়তো মুসলিম সম্প্রদায়ের শিক্ষিত আরও অনেকে সমস্যা অনুধাবন করতে পারবেন। যদিও বখাটে মুসলমানদের সব অন্যায়ের দায় মুসলিম সম্প্রদায়ের সবার ওপর বর্তায় না, তারপরও যদি দায়িত্ব নিয়ে কেউ কেউ এগিয়ে আসেন সম্প্রদায়ের সবাইকে শিক্ষিত এবং সচেতন করতে, ধর্মীয় পরিচয়ের বদলে নিজের কাজের পরিচয়কে বড় করায় উৎসাহ দিতে, তাহলে তারাও যেমন মানুষের মতো মানুষ হবে, আর রাজনীতিকরাও তাদের দুধ দেওয়া গরু না ভেবে মানুষ ভাবতে শিখবেন।             

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম