শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

সম্প্র্রদায়ের দায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সম্প্র্রদায়ের দায়

এতদিনে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম সম্প্রদায় থেকে একটা ভালো কাজ করা হলো। ৫০ জন মুসলিম নাগরিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখেছেন। চিঠিতে দুটি ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথমটি নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজে কর্তব্যরত ডাক্তারদের নিগ্রহ এবং দ্বিতীয়টি রাতের কলকাতায় প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া ঊষসী সেনগুপ্তের ওপরে আক্রমণ। দুটি ক্ষেত্রেই অপরাধীরা মুসলিম। চিঠিতে লেখা হয়েছে, মুসলিম অপরাধীদের বিরুদ্ধে যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরা মুসলিম বলে যেন প্রশাসন নিষ্ক্রিয় না থাকে, যেন অপরাধীদের ছাড় দেওয়া না হয়। মুসলিম তোষণের রাজনীতি তো সেই কতকাল ধরে চলছে। সিপিএমের আমলে মুসলিম তোষণ ছিল। তৃণমূলের আমলে তা বেড়ে ত্রিগুণ হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নারীবিরোধী ফতোয়াবাজ ইমামদের মাসে মাসে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা তো করেছেনই, মঞ্চে তুলে বক্তৃতা দেওয়ানোর ব্যবস্থাও করেছেন, গলায় তাদের মালাও পরিয়েছেন। নিজে তিনি কালীভক্ত হয়েও নামাজ রোজা সবই করেছেন, মঞ্চে দাঁড়িয়ে মুসলমান হওয়ার কলেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’ বলেছেন, শুধুই মুসলিম তোষণের জন্য। তোষণ করলেই, তার বিশ্বাস ভোট জোটে। মুসলিমদের মধ্য থেকে কখনো যে এই তোষণ নিয়ে আপত্তি উঠবে, তা নিশ্চয়ই তিনি কখনো কল্পনাও করেননি।

প্রশ্ন হলো, এত বছর পর হঠাৎ আজ কেন মুসলিম নাগরিকদের মনে হচ্ছে মুসলিম তোষণ বন্ধ হোক? রাজনীতিকরা ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ করেন, এ নতুন কিছু নয়। কিন্তু সাধারণ মুসলিমদের এ কারণে অভিযোগ শুনতে হয়, তারা অপরাধ করেও ক্ষমা পেয়ে যায় মুসলিম বলেই, তারা যোগ্যতা না থাকলেও সুযোগ-সুবিধে পেয়ে যায় মুসলিম বলেই! আজকাল অভিযোগ করেই মানুষ ক্ষান্ত হচ্ছে না, গালি দিচ্ছে, কখনো কখনো শুধু গালি নয়, হামলাও করছে। রাজনীতিকদের মুসলিম তোষণ করেন, এই রাগটা তো নিরাপত্তার বেষ্টনীতে থাকা রাজনীতিকদের পিটিয়ে মেটাতে পারে না কেউ। তাই হাতের কাছে নিরীহ গোবেচারা মুসলিম পেলেই ধরে বেঁধে পেটাচ্ছে কিছু কট্টর হিন্দু। সত্যি কথা বলতে কী, হিন্দুকে বেশি কট্টর হিন্দু, হিন্দুকে মুসলিমবিদ্বেষী বানানোর পেছনে কাজ করছে রাজনীতিকদের, বিশেষ করে হিন্দু রাজনীতিকদের, মুসলিম তোষণ। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আমাকে, মানবতায় বিশ্বাস করা যে আমি ধর্ম নিরপেক্ষ, যে আমি কোনও অপরাধ করিনি, তাড়ানো হয়েছিল, সেও তো সামনের পঞ্চায়েত নির্বাচনে মুসলিমদের ভোট পাওয়ার জন্য। ভোটের জন্য রাজনীতিকরা আদর্শের বাইরে যেতে একটুও পিছপা হন না, এমনকি খুন করতেও দ্বিধা করেন না। সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ তখন কোথায় ছিলেন আমাকে যখন গৃহবন্দী করেছিল সিপিএম সরকার, যখন মুসলিম তোষণের উদ্দেশে আমাকে রাজ্য থেকে তাড়িয়েছিল সরকার? কোথায় ছিলেন তাঁরা যখন ২০০৭ সালের ২১ নভেম্বরে মুসলিম গুন্ডারা পাবলিক বাসগুলোয় আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল, জনগণের সম্পত্তি নষ্ট করেছিল, কলকাতার রাস্তা অচল করে দিয়েছিল?

জওহরলাল নেহেরু বলেছিলেন, ‘সংখ্যালঘুদের মনে নিরাপত্তার বোধ তৈরি করার দায়িত্বটি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠের ওপর বর্তায়’। এই দায়িত্বটি সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায় কিছু কিছু রাজ্যে নিশ্চয়ই চমৎকার পালন করেছে। সে কারণে সংখ্যালঘুর মনে নিরাপত্তার বোধ জন্ম নিয়েছে। আর সে কারণেই সংখ্যালঘুও সংখ্যাগরিষ্ঠকে রাগ হলে পেটাতে পারে। এই সেদিন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারদের পিটিয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘুরা। বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বোধ নেই বলে এমন কোনও ঘটনা ঘটে না। সংখ্যালঘুরা একাট্টা হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের পেটায় না। নিরাপত্তার বোধ থাকাটা সংখ্যালঘুদের জন্য খুব জরুরি, কিন্তু তারা অপরাধ করলেও শাস্তি না পাওয়ার ব্যবস্থা যাঁরা করেন, তাঁরা অন্যায় করেন। এই অন্যায় পশ্চিমবঙ্গে অনেক বছর চলেছে বলেই আজ প্রতিবাদ হচ্ছে, ফলে হিন্দু কট্টরপন্থিরা, এমনকি হিন্দু রাষ্ট্রবাদীরাও জনপ্রিয় হচ্ছে রাজ্যে। যে রাজ্যে তাদের কোনও অস্তিত্বই ছিল না বলতে গেলে, সে রাজ্যে আজ তারা সবচেয়ে জনপ্রিয় দল তৃণমূল কংগ্রেসের শেকড় নাড়িয়ে দিয়েছে। তোষণের প্রতিক্রিয়া কী ভয়াবহ হতে পারে, তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, পুরো দেশ দেখছে।

মুসলিম নাগরিকবৃন্দ যদি তোষণের বিরুদ্ধে আগেই সচেতন হতেন, তাহলে হয়তো রাজনীতিকরাও কিছুটা সামলে চলতেন, আর মুসলিম-বিদ্বেষ দেশজুড়ে এতটা ছড়িয়ে পড়ত না। এখন প্রশ্ন হলো, এই সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ কি জানেন না ২০১১ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিরতিহীন করে যাচ্ছেন মুসলিম তোষণ! মুসলিমদের তিনি দুধ দেওয়া গরুর মতোই মনে করেন। নিজেই বলেছেন তাঁর দুধ দেওয়া গরু কোনও অপরাধ করলেও তিনি গরুর বিচার করবেন না। তাহলে কি সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ লোকসভা নির্বাচনের ফল দেখে তোষণের সমালোচনা করার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? কারণ মুসলিম তোষণ এখন হিতে বিপরীত হতে পারে। কলকাতার এই প্রতিবাদী মুসলিম নাগরিকবৃন্দ নিশ্চয়ই জানেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৩০ হাজার মসজিদের ইমামের জন্য প্রতিমাসে ২ হাজার ৫০০ টাকা আর মুয়াজ্জিনের জন্য ১ হাজার ৫০০ টাকা দান করবেন ঘোষণা করেছিলেন! ওই টাকা তো জনগণের করের টাকা থেকেই গেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এটাও ঘোষণা করেছিলেন যে, প্রতিটি ইমামকে তিনি জমি দেবেন বাড়ি বানানোর জন্য এবং টাকা দেবেন তাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী কিন্তু অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের পুরোহিতদের জন্য এই সুযোগ-সুবিধে পাইয়ে দেওয়ার কথা বলেননি। এটি করে তিনি মুসলিমদের ভালোর চেয়ে বরং খারাপ করেছেন।

হিন্দু হয়েও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন নামাজ পড়তেন, মোনাজাতের হাত তুলতেন, বা রোজা করতেন, বা সূরার আয়াত আওড়াতেন, তখনো কিন্তু মুসলিম নাগরিকদের কেউ বলেননি, ‘আমাদের ভোট পেতে হলে আপনার মুসলমান সাজার দরকার নেই। আপনি স্বধর্মে থেকেই রাজ্যের সব নাগরিককে সমান চোখে দেখুন, সবার উন্নতির চেষ্টা করুন’। সচেতন নাগরিকবৃন্দ কিন্তু সব বুঝেছিলেন, কিন্তু মুখ খোলেননি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ, যার অর্থ ‘আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়, তার কোনও শরিক নেই’ বলার পর মন্দিরে গিয়ে দেব দেবীর পুজো করেছেন, তখনো কেন তাঁরা প্রতিবাদ করেননি, বলেননি, ‘আপনাকে আমাদের কলেমা মুখস্থ বলতে হবে না, আপনি স্বধর্মে থেকেই আমাদের সেবা করুন, দেশের অন্য নাগরিকদের সঙ্গে যে ব্যবহার করছেন, তা আমাদের সঙ্গেও করুন। আপনি ভালো কাজ করলে আমরা মুসলিমরা আপনাকে ভোট দেব, আমাদের ভোট পেতে হলে আমাদের ধর্ম গ্রহণ করার দরকার নেই, আমাদের মোল্লাদের সুবিধে দেওয়ার দরকার নেই, আমাদের চোর ছেচড় খুনিদের ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার দরকার নেই। তা হিতে বিপরীত হতে পারে’। হয়েছেও বটে। আগে এমনভাবে মুসলিমদের ওপর হামলা হয়নি, এখন যেভাবে হচ্ছে। আগে গরুর মাংস খেয়েছে বলে মুসলিমদের মার খেতে হতো না, জোর করে তাদের জয় শ্রীরাম বলানোও হতো না।

কাশ্মীরের মুসলমানরা যে ৪ লক্ষ কাশ্মীরি পন্ডিতকে কাশ্মীর থেকে বের করে দিয়েছে, এই অন্যায়ের প্রতিবাদ কি তখন এই সচেতন নাগরিকবৃন্দ করেছেন? কাশ্মীরে থাকতে হলে মুসলমান হতে হবে, নয়তো মরতে হবে, বাঁচতে হলে কাশ্মীর ছাড়তে হবে। এই ঘোষণার বিরুদ্ধে বাঙালি মুসলমানরা কি কোনও বাক্য উচ্চারণ করেছেন? আমার তো মনে হয় না। তাদের শুধু কাঁদতে দেখেছি যখন কোথাও কোনও দেশে অমুসলিমরা মুসলমানদের ওপর অত্যাচার করে। আইসিস, বোকো হারাম, আল শাবাব নামের মুসলিম সন্ত্রাসী দল যখন মুসলমানদের জবাই করে, যখন সৌদি আরবের ধনী মুসলমান গরিব মুসলমান শ্রমিকদের অকথ্য অত্যাচার করে, তখন তো এই সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ প্রতিবাদ করেন না!

ধুলাগড়, বসিরহাট, ডায়মন্ড হারবারে মুসলমানরা অপরাধ করলেও সরকার চুপ করে ছিল। টিপু সুলতান মসজিদের ইমাম বরকতি কলকাতা শহরের ধর্মতলায় দিন-দুপুরে বিশাল এক জনসভায় আমার বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিল, আমার মাথার দাম ঘোষণা করেছিল, কেউ যদি আমাকে খুন করে, তাহলে তাকে তিনি এত টাকা দেবেন, যে টাকার শেষ নেই, একেবারে ‘আনলিমিটেড এমাউন্ট’। অসংখ্য পুলিশ ছিল সে সভায়, বরকতিকে গ্রেফতার করা তো দূরের কথা, কেউ প্রশ্ন পর্যন্ত করেনি কেন সে মানুষের মাথার দাম ঘোষণা করেছে যা ভারতের আইনে অবৈধ? পুলিশেরা বরং তাকে নিরাপত্তা দিয়েছে। মন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী তাকে জামাই আদর করেছে। তাকে উপঢৌকন পাঠিয়েছে। সত্যি বলতে কী, রাজনীতিকরা কখনো সাধারণ মুসলিমদের তোষণ করেননি। তারা মূলত নারীবিরোধী মানবতাবিরোধী মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী সভ্যতাবিরোধী অশিক্ষিত চতুর মুসলিম-মৌলবাদীদের তোষণ করেছেন বছরের পর বছর। যে মুসলিম মৌলবাদী মুসলিম সম্প্রদায়কে ব্যবহার করেছে নিজেদের স্বার্থে। সাধারণ মুসলমানদের অধিকাংশ আগেও বস্তিতে বাস করেছে, এখনো বাস করছে।

আগে মুখ বুজে থাকলেও মুসলিম নাগরিকবৃন্দের একটি ক্ষুদ্র অংশ যে মুসলিম তোষণ চান না বলেছেন, এটিই আশার আলো জাগিয়েছে। হয়তো মুসলিম সম্প্রদায়ের শিক্ষিত আরও অনেকে সমস্যা অনুধাবন করতে পারবেন। যদিও বখাটে মুসলমানদের সব অন্যায়ের দায় মুসলিম সম্প্রদায়ের সবার ওপর বর্তায় না, তারপরও যদি দায়িত্ব নিয়ে কেউ কেউ এগিয়ে আসেন সম্প্রদায়ের সবাইকে শিক্ষিত এবং সচেতন করতে, ধর্মীয় পরিচয়ের বদলে নিজের কাজের পরিচয়কে বড় করায় উৎসাহ দিতে, তাহলে তারাও যেমন মানুষের মতো মানুষ হবে, আর রাজনীতিকরাও তাদের দুধ দেওয়া গরু না ভেবে মানুষ ভাবতে শিখবেন।             

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান
আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম