শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

সম্প্র্রদায়ের দায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সম্প্র্রদায়ের দায়

এতদিনে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম সম্প্রদায় থেকে একটা ভালো কাজ করা হলো। ৫০ জন মুসলিম নাগরিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখেছেন। চিঠিতে দুটি ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথমটি নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজে কর্তব্যরত ডাক্তারদের নিগ্রহ এবং দ্বিতীয়টি রাতের কলকাতায় প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া ঊষসী সেনগুপ্তের ওপরে আক্রমণ। দুটি ক্ষেত্রেই অপরাধীরা মুসলিম। চিঠিতে লেখা হয়েছে, মুসলিম অপরাধীদের বিরুদ্ধে যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরা মুসলিম বলে যেন প্রশাসন নিষ্ক্রিয় না থাকে, যেন অপরাধীদের ছাড় দেওয়া না হয়। মুসলিম তোষণের রাজনীতি তো সেই কতকাল ধরে চলছে। সিপিএমের আমলে মুসলিম তোষণ ছিল। তৃণমূলের আমলে তা বেড়ে ত্রিগুণ হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নারীবিরোধী ফতোয়াবাজ ইমামদের মাসে মাসে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা তো করেছেনই, মঞ্চে তুলে বক্তৃতা দেওয়ানোর ব্যবস্থাও করেছেন, গলায় তাদের মালাও পরিয়েছেন। নিজে তিনি কালীভক্ত হয়েও নামাজ রোজা সবই করেছেন, মঞ্চে দাঁড়িয়ে মুসলমান হওয়ার কলেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’ বলেছেন, শুধুই মুসলিম তোষণের জন্য। তোষণ করলেই, তার বিশ্বাস ভোট জোটে। মুসলিমদের মধ্য থেকে কখনো যে এই তোষণ নিয়ে আপত্তি উঠবে, তা নিশ্চয়ই তিনি কখনো কল্পনাও করেননি।

প্রশ্ন হলো, এত বছর পর হঠাৎ আজ কেন মুসলিম নাগরিকদের মনে হচ্ছে মুসলিম তোষণ বন্ধ হোক? রাজনীতিকরা ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ করেন, এ নতুন কিছু নয়। কিন্তু সাধারণ মুসলিমদের এ কারণে অভিযোগ শুনতে হয়, তারা অপরাধ করেও ক্ষমা পেয়ে যায় মুসলিম বলেই, তারা যোগ্যতা না থাকলেও সুযোগ-সুবিধে পেয়ে যায় মুসলিম বলেই! আজকাল অভিযোগ করেই মানুষ ক্ষান্ত হচ্ছে না, গালি দিচ্ছে, কখনো কখনো শুধু গালি নয়, হামলাও করছে। রাজনীতিকদের মুসলিম তোষণ করেন, এই রাগটা তো নিরাপত্তার বেষ্টনীতে থাকা রাজনীতিকদের পিটিয়ে মেটাতে পারে না কেউ। তাই হাতের কাছে নিরীহ গোবেচারা মুসলিম পেলেই ধরে বেঁধে পেটাচ্ছে কিছু কট্টর হিন্দু। সত্যি কথা বলতে কী, হিন্দুকে বেশি কট্টর হিন্দু, হিন্দুকে মুসলিমবিদ্বেষী বানানোর পেছনে কাজ করছে রাজনীতিকদের, বিশেষ করে হিন্দু রাজনীতিকদের, মুসলিম তোষণ। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আমাকে, মানবতায় বিশ্বাস করা যে আমি ধর্ম নিরপেক্ষ, যে আমি কোনও অপরাধ করিনি, তাড়ানো হয়েছিল, সেও তো সামনের পঞ্চায়েত নির্বাচনে মুসলিমদের ভোট পাওয়ার জন্য। ভোটের জন্য রাজনীতিকরা আদর্শের বাইরে যেতে একটুও পিছপা হন না, এমনকি খুন করতেও দ্বিধা করেন না। সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ তখন কোথায় ছিলেন আমাকে যখন গৃহবন্দী করেছিল সিপিএম সরকার, যখন মুসলিম তোষণের উদ্দেশে আমাকে রাজ্য থেকে তাড়িয়েছিল সরকার? কোথায় ছিলেন তাঁরা যখন ২০০৭ সালের ২১ নভেম্বরে মুসলিম গুন্ডারা পাবলিক বাসগুলোয় আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল, জনগণের সম্পত্তি নষ্ট করেছিল, কলকাতার রাস্তা অচল করে দিয়েছিল?

জওহরলাল নেহেরু বলেছিলেন, ‘সংখ্যালঘুদের মনে নিরাপত্তার বোধ তৈরি করার দায়িত্বটি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠের ওপর বর্তায়’। এই দায়িত্বটি সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায় কিছু কিছু রাজ্যে নিশ্চয়ই চমৎকার পালন করেছে। সে কারণে সংখ্যালঘুর মনে নিরাপত্তার বোধ জন্ম নিয়েছে। আর সে কারণেই সংখ্যালঘুও সংখ্যাগরিষ্ঠকে রাগ হলে পেটাতে পারে। এই সেদিন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারদের পিটিয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘুরা। বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বোধ নেই বলে এমন কোনও ঘটনা ঘটে না। সংখ্যালঘুরা একাট্টা হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের পেটায় না। নিরাপত্তার বোধ থাকাটা সংখ্যালঘুদের জন্য খুব জরুরি, কিন্তু তারা অপরাধ করলেও শাস্তি না পাওয়ার ব্যবস্থা যাঁরা করেন, তাঁরা অন্যায় করেন। এই অন্যায় পশ্চিমবঙ্গে অনেক বছর চলেছে বলেই আজ প্রতিবাদ হচ্ছে, ফলে হিন্দু কট্টরপন্থিরা, এমনকি হিন্দু রাষ্ট্রবাদীরাও জনপ্রিয় হচ্ছে রাজ্যে। যে রাজ্যে তাদের কোনও অস্তিত্বই ছিল না বলতে গেলে, সে রাজ্যে আজ তারা সবচেয়ে জনপ্রিয় দল তৃণমূল কংগ্রেসের শেকড় নাড়িয়ে দিয়েছে। তোষণের প্রতিক্রিয়া কী ভয়াবহ হতে পারে, তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, পুরো দেশ দেখছে।

মুসলিম নাগরিকবৃন্দ যদি তোষণের বিরুদ্ধে আগেই সচেতন হতেন, তাহলে হয়তো রাজনীতিকরাও কিছুটা সামলে চলতেন, আর মুসলিম-বিদ্বেষ দেশজুড়ে এতটা ছড়িয়ে পড়ত না। এখন প্রশ্ন হলো, এই সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ কি জানেন না ২০১১ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিরতিহীন করে যাচ্ছেন মুসলিম তোষণ! মুসলিমদের তিনি দুধ দেওয়া গরুর মতোই মনে করেন। নিজেই বলেছেন তাঁর দুধ দেওয়া গরু কোনও অপরাধ করলেও তিনি গরুর বিচার করবেন না। তাহলে কি সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ লোকসভা নির্বাচনের ফল দেখে তোষণের সমালোচনা করার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? কারণ মুসলিম তোষণ এখন হিতে বিপরীত হতে পারে। কলকাতার এই প্রতিবাদী মুসলিম নাগরিকবৃন্দ নিশ্চয়ই জানেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৩০ হাজার মসজিদের ইমামের জন্য প্রতিমাসে ২ হাজার ৫০০ টাকা আর মুয়াজ্জিনের জন্য ১ হাজার ৫০০ টাকা দান করবেন ঘোষণা করেছিলেন! ওই টাকা তো জনগণের করের টাকা থেকেই গেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এটাও ঘোষণা করেছিলেন যে, প্রতিটি ইমামকে তিনি জমি দেবেন বাড়ি বানানোর জন্য এবং টাকা দেবেন তাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী কিন্তু অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের পুরোহিতদের জন্য এই সুযোগ-সুবিধে পাইয়ে দেওয়ার কথা বলেননি। এটি করে তিনি মুসলিমদের ভালোর চেয়ে বরং খারাপ করেছেন।

হিন্দু হয়েও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন নামাজ পড়তেন, মোনাজাতের হাত তুলতেন, বা রোজা করতেন, বা সূরার আয়াত আওড়াতেন, তখনো কিন্তু মুসলিম নাগরিকদের কেউ বলেননি, ‘আমাদের ভোট পেতে হলে আপনার মুসলমান সাজার দরকার নেই। আপনি স্বধর্মে থেকেই রাজ্যের সব নাগরিককে সমান চোখে দেখুন, সবার উন্নতির চেষ্টা করুন’। সচেতন নাগরিকবৃন্দ কিন্তু সব বুঝেছিলেন, কিন্তু মুখ খোলেননি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ, যার অর্থ ‘আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়, তার কোনও শরিক নেই’ বলার পর মন্দিরে গিয়ে দেব দেবীর পুজো করেছেন, তখনো কেন তাঁরা প্রতিবাদ করেননি, বলেননি, ‘আপনাকে আমাদের কলেমা মুখস্থ বলতে হবে না, আপনি স্বধর্মে থেকেই আমাদের সেবা করুন, দেশের অন্য নাগরিকদের সঙ্গে যে ব্যবহার করছেন, তা আমাদের সঙ্গেও করুন। আপনি ভালো কাজ করলে আমরা মুসলিমরা আপনাকে ভোট দেব, আমাদের ভোট পেতে হলে আমাদের ধর্ম গ্রহণ করার দরকার নেই, আমাদের মোল্লাদের সুবিধে দেওয়ার দরকার নেই, আমাদের চোর ছেচড় খুনিদের ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার দরকার নেই। তা হিতে বিপরীত হতে পারে’। হয়েছেও বটে। আগে এমনভাবে মুসলিমদের ওপর হামলা হয়নি, এখন যেভাবে হচ্ছে। আগে গরুর মাংস খেয়েছে বলে মুসলিমদের মার খেতে হতো না, জোর করে তাদের জয় শ্রীরাম বলানোও হতো না।

কাশ্মীরের মুসলমানরা যে ৪ লক্ষ কাশ্মীরি পন্ডিতকে কাশ্মীর থেকে বের করে দিয়েছে, এই অন্যায়ের প্রতিবাদ কি তখন এই সচেতন নাগরিকবৃন্দ করেছেন? কাশ্মীরে থাকতে হলে মুসলমান হতে হবে, নয়তো মরতে হবে, বাঁচতে হলে কাশ্মীর ছাড়তে হবে। এই ঘোষণার বিরুদ্ধে বাঙালি মুসলমানরা কি কোনও বাক্য উচ্চারণ করেছেন? আমার তো মনে হয় না। তাদের শুধু কাঁদতে দেখেছি যখন কোথাও কোনও দেশে অমুসলিমরা মুসলমানদের ওপর অত্যাচার করে। আইসিস, বোকো হারাম, আল শাবাব নামের মুসলিম সন্ত্রাসী দল যখন মুসলমানদের জবাই করে, যখন সৌদি আরবের ধনী মুসলমান গরিব মুসলমান শ্রমিকদের অকথ্য অত্যাচার করে, তখন তো এই সচেতন মুসলিম নাগরিকবৃন্দ প্রতিবাদ করেন না!

ধুলাগড়, বসিরহাট, ডায়মন্ড হারবারে মুসলমানরা অপরাধ করলেও সরকার চুপ করে ছিল। টিপু সুলতান মসজিদের ইমাম বরকতি কলকাতা শহরের ধর্মতলায় দিন-দুপুরে বিশাল এক জনসভায় আমার বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিল, আমার মাথার দাম ঘোষণা করেছিল, কেউ যদি আমাকে খুন করে, তাহলে তাকে তিনি এত টাকা দেবেন, যে টাকার শেষ নেই, একেবারে ‘আনলিমিটেড এমাউন্ট’। অসংখ্য পুলিশ ছিল সে সভায়, বরকতিকে গ্রেফতার করা তো দূরের কথা, কেউ প্রশ্ন পর্যন্ত করেনি কেন সে মানুষের মাথার দাম ঘোষণা করেছে যা ভারতের আইনে অবৈধ? পুলিশেরা বরং তাকে নিরাপত্তা দিয়েছে। মন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী তাকে জামাই আদর করেছে। তাকে উপঢৌকন পাঠিয়েছে। সত্যি বলতে কী, রাজনীতিকরা কখনো সাধারণ মুসলিমদের তোষণ করেননি। তারা মূলত নারীবিরোধী মানবতাবিরোধী মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী সভ্যতাবিরোধী অশিক্ষিত চতুর মুসলিম-মৌলবাদীদের তোষণ করেছেন বছরের পর বছর। যে মুসলিম মৌলবাদী মুসলিম সম্প্রদায়কে ব্যবহার করেছে নিজেদের স্বার্থে। সাধারণ মুসলমানদের অধিকাংশ আগেও বস্তিতে বাস করেছে, এখনো বাস করছে।

আগে মুখ বুজে থাকলেও মুসলিম নাগরিকবৃন্দের একটি ক্ষুদ্র অংশ যে মুসলিম তোষণ চান না বলেছেন, এটিই আশার আলো জাগিয়েছে। হয়তো মুসলিম সম্প্রদায়ের শিক্ষিত আরও অনেকে সমস্যা অনুধাবন করতে পারবেন। যদিও বখাটে মুসলমানদের সব অন্যায়ের দায় মুসলিম সম্প্রদায়ের সবার ওপর বর্তায় না, তারপরও যদি দায়িত্ব নিয়ে কেউ কেউ এগিয়ে আসেন সম্প্রদায়ের সবাইকে শিক্ষিত এবং সচেতন করতে, ধর্মীয় পরিচয়ের বদলে নিজের কাজের পরিচয়কে বড় করায় উৎসাহ দিতে, তাহলে তারাও যেমন মানুষের মতো মানুষ হবে, আর রাজনীতিকরাও তাদের দুধ দেওয়া গরু না ভেবে মানুষ ভাবতে শিখবেন।             

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা