শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

শেখ কামাল ও কিছু স্মৃতি

রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ কামাল ও কিছু স্মৃতি

স্কুলজীবন থেকে মাঝে মাঝে আমার দিনলিপি লেখার অভ্যাস ছিল। নিয়মিত না হলেও কলেজে আসার পর অনিয়মিতভাবে আমার এ অভ্যাসটি বজায় ছিল। মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের মানুষ অনেক কিছুই তো হারিয়েছে। একেকজন একেক রকমভাবে তাদের প্রিয় জিনিসকে জীবনের তরে হারিয়ে শোকে মুহ্যমানপ্রায় হয়ে গেছে। আমি হারিয়েছি অনেক মূল্যবান ডায়েরির পাতা, কিংবা ঐতিহাসিক তথ্যসংবলিত দলিল-দস্তাবেজ। আজকের দিনে এর মূল্যমান নির্ণয় করা প্রায় অসম্ভব। নিম্নের স্মৃতিগুলো কয়েক দিনের লেখা দিনলিপি থেকে সংগৃহীত। কী কারণে খুঁজে পেয়েছি তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা জানেন। খুঁজে পাওয়া ডায়েরির জরাজীর্ণ পাতায় আমার সতীর্থ বন্ধু শেখ কামালকে নিয়ে কিছু ঘটনার বর্ণনা নিম্নরূপ-

উদারতা : সতীর্থ শেখ কামাল : ছাত্রলীগের সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা, শেখ কামালের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও তার সঙ্গে ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাড়িতে দুপুরের খাবার খাওয়া, ক্লাস ছুটির পর বলাকা সিনেমা হলে ম্যাটিনি শো দেখতে যাওয়া, বলাকা ভবনে বানচিং চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ও ঢাকা কলেজের সামনে চিটাগাং রেস্টুরেন্টে খাওয়া, গল্প করাসহ নানা স্মৃতি আজও মনের কোণে ভিড় জমায়। একদিন শেখ কামালের সঙ্গে কলেজের ছাত্র রাজনীতি নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। আলোচনার একপর্যায়ে আসন্ন ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আমাকে জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) পদে প্রার্থী হতে বলে শেখ কামাল। আমি দ্বিমত প্রকাশ করে বলি, এ পদে অন্য কাউকে প্রার্থী করলে ভালো হয়। আমি বরং সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করি কারণ রাজনীতিতে এ বিষয়টিই জরুরি। অমনি করিৎকর্মা কামাল পাল্টা প্রস্তাব করে বলে, ‘তাহলে তুমি ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নাও।’ ছাত্রলীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে হবে। আমি এতেও সম্মতি না জানিয়ে বলি, দায়িত্বটা তোমার হাতেই রাখ। কিন্তু সে বলল, ‘আমি শেখ মুজিবের পোলা, আমি তো রয়েছিই। তুমিই ছাত্রলীগের কলেজ শাখার দায়িত্ব গ্রহণ কর।’ তারপর আর কোনো কথা চলে না। আমি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ, ঢাকা কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বভার (১৯৬৮) গ্রহণ করি। ছাত্রলীগকে সংগঠিত করতে শেখ কামালসহ আমরা কয়েকজন সংগঠক দিনরাত পরিশ্রম করতে থাকি। তারই ফলে ১৯৬৬-৬৭ সালের মতো ’৬৭ সালের ২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদের নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ বিপুল ভোটাধিক্যে বিজয় লাভ করে।

নির্ভীক, সাহসিকতা : সতীর্থ শেখ কামাল : আমাদের সময় (১৯৬৭-৬৯) ঢাকা কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন জালাল উদ্দিন স্যার। সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের শ্বশুর ও আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানের পিতা। তিনি যেমন রাগী তেমনি মানুষ হিসেবেও কঠিন স্বভাবের। একজন জ্ঞানী শিক্ষকের চাইতেও প্রশাসক হিসেবে তার খ্যাতি ছিল দেশব্যাপী। শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার প্রতি তার প্রাধান্য ছিল বেশি। যে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে ঢাকা কলেজকে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। কলেজের কিংবা ছাত্রদের কোনো সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন হলে ছাত্র প্রতিনিধিরা অনেক চিন্তা-ভাবনা করে তার সঙ্গে দেখা করত। ছাত্র সংসদ নির্বাচন করার প্রাক্কালে দলীয় প্রচারণা, পোস্টারিং, পরিচিতি সভা ইত্যাদি করার ব্যাপারে তার কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতেন যা সবাইকে মেনে চলতে হতো। ছাত্ররা রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ুক তা তিনি চাইতেন না। সতীর্থ বন্ধু শেখ কামালকে নিয়ে আমাদের প্রিন্সিপাল জালাল উদ্দিন স্যারের কঠোর মনোভাব ও আচরণ সম্পর্কিত একটি ঘটনা আছে। প্রাসঙ্গিকভাবে এই স্মৃতিকথা এখানে উল্লেখ করছি। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে ঢাকা কলেজের মেধাবী ছাত্রদের যোগদানে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর অনুরোধে কলেজ কর্তৃক একটা মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। নির্ধারিত সময়ে কলেজ অডিটোরিয়ামে আমাদের ব্যাচের সব ছাত্র যার যার আসন গ্রহণ করে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যাদের একজন কর্নেল ও অন্যজন মেজর পদমর্যাদার কলেজে আমাদের উৎসাহিত করার জন্য আসেন। আমাদের প্রিন্সিপাল জালাল স্যার মঞ্চে এসে আসন গ্রহণ করার পর ‘মতবিনিময় সভা’ শুরু হয়। প্রথমে মেজর পদবির কর্মকর্তা ডায়াসে দাঁড়িয়ে উপস্থিত ছাত্রদের স্বাগত জানান। তারপর পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে পেশাগত জীবন গঠনে ছাত্রদের উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা উল্লেখপূর্বক নাতিদীর্ঘ এক জোরালো বক্তব্য উপস্থাপন করেন। মেজরের প্রদত্ত বক্তব্যের ওপর কারও কোনো প্রশ্ন থাকলে তা করার জন্য আহ্বান জানানো হয়। উপস্থিত ছাত্রদের মধ্য থেকে অনেকেই প্রশ্ন করে। কর্নেল পদবির কর্মকর্তা তার যথাযথ জবাব দেন। এভাবে মতবিনিময় সভা কিছুক্ষণ চলতে থাকে। অতঃপর সতীর্থ বন্ধু শেখ কামাল প্রশ্ন করার জন্য হাত তোলে এবং তাকে প্রশ্ন করার অনুমতি দেওয়া হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যুদ্ধের ময়দানে সাহসিকতা প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ যে বীরত্বসূচক পুরস্কার বা ‘Gallantry award’ দেওয়া হয়- শেখ কামালের প্রশ্ন ছিল সেগুলো উর্দুতে কেন, বাংলায় দেওয়া হয় না কেন? প্রশ্ন করার সঙ্গে সঙ্গে অডিটোরিয়ামের সম্পূর্ণ পরিবেশ বদলে যায়। পুরো মিলনায়তনে একটা থমথমে ভাব নেমে আসে। কর্নেল সাহেব কামালকে বোঝানোর চেষ্টা করেন এটা প্রাসঙ্গিক নয়, প্রদত্ত বক্তব্যের ওপর প্রশ্ন করার জন্য বলেন। কিন্তু কামাল দাঁড়ানো অবস্থায় একই প্রশ্নের উত্তর বার বার জানতে চান। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জালাল স্যার মঞ্চ থেকেই চিৎকার দিয়ে বলে ওঠেন, Sit down-shut up। পরবর্তীতে তিনি আরও রেগে গিয়ে কামালকে চিৎকার করে বলেন, get out from the auditorium। পরিস্থিতির নাটকীয় পরিবর্তনের ফলে মতবিনিময় সভা স্থগিত হয়ে যায়। ছাত্ররা দ্রুত অডিটোরিয়াম ত্যাগ করে। শেখ কামালের সাহসিকতা দেখে আমরা সতীর্থ বন্ধুরা সবাই অবাক হয়ে যাই। আসলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সন্তান হিসেবে জন্মগতভাবেই শেখ কামাল এই সাহসী মানসিকতা অর্জন করেছিল।

মিছিলে, স্লোগানে শেখ কামাল : একটি আবেগাপ্লুত স্মৃতি : ঊনসত্তরের ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সেনানিবাসে আগরতলা মামলার কথিত আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হকের হত্যাকে কেন্দ্র করে গণআন্দোলন জনরোষের মধ্য দিয়ে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়। ১৯৬৯-এর ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা নিহত হন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জনতার সহিংস মিছিলে গুলি করে হত্যা করা হয় প্রায় ২০ জনকে। সম্ভবত ২০ তারিখে শোককে শক্তিতে পরিণত করার প্রত্যয়ে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে ঢাকা শহরে এক বিশাল গণমিছিল বের হয়েছিল। দুই লাইন করে বিশাল সেই মিছিলটি শৃঙ্খলা ও বিশালতার বিবেচনায় সম্ভবত একটি অনন্য গণমিছিল। সেই মিছিলে আমরা পূর্বপরিকল্পনামতো ছড়িয়ে পড়েছিলাম এবং বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে দুই লাইনের মাঝখান দিয়ে কিছু সংগঠক হেঁটে হেঁটে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলাম। এ রকম একটি দলে আমার পরই ছিল শেখ কামাল তার গ্রুপ নিয়ে। শেখ কামাল অত্যন্ত দরাজ গলায় মাথায় রুমাল বেঁধে তার নিজস্ব ভঙ্গিতে স্লোগান দিচ্ছিল সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রজনতা তাতে ভালোভাবে প্রতিউত্তরের মাধ্যমে সাড়া দিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পর লক্ষ্য করা গেল লোকজন আস্তে আস্তে শেখ কামালের কাছ থেকে সরে যাচ্ছে। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ছাত্রজনতা এগিয়ে আমার এবং শেখ জাহিদের দিকে চলে এসেছে আবার কিছু ছাত্রজনতা পিছিয়ে গিয়ে সৈয়দ শাহেদ রেজা ও শহীদ নজরুল ইসলাম যেখানে স্লোগান দিচ্ছিল সেদিকে সরে যাচ্ছে। বিষয়টা চোখে পড়ার মতো। আমি আর শেখ জাহিদ আবুজর গিফারি কলেজের সহকর্মী শাহাবউদ্দিনকে স্লোগান ধরিয়ে দিয়ে এগিয়ে আসা একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম তার সামনে এগিয়ে আসার কারণ। লোকটি কোনোরকম দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে সরাসরি শেখ কামালের দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে বেশ জোরে জোরেই প্রচন্ড ঝাঁঝের সঙ্গে বলল, ‘ওই বেটা নিশ্চয় পাকিস্তানিদের দালাল, বেটা সব স্লোগান দেয় কিন্তু শেখ মুজিবের মুক্তির স্লোগান দেয় না।’ আমরা সবাই হতবাক, শেখ কামালও ওইভাবে ওর দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে জোরে বলায় থমকে দাঁড়িয়ে পড়েছে। কোনোরকমে নিজেদের সংযত করলাম। তাকে বলা হলো, যার দিকে আঙ্গুল দেখাচ্ছেন সে শেখ মুজিবের বড় ছেলে শেখ কামাল। সেজন্যই বাবার মুক্তির স্লোগান নিজে দিতে সংকোচ বোধ করছে। লোকটি কিছুক্ষণ একদৃষ্টিতে শেখ কামালের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে দৌড়ে গিয়ে সোজা ওকে ঘাড়ে তুলে নিল। তারপর শুধু একটাই স্লোগান ‘তোমার নেতা আমার নেতা, শেখ মুজিব শেখ মুজিব’, ‘জেলের তালা ভাঙব, শেখ মুজিবকে আনব’, ‘শেখ মুজিবের মুক্তি চাই, মুক্তি চাই’। সেদিন মিছিলের অন্যান্য জায়গায় দুই লাইন রাখা সম্ভব হলেও এখানে আর তা রাখা সম্ভব হয়নি। শেখ কামালকে ঘিরে সবাই স্লোগান দিতে দিতে হাঁটছিল। ভিড়ের মধ্যে উঁকি দিয়ে দেখছিলাম এ যেন অন্য এক শেখ কামাল, একটু আগেও যে মাথায় রুমাল বেঁধে নেচে নেচে স্লোগান দিচ্ছিল এখন শুধু বাক্যহারা হয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে নীরবে হেঁটে চলেছে।     

লেখক : মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা