শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

শেখ কামাল ও কিছু স্মৃতি

রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ কামাল ও কিছু স্মৃতি

স্কুলজীবন থেকে মাঝে মাঝে আমার দিনলিপি লেখার অভ্যাস ছিল। নিয়মিত না হলেও কলেজে আসার পর অনিয়মিতভাবে আমার এ অভ্যাসটি বজায় ছিল। মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের মানুষ অনেক কিছুই তো হারিয়েছে। একেকজন একেক রকমভাবে তাদের প্রিয় জিনিসকে জীবনের তরে হারিয়ে শোকে মুহ্যমানপ্রায় হয়ে গেছে। আমি হারিয়েছি অনেক মূল্যবান ডায়েরির পাতা, কিংবা ঐতিহাসিক তথ্যসংবলিত দলিল-দস্তাবেজ। আজকের দিনে এর মূল্যমান নির্ণয় করা প্রায় অসম্ভব। নিম্নের স্মৃতিগুলো কয়েক দিনের লেখা দিনলিপি থেকে সংগৃহীত। কী কারণে খুঁজে পেয়েছি তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা জানেন। খুঁজে পাওয়া ডায়েরির জরাজীর্ণ পাতায় আমার সতীর্থ বন্ধু শেখ কামালকে নিয়ে কিছু ঘটনার বর্ণনা নিম্নরূপ-

উদারতা : সতীর্থ শেখ কামাল : ছাত্রলীগের সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা, শেখ কামালের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও তার সঙ্গে ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাড়িতে দুপুরের খাবার খাওয়া, ক্লাস ছুটির পর বলাকা সিনেমা হলে ম্যাটিনি শো দেখতে যাওয়া, বলাকা ভবনে বানচিং চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ও ঢাকা কলেজের সামনে চিটাগাং রেস্টুরেন্টে খাওয়া, গল্প করাসহ নানা স্মৃতি আজও মনের কোণে ভিড় জমায়। একদিন শেখ কামালের সঙ্গে কলেজের ছাত্র রাজনীতি নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। আলোচনার একপর্যায়ে আসন্ন ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আমাকে জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) পদে প্রার্থী হতে বলে শেখ কামাল। আমি দ্বিমত প্রকাশ করে বলি, এ পদে অন্য কাউকে প্রার্থী করলে ভালো হয়। আমি বরং সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করি কারণ রাজনীতিতে এ বিষয়টিই জরুরি। অমনি করিৎকর্মা কামাল পাল্টা প্রস্তাব করে বলে, ‘তাহলে তুমি ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নাও।’ ছাত্রলীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে হবে। আমি এতেও সম্মতি না জানিয়ে বলি, দায়িত্বটা তোমার হাতেই রাখ। কিন্তু সে বলল, ‘আমি শেখ মুজিবের পোলা, আমি তো রয়েছিই। তুমিই ছাত্রলীগের কলেজ শাখার দায়িত্ব গ্রহণ কর।’ তারপর আর কোনো কথা চলে না। আমি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ, ঢাকা কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বভার (১৯৬৮) গ্রহণ করি। ছাত্রলীগকে সংগঠিত করতে শেখ কামালসহ আমরা কয়েকজন সংগঠক দিনরাত পরিশ্রম করতে থাকি। তারই ফলে ১৯৬৬-৬৭ সালের মতো ’৬৭ সালের ২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদের নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ বিপুল ভোটাধিক্যে বিজয় লাভ করে।

নির্ভীক, সাহসিকতা : সতীর্থ শেখ কামাল : আমাদের সময় (১৯৬৭-৬৯) ঢাকা কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন জালাল উদ্দিন স্যার। সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের শ্বশুর ও আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানের পিতা। তিনি যেমন রাগী তেমনি মানুষ হিসেবেও কঠিন স্বভাবের। একজন জ্ঞানী শিক্ষকের চাইতেও প্রশাসক হিসেবে তার খ্যাতি ছিল দেশব্যাপী। শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার প্রতি তার প্রাধান্য ছিল বেশি। যে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে ঢাকা কলেজকে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। কলেজের কিংবা ছাত্রদের কোনো সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন হলে ছাত্র প্রতিনিধিরা অনেক চিন্তা-ভাবনা করে তার সঙ্গে দেখা করত। ছাত্র সংসদ নির্বাচন করার প্রাক্কালে দলীয় প্রচারণা, পোস্টারিং, পরিচিতি সভা ইত্যাদি করার ব্যাপারে তার কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতেন যা সবাইকে মেনে চলতে হতো। ছাত্ররা রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ুক তা তিনি চাইতেন না। সতীর্থ বন্ধু শেখ কামালকে নিয়ে আমাদের প্রিন্সিপাল জালাল উদ্দিন স্যারের কঠোর মনোভাব ও আচরণ সম্পর্কিত একটি ঘটনা আছে। প্রাসঙ্গিকভাবে এই স্মৃতিকথা এখানে উল্লেখ করছি। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে ঢাকা কলেজের মেধাবী ছাত্রদের যোগদানে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর অনুরোধে কলেজ কর্তৃক একটা মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। নির্ধারিত সময়ে কলেজ অডিটোরিয়ামে আমাদের ব্যাচের সব ছাত্র যার যার আসন গ্রহণ করে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যাদের একজন কর্নেল ও অন্যজন মেজর পদমর্যাদার কলেজে আমাদের উৎসাহিত করার জন্য আসেন। আমাদের প্রিন্সিপাল জালাল স্যার মঞ্চে এসে আসন গ্রহণ করার পর ‘মতবিনিময় সভা’ শুরু হয়। প্রথমে মেজর পদবির কর্মকর্তা ডায়াসে দাঁড়িয়ে উপস্থিত ছাত্রদের স্বাগত জানান। তারপর পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে পেশাগত জীবন গঠনে ছাত্রদের উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা উল্লেখপূর্বক নাতিদীর্ঘ এক জোরালো বক্তব্য উপস্থাপন করেন। মেজরের প্রদত্ত বক্তব্যের ওপর কারও কোনো প্রশ্ন থাকলে তা করার জন্য আহ্বান জানানো হয়। উপস্থিত ছাত্রদের মধ্য থেকে অনেকেই প্রশ্ন করে। কর্নেল পদবির কর্মকর্তা তার যথাযথ জবাব দেন। এভাবে মতবিনিময় সভা কিছুক্ষণ চলতে থাকে। অতঃপর সতীর্থ বন্ধু শেখ কামাল প্রশ্ন করার জন্য হাত তোলে এবং তাকে প্রশ্ন করার অনুমতি দেওয়া হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যুদ্ধের ময়দানে সাহসিকতা প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ যে বীরত্বসূচক পুরস্কার বা ‘Gallantry award’ দেওয়া হয়- শেখ কামালের প্রশ্ন ছিল সেগুলো উর্দুতে কেন, বাংলায় দেওয়া হয় না কেন? প্রশ্ন করার সঙ্গে সঙ্গে অডিটোরিয়ামের সম্পূর্ণ পরিবেশ বদলে যায়। পুরো মিলনায়তনে একটা থমথমে ভাব নেমে আসে। কর্নেল সাহেব কামালকে বোঝানোর চেষ্টা করেন এটা প্রাসঙ্গিক নয়, প্রদত্ত বক্তব্যের ওপর প্রশ্ন করার জন্য বলেন। কিন্তু কামাল দাঁড়ানো অবস্থায় একই প্রশ্নের উত্তর বার বার জানতে চান। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জালাল স্যার মঞ্চ থেকেই চিৎকার দিয়ে বলে ওঠেন, Sit down-shut up। পরবর্তীতে তিনি আরও রেগে গিয়ে কামালকে চিৎকার করে বলেন, get out from the auditorium। পরিস্থিতির নাটকীয় পরিবর্তনের ফলে মতবিনিময় সভা স্থগিত হয়ে যায়। ছাত্ররা দ্রুত অডিটোরিয়াম ত্যাগ করে। শেখ কামালের সাহসিকতা দেখে আমরা সতীর্থ বন্ধুরা সবাই অবাক হয়ে যাই। আসলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সন্তান হিসেবে জন্মগতভাবেই শেখ কামাল এই সাহসী মানসিকতা অর্জন করেছিল।

মিছিলে, স্লোগানে শেখ কামাল : একটি আবেগাপ্লুত স্মৃতি : ঊনসত্তরের ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সেনানিবাসে আগরতলা মামলার কথিত আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হকের হত্যাকে কেন্দ্র করে গণআন্দোলন জনরোষের মধ্য দিয়ে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়। ১৯৬৯-এর ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা নিহত হন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জনতার সহিংস মিছিলে গুলি করে হত্যা করা হয় প্রায় ২০ জনকে। সম্ভবত ২০ তারিখে শোককে শক্তিতে পরিণত করার প্রত্যয়ে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে ঢাকা শহরে এক বিশাল গণমিছিল বের হয়েছিল। দুই লাইন করে বিশাল সেই মিছিলটি শৃঙ্খলা ও বিশালতার বিবেচনায় সম্ভবত একটি অনন্য গণমিছিল। সেই মিছিলে আমরা পূর্বপরিকল্পনামতো ছড়িয়ে পড়েছিলাম এবং বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে দুই লাইনের মাঝখান দিয়ে কিছু সংগঠক হেঁটে হেঁটে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলাম। এ রকম একটি দলে আমার পরই ছিল শেখ কামাল তার গ্রুপ নিয়ে। শেখ কামাল অত্যন্ত দরাজ গলায় মাথায় রুমাল বেঁধে তার নিজস্ব ভঙ্গিতে স্লোগান দিচ্ছিল সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রজনতা তাতে ভালোভাবে প্রতিউত্তরের মাধ্যমে সাড়া দিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পর লক্ষ্য করা গেল লোকজন আস্তে আস্তে শেখ কামালের কাছ থেকে সরে যাচ্ছে। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ছাত্রজনতা এগিয়ে আমার এবং শেখ জাহিদের দিকে চলে এসেছে আবার কিছু ছাত্রজনতা পিছিয়ে গিয়ে সৈয়দ শাহেদ রেজা ও শহীদ নজরুল ইসলাম যেখানে স্লোগান দিচ্ছিল সেদিকে সরে যাচ্ছে। বিষয়টা চোখে পড়ার মতো। আমি আর শেখ জাহিদ আবুজর গিফারি কলেজের সহকর্মী শাহাবউদ্দিনকে স্লোগান ধরিয়ে দিয়ে এগিয়ে আসা একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম তার সামনে এগিয়ে আসার কারণ। লোকটি কোনোরকম দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে সরাসরি শেখ কামালের দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে বেশ জোরে জোরেই প্রচন্ড ঝাঁঝের সঙ্গে বলল, ‘ওই বেটা নিশ্চয় পাকিস্তানিদের দালাল, বেটা সব স্লোগান দেয় কিন্তু শেখ মুজিবের মুক্তির স্লোগান দেয় না।’ আমরা সবাই হতবাক, শেখ কামালও ওইভাবে ওর দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে জোরে বলায় থমকে দাঁড়িয়ে পড়েছে। কোনোরকমে নিজেদের সংযত করলাম। তাকে বলা হলো, যার দিকে আঙ্গুল দেখাচ্ছেন সে শেখ মুজিবের বড় ছেলে শেখ কামাল। সেজন্যই বাবার মুক্তির স্লোগান নিজে দিতে সংকোচ বোধ করছে। লোকটি কিছুক্ষণ একদৃষ্টিতে শেখ কামালের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে দৌড়ে গিয়ে সোজা ওকে ঘাড়ে তুলে নিল। তারপর শুধু একটাই স্লোগান ‘তোমার নেতা আমার নেতা, শেখ মুজিব শেখ মুজিব’, ‘জেলের তালা ভাঙব, শেখ মুজিবকে আনব’, ‘শেখ মুজিবের মুক্তি চাই, মুক্তি চাই’। সেদিন মিছিলের অন্যান্য জায়গায় দুই লাইন রাখা সম্ভব হলেও এখানে আর তা রাখা সম্ভব হয়নি। শেখ কামালকে ঘিরে সবাই স্লোগান দিতে দিতে হাঁটছিল। ভিড়ের মধ্যে উঁকি দিয়ে দেখছিলাম এ যেন অন্য এক শেখ কামাল, একটু আগেও যে মাথায় রুমাল বেঁধে নেচে নেচে স্লোগান দিচ্ছিল এখন শুধু বাক্যহারা হয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে নীরবে হেঁটে চলেছে।     

লেখক : মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম