শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

শেখ কামাল ও কিছু স্মৃতি

রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ কামাল ও কিছু স্মৃতি

স্কুলজীবন থেকে মাঝে মাঝে আমার দিনলিপি লেখার অভ্যাস ছিল। নিয়মিত না হলেও কলেজে আসার পর অনিয়মিতভাবে আমার এ অভ্যাসটি বজায় ছিল। মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের মানুষ অনেক কিছুই তো হারিয়েছে। একেকজন একেক রকমভাবে তাদের প্রিয় জিনিসকে জীবনের তরে হারিয়ে শোকে মুহ্যমানপ্রায় হয়ে গেছে। আমি হারিয়েছি অনেক মূল্যবান ডায়েরির পাতা, কিংবা ঐতিহাসিক তথ্যসংবলিত দলিল-দস্তাবেজ। আজকের দিনে এর মূল্যমান নির্ণয় করা প্রায় অসম্ভব। নিম্নের স্মৃতিগুলো কয়েক দিনের লেখা দিনলিপি থেকে সংগৃহীত। কী কারণে খুঁজে পেয়েছি তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা জানেন। খুঁজে পাওয়া ডায়েরির জরাজীর্ণ পাতায় আমার সতীর্থ বন্ধু শেখ কামালকে নিয়ে কিছু ঘটনার বর্ণনা নিম্নরূপ-

উদারতা : সতীর্থ শেখ কামাল : ছাত্রলীগের সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা, শেখ কামালের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও তার সঙ্গে ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাড়িতে দুপুরের খাবার খাওয়া, ক্লাস ছুটির পর বলাকা সিনেমা হলে ম্যাটিনি শো দেখতে যাওয়া, বলাকা ভবনে বানচিং চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ও ঢাকা কলেজের সামনে চিটাগাং রেস্টুরেন্টে খাওয়া, গল্প করাসহ নানা স্মৃতি আজও মনের কোণে ভিড় জমায়। একদিন শেখ কামালের সঙ্গে কলেজের ছাত্র রাজনীতি নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। আলোচনার একপর্যায়ে আসন্ন ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আমাকে জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) পদে প্রার্থী হতে বলে শেখ কামাল। আমি দ্বিমত প্রকাশ করে বলি, এ পদে অন্য কাউকে প্রার্থী করলে ভালো হয়। আমি বরং সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করি কারণ রাজনীতিতে এ বিষয়টিই জরুরি। অমনি করিৎকর্মা কামাল পাল্টা প্রস্তাব করে বলে, ‘তাহলে তুমি ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নাও।’ ছাত্রলীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে হবে। আমি এতেও সম্মতি না জানিয়ে বলি, দায়িত্বটা তোমার হাতেই রাখ। কিন্তু সে বলল, ‘আমি শেখ মুজিবের পোলা, আমি তো রয়েছিই। তুমিই ছাত্রলীগের কলেজ শাখার দায়িত্ব গ্রহণ কর।’ তারপর আর কোনো কথা চলে না। আমি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ, ঢাকা কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বভার (১৯৬৮) গ্রহণ করি। ছাত্রলীগকে সংগঠিত করতে শেখ কামালসহ আমরা কয়েকজন সংগঠক দিনরাত পরিশ্রম করতে থাকি। তারই ফলে ১৯৬৬-৬৭ সালের মতো ’৬৭ সালের ২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদের নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ বিপুল ভোটাধিক্যে বিজয় লাভ করে।

নির্ভীক, সাহসিকতা : সতীর্থ শেখ কামাল : আমাদের সময় (১৯৬৭-৬৯) ঢাকা কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন জালাল উদ্দিন স্যার। সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের শ্বশুর ও আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানের পিতা। তিনি যেমন রাগী তেমনি মানুষ হিসেবেও কঠিন স্বভাবের। একজন জ্ঞানী শিক্ষকের চাইতেও প্রশাসক হিসেবে তার খ্যাতি ছিল দেশব্যাপী। শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার প্রতি তার প্রাধান্য ছিল বেশি। যে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে ঢাকা কলেজকে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। কলেজের কিংবা ছাত্রদের কোনো সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন হলে ছাত্র প্রতিনিধিরা অনেক চিন্তা-ভাবনা করে তার সঙ্গে দেখা করত। ছাত্র সংসদ নির্বাচন করার প্রাক্কালে দলীয় প্রচারণা, পোস্টারিং, পরিচিতি সভা ইত্যাদি করার ব্যাপারে তার কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতেন যা সবাইকে মেনে চলতে হতো। ছাত্ররা রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ুক তা তিনি চাইতেন না। সতীর্থ বন্ধু শেখ কামালকে নিয়ে আমাদের প্রিন্সিপাল জালাল উদ্দিন স্যারের কঠোর মনোভাব ও আচরণ সম্পর্কিত একটি ঘটনা আছে। প্রাসঙ্গিকভাবে এই স্মৃতিকথা এখানে উল্লেখ করছি। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে ঢাকা কলেজের মেধাবী ছাত্রদের যোগদানে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর অনুরোধে কলেজ কর্তৃক একটা মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। নির্ধারিত সময়ে কলেজ অডিটোরিয়ামে আমাদের ব্যাচের সব ছাত্র যার যার আসন গ্রহণ করে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যাদের একজন কর্নেল ও অন্যজন মেজর পদমর্যাদার কলেজে আমাদের উৎসাহিত করার জন্য আসেন। আমাদের প্রিন্সিপাল জালাল স্যার মঞ্চে এসে আসন গ্রহণ করার পর ‘মতবিনিময় সভা’ শুরু হয়। প্রথমে মেজর পদবির কর্মকর্তা ডায়াসে দাঁড়িয়ে উপস্থিত ছাত্রদের স্বাগত জানান। তারপর পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে পেশাগত জীবন গঠনে ছাত্রদের উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা উল্লেখপূর্বক নাতিদীর্ঘ এক জোরালো বক্তব্য উপস্থাপন করেন। মেজরের প্রদত্ত বক্তব্যের ওপর কারও কোনো প্রশ্ন থাকলে তা করার জন্য আহ্বান জানানো হয়। উপস্থিত ছাত্রদের মধ্য থেকে অনেকেই প্রশ্ন করে। কর্নেল পদবির কর্মকর্তা তার যথাযথ জবাব দেন। এভাবে মতবিনিময় সভা কিছুক্ষণ চলতে থাকে। অতঃপর সতীর্থ বন্ধু শেখ কামাল প্রশ্ন করার জন্য হাত তোলে এবং তাকে প্রশ্ন করার অনুমতি দেওয়া হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যুদ্ধের ময়দানে সাহসিকতা প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ যে বীরত্বসূচক পুরস্কার বা ‘Gallantry award’ দেওয়া হয়- শেখ কামালের প্রশ্ন ছিল সেগুলো উর্দুতে কেন, বাংলায় দেওয়া হয় না কেন? প্রশ্ন করার সঙ্গে সঙ্গে অডিটোরিয়ামের সম্পূর্ণ পরিবেশ বদলে যায়। পুরো মিলনায়তনে একটা থমথমে ভাব নেমে আসে। কর্নেল সাহেব কামালকে বোঝানোর চেষ্টা করেন এটা প্রাসঙ্গিক নয়, প্রদত্ত বক্তব্যের ওপর প্রশ্ন করার জন্য বলেন। কিন্তু কামাল দাঁড়ানো অবস্থায় একই প্রশ্নের উত্তর বার বার জানতে চান। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জালাল স্যার মঞ্চ থেকেই চিৎকার দিয়ে বলে ওঠেন, Sit down-shut up। পরবর্তীতে তিনি আরও রেগে গিয়ে কামালকে চিৎকার করে বলেন, get out from the auditorium। পরিস্থিতির নাটকীয় পরিবর্তনের ফলে মতবিনিময় সভা স্থগিত হয়ে যায়। ছাত্ররা দ্রুত অডিটোরিয়াম ত্যাগ করে। শেখ কামালের সাহসিকতা দেখে আমরা সতীর্থ বন্ধুরা সবাই অবাক হয়ে যাই। আসলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সন্তান হিসেবে জন্মগতভাবেই শেখ কামাল এই সাহসী মানসিকতা অর্জন করেছিল।

মিছিলে, স্লোগানে শেখ কামাল : একটি আবেগাপ্লুত স্মৃতি : ঊনসত্তরের ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সেনানিবাসে আগরতলা মামলার কথিত আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হকের হত্যাকে কেন্দ্র করে গণআন্দোলন জনরোষের মধ্য দিয়ে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়। ১৯৬৯-এর ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা নিহত হন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জনতার সহিংস মিছিলে গুলি করে হত্যা করা হয় প্রায় ২০ জনকে। সম্ভবত ২০ তারিখে শোককে শক্তিতে পরিণত করার প্রত্যয়ে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে ঢাকা শহরে এক বিশাল গণমিছিল বের হয়েছিল। দুই লাইন করে বিশাল সেই মিছিলটি শৃঙ্খলা ও বিশালতার বিবেচনায় সম্ভবত একটি অনন্য গণমিছিল। সেই মিছিলে আমরা পূর্বপরিকল্পনামতো ছড়িয়ে পড়েছিলাম এবং বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে দুই লাইনের মাঝখান দিয়ে কিছু সংগঠক হেঁটে হেঁটে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলাম। এ রকম একটি দলে আমার পরই ছিল শেখ কামাল তার গ্রুপ নিয়ে। শেখ কামাল অত্যন্ত দরাজ গলায় মাথায় রুমাল বেঁধে তার নিজস্ব ভঙ্গিতে স্লোগান দিচ্ছিল সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রজনতা তাতে ভালোভাবে প্রতিউত্তরের মাধ্যমে সাড়া দিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পর লক্ষ্য করা গেল লোকজন আস্তে আস্তে শেখ কামালের কাছ থেকে সরে যাচ্ছে। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ছাত্রজনতা এগিয়ে আমার এবং শেখ জাহিদের দিকে চলে এসেছে আবার কিছু ছাত্রজনতা পিছিয়ে গিয়ে সৈয়দ শাহেদ রেজা ও শহীদ নজরুল ইসলাম যেখানে স্লোগান দিচ্ছিল সেদিকে সরে যাচ্ছে। বিষয়টা চোখে পড়ার মতো। আমি আর শেখ জাহিদ আবুজর গিফারি কলেজের সহকর্মী শাহাবউদ্দিনকে স্লোগান ধরিয়ে দিয়ে এগিয়ে আসা একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম তার সামনে এগিয়ে আসার কারণ। লোকটি কোনোরকম দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে সরাসরি শেখ কামালের দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে বেশ জোরে জোরেই প্রচন্ড ঝাঁঝের সঙ্গে বলল, ‘ওই বেটা নিশ্চয় পাকিস্তানিদের দালাল, বেটা সব স্লোগান দেয় কিন্তু শেখ মুজিবের মুক্তির স্লোগান দেয় না।’ আমরা সবাই হতবাক, শেখ কামালও ওইভাবে ওর দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে জোরে বলায় থমকে দাঁড়িয়ে পড়েছে। কোনোরকমে নিজেদের সংযত করলাম। তাকে বলা হলো, যার দিকে আঙ্গুল দেখাচ্ছেন সে শেখ মুজিবের বড় ছেলে শেখ কামাল। সেজন্যই বাবার মুক্তির স্লোগান নিজে দিতে সংকোচ বোধ করছে। লোকটি কিছুক্ষণ একদৃষ্টিতে শেখ কামালের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে দৌড়ে গিয়ে সোজা ওকে ঘাড়ে তুলে নিল। তারপর শুধু একটাই স্লোগান ‘তোমার নেতা আমার নেতা, শেখ মুজিব শেখ মুজিব’, ‘জেলের তালা ভাঙব, শেখ মুজিবকে আনব’, ‘শেখ মুজিবের মুক্তি চাই, মুক্তি চাই’। সেদিন মিছিলের অন্যান্য জায়গায় দুই লাইন রাখা সম্ভব হলেও এখানে আর তা রাখা সম্ভব হয়নি। শেখ কামালকে ঘিরে সবাই স্লোগান দিতে দিতে হাঁটছিল। ভিড়ের মধ্যে উঁকি দিয়ে দেখছিলাম এ যেন অন্য এক শেখ কামাল, একটু আগেও যে মাথায় রুমাল বেঁধে নেচে নেচে স্লোগান দিচ্ছিল এখন শুধু বাক্যহারা হয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে নীরবে হেঁটে চলেছে।     

লেখক : মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৩২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে সিরামিক এক্সপো

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা