শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

২০১৯ সালের জুলাই মাসে জানতে পারলাম বাংলাদেশের একজন নাগরিক প্রিয়া সাহা, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেত্রী। উনি বাংলাদেশের তিনটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের এত বড় নেত্রী তা আমাদের জানা ছিল না। প্রিয়া সাহা দেশের ভিতরে তার নিজ সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়েরও যে নেতৃত্ব দেন তা বোধহয় ওই দুই সম্প্রদায়ের মানুষও জানে না। দেশের ভিতরে তিনি কখনো হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের স্বার্থরক্ষার জন্য বিশেষ কোনো ঘটনায় বিশেষভাবে উদ্যোগী হয়েছেন বলে আমার জানা নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কোথাও কোনো সভা-সমাবেশে তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের সংকট, সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন এমনটি দেখিনি। প্রিয়া সাহা নামের মহিলার কোনো লেখা অথবা কোনো বক্তব্য কোনো দিন কোনো পত্রিকায় ছাপা হয়েছে বলে মনে পড়ে না। নিজ যোগ্যতায় বাংলাদেশের তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে প্রিয়া সাহা বিখ্যাত হলে আমরা তাকে অভিনন্দিত করতে পারতাম। বৌদ্ধ, খ্রিস্টান দূরের কথা, তিনি তার নিজ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিন্দুদের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে নিজ সম্প্রদায়ের আস্থাভাজন হয়ে ধীরে ধীরে বিখ্যাত ব্যক্তি হতে পারলে আমরা তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতাম। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। প্রিয়া সাহা কখনো দেশবাসীকে কিছু না জানিয়ে আচমকা ২০১৯ সালের জুলাইয়ে আকাশে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে সুদূর আমেরিকায় গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে আবেগাকুল হয়ে বলেছেন বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে গেছে। বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু! তার বর্ণনা দেখি বিজ্ঞান কল্পকাহিনিকেও হার মানায়। ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে কোথায় আশ্রয় নিয়েছে? তারা সবাই কি ভিনগ্রহে চলে গেছে? এ যেন মধ্যযুগের কবিতা, ‘লাখে লাখে মরে বীর কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি সাড়ে চার হাজার’।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে পাকিস্তান আমলে পাকিস্তান থেকে হিন্দুরা ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। একইভাবে ভারতের মুসলমানদের একটি অংশ পাকিস্তানসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিয়ে বসবাস করছে। ঢালাওভাবে এ কথা বলা সম্ভব নয় যে, পূর্ব পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশের সব হিন্দু এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের অত্যাচারে দেশত্যাগ করে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। ভারতের মুসলমানদের দেশত্যাগের মূলে হিন্দুদের অত্যাচার দায়ী এ কথাই বা বলব কেন। ভারত ভাগ হওয়ার আগে কলকাতা অবিভক্ত বাংলার রাজধানী ছিল। সে সময় পূর্ব বাংলার শিক্ষিত শ্রেণির মানুষ তাদের পেশাগত কারণে স্বাভাবিক নিয়মে রাজধানীর বাসিন্দা ছিল। ব্রিটিশ শাসনের সময় মুসলমানদের তুলনায় এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ প্রিভিলেজড কমিউনিটি হওয়ার কারণে সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে তাদের সংখ্যাধিক্য ছিল। পূর্ববঙ্গের মানুষ যারা কলকাতায় চাকরি কিংবা ব্যবসা করছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেনি। এমনকি মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ যাদের কলকাতায় বিত্ত-বৈভব ছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফেরেনি। ’৪৭ সালের আগে পরে বাংলা, বিহার, পাঞ্জাব ইত্যাদি অঞ্চলে বার বার হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়েছে। ফলে দাঙ্গাকবলিত ভারতের মুসলমানরা পাকিস্তানে এবং পাকিস্তানের হিন্দুরা ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর বাংলাদেশের অনেক হিন্দু মধ্যবিত্ত পরিবার পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে পাড়ি দিয়েছে। উন্নত দেশে বসবাসকারী হিন্দু পরিবারগুলো কি বলতে পারবে, তারা মুসলমানদের অত্যাচারে টিকতে না পেরে দেশত্যাগ করে বিলাত, আমেরিকার বাসিন্দা হয়েছে? আসলে মানুষমাত্রেই উচ্চাভিলাষী। মানুষ বর্তমান সময়ে যে যেমন অবস্থায় বসবাস করে ভবিষ্যতে তার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে আরও ভালো অবস্থায় থাকতে চায়। এই মানসিকতার কারণে যারা দেশত্যাগ করেছে তাদের মধ্যে হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান বিভেদ করে দেখার সুযোগ নেই। অনেক হিন্দু পরিবার আগে এ দেশে ছিল কিন্তু এখন তারা নেই, এটি একটি সাধারণ বর্ণনা। আগে এ দেশে ছিল এখন এ দেশে নেই, মানে এ নয় যে, প্রতিটি হিন্দু পরিবার মুসলমানের অত্যাচারে দেশে তিষ্ঠতে না পেরে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। বাংলাদেশ আমলে যারা বাংলাদেশ ত্যাগ করেছে তারা এখন কোথায় আছে এবং কেমন আছে এ বিষয়ে গবেষণা করে তার ফলাফল জনগণকে জানানো উচিত। আগে ছিল এখন নেই বলে আহাজারি করলে তা মানুষের মনে ভুল ধারণার জন্ম দেয়। দুর্ভাগ্যজনক সত্য, আবুল বারকাত এবং তার মতো আরও লোকজন যখন গবেষণা করেন তখন তারা মাথা গুনে সিদ্ধান্ত নেন। এসব গবেষণাকারী যদি বিষয়ের গভীরে গিয়ে অনুসন্ধান করতেন তাহলে ‘আগে ছিল এখন নেই’ এমন বারোয়ারি সিদ্ধান্ত না নিয়ে বলতে পারতেন, আগে কোন হিন্দু পরিবার কোথায় কী অবস্থায় ছিল, কী কারণে সেই পরিবারটি পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে বসবাস করতে শুরু করল। আমাদের দেশে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে যারা গবেষণা করেন তাদের অনেকে সামাজিক দায়দায়িত্ব উপেক্ষা করে আধাসত্য তুলে ধরে বাহ্বা নেওয়ার চেষ্টা করেন। আধাখ্যাঁচড়া গবেষণাকারীদের একপেশে রিপোর্ট প্রিয়া সাহাদের জন্ম দেয়, যাদের কুমন্তব্য সমাজে বিভেদ বাড়িয়ে তোলে। একপেশে গবেষকরা তাদের গবেষণার ব্যয় কার কাছ থেকে পান আর গবেষণার ফলাফল দিয়ে কার মনোরঞ্জন করেন তা বলা মুশকিল। আমি আগেও বলেছি, আমাদের দেশে ইনটেলেকচুয়াল প্রোস্টিটিউশন অর্থাৎ বুদ্ধিবৃত্তিক বেশ্যাবৃত্তি তুঙ্গে উঠেছে। ফলে সমাজে দায়িত্বশীল নিরপেক্ষ মেধাভিত্তিক আলোচনা আর শোনা যাচ্ছে না। প্রিয়া সাহার বিখ্যাত হওয়ার কৌশল খুব শস্তা ও নেতিবাচক। ভালো কোনো কাজ না করে যেনতেন উপায়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা একটি মানসিক ব্যাধি। মনোবিজ্ঞানে এ-জাতীয় মানসিক সমস্যার সমাধান আছে। মনোবিজ্ঞানীরা পরিশ্রমবিমুখ স্বপ্নচারী মানুষের নেতিবাচক আচরণের মূল সমস্যা চিহ্নিত করে তাদের সুচিকিৎসার পরামর্শ দেন। প্রিয়া সাহা একজন সরকারি কর্মচারীর স্ত্রী। তিনি নিজে কোনো পরিশ্রম না করে অস্বাভাবিক ভোগবিলাসে জীবন কাটাচ্ছেন বলে বিশ্বাস করার কারণ আছে। কোনো কাজ না করে অঢেল বিত্ত-বৈভবের মধ্যে  গড়াগড়ি খেতে গিয়ে তিনি হয়তো বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। এ ধরনের মানসিক রোগীরা বিখ্যাত হওয়ার উদগ্র বাসনা পূরণ করতে গিয়ে অনেক সময় সমাজের অনেক বড় ক্ষতি করে বসেন। প্রিয়া সাহা জানেন না, অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ দায়দায়িত্বহীন নেতিবাচক কথা বলে নিজে সাময়িক সময়ের জন্য আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে পারে কিন্তু এ ধরনের মানসিক রোগীরা অনেক সময় তার দেশ ও জনগণের জন্য স্থায়ী ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে। প্রিয়া সাহার মতো অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ যে একা এমন মানসিক সমস্যার শিকার তা নয়। অনেক প্রতিভাবান মানুষ কিছুটা খ্যাতি অর্জন করার পর অতিমাত্রায় উচ্চাভিলাষী হয়ে উঠে নিজের এবং সমাজের সর্বনাশ বাধিয়ে দেয়। অতিউচ্চাভিলাষী হয়ে তারা খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য শর্টকাট পথ বেছে নেয়। লেখক সালমান রুশদি তার একটি বড় উদাহরণ। আশির দশকের শুরুতে সালমান রুশদির লেখা ‘মিডনাইটস চিলড্রেন’ বইটি বুকার পুরস্কার পেয়েছিল। শিক্ষিত পাঠকসমাজে বইটির বিশেষ কদর ছিল। অথচ ১০ বছর পার না হতে সালমান রুশদি ‘স্যাটানিক ভার্সেস’ বইটি লিখে দুনিয়াজুড়ে অশান্তির আগুন জ্বেলে দিলেন।

প্রিয়া সাহা ট্রাম্পের হাত ধরে কেঁদে কেঁদে যা বললেন তাতে আমাদের দেশের মুসলিম সমাজের ভাবমূর্তির গুরুতর ক্ষতি হলো এবং দেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্যমান ভালো সাম্প্রদায়িক সম্পর্ককে অনেকটা নাড়া দিল। পেনাল কোড অনুযায়ী বাংলাদেশের কোনো নাগরিক এমন কাজ করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিষয়টি আইনমন্ত্রী আমার চেয়ে ভালো জানেন। কিন্তু তিনি প্রিয়া সাহার উসকানিমূলক বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের কাছে বললেন, প্রিয়া সাহা রাষ্ট্রদ্রোহমূলক কিছু বলেননি তবে তিনি মিথ্যা কথা বলেছেন। আইনমন্ত্রী জানেন, আইনের চোখে মিথ্যা কথা বলা কোনো অপরাধ নয়। কবি-সাহিত্যিকরা তাদের বই-পুস্তকে অনর্গল মিথ্যা কথা বলেন তাতে তারা কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেন না। বদুদ্দেশ্যে প্ররোচনামূলক কথা বলা আর সাদামাটা মিথ্যা কথা বলার মধ্যে আইনমন্ত্রী ফারাক করতে পারেন না, এটি কি আমাকে বিশ্বাস করতে হবে? আইনমন্ত্রী কেন এমন কচি খোকা সেজে বসলেন তা বোঝা আমার সাধ্যের বাইরে। তবে আমাদের আইনমন্ত্রীর ব্যাখ্যা শুনে সত্য-মিথ্যা নিয়ে আমার একটা কেচ্ছা মনে পড়ল, যা আমি আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারি। প্রাচীনকালে জ্ঞানী-গুণী-দার্শনিকরা জগতের তাবৎ বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণের জন্য মরিয়া ছিলেন। তারা কোনো কোনো বিষয়কে সহজেই সংজ্ঞায়িত করতে পারতেন আবার অনেক বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে গিয়ে সেটাকে ভয়ঙ্কর পেঁচিয়ে ফেলতেন। সংজ্ঞা নির্ধারণের ঘোরে প্যাঁচ খাওয়া একটি বিষয় ছিল, ‘সত্য’। সাধারণ মানুষের জীবনে সত্য মানে সত্য আর মিথ্যা মানে মিথ্যা। কিন্তু পন্ডিতরা সাধারণ মানুষের সরল ব্যাখ্যা কিছুতেই মানতে পারেন না। কাজেই তারা তাদের মতো করে সত্যের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে বসলেন। সত্যের সংজ্ঞা খুঁজতে গিয়ে ভারতবর্ষের এক ঋষি তার শিষ্যদের বললেন, ‘বৎস্যগণ, শ্রবণ কর। কাল রাতে আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি। ঘুমের ঘোরে স্বপ্নে দেখলাম স্বচ্ছ সরোবর জলে আকাশ থেকে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বল দেখি বৎস্যগণ, এটি কি সত্যি নাকি মিথ্যা?’ শিষ্যরা গুরুর কথার মধ্যে জটিল প্যাঁচ খুঁজে না পেয়ে ভাবল পন্ডিতজির কথা বেশ সরল, সোজা। কাজেই সবাই একযোগে গলা তুলে হাঁক দিয়ে বলল, ‘এ আর কঠিন কি প্রভু! আপনি ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখেছেন। আপনি স্বপ্নে যা দেখেছেন তা আমাদের সমক্ষে বর্ণনা করেছেন। আর সেই স্বপ্নটা নিখাদ সত্য।’ প্রভু মুচকি হেসে বললেন, ‘তোমরা স্বপ্নকে সত্য বলছ? তাহলে আকাশে চাঁদ থাক আর না থাক সরোবর জলে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া সত্য বটে?’ গুরুর প্রশ্নের জবাবে শিষ্যরা কী বলেছিল তা নিয়ে ভেবে আমাদের মাথা খারাপ করে লাভ নেই। আমরা চিন্তিত আমাদের আইনমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে। তিনি উদ্দেশ্যমূলক বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা আর সরল মিথ্যা ভাষণের মধ্যে ফারাক করতে ভুলে গেছেন, নাকি আমাদের আইনমন্ত্রী প্রিয়া সাহাকে আইনগত দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য সারল্যের ভান করছেন? সরকারের আরেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কথা শুনে জানতে পারলাম বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক, উদার ও পরমতসহিষ্ণু। আহারে! তাদের এ উদারতা যদি বিরোধী রাজনৈতিক মতাদর্শের লোকদের সঙ্গে আচরণের ক্ষেত্রে তারা প্রয়োগ করতেন তাহলে আজ দেশের এ দুর্দশা হতো না। প্রিয়া সাহা আমাদের মানসম্মান মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন সেটি বড় কথা নয়, বড় কথা তিনি আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষষ্ণুতার সবক দিয়েছেন। প্রিয়া সাহার ছুতা ধরে আমরা আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষ্ণুতার প্রতীক হিসেবে খুঁজে পেয়েছি এটি আমাদের বড় পাওয়া। ভবিষ্যতে আমাদের মন্ত্রীরা ভিন্নমতের প্রতি সহনশীল মনোভাব দেখিয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বাঁচিয়ে রাখবেন বলে বিশ্বাস করি।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

৭ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা