শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

২০১৯ সালের জুলাই মাসে জানতে পারলাম বাংলাদেশের একজন নাগরিক প্রিয়া সাহা, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেত্রী। উনি বাংলাদেশের তিনটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের এত বড় নেত্রী তা আমাদের জানা ছিল না। প্রিয়া সাহা দেশের ভিতরে তার নিজ সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়েরও যে নেতৃত্ব দেন তা বোধহয় ওই দুই সম্প্রদায়ের মানুষও জানে না। দেশের ভিতরে তিনি কখনো হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের স্বার্থরক্ষার জন্য বিশেষ কোনো ঘটনায় বিশেষভাবে উদ্যোগী হয়েছেন বলে আমার জানা নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কোথাও কোনো সভা-সমাবেশে তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের সংকট, সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন এমনটি দেখিনি। প্রিয়া সাহা নামের মহিলার কোনো লেখা অথবা কোনো বক্তব্য কোনো দিন কোনো পত্রিকায় ছাপা হয়েছে বলে মনে পড়ে না। নিজ যোগ্যতায় বাংলাদেশের তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে প্রিয়া সাহা বিখ্যাত হলে আমরা তাকে অভিনন্দিত করতে পারতাম। বৌদ্ধ, খ্রিস্টান দূরের কথা, তিনি তার নিজ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিন্দুদের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে নিজ সম্প্রদায়ের আস্থাভাজন হয়ে ধীরে ধীরে বিখ্যাত ব্যক্তি হতে পারলে আমরা তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতাম। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। প্রিয়া সাহা কখনো দেশবাসীকে কিছু না জানিয়ে আচমকা ২০১৯ সালের জুলাইয়ে আকাশে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে সুদূর আমেরিকায় গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে আবেগাকুল হয়ে বলেছেন বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে গেছে। বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু! তার বর্ণনা দেখি বিজ্ঞান কল্পকাহিনিকেও হার মানায়। ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে কোথায় আশ্রয় নিয়েছে? তারা সবাই কি ভিনগ্রহে চলে গেছে? এ যেন মধ্যযুগের কবিতা, ‘লাখে লাখে মরে বীর কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি সাড়ে চার হাজার’।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে পাকিস্তান আমলে পাকিস্তান থেকে হিন্দুরা ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। একইভাবে ভারতের মুসলমানদের একটি অংশ পাকিস্তানসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিয়ে বসবাস করছে। ঢালাওভাবে এ কথা বলা সম্ভব নয় যে, পূর্ব পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশের সব হিন্দু এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের অত্যাচারে দেশত্যাগ করে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। ভারতের মুসলমানদের দেশত্যাগের মূলে হিন্দুদের অত্যাচার দায়ী এ কথাই বা বলব কেন। ভারত ভাগ হওয়ার আগে কলকাতা অবিভক্ত বাংলার রাজধানী ছিল। সে সময় পূর্ব বাংলার শিক্ষিত শ্রেণির মানুষ তাদের পেশাগত কারণে স্বাভাবিক নিয়মে রাজধানীর বাসিন্দা ছিল। ব্রিটিশ শাসনের সময় মুসলমানদের তুলনায় এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ প্রিভিলেজড কমিউনিটি হওয়ার কারণে সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে তাদের সংখ্যাধিক্য ছিল। পূর্ববঙ্গের মানুষ যারা কলকাতায় চাকরি কিংবা ব্যবসা করছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেনি। এমনকি মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ যাদের কলকাতায় বিত্ত-বৈভব ছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফেরেনি। ’৪৭ সালের আগে পরে বাংলা, বিহার, পাঞ্জাব ইত্যাদি অঞ্চলে বার বার হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়েছে। ফলে দাঙ্গাকবলিত ভারতের মুসলমানরা পাকিস্তানে এবং পাকিস্তানের হিন্দুরা ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর বাংলাদেশের অনেক হিন্দু মধ্যবিত্ত পরিবার পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে পাড়ি দিয়েছে। উন্নত দেশে বসবাসকারী হিন্দু পরিবারগুলো কি বলতে পারবে, তারা মুসলমানদের অত্যাচারে টিকতে না পেরে দেশত্যাগ করে বিলাত, আমেরিকার বাসিন্দা হয়েছে? আসলে মানুষমাত্রেই উচ্চাভিলাষী। মানুষ বর্তমান সময়ে যে যেমন অবস্থায় বসবাস করে ভবিষ্যতে তার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে আরও ভালো অবস্থায় থাকতে চায়। এই মানসিকতার কারণে যারা দেশত্যাগ করেছে তাদের মধ্যে হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান বিভেদ করে দেখার সুযোগ নেই। অনেক হিন্দু পরিবার আগে এ দেশে ছিল কিন্তু এখন তারা নেই, এটি একটি সাধারণ বর্ণনা। আগে এ দেশে ছিল এখন এ দেশে নেই, মানে এ নয় যে, প্রতিটি হিন্দু পরিবার মুসলমানের অত্যাচারে দেশে তিষ্ঠতে না পেরে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। বাংলাদেশ আমলে যারা বাংলাদেশ ত্যাগ করেছে তারা এখন কোথায় আছে এবং কেমন আছে এ বিষয়ে গবেষণা করে তার ফলাফল জনগণকে জানানো উচিত। আগে ছিল এখন নেই বলে আহাজারি করলে তা মানুষের মনে ভুল ধারণার জন্ম দেয়। দুর্ভাগ্যজনক সত্য, আবুল বারকাত এবং তার মতো আরও লোকজন যখন গবেষণা করেন তখন তারা মাথা গুনে সিদ্ধান্ত নেন। এসব গবেষণাকারী যদি বিষয়ের গভীরে গিয়ে অনুসন্ধান করতেন তাহলে ‘আগে ছিল এখন নেই’ এমন বারোয়ারি সিদ্ধান্ত না নিয়ে বলতে পারতেন, আগে কোন হিন্দু পরিবার কোথায় কী অবস্থায় ছিল, কী কারণে সেই পরিবারটি পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে বসবাস করতে শুরু করল। আমাদের দেশে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে যারা গবেষণা করেন তাদের অনেকে সামাজিক দায়দায়িত্ব উপেক্ষা করে আধাসত্য তুলে ধরে বাহ্বা নেওয়ার চেষ্টা করেন। আধাখ্যাঁচড়া গবেষণাকারীদের একপেশে রিপোর্ট প্রিয়া সাহাদের জন্ম দেয়, যাদের কুমন্তব্য সমাজে বিভেদ বাড়িয়ে তোলে। একপেশে গবেষকরা তাদের গবেষণার ব্যয় কার কাছ থেকে পান আর গবেষণার ফলাফল দিয়ে কার মনোরঞ্জন করেন তা বলা মুশকিল। আমি আগেও বলেছি, আমাদের দেশে ইনটেলেকচুয়াল প্রোস্টিটিউশন অর্থাৎ বুদ্ধিবৃত্তিক বেশ্যাবৃত্তি তুঙ্গে উঠেছে। ফলে সমাজে দায়িত্বশীল নিরপেক্ষ মেধাভিত্তিক আলোচনা আর শোনা যাচ্ছে না। প্রিয়া সাহার বিখ্যাত হওয়ার কৌশল খুব শস্তা ও নেতিবাচক। ভালো কোনো কাজ না করে যেনতেন উপায়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা একটি মানসিক ব্যাধি। মনোবিজ্ঞানে এ-জাতীয় মানসিক সমস্যার সমাধান আছে। মনোবিজ্ঞানীরা পরিশ্রমবিমুখ স্বপ্নচারী মানুষের নেতিবাচক আচরণের মূল সমস্যা চিহ্নিত করে তাদের সুচিকিৎসার পরামর্শ দেন। প্রিয়া সাহা একজন সরকারি কর্মচারীর স্ত্রী। তিনি নিজে কোনো পরিশ্রম না করে অস্বাভাবিক ভোগবিলাসে জীবন কাটাচ্ছেন বলে বিশ্বাস করার কারণ আছে। কোনো কাজ না করে অঢেল বিত্ত-বৈভবের মধ্যে  গড়াগড়ি খেতে গিয়ে তিনি হয়তো বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। এ ধরনের মানসিক রোগীরা বিখ্যাত হওয়ার উদগ্র বাসনা পূরণ করতে গিয়ে অনেক সময় সমাজের অনেক বড় ক্ষতি করে বসেন। প্রিয়া সাহা জানেন না, অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ দায়দায়িত্বহীন নেতিবাচক কথা বলে নিজে সাময়িক সময়ের জন্য আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে পারে কিন্তু এ ধরনের মানসিক রোগীরা অনেক সময় তার দেশ ও জনগণের জন্য স্থায়ী ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে। প্রিয়া সাহার মতো অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ যে একা এমন মানসিক সমস্যার শিকার তা নয়। অনেক প্রতিভাবান মানুষ কিছুটা খ্যাতি অর্জন করার পর অতিমাত্রায় উচ্চাভিলাষী হয়ে উঠে নিজের এবং সমাজের সর্বনাশ বাধিয়ে দেয়। অতিউচ্চাভিলাষী হয়ে তারা খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য শর্টকাট পথ বেছে নেয়। লেখক সালমান রুশদি তার একটি বড় উদাহরণ। আশির দশকের শুরুতে সালমান রুশদির লেখা ‘মিডনাইটস চিলড্রেন’ বইটি বুকার পুরস্কার পেয়েছিল। শিক্ষিত পাঠকসমাজে বইটির বিশেষ কদর ছিল। অথচ ১০ বছর পার না হতে সালমান রুশদি ‘স্যাটানিক ভার্সেস’ বইটি লিখে দুনিয়াজুড়ে অশান্তির আগুন জ্বেলে দিলেন।

প্রিয়া সাহা ট্রাম্পের হাত ধরে কেঁদে কেঁদে যা বললেন তাতে আমাদের দেশের মুসলিম সমাজের ভাবমূর্তির গুরুতর ক্ষতি হলো এবং দেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্যমান ভালো সাম্প্রদায়িক সম্পর্ককে অনেকটা নাড়া দিল। পেনাল কোড অনুযায়ী বাংলাদেশের কোনো নাগরিক এমন কাজ করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিষয়টি আইনমন্ত্রী আমার চেয়ে ভালো জানেন। কিন্তু তিনি প্রিয়া সাহার উসকানিমূলক বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের কাছে বললেন, প্রিয়া সাহা রাষ্ট্রদ্রোহমূলক কিছু বলেননি তবে তিনি মিথ্যা কথা বলেছেন। আইনমন্ত্রী জানেন, আইনের চোখে মিথ্যা কথা বলা কোনো অপরাধ নয়। কবি-সাহিত্যিকরা তাদের বই-পুস্তকে অনর্গল মিথ্যা কথা বলেন তাতে তারা কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেন না। বদুদ্দেশ্যে প্ররোচনামূলক কথা বলা আর সাদামাটা মিথ্যা কথা বলার মধ্যে আইনমন্ত্রী ফারাক করতে পারেন না, এটি কি আমাকে বিশ্বাস করতে হবে? আইনমন্ত্রী কেন এমন কচি খোকা সেজে বসলেন তা বোঝা আমার সাধ্যের বাইরে। তবে আমাদের আইনমন্ত্রীর ব্যাখ্যা শুনে সত্য-মিথ্যা নিয়ে আমার একটা কেচ্ছা মনে পড়ল, যা আমি আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারি। প্রাচীনকালে জ্ঞানী-গুণী-দার্শনিকরা জগতের তাবৎ বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণের জন্য মরিয়া ছিলেন। তারা কোনো কোনো বিষয়কে সহজেই সংজ্ঞায়িত করতে পারতেন আবার অনেক বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে গিয়ে সেটাকে ভয়ঙ্কর পেঁচিয়ে ফেলতেন। সংজ্ঞা নির্ধারণের ঘোরে প্যাঁচ খাওয়া একটি বিষয় ছিল, ‘সত্য’। সাধারণ মানুষের জীবনে সত্য মানে সত্য আর মিথ্যা মানে মিথ্যা। কিন্তু পন্ডিতরা সাধারণ মানুষের সরল ব্যাখ্যা কিছুতেই মানতে পারেন না। কাজেই তারা তাদের মতো করে সত্যের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে বসলেন। সত্যের সংজ্ঞা খুঁজতে গিয়ে ভারতবর্ষের এক ঋষি তার শিষ্যদের বললেন, ‘বৎস্যগণ, শ্রবণ কর। কাল রাতে আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি। ঘুমের ঘোরে স্বপ্নে দেখলাম স্বচ্ছ সরোবর জলে আকাশ থেকে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বল দেখি বৎস্যগণ, এটি কি সত্যি নাকি মিথ্যা?’ শিষ্যরা গুরুর কথার মধ্যে জটিল প্যাঁচ খুঁজে না পেয়ে ভাবল পন্ডিতজির কথা বেশ সরল, সোজা। কাজেই সবাই একযোগে গলা তুলে হাঁক দিয়ে বলল, ‘এ আর কঠিন কি প্রভু! আপনি ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখেছেন। আপনি স্বপ্নে যা দেখেছেন তা আমাদের সমক্ষে বর্ণনা করেছেন। আর সেই স্বপ্নটা নিখাদ সত্য।’ প্রভু মুচকি হেসে বললেন, ‘তোমরা স্বপ্নকে সত্য বলছ? তাহলে আকাশে চাঁদ থাক আর না থাক সরোবর জলে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া সত্য বটে?’ গুরুর প্রশ্নের জবাবে শিষ্যরা কী বলেছিল তা নিয়ে ভেবে আমাদের মাথা খারাপ করে লাভ নেই। আমরা চিন্তিত আমাদের আইনমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে। তিনি উদ্দেশ্যমূলক বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা আর সরল মিথ্যা ভাষণের মধ্যে ফারাক করতে ভুলে গেছেন, নাকি আমাদের আইনমন্ত্রী প্রিয়া সাহাকে আইনগত দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য সারল্যের ভান করছেন? সরকারের আরেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কথা শুনে জানতে পারলাম বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক, উদার ও পরমতসহিষ্ণু। আহারে! তাদের এ উদারতা যদি বিরোধী রাজনৈতিক মতাদর্শের লোকদের সঙ্গে আচরণের ক্ষেত্রে তারা প্রয়োগ করতেন তাহলে আজ দেশের এ দুর্দশা হতো না। প্রিয়া সাহা আমাদের মানসম্মান মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন সেটি বড় কথা নয়, বড় কথা তিনি আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষষ্ণুতার সবক দিয়েছেন। প্রিয়া সাহার ছুতা ধরে আমরা আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষ্ণুতার প্রতীক হিসেবে খুঁজে পেয়েছি এটি আমাদের বড় পাওয়া। ভবিষ্যতে আমাদের মন্ত্রীরা ভিন্নমতের প্রতি সহনশীল মনোভাব দেখিয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বাঁচিয়ে রাখবেন বলে বিশ্বাস করি।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা