শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

২০১৯ সালের জুলাই মাসে জানতে পারলাম বাংলাদেশের একজন নাগরিক প্রিয়া সাহা, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেত্রী। উনি বাংলাদেশের তিনটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের এত বড় নেত্রী তা আমাদের জানা ছিল না। প্রিয়া সাহা দেশের ভিতরে তার নিজ সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়েরও যে নেতৃত্ব দেন তা বোধহয় ওই দুই সম্প্রদায়ের মানুষও জানে না। দেশের ভিতরে তিনি কখনো হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের স্বার্থরক্ষার জন্য বিশেষ কোনো ঘটনায় বিশেষভাবে উদ্যোগী হয়েছেন বলে আমার জানা নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কোথাও কোনো সভা-সমাবেশে তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের সংকট, সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন এমনটি দেখিনি। প্রিয়া সাহা নামের মহিলার কোনো লেখা অথবা কোনো বক্তব্য কোনো দিন কোনো পত্রিকায় ছাপা হয়েছে বলে মনে পড়ে না। নিজ যোগ্যতায় বাংলাদেশের তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে প্রিয়া সাহা বিখ্যাত হলে আমরা তাকে অভিনন্দিত করতে পারতাম। বৌদ্ধ, খ্রিস্টান দূরের কথা, তিনি তার নিজ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিন্দুদের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে নিজ সম্প্রদায়ের আস্থাভাজন হয়ে ধীরে ধীরে বিখ্যাত ব্যক্তি হতে পারলে আমরা তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতাম। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। প্রিয়া সাহা কখনো দেশবাসীকে কিছু না জানিয়ে আচমকা ২০১৯ সালের জুলাইয়ে আকাশে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে সুদূর আমেরিকায় গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে আবেগাকুল হয়ে বলেছেন বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে গেছে। বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু! তার বর্ণনা দেখি বিজ্ঞান কল্পকাহিনিকেও হার মানায়। ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে কোথায় আশ্রয় নিয়েছে? তারা সবাই কি ভিনগ্রহে চলে গেছে? এ যেন মধ্যযুগের কবিতা, ‘লাখে লাখে মরে বীর কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি সাড়ে চার হাজার’।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে পাকিস্তান আমলে পাকিস্তান থেকে হিন্দুরা ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। একইভাবে ভারতের মুসলমানদের একটি অংশ পাকিস্তানসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিয়ে বসবাস করছে। ঢালাওভাবে এ কথা বলা সম্ভব নয় যে, পূর্ব পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশের সব হিন্দু এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের অত্যাচারে দেশত্যাগ করে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। ভারতের মুসলমানদের দেশত্যাগের মূলে হিন্দুদের অত্যাচার দায়ী এ কথাই বা বলব কেন। ভারত ভাগ হওয়ার আগে কলকাতা অবিভক্ত বাংলার রাজধানী ছিল। সে সময় পূর্ব বাংলার শিক্ষিত শ্রেণির মানুষ তাদের পেশাগত কারণে স্বাভাবিক নিয়মে রাজধানীর বাসিন্দা ছিল। ব্রিটিশ শাসনের সময় মুসলমানদের তুলনায় এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ প্রিভিলেজড কমিউনিটি হওয়ার কারণে সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে তাদের সংখ্যাধিক্য ছিল। পূর্ববঙ্গের মানুষ যারা কলকাতায় চাকরি কিংবা ব্যবসা করছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেনি। এমনকি মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ যাদের কলকাতায় বিত্ত-বৈভব ছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফেরেনি। ’৪৭ সালের আগে পরে বাংলা, বিহার, পাঞ্জাব ইত্যাদি অঞ্চলে বার বার হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়েছে। ফলে দাঙ্গাকবলিত ভারতের মুসলমানরা পাকিস্তানে এবং পাকিস্তানের হিন্দুরা ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর বাংলাদেশের অনেক হিন্দু মধ্যবিত্ত পরিবার পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে পাড়ি দিয়েছে। উন্নত দেশে বসবাসকারী হিন্দু পরিবারগুলো কি বলতে পারবে, তারা মুসলমানদের অত্যাচারে টিকতে না পেরে দেশত্যাগ করে বিলাত, আমেরিকার বাসিন্দা হয়েছে? আসলে মানুষমাত্রেই উচ্চাভিলাষী। মানুষ বর্তমান সময়ে যে যেমন অবস্থায় বসবাস করে ভবিষ্যতে তার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে আরও ভালো অবস্থায় থাকতে চায়। এই মানসিকতার কারণে যারা দেশত্যাগ করেছে তাদের মধ্যে হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান বিভেদ করে দেখার সুযোগ নেই। অনেক হিন্দু পরিবার আগে এ দেশে ছিল কিন্তু এখন তারা নেই, এটি একটি সাধারণ বর্ণনা। আগে এ দেশে ছিল এখন এ দেশে নেই, মানে এ নয় যে, প্রতিটি হিন্দু পরিবার মুসলমানের অত্যাচারে দেশে তিষ্ঠতে না পেরে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। বাংলাদেশ আমলে যারা বাংলাদেশ ত্যাগ করেছে তারা এখন কোথায় আছে এবং কেমন আছে এ বিষয়ে গবেষণা করে তার ফলাফল জনগণকে জানানো উচিত। আগে ছিল এখন নেই বলে আহাজারি করলে তা মানুষের মনে ভুল ধারণার জন্ম দেয়। দুর্ভাগ্যজনক সত্য, আবুল বারকাত এবং তার মতো আরও লোকজন যখন গবেষণা করেন তখন তারা মাথা গুনে সিদ্ধান্ত নেন। এসব গবেষণাকারী যদি বিষয়ের গভীরে গিয়ে অনুসন্ধান করতেন তাহলে ‘আগে ছিল এখন নেই’ এমন বারোয়ারি সিদ্ধান্ত না নিয়ে বলতে পারতেন, আগে কোন হিন্দু পরিবার কোথায় কী অবস্থায় ছিল, কী কারণে সেই পরিবারটি পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে বসবাস করতে শুরু করল। আমাদের দেশে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে যারা গবেষণা করেন তাদের অনেকে সামাজিক দায়দায়িত্ব উপেক্ষা করে আধাসত্য তুলে ধরে বাহ্বা নেওয়ার চেষ্টা করেন। আধাখ্যাঁচড়া গবেষণাকারীদের একপেশে রিপোর্ট প্রিয়া সাহাদের জন্ম দেয়, যাদের কুমন্তব্য সমাজে বিভেদ বাড়িয়ে তোলে। একপেশে গবেষকরা তাদের গবেষণার ব্যয় কার কাছ থেকে পান আর গবেষণার ফলাফল দিয়ে কার মনোরঞ্জন করেন তা বলা মুশকিল। আমি আগেও বলেছি, আমাদের দেশে ইনটেলেকচুয়াল প্রোস্টিটিউশন অর্থাৎ বুদ্ধিবৃত্তিক বেশ্যাবৃত্তি তুঙ্গে উঠেছে। ফলে সমাজে দায়িত্বশীল নিরপেক্ষ মেধাভিত্তিক আলোচনা আর শোনা যাচ্ছে না। প্রিয়া সাহার বিখ্যাত হওয়ার কৌশল খুব শস্তা ও নেতিবাচক। ভালো কোনো কাজ না করে যেনতেন উপায়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা একটি মানসিক ব্যাধি। মনোবিজ্ঞানে এ-জাতীয় মানসিক সমস্যার সমাধান আছে। মনোবিজ্ঞানীরা পরিশ্রমবিমুখ স্বপ্নচারী মানুষের নেতিবাচক আচরণের মূল সমস্যা চিহ্নিত করে তাদের সুচিকিৎসার পরামর্শ দেন। প্রিয়া সাহা একজন সরকারি কর্মচারীর স্ত্রী। তিনি নিজে কোনো পরিশ্রম না করে অস্বাভাবিক ভোগবিলাসে জীবন কাটাচ্ছেন বলে বিশ্বাস করার কারণ আছে। কোনো কাজ না করে অঢেল বিত্ত-বৈভবের মধ্যে  গড়াগড়ি খেতে গিয়ে তিনি হয়তো বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। এ ধরনের মানসিক রোগীরা বিখ্যাত হওয়ার উদগ্র বাসনা পূরণ করতে গিয়ে অনেক সময় সমাজের অনেক বড় ক্ষতি করে বসেন। প্রিয়া সাহা জানেন না, অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ দায়দায়িত্বহীন নেতিবাচক কথা বলে নিজে সাময়িক সময়ের জন্য আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে পারে কিন্তু এ ধরনের মানসিক রোগীরা অনেক সময় তার দেশ ও জনগণের জন্য স্থায়ী ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে। প্রিয়া সাহার মতো অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ যে একা এমন মানসিক সমস্যার শিকার তা নয়। অনেক প্রতিভাবান মানুষ কিছুটা খ্যাতি অর্জন করার পর অতিমাত্রায় উচ্চাভিলাষী হয়ে উঠে নিজের এবং সমাজের সর্বনাশ বাধিয়ে দেয়। অতিউচ্চাভিলাষী হয়ে তারা খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য শর্টকাট পথ বেছে নেয়। লেখক সালমান রুশদি তার একটি বড় উদাহরণ। আশির দশকের শুরুতে সালমান রুশদির লেখা ‘মিডনাইটস চিলড্রেন’ বইটি বুকার পুরস্কার পেয়েছিল। শিক্ষিত পাঠকসমাজে বইটির বিশেষ কদর ছিল। অথচ ১০ বছর পার না হতে সালমান রুশদি ‘স্যাটানিক ভার্সেস’ বইটি লিখে দুনিয়াজুড়ে অশান্তির আগুন জ্বেলে দিলেন।

প্রিয়া সাহা ট্রাম্পের হাত ধরে কেঁদে কেঁদে যা বললেন তাতে আমাদের দেশের মুসলিম সমাজের ভাবমূর্তির গুরুতর ক্ষতি হলো এবং দেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্যমান ভালো সাম্প্রদায়িক সম্পর্ককে অনেকটা নাড়া দিল। পেনাল কোড অনুযায়ী বাংলাদেশের কোনো নাগরিক এমন কাজ করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিষয়টি আইনমন্ত্রী আমার চেয়ে ভালো জানেন। কিন্তু তিনি প্রিয়া সাহার উসকানিমূলক বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের কাছে বললেন, প্রিয়া সাহা রাষ্ট্রদ্রোহমূলক কিছু বলেননি তবে তিনি মিথ্যা কথা বলেছেন। আইনমন্ত্রী জানেন, আইনের চোখে মিথ্যা কথা বলা কোনো অপরাধ নয়। কবি-সাহিত্যিকরা তাদের বই-পুস্তকে অনর্গল মিথ্যা কথা বলেন তাতে তারা কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেন না। বদুদ্দেশ্যে প্ররোচনামূলক কথা বলা আর সাদামাটা মিথ্যা কথা বলার মধ্যে আইনমন্ত্রী ফারাক করতে পারেন না, এটি কি আমাকে বিশ্বাস করতে হবে? আইনমন্ত্রী কেন এমন কচি খোকা সেজে বসলেন তা বোঝা আমার সাধ্যের বাইরে। তবে আমাদের আইনমন্ত্রীর ব্যাখ্যা শুনে সত্য-মিথ্যা নিয়ে আমার একটা কেচ্ছা মনে পড়ল, যা আমি আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারি। প্রাচীনকালে জ্ঞানী-গুণী-দার্শনিকরা জগতের তাবৎ বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণের জন্য মরিয়া ছিলেন। তারা কোনো কোনো বিষয়কে সহজেই সংজ্ঞায়িত করতে পারতেন আবার অনেক বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে গিয়ে সেটাকে ভয়ঙ্কর পেঁচিয়ে ফেলতেন। সংজ্ঞা নির্ধারণের ঘোরে প্যাঁচ খাওয়া একটি বিষয় ছিল, ‘সত্য’। সাধারণ মানুষের জীবনে সত্য মানে সত্য আর মিথ্যা মানে মিথ্যা। কিন্তু পন্ডিতরা সাধারণ মানুষের সরল ব্যাখ্যা কিছুতেই মানতে পারেন না। কাজেই তারা তাদের মতো করে সত্যের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে বসলেন। সত্যের সংজ্ঞা খুঁজতে গিয়ে ভারতবর্ষের এক ঋষি তার শিষ্যদের বললেন, ‘বৎস্যগণ, শ্রবণ কর। কাল রাতে আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি। ঘুমের ঘোরে স্বপ্নে দেখলাম স্বচ্ছ সরোবর জলে আকাশ থেকে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বল দেখি বৎস্যগণ, এটি কি সত্যি নাকি মিথ্যা?’ শিষ্যরা গুরুর কথার মধ্যে জটিল প্যাঁচ খুঁজে না পেয়ে ভাবল পন্ডিতজির কথা বেশ সরল, সোজা। কাজেই সবাই একযোগে গলা তুলে হাঁক দিয়ে বলল, ‘এ আর কঠিন কি প্রভু! আপনি ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখেছেন। আপনি স্বপ্নে যা দেখেছেন তা আমাদের সমক্ষে বর্ণনা করেছেন। আর সেই স্বপ্নটা নিখাদ সত্য।’ প্রভু মুচকি হেসে বললেন, ‘তোমরা স্বপ্নকে সত্য বলছ? তাহলে আকাশে চাঁদ থাক আর না থাক সরোবর জলে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া সত্য বটে?’ গুরুর প্রশ্নের জবাবে শিষ্যরা কী বলেছিল তা নিয়ে ভেবে আমাদের মাথা খারাপ করে লাভ নেই। আমরা চিন্তিত আমাদের আইনমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে। তিনি উদ্দেশ্যমূলক বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা আর সরল মিথ্যা ভাষণের মধ্যে ফারাক করতে ভুলে গেছেন, নাকি আমাদের আইনমন্ত্রী প্রিয়া সাহাকে আইনগত দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য সারল্যের ভান করছেন? সরকারের আরেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কথা শুনে জানতে পারলাম বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক, উদার ও পরমতসহিষ্ণু। আহারে! তাদের এ উদারতা যদি বিরোধী রাজনৈতিক মতাদর্শের লোকদের সঙ্গে আচরণের ক্ষেত্রে তারা প্রয়োগ করতেন তাহলে আজ দেশের এ দুর্দশা হতো না। প্রিয়া সাহা আমাদের মানসম্মান মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন সেটি বড় কথা নয়, বড় কথা তিনি আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষষ্ণুতার সবক দিয়েছেন। প্রিয়া সাহার ছুতা ধরে আমরা আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষ্ণুতার প্রতীক হিসেবে খুঁজে পেয়েছি এটি আমাদের বড় পাওয়া। ভবিষ্যতে আমাদের মন্ত্রীরা ভিন্নমতের প্রতি সহনশীল মনোভাব দেখিয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বাঁচিয়ে রাখবেন বলে বিশ্বাস করি।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের
সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী
মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু
সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু

৫২ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি
কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা