শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয়ার অপ্রিয় মিথ্যা

২০১৯ সালের জুলাই মাসে জানতে পারলাম বাংলাদেশের একজন নাগরিক প্রিয়া সাহা, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেত্রী। উনি বাংলাদেশের তিনটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের এত বড় নেত্রী তা আমাদের জানা ছিল না। প্রিয়া সাহা দেশের ভিতরে তার নিজ সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়েরও যে নেতৃত্ব দেন তা বোধহয় ওই দুই সম্প্রদায়ের মানুষও জানে না। দেশের ভিতরে তিনি কখনো হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের স্বার্থরক্ষার জন্য বিশেষ কোনো ঘটনায় বিশেষভাবে উদ্যোগী হয়েছেন বলে আমার জানা নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কোথাও কোনো সভা-সমাবেশে তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের সংকট, সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন এমনটি দেখিনি। প্রিয়া সাহা নামের মহিলার কোনো লেখা অথবা কোনো বক্তব্য কোনো দিন কোনো পত্রিকায় ছাপা হয়েছে বলে মনে পড়ে না। নিজ যোগ্যতায় বাংলাদেশের তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে প্রিয়া সাহা বিখ্যাত হলে আমরা তাকে অভিনন্দিত করতে পারতাম। বৌদ্ধ, খ্রিস্টান দূরের কথা, তিনি তার নিজ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিন্দুদের কল্যাণে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে নিজ সম্প্রদায়ের আস্থাভাজন হয়ে ধীরে ধীরে বিখ্যাত ব্যক্তি হতে পারলে আমরা তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতাম। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। প্রিয়া সাহা কখনো দেশবাসীকে কিছু না জানিয়ে আচমকা ২০১৯ সালের জুলাইয়ে আকাশে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে সুদূর আমেরিকায় গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে আবেগাকুল হয়ে বলেছেন বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে গেছে। বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু! তার বর্ণনা দেখি বিজ্ঞান কল্পকাহিনিকেও হার মানায়। ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু উধাও হয়ে কোথায় আশ্রয় নিয়েছে? তারা সবাই কি ভিনগ্রহে চলে গেছে? এ যেন মধ্যযুগের কবিতা, ‘লাখে লাখে মরে বীর কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি সাড়ে চার হাজার’।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে পাকিস্তান আমলে পাকিস্তান থেকে হিন্দুরা ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। একইভাবে ভারতের মুসলমানদের একটি অংশ পাকিস্তানসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিয়ে বসবাস করছে। ঢালাওভাবে এ কথা বলা সম্ভব নয় যে, পূর্ব পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশের সব হিন্দু এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের অত্যাচারে দেশত্যাগ করে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। ভারতের মুসলমানদের দেশত্যাগের মূলে হিন্দুদের অত্যাচার দায়ী এ কথাই বা বলব কেন। ভারত ভাগ হওয়ার আগে কলকাতা অবিভক্ত বাংলার রাজধানী ছিল। সে সময় পূর্ব বাংলার শিক্ষিত শ্রেণির মানুষ তাদের পেশাগত কারণে স্বাভাবিক নিয়মে রাজধানীর বাসিন্দা ছিল। ব্রিটিশ শাসনের সময় মুসলমানদের তুলনায় এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ প্রিভিলেজড কমিউনিটি হওয়ার কারণে সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে তাদের সংখ্যাধিক্য ছিল। পূর্ববঙ্গের মানুষ যারা কলকাতায় চাকরি কিংবা ব্যবসা করছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেনি। এমনকি মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ যাদের কলকাতায় বিত্ত-বৈভব ছিল তারা আর পূর্ব পাকিস্তানে ফেরেনি। ’৪৭ সালের আগে পরে বাংলা, বিহার, পাঞ্জাব ইত্যাদি অঞ্চলে বার বার হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়েছে। ফলে দাঙ্গাকবলিত ভারতের মুসলমানরা পাকিস্তানে এবং পাকিস্তানের হিন্দুরা ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর বাংলাদেশের অনেক হিন্দু মধ্যবিত্ত পরিবার পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে পাড়ি দিয়েছে। উন্নত দেশে বসবাসকারী হিন্দু পরিবারগুলো কি বলতে পারবে, তারা মুসলমানদের অত্যাচারে টিকতে না পেরে দেশত্যাগ করে বিলাত, আমেরিকার বাসিন্দা হয়েছে? আসলে মানুষমাত্রেই উচ্চাভিলাষী। মানুষ বর্তমান সময়ে যে যেমন অবস্থায় বসবাস করে ভবিষ্যতে তার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে আরও ভালো অবস্থায় থাকতে চায়। এই মানসিকতার কারণে যারা দেশত্যাগ করেছে তাদের মধ্যে হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান বিভেদ করে দেখার সুযোগ নেই। অনেক হিন্দু পরিবার আগে এ দেশে ছিল কিন্তু এখন তারা নেই, এটি একটি সাধারণ বর্ণনা। আগে এ দেশে ছিল এখন এ দেশে নেই, মানে এ নয় যে, প্রতিটি হিন্দু পরিবার মুসলমানের অত্যাচারে দেশে তিষ্ঠতে না পেরে ভারতে শরণার্থী হয়েছে। বাংলাদেশ আমলে যারা বাংলাদেশ ত্যাগ করেছে তারা এখন কোথায় আছে এবং কেমন আছে এ বিষয়ে গবেষণা করে তার ফলাফল জনগণকে জানানো উচিত। আগে ছিল এখন নেই বলে আহাজারি করলে তা মানুষের মনে ভুল ধারণার জন্ম দেয়। দুর্ভাগ্যজনক সত্য, আবুল বারকাত এবং তার মতো আরও লোকজন যখন গবেষণা করেন তখন তারা মাথা গুনে সিদ্ধান্ত নেন। এসব গবেষণাকারী যদি বিষয়ের গভীরে গিয়ে অনুসন্ধান করতেন তাহলে ‘আগে ছিল এখন নেই’ এমন বারোয়ারি সিদ্ধান্ত না নিয়ে বলতে পারতেন, আগে কোন হিন্দু পরিবার কোথায় কী অবস্থায় ছিল, কী কারণে সেই পরিবারটি পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে বসবাস করতে শুরু করল। আমাদের দেশে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে যারা গবেষণা করেন তাদের অনেকে সামাজিক দায়দায়িত্ব উপেক্ষা করে আধাসত্য তুলে ধরে বাহ্বা নেওয়ার চেষ্টা করেন। আধাখ্যাঁচড়া গবেষণাকারীদের একপেশে রিপোর্ট প্রিয়া সাহাদের জন্ম দেয়, যাদের কুমন্তব্য সমাজে বিভেদ বাড়িয়ে তোলে। একপেশে গবেষকরা তাদের গবেষণার ব্যয় কার কাছ থেকে পান আর গবেষণার ফলাফল দিয়ে কার মনোরঞ্জন করেন তা বলা মুশকিল। আমি আগেও বলেছি, আমাদের দেশে ইনটেলেকচুয়াল প্রোস্টিটিউশন অর্থাৎ বুদ্ধিবৃত্তিক বেশ্যাবৃত্তি তুঙ্গে উঠেছে। ফলে সমাজে দায়িত্বশীল নিরপেক্ষ মেধাভিত্তিক আলোচনা আর শোনা যাচ্ছে না। প্রিয়া সাহার বিখ্যাত হওয়ার কৌশল খুব শস্তা ও নেতিবাচক। ভালো কোনো কাজ না করে যেনতেন উপায়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা একটি মানসিক ব্যাধি। মনোবিজ্ঞানে এ-জাতীয় মানসিক সমস্যার সমাধান আছে। মনোবিজ্ঞানীরা পরিশ্রমবিমুখ স্বপ্নচারী মানুষের নেতিবাচক আচরণের মূল সমস্যা চিহ্নিত করে তাদের সুচিকিৎসার পরামর্শ দেন। প্রিয়া সাহা একজন সরকারি কর্মচারীর স্ত্রী। তিনি নিজে কোনো পরিশ্রম না করে অস্বাভাবিক ভোগবিলাসে জীবন কাটাচ্ছেন বলে বিশ্বাস করার কারণ আছে। কোনো কাজ না করে অঢেল বিত্ত-বৈভবের মধ্যে  গড়াগড়ি খেতে গিয়ে তিনি হয়তো বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। এ ধরনের মানসিক রোগীরা বিখ্যাত হওয়ার উদগ্র বাসনা পূরণ করতে গিয়ে অনেক সময় সমাজের অনেক বড় ক্ষতি করে বসেন। প্রিয়া সাহা জানেন না, অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ দায়দায়িত্বহীন নেতিবাচক কথা বলে নিজে সাময়িক সময়ের জন্য আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে পারে কিন্তু এ ধরনের মানসিক রোগীরা অনেক সময় তার দেশ ও জনগণের জন্য স্থায়ী ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে। প্রিয়া সাহার মতো অজ্ঞাত অখ্যাত কোনো মানুষ যে একা এমন মানসিক সমস্যার শিকার তা নয়। অনেক প্রতিভাবান মানুষ কিছুটা খ্যাতি অর্জন করার পর অতিমাত্রায় উচ্চাভিলাষী হয়ে উঠে নিজের এবং সমাজের সর্বনাশ বাধিয়ে দেয়। অতিউচ্চাভিলাষী হয়ে তারা খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য শর্টকাট পথ বেছে নেয়। লেখক সালমান রুশদি তার একটি বড় উদাহরণ। আশির দশকের শুরুতে সালমান রুশদির লেখা ‘মিডনাইটস চিলড্রেন’ বইটি বুকার পুরস্কার পেয়েছিল। শিক্ষিত পাঠকসমাজে বইটির বিশেষ কদর ছিল। অথচ ১০ বছর পার না হতে সালমান রুশদি ‘স্যাটানিক ভার্সেস’ বইটি লিখে দুনিয়াজুড়ে অশান্তির আগুন জ্বেলে দিলেন।

প্রিয়া সাহা ট্রাম্পের হাত ধরে কেঁদে কেঁদে যা বললেন তাতে আমাদের দেশের মুসলিম সমাজের ভাবমূর্তির গুরুতর ক্ষতি হলো এবং দেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্যমান ভালো সাম্প্রদায়িক সম্পর্ককে অনেকটা নাড়া দিল। পেনাল কোড অনুযায়ী বাংলাদেশের কোনো নাগরিক এমন কাজ করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিষয়টি আইনমন্ত্রী আমার চেয়ে ভালো জানেন। কিন্তু তিনি প্রিয়া সাহার উসকানিমূলক বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের কাছে বললেন, প্রিয়া সাহা রাষ্ট্রদ্রোহমূলক কিছু বলেননি তবে তিনি মিথ্যা কথা বলেছেন। আইনমন্ত্রী জানেন, আইনের চোখে মিথ্যা কথা বলা কোনো অপরাধ নয়। কবি-সাহিত্যিকরা তাদের বই-পুস্তকে অনর্গল মিথ্যা কথা বলেন তাতে তারা কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেন না। বদুদ্দেশ্যে প্ররোচনামূলক কথা বলা আর সাদামাটা মিথ্যা কথা বলার মধ্যে আইনমন্ত্রী ফারাক করতে পারেন না, এটি কি আমাকে বিশ্বাস করতে হবে? আইনমন্ত্রী কেন এমন কচি খোকা সেজে বসলেন তা বোঝা আমার সাধ্যের বাইরে। তবে আমাদের আইনমন্ত্রীর ব্যাখ্যা শুনে সত্য-মিথ্যা নিয়ে আমার একটা কেচ্ছা মনে পড়ল, যা আমি আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারি। প্রাচীনকালে জ্ঞানী-গুণী-দার্শনিকরা জগতের তাবৎ বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণের জন্য মরিয়া ছিলেন। তারা কোনো কোনো বিষয়কে সহজেই সংজ্ঞায়িত করতে পারতেন আবার অনেক বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে গিয়ে সেটাকে ভয়ঙ্কর পেঁচিয়ে ফেলতেন। সংজ্ঞা নির্ধারণের ঘোরে প্যাঁচ খাওয়া একটি বিষয় ছিল, ‘সত্য’। সাধারণ মানুষের জীবনে সত্য মানে সত্য আর মিথ্যা মানে মিথ্যা। কিন্তু পন্ডিতরা সাধারণ মানুষের সরল ব্যাখ্যা কিছুতেই মানতে পারেন না। কাজেই তারা তাদের মতো করে সত্যের সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে বসলেন। সত্যের সংজ্ঞা খুঁজতে গিয়ে ভারতবর্ষের এক ঋষি তার শিষ্যদের বললেন, ‘বৎস্যগণ, শ্রবণ কর। কাল রাতে আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি। ঘুমের ঘোরে স্বপ্নে দেখলাম স্বচ্ছ সরোবর জলে আকাশ থেকে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বল দেখি বৎস্যগণ, এটি কি সত্যি নাকি মিথ্যা?’ শিষ্যরা গুরুর কথার মধ্যে জটিল প্যাঁচ খুঁজে না পেয়ে ভাবল পন্ডিতজির কথা বেশ সরল, সোজা। কাজেই সবাই একযোগে গলা তুলে হাঁক দিয়ে বলল, ‘এ আর কঠিন কি প্রভু! আপনি ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখেছেন। আপনি স্বপ্নে যা দেখেছেন তা আমাদের সমক্ষে বর্ণনা করেছেন। আর সেই স্বপ্নটা নিখাদ সত্য।’ প্রভু মুচকি হেসে বললেন, ‘তোমরা স্বপ্নকে সত্য বলছ? তাহলে আকাশে চাঁদ থাক আর না থাক সরোবর জলে পূর্ণচন্দ্রের ছায়া সত্য বটে?’ গুরুর প্রশ্নের জবাবে শিষ্যরা কী বলেছিল তা নিয়ে ভেবে আমাদের মাথা খারাপ করে লাভ নেই। আমরা চিন্তিত আমাদের আইনমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে। তিনি উদ্দেশ্যমূলক বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা আর সরল মিথ্যা ভাষণের মধ্যে ফারাক করতে ভুলে গেছেন, নাকি আমাদের আইনমন্ত্রী প্রিয়া সাহাকে আইনগত দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য সারল্যের ভান করছেন? সরকারের আরেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কথা শুনে জানতে পারলাম বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক, উদার ও পরমতসহিষ্ণু। আহারে! তাদের এ উদারতা যদি বিরোধী রাজনৈতিক মতাদর্শের লোকদের সঙ্গে আচরণের ক্ষেত্রে তারা প্রয়োগ করতেন তাহলে আজ দেশের এ দুর্দশা হতো না। প্রিয়া সাহা আমাদের মানসম্মান মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন সেটি বড় কথা নয়, বড় কথা তিনি আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষষ্ণুতার সবক দিয়েছেন। প্রিয়া সাহার ছুতা ধরে আমরা আমাদের মন্ত্রীদের পরমতসহিষ্ণুতার প্রতীক হিসেবে খুঁজে পেয়েছি এটি আমাদের বড় পাওয়া। ভবিষ্যতে আমাদের মন্ত্রীরা ভিন্নমতের প্রতি সহনশীল মনোভাব দেখিয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বাঁচিয়ে রাখবেন বলে বিশ্বাস করি।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা