শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

খোলা চিঠির কথা মনে হলেই কানে বেজে ওঠে ভূপেন হাজারিকার সেই খোলা চিঠির কথা। সেই যে তিনি খোলা চিঠি লিখছেন শরৎ বাবুর কাছে। বলছেন, শরৎ বাবু এই খোলা চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানা যাচ্ছে না, তবু তিনি খবর দিচ্ছেন শরৎ বাবু তার মহেশের খবর জানেন কিনা? কোথায় আছে তার গফুর?

জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার জিয়েলতলা গ্রামে যখন সাংবাদিক নহর আলীর বাড়ির কাছে গিয়ে দাঁড়াই; দেখি গর্তে পড়ে যেতে যেতে খাদের কিনারা থেকে নহর আলীর পরিবার কীভাবে উঠে দাঁড়িয়েছে। তখনই সিদ্ধান্ত নিই নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি লিখতেই হবে, সে চিঠি তিনি কোনো দিন পাবেন কিনা তা না জেনেও। নহর আলী ডুমুরিয়ার গ-গ্রামে বসবাস করেও কেন সাংবাদিকতায় এসেছিলেন তা আজ আর জানার উপায় নেই। তবে তিনি যে সময় খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকার ডুমুরিয়া প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন তখন সাংবাদিকতা ‘আকর্ষণীয়’ পেশা ছিল না তা জোর দিয়েই বলতে পারি। সে সময় ডুমুরিয়া ছিল স্বঘোষিত সর্বহারা দলের ভয়াবহ তা-বে অস্থির। রাত পোহালেই ‘কয়টা উইকেট’ পড়ল এই সাংকেতিক ভাষায় সাংবাদিকরা তথ্য জানতে চাইতেন পুলিশের কাছে। মাঝারি শিক্ষা আর প্রায় হতদরিদ্র আর্থিক শক্তি নিয়ে সাংবাদিকতায় ঝাঁপ দিয়েছিলেন নহর আলী। বাড়ির খেয়ে প্রতিদিন সকালে সদরে আসতেন, দুপুরের পর খবর নিয়ে যেতেন খুলনায় অনির্বাণ অফিসে, খবরটা লিখে দিয়ে গোসল সেরে নিউজপ্রিন্টে শরীর মুছে মেশিনরুমে কাটাতেন রাত, ভোরে প্রকাশিত খবরের কাগজ নিয়ে ফিরতেন ডুমুরিয়া। এই ছিল তার প্রতিদিন। এই যোগ্যতা নিয়ে নহর আলীর পক্ষে বড় মাপের বন্ধু বা শত্রু তৈরি করা কঠিন ছিল। তার সহযোগী সাংবাদিক বন্ধুরা মিত্র ছিলেন সেটা প্রকাশ্য কিন্তু গোপনে যে তিনি কিছু শত্রুও তৈরি করে ফেলেছিলেন তা বুঝতে পারেননি সাংবাদিক নহর আলী। তা বোঝা গেল ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল। সেদিন গভীর রাতে নিজ বাড়ি থেকে সন্ত্রাসীরা নহর আলীকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন তাকে পাওয়া যায় বাড়ির পাশে বেড়িবাঁধের ওপর। সেখান থেকে সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা তাকে নিয়ে যান হাসপাতালে। কিন্তু এমনভাবেই তাকে পেটানো হয়েছিল যে চিকিৎসকরাও হাড়-মাংস আলাদা করে তার চিকিৎসা করতে পারছিলেন না। ২১ এপ্রিল ভোর রাতে নহর আলী চলে যান না-ফেরার দেশে। ডুমুরিয়ার সাংবাদিকরা আজও সেই বর্ণনা দিতে গিয়ে শিউরে ওঠেন।

সাংবাদিক নহর আলী হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদের ঢেউ ওঠে দেশে-বিদেশে। আমরা রাজপথে নামি। নানা আশ্বাস মেলে কিন্তু ফল শূন্য। পুলিশি তদন্তের খবর আজও কেউ জানে না। জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের পাশে খাদের মধ্যে একটি কাঁচাঘরে নহর আলীর বিধবা স্ত্রী অন্ধকার পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পথ খোঁজেন পুত্র-কন্যাদের নিয়ে। আয়ের কোনোই উৎস নেই। নহর আলীর সন্দেহভাজন খুনিদের আইন ছুঁয়েও দেখতে পারে না। তাদের একজন আবার জনপ্রতিনিধি হিসেবেও নির্বাচিত!!

নহর আলী হত্যার বিচার না হলেও তার পরিবার কিছুটা সহায়তা পায়। একটি ঘর, বাজারে একটি দোকানের জন্য কিছু আর্থিক সহায়তা দেয় একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। এরপর নীরবতা। হত্যার বিচার কতটা এগুলো তার খোঁজ যেমন কেউ রাখে না, তেমনি কেউ এ খবরও রাখে না খাদের কিনারে থাকা নহর আলীর পরিবার খাদের নিচে কতটা গড়িয়ে গেল। লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়, বিব্রত হই ১৬ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখের দৈনিক সমকাল দেখে। ছবিসহ প্রকাশিত খবরের শিরোনাম : ‘সাংবাদিক নহর আলীর ছেলে ঢাকায় রিকশা চালায়’। দায় হয়তো চাপানো যেত অনেকের ওপরই, কিন্তু সাংবাদিক সংগঠনের নেতা হিসেবে দায় নিই নিজের কাঁধেই। নিজেকে নিজেই বলি : আমি বা আমরা কি আমাদের দায়িত্ব পালন করেছি শুধু বক্তৃতা, বিবৃতি আর মিছিল করা ছাড়া? দ্রুত দ্বারস্থ হই সমকালের তরুণ রিপোর্টারের, টেলিফোন নম্বর পাই নহর আলীর ছেলে রিপন তেজগাঁওয়ে বস্তিসম যে ঘরটিতে থাকে তার মালিকের। একটা সময় পার করে নহর আলীর পুত্র; রিকশাচালক রিপন আমার সামনে এসে দাঁড়ায়। তার দিকে তাকিয়ে দেখি দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত নহর আলীর মুখ, তার সহকর্মীদের আর্তনাদ, আর রিপনের ঘাড়ের ওপর নহর আলীর গোটা পরিবার। এ রকম পরিস্থিতি হলে আমার পরিবার কী অবস্থায় পড়বে চোখ বন্ধ করে তাও দেখি। ডুমুরিয়ায় সমকালের প্রতিনিধি এরশাদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নিই আদ্যোপান্ত। রিপনের চোখে চোখ রেখে সরাসরি বলি : তুমি ঢাকায় রিকশা চালাতে পারবে না, কী করলে তুমি বাড়ি ফিরে যেতে পার? তার স্পষ্ট জবাব : বাড়ি ফেরার পথ নেই তার। যতটুকু সাহায্য মিলেছিল প্রাকৃতিক দুর্যোগে তার সবটাই ভেসে গেছে। সে রিকশা চালাবে না যদি সে একটা চাকরি পায়। তার যে লেখাপড়া তাতে ঢাকায় থেকে রোজগার করে বাড়ির খরচ চালাবে এমন চাকরি দেওয়ার অবস্থা নেই। তবে কিছু নগদ টাকা হলে বাড়ি গিয়ে সে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে পারে। কথা বলি ডুমুরিয়ায় রিপনের মায়ের সঙ্গে, তিনি খুব ভরসা পান না রিপনের পরিকল্পনায়।

অনেক বড় বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যে কথাটি বার বার উচ্চারিত হয় : সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তির সঙ্গে মেলবন্ধন গড়ে তোলা জরুরি। অনেক ক্ষেত্রে বিপদগ্রস্ত সাংবাদিকের পাশে এমনকি নিজের প্রতিষ্ঠানও দীর্ঘদিন দাঁড়ায় না। রাষ্ট্র বা সাংবাদিক সংগঠনের নানা সীমাবদ্ধতা থাকে। একটি সহানুভূতিশীল সমাজ এ রকম অসহায় অবস্থায় সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে পারে। নহর আলীর পুত্র রিপনের ঢাকায় অবস্থানের প্রাথমিক জোগান দিই নিজের সামর্থ্য থেকেই। আর খুঁজতে থাকি সমাজের এমন কাউকে যিনি রিপন ও তার পরিবারের সমস্যার একটি সমাধান দিতে পারেন, শুধু এককালীন কিছু টাকা নয়।

দেশের বিতর্ক আন্দোলনের অন্যতম পুরুষ ও একটি জনশক্তি রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ব্যক্তি হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এর মধ্যেই। তিনি আশ্বাস দেন তার প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজে যদি উপযুক্ত হয় তাহলে রিপনকে তিনি সিঙ্গাপুরে কাজের সংস্থান করে দিতে পারেন। বন্ধ হয়ে যায় রিপনের রিকশা চালানো, শুরু হয় কিরণের আবাসিক প্রতিষ্ঠানে দক্ষ কর্মী হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ। অনেক অর্থমূল্যের প্রশিক্ষণটিও পাওয়া যায় বিনামূল্যে। কিন্তু প্রথম পরীক্ষায় রিপন ফেল। আমার আর কিরণের মন খারাপ; কিন্তু উদ্যমী রিপনের আবেদন, সে আরেকবার চেষ্টা করবে। এবারে সফল। কোরিয়ার হুন্দাই কোম্পানির সিঙ্গাপুরে যে প্রকল্প সেখানে রিপনের চাকরি নিশ্চিত। নিজ থেকেই রিপনের পাসপোর্টসহ বিদেশযাত্রার আয়োজন চূড়ান্ত করি। কিরণ দায়িত্ব নেন টিকিট, ডুমুরিয়া থেকে তার পরিবারের সব সদস্যকে ঢাকায় এনে রিপনের বিদেশযাত্রাটিকে আনন্দঘন করতে। অবশেষে ২০১৬ সালের ১০ জানুয়ারি, জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রধানমন্ত্রীর সে সময়কার তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর উপস্থিতিতে রিপনের হাতে চাকরির দলিলপত্র তুলে দেন হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। পরদিন সিঙ্গাপুরে উড়াল রিপনের।

গত ২৭ জুলাই বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমদ, হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণসহ আমরা যখন জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের ওপরে গিয়ে দাঁড়াই; বাঁধ থেকে নামতে আমাদের জন্য যে ব্যবস্থা তাই জানাতে রিপনের বোন বলছে : বাঁশটা ধরেন, আর ইটের ওপর পা রাখেন, ইটের সামনের দিকে পা দেন না জানি, তাইলে উইল্টে যাবেন।

রিপন সিঙ্গাপুরেই, তার মা গেছেন ভারতে চিকিৎসা করতে। খাদের কিনারে ভিটেতে রিপনের বউ, পুত্র, বোন আর ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে দেখি; খাদে পড়তে পড়তে কীভাবে একজন নিহত সাংবাদিকের পরিবার উঠে দাঁড়িয়েছে। নহর আলীর জমিজমা বলে কিছুই ছিল না। শুধু বেড়িবাঁধের পাশে, সামান্য একখ- জমির ওপর মাটির দেয়াল আর টিনের ছাউনিবেষ্টিত একটি ঝুপড়ি ঘরে ছিল তাদের বসবাস। এখন সেখানেই রিপনের আয়ে গড়ে উঠেছে পাকা ঘর, ২ বিঘা জমি হয়েছে, গরু-ছাগল আর মাছের খামার বাড়ি-ঘেঁষেই। পরিবারের সন্তানরা এখন স্কুলে পড়ছে। যাদের নুন অনতে পান্তা ফুরাত, সচ্ছলতার হাসি এখন তাদের মুখে।

প্রিয় সাংবাদিক নহর আলী! আপনি এই চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানি না; কিন্তু চোখে জল আনা অভিজ্ঞতায় বলি: আপনার খুনিদের বিচার করতে পারেনি এই রাষ্ট্র। এ দেশে সাংবাদিক হত্যার বিচার হয় না। সাংবাদিকদের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহে গড়ে ওঠা কল্যাণ ট্রাস্ট এ দেশে অসহায় সাংবাদিকদের একমাত্র ভরসা। এ দেশে সাংবাদিকরা বিপদগ্রস্ত হলে খুব অল্প ব্যতিক্রম বাদে তার প্রতিষ্ঠানও তার পাশে দাঁড়ায় না, সাংবাদিক সংগঠনগুলো উচ্চকণ্ঠ হয় কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে খুব বেশি কিছু তারাও করতে পারে না। এ অবস্থা থেকে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তিই একমাত্র ভরসার জায়গা হতে পারে। আপনার পরিবার তার একটি বড় দৃষ্টান্ত। সমাজের সামর্থ্যবানরা হাত বাড়ালে অনেক অসহায় সাংবাদিকের পরিবার খাদের কিনারা থেকেও উঠে দাঁড়াতে পারে। প্রিয় নহর আলীর প্রতি এই খোলা চিঠিটি তাই এই সমাজের প্রতিও।

           লেখক : সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন