শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

খোলা চিঠির কথা মনে হলেই কানে বেজে ওঠে ভূপেন হাজারিকার সেই খোলা চিঠির কথা। সেই যে তিনি খোলা চিঠি লিখছেন শরৎ বাবুর কাছে। বলছেন, শরৎ বাবু এই খোলা চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানা যাচ্ছে না, তবু তিনি খবর দিচ্ছেন শরৎ বাবু তার মহেশের খবর জানেন কিনা? কোথায় আছে তার গফুর?

জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার জিয়েলতলা গ্রামে যখন সাংবাদিক নহর আলীর বাড়ির কাছে গিয়ে দাঁড়াই; দেখি গর্তে পড়ে যেতে যেতে খাদের কিনারা থেকে নহর আলীর পরিবার কীভাবে উঠে দাঁড়িয়েছে। তখনই সিদ্ধান্ত নিই নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি লিখতেই হবে, সে চিঠি তিনি কোনো দিন পাবেন কিনা তা না জেনেও। নহর আলী ডুমুরিয়ার গ-গ্রামে বসবাস করেও কেন সাংবাদিকতায় এসেছিলেন তা আজ আর জানার উপায় নেই। তবে তিনি যে সময় খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকার ডুমুরিয়া প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন তখন সাংবাদিকতা ‘আকর্ষণীয়’ পেশা ছিল না তা জোর দিয়েই বলতে পারি। সে সময় ডুমুরিয়া ছিল স্বঘোষিত সর্বহারা দলের ভয়াবহ তা-বে অস্থির। রাত পোহালেই ‘কয়টা উইকেট’ পড়ল এই সাংকেতিক ভাষায় সাংবাদিকরা তথ্য জানতে চাইতেন পুলিশের কাছে। মাঝারি শিক্ষা আর প্রায় হতদরিদ্র আর্থিক শক্তি নিয়ে সাংবাদিকতায় ঝাঁপ দিয়েছিলেন নহর আলী। বাড়ির খেয়ে প্রতিদিন সকালে সদরে আসতেন, দুপুরের পর খবর নিয়ে যেতেন খুলনায় অনির্বাণ অফিসে, খবরটা লিখে দিয়ে গোসল সেরে নিউজপ্রিন্টে শরীর মুছে মেশিনরুমে কাটাতেন রাত, ভোরে প্রকাশিত খবরের কাগজ নিয়ে ফিরতেন ডুমুরিয়া। এই ছিল তার প্রতিদিন। এই যোগ্যতা নিয়ে নহর আলীর পক্ষে বড় মাপের বন্ধু বা শত্রু তৈরি করা কঠিন ছিল। তার সহযোগী সাংবাদিক বন্ধুরা মিত্র ছিলেন সেটা প্রকাশ্য কিন্তু গোপনে যে তিনি কিছু শত্রুও তৈরি করে ফেলেছিলেন তা বুঝতে পারেননি সাংবাদিক নহর আলী। তা বোঝা গেল ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল। সেদিন গভীর রাতে নিজ বাড়ি থেকে সন্ত্রাসীরা নহর আলীকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন তাকে পাওয়া যায় বাড়ির পাশে বেড়িবাঁধের ওপর। সেখান থেকে সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা তাকে নিয়ে যান হাসপাতালে। কিন্তু এমনভাবেই তাকে পেটানো হয়েছিল যে চিকিৎসকরাও হাড়-মাংস আলাদা করে তার চিকিৎসা করতে পারছিলেন না। ২১ এপ্রিল ভোর রাতে নহর আলী চলে যান না-ফেরার দেশে। ডুমুরিয়ার সাংবাদিকরা আজও সেই বর্ণনা দিতে গিয়ে শিউরে ওঠেন।

সাংবাদিক নহর আলী হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদের ঢেউ ওঠে দেশে-বিদেশে। আমরা রাজপথে নামি। নানা আশ্বাস মেলে কিন্তু ফল শূন্য। পুলিশি তদন্তের খবর আজও কেউ জানে না। জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের পাশে খাদের মধ্যে একটি কাঁচাঘরে নহর আলীর বিধবা স্ত্রী অন্ধকার পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পথ খোঁজেন পুত্র-কন্যাদের নিয়ে। আয়ের কোনোই উৎস নেই। নহর আলীর সন্দেহভাজন খুনিদের আইন ছুঁয়েও দেখতে পারে না। তাদের একজন আবার জনপ্রতিনিধি হিসেবেও নির্বাচিত!!

নহর আলী হত্যার বিচার না হলেও তার পরিবার কিছুটা সহায়তা পায়। একটি ঘর, বাজারে একটি দোকানের জন্য কিছু আর্থিক সহায়তা দেয় একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। এরপর নীরবতা। হত্যার বিচার কতটা এগুলো তার খোঁজ যেমন কেউ রাখে না, তেমনি কেউ এ খবরও রাখে না খাদের কিনারে থাকা নহর আলীর পরিবার খাদের নিচে কতটা গড়িয়ে গেল। লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়, বিব্রত হই ১৬ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখের দৈনিক সমকাল দেখে। ছবিসহ প্রকাশিত খবরের শিরোনাম : ‘সাংবাদিক নহর আলীর ছেলে ঢাকায় রিকশা চালায়’। দায় হয়তো চাপানো যেত অনেকের ওপরই, কিন্তু সাংবাদিক সংগঠনের নেতা হিসেবে দায় নিই নিজের কাঁধেই। নিজেকে নিজেই বলি : আমি বা আমরা কি আমাদের দায়িত্ব পালন করেছি শুধু বক্তৃতা, বিবৃতি আর মিছিল করা ছাড়া? দ্রুত দ্বারস্থ হই সমকালের তরুণ রিপোর্টারের, টেলিফোন নম্বর পাই নহর আলীর ছেলে রিপন তেজগাঁওয়ে বস্তিসম যে ঘরটিতে থাকে তার মালিকের। একটা সময় পার করে নহর আলীর পুত্র; রিকশাচালক রিপন আমার সামনে এসে দাঁড়ায়। তার দিকে তাকিয়ে দেখি দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত নহর আলীর মুখ, তার সহকর্মীদের আর্তনাদ, আর রিপনের ঘাড়ের ওপর নহর আলীর গোটা পরিবার। এ রকম পরিস্থিতি হলে আমার পরিবার কী অবস্থায় পড়বে চোখ বন্ধ করে তাও দেখি। ডুমুরিয়ায় সমকালের প্রতিনিধি এরশাদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নিই আদ্যোপান্ত। রিপনের চোখে চোখ রেখে সরাসরি বলি : তুমি ঢাকায় রিকশা চালাতে পারবে না, কী করলে তুমি বাড়ি ফিরে যেতে পার? তার স্পষ্ট জবাব : বাড়ি ফেরার পথ নেই তার। যতটুকু সাহায্য মিলেছিল প্রাকৃতিক দুর্যোগে তার সবটাই ভেসে গেছে। সে রিকশা চালাবে না যদি সে একটা চাকরি পায়। তার যে লেখাপড়া তাতে ঢাকায় থেকে রোজগার করে বাড়ির খরচ চালাবে এমন চাকরি দেওয়ার অবস্থা নেই। তবে কিছু নগদ টাকা হলে বাড়ি গিয়ে সে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে পারে। কথা বলি ডুমুরিয়ায় রিপনের মায়ের সঙ্গে, তিনি খুব ভরসা পান না রিপনের পরিকল্পনায়।

অনেক বড় বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যে কথাটি বার বার উচ্চারিত হয় : সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তির সঙ্গে মেলবন্ধন গড়ে তোলা জরুরি। অনেক ক্ষেত্রে বিপদগ্রস্ত সাংবাদিকের পাশে এমনকি নিজের প্রতিষ্ঠানও দীর্ঘদিন দাঁড়ায় না। রাষ্ট্র বা সাংবাদিক সংগঠনের নানা সীমাবদ্ধতা থাকে। একটি সহানুভূতিশীল সমাজ এ রকম অসহায় অবস্থায় সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে পারে। নহর আলীর পুত্র রিপনের ঢাকায় অবস্থানের প্রাথমিক জোগান দিই নিজের সামর্থ্য থেকেই। আর খুঁজতে থাকি সমাজের এমন কাউকে যিনি রিপন ও তার পরিবারের সমস্যার একটি সমাধান দিতে পারেন, শুধু এককালীন কিছু টাকা নয়।

দেশের বিতর্ক আন্দোলনের অন্যতম পুরুষ ও একটি জনশক্তি রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ব্যক্তি হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এর মধ্যেই। তিনি আশ্বাস দেন তার প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজে যদি উপযুক্ত হয় তাহলে রিপনকে তিনি সিঙ্গাপুরে কাজের সংস্থান করে দিতে পারেন। বন্ধ হয়ে যায় রিপনের রিকশা চালানো, শুরু হয় কিরণের আবাসিক প্রতিষ্ঠানে দক্ষ কর্মী হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ। অনেক অর্থমূল্যের প্রশিক্ষণটিও পাওয়া যায় বিনামূল্যে। কিন্তু প্রথম পরীক্ষায় রিপন ফেল। আমার আর কিরণের মন খারাপ; কিন্তু উদ্যমী রিপনের আবেদন, সে আরেকবার চেষ্টা করবে। এবারে সফল। কোরিয়ার হুন্দাই কোম্পানির সিঙ্গাপুরে যে প্রকল্প সেখানে রিপনের চাকরি নিশ্চিত। নিজ থেকেই রিপনের পাসপোর্টসহ বিদেশযাত্রার আয়োজন চূড়ান্ত করি। কিরণ দায়িত্ব নেন টিকিট, ডুমুরিয়া থেকে তার পরিবারের সব সদস্যকে ঢাকায় এনে রিপনের বিদেশযাত্রাটিকে আনন্দঘন করতে। অবশেষে ২০১৬ সালের ১০ জানুয়ারি, জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রধানমন্ত্রীর সে সময়কার তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর উপস্থিতিতে রিপনের হাতে চাকরির দলিলপত্র তুলে দেন হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। পরদিন সিঙ্গাপুরে উড়াল রিপনের।

গত ২৭ জুলাই বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমদ, হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণসহ আমরা যখন জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের ওপরে গিয়ে দাঁড়াই; বাঁধ থেকে নামতে আমাদের জন্য যে ব্যবস্থা তাই জানাতে রিপনের বোন বলছে : বাঁশটা ধরেন, আর ইটের ওপর পা রাখেন, ইটের সামনের দিকে পা দেন না জানি, তাইলে উইল্টে যাবেন।

রিপন সিঙ্গাপুরেই, তার মা গেছেন ভারতে চিকিৎসা করতে। খাদের কিনারে ভিটেতে রিপনের বউ, পুত্র, বোন আর ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে দেখি; খাদে পড়তে পড়তে কীভাবে একজন নিহত সাংবাদিকের পরিবার উঠে দাঁড়িয়েছে। নহর আলীর জমিজমা বলে কিছুই ছিল না। শুধু বেড়িবাঁধের পাশে, সামান্য একখ- জমির ওপর মাটির দেয়াল আর টিনের ছাউনিবেষ্টিত একটি ঝুপড়ি ঘরে ছিল তাদের বসবাস। এখন সেখানেই রিপনের আয়ে গড়ে উঠেছে পাকা ঘর, ২ বিঘা জমি হয়েছে, গরু-ছাগল আর মাছের খামার বাড়ি-ঘেঁষেই। পরিবারের সন্তানরা এখন স্কুলে পড়ছে। যাদের নুন অনতে পান্তা ফুরাত, সচ্ছলতার হাসি এখন তাদের মুখে।

প্রিয় সাংবাদিক নহর আলী! আপনি এই চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানি না; কিন্তু চোখে জল আনা অভিজ্ঞতায় বলি: আপনার খুনিদের বিচার করতে পারেনি এই রাষ্ট্র। এ দেশে সাংবাদিক হত্যার বিচার হয় না। সাংবাদিকদের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহে গড়ে ওঠা কল্যাণ ট্রাস্ট এ দেশে অসহায় সাংবাদিকদের একমাত্র ভরসা। এ দেশে সাংবাদিকরা বিপদগ্রস্ত হলে খুব অল্প ব্যতিক্রম বাদে তার প্রতিষ্ঠানও তার পাশে দাঁড়ায় না, সাংবাদিক সংগঠনগুলো উচ্চকণ্ঠ হয় কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে খুব বেশি কিছু তারাও করতে পারে না। এ অবস্থা থেকে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তিই একমাত্র ভরসার জায়গা হতে পারে। আপনার পরিবার তার একটি বড় দৃষ্টান্ত। সমাজের সামর্থ্যবানরা হাত বাড়ালে অনেক অসহায় সাংবাদিকের পরিবার খাদের কিনারা থেকেও উঠে দাঁড়াতে পারে। প্রিয় নহর আলীর প্রতি এই খোলা চিঠিটি তাই এই সমাজের প্রতিও।

           লেখক : সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

২২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা