শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

খোলা চিঠির কথা মনে হলেই কানে বেজে ওঠে ভূপেন হাজারিকার সেই খোলা চিঠির কথা। সেই যে তিনি খোলা চিঠি লিখছেন শরৎ বাবুর কাছে। বলছেন, শরৎ বাবু এই খোলা চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানা যাচ্ছে না, তবু তিনি খবর দিচ্ছেন শরৎ বাবু তার মহেশের খবর জানেন কিনা? কোথায় আছে তার গফুর?

জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার জিয়েলতলা গ্রামে যখন সাংবাদিক নহর আলীর বাড়ির কাছে গিয়ে দাঁড়াই; দেখি গর্তে পড়ে যেতে যেতে খাদের কিনারা থেকে নহর আলীর পরিবার কীভাবে উঠে দাঁড়িয়েছে। তখনই সিদ্ধান্ত নিই নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি লিখতেই হবে, সে চিঠি তিনি কোনো দিন পাবেন কিনা তা না জেনেও। নহর আলী ডুমুরিয়ার গ-গ্রামে বসবাস করেও কেন সাংবাদিকতায় এসেছিলেন তা আজ আর জানার উপায় নেই। তবে তিনি যে সময় খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকার ডুমুরিয়া প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন তখন সাংবাদিকতা ‘আকর্ষণীয়’ পেশা ছিল না তা জোর দিয়েই বলতে পারি। সে সময় ডুমুরিয়া ছিল স্বঘোষিত সর্বহারা দলের ভয়াবহ তা-বে অস্থির। রাত পোহালেই ‘কয়টা উইকেট’ পড়ল এই সাংকেতিক ভাষায় সাংবাদিকরা তথ্য জানতে চাইতেন পুলিশের কাছে। মাঝারি শিক্ষা আর প্রায় হতদরিদ্র আর্থিক শক্তি নিয়ে সাংবাদিকতায় ঝাঁপ দিয়েছিলেন নহর আলী। বাড়ির খেয়ে প্রতিদিন সকালে সদরে আসতেন, দুপুরের পর খবর নিয়ে যেতেন খুলনায় অনির্বাণ অফিসে, খবরটা লিখে দিয়ে গোসল সেরে নিউজপ্রিন্টে শরীর মুছে মেশিনরুমে কাটাতেন রাত, ভোরে প্রকাশিত খবরের কাগজ নিয়ে ফিরতেন ডুমুরিয়া। এই ছিল তার প্রতিদিন। এই যোগ্যতা নিয়ে নহর আলীর পক্ষে বড় মাপের বন্ধু বা শত্রু তৈরি করা কঠিন ছিল। তার সহযোগী সাংবাদিক বন্ধুরা মিত্র ছিলেন সেটা প্রকাশ্য কিন্তু গোপনে যে তিনি কিছু শত্রুও তৈরি করে ফেলেছিলেন তা বুঝতে পারেননি সাংবাদিক নহর আলী। তা বোঝা গেল ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল। সেদিন গভীর রাতে নিজ বাড়ি থেকে সন্ত্রাসীরা নহর আলীকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন তাকে পাওয়া যায় বাড়ির পাশে বেড়িবাঁধের ওপর। সেখান থেকে সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা তাকে নিয়ে যান হাসপাতালে। কিন্তু এমনভাবেই তাকে পেটানো হয়েছিল যে চিকিৎসকরাও হাড়-মাংস আলাদা করে তার চিকিৎসা করতে পারছিলেন না। ২১ এপ্রিল ভোর রাতে নহর আলী চলে যান না-ফেরার দেশে। ডুমুরিয়ার সাংবাদিকরা আজও সেই বর্ণনা দিতে গিয়ে শিউরে ওঠেন।

সাংবাদিক নহর আলী হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদের ঢেউ ওঠে দেশে-বিদেশে। আমরা রাজপথে নামি। নানা আশ্বাস মেলে কিন্তু ফল শূন্য। পুলিশি তদন্তের খবর আজও কেউ জানে না। জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের পাশে খাদের মধ্যে একটি কাঁচাঘরে নহর আলীর বিধবা স্ত্রী অন্ধকার পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পথ খোঁজেন পুত্র-কন্যাদের নিয়ে। আয়ের কোনোই উৎস নেই। নহর আলীর সন্দেহভাজন খুনিদের আইন ছুঁয়েও দেখতে পারে না। তাদের একজন আবার জনপ্রতিনিধি হিসেবেও নির্বাচিত!!

নহর আলী হত্যার বিচার না হলেও তার পরিবার কিছুটা সহায়তা পায়। একটি ঘর, বাজারে একটি দোকানের জন্য কিছু আর্থিক সহায়তা দেয় একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। এরপর নীরবতা। হত্যার বিচার কতটা এগুলো তার খোঁজ যেমন কেউ রাখে না, তেমনি কেউ এ খবরও রাখে না খাদের কিনারে থাকা নহর আলীর পরিবার খাদের নিচে কতটা গড়িয়ে গেল। লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়, বিব্রত হই ১৬ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখের দৈনিক সমকাল দেখে। ছবিসহ প্রকাশিত খবরের শিরোনাম : ‘সাংবাদিক নহর আলীর ছেলে ঢাকায় রিকশা চালায়’। দায় হয়তো চাপানো যেত অনেকের ওপরই, কিন্তু সাংবাদিক সংগঠনের নেতা হিসেবে দায় নিই নিজের কাঁধেই। নিজেকে নিজেই বলি : আমি বা আমরা কি আমাদের দায়িত্ব পালন করেছি শুধু বক্তৃতা, বিবৃতি আর মিছিল করা ছাড়া? দ্রুত দ্বারস্থ হই সমকালের তরুণ রিপোর্টারের, টেলিফোন নম্বর পাই নহর আলীর ছেলে রিপন তেজগাঁওয়ে বস্তিসম যে ঘরটিতে থাকে তার মালিকের। একটা সময় পার করে নহর আলীর পুত্র; রিকশাচালক রিপন আমার সামনে এসে দাঁড়ায়। তার দিকে তাকিয়ে দেখি দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত নহর আলীর মুখ, তার সহকর্মীদের আর্তনাদ, আর রিপনের ঘাড়ের ওপর নহর আলীর গোটা পরিবার। এ রকম পরিস্থিতি হলে আমার পরিবার কী অবস্থায় পড়বে চোখ বন্ধ করে তাও দেখি। ডুমুরিয়ায় সমকালের প্রতিনিধি এরশাদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নিই আদ্যোপান্ত। রিপনের চোখে চোখ রেখে সরাসরি বলি : তুমি ঢাকায় রিকশা চালাতে পারবে না, কী করলে তুমি বাড়ি ফিরে যেতে পার? তার স্পষ্ট জবাব : বাড়ি ফেরার পথ নেই তার। যতটুকু সাহায্য মিলেছিল প্রাকৃতিক দুর্যোগে তার সবটাই ভেসে গেছে। সে রিকশা চালাবে না যদি সে একটা চাকরি পায়। তার যে লেখাপড়া তাতে ঢাকায় থেকে রোজগার করে বাড়ির খরচ চালাবে এমন চাকরি দেওয়ার অবস্থা নেই। তবে কিছু নগদ টাকা হলে বাড়ি গিয়ে সে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে পারে। কথা বলি ডুমুরিয়ায় রিপনের মায়ের সঙ্গে, তিনি খুব ভরসা পান না রিপনের পরিকল্পনায়।

অনেক বড় বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যে কথাটি বার বার উচ্চারিত হয় : সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তির সঙ্গে মেলবন্ধন গড়ে তোলা জরুরি। অনেক ক্ষেত্রে বিপদগ্রস্ত সাংবাদিকের পাশে এমনকি নিজের প্রতিষ্ঠানও দীর্ঘদিন দাঁড়ায় না। রাষ্ট্র বা সাংবাদিক সংগঠনের নানা সীমাবদ্ধতা থাকে। একটি সহানুভূতিশীল সমাজ এ রকম অসহায় অবস্থায় সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে পারে। নহর আলীর পুত্র রিপনের ঢাকায় অবস্থানের প্রাথমিক জোগান দিই নিজের সামর্থ্য থেকেই। আর খুঁজতে থাকি সমাজের এমন কাউকে যিনি রিপন ও তার পরিবারের সমস্যার একটি সমাধান দিতে পারেন, শুধু এককালীন কিছু টাকা নয়।

দেশের বিতর্ক আন্দোলনের অন্যতম পুরুষ ও একটি জনশক্তি রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ব্যক্তি হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এর মধ্যেই। তিনি আশ্বাস দেন তার প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজে যদি উপযুক্ত হয় তাহলে রিপনকে তিনি সিঙ্গাপুরে কাজের সংস্থান করে দিতে পারেন। বন্ধ হয়ে যায় রিপনের রিকশা চালানো, শুরু হয় কিরণের আবাসিক প্রতিষ্ঠানে দক্ষ কর্মী হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ। অনেক অর্থমূল্যের প্রশিক্ষণটিও পাওয়া যায় বিনামূল্যে। কিন্তু প্রথম পরীক্ষায় রিপন ফেল। আমার আর কিরণের মন খারাপ; কিন্তু উদ্যমী রিপনের আবেদন, সে আরেকবার চেষ্টা করবে। এবারে সফল। কোরিয়ার হুন্দাই কোম্পানির সিঙ্গাপুরে যে প্রকল্প সেখানে রিপনের চাকরি নিশ্চিত। নিজ থেকেই রিপনের পাসপোর্টসহ বিদেশযাত্রার আয়োজন চূড়ান্ত করি। কিরণ দায়িত্ব নেন টিকিট, ডুমুরিয়া থেকে তার পরিবারের সব সদস্যকে ঢাকায় এনে রিপনের বিদেশযাত্রাটিকে আনন্দঘন করতে। অবশেষে ২০১৬ সালের ১০ জানুয়ারি, জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রধানমন্ত্রীর সে সময়কার তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর উপস্থিতিতে রিপনের হাতে চাকরির দলিলপত্র তুলে দেন হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। পরদিন সিঙ্গাপুরে উড়াল রিপনের।

গত ২৭ জুলাই বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমদ, হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণসহ আমরা যখন জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের ওপরে গিয়ে দাঁড়াই; বাঁধ থেকে নামতে আমাদের জন্য যে ব্যবস্থা তাই জানাতে রিপনের বোন বলছে : বাঁশটা ধরেন, আর ইটের ওপর পা রাখেন, ইটের সামনের দিকে পা দেন না জানি, তাইলে উইল্টে যাবেন।

রিপন সিঙ্গাপুরেই, তার মা গেছেন ভারতে চিকিৎসা করতে। খাদের কিনারে ভিটেতে রিপনের বউ, পুত্র, বোন আর ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে দেখি; খাদে পড়তে পড়তে কীভাবে একজন নিহত সাংবাদিকের পরিবার উঠে দাঁড়িয়েছে। নহর আলীর জমিজমা বলে কিছুই ছিল না। শুধু বেড়িবাঁধের পাশে, সামান্য একখ- জমির ওপর মাটির দেয়াল আর টিনের ছাউনিবেষ্টিত একটি ঝুপড়ি ঘরে ছিল তাদের বসবাস। এখন সেখানেই রিপনের আয়ে গড়ে উঠেছে পাকা ঘর, ২ বিঘা জমি হয়েছে, গরু-ছাগল আর মাছের খামার বাড়ি-ঘেঁষেই। পরিবারের সন্তানরা এখন স্কুলে পড়ছে। যাদের নুন অনতে পান্তা ফুরাত, সচ্ছলতার হাসি এখন তাদের মুখে।

প্রিয় সাংবাদিক নহর আলী! আপনি এই চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানি না; কিন্তু চোখে জল আনা অভিজ্ঞতায় বলি: আপনার খুনিদের বিচার করতে পারেনি এই রাষ্ট্র। এ দেশে সাংবাদিক হত্যার বিচার হয় না। সাংবাদিকদের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহে গড়ে ওঠা কল্যাণ ট্রাস্ট এ দেশে অসহায় সাংবাদিকদের একমাত্র ভরসা। এ দেশে সাংবাদিকরা বিপদগ্রস্ত হলে খুব অল্প ব্যতিক্রম বাদে তার প্রতিষ্ঠানও তার পাশে দাঁড়ায় না, সাংবাদিক সংগঠনগুলো উচ্চকণ্ঠ হয় কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে খুব বেশি কিছু তারাও করতে পারে না। এ অবস্থা থেকে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তিই একমাত্র ভরসার জায়গা হতে পারে। আপনার পরিবার তার একটি বড় দৃষ্টান্ত। সমাজের সামর্থ্যবানরা হাত বাড়ালে অনেক অসহায় সাংবাদিকের পরিবার খাদের কিনারা থেকেও উঠে দাঁড়াতে পারে। প্রিয় নহর আলীর প্রতি এই খোলা চিঠিটি তাই এই সমাজের প্রতিও।

           লেখক : সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা