শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

খোলা চিঠির কথা মনে হলেই কানে বেজে ওঠে ভূপেন হাজারিকার সেই খোলা চিঠির কথা। সেই যে তিনি খোলা চিঠি লিখছেন শরৎ বাবুর কাছে। বলছেন, শরৎ বাবু এই খোলা চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানা যাচ্ছে না, তবু তিনি খবর দিচ্ছেন শরৎ বাবু তার মহেশের খবর জানেন কিনা? কোথায় আছে তার গফুর?

জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার জিয়েলতলা গ্রামে যখন সাংবাদিক নহর আলীর বাড়ির কাছে গিয়ে দাঁড়াই; দেখি গর্তে পড়ে যেতে যেতে খাদের কিনারা থেকে নহর আলীর পরিবার কীভাবে উঠে দাঁড়িয়েছে। তখনই সিদ্ধান্ত নিই নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি লিখতেই হবে, সে চিঠি তিনি কোনো দিন পাবেন কিনা তা না জেনেও। নহর আলী ডুমুরিয়ার গ-গ্রামে বসবাস করেও কেন সাংবাদিকতায় এসেছিলেন তা আজ আর জানার উপায় নেই। তবে তিনি যে সময় খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকার ডুমুরিয়া প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন তখন সাংবাদিকতা ‘আকর্ষণীয়’ পেশা ছিল না তা জোর দিয়েই বলতে পারি। সে সময় ডুমুরিয়া ছিল স্বঘোষিত সর্বহারা দলের ভয়াবহ তা-বে অস্থির। রাত পোহালেই ‘কয়টা উইকেট’ পড়ল এই সাংকেতিক ভাষায় সাংবাদিকরা তথ্য জানতে চাইতেন পুলিশের কাছে। মাঝারি শিক্ষা আর প্রায় হতদরিদ্র আর্থিক শক্তি নিয়ে সাংবাদিকতায় ঝাঁপ দিয়েছিলেন নহর আলী। বাড়ির খেয়ে প্রতিদিন সকালে সদরে আসতেন, দুপুরের পর খবর নিয়ে যেতেন খুলনায় অনির্বাণ অফিসে, খবরটা লিখে দিয়ে গোসল সেরে নিউজপ্রিন্টে শরীর মুছে মেশিনরুমে কাটাতেন রাত, ভোরে প্রকাশিত খবরের কাগজ নিয়ে ফিরতেন ডুমুরিয়া। এই ছিল তার প্রতিদিন। এই যোগ্যতা নিয়ে নহর আলীর পক্ষে বড় মাপের বন্ধু বা শত্রু তৈরি করা কঠিন ছিল। তার সহযোগী সাংবাদিক বন্ধুরা মিত্র ছিলেন সেটা প্রকাশ্য কিন্তু গোপনে যে তিনি কিছু শত্রুও তৈরি করে ফেলেছিলেন তা বুঝতে পারেননি সাংবাদিক নহর আলী। তা বোঝা গেল ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল। সেদিন গভীর রাতে নিজ বাড়ি থেকে সন্ত্রাসীরা নহর আলীকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন তাকে পাওয়া যায় বাড়ির পাশে বেড়িবাঁধের ওপর। সেখান থেকে সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা তাকে নিয়ে যান হাসপাতালে। কিন্তু এমনভাবেই তাকে পেটানো হয়েছিল যে চিকিৎসকরাও হাড়-মাংস আলাদা করে তার চিকিৎসা করতে পারছিলেন না। ২১ এপ্রিল ভোর রাতে নহর আলী চলে যান না-ফেরার দেশে। ডুমুরিয়ার সাংবাদিকরা আজও সেই বর্ণনা দিতে গিয়ে শিউরে ওঠেন।

সাংবাদিক নহর আলী হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদের ঢেউ ওঠে দেশে-বিদেশে। আমরা রাজপথে নামি। নানা আশ্বাস মেলে কিন্তু ফল শূন্য। পুলিশি তদন্তের খবর আজও কেউ জানে না। জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের পাশে খাদের মধ্যে একটি কাঁচাঘরে নহর আলীর বিধবা স্ত্রী অন্ধকার পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পথ খোঁজেন পুত্র-কন্যাদের নিয়ে। আয়ের কোনোই উৎস নেই। নহর আলীর সন্দেহভাজন খুনিদের আইন ছুঁয়েও দেখতে পারে না। তাদের একজন আবার জনপ্রতিনিধি হিসেবেও নির্বাচিত!!

নহর আলী হত্যার বিচার না হলেও তার পরিবার কিছুটা সহায়তা পায়। একটি ঘর, বাজারে একটি দোকানের জন্য কিছু আর্থিক সহায়তা দেয় একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। এরপর নীরবতা। হত্যার বিচার কতটা এগুলো তার খোঁজ যেমন কেউ রাখে না, তেমনি কেউ এ খবরও রাখে না খাদের কিনারে থাকা নহর আলীর পরিবার খাদের নিচে কতটা গড়িয়ে গেল। লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়, বিব্রত হই ১৬ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখের দৈনিক সমকাল দেখে। ছবিসহ প্রকাশিত খবরের শিরোনাম : ‘সাংবাদিক নহর আলীর ছেলে ঢাকায় রিকশা চালায়’। দায় হয়তো চাপানো যেত অনেকের ওপরই, কিন্তু সাংবাদিক সংগঠনের নেতা হিসেবে দায় নিই নিজের কাঁধেই। নিজেকে নিজেই বলি : আমি বা আমরা কি আমাদের দায়িত্ব পালন করেছি শুধু বক্তৃতা, বিবৃতি আর মিছিল করা ছাড়া? দ্রুত দ্বারস্থ হই সমকালের তরুণ রিপোর্টারের, টেলিফোন নম্বর পাই নহর আলীর ছেলে রিপন তেজগাঁওয়ে বস্তিসম যে ঘরটিতে থাকে তার মালিকের। একটা সময় পার করে নহর আলীর পুত্র; রিকশাচালক রিপন আমার সামনে এসে দাঁড়ায়। তার দিকে তাকিয়ে দেখি দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত নহর আলীর মুখ, তার সহকর্মীদের আর্তনাদ, আর রিপনের ঘাড়ের ওপর নহর আলীর গোটা পরিবার। এ রকম পরিস্থিতি হলে আমার পরিবার কী অবস্থায় পড়বে চোখ বন্ধ করে তাও দেখি। ডুমুরিয়ায় সমকালের প্রতিনিধি এরশাদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নিই আদ্যোপান্ত। রিপনের চোখে চোখ রেখে সরাসরি বলি : তুমি ঢাকায় রিকশা চালাতে পারবে না, কী করলে তুমি বাড়ি ফিরে যেতে পার? তার স্পষ্ট জবাব : বাড়ি ফেরার পথ নেই তার। যতটুকু সাহায্য মিলেছিল প্রাকৃতিক দুর্যোগে তার সবটাই ভেসে গেছে। সে রিকশা চালাবে না যদি সে একটা চাকরি পায়। তার যে লেখাপড়া তাতে ঢাকায় থেকে রোজগার করে বাড়ির খরচ চালাবে এমন চাকরি দেওয়ার অবস্থা নেই। তবে কিছু নগদ টাকা হলে বাড়ি গিয়ে সে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে পারে। কথা বলি ডুমুরিয়ায় রিপনের মায়ের সঙ্গে, তিনি খুব ভরসা পান না রিপনের পরিকল্পনায়।

অনেক বড় বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যে কথাটি বার বার উচ্চারিত হয় : সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তির সঙ্গে মেলবন্ধন গড়ে তোলা জরুরি। অনেক ক্ষেত্রে বিপদগ্রস্ত সাংবাদিকের পাশে এমনকি নিজের প্রতিষ্ঠানও দীর্ঘদিন দাঁড়ায় না। রাষ্ট্র বা সাংবাদিক সংগঠনের নানা সীমাবদ্ধতা থাকে। একটি সহানুভূতিশীল সমাজ এ রকম অসহায় অবস্থায় সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে পারে। নহর আলীর পুত্র রিপনের ঢাকায় অবস্থানের প্রাথমিক জোগান দিই নিজের সামর্থ্য থেকেই। আর খুঁজতে থাকি সমাজের এমন কাউকে যিনি রিপন ও তার পরিবারের সমস্যার একটি সমাধান দিতে পারেন, শুধু এককালীন কিছু টাকা নয়।

দেশের বিতর্ক আন্দোলনের অন্যতম পুরুষ ও একটি জনশক্তি রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ব্যক্তি হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এর মধ্যেই। তিনি আশ্বাস দেন তার প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজে যদি উপযুক্ত হয় তাহলে রিপনকে তিনি সিঙ্গাপুরে কাজের সংস্থান করে দিতে পারেন। বন্ধ হয়ে যায় রিপনের রিকশা চালানো, শুরু হয় কিরণের আবাসিক প্রতিষ্ঠানে দক্ষ কর্মী হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ। অনেক অর্থমূল্যের প্রশিক্ষণটিও পাওয়া যায় বিনামূল্যে। কিন্তু প্রথম পরীক্ষায় রিপন ফেল। আমার আর কিরণের মন খারাপ; কিন্তু উদ্যমী রিপনের আবেদন, সে আরেকবার চেষ্টা করবে। এবারে সফল। কোরিয়ার হুন্দাই কোম্পানির সিঙ্গাপুরে যে প্রকল্প সেখানে রিপনের চাকরি নিশ্চিত। নিজ থেকেই রিপনের পাসপোর্টসহ বিদেশযাত্রার আয়োজন চূড়ান্ত করি। কিরণ দায়িত্ব নেন টিকিট, ডুমুরিয়া থেকে তার পরিবারের সব সদস্যকে ঢাকায় এনে রিপনের বিদেশযাত্রাটিকে আনন্দঘন করতে। অবশেষে ২০১৬ সালের ১০ জানুয়ারি, জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রধানমন্ত্রীর সে সময়কার তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর উপস্থিতিতে রিপনের হাতে চাকরির দলিলপত্র তুলে দেন হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। পরদিন সিঙ্গাপুরে উড়াল রিপনের।

গত ২৭ জুলাই বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমদ, হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণসহ আমরা যখন জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের ওপরে গিয়ে দাঁড়াই; বাঁধ থেকে নামতে আমাদের জন্য যে ব্যবস্থা তাই জানাতে রিপনের বোন বলছে : বাঁশটা ধরেন, আর ইটের ওপর পা রাখেন, ইটের সামনের দিকে পা দেন না জানি, তাইলে উইল্টে যাবেন।

রিপন সিঙ্গাপুরেই, তার মা গেছেন ভারতে চিকিৎসা করতে। খাদের কিনারে ভিটেতে রিপনের বউ, পুত্র, বোন আর ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে দেখি; খাদে পড়তে পড়তে কীভাবে একজন নিহত সাংবাদিকের পরিবার উঠে দাঁড়িয়েছে। নহর আলীর জমিজমা বলে কিছুই ছিল না। শুধু বেড়িবাঁধের পাশে, সামান্য একখ- জমির ওপর মাটির দেয়াল আর টিনের ছাউনিবেষ্টিত একটি ঝুপড়ি ঘরে ছিল তাদের বসবাস। এখন সেখানেই রিপনের আয়ে গড়ে উঠেছে পাকা ঘর, ২ বিঘা জমি হয়েছে, গরু-ছাগল আর মাছের খামার বাড়ি-ঘেঁষেই। পরিবারের সন্তানরা এখন স্কুলে পড়ছে। যাদের নুন অনতে পান্তা ফুরাত, সচ্ছলতার হাসি এখন তাদের মুখে।

প্রিয় সাংবাদিক নহর আলী! আপনি এই চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানি না; কিন্তু চোখে জল আনা অভিজ্ঞতায় বলি: আপনার খুনিদের বিচার করতে পারেনি এই রাষ্ট্র। এ দেশে সাংবাদিক হত্যার বিচার হয় না। সাংবাদিকদের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহে গড়ে ওঠা কল্যাণ ট্রাস্ট এ দেশে অসহায় সাংবাদিকদের একমাত্র ভরসা। এ দেশে সাংবাদিকরা বিপদগ্রস্ত হলে খুব অল্প ব্যতিক্রম বাদে তার প্রতিষ্ঠানও তার পাশে দাঁড়ায় না, সাংবাদিক সংগঠনগুলো উচ্চকণ্ঠ হয় কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে খুব বেশি কিছু তারাও করতে পারে না। এ অবস্থা থেকে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তিই একমাত্র ভরসার জায়গা হতে পারে। আপনার পরিবার তার একটি বড় দৃষ্টান্ত। সমাজের সামর্থ্যবানরা হাত বাড়ালে অনেক অসহায় সাংবাদিকের পরিবার খাদের কিনারা থেকেও উঠে দাঁড়াতে পারে। প্রিয় নহর আলীর প্রতি এই খোলা চিঠিটি তাই এই সমাজের প্রতিও।

           লেখক : সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে