শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি

খোলা চিঠির কথা মনে হলেই কানে বেজে ওঠে ভূপেন হাজারিকার সেই খোলা চিঠির কথা। সেই যে তিনি খোলা চিঠি লিখছেন শরৎ বাবুর কাছে। বলছেন, শরৎ বাবু এই খোলা চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানা যাচ্ছে না, তবু তিনি খবর দিচ্ছেন শরৎ বাবু তার মহেশের খবর জানেন কিনা? কোথায় আছে তার গফুর?

জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার জিয়েলতলা গ্রামে যখন সাংবাদিক নহর আলীর বাড়ির কাছে গিয়ে দাঁড়াই; দেখি গর্তে পড়ে যেতে যেতে খাদের কিনারা থেকে নহর আলীর পরিবার কীভাবে উঠে দাঁড়িয়েছে। তখনই সিদ্ধান্ত নিই নহর আলীর কাছে খোলা চিঠি লিখতেই হবে, সে চিঠি তিনি কোনো দিন পাবেন কিনা তা না জেনেও। নহর আলী ডুমুরিয়ার গ-গ্রামে বসবাস করেও কেন সাংবাদিকতায় এসেছিলেন তা আজ আর জানার উপায় নেই। তবে তিনি যে সময় খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকার ডুমুরিয়া প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন তখন সাংবাদিকতা ‘আকর্ষণীয়’ পেশা ছিল না তা জোর দিয়েই বলতে পারি। সে সময় ডুমুরিয়া ছিল স্বঘোষিত সর্বহারা দলের ভয়াবহ তা-বে অস্থির। রাত পোহালেই ‘কয়টা উইকেট’ পড়ল এই সাংকেতিক ভাষায় সাংবাদিকরা তথ্য জানতে চাইতেন পুলিশের কাছে। মাঝারি শিক্ষা আর প্রায় হতদরিদ্র আর্থিক শক্তি নিয়ে সাংবাদিকতায় ঝাঁপ দিয়েছিলেন নহর আলী। বাড়ির খেয়ে প্রতিদিন সকালে সদরে আসতেন, দুপুরের পর খবর নিয়ে যেতেন খুলনায় অনির্বাণ অফিসে, খবরটা লিখে দিয়ে গোসল সেরে নিউজপ্রিন্টে শরীর মুছে মেশিনরুমে কাটাতেন রাত, ভোরে প্রকাশিত খবরের কাগজ নিয়ে ফিরতেন ডুমুরিয়া। এই ছিল তার প্রতিদিন। এই যোগ্যতা নিয়ে নহর আলীর পক্ষে বড় মাপের বন্ধু বা শত্রু তৈরি করা কঠিন ছিল। তার সহযোগী সাংবাদিক বন্ধুরা মিত্র ছিলেন সেটা প্রকাশ্য কিন্তু গোপনে যে তিনি কিছু শত্রুও তৈরি করে ফেলেছিলেন তা বুঝতে পারেননি সাংবাদিক নহর আলী। তা বোঝা গেল ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল। সেদিন গভীর রাতে নিজ বাড়ি থেকে সন্ত্রাসীরা নহর আলীকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন তাকে পাওয়া যায় বাড়ির পাশে বেড়িবাঁধের ওপর। সেখান থেকে সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা তাকে নিয়ে যান হাসপাতালে। কিন্তু এমনভাবেই তাকে পেটানো হয়েছিল যে চিকিৎসকরাও হাড়-মাংস আলাদা করে তার চিকিৎসা করতে পারছিলেন না। ২১ এপ্রিল ভোর রাতে নহর আলী চলে যান না-ফেরার দেশে। ডুমুরিয়ার সাংবাদিকরা আজও সেই বর্ণনা দিতে গিয়ে শিউরে ওঠেন।

সাংবাদিক নহর আলী হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদের ঢেউ ওঠে দেশে-বিদেশে। আমরা রাজপথে নামি। নানা আশ্বাস মেলে কিন্তু ফল শূন্য। পুলিশি তদন্তের খবর আজও কেউ জানে না। জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের পাশে খাদের মধ্যে একটি কাঁচাঘরে নহর আলীর বিধবা স্ত্রী অন্ধকার পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পথ খোঁজেন পুত্র-কন্যাদের নিয়ে। আয়ের কোনোই উৎস নেই। নহর আলীর সন্দেহভাজন খুনিদের আইন ছুঁয়েও দেখতে পারে না। তাদের একজন আবার জনপ্রতিনিধি হিসেবেও নির্বাচিত!!

নহর আলী হত্যার বিচার না হলেও তার পরিবার কিছুটা সহায়তা পায়। একটি ঘর, বাজারে একটি দোকানের জন্য কিছু আর্থিক সহায়তা দেয় একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। এরপর নীরবতা। হত্যার বিচার কতটা এগুলো তার খোঁজ যেমন কেউ রাখে না, তেমনি কেউ এ খবরও রাখে না খাদের কিনারে থাকা নহর আলীর পরিবার খাদের নিচে কতটা গড়িয়ে গেল। লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়, বিব্রত হই ১৬ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখের দৈনিক সমকাল দেখে। ছবিসহ প্রকাশিত খবরের শিরোনাম : ‘সাংবাদিক নহর আলীর ছেলে ঢাকায় রিকশা চালায়’। দায় হয়তো চাপানো যেত অনেকের ওপরই, কিন্তু সাংবাদিক সংগঠনের নেতা হিসেবে দায় নিই নিজের কাঁধেই। নিজেকে নিজেই বলি : আমি বা আমরা কি আমাদের দায়িত্ব পালন করেছি শুধু বক্তৃতা, বিবৃতি আর মিছিল করা ছাড়া? দ্রুত দ্বারস্থ হই সমকালের তরুণ রিপোর্টারের, টেলিফোন নম্বর পাই নহর আলীর ছেলে রিপন তেজগাঁওয়ে বস্তিসম যে ঘরটিতে থাকে তার মালিকের। একটা সময় পার করে নহর আলীর পুত্র; রিকশাচালক রিপন আমার সামনে এসে দাঁড়ায়। তার দিকে তাকিয়ে দেখি দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত নহর আলীর মুখ, তার সহকর্মীদের আর্তনাদ, আর রিপনের ঘাড়ের ওপর নহর আলীর গোটা পরিবার। এ রকম পরিস্থিতি হলে আমার পরিবার কী অবস্থায় পড়বে চোখ বন্ধ করে তাও দেখি। ডুমুরিয়ায় সমকালের প্রতিনিধি এরশাদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নিই আদ্যোপান্ত। রিপনের চোখে চোখ রেখে সরাসরি বলি : তুমি ঢাকায় রিকশা চালাতে পারবে না, কী করলে তুমি বাড়ি ফিরে যেতে পার? তার স্পষ্ট জবাব : বাড়ি ফেরার পথ নেই তার। যতটুকু সাহায্য মিলেছিল প্রাকৃতিক দুর্যোগে তার সবটাই ভেসে গেছে। সে রিকশা চালাবে না যদি সে একটা চাকরি পায়। তার যে লেখাপড়া তাতে ঢাকায় থেকে রোজগার করে বাড়ির খরচ চালাবে এমন চাকরি দেওয়ার অবস্থা নেই। তবে কিছু নগদ টাকা হলে বাড়ি গিয়ে সে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে পারে। কথা বলি ডুমুরিয়ায় রিপনের মায়ের সঙ্গে, তিনি খুব ভরসা পান না রিপনের পরিকল্পনায়।

অনেক বড় বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যে কথাটি বার বার উচ্চারিত হয় : সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তির সঙ্গে মেলবন্ধন গড়ে তোলা জরুরি। অনেক ক্ষেত্রে বিপদগ্রস্ত সাংবাদিকের পাশে এমনকি নিজের প্রতিষ্ঠানও দীর্ঘদিন দাঁড়ায় না। রাষ্ট্র বা সাংবাদিক সংগঠনের নানা সীমাবদ্ধতা থাকে। একটি সহানুভূতিশীল সমাজ এ রকম অসহায় অবস্থায় সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে পারে। নহর আলীর পুত্র রিপনের ঢাকায় অবস্থানের প্রাথমিক জোগান দিই নিজের সামর্থ্য থেকেই। আর খুঁজতে থাকি সমাজের এমন কাউকে যিনি রিপন ও তার পরিবারের সমস্যার একটি সমাধান দিতে পারেন, শুধু এককালীন কিছু টাকা নয়।

দেশের বিতর্ক আন্দোলনের অন্যতম পুরুষ ও একটি জনশক্তি রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ব্যক্তি হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এর মধ্যেই। তিনি আশ্বাস দেন তার প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজে যদি উপযুক্ত হয় তাহলে রিপনকে তিনি সিঙ্গাপুরে কাজের সংস্থান করে দিতে পারেন। বন্ধ হয়ে যায় রিপনের রিকশা চালানো, শুরু হয় কিরণের আবাসিক প্রতিষ্ঠানে দক্ষ কর্মী হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ। অনেক অর্থমূল্যের প্রশিক্ষণটিও পাওয়া যায় বিনামূল্যে। কিন্তু প্রথম পরীক্ষায় রিপন ফেল। আমার আর কিরণের মন খারাপ; কিন্তু উদ্যমী রিপনের আবেদন, সে আরেকবার চেষ্টা করবে। এবারে সফল। কোরিয়ার হুন্দাই কোম্পানির সিঙ্গাপুরে যে প্রকল্প সেখানে রিপনের চাকরি নিশ্চিত। নিজ থেকেই রিপনের পাসপোর্টসহ বিদেশযাত্রার আয়োজন চূড়ান্ত করি। কিরণ দায়িত্ব নেন টিকিট, ডুমুরিয়া থেকে তার পরিবারের সব সদস্যকে ঢাকায় এনে রিপনের বিদেশযাত্রাটিকে আনন্দঘন করতে। অবশেষে ২০১৬ সালের ১০ জানুয়ারি, জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রধানমন্ত্রীর সে সময়কার তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর উপস্থিতিতে রিপনের হাতে চাকরির দলিলপত্র তুলে দেন হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। পরদিন সিঙ্গাপুরে উড়াল রিপনের।

গত ২৭ জুলাই বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমদ, হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণসহ আমরা যখন জিয়েলতলা গ্রামে বেড়িবাঁধের ওপরে গিয়ে দাঁড়াই; বাঁধ থেকে নামতে আমাদের জন্য যে ব্যবস্থা তাই জানাতে রিপনের বোন বলছে : বাঁশটা ধরেন, আর ইটের ওপর পা রাখেন, ইটের সামনের দিকে পা দেন না জানি, তাইলে উইল্টে যাবেন।

রিপন সিঙ্গাপুরেই, তার মা গেছেন ভারতে চিকিৎসা করতে। খাদের কিনারে ভিটেতে রিপনের বউ, পুত্র, বোন আর ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে দেখি; খাদে পড়তে পড়তে কীভাবে একজন নিহত সাংবাদিকের পরিবার উঠে দাঁড়িয়েছে। নহর আলীর জমিজমা বলে কিছুই ছিল না। শুধু বেড়িবাঁধের পাশে, সামান্য একখ- জমির ওপর মাটির দেয়াল আর টিনের ছাউনিবেষ্টিত একটি ঝুপড়ি ঘরে ছিল তাদের বসবাস। এখন সেখানেই রিপনের আয়ে গড়ে উঠেছে পাকা ঘর, ২ বিঘা জমি হয়েছে, গরু-ছাগল আর মাছের খামার বাড়ি-ঘেঁষেই। পরিবারের সন্তানরা এখন স্কুলে পড়ছে। যাদের নুন অনতে পান্তা ফুরাত, সচ্ছলতার হাসি এখন তাদের মুখে।

প্রিয় সাংবাদিক নহর আলী! আপনি এই চিঠি কোনো দিন পাবেন কিনা জানি না; কিন্তু চোখে জল আনা অভিজ্ঞতায় বলি: আপনার খুনিদের বিচার করতে পারেনি এই রাষ্ট্র। এ দেশে সাংবাদিক হত্যার বিচার হয় না। সাংবাদিকদের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহে গড়ে ওঠা কল্যাণ ট্রাস্ট এ দেশে অসহায় সাংবাদিকদের একমাত্র ভরসা। এ দেশে সাংবাদিকরা বিপদগ্রস্ত হলে খুব অল্প ব্যতিক্রম বাদে তার প্রতিষ্ঠানও তার পাশে দাঁড়ায় না, সাংবাদিক সংগঠনগুলো উচ্চকণ্ঠ হয় কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে খুব বেশি কিছু তারাও করতে পারে না। এ অবস্থা থেকে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সামাজিক শক্তিই একমাত্র ভরসার জায়গা হতে পারে। আপনার পরিবার তার একটি বড় দৃষ্টান্ত। সমাজের সামর্থ্যবানরা হাত বাড়ালে অনেক অসহায় সাংবাদিকের পরিবার খাদের কিনারা থেকেও উঠে দাঁড়াতে পারে। প্রিয় নহর আলীর প্রতি এই খোলা চিঠিটি তাই এই সমাজের প্রতিও।

           লেখক : সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা